নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।
----------------------------------------------------------------
বাংলাদেশে কোন আদিবাসী নেই, আদি বাসী বললে শুধু বাঙ্গালীকে বুঝতে হবে । আর যারা আছে তারা উপজাতি। আদিবাসী বলতে তাদেরকেই বোঝায় যারা কোন ভূখণ্ডে সুপ্রাচীনকাল থেকে বসবাস করে আসছে ,যেমনঃ- ল্যাটিন আমেরিকার মায়া সম্প্রদায়,উত্তর আমেরিকার রেড ইণ্ডিয়ান সম্প্রদায়,নিউজিল্যাণ্ডের মাওরী সম্প্রদায়…তারাসেসব অঞ্চলের আদি বাসিন্দা। আমরা সাদা বা তামাটে চামড়ার যেসব অধিবাসীকে দুই আমেরিকা ও নিউজিল্যাণ্ড-অস্ট্রেলিয়ায় দেখি তাদের অনেক আগে থেকেই সেসব অঞ্চলে রেড ইণ্ডিয়ান,মাওরী,মায়ানরা বসবাস করে আসছে।
আর বাংলাদেশে যারা আছে,অর্থাৎ চাকমা,মারমা,ত্রিপুরা,মণিপুরী,হাজং,কোচ,কুকী,টিপরা,খাসিয়া,চাক,তংচইঙ্গা,গারো,সাওঁতাল,মুরং,রাখাইন,মগ,টিপরা এদের কেওই বাংলাদেশের ভূখণ্ডের আদি বাসিন্দা নয়।এরা এসেছে ১৬০০ সালের পর আরাকার থেকে বিতারিত হয়ে । এদের সবার পূর্বপুরুষ এদেশে এসেছে বাহিরের দেশ থেকে। এছাড়াও এদের কিছু কিছু মিয়ানমারের রাখাইন,আরাকান অঞ্চল থেকে,কিছু কিছু ভারতের মেঘালয়-মণিপুর অঞ্চল থেকে আবার কিছু কিছু এসেছে সুদূর মঙ্গোলিয়া থেকে।নাক চ্যাপ্টা ফর্সা রঙ এর যেসব উপজাতি আছে তাদের মধ্যে বেশীরভাগই মঙ্গোলিয়ান বংশধারার,রাখাইন,মারমা,মগ ছাড়া। রাখাইন,মারমা ও মগরা এসেছে মিয়ানমার থেকে।
অতএব কোন নৃগোষ্টিকে 'আদিবাসী' বলে চিণ্হিত করতে যে গুণ বা বৈশিষ্ঠের দরকার হয় তার কোনটাই বাংলাদেশে বসবাসরত উপজাতিদের নেই।
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার নাকের ছবি দেখা যাবে? সমস্যা থাকলে আমি চোখ বন্ধ করে তাকাবো!
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:৫১
রিফাত হোসেন বলেছেন: + দিলেও লাভ নাই, কারণ তারা স্বীকৃত এই নামে তাদেরকে উপজাতি বা জাতি যাই বলি, অন্তত আদিবাসী আমি বলব না। আমি বলব না, এই দেশে আমার বাবা চীন থেকে এসেছে। আমাদেরকে কেন আদিবাসী বলা হচ্ছে না! আমি এটাও জানতে চাই। বাঙালি জাতির গোড়া মিশ্র থেকে এসেছে, একটি স্থানে স্থির হয়েছে। যদি রাজ্য বিস্তারের স্থিরতাকে ধরি তাহলে গুপ্ত যুগ থেকে তা ৩২০ খৃ: আর তারা প্রায় ১৬০০ খৃ: আরেক স্থান থেকে এসেই আদিবাসী হবে আর আমরা তাহলে বহিরাগত হব! মাশাল্লাহ!
তাদের প্রতি খারাপ কিছু নাই, এক সাথে থাকতে সমস্যা কি? আপনি আপনার ভাষার চর্চা আপনার ব্লগে করুন, বাড়িতে করুন, নিজ ভাষীদের করুন। নাগরিক অধিকার নেন কিন্তু আপনার এলাকাতে বাঙালি আসতে হাজারটা চুক্তি করতে চাইবেন! তাহলে কি বাঙালি এলাকাতে আসতেও আপনার সাথে চুক্তি করি? কেমন হবে ব্যাপারটা?
