নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেলিনা জাহান প্রিয়া , জন্ম পুরান ঢাকা, নাজিরা বাজার , নানা বাড়িতে ।বাবার বাড়ি মুন্সী গঞ্জ , বড় হয়েছি ঢাকা ।স্বামীর বাড়ি কিশোর গঞ্জ ।ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে , কবিতা , গল্প , উপন্যাস পড়তে অজানাকে জানতে । ধর্ম বিশ্বাস করি কিন্তু ধর্ম অন্ধ না ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া

পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলিম বীর সমুদ্রের সম্রাট খাইরুদ্দীন কে জানুন ।।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬







সমগ্র ক্যাথলিক ইউরোপের সম্মিলিত বাহিনী নিয়েও হোলি লীগ খাইরুদ্দীনকে থামাতে ব্যর্থ হল।
১৫৩৯ সালের মধ্যে আইওনিয়ান ও এজিয়ান সাগরের প্রতিটি দ্বীপ জয় করে নিলেন খাইরুদ্দীন।
সুলেইমান দু হাত ভরে খরচ করেছিলেন নিজের নৌবাহিনীর পেছনে।
সুলতানের বদান্যতায় দুইশো জাহাজের এক বিরাট বহর নিয়ে সমুদ্রের অপ্রতিদ্বন্দী সম্রাটের মত ভুমধ্যসাগরে ভেসে বেড়াতেন খাইরুদ্দীন,সাথে তার প্রিয় কয়েকজন ছাত্র,তুরগুত,সিনান,সালিহ,মুরাদ,ছেলে হাসান,তার বন্ধু মুসলেহউদ্দীন রইসের ছেলে খিজির আর অভিজ্ঞ ভুগোলবিদ সাইয়েদ আলি রইস।
এরা প্রত্যেকেই ছিলেন দূর্দান্ত একেকজন নাবিক ও কমান্ডার।
ভেনিস বুঝতে পারলো,তুর্কীদের সাথে ঝামেলা না মেটালে ব্যবসা বাণিজ্য তো বটেই,তাদের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়বে।
অনিচ্ছাস্ত্বেও ১৫৪০ সালে ভেনিস আবার চুক্তি করলো সুলতানের সাথে।
প্রেভেজার যুদ্ধ ও করফু অবরোধের ক্ষতিপুরন।হিসেবে তারা সুলতানকে ৩ লাখ ডুকাট ক্ষতিপুরন দিল,সেই সাথে বছরে দশ হাজার ডুকাট করে কর দেয়ার শর্তে ভেনিসের সাথে সুলতান শান্তিচুক্তি করলেন।
তারপর সুলতানের নির্দেশে নিস দখল করতে রওনা দিলেন খাইরুদ্দীন।
তার জাহাজ বহর ফ্রেঞ্চ নৌবহরের সাথে যৌথভাবে নিস অবরোধ করলো।
£££
ইউরোপের রাজনীতি তখন দিনকে দিন জটিল হয়ে উঠছিল।ফ্রান্সের সাথে অটোমানদের চুক্তির বিপরীতে স্প্যানিশরা চুক্তি করলো ইংল্যান্ডের সাথে।এরই মধ্যে স্যাভয়ের ডিউক পর্তুগীজ সম্রাটের বোনকে বিয়ে করলে স্যাভয়ের সাথে স্পেন-পর্তুগালের সম্পর্ক তৈরি হয়,যা ফ্রান্সের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়।
১৫৪৩ সালের অগাস্টে খাইরুদ্দীন আর সালিহ রইস ফ্রান্সের উপকুলবর্তী শহর নিস অবরোধ করলে সম্রাট চার্লস আন্দ্রে ডোরিয়ার নেতৃত্বে নৌবাহিনী নিয়ে শহর রক্ষা করতে অগ্রসর হন,কিন্তু লড়াইয়ে সুবিধা করতে না পেরে তারা পিছু হটে যাব।
নিস শহরে অটোমানরা প্রবেশের সময় শহরের সাধারন মানুষ তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
শহরের প্রধান ফটক দিয়ে যখন অটোমানরা প্রবেশ করতে যাবে ঠিক তখন অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটে।
ক্যাথারিন নামের এক মধ্যবয়সী ধোপা মহিলা অটোমানদের সামনে দাঁড়িয়ে নিজের নিতম্বের কাপড় খুলে ফেলে।
