নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ পাক অনেক বার এবং বিভিন্ন আয়াতে তিনি যে, মানুষ কে মাটি থেকে তৈরী করেছেন তা উল্লেখ করেছেন। আসুন দেখা যাক আল্লাহ পাক কর্তৃক বর্ণিত এই তথ্য বর্তমান বিজ্ঞান দ্বারা কত টুকু সামন্জস্যপূর্ণ ।
আমরা জানি যে, হযরত আদম (আঃ) কে মাটি দিয়ে তৈরী করার পর আল্লাহ সুবহানা তায়ালা উনার দেহে আত্না ফুকে দিয়েছিলেন ।
"যখন আপনার পালন কর্তা ফেরেশ্তাদেরকে বললেন, আমি মাটির মানুষ সৃষ্টি করব । যখন আমি তাকে সুষম (সুগঠিত) করব এবং তাতে আমার রূহ ফুঁকে দেব, তখন তোমরা তার সম্মুখে সেজদায় নত হয়ে যেয়ো ।" (সূরা ছোয়াদঃ ৭১-৭২)
"আপনি তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন, তাদেরকে সৃষ্টি করা কঠিনতর , না আমি অন্য যা সৃষ্টি করেছি ? আমিই তাদেরকে সৃষ্টি করেছি এঁটেল মাটি থেকে ।" (সূরা সাফফাতঃ১১)
আজ বিজ্ঞানের যুগে যখন মানুষের শরীরের উপাদান পরীক্ষা করা হয়, তখন দেখা যায় যে ভূপৃষ্ঠে যে সব উপাদান বিদ্যমান রয়েছে, মানুষের শরীরেও সেই সব উপাদানের উপস্হিতি রয়েছে । একটি জীবন্ত টিস্যুর মোট ২৬ টি বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে ৯৫% হলো কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং সালফার ।
সূরা আল মু'মিনূন এ আল্লাহ পাক উল্লেখ করেছেন যে,
"আমি মানুষকে মাটির সারাংশ থেকে সৃষ্টি করেছি ।" (আয়াত১২)
আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে কুরআনে আল্লাহ পাক যে কথা বলেছেন, বর্তমানে বিজ্ঞান দ্বারা তা সত্যায়িত হচ্ছে ।
The Quran describes how Allah created Adam (pbuh): "We created man from sounding clay, from mud moulded into shape..." (15:26).
নিম্নে একটি ডায়াগ্রামে দেখানো হলো একজন ৭০ কিলো ওজনের মানুষের শরীরের উপাদান সমূহঃ
এবার দেখুন মাটির মূল উপাদান সমূহ । মিলিয়ে নিন মানুষের শরীরের উপাদানের সাথে মাটির উপাদান সমূহ।
আল-কুরআন হলো স্রষ্টার বাণী । তাই এতে কোন অসামন্জস্যমূলক কথা পাওয়া যায় না । বিজ্ঞান উন্নত হয় আর তার থিওড়ি পরিবর্তিত হয় কিন্তু কুরআনের কথার কোন পরিবর্তন নেই । মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কিত ডারউনের মতবাদও বাতিল হয়ে বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত হচ্ছে যে মানুষ প্রকৃত পক্ষেই একটি সৃষ্ট জীব - যা একজন অসীম জ্ঞানী এবং শক্তিশালী কারো দ্বারা সৃষ্ট ।( এ বিষয়ে আমার পূর্বের পোস্ট দেখুন দয়া করে ।)
"তিনিই দৃশ্য ও অদৃশ্যের জ্ঞানী, পরাক্রমশালী, পরম দয়ালূ । যিনি তার প্রত্যেক সৃষ্টিকে সুন্দর করেছেন এবং কাদামাটি থেকে মানব সৃষ্টির সূচনা করেছেন । অতঃপর তিনি তার বংশধর সৃষ্টি করেন তুচ্ছ পানির নির্যাস থেকে । অতঃপর তিনি তাকে সুষম করেন, তাতে রূহ সন্চার করেন এবং তোমাদেরকে দেন কর্ণ, চক্ষু ও অন্তঃকরণ । তোমরা সামান্যই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর ।" (সূরা আস-সেজদাহঃ৬-৯)
সূত্রঃ
Click This Link
২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
শিপু ভাই বলেছেন:
দারুন!!! ধন্যবাদ!!!
