নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাহ ছাড়া আর কোন সৃষ্টিকর্তা নেই । হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর বান্দা ও রাসূল ।

েশখসাদী

আল্লাহ ছাড়া আর কোন সৃষ্টিকর্তা নেই । হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর বান্দা ও রাসূল ।

েশখসাদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহানবী (সাঃ) এর জীবনী পর্বঃ উনার মোবারক চক্ষু যুগল এবং দৃষ্টি শক্তি ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩

মহানবী (সাঃ) এর নয়ন মোবারকের আলোচনা দুটি দিক দিয়ে হতে পারে । প্রথম আলোচনা মহানবী (সাঃ) এর নয়ন মোবারক সমুহ দেখতে কেমন ছিলো এবং দ্বিতীয় আলোচনা হলো উনার দৃষ্টিশক্তির প্রখরতা ।



হযরত আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত- তিনি বলেন, মহানবী (সাঃ) চক্ষু জোড়া ছিলো ডাগর ডাগর এবং চোখের ভ্রু ছিলো দীর্ঘ । ডাগর ডাগর বলার উদ্দেশ্য হলো উনার চক্ষু যুগল ছোট ছোট ছিলো না আবার বড় বড় ছিলো না বরং তা সুন্দর এবং মায়াবী ছিলো ।



অন্য এক বর্ণনায় আছে - 'আকহালুল আইনাইন' - সুরমাযুক্ত চোখ । অর্থাৎ মহানবী (সাঃ) চোখ যুগল সুরমা ছাড়াই সুরমযুক্ত মনে হতো ।



দ্বিতীয় আলোচনা মহানবী (সাঃ) এর দৃষ্টি শক্তির প্রশংসা সম্পর্কিত । এ মর্মে হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেন, হুজুরে পাক (সাঃ) দিবালোকে যেরূপ দেখতে পেতেন ঠিক তেমনি দেখতে পেতেন রাতের অন্ধকারেও । হাদীস খানা বুখারী শরীফ হতে সংগৃহীত । বায়হাকী শরীফেও মা আয়েশা সিদ্দীকা (রাঃ) হতেও এরূপ বর্ণনা পাওয়া যায় ।



মহানবী (সাঃ) এর দৃষ্টি আকাশের তুলনায় যমীনের দিকেই বেশী নিবদ্ধ থাকতো । নবী করিম (সাঃ) যে অতুলনীয় লজ্জ্বাশীলতার অধিকারী ছিলেন এটা তার দলীল । বিভিন্ন হাদীসে যদিও এরূপ বর্ণনা এসেছে যে, কখনও কখনও আকাশের দিকে দৃষ্টি উত্তোলন করে তাকিয়ে থাকতেন । এগুলো সাধারণতঃ ওহী প্রাপ্তির অপেক্ষায় করে থাকতেন । নতুবা উনার দৈনন্দিন জীবনের অভ্যাস ছিলো দৃষ্টি অবনত রাখা ।



বায়হাকী শরীফে কোন এক সাহাবী থেকে বর্ণিত আছে - আমি রসূলে করীম (সাঃ) কে দেখেছি তার চেহার মুবারক খুবই সুন্দর , ললাট মোবারক বড় এবং ভ্রু মোবারক সরু ছিলো ।



সব শেষে মহানবী (সাঃ) এর কিছু মূল্যবান হাদীস ।



১. আপন ভাইয়ের নিন্দনীয় কাজকে প্রকাশ করোনা । এরূপ করলে আল্লাহ তায়ালা তোমাকে শাস্তি দিবেন অথবা ঐকাজে লিপ্ত করিয়ে দিবেন ।

২. বিনয় বান্দার সম্মানকে বৃদ্ধি করে ।



৩. মানুষের প্রতি ভালোবাসা রাখা বুদ্ধিমত্তার অর্ধেক ।



সূত্রঃ মাদারিজ উন নবুয়ত ।



মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৬

বিডি আমিনুর বলেছেন: valolaglo

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

েশখসাদী বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩০

সিড বলেছেন: সুবহানাললাহ।

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩১

িট.িমম বলেছেন:
অনেক নতুন হাদিস জানলাম। ধন্যবাদ

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৮

ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন: ৩. মানুষের প্রতি ভালোবাসা রাখা বুদ্ধিমত্তার অর্ধেক ।

অর্থাৎ, Love = (1/2) x Intelligence
or, Intelligence = 2 x Love
or, Intelligence α Love.


কিন্তু আমরা জানি, Intelligence α (1/ Love)

কারণ প্রবাদে আছে, প্রেমে পড়লে মানুষের বুদ্ধিমত্তা হ্রাস পায়।

অতএব গাণিতিকভাবে প্রমাণিত হলো, নবীজীর হাদিস ভুল।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩২

েশখসাদী বলেছেন:
ভাই, এটা বলা হয়েছে সাধারণ সকল মানুষকে ভালোবাসার ব্যাপারে আর আপনি যেটা বলছেন সেটা হলো নারী পুরুষের ভালোবাসার ব্যাপারে ।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন ।

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩

নস্টালজিক বলেছেন: সুবাহনাল্লাহ!

প্রিয় নবীজির হাদিস পড়লেই মন শান্ত হয়ে যায়!

নিয়মিত লেখায় আপনাকে শুভেচ্ছা, সাদী ভাই!

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৭

েশখসাদী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ নিয়মিত পড়ার জন্য ।

৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৭

রাইসুল খান বলেছেন: "ঠোঁট কাটা বন্ধু" আপনি/আমি কোন কিছুর অর্থ বুঝতে না পাড়লে সেটা সে ভুল তাতো বলা ঠিকনা। আর তাছাড়া আপনি “নবীজীর হাদিস ভুল।” এমন কথা বলতে পারেন না। হতে পারে হাদিসের উৎস অথবা আমাদের বোঝার ভুল।

আল্লাহ আমাদের সঠিক উৎস থেকে হাদিস জানার এবং বোঝার তৌফিক দিন।

৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১০

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর লেখার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.