নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেলিনা জাহান প্রিয়া , জন্ম পুরান ঢাকা, নাজিরা বাজার , নানা বাড়িতে ।বাবার বাড়ি মুন্সী গঞ্জ , বড় হয়েছি ঢাকা ।স্বামীর বাড়ি কিশোরগঞ্জ ।ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে , কবিতা , গল্প , উপন্যাস পড়তে অজানাকে জানতে । ধর্ম বিশ্বাস করি কিন্তু ধর্ম অন্ধ না ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া

পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্ব মিডিয়ার আগ্রহের কেন্দ্রে এক বাংলাদেশী ঔপন্যাসিক।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭




বাংলাদেশী প্রবীণ ঔপন্যাসিক কাশেম বিন আবু বকর। তার উপন্যাসগুলো হাজার হাজার কপি বিক্রি হয়ে থাকে। সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকেও তাকে নিয়ে জোরালো বিতর্ক আছে।
অনেকের দাবি, কাশেম বিন আবু বকর বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক। এমনকি তার বই হুমায়ুন আহমেদের বইয়ের চেয়েও বেশি বিক্রি হয়।
তবে বাংলাদেশের মূলধারার গণমাধ্যমে বরাবরই আলোচনার বাইরে ছিলেন কাশেম বিন আবু বকর। ঔপন্যাসিক হিসেবেও সাহিত্য সমাজে 'স্বীকৃতি ও সমাদর' পাননি তিনি।
কিন্তু আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপি কাশেম বিন আবু বকরকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশের তোলপাড় শুরু হয়েছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের আগ্রহের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছেন তিনি।
যুক্তরাজ্যের শীর্ষ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইয়াহু নিউজ, মধ্যপ্রাচ্যের আরব নিউজ, মালয়েশিয়ার দ্যা স্টার ও মালয়মেইল, পাকিস্তানের দ্য ডন, ফ্রান্সের ফ্রান্স টুয়েন্টি ফোর ও রেডিও ফ্রান্স ইন্টারন্যাশনাল, হাঙ্গেরির হাঙ্গেরি টুডেসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ফলাও করে কাশেমকে নিয়ে ওই প্রতিবেদন ছেপেছে।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাশেম বিন আবু বকর ১৯৭০ দশকের শেষের দিকে একজন বই বিক্রেতা হিসেবে প্রায় সব উপন্যাস শহুরে অভিজাতদের জীবনযাত্রার কথায় পূর্ণ দেখে কলম হাতে তুলে নেন।
এরপর ১৯৭৮ সালে কাশেম তার প্রথম উপন্যাস 'ফুটন্ত গোলাপ' লেখেন। তবে 'মোল্লার উপন্যাস বিক্রি হবে না' বলে এটি প্রকাশকের নজর কারতে প্রায় এক দশক সময় লাগে। ওই প্রকাশকের কাছে মাত্র এক হাজার টাকায় এটির সত্বও বিক্রিও করে দেন তিনি।
এরপর ইসলামী মূল্যবোধকে সামনে রেখে কাশেমের লেখা একের পর এক প্রেমের উপন্যাস প্রকাশিত হতে থাকে। এসব উপন্যাস দ্রুতই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। লাখ লাখ পাঠকের হাতে হাতে ঘুরতে থাকে তার উপন্যাস।
এএফপিকে বাংলাদেশের সাংবাদিক কদরুদ্দিন শিশির বলেছেন, কাশেম বিন আবু বকর এমন এক নতুন পাঠকগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছেছেন, তার আগে যাদের অস্তিত্বের কথা কেউ ভাবেইনি।
তিনি আরও বলেন, গ্রাম এলাকায় তরুণ প্রেমিকরা তাদের প্রেমিকাকে সেরা উপহার হিসেবে কাশেমের উপন্যাস দিয়ে থাকে।
কাশেমের উপন্যাস মাদ্রাসা বা ধর্মীয় আবাসিক স্কুলের ছাত্রদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হওয়ার একটি ব্যাখ্যা এএফপির কাছে তুলে ধরেন সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ।
তিনি বলেন, তারা কাশেমের গল্পের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারে। আর এসবের কাহিনী বিন্যাস এবং ভাষাও তাদের কাছে আরামদায়ক মনে হয় বলে পারভেজের মত।
এএফপি বলছে, স্যেকুলার লেখকরা এমন এক দুনিয়ার গল্প বলেছে, যেখান থেকে বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের প্রধান অংশের গ্রামীণ ও ধর্মীয় জীবনের অস্তিত্ব মুছে ফেলা হয়েছে। কাশেম এই শূন্যতার বিষয়টি অনুধাবন করে তার উপন্যাসের বাজার গড়ে তুলেছেন।
এছাড়া কাশেমের এ প্রচেষ্টা থেকে নতুন প্রজন্মের অনেক বাংলাদেশী লেখক অনুপ্রাণিত হয়ে সমকালীন 'ইসলামী উপন্যাস' লিখে সাফল্যের পথ খুঁজে পেয়েছেন। এদের মধ্যে আবদুস সালাম মিতুল, কাউসার আহমেদ এবং আবদুল আলিমের মতো লেখক উল্লেখযোগ্য।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যখন ভালো বলছেন, নিশ্চয়ই কোন সমস্যা আছে ভেতরে!

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: হা হা হা ভাই জান মাঝে মাঝে খুব চমৎকার করে বলেন । এই জন্যই আমি খুব লিখে মজা পাই ।।

২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: উনার নাম শুনেছিলাম, আজ ছবি দেখলাম।

শুভকামনা।

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: প্রত্যক্ষ মন্দ দৃশ্যায়নের চেয়ে মারাত্মক ক্ষতিকর হলো পরোক্ষ মন্দ দৃশ্যায়ন। যা চোখে দেখা যায় না কিন্তু মেধার অপচয় করে অনুভব করে নিতে হয়। যেমন, বই-পুস্তকে রচিত মন্দ চরিত্রায়ন বা দৃশ্যায়ন। এদেশে ইসলামিক জীবন গঠনমূলক উপন্যাস যখন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠল তখন তথাকথিত ইসলামি ঔপন্যাসিকদের মন্দ চরিত্রায়ন ও দৃশ্যায়নসম্বলিত উপন্যাস ও গল্প সংকলনগুলো রাতারাতি তাদের পকেট আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ করতে লাগল। আর এ মোহে নিমজ্জিত হয়ে ইন্টারনেটের মাগনাদুনিয়া ও দৈনিক পত্রিকার হট কেক ঘটনাগুলো কপি-পেস্ট করে বিকৃত চরিত্রায়ন করে পাঠকের সামনে উপস্থাপন করতে লাগল কিছু লেখকরা। তাদের পথিকৃৎ হলেন কাশেম বিন আবুবাকার এবং মুফীজুল ইসলাম প্রমুখ।

৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি এই লেখকের নামও শুনিনি, তাঁর লেখা কোন উপন্যাসও পড়িনি। তিনি যে এত জনপ্রিয় একজন উপন্যাসিক এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় এত নন্দিত একজন বাংলাদেশী লেখক, সেটা আপনার এই পোস্ট পড়ে প্রথম জানতে পারলাম। তাঁর লেখা উপন্যাস পড়তে ইচ্ছা করছে।

ধন্যবাদ বোন সেলিনা জাহান প্রিয়া।

৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০

আরিফুর রহমান হাওলাদার বলেছেন: মোহে নিমজ্জিত হয়ে ইন্টারনেটের মাগনাদুনিয়া ও দৈনিক পত্রিকার হট কেক ঘটনাগুলো কপি-পেস্ট করে বিকৃত চরিত্রায়ন করে পাঠকের সামনে উপস্থাপন করতে লাগল কিছু লেখকরা। তাদের পথিকৃৎ হলেন কাশেম বিন আবুবাকার ।

#রিদওয়ান সাহেব

যে কোন একটা কপি-পেষ্ট উপন্যাস এর নাম এবং মেইন কপি এ দলিল দিলে উপকৃত হইব। কারণ আমি উনার প্রায় সবগুলো উপন্যাস পড়েছি।

৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমিও ওনার নাম এই প্রথম শুনলাম। তার লেখা না পড়ে কোন মন্তব্য করা সমীচীন নয়, তাই তার লেখা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
তবে যার লেখার সাথে স্বদেশবাসী তেমন পরিচিত নয়, বহির্বিশ্বের মিডিয়াতে তাকে নিয়ে এতটা আগ্রহ নানা প্রশ্নের জন্ম দেয়।

৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মেটাফেজ বলেছেন:

@ চাঁদগাজী, খায়রুল আহসান, আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম : কাশেম বিন আবু বকর নামের বরাহশাবক আগে সামুতে ব্লগিং করত। ১০০ ভাগ খাঁটি জামাতী এই বরাহশাবক জামাতের নামে কোন পোস্ট দেখলেই ম্যা ম্যা কৈরা আসত। বিশেষ এক শ্রেণীর প্রাণী ছাড়া কোন পাঠকই এই বরাহশাবককে লেখক তো দূরের ছাগু ছাড়া কিছুই মনে করে না।

কাশেম বরাহশাবকের ব্লগের লিংক: http://www.somewhereinblog.net/blog/kashemblog

৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: আমি তাঁর কোন বই পড়ি নাই আমি শুধু শেয়ার করলাম সংবাদটা ।

৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

মেটাফেজ বলেছেন: ব্লগার আলিম আল রাজি কাশেম বরাহশাবকরে নিয়া সুচিন্তিত একটা লেখা দিসিলেন ব্লগে। কিছুটা তুইল্লা দিলাম যারা কাশেম নামের বরাহশাবকরে কালজয়ী লেখক মনে কৈরা পুজা করে তাদের সত্যিকারের চেহারাটা দেখানোর জন্য। দেখেন কাশেমের লেখার ধরণ।



কাশেম বিন আবু বক্কর সমগ্র।<<



১। আসসালাম। আই লাভ ইউ। মা আসসালাম।

২। শফিক বিসমিল্লাহ বলে শফিকুনের ঠোটে কিস করা শুরু করলো।

৩। আপনি শরিফ ঘরের মেয়ে। আপনার জন্য আল্লাহপাক আমাকে কবুল করুন। আমিন।

৪। "সুবাহানাল্লাহ। আপনার মতো সুপুরুষ আমি জন্মের পর থেকেই আশা করেছিলাম।" এই বলেই সে স্বামিকে জড়িয়ে ধরলো।

৫। রফিকুন বোরখা পরে ডেটিং-এ যায়। কারণ বোরখা ছাড়া ডেটিং নাজায়েয।

৬। শাকিলা তার স্বামিকে বললো, "বাসর রাতে কি করতে হয় আমি জানিনা। আমাকে শিখিয়ে দাও না গো।"

৭। শাকিল বললো, "ও আমার প্রাণের সখি। আল্লাহপাক তোমাকে কেনো এতো রুপবতি বানালেন?"

৮। "ও গো! তোমার স্থান আমার পায়ে নয় বুকে। এই বলে সে স্ত্রীকে পরম মমতায় জড়িয়ে ধরলো।"

৯। "হাততালি দেওয়া ইহুদিদের কাজ। আমরা বলবো "মারহাবা, মারহাবা।"

১০। "এই যাও! আমার লজ্জা লাগে না বুঝি!" এই বলে আকলিমা শাড়ি ধরে রাখার চেস্টা করলো। কিন্তু পারলো না।

১১। "বাসর রাত আল্লাহর নিয়ামত। এই রাতে লজ্জা পেতে নেই গো আমার প্রান সজনি।"

১২। শেষমেষ তারা শরিয়ত মোতাবেক স্বামি স্ত্রীর মধুর মিলনে মেতে উঠলো।

পোস্টের লিংক: Click This Link


সামু থিক্যা লাইথ্যায়া খেদানি উচিত এই বরাহশাবক আর বরাহশাবকের ভক্তদের।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:১৫

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: আপনি শেষের কথাটা কিন্তু ভাল লাগে নাই । পায়ের যত্ন নিবেন । আপনি একটা বিষয় তুলে ধরেছি মাত্র ।

১০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার জানা ছিলো না। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি কোনদিন উনার উপন্যাস পড়িনি। তবে নাম জানতাম। আমাদের পাশের বাসার এক আপু কাসেম বিন আবু বকরের উপন্যাসের ভক্ত ছিলেন। অন্যদের কাছে ধারণা পেয়েছিলাম উনি নাকি ইসলামিক ভাবধারার উপন্যাস লিখেন। পত্রিকার স্টলে, বাস, ট্রেনের বুক স্টলে দেখতাম 'বোরকা পরা সেই মেয়েটি' বই।
তবে উনাকে আমি এখন ঘৃণা করি। কারণ, উনি বই বিক্রির জন্য ধর্ম(ইসলাম)কে ব্যবহার করেছেন। ব্লগার মেটাফেজ যে মন্তব্যগুলো দিয়েছে সেগুলো আগেও ফেসবুকে পেয়েছি আমি। এগুলো হলো শয়তানের চালাকি। বিবাহ পূর্ব প্রেম ইসলামে নিষিদ্ধ। কাজেই বোরকা, বিসমিল্লাহ - এসব দিয়ে বিবাহ পূর্ব প্রেমকে হালাল করা যায় না। আল্লাহ উনাকে তওবা করার সুযোগ দিন।
আর আপনি এত এত নিউজ বেরিয়েছে উনাকে নিয়ে। কই একটা লিংক-ও তো দিলেন না!

১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

স্পার্টাকাস৭১ বলেছেন:

ইসলামী মূল্যবোধের প্রেমের উপন্যাস??? গাঁজা খান না বিক্রি করেন?

আপনি কী জামাতি রাজাকারদের প্রোমটার? উত্তর "না" হলে পাঁচটা কুক্ষ্যাত রাজাকারের নাম বলুন। জীবিত বা মৃত।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৯

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: হাঝা হা । কুকুরের নাম মুখে নিটে হয় না

১৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: @ মেটাফেজ, আপনার দেওয়া লিংক খুলে তথাকথিত এই বিখ্যাত লেখকের (যার বই হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসের চেয়েও নাকি বেশি বিক্রি হয় এবং যাকে নিয়ে আন্তর্জাতিক মিডিয়া নাকি হৈ চৈ করছে) ব্লগের দুইটি লেখা পড়লাম। ৪ নং কমেন্টে আমি এই লোকের লেখা একটা উপন্যাস পড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলাম। এখন বলছি, আমার এক বিন্দুও আগ্রহ নাই। লিংকটি দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৫

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: =p~ =p~

চাঁদগাজী বলেছেন: আপনি যখন ভালো বলছেন, নিশ্চয়ই কোন সমস্যা আছে ভেতরে!

=p~ =p~

১৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৩২

রিফাত হোসেন বলেছেন: আমি এই লেখকের বই পড়ি নাই কিন্তু মেটাফেজ সাহেব যে ব্লগারের লিংক দিয়েছেন তা মনে হয় ঐ সাহিত্যিকের নয়। ভুয়া হতে পারে, কোন জামাত বা শিবির কর্মীর তৈরী। পোস্ট এর মান খুবই নিম্ন। এভাবে একজন সাহিত্যিক প্রকাশ করেন না। আল্লাহর নাম নিলেই জঙ্গী যেমন হয় না তেমন আল্লাহর নাম নিয়ে আরেকজনের নামের সাথে মিলিয়ে নিক খুললেই ঐ নিকের পোস্টদাতাকে সত্য পরিচয় প্রকাশকারী হবে কথা নাই।
ভুয়া হতে পারে।
@আবুহেনা সাহেব ব্লগের ২টা পোস্ট পরে সত্যি ধরা ঠিক হবে না।
আর ঐ ব্লগনিকের পোস্ট আর মন্তব্য বাংলা ভুলে ভরপুর। যা হবার কথা নয়, একজন সাহিত্যিক এর বাংলা জ্ঞান আপনার বা আমার থেকে বেশি থাকার কথা।

আমার মন বলছে এই সাহিত্যিকের কোন সামু ব্লগ নিক নাই।

১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:২৩

জগতারন বলেছেন:

চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি যখন ভালো বলছেন, নিশ্চয়ই কোন সমস্যা আছে ভেতরে! =p~

১৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:৩২

কলাবাগান১ বলেছেন: স্বল্প শিক্ষিত বালক/বালিকার পড়ে পুলকিত হবার মত 'সাহিত্য' আর সেটা কে প্রমোট করছে সামুর ব্লগার......এই ব্লগারের শিক্ষা নিয়ে সন্দেহ হয়!!!
যে লোক এটা লিখে, তাকে কিভাবে একজন 'মহিলা' প্রমোট করে এই ব্লগে:

"পুরুষদের রাত জেগে কারো সেবা করার দরকার নাই, এতে শরীর ভেংগে যায়। এই কাজের জন্য আল্লাহপাক মেয়েদের সৃস্টি করেছেন"
"বিয়ের আগে চাকরী করলেও, বিয়ের পর মেয়েদের চাকরী করা ইসলাম সন্মত না। বিয়ের পর মেয়েদের একমাত্র কাজ স্বামীর সেবা করা"
http://www.amadershomoy.biz/beta/2017/04/27/861155/#.WQE5sPkrLIU

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৩৪

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: সারা দেশের পত্রিকায় আসলো আমি শেয়ার করাতে উন্নতি হয়ে গেল । আমি যে মহিলা এটা আমি জানি । আপনি যে তাঁর পাঠক টা বুঝতে পেরেছি ।।

১৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:২৯

আহা রুবন বলেছেন: লেখক কেবল শেয়ার করেছেন? :-/ সংবাদের গ্রহনযোগ্যতা সামান্যতম জানার প্রয়োজন পড়েনি!!!! ভাল!!!!!!!!! চাঁদগাজীই আসলে খাঁটি কথাটা বলেছেন। শিশুরাও ব্লগিং শুরু করেছে |-)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৩৬

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: ভাই সব কিছু জানলে তো আমি আপনে হয়ে যেতে পারি । আপনি অনেক বড় হয়েছেন এখন শিশু দের কিছু শেখার ইচ্ছা হয়েছে ।

১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:০০

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়ার সময় একজন মানুষ আমাদের পাড়ার মোরে চা বিক্রয় করত । আমি প্রায় বাসায় ফেরার পথে তাঁর দোকানের চা খেতাম । একদিন খুব সকালে একটা কাজে বের হয়েছি আমি চেয়ে দেখি চা বেক্রতা একটা ইংলিশ পত্রিকা হাতে । আমি কিছুটা হেসে দিয়ে ভাবছি সে হয়ত কোন ছবি দেখছে । আমি তাকে একটু হেসেই বললাম চাচা কি পড়েন । চাচা হেসেই বলল আরে মা দেশের খবর নেই । আমি বললাম ও আচ্চা তা বাংলা পড়েন না কেন ? একটু হেসে বলল মা বাংলা খুব কম পড়তে পারি । বাংলা জানলে ভাল চাকুরী করতাম । আমি তো ইংলিশ ে লিখা পড়া করেছি । আমি পড়ে জানতে পারি ৬৫ বছরের চা বিক্ররেতা
পাকিস্তান থেকে পাশ করা । একটা বাঙালী মেয়ে কে বিয়ে করে এই দেশে থেকে যায় । সে একটা কথা বলেছিল আমাকে ।
তাঁর কথা হল মা জাপানি ট্রেটন কাপড় পড়তে পারে না। সবার পক্ষে ঘি খাওয়া সম্বব না । কেউ মার্কিন কাপড় পড়ে আর ডালডা খায় । তাই সবার লিখার সব ধনের পাঠক থাকে না। সামুতে হয়ত যারা আছে সবাই বিজ্ঞানী আর আমারা কিছু চাষা মানুষ ভুল করে ফাস্ট ক্লাসে উঠে গেছি কিন্তু টিকেট আছে । কাউকে হ্যাও করে কেউ বড় মাপের পরিচয় দিতে পারে না। আপনি আপনার যুক্তি তর্ক তুলে ধরবেন জ্ঞান এবং শিক্ষা দারা । আপনি হয়ত যে লিখেছে তাকে মানুষেই মনে করছেন না। কিনত সে তাঁর সস্তা পিঠা ফুট পাতে বিক্রি করে হয়ত কিছু রিক্সা শ্রমিকের কাজে লাগছে । মানুষ কে তাঁর বিশ্বাস থেকে বের করতে হলে দরকার ভালবাসা আর সম্মান যা আমাদের মধ্য খুবেই অভাব ।।

২০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: এইটা আজ প্রথম আলুতেও দিছে। ছাম্বাদিকরে কন ৫ টা রাজাকারের নাম বলুক ! ফাইজলামির সীমা থাকা উচিত ! ব্লগার তো নিজে লেখে নাই। লেখায় সূত্র পর্যন্ত উল্লেখ আছে। পাঠা ব্লগারদের বিচির ভারে সামু নিচু হইয়া যাইতাছে !

লেখক ছাগু কিনা জানি না। হাতে নিয়া দেখিয়াছিলাম , পুরোই অখাদ্য ! হের বই দিয়া ঝালমুড়ি বেচা যাইতে পারে।ছাগু এবং ছাগীদের কাছে ইসলামী প্রেমপন্যাশ (!) বলিয়া বিশেষ সমাদৃত বলিয়া মনে হয় !

বয়স্ক মানুষরে সম্মান দেওয়া উচিত। না হইলে কইতাম হেতেরে বাশ দিয়া গুলিস্তানে খাড়া কইরা রাখা হউক।সে পাঠকরে ইসলামিক পিরিত শিখাইতেছে ! ছাগু ভাবধারার হইতে পারে। সময় পাইলে ছাগুরা ছিঃনেমা, পতিতালয় সবকিছুকেই ইসলামীকরণ করার চেষ্টা করিত !
কাফির , নাস্তিক, ইসলাম বিদ্বেষীদের চাইতে ইসলামের জন্য এরাই বেশি ক্ষতিকর।

২১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: কিছু উগ্র মুক্তমনা যারা কিনা ইসলাম নাম দেখলেই গা জ্বলে তাদের নজরে পড়েছেন কাসেম বিন আবুবাকার।
বিশ্ব মিডিয়া কাসেম বিন আবুবাকার নিয়ে নিউজ ছাপালেও কিছু উগ্র বাঙ্গালী তাকে নিয়ে বিদ্রুপ শুরু করছে কারন তিনি মুসলিম সমাজের থিমে উপন্যাস লিখেছেন।
ফেসবুকে কাসেম বিন বাকার কে নিয়ে অলরেডি বিদ্রুপ শুরু হয়ে গেছে তাদের মধ্যে অন্যতম চরম উদাস ( ভাল নাম মনে আসছে না)
সে সচলায়তনে লিখে