এই দৃশ্য দেখে অটোমান সৈনিকরা এতই লজ্জিত হয় যে তারা সাথে সাথে উল্টোদিক ঘুরে দৌড় দেয়,বাহিনীতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।চার্লসের ত্রিশ হাজার যোদ্ধা যাদের পিছু হটাতে পারে নি,এক মহিলার নগ্ন দেহ তাদের পালাতে বাধ্য করলো।
খাইরুদ্দীন ফ্রেঞ্চ কমান্ডারকে অনুরোধ করলেন তিনি যেন ফ্রেঞ্চ বাহিনী নিয়ে আগে ঐ মহিলাকে সরিয়ে ফেলেন,বাকিদের তার সৈন্যরা দেখে নেবে।
ফ্রেঞ্চরা শহরে ঢুকে ক্যাথারিনকে সরিয়ে দেয়,ফ্রেঞ্চ বাহিনীর বেপরোয়া হত্যাযজ্ঞের পর ফ্রেঞ্চ অটোমান যৌথবাহিনী শহর লুট করে নিয়ে যায়।
এর মধ্যেই শীত চলে আসে।শীতে ভুমধ্যসাগর খুবই উত্তাল থাকে।
খাইরুদ্দীন ফ্রান্সিসকে তার বাহিনীর শীত কাটানোর জন্য ব্যবস্থা করতে বললে ফ্রান্সিস ইতালির কোলঘেষা তুলন বন্দর অটোমান নৌ বাহিনীর শীত যাপনের জন্য ছেড়ে দেব।
নামাজ পড়ার জন্য অটোমানরা তুলনের ক্যাথেড্রালটি চড়া দামে কিনে নেয় এবং সেটা মসজিদে পরিনত করে।
শীতে অটোমানরা বসে থাকে নি,সালিহ রইস আর সিনান রইসের নেতৃত্বে তারা অন্তত তিরিশবার মোনাকো,বার্সেলোনা,ইবিজা,বাল্যেরিজ,ভ্যালেন্সিয়া,আলমেরিয়া ও মালাগায় আক্রমন করে প্রায় বিশ হাজার মুসলিমকে উদ্ধার করে আফ্রিকায় পাঠিয়ে দেয়।অটোমানদের হামলার ভঅয়অয়ে স্পেনের উপকুলীয় অঞ্চকের বিশাল এলাকা জনশুন্য হঅঅয়ে পড়ে,বিশেষ ভাবে অটোমানরা টার্গেট করতো চার্চের ফাদার ও কাউন্টদের,যারা ছিল স্পেনের মুসলিম নিধনের নেপথ্য নায়ক।
এসময় ফ্রেঞ্চ নৌবাহিনীর সংস্কারের জন্য খাইরুদ্দীন বেশ কিছু পরামর্শ দেন।
১৫৪৪ সালের মে মাসে,৮ মাস ধরে ফ্রান্সে থাকার পর তিনি ইসলামবুলের দিকে রওনা দেন।
খাইরুদ্দীনের নীতি ছিল তিনি কোথাও যেতে হলে যাওয়ার পথে ইউরোপিয়ান দের আক্রক্রমন করতে করতে যেতেন এবং আসার পথে আক্রমন করতে করতে আসতেন।
ইসলামবুল থেকে ফ্রান্স যাওয়ার পথে তিনি মেসিনা প্রনালীর মুখে ক্যালাব্রিয়ার উপকুলে জাহাজ থামান এবং গভর্নরকে শহরের চাবি হস্তান্তর করতে বলেন।
গভর্নর কামানের গোলা মেরে এই প্রস্তাবের জবাব দিলে তিনজন তুর্কী সেনা নিহত হয়।ক্ষুদ্ধ খাইরুদ্দীন ক্যালাব্রিয়া দখল করে নেন।
এরপর তিনি ক্যাম্পানিয়া ও ল্যাজিও জয় করে নেন।ইতালীর পশ্চিম উপকুল খাইরুদ্দীনের কব্জায় চলে যায়।
সমুদ্র উপকুল থেকে আরো ভেতরে ঢুকে পড়ে খাইরুদ্দীন রোম দখলের সিদ্ধান্ত নেন,কিন্তু ফ্রেঞ্চদের অনুরোধে তিনি শেষ পর্যন্ত তা করেন নি।
ফ্রান্স থেকে ফিরে আসার পথে আবারো ইতালির দিকে নজর দেন খাইরুদ্দীন বারবারোসা।
স্প্যানিশ-জেনোইসদের হাতে বন্দী হয়েছেন তার প্রিয় শিষ্য তুরগুত।
£££
১৫৪০ সালে ইতালির লিগুরিয়া ও গোজো দ্বীপে রীতিমত ধ্বংসযজ্ঞ চালান তুরগুত।
এরপর তিনি কর্সিকায় স্প্যনাইশ ঘাটিতে হামলা চালিয়ে জাহাজ ঘুরিয়ে তিউনসিয়ার দিকে ফিরে যাচ্ছিলেন।
এই ধ্বুংসযজ্ঞে ক্ষিপ্ত হয়ে চার্লস ৮১টা জাহাজের এক বিরাট বহর পাঠান তুরগুতকে বন্দী করতে।
তুরগুতের কাছে সে সময় ছিল মাত্র ১১টা জাহাজ।
তিনি যখন সঙ্গীদের নিয়ে কর্সিকায়।ঘুমাচ্ছিলেন,তখন রাতের আধারে আন্দ্রে ডোরিয়ার বাহিনী তাকে ঘেরাও করে।