+++++++++++
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
েশখসাদী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ ।
৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
দিশার বলেছেন: ভাই ভুল তথ্য দেন কেন? মানুষ কে পানি থেকে সৃষ্টি করসে।
সুরা আল ফুরকান , আয়াত ৫৪
তিনিই পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন মানবকে, অতঃপর তাকে রক্তগত, বংশ ও বৈবাহিক সম্পর্কশীল করেছেন। তোমার পালনকর্তা সবকিছু করতে সক্ষম।
৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
দিশার বলেছেন: ভাই এমন গোজামিল দেয়া পোস্ট দিয়ে আর ঈমানদার মুসলিম দের লজ্জা দিয়েন না . আপনার তথ্য অনুযায়ী মানব দেহে অক্সিজেন আসে ৬৫%, মাটিতে কি ৬৫% অক্সিজেন আসে? প্রাণী, গাছ , এরা হল কার্বন বেসড লাইফ ফর্ম। মাটিতে কার্বন আসে বলে সবকিসু মাটির তৈরী বলা টা কি অতি সরলিকরন নয় ? বাতাসেও কার্বন,অক্সিজেন, হায়দ্রজেন আছে, তাহলে বলি মানুষ,গাছ সব আসলে বাতাসের তৈরী !
ধর্মীয় বিসসাস ধর্মীয় বিস্সাশের জায়গায় রাখা ভালো। বিজ্ঞান দিয়ে প্রমান করতে চাওয়াটা মুর্খতা।
৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১০
বনসাই বলেছেন: একটা প্রশ্ন জাগলো, অন্য প্রানী কী দিয়ে তৈরি? এ বিষয়ে বিজ্ঞান কী বলে?
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০৬
েশখসাদী বলেছেন: দুঃখিত, এ বিষয়ে আমার জানা নাই ।
৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: দিশার বলেছেন: ভাই ভুল তথ্য দেন কেন? মানুষ কে পানি থেকে সৃষ্টি করসে।
> আমি আমার ব্লগ তৈরি করেছি - আমার মুক্তচিন্তা থেকে।
> আমি আমার ব্লগ তৈরি করেছি - সামু থেকে।
> আমি আমার ব্লগ তৈরি করেছি - ঢাকা থেকে।
> আমি আমার ব্লগ তৈরি করেছি - আমার ল্যাপ্টপ থেকে।
> আমি আমার ব্লগ তৈরি করেছি - গুগল ক্রোম থেকে।
৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২২
দিশার বলেছেন: @সিফাত, ভাই এখানে "উপাদান" নিয়ে কথা বলা হচ্ছে। ব্লগ কি "বেবহার" করে করে লিখসেন তা নিয়ে নয়। যুক্তিবিদ্যা ১০১, সবার বাদ্ধতামুলুক ভাবে পড়া উচিত।
৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
একিউএম ইব্রাহীম বলেছেন: পৃথিবীর সকল মানুষ যাঁর সন্তান সে আদম আঃ কে আল্লাহ মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন। মাটির সৃষ্ট আদম এবং তাঁর স্ত্রীর গর্ভে যারা জন্মগ্রহন করেছেন পর্যায়ক্রমে তাঁদের মাধ্যমে আমাদের জন্ম বা সৃষ্টি হয়েছে।
বিজ্ঞান বলছে মানুষের শরীরের সাথে মাটির উপাদান সমূহের মিল রয়েছে।
মানুষ মরে গেলে মাটির সাথে মিশে যায় তবে ডিএনএ অক্ষত থাকে।
অনেকে বলে থাকে মানুষ মরে পচে যায়, কিন্তু পরবর্তীতে সে কিভাবে আবার জীবিত হবে এবং শেষ বিচারে শামিল হবে?
এই কথাটির জবাবে পবিত্র কুরআনে স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন:
"প্রথমবার সৃষ্টি করা কঠিন না দ্বিতীয়বার সৃষ্টি করা কঠিন?"