২২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: জানি না শিক্ষিত মানুষদের মনমানষিকতা এত নিচু হয় কি করে! সামুতে যারা লিখছেন বা পড়ছেন সবাই শিক্ষিত। আমি তা নিশ্চিত কেন না শিক্ষিত না হলে সামুতে সাইন আপ করে কেমন করে? তাইলে একজন আরেক জনকে বলছে সে এমন- সে তেমন এই রিতী কি শিক্ষিত মানুষের মধ্যে থাকা উচিৎ।
একজন লেখক মাত্রই সমাজের কাছে দায়ীবদ্ধতার চুক্তিতে আবদ্ধ। তার গতানুগতিক চিন্তাগুলোর বাস্তবতার নিরিখে সমাজের সমস্ত স্তরের পাঠকের কাছে পৌছে দেওয়াই তার কাজ। সে তো শুধু তার চিন্তাগুলো শিয়ার করবেন। পাঠক ইচ্ছাতো নিবেন না হয় ছুড়ে ফেলবেন। পাঠক এখানে স্বাধীন। তবে ঝামেলাটা কোথায়।

কেউ যদি কোন কিছু ফোকাস করে আর সে যদি অতি ক্ষুদ্র কিছু হয় তাতে ফোকাস কারীর মানের তারতম্যর বিচার শুরু করতে হবে? এই জন্য বলি জ্ঞিয়ান পাপীরাই যুগে যুগে জাতিকে পস্তর যুগে নিয়ে গেছে।
ভাল লাগল আপনার নিউজ রিভিও। ভাল থাকবেন সবসময়।

২৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮

ভবঘুরে যাত্রি বলেছেন: আজকে সকালেই উনার বই সংগ্রহ করলাম। দেখা যাক কি লিখেছেন :)

২৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

মেটাফেজ বলেছেন: এডওয়ার্ড ভাই আর সুজন ভাইয়ের মন্তব্যে বেশ অবাক হৈলাম। আপনাদেরও যে এরকম অন্ধ ইসলামি চেতনা জাগ্রত হয় পুরা না পৈড়াই জানা ছিল না। এইখানে কোন মুক্তমনা/মুত্রমনা/উগ্রমনার উক্তিরে গণায় ধরা হৈতাসে না, সুজা বাংলায় বলা হৈতাসে যে ইসলামি জীবনধারায় এরকম চটি লেখার মানে কি কাশেম বরাহশাবকের। ইসলামি জীবনধারায় বিবাহবহির্ভূত প্রেম-ভালবাসা কোন জায়গায় পাইসেন আপনেরা? বিয়ার পর দম্পত্তির ব্যক্তিগত জীবন নিয়া লেখতে বলা হৈসে কোরআনের কোন জায়গায়? কোন হাদীসে পাইসেন এই জিনিষ? ২০ নাম্বারে টারজানের শেষ লাইন কয়টা পড়েন মন দিয়া, " .... সে পাঠকরে ইসলামিক পিরিত শিখাইতেছে ! ছাগু ভাবধারার হইতে পারে। সময় পাইলে ছাগুরা ছিঃনেমা, পতিতালয় সবকিছুকেই ইসলামীকরণ করার চেষ্টা করিত !
কাফির , নাস্তিক, ইসলাম বিদ্বেষীদের চাইতে ইসলামের জন্য এরাই বেশি ক্ষতিকর।
"


রিফাত ভাই @ ঐটা যে ঐ লোকের নিক সেইটা আপনার সমসাময়িক পুরান ব্লগাররাই বাইর কর্সিল। আর ঐটা রিভার্স হৈলেও খুব বেশি যায় আসে না, ইসলামি লেবাসে চটি বেঁচা কোনভাবেই মাইনা নেয়া যায় না। এরাই সবচেয়ে বড় ক্ষতিকর জীবাণু ইসলামের ক্ষতি করার জন্য।

২৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার এই লেখাটা সুন্দর হইছে । আপনার মত পাঠিকার জন্যই কাছেম-বিন-আবুবকর ছাহেবেরা উপন্যাছ লেখেন । কিন্তু আপনে এই মহা লেখকের কোন মহা উপন্যাছ পড়েন নি শুনে যারপরনাই দুঃখিত হইয়াছি । আপনে অবশ্য অবশ্যই কাছেম ছাহেবের মহা উপন্যাছ পড়িবেন এই কামনা করি ।