বাসার কাছের এলাকাটা তো চাকমা পল্লীই নাম হয়ে গিয়েছে! কিন্তু আজ থেকে আগে চাকমা কেউ থাকতই না! তাদের বেপর্দা নিয়ে আমি মন্তব্য করতে চাই না কিন্তু যদি কাঠমোল্লা বাঙালি মুসলিম হতাম, তাহলে ঠিকই করতাম। যেহেতু প্রত্যেকের ব্যক্তি স্বাধীনতা আছে তাই পর্দা করল কি করলনা আমি কিছু বলতে পারি না, কারণ তাদের জীবন বিধান হয়ত ভিন্ন। আর আমরা বিভিন্ন ধর্ম মিলে আছি তাই মোটামোটি আবৃত শালীনতাই সঠিক। আমি মোটেও বলছি না হিজাব বা বোরকা পরতেই হবে বা কেন তারা পরছে না। আমার উদ্দেশ্য হচ্ছে তারা যদি চুক্তি করতে পারে তাদের(!) এলাকা নিয়ে, তাহলে আমরাও উদ্ভঠ করতে পারি। তাদের আগমনের পর একটি শুকরের দোকান করেছে। হয়ত তারা খায়! এখন আমি কি চাইলে প্রতিবাদ করতে পারি না? আমি ধরে নিলাম, তাদের ভাল লাগে, আর আমারা বিরক্ত হলেও বাংলাদেশী হিসেবে মেনে নিলাম। আর তারা আমাদের ব্যাপারে শান্তি চুক্তির খাতার লিস্ট নিয়ে বসেছে!!
বলার অনেক কিছু ছিল, বললাম না, সবই ইংরেজিতে বললে ওপেন সিক্রেট।
যত্তসব ...
তবে এটা বুঝি, সময় অন্তর পৃথিবীর মানচিত্র(দেশের সীমারেখা) পরিবর্তন হয়, হবে। দেশ ভাগ হবে, যোগ হবে। এইটাই বিধাতার নিয়ম।
৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:৫৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: দোকান বলতে, শুকর মাংস বিক্রয় করে। ''#
৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪
মানবী বলেছেন: "যেমনঃ- ল্যাটিন আমেরিকার মায়া সম্প্রদায় উত্তর আমেরিকার রেড ইণ্ডিয়ান সম্প্রদায়, নিউজিল্যাণ্ডের মাওরী সম্প্রদায়"
- উত্তর আমেরিকায় রেডইন্ডিয়ান নামে কোন সম্প্রদায় নেই। এধরনের উপদেশমূলক পোস্টের এধরনের ভুলের বিষয়ে সচেতনতা জরুরী, বিশেষ করে "রেডইন্ডিয়ান" শব্দের মতো একটি গালি ব্যবহারের সময়!
উপজাতি নয়, আমি তাঁদের আদিবাসীও বলবো। আর যদি উপজাতি বলি তাহলে তাঁরা যদি দা কুড়াল নিয়ে সাধারন বাঙালী উপর ঝাপিয়ে পড়ে সেক্ষেত্রে আপত্তির কিছু নেই।
নিঃসন্দেহে তাঁরা বাঙালি নন, তবে অবশ্যই বাংলাদেশী। মগ, চাকমা, মুড়ং, সাঁওতাল তাঁরা সকলেই আপনার আমার মতো বাংলাদেশী জাতীবতার, তাঁদের আমি উপজাতি বলার ধৃষ্টতা দেখাবার পক্ষে নেই। "উপজাতি" শব্দটি সেকেন্ডক্লাস সিটিজেনের মতো শোনায়, এটা সমর্থন যোগ্য নয়। যে দেশ থেকেই আগমন হোক, পাহাড়ে তাঁরাই আদিবাসী, বাঙালীরা পরে সেটল করেছে সেখানে। ভারতের মতো বর্ণবাদী দেশে ৩০০+ ভাষাভাষির মানুষ সগৌরবে সবাই সমান ভারতীয় হিসেবে গণ্য হলে আমাদের ১৫-২০ আদিবাসীদের প্রতি সামান্য ঔদার্য্য দেখাতে এমন কার্পণ্য গ্রহনযোগ্য নয়।
ভালো থাকুন।
৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:১৪
রক বেনন বলেছেন: এদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের কি আদিবাসী বলা যেতে পারে?
৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২৪
রক বেনন বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: এরা কি খাওয়া দাওয়া করে আমাদের মতো? বিয়ে থা করে, ভালোবাসে? এদের ছেলেমেয়ে হয়? এদের 'চেপ্টা নাক' ডাকলে কেমন হয়?
আঙ্কেল, এইসব চেপ্টা নাক 'উপজাতি' না থাকলে যে কি হত ভেবেই কূল পাচ্ছিনা। দৈনিক ৫০ টাকা বেতনে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্তও চা বাগানে কাজ করার জন্য মানুষ কোথায় পেতাম?? একটা কুকুর ও তো পাওয়া যেত না! কি যে হতো !!!!
৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন:
৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২৪
আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: ৯৭ এর পার্বত্য শান্তি চুক্তিতেও শন্তু লারমারা নিজেদের উপজাতি/পাহাড়ি হিসাবে পরিচয় দিয়েছিলো, কিন্তু ২০০২/২০০৩ এর সময় থেকে প্রথম আলু এনজিওদের আদিবাসি কন্সপেরেসি থেকে প্রগতিশীল বাঙ্গালীদের এই আদিবাসী বিলাস শুরু।
১০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আদিবাসী নিয়ে বাংলা একাডেমিতে বেশ কিছু ভালো বই পাবেন। সংগ্রহ করুন এবং পড়ুন।
১১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫
মানবী বলেছেন: আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: ৯৭ এর পার্বত্য শান্তি চুক্তিতেও শন্তু লারমারা নিজেদের উপজাতি/পাহাড়ি হিসাবে পরিচয় দিয়েছিলো, কিন্তু ২০০২/২০০৩ এর সময় থেকে প্রথম আলু এনজিওদের আদিবাসি কন্সপেরেসি থেকে প্রগতিশীল বাঙ্গালীদের এই আদিবাসী বিলাস শুরু।
-শন্তু লারমা কে কখনও আদর্শ কেউ মনে হয়না, সে নিজেকে কিভাবে পরিচয় দেয় তাও গুরুত্বপূর্ণ নয়। কেউ যখন ভিন্ন স্থান থেকে এসে কোন দেশের নাগরিক হয়ে উঠে তাঁদের ইমিগ্র্যান্ট বা অভিবাসী বলা যায় উপজাতি নয়।
উপমন্ত্রী পুরোপুরি মন্ত্রী নয়, অসম্পূর্ণ মন্ত্রী বা প্রায় মন্ত্রী, সেই হিসেবে উপজাতি হলো যে পুরোপুরি জাতির অংশ নয়, অসম্পূর্ণ বাংলাদেশী। চাকমা, মগ মুরংরা তা নয়। তাঁরা পাহাড়ি অন্চলের আদিবাসী, শুধু একারনেই নয় যে সমতলের বাঙালিঋআ সেখানে মাইগ্রেট করার আগে থেকে সেখানে তাঁদের আবাস ছিলো- সেইসাথে তাঁদের জীবন যাত্রার মাঝে আদি কালের ছায়া সুস্পষ্ট।
প্রথম আলো কবে কি লিখেছে জানা নেই, তবে আমার দেশের নাগরিকদের আমি উপজাতি বলে হেয় করার বিপক্ষে! এটা আদিবাসী বিলাস নয়, বরং নিজ জাতির ডাইভারসিটির প্রতি সন্মানবোধ মাত্র।।
১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫
কানিজ রিনা বলেছেন: একথা আমেরিকায় আমরা অবৈধ অনুপ্রবেশ
করে যখন বাচ্চা জনম দেই সেই বাচ্চটা
হয় আমেরিকার বৈধ বাচ্চা সাথে সাথে
বাচ্চার মা বাবাও বৈধ হয়। তাহলে
আমাদের দেশ কেন এত কুসংস্কারবাদী।
পৃথিবীটা আমাদের আমরা সবাই সবার।
আমরা সৃষ্টির সেরা জীব হতে পারিনি।
কারন আমরা কাঁটা তারের বেড়া দেই।
আমরা বিজ্ঞানের প্রগতিশীলতায় পারমানবীক
অস্ত্র তৈরিতে বিশ্বাসী। প্রগতিশীলতায় আমরা
ধ্বংশের মুখমুখি।
১৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিছুই ডাকবো না যদি তারা 'বাংলাদেশী' হয়ে যায়...
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫১
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: ঠিক
১৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: @মানবী নিকের সাহেব বা বিবি যাই হোন। আমার মন্তব্যে করা চুক্তি বিষয়ক কিছু বললেন না? আমরা যদি সমতলের আদিবাসী হয়ে থাকি, আপনার কথিত থিউরীতে! তাহলে আমাদের স্থানে তাদের বসবাসের, আচারের কি চুক্তি করা সঠিক হবে? একটি দেশের মধ্যে তারাই আদিবাসী আর আমরা চাদঁ থেকে এসেছি! তা অবশ্যই নয়।
এখানে সম্পূর্ণ দেশকে ধরা হচ্ছে পাহাড় বলে কিছু ধরা হচ্ছে না। বাংলাদেশের আদিবাসী! তারা আমরা কথিত স্যাটেলার আমরা! সমতলে আদিবাসী এসে থাকা শুরু করেছে শান্তি চুক্তির পর থেকে, তাহলে আমরাও তাদেরকে এখন স্যাটেলার বলি!
আমার যুক্তি হচ্ছে আদিবাসী ট্যাগ মারতে যাবেন কেন? যেটা তারা নয়। পাহাড়িদেশ বলা হচ্ছে, সম্পূর্ণ বাংলাদেশ কেন্দ্রবিন্দুতে বলা হচ্ছে ।
১৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৬
রিফাত হোসেন বলেছেন: পাহাড়িদেশ বলা হচ্ছে না, সম্পূর্ণ বাংলাদেশ কেন্দ্রবিন্দুতে বলা হচ্ছে ।*''## এডিটেড
১৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: মানবী আফা,
আদিবাসি স্বীকৃতি দিলে ইন্টারন্যাশনাল এক্ট অনুসারে অটোমেকি তাদের স্বায়ত্বশাসন দিতে হবে, পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি খনিজ সম্পদ বনজ সম্পদ সব কিছুতে কেন্দ্রীয় সরকার নিয়ন্ত্রন হারাবে, এরা কখনোই বাংলাদেশের প্রতি লয়াল নয় এরা স্বায়ত্বশাসন পাইলে বোঝেন কি হইতে পারে। যারা আদিবাসী নয় তারা কেন আদিবাসী সুবিধা ভোগ করে দেশ কে বিভক্ত হবার পথে নিয়ে যাবে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:২০
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: আমিও তাই বলি
১৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৩১
মানবী বলেছেন: আততায়ী আলতাইয়ার, আফা?
৯নং মন্তব্যে কটাক্ষ না করে সমস্যাটা এভাবে ব্যাখ্যা করলে কি অসুবিধা হতো বুঝতে পারছিনা!