সত্যিইতো আমরা যেমন দুনিয়াতে একটি দালান তৈরী করার জন্য তার প্ল্যান-নকশা বাস্তবায়ন করি আগে। নকশাটি বারবার সংশোধন করার পর মূল কাজে হাত দেওয়া হয়। এমন একটি দালান তৈরী করার পর যদি তা ভুমিকম্পে ভেঙ্গে পড়ে পরবর্তীতে স্যাম নকশা অনুযায়ী একটি বিল্ডিং তৈরী করা আগের তুলনায় অনেক সহজ হবে।
আল্লাহ আমাদেরকে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন, তিনি দ্বিতীয়বারও আমাদেরকে সৃষ্টি করতে সক্ষম। মানুষ মরে গেলে আত্নাসমূহ উর্ধালোকে চলে যায় এবং নির্দিষ্ট স্থানে তা সংরক্ষিত থাকে। হাশরের দিন আত্না সমূহের বাঁধন খুলে দেওয়া হবে, তখন আত্না তার সমাহিত হওয়ার স্থানে পৌঁছে যাবে আর প্রভূর নির্দেশে মাটি প্রত্যেক মানুষের অস্থী সমূহ একত্রিত করে দিবে, কারন প্রত্যেক মানুষের শারিরীক উপাদান মাটিতেই রয়েছে। প্রতিটি দেহের আলাদাভাবে আইডেন্টিফিকেশেনের জন্যই সম্ভবত মহান আল্লাহ এই ডিএনএ সিষ্টেম তৈরী করেছেন। আর এভাবেই প্রত্যেক আত্নার সহিত স্বীয় দেহের পূণর্মিলন ঘটবে এবং তারা শেষ বিচারের ময়দানে ছুটে চলবে...।
৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
একিউএম ইব্রাহীম বলেছেন: পোষ্টটির জন্য লেখককে আন্তরিক ধন্যবাদ।
১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: দিশার বলেছেন: আপনার তথ্য অনুযায়ী মানব দেহে অক্সিজেন আসে ৬৫%, মাটিতে কি ৬৫% অক্সিজেন আসে?
>> দেশে জামাত আছে ৪.৫% (বিগত নির্বাচনে ভোটের তথ্য মতে, যদিও আসলে এর বেশি ও থাকতে পারে)। সামু তো এই দেশেই তৈরি। ব্লগে জামাত কি তাহলে ৪.৫%?
দিশার বলেছেন: প্রাণী, গাছ , এরা হল কার্বন বেসড লাইফ ফর্ম। মাটিতে কার্বন আসে বলে সবকিসু মাটির তৈরী বলা টা কি অতি সরলিকরন নয় ? বাতাসেও কার্বন,অক্সিজেন, হায়দ্রজেন আছে, তাহলে বলি মানুষ,গাছ সব আসলে বাতাসের তৈরী !
>> আসলেই সরলিকরন। ইসলাম (জানি নাম শুনলেই অনেকের চুলকানি শুরু হবে) এসেছে জীবনের সরলিকরন করতে। আমাদের সিরাতাল-মুসতাকিম (সরল পথ) দেখাতে। তবে জৈব রসায়নের এই সরলিকরন বৈজ্ঞানিকগণ কুর'আনের আবির্ভাবের আগে করেছেন না পরে? বলতে পারবেন কি?
দিশার বলেছেন: ধর্মীয় বিশ্বাস ধর্মীয় বিশ্বাসের জায়গায় রাখা ভালো। বিজ্ঞান দিয়ে প্রমাণ করতে চাওয়াটা মূর্খতা।
>> ১০০% একমত। কারণ বিজ্ঞান যুগে যুগে পল্টি মারে। আজ থেকে ৬০/৭০ বছর আগেও ধারনা ছিল সূর্য স্থির। তার আগে ধারনা ছিল পৃথিবী মহাবিশ্বের কেন্দ্র আর সূর্য পৃথিবীর চার পাশে ঘুরে। কুর'আন ১৩৮০ বছর আগে বলেছে "পৃথিবী, চন্দ্র, সূর্য সকলেই নিজ নিজ কক্ষপথে ঘুরছে।
বিগ ব্যাং থিওরি তো অনেক নতুন ধারণা। অথচ ১৩৮০ বছর আগে কুর'আন বলেছে
"أَوَلَمْ يَرَ ٱلَّذِينَ كَفَرُوٓا۟ أَنَّ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضَ كَانَتَا رَتْقًا فَفَتَقْنَٰهُمَا ۖ وَجَعَلْنَا مِنَ ٱلْمَآءِ كُلَّ شَىْءٍ حَىٍّ ۖ أَفَلَا يُؤْمِنُونَ"
