নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেলিনা জাহান প্রিয়া , জন্ম পুরান ঢাকা, নাজিরা বাজার , নানা বাড়িতে ।বাবার বাড়ি মুন্সী গঞ্জ , বড় হয়েছি ঢাকা ।স্বামীর বাড়ি কিশোর গঞ্জ ।ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে , কবিতা , গল্প , উপন্যাস পড়তে অজানাকে জানতে । ধর্ম বিশ্বাস করি কিন্তু ধর্ম অন্ধ না ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া

পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

বরিস জনসন ইতিহাসে নিজেই উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে থাকবে ।।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:০৪





ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত তখন খুব খারাপ লেগেছিল।
তারপরে যখন শুনলাম অবস্হা পরস্পর খারাপের দিকে যাচ্ছে তখন আরও বেশি মন খারাপ হয়ে যাচ্ছিল। যদিও উনি এখন বিপদমুক্ত। কেন জানি বরিস জনসন কে আমার প্রচন্ড ভালো লাগে। আমার কাছে উনাকে সর্ব গুনে গুনান্নিত একজন মানুষ মনে হয়। যদি ভবিষৎে উনাকে নিয়ে কোনো বই লেখা হয় তাহলে সারা পৃথিবীর মানুষ বইটি পড়ে উপকৃত হবে।
বিল ক্লিনটন কে ভালো লাগতো কিন্তু মনিকা লিউনেস্কি স্ক্যান্ডালের পর থেকে উনাকে মোটেও সহ্য হয় না।
আমেরিকানদের সাথে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ট্র্যাম্প সাহেবকে মিলানো মুসকিল। বর্তমানে উনি নিজ দেশে করোনা ভাইরাস নিয়ে মহাবিপদে আছেন।
কুল ম্যান নরেন্দ্র মোদি। যে যাই সমালোচনা করুক ভারতের শেষ ভরসার স্থান ঐ নরেন্দ্র মোদি হয়ে উঠেছে।
রাহুল গান্ধী দেশ পরিচালনার সুযোগ না পাওয়ায় উনাকে বোঝা যাচ্ছে না।
পশ্চিম বাংলার মূখ্য মুন্ত্রি মমতা ব্যানার্জি নিজের যোগ্যতা প্রমান করেছেন।
চিন নিজের দেশের মানুষের যন্ত্রের মতো তৈরি করেছে। যাদের দেখলে মনে হয়, তাদের কোনো বিনোদন নাই, নিজস্ব কোনো মতামত নাই, একটা যন্ত্র যেমন অনুভুতিহিন হয় তেমন। দেখলে মনে হয় পুরা দেশটি একটা যন্ত্র। সেখানের কোনো নেতা আমার ব্যাক্তিগত পছন্দে নেই।
উত্তর কোরিয়া বর্তমান 2020 সালে এসেও সেরা স্বৈরশাসক এর ভুমিকায় আছে। আমার মনে হয় তাদের স্কুলের পাঠ্য পুস্তকে আনুগত্য আর স্বৈরশাসকের চৌদ্দগুষ্টি নিয়ে পড়ানো হয়। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে স্বৈরশাসকদের পছন্দ করি না।
মিডিলিষ্ট দির্ঘ্যদিন পাশাপাশি দেশের রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ে, পরস্পর পরস্পরের হিংসা প্রদর্শনের মাধ্যমে সভ্যতা থেকে অনেক পিছিয়ে অবস্থান করছে।
মিডিলিষ্টে শিয়াও সুন্নির লড়াই। মাজহাবের লড়াই। পীর ও ফকিরের লড়াই। একক ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার লড়াই। ধর্মিয় শিক্ষা, আধুনিক শিক্ষা, সাইন্টিফিক শিক্ষা সহ কোনো শিক্ষা তারা ঠিকভাবে পায়নি। তারা কেউ যদি একবার গদিতে বসার সুযোগ পায় তাহলে তাকে আমৃত্যু টেনে হিচড়ে নামানো যায় না। তারা পছন্দ করে বিলাষিতা। যার জন্য তারা খনিজ সম্পদ তেলকে ব্যাবহার করে। বর্তমানে মিডিলিষ্টে আমার পছন্দের কেউ নাই।
ল্যাটিন আমেরিকান দেশ গুলি ভোজপুরি টাইপে জিবন যাপন করে। হৈ হুল্লোড় ও আনান্দে জিবন পার করতে চায় এবং করে। সেখানেও আমার পছন্দের কেউ নাই।
আফ্রিকান মহাদেশের দেশ গুলো আজও বিশ্রিংখলতা থেকে শ্রিংখলতায় ফিরে আসতে পারেনি। নিজেদের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে সেই মোতাবেক কিছু গড়ে তুলতে পারেনি। সহসা পারার লক্ষনও দেখা যাচ্ছে না।
এখানেও আমার ভালো লাগার কেউ নাই।
ইউরোপ ঠিক পথে ছিলো বলে এতোদিন মনে হলেও হটাৎ করোনা নিয়ে তাদের করুন মৃত্যুর মিছিল, বিশ্ববাসীকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। প্রশ্ন উঠছে তাদের কি এতোদিন বিদেশি ডাক্তার নির্ভর চিকিৎসা ব্যাবস্হা ছিলো ? তারা ঔষধের কাঁচামাল সরবারহ কারি হলেও ঔষধ কি ভিন্ন দেশে তৈরি হতো ? তারা কি নিজের দেশের মানুষ দিয়ে অন্চল ভিত্তিক কিংবা এলাকা ভিত্তিক চিকিৎসা ব্যাবস্হা গড়ে তুলিনি ?
এখানে ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ছাড়া আমার ভালো লাগার কেউ নাই।
কেন বরিস জনসন আমার কাছে সেরা মনে হয় তার কোনো তথ্য, প্রমান কিংবা যুক্তি আমার কাছে নেই।
আমার কেন জানি মনে হয় উনি সর্ব গুনে গুনান্নিত বর্তমান সময়ের সেরা একজন মানুষ।
পৃথিবীর প্রতিটি বিখ্যাত মানুষ, বেঁচে থাকতে যতোটা না বিখ্যাত ছিল মারা যাওয়ার পরে যতো দিন, বছর কিংবা যুগ গেছে ততো তারা সত্যিকারের বিখ্যাত হয়েছে।
বরিস জনসনও সেরকম একজন বিখ্যাত মানুষ হতে পারে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:০৯

Subdeb ghosh বলেছেন: অসুস্থতা সত্ত্বেও মি. জনসন ব্রিটেনে সরকার প্রধানের দায়িত্বপালন চালিয়ে যাচ্ছেন! একজন অসাধারন নেতা,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.