তলোয়ারের বাটে হাত দেয়ার আগেই বন্দী হন তুরগুত।তার সাথে বন্দী হন ১২০০ অটোমান যোদ্ধা।তাদের সবাইকে জাহাজের কুলি ও দাড় টানা মাঝি হিসেবে ব্যবহার করা শুরু করে জেনোইস বাহিনী।
ফ্রান্স থেকে ফেরার পথে তুরগুতকে।যে।কোন মূল্যে ছাড়িয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে জেনোয়ায়,একদম আন্দ্রে ডোরিয়ার ঘাড়ের ওপর।হাজির হন খাইরুদ্দীন।
তার ব্যাপক গোলাবর্ষণে রীতিমত নরকে পরিনত হয় জেনোয়ার উপকূল।
বাধ্য হয়ে ডোরিয়া সাড়ে তিন হাজার ডুকাটের বিনিময়ে তুরগুতকে ছেড়ে দেন।
এর ঠিক পরপরই শোনা যায় স্প্যানিশ নৌবাহিনী দক্ষিন ফ্রান্স দখলের জন্য এগিয়ে আসছে।
দ্রুত এগিয়ে গিয়ে স্প্যানিশ জাহাজ বহরের ওপর হামলা করে বসেন খাইরুদ্দীন,ফলে তারা পালাতে।বাধ্য হয়।
এরপর তিনি আবার রওনা দেন জেনোয়ার দিকে,তার আরেক শিষ্য সিনানের ছেলেকে।খ্রিস্টানদের দাসত্ব থেকে মুক্ত করতে।
সিনান ছিলেন ইহুদী,স্প্যানিশরা তার পুরো পরিবারকে জোরপূর্বক খ্রিস্টান বানাতে চেষ্টা করেছিল,কিন্তু তারা খ্রিস্টান হতে অস্বীকার করায় সবাইকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়।প্রানে বেচে যান সিনান ও তার ছেলে।
পরবর্তীতে তারা প্রতিশোধ নিতে খাইরুদ্দীনের সাথে যোগ দেন।
১৫৪৪ সালের গ্রীষ্মে জেনোয়ায় এসে খাইরুদ্দীন জানতে পারেন সিনানের ছেলেটা জেনোয়াতে নেই।
তাকে এলবার এক কাউন্টের কাছে বেচে দেয়া হয়েছে।
খাইরুদ্দীন এলবায় গিয়েও ছেলেটাকে পেলেন না।তার গোয়েন্দারা দিনরাত খেটে জানতে পারলো,তাকে আটকে রাখা হয়েছে পিওম্বিনোর লর্ডের কাছে।
পিওম্বিনোতে বাতাসের বেগে হাজির হলেন খাইরুদ্দীন।
লর্ড কে হুমকি দেয়া হল,সিনানের ছেলেকে ফেরত না দিলে তার শহর মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া হবে।
বাধ্য হয়ে ছেলেটাকে মুক্তি দিলেন লর্ড।
তারপর খাইরুদ্দীন রওনা দিলেন ইতালীর উত্তর পশ্চিমে।
সেখানে তিনি জয় করে নিলেন ক্যাসিলে ডেল পেশ্চাইয়া,তোলেমন আর ওরবেতেল্লো নামের তিন শহর।
ওরবেতেল্লোর ডিউক পেরেত্তি আগের বছর মিদিল্লিতে খাইরুদ্দীনের বাবার স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি ধ্বংস করে দিয়েছিল।
খাইরুদ্দীন ওরবেতেল্লোতে পেরেত্তির যা কিছু পেলেন সব ছাই করে দিলেন।এমনকি কবর থেকে তুলে তার হাড়গোড় পর্যন্ত জ্বালিয়ে দেয়া হল।
পরের মাসে আড্রিয়াটিকের পুর্ব উপকুলে মনটানিও আর আইল অফ জিগ্লিও দখল করে নিলেন খাইরুদ্দীন।
এরপর সারডিনিয়া হামলা করতে এগোলেন তিনি।তার ভয়ে জেনোয়ার বাহিনী সারডিনিয়া ছেড়ে পালিয়ে গেল,কিন্তু তীব্র বৈরী বাতাস ও সস্রোতের কারনে তিনি সার্ডিনিয়ার তীরে ভীড়তে পারলেন না।
খাইরুদ্দীন বুঝতে পারছিলেন,যে সমদ্রের বুকে তিনি সারাজীবন কাটিয়েছেন সেই সমুদ্র তার শরীর আর সইতে পারছে না।
বয়স কাউকে ক্ষমা করে না।
লিপারিতে জীবনের শেষবারের মত ইতালির উপকূলে নামলেন খাইরুদ্দীন।
১৫ দিন সেখানে থেকে ইসলামবুলে ফিরলেন তিনি।