অর্থাৎ - "অবিশ্বাসীরা কি দেখে না - যে আসমান-জমিন সব একসাথে যুক্ত ছিল আমরা (আল্লাহ) তা আলাদা করার আগে? আমরাই সৃষ্টি করেছি প্রত্যেক জীবিত বস্তুকে পানির দ্বারা। (অথচ) তারা তো বিশ্বাস করবে না!" সূরা আল-আম্বিয়া ২১/৩০
কাজেই কুর'আনকে যারা বিজ্ঞান দিয়ে প্রমাণ করতে চায়, আমার মতেও তারা মূর্খ। তবে এখানে লেখক যে উদ্দেশ্যে এই পোস্ট করেছেন (এবং আমরা অনেকে ডা. জাকির নায়েকের মত করে যারা এ সব দলিল নাস্তিকদের নিকট এবং নিজেদের নিকট পেশ করে থাকি) তার পেছনে যুক্তি হচ্ছে যে আমরা বলি যে তোমরা কুর'আনে বিশ্বাসী নও এবং বল যে এই গ্রন্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে না। এটা তোমরা কিসের ভিত্তিতে বল? - "তোমাদের প্রমাণ নিয়ে আসো যদি সত্যবাদী হয়ে থাক" সূরা আল-বাকারা ২/১১১
তখন খৃষ্টান ভাই গণ বাইবেল নিয়ে আসে, ইহুদি গণ ওল্ড-টেস্টিমেন্ট, সনাতনী ভাই গণ বেধ-পুরাণ। তখন আমরা তাদের কিতাব থেকে প্রমাণ দেই যে দেখ তোমাদের কিতাবেই বলা আছে এক আল্লাহে বিশ্বাসের কথা, নবী মুহাম্মাদ (সা.) এর আগমনের কথা। তাই তোমাদের উচিৎ মুহাম্মাদ (সা.) এর উম্মত হয়ে যাওয়া। ...
কিন্তু নাস্তিকদের কোনো কিতাব নেই। তারা বিশ্বাস করে বিজ্ঞানে। তাই আমরা দেখাতে চাই যে - দেখো তোমাদের বিজ্ঞান যে টা ক'দিন আগে মাত্র আবিষ্কার করল, আমাদের কুর'আনে তা ১৩৮০ বছর আগেই বলা আছে। কাজেই আমাদের ইসলাম তোমাদের বিজ্ঞানের চেয়ে উন্নত সুতরাং তোমাদের উচিৎ ইসলামে চলে আসা।
১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: দিশার বলেছেন: @সিফাত, ভাই এখানে "উপাদান" নিয়ে কথা বলা হচ্ছে। ব্লগ কি "বেবহার" করে করে লিখসেন তা নিয়ে নয়। যুক্তিবিদ্যা ১০১, সবার বাদ্ধতামুলুক ভাবে পড়া উচিত।
ব্লগিং জগতে আসা করেছিলাম ক্লাস ৪/৫র বাচ্চাদের মত রচনা লিখে বুঝানো লাগবে না। ইসারাই যথেষ্ট হবে। তা ছাড়া আপনারা নাস্তিক ভাইরা তো নিজেদের অনেক জান্টুমান মনে করেন (আমি জানি, আমি নিজে ২০০৭ সালের আগ পর্যন্ত নাস্তিক ই ছিলাম)। যা হোক, রচনাটা সংক্ষেপে লিখার চেষ্টা করি -
> আমি আমার ব্লগ তৈরি করেছি - আমার মুক্তচিন্তা থেকে।
> আমি আমার ব্লগ তৈরি করেছি - সামু থেকে।
> আমি আমার ব্লগ তৈরি করেছি - ঢাকা থেকে।
> আমি আমার ব্লগ তৈরি করেছি - আমার ল্যাপ্টপ থেকে।
> আমি আমার ব্লগ তৈরি করেছি - গুগল ক্রোম থেকে।
উপরের এই ৫টা কথা ৫ রকম মনে হলেও আসলে কোনোটাই মিথ্যা না। সবই ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টি ভঙ্গি থেকে লেখা। একই ভাবে কুর'আনে মানুষকে তৈরি করার কথা লেখা আছে -
১) মাটি থেকে,
২) পানি থেকে,
৩) শুক্রাণু থেকে,
৪) আলাকা বা জমাট রক্ত (জোঁকের মত দেখতে) থেকে,
৫) মুদ্গা থেকে,...
