নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেলিনা জাহান প্রিয়া , জন্ম পুরান ঢাকা, নাজিরা বাজার , নানা বাড়িতে ।বাবার বাড়ি মুন্সী গঞ্জ , বড় হয়েছি ঢাকা ।স্বামীর বাড়ি কিশোরগঞ্জ ।ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে , কবিতা , গল্প , উপন্যাস পড়তে অজানাকে জানতে । ধর্ম বিশ্বাস করি কিন্তু ধর্ম অন্ধ না ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া

পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্ষায় নৌ-নিরাপত্তা

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৩





বর্ষা মওসুম এলেই জলপথে দুর্ঘটনা বাড়তে থাকে। প্রতি বছরই শত শত মানুষ প্রাণ হারায়। আর এই মওসুমে আবার ঈদ পূজার মতো পার্বন থাকলে তো কথাই নেই। মেয়াদোত্তীর্ণ নৌযান, ধারণক্ষমতা চেয়ে বেশি যাত্রী বহন, মাঝ নদীতে পাল্লা দিয়ে নৌযান চালানো ইত্যাদি কারণে ঘটে এসব দুর্ঘটনা। এ ছাড়া এর পেছনে রয়েছে কর্তৃপক্ষের অবহেলা নিরাপদ নৌ চলাচল নিশ্চিতকরণে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বিধান করা হলে দুর্ঘটনা কমে যাবে। ঝড়ো মওসুম চলছে, দু’মাস পড়েই ঈদ; তাই নৌ দুর্ঘটনা প্রতিরোধে এখন থেকেই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেয়া উচিত। দুর্ঘটনার পর তদন্ত কমিটি করে দুর্ঘটনা রোধ করা যাবে না। সড়ক দুর্ঘটনার তুলনায় লঞ্চ দুর্ঘটনায় একসঙ্গে প্রাণহানির সংখ্যা অনেক বেশি। তাই এখন থেকেই লঞ্চ দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সংশ্লিষ্ট সব মহলকে দায়িত্বশীল হওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ রইল। নিম্নে লঞ্চ দুর্ঘটনার কিছু কারণ চিহ্নিত করা হলো: ১। নৌযানের অবকাঠামো ও কারিগরি অবস্থা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ না করা। ২। টার্মিনাল ও ঘাট ব্যবস্থাপনায় দুর্বলতা ও গাফিলতি। ৩। ধারণ ক্ষমতার অনেক বেশি যাত্রী ও অতিরিক্ত পণ্য পরিবহন। ৪. নৌপথে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম না থাকা। ৫. নৌযান চলাচলের ওপর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের তদারকির অভাব। ৬। পরীক্ষায় দুর্নীতির মাধ্যমে অদক্ষদের মাস্টারশিপ ও ড্রাইভারশিপ সনদ প্রদান। ৭। দক্ষতা যাচাই না করে মাস্টার ও ড্রাইভার (চালক) নিয়োগ। ৮। অর্থ সাশ্রয়ের জন্য অল্প বেতনে সনদবিহীন মাস্টার ও ড্রাইভার নিয়োগ। ৯। অনুমোদিত নকসা যথাযথভাবে অনুসরণ না করে নৌযান নির্মাণ। ১০। নৌপথে দিক-নির্দেশক বিকন ও বয়াবাতি না থাকা। ১১। ত্রুটিপূর্ণ নকসা প্রণয়ন ও তা অনুমোদন। ১২। অবকাঠামোগত ও যান্ত্রিক ত্রুটি সঠিকভাবে পরীক্ষা ছাড়াই ফিটনেস (সার্ভে) ও নিবন্ধন প্রদান। ১৩। সরকারি নির্দেশনা লঙ্ঘন করে রাতে বালুবাহী ও তেলবাহী ছোট নৌযান চলাচল। ১৪। আবহাওয়ার পূর্বাভাষ যথাযথভাবে অনুসরণ না করা।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


তাবিজ লিখে নৌকায়, লন্চে, জাহাজে ঝুলায়ে রাখলে ফল পাওয়া যাবে।

২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

সুমন কর বলেছেন: কারণগুলো চিহ্নিত করেছেন, কিছু প্রতিরোধের প্রস্তাব দিলে ভালো হতো।

৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

খান মোঃ শিহাব বলেছেন: দারুণ লিখেছেন

৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

খান মোঃ শিহাব বলেছেন: দারুণ লিখেছেন

৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

মোঃ মাহদী হাসান বলেছেন: অনেক গুরুত্তপূর্ন বিষয়........ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.