নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
কদিন বাদেই চোখ ভরা জল নিয়ে আলেক আমাদের বিদায় দিল। লারিসাদের বাসায় সব মিলিয়ে তিনটে মাত্র রুম। ওদের সবারই রান্নাঘর ডাইনিং রুম হিসেবে ব্যাবহৃত হয়। আর সব রুমই দিনের বেলায় যেন সুসজ্জিত বসার ঘর আর রাত শোবার ঘর। ডিভান কাম সোফাগুলি এমন করে তৈরি যে কায়দা করে টান দিলেই সোফা রুপান্তরিত হয় দারুন এক খাটে। তারপর বালিশ কম্বল আর চাদরটা বের করে নিলেই হল।
রান্নাঘরে ওদের ছোট ছোট ডাইনিং টেবিল দেখে প্রথমে যে কেউ ঘারড়ে যাবে এত ছোট টেবিলে এতগুলো লোক কেমন করে খায় এই ভেবে! কিন্তু খাবার সময়ে সেই ছোট্ট টেবিলই যেভাবে বড় টেবিলে রুপান্তরিত হয় তাই দেখে বিস্মিত হবে সে ফের!
আমাদের জন্য বরাদ্দ হল লারিসার দারুন গোছানো কোনার রুমটা। রুমের একপাশের সোফা কাম ডবল খাটটা মইনকে আমিই জোর করে দিলাম আর আমি নিলাম অন্য পাশের ছোট্ট সিঙ্গেল খাটটা। এই রুমের বিশেষ বিশেষত্ব ছিল সাথে লাগোয়া ছোটখাট একটা বারান্দা। সেখানেও শুয়ে বসে আরাম করার ব্যাবস্থা আছে। তবে যা দেখে আমরা দুজনেই চমকিত হলাম সেটা হল। বারান্দার পাশ ঘেষেই একটা ছিম ছাম রাস্তা আর তার পরে বহুদুর বিস্তৃত বার্চ পাইন ঘেরা বনভুমি। ওফ কি দারুন নৈসর্গিক দৃশ্য।প্রেম করার জন্য এমন উত্তম জায়গা আর কোথায় মিলবে?
আমারা কেউ জানিনা আমাদের ভবিতব্য কি? শুধু অনুমানটুকু করতে পারি; