![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।
শুরুতেই যে ভুল আমরা করেছি তার মাশুল হয়ত আমাদের কড়ায়-গণ্ডায় দিতে হতে পারে। তবু গা-হাত-পা ছেড়ে বসে থাকার শেষ বোকামিটাও করা জাতির জন্য সর্বনাশ ডেকে আনবে। তাই আমরা এখন যা করতে পারি তা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের ভিত্তিতেই কাল বিলম্ব না করে সিরিয়াসলি বাস্তবায়ন করা উচিৎ।
গত একমাসে যারা বিদেশ থেকে ফিরেছেন তাদের ২৪ ঘণ্টার সময় বেধে দিয়ে স্ব স্ব পুলিশ স্টেশনে রিপোর্ট করার চূড়ান্ত আদেশ জারি করা যেতে পারে। ব্যর্থতায় তাদের পাসপোর্ট বাতিল সহ বড় ধরণের শাস্তির ঘোষণাও আদেশে উল্লেখ থাকবে। যারা রিপোর্ট করতে আসবেন তাদের কাছ থেকে তাদের সংস্পর্শে আসাদের ঠিকানা সহ বৃত্তান্ত নিতে হবে এবং প্রত্যেকের বাড়ির সামনে দ্রুততম সময়ে দৃশ্যমান বড় লাল পতাকা টানিয়ে দিয়ে সামাজিক দৃষ্টি আকর্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। আগন্তুকের শারীরিক সিমটম দেখে উপস্থিত একজন ডাক্তার এবং সেনা সদস্যের পরামর্শ নিয়ে কোয়ারেন্টাইন বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করার ব্যাপারেও সংশ্লিষ্টদের জিরো টলারেন্স দেখাতে হবে।
সময়ের এ দাবীটিকে অগ্রাহ্য করা হলে মহা বিপর্যায় রোধ করার গরীবীয় সর্বশেষ সুযোগটাও কিন্তু হাতছাড়া হয়ে যাবে। তখন কেবল কে কার আগে মৃত্যুর মিছিলে অকাতরে সামিল হব সেই নির্মম প্রহর গুণা ছাড়া আর কিছুই আমাদের সামনে থাকবে না!!!
২| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৪৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন:
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: করোনা ভাইরাস
মুখ দিয়ে ঢোকে।
সুতরাং কথা কমান।
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:১৯
মাহমুদুর রহমান বলেছেন:
প্রতিদিন একটি এলাকায় করোনা রোগী ধরা খাওয়ার দরুন একটি একটি করে এলাকা লকডাউন করার কোন মানে হয় না।লকডাউন করলে একসাথে সব এলাকা লক ডাউন করা উচিৎ।কারন আজ একটি এলাকায় করোনা রোগী ধরা খাওয়ার কারনে লক করা হলেও উক্ত ব্যক্তি যাদের সংস্পর্শে ছিলেন তারা আবার বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে এটাকে ছড়িয়ে বেড়াচ্ছেন যা মোটেও শুভ লক্ষন হতে পারে না।
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:০৯
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: মৃত্যুর মিছিল কমাতে করণীয়ঃ
কীটের অভাবে সনাক্ত করা যাচ্ছে না আক্রান্তদের। তাই ভীতি বেশী ছড়াচ্ছে। কিন্তু আমরা যদি আমাদের স্ব-স্ব পরিবারের ৫০ ঊর্ধ্ব বয়স্ক এবং আরো অন্যান্য যারা মৃত্যু ঝুকিতে আছেন তাদেরকে হোম কোয়ারাইন্টাইন এ রাখতে পারি ,তাহলে মৃত্যুর হার কমাতে সক্ষম হব।
৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রশাসনের কঠোর ব্যবস্থা নেয়া উচিত। তবেই যদি রক্ষা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
একমাস আগে যারা দেশ প্রবেশ করেছেন, এবং আজো অসুস্হ হননি, তারা সুস্হ আছেন; গত ২ সপ্তাহের মাঝে যারা প্রবেশ করেছেন, তাদের শরীরের অবস্হা বুঝে, তাদেরকে কোটারেন্টিন করলে চলবে।