"এরা কখনোই বাংলাদেশের প্রতি লয়াল নয় এরা স্বায়ত্বশাসন পাইলে বোঝেন কি হইতে পারে।"
- স্বায়ত্বশাসন নিঃসন্দেহে প্রশ্নাতীত তবে তাঁরা কেউই লয়াল নয়? কয়েকজন শান্তিবাহিনী নামের সন্ত্রাসীদের দিয়ে পুরো গোত্র বিচার করা কতোখানি যৌক্তিক জানা নেই। আমার পরিচিত পার্বত্য অণ্চলের স্থানীয় প্রবাসী আছেন, বাংলাদেশ নাম শুনে তাঁদের চোখে ভালোবাসা সমতলের মানুষদের চেয়ে কোন অংশ কম ফুটে উঠে বলে মনে হয়না।
আগেও বলেছি, আদিবাসী বলায় সমস্যা থাকলে সরাসরি তাঁদের গোত্রীয় নামে পরিচয় তুলে ধরা যায়, উপজাতি সম্বোধনটি অসন্মানজনক। আর এধরনের সম্বোধনে তাঁরা কখনই বাংলাদেশী হয়ে উঠতে পারবেননা, প্রতিবাদ প্রতিরোধ আসবেই।
ভালো থাকুন।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৩৮
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: নিজেদের বাংলাদেশী বললেই হয়ত । ৪০ হাজার বাঙালী মেরে নাম রাখে শান্তি
১৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:১০
ইমরান আশফাক বলেছেন: বাংগালী বলে কাদের? যারা এই নির্দিস্ট ভুখন্ডে (মূলুকে বাংলা) আবাহমান কাল থেকে অথবা কিছুদিন পূর্বে থেকে স্হায়ীভাবে বসবাস করছে তাদেরকে। এর মধ্যে আছে আর্য্য, দ্রাবিড়, মংগোলয়েড, সেমিটিক, তুর্কি, হাবসী, আদি অস্ট্রেলিয়ান বা মাউরী, পর্তুগীজ, আরব অর্থাৎ সম্ভাব্য সব ধরনের জাতী। পাহাড়ী, সাওতাল ও বেদেরাও এর অন্তর্গত। এইজন্য আমাদের চেহারাগুলি এত বৈচিত্রময়। অর্থাৎ এখানে আলাদাভাবে কোন চেহারাকে নির্দিস্ট করে বলা সম্ভব নয় বাংগালী চেহারা বলে।
যাই হোক আমাদের মধ্যে কোন উপজাতী নেই, সবাই বাংগালী জাতীর অর্ন্তভূক্ত। হয়তো এই জাতীর মধ্যে অসংখ্য গোত্র আছে অথবা অন্চল ভেদে কিছুটা ভিন্ন চেহারা বা সংস্কৃতি আছে তবে তারাও উপজাতী বলে গন্য হবে না, তারা বাংগালী জাতীরই অবিচ্ছেদ্য অংশ।
১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:১৩
সৌমিক আহমেদ খান বলেছেন: সুপ্রাচীন মানে কতদিন বুঝাইসেন?
বাঙালি সংকর জাত। এরা সমতলে থাকত।
হিল ট্র্যাক্টসে পাহাড়িরাই আদিবাসী।
আপনি বাঙালি? মন উদার করুন। বাঙালির মন উদার
২০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪
আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: মানবী বলেছেন কয়েকজন "শান্তিবাহিনী নামের সন্ত্রাসীদের দিয়ে পুরো গোত্র বিচার করা কতোখানি যৌক্তিক জানা নেই"
জ্বী না সেই রকম কিছু মনে করছি না বা বিচার করছি না, এখানে ব্যাপারটা অত্যন্ত পরিষ্কার যে বাঙ্গালীদের/কেন্দ্রীয় সরকারে অবহেলা সহজ সরল পাহাড়ীদের মনে ক্ষোভ দীর্ঘদিনের ক্ষোভ সৃষ্টি করেছিলো সেই ক্ষোভ কে পুজি করে তৎকালিন সময়ের মানবেন্দ্র লারমা পার্বত্য চট্টগ্রাম কে বিচ্ছিন্ন করার ধান্ধায় ছিলেন। প্রবলেম এর সূত্রপাত হয় এই যায়গা থেকে। শন্তু লারমারা সাধারন পাহাড়ীদের মাথা বেচে আলাদা একটা দেশের মালিক হতে চায়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এরা কি খাওয়া দাওয়া করে আমাদের মতো? বিয়ে থা করে, ভালোবাসে? এদের ছেলেমেয়ে হয়? এদের 'চেপ্টা নাক' ডাকলে কেমন হয়?