একটা হলে যে আরেকটা হবে না এটা ভাবা জ্ঞানের গভীরতার অভাবের পরিচয়।
এই রচনায় কাজ না হলে "একিউএম ইব্রাহীম" ভাই-ইয়ের কমেন্ট টা আবার পড়ুন।
১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: আমি একটা দালান তৈরি করেছি -
১) মাটি দিয়ে,
২) পানি দিয়ে,
৩) সিমেন্ট দিয়ে,
৪) ইট দিয়ে,
৫) রড দিয়ে,
৬) ...
১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
রাইসুল সাগর বলেছেন: চমৎকার। ধন্যবাদ। পোস্টে+++
১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
দিশার বলেছেন: @সিফাত , ভাই আপনার জোকার নায়েক মার্কা পোস্ট পরে আনন্দ পাইলাম। ৬০-৭০ বছর আগে বিজ্ঞান জানত যে সূর্য ঘুরে পৃথিবী স্থির? গালেলীয় তাহলে ৬০ -৭০ বছর আগে মারা গেসে কি বলেন?
হা বিজ্ঞান মত পরিবর্তন করে, সত্যের আলোকে, যখন প্রমান নতুন আসে তখন পুরান বাতিল মতবাদ কে ফেলে দিয়ে বিজ্ঞান সত্যের আলোয় আসে। এটাই বিজ্ঞান এর সোন্দর্য। কোন ভ্রান্ত আর মিথ্যা ধারণা একরে ধরে বসে থাকে না বিজ্ঞান।
আর ভাই, কোরান বিজ্ঞান ময় কিনা, তা নিয়ে তর্কে আসলে আমাকে নাস্তিক, হিন্দু বহু কিসু ডাকবেন। আগে বলেন যে ডাকবেন না তখন প্রমান দেই যে কোরান বিজ্ঞান ময় কি না .
খালি একটা কথা বলে যাই, বিজ্ঞান কোন কিসু আবিষ্কার করলে তারপর মোল্লা দের মত দৌরান কেন যে এই দেখো ইটা কোরানে লেখা ছিল? কোরান পরে গবেষণা করে কিসু আবিষ্কার করে দেখান। হিন্দু মোল্লা রা যেমন বলে যে বালেস্তিক মিসাইল আসলে মহাভারত থেকে আবিষ্কার ...কারণ মহাভারত যে অর্জুন, ভীষ্ম , "বান " মেরে নগর এর পর নগর জ্বালিয়ে দিতে পারত ! এখান থেকে বিজ্ঞানীরা বালেস্তিক মিসাইল এর সুত্র পায়।।। (হাহাহাহা)
আর বিগ বাং নিয়া হাসাইলেন আবার। কোরানে সপস্ট বলা আছে তিন চার জায়গায়, যে আসমান জমিন ৬ বা ৮ দিন ধরে তৈরী করা হয়েছে। যা আপনার উপরে "বিগ বাং" গোজামিল এর সাথে যাচ্ছে না।
আর তিনি এমন যে, সমস্ত আসমান ও যমীনকে সৃষ্টি করিয়াছেন ছয় দিনে, তখন তার আরশ(সিংহাসন) ছিল পানির উপরে(সূরা হূদ,১১: আয়াত ৭)
ভাই আপনার বিজ্ঞান এর জ্ঞান এর উত্স বোধয় জোকার নায়েক। এক বিবর্তন নিয়ে ৫ মিনিট এর লেকচার যে যার ২৫ টা ভুল, এই লোক কেমন বিজ্ঞান শিক্ষা দিচ্ছে বুঝতে পারেন। বিশ্ববিখ্যাত মফাস্সিরে কোরান সাইদী যখন বলে পেংগুইন আকাশেও ওরে, পানিতেও সাতার কাটে, তখন কত জন কে প্রতিবাদ করতে দেখসেন ?
জোকার নায়েক কি ভুলা ভাল শিখায় গলার জোরে একটু দেখে আসেন .
"http://www.youtube.com/watch?v=bk5q9TeGo14"
১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: যুক্তিবিদ্যা ১০১, সবার বাদ্ধতামুলুক ভাবে পড়া উচিত। তবে যাদের ঘিলু কম তাড়া পড়তে না পারলে দোষ দিবো না।
১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: আবার বোকার মত কথা!