সেখানে বেসিকতাসের কাছে সমুদ্রের ত্যিরে তার জন্য এক প্রাসাদ বানিয়ে রেখেছিলেন মিমার সিনান
বেশিদিন সেখানে মন টিকলো না কাফতান ই দেরিয়ার।
তার কানে বাজছিলো স্পেনের উপকুলে মুহাজিরদের কান্নার আওয়াজ,যাদের জন্য তিনি সারাজীবন যুদ্ধ করেছেন।
১৫৪৫ সালের বসন্তে আবার দুইশো জাহাজের সেই বহর ভেসে উঠলো ভুমধ্যসাগরের বুকে।
সোজা স্পেনের উপকূলে গিয়ে মায়োরকা আর মিনোরকায় আঘাত হানলেন খাইরুদ্দীন।
আরও প্রায় পঞ্চাশ হাজার মুসলিমকে চার্লসের হাত থেকে ছিনিয়ে আনলেন তিনি, যাদের জোর করে খ্রিস্টান বানানো হয়েছিল।
এটা ছিল খাইরুদ্দীনের জীবনের শেষ অভিযান।খাইরুদ্দীন ছিলেন ইসলামের নৌ শক্তির চরম উৎকর্ষের এক প্রতিনিধি।জেদিক আহমেদ পাশা,মাসীহ পাশা,কামাল রইস,মুসলিহ উদ্দিণ রইস,আরুজ রইস বারবারোসা,পীর ই রইসদের উত্তরাধীকারী ছিলেন এই মহাবীর,আর রেখেও গেছেন তুরগুত রইস,সাইয়েদ ই আলি রইস,সালিহ রইস,সিনান রইস,মুরাদ রইস,জাফর রইস,হাসান রইস,শাবান রইস,মুহাম্মাদ সোকুলু পাশার মত দূর্দান্ত সব ছাত্র,যারা সাক্ষী হয়েছিলেন উসমানী সালতানাতের স্বর্ণযুগের।
১৫৪৬ সালের গ্রীষ্মের এক দুপুরে বসফরাসের তীরে কান্নার রোল উঠলো।
আস্তে আস্তে সেই কান্না ছড়িয়ে পড়লো গোটা মুসলিম জাহানে।
সমুদ্রপ্রধান মারা গেছেন।
খাইরুদ্দীন আর নেই।
পাচশো বছর পর,এখনো কোন তুর্কী জাহাজ অভিযানে বের হবার আগে খাইরুদ্দীনের কবরের সামনে গিয়ে আকাশে কামানের গোলা।মেরে তাকে সালাম জানায়,তারপর অভিযানে বেরোয়।
সমুদ্রের এই সম্রাট চুপ করে ঘুমিয়ে আছেন বেসিকতাস সমুদ্রবন্দরের কাছে,বসফরাসের পাড়ে।
তার কবরের সামনে লেখা কবি ইয়াহয়া কামাল বাইয়াতির করুণ এক কবিতা-
"Whence on the sea's horizon comes that roar?
Can it be Barbarossa now returning
From Tunis or Algiers or from the Isles?
Two hundred vessels ride upon the waves,
Coming from lands the rising Crescent lights:
O blessed ships, from what seas are ye come?"
কত বছর হয়ে গেল,আর কোন খাইরুদ্দীন বারবারোসা এলেন না!!!
#Suleyman_the_Magnificent
#ঊসমানীয়া_খিলাফত
#Ottoman_Empire

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ভাল লাগলো। যদিও তুর্কি সিরিয়াল মুসতেহেম ইউজারলি (সুলতান সুলেমান) দেখে হিজির হাইরুদ্দিন বার্বারোসের কিছুটা বীরত্বের পরিচয় পেয়েছিলাম। আপনার লেখার দৌলতে আরো জানলাম। তবে উনার মত সফল নৌপ্রধান আর আসেনি অটোমান সাম্রাজ্যে

২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৩

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আরে আমি তো বারবাদোসাকে নিয়ে লেখা শুরু করেছি। যাক, আপনার পোস্ট আমার কাজে লাগবে।

৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৪

আবু তালেব শেখ বলেছেন: এই মহিলা লেখকের পোস্টে আর মন্তব্যে করবোনা। কারন উঃ দেয় না

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১০

কুকরা বলেছেন: ++++++++++++++++++++++
অসাধারণ একটা লেখা পড়লাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.