আর ব্লগের ইসলামী চিন্তাবিদেরা কাছেম ছাহেবের উপর খেপিয়া উঠিল কেন বুঝিয়া উঠিলাম না । কাছেম সাহেবের মহা উপন্যাসে গ্রাম্য-ধর্মভীরু-মুসলিম চরিত্র থাকিলেও তিনি পাঠককে ইসলাম শিক্ষা দিতে যান নাই । এখন তাহাকে ভুলভাল ইসলাম শিক্ষা দেবার শাস্তি স্বরূপ বাশ দিয়া গুলিস্তানে খাড়া কইরা রাখিলে তো টলস্তয়কেও ভুলভাল খ্রীষ্ট ধর্ম শিখাইবার জন্য কবর থেকে টানিয়া তুলিয়া রুশ দেশের ইয়াসনায়া পালিয়ানাই টাঙ্গিয়া রাখিতে হইবে ।

২৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: সত্যি বলতে আমি স্কুল জীবনে maybe নবম বা দশম শ্রেনীতে থাকার সময় প্রথম ওনার লেখা পড়েছিলাম। সেটা ছিলো ফুটন্ত গোলাপ। এরপর ওনার আরও অনেক উপন্যাস পড়েছিলাম। কিশোর বয়সে সেগুলো খুবই ভালো লাগতো। সেই সাথে সমানতালে চলতো ইমদাদুল হক মিলন, হুমায়ূন আহমেদ, কিংবা জাফর ইকবালের সায়েন্স ফিকশন।

এখন কথা হলো, আমি ধর্ম নিয়ে কারও সাথে তর্কে জড়াতে চাইনা। কারণ ধর্ম নিয়ে কারও সাথে তর্ক করার জন্য যতটুকু ধর্মীয় জ্ঞান প্রয়োজন তা আমার নেই।
কিন্তু আমি যেটা জানি সেটা হলো, ইসলামে নারী পুরুষের বিবাহ বহির্ভূত ইসলামী প্রেম নামে কোনো প্রেমের ঠাঁই নেই। যেটা আমি ওনার লেখায় বহুবার দেখেছি।
আপনি বা আপনারা ওনার নাম শুনুন আর না শুনুন ওনার উপন্যাসের কাটতি কিন্তু এক সময় প্রচুর ছিলো।
এখন কেমন তা অবশ্য আমি জানিনা।
আর লেখক এখানে সেই বিষয়টিই তুলে ধরেছেন। শুধুমাত্র একটা নিউজ!!
তাতেই ওনার উপর এভাবে ব্যক্তিগত আক্রমণ??!!
বোধ সম্পূর্ণ মানুষদের এমন নির্বোধ আচরণ দেখে
সত্যিই মাঝে মাঝে নিজেকে খুবই ছোট মনে হয়!!
খুবই লজ্জিত বোধ করি।

২৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:১১

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: এ,এফ,পি-র লিংকটা কাজ করছে না। তবে, আরব নিউজে একটি রিপোর্ট পেলাম- Islamic romance novels set hearts aflutter in Bangladesh। ডেইলি মেইলও খবর করেছে দেখলাম। কিন্তু, লেখা তো একই রকম। এ,এফ,পি কি প্রেস রিলিজ করেছিলো?!

২৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

তুহেল আহমেদ বলেছেন: 'এএফপি বলছে, স্যেকুলার লেখকরা এমন এক দুনিয়ার গল্প বলেছে, যেখান থেকে বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের প্রধান অংশের গ্রামীণ ও ধর্মীয় জীবনের অস্তিত্ব মুছে ফেলা হয়েছে। কাশেম এই শূন্যতার বিষয়টি অনুধাবন করে তার উপন্যাসের বাজার গড়ে তুলেছেন।' - এই লাইনটা আসলে ভাবাচ্ছে।

এছাড়া উনার একটি মাত্রই উপন্যাস পড়েছিলাম, বছর দশেক আগে হবে। পড়ে রাগ হয়েছিল বেশ। যেখানে ইসলামে ছেলেমেয়ের মেলামেশা হারাম, সেখানে 'বিসমিল্লাহ' বলে চুমু খাওয়ার অনুপ্রেরণা দেয়াটা কতটুকু ইসলামী মূল্যবোধে পড়ে?

আমরা ইমরান হাশমীকে খারাপ বলি, তবু ও ওর জায়গা থেকেই ওটা করছে। কিন্তু, মুখে 'ইসলামী' শব্দটা টেনে এগুলা কী আদৌ মেনে নেয়ার মত?

২৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২৫

মেটাফেজ বলেছেন: শামীম সাহেব, আপনার সুশীলতা ঈর্ষণীয়, কেমনে কেমনে জানি ছাগু আর ছাগবান্ধবরা উষ্ঠা খাইলেই সেইটা জাগ্রত হয়। গত বছর কালনী ছাগু ব্যান হওয়ার পর, তার জামাতি পরিচয় জানার পরও আপনার মমত্তবোধ ছিল দেখার মত। ভালু, ভালু B-))

৩০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই মেটাফেজ। আপনি আমার এতো কিছু খেয়াল রাখেন জানতাম না তো। যাক, একজন বন্ধু পেলাম যে আমার নিয়মিত খেয়াল রাখে।
তা ভাই, আমি কোন জায়গায় বলেছিলাম যে, কালনী নদীর আদর্শই আমার আদর্শ?
আমি ব্লগার কালনী নদীর লেখা খুবই পছন্দ করতাম।
একজন ব্লগার হিসেবে এটা কি অপরাধ?
সে কোন দল করে সেটা তার ব্যাপার। তার মতাদর্শ আর আমার মতাদর্শ এক নাও হতে পারে!
আর যার সাথে কালনীর ধন্ধ সে হাসান মাহবুব ভাইকে জিজ্ঞেস করেন আমি ওনাকে কতটা পছন্দ করি।
এমনকি আমি হাসান ভাইকে উইস করে একটা পোষ্টও দিয়েছিলাম।
সেটা একবারও আপনার চোখে পড়লো না?
আর সবাই আপনার মতাদর্শ সাপোর্ট করবে এটা সবসময় আশা করেন কেন?
আর না হলে, ব্লগ কর্তৃপক্ষ বলুক যে, আপনাদের মতাদর্শ ছাড়া অন্যদের এখানে ব্লগিং নিষিদ্ধ। তাহলে আমরা চলে যাবো! আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।

৩১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

মেটাফেজ বলেছেন: শামীম ছাহিব, এইটা আমার বা আমার বাপের কিনা ব্লগ না। হৈলে আপনের মত সবকয়টার োগায় লাথি মাইরা খেদাইতাম। পারলে বাংলাদেশ থিক্যাই। কালনী খাপো যে গোআরে বিশিষ্ট ব্যক্তি বৈলা আহাজারি করত সেইটা ভুইলা গেসি? মতাদর্শের কথা দিয়া ল্যান্জা লুকান? যেই বরাহশাবকগুলা বাংলাদেশই চায় নাই, সেইগুলার শাবকগুলারে বাংলাদেশেই থাকতে দেয়া উচিত না। হাসান ভাইরে নিয়া টানাটানি কৈরা লাভ নাই। যায়া হাসান মাহবুব ভাইয়ের ব্লগে বৈলা আসেন যে আপনে গোআর সাপুর্টার, দেইক্ষেন সোগায় কয়টা লাথি খান। তর বাপের দেশ ফাকিস্তানে যা খাপো।

৩২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: আমার বাবা মা আমাকে যুক্তি দিয়ে তর্ক করা শিখিয়েছেন। কিন্তু কখনো কাউকে গালি দিতে শেখায়নি। বরং আমাকে এটা শিখিয়েছেন যে, গালি হচ্ছে ছোট লোকের সর্বশেষ হাতিয়ার।
তাই আমি আর কিছু বলবো না। যত মন চায় গালিগালাজ করেন। যুক্তি দেওয়ার ক্ষমতা না থাকলে এটাইতো আপনার শেষ ভরসা।

৩৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬

মেটাফেজ বলেছেন: যান যান, ফাকিস্তানে যায়া বাঁইচ্চা থাকা গেল্মান্দের পায়ুলেহন কৈরা আখিরাতের রাস্তা সাফ করেন গিয়া।

৩৪| ১৯ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:১১

সোহেল রানা শামী বলেছেন: ২০১০ সালে উনার "শরীফা" বইটি পড়ে উনার ভক্ত হয়েছিলাম,,, এরপর অনেকগুলো বই পড়ি উনার.......
নিজে যখন লেখালেখি শুরু করি, তখন সকল রাইটারের বই পড়া কমে যায় আমার, অনেকদিন পড়া হয়না কাসেম বিন, কাজী আনোয়ার হোসেন, কাজী মাহবুব হোসেন, রকিব হাসান, আবুল আসাদ, হুমায়ুন আহমেদ , জাফর ইকবাল, আনিসুল হক এদের লেখা.....
তবুও অবসর টাইমে অনুভূতির দেয়ালে আঘাত হানে উনাদের লেখাগুলো। ভাবি, কিছু একটা যেন মিস করতেছি আমি......

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.