[আর বিগ বাং নিয়া হাসাইলেন আবার। কোরানে সপস্ট বলা আছে তিন চার জায়গায়, যে আসমান জমিন ৬ বা ৮ দিন ধরে তৈরী করা হয়েছে। যা আপনার উপরে "বিগ বাং" গোজামিল এর সাথে যাচ্ছে না।]
মহা বিশ্ব সৃষ্টি মানে চন্দ্র-সূর্য-গ্যলাক্সি সৃষ্টি। বিগব্যাং নিয়া একটু পড়ে দেখবেন। এই বিগ ব্যং থেকে সাথে সাথে মহাবিশ্ব তৈরি হয় নাকি ধাপে ধাপে? প্রাথমিক ধাপে হাইড্রজেন ছাড়া কিছুই ছিল না (ওটাকে আপনি মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েগেছে বলবেন?)। আল্লাহ মহাবিশ্ব সৃষ্টির শুরু করেন বিগ-ব্যং দিয়ে। তার পর ৮ ধাপে (মানুষের জন্যে বোধ গম্য ভাষায় বললে ৮ দিনে) এই সৃষ্টি পূর্ণাঙ্গোতা পায়।
আর জাকির নায়েকের নামে সমালোচনা করা যত সহজ, তার সাথে ডিবেট করা ... থাক আর বললাম না। তাই তো আজ উনাকে কেউ চেনে না আর আপনি মহা বিজ্ঞানী সেলিব্রিটি। তাই তো এখন আর কেউ তার সাথে ডিবেটে যাওয়ার সাহস করে না। পারলে একবার মুম্বাই গিয়ে তার ১৬/১৭ বছরের ছেলের সাথে ডিবেট করে আসেন। আপনাকে আমাদের পুরান ঢাকার নান্না মিয়ার কাচ্চি খাওয়াবো ইনশাল্লাহ!
আর ক্যাচাল করতে গেলে হুদাই সময় নষ্ট হবে। আগে ১০১ যুক্তিবিদ্যা ভালো করে আয়ত্ব করে নেন।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
েশখসাদী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর উত্তরগুলোর জন্য ।
উদার মন নিয়ে চিন্তা করলে যে কারো পক্ষেই ইসলামের আলোতে আসা স্বাভাবিক ও সহজ । যদিও মিডিয়ার ভূল প্ররোচনার কারণে এবং সঠিক জ্ঞানের অভাবে অনেকেই বিভ্রান্তিতে পতিত হচ্ছে ।
১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
দিশার বলেছেন: যাই বলেন ভাই, তাল গাস তাইলে আপনারই।
১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
চেনা মুখ বলেছেন: তথ্য বহুল। পোস্টে প্লাস
১৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
সামুরাই হান বলেছেন: খুব ভাল লাগলো লিখাটি । এ ধরণের লেখাতে সাধরণত ইসলাম বিদ্বেষিদের জ্বলুনি হয় ...মন্তব্যে দেখতেই পাচ্ছি ।
২০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
নস্টালজিক বলেছেন: সুবাহানাল্লাহ!
আপনার ছোটো ছোতো লেখাগুলো খুব আগ্রহ নিয়ে পড়ি আমি!
ভালো থাকবেন!
শুভেচ্ছা নিরন্তর!
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
েশখসাদী বলেছেন:
আলহামদুলিল্লাহ !
আমার ব্লগের নিয়মিত পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ ।
আপনিও ভালো থাকবেন ।
২১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
সুমন ঘোষ বলেছেন: যেহেতু আমরা মাটি থেকে সব কিছু পাই বলে - গ্রহণ করি বলে আমাদের শরীরে তাই মাটির উপাদান বিদ্যমান । - তাই বলে আমরা মাটির নই ।
এ ছাড়া আর অন্য কোন কারণ নেই।
আপনার ধর্মীয় বিশ্বাসে আমি আঘাত করছি না ।
ভালো থাকবেন!
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১১
েশখসাদী বলেছেন:
আপনার এ কথার সাথে আমি একমত নই । আমরা মাটি থেকে সব কিছু পাই বলেই আমরাও মাটির হবো, তার কোন যৈাক্তিকতা নেই । আলো - বাতাস - কিন্তু মাটি থেকে আসেনা ।
আমাদের শরীর গঠিত হয় - মায়ের পেটে । সেখানে রক্ত মাংসে আমাদের শরীর তৈরী হয় । আর আমাদের শরীর কিভাবে তৈরী হবে তা নির্ভর করছে ডি.এন. এর উপর ।
শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ এর প্রতি লক্ষ্য করুন । আপনার যে সুন্দর চোখটি - একটা অতি উন্নত ক্যামেরা- এটা তৈরীতে আপনি মাটি থেকে না কোথা থেকে কি নিচ্ছেন তা নির্ভর করছেনা । সব কিছুই হচ্ছে সৃষ্টি কর্তার পরিকল্পণা মত । মানুষ একটি সৃষ্ট রোবট ছাড়া আর কিছু নয় ।
আর আপনার মন কিন্তু মাটি দিয়ে তৈরী নয় । সেটাই মানুষের আসল পরিচয় । বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় এখন সৃষ্টিকর্তাকে খুজে পাওয়া সহজ হচ্ছে তার বাণী গবেষণা করে ।
আমার আগের পোষ্টগুলি পড়লে আপনি আরো কিছু জানতে পারবেন ।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য ।
২২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: সুমন ঘোষ বলেছেন: যেহেতু আমরা মাটি থেকে সব কিছু পাই বলে - গ্রহণ করি বলে আমাদের শরীরে তাই মাটির উপাদান বিদ্যমান । - তাই বলে আমরা মাটির নই ।
এ ছাড়া আর অন্য কোন কারণ নেই।
____________________________
লম্বা বিতর্ক করা যেতে পারে এই কথার উপর। তবে সব শেষে আসল কথা একটাই!
এখানেই একজন বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীর মাঝে পার্থক্য। বিশ্বাসী অনেক কাকতলীয় ঘটনাকে ও ঈস্বরের কেরামতি বলে ভাবে আর একজন অবিশ্বাসী অনেক অলৌকিক ঘটনাকেও কাকতলীয় ভাবে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৯
েশখসাদী বলেছেন:
বিশ্বাসী সব কিছুর পিছনে সৃষ্টিকর্তাকে খুজে পায় আর অবিশ্বাসী সব কিছুর পিছনে সৃষ্টিকর্তাকে স্বীকার করতে কুন্ঠা বোধ করে আর তার স্হলে প্রকৃতিকে বসিয়ে দেয় ।
ধন্যবাদ আমার পোষ্টে আপনার সরব উপস্হিতির জন্য ।
২৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
সুমন ঘোষ বলেছেন: যেহেতু আমরা মাটি থেকে সব কিছু পাই বলে - গ্রহণ করি বলে আমাদের শরীরে তাই মাটির উপাদান বিদ্যমান । - তাই বলে আমরা মাটির নই ।
এ ছাড়া আর অন্য কোন কারণ নেই।
আমি শরীরের উপাদানের কথা বলেছি । ডি এন এ - চোখ কান নাক জিভ এ সব কিন্ত কিছু না কিছু উপাদান দিয়ে গঠিত ।
আলো-বাতাস-জল এ সবের কথা বলিনি । ও গুলি প্রাক্বতিক । যেহেতু আমরা প্রকৃতির মধ্যে তাই আমরা সেগুলি পেয়ে থাকি ।
ভাইএখানে আমি তর্ক করতে আসিনাই । যুক্তি দিয়ে বললাম ।
আপনার ধর্মীয় বিশ্বাসে আমি আঘাত করছি না ।
আপনিই তো মশাই লিখেছেন : "আপনি তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন, তাদেরকে সৃষ্টি করা কঠিনতর , না আমি অন্য যা সৃষ্টি করেছি ? আমিই তাদেরকে সৃষ্টি করেছি এঁটেল মাটি থেকে ।" (সূরা সাফফাতঃ১১)
আজ বিজ্ঞানের যুগে যখন মানুষের শরীরের উপাদান পরীক্ষা করা হয়, তখন দেখা যায় যে ভূপৃষ্ঠে যে সব উপাদান বিদ্যমান রয়েছে, মানুষের শরীরেও সেই সব উপাদানের উপস্হিতি রয়েছে । একটি জীবন্ত টিস্যুর মোট ২৬ টি বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে ৯৫% হলো কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং সালফার ।
বীজ থেকেই ফল - এ তো সবার জানা । এখানে সে কথা তুলে আপনি নিজের প্রসংগটাই বদলে দিচ্ছেন ।
ভালো থাকবেন সবাই আপনারা কেমন !
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩৩
েশখসাদী বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
বিষয়টা তর্ক নয় - আলোচনা । আপনি আমার বিশ্বাসে আঘাত করেন নি ।
আপনাকে আমার আগের লেখাগুলো পড়ার জন্য সবিনয়ে অনুরোধ করলাম ।
সৃষ্টিকর্তা আপনাকে ভালো রাখুন এবং সঠিক বুঝ দান করুন ।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
েশখসাদী বলেছেন: প্রসঙ্গ বদলাইনি । বীজ থেকেই ফল এটা ঠিক আছে । তবে আমরা মানুষ পৃথিবী থেকে জন্ম গ্রহণ করিনি - বিষয়টি ঠিক সেরকম নয় ।
বিষয়টা হলো - কুরআনে আল্লাহ বলেছেন - তিনি মানুষকে মাটির সারাংশ থেকে সৃষ্টি করেছেন । মানুষের শরীরেও মাটির সারাংশ উপাদান বিদ্যমান - সেটাই প্রমাণ করা হলো।
আপনার যুক্তি অনুসারে পৃথিবীর সকল প্রাণীদের ক্ষেত্রে এরকম হওয়া উচিত - কিন্তু আমার মনে হয় তা হবে না ।
ধন্যবাদ ।
২৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪০
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: সুমন ঘোষ সাহেব, আপনি বারবার বলছেন - "আপনার ধর্মীয় বিশ্বাসে আমি আঘাত করছি না।" কেন? এখানে কে বলেছে যে আপনি তা করছেন? আপনি যা বিশ্বাস করেন আপনি শুধু তার কথাই বলেছেন আর লেখক যা বিশ্বাস করেন তিনি তাই বলছেন।
প্রথমে একটা কথা পরিষ্কার করে বলে নেই। আমি মুসলমান। কুর'আনে আল্লাহ (সুব.) বলেছেন যে তিনি আমাদের মাটি দিয়ে তৈরি করেছেন তাই আমি বিশ্বাস করি এটাই সত্য। এখন যদি সাইন্স বলে মানুষের দেহে মাটির কোনো উপাদান পাওয়া যায় না, তার পর ও আমি বিশ্বাস করব যে মানুষ মাটি দিয়ে তৈরি। কারণ যেই সত্যা আমার মত হাইটেক মেশিন বানাতে পেরেছে (যা হাজার হাজার রোবটিক ইঞ্জিনিয়ার ও পারবে না) তার পক্ষে এই মাটির তৈরি মানুষের দেহ থেকে মাটির উপাদান ভ্যনিশ করা ও খুব কঠিন কিছু হবার কথা নয়। তাই সাইন্স আমার বিশ্বাসের মানদণ্ড না। সাইন্স যাদের বিশ্বাসের মানদন্ড আমরা কেবল তাদের নিকট এই তথ্য পেশ করে একটা যোগসূত্র তৈরি করার চেষ্টা করি মাত্র।
এবার আসি যুক্তিতে। বিতর্ক করা কোনো মন্দ বিষয় না যদি তা সুস্থ মনে ঠান্ডা মাথায় আর পারষ্পরিক সম্প্রিতি রেখে করা যায়। আর আপনি বলেছেন -
সুমন ঘোষ বলেছেন: যেহেতু আমরা মাটি থেকে সব কিছু পাই বলে - গ্রহণ করি বলে আমাদের শরীরে তাই মাটির উপাদান বিদ্যমান । - তাই বলে আমরা মাটির নই ।
এ ছাড়া আর অন্য কোন কারণ নেই।
এবার যদি আমি উলটো দিক থেকে বলি যে - আল্লাহ আমাদের মাটি দিয়ে বাইয়েছেন বলেই আমরা মাটিতে উৎপাদিত দ্রব্য গ্রহণ করতে পারি, মৃত্যুর পর আমাদের শরীর মাটির সাথে মিশেযায় স্বাভাবিক ভাবে, আর আমাদের শরীরে মাটির উপাদান গুলোর সবই পাওয়া যায়! এপনি এটা ভুল কীভাবে প্রমাণ করবেন?
আমিও আপনার কথা ভুল প্রমাণ করতে পারবো না মৃত্যুর পরবর্তি জীবন চলে আসা পর্যন্ত। তবে মূল কথা কিন্তু সেটাই থাকল -
এখানেই একজন বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীর মাঝে পার্থক্য। বিশ্বাসী অনেক কাকতলীয় ঘটনাকে ও ঈস্বরের কেরামতি বলে ভাবে আর একজন অবিশ্বাসী অনেক অলৌকিক ঘটনাকেও কাকতলীয় ভাবে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৯
েশখসাদী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
খাটাস বলেছেন: তথ্য বহুল। পোস্টে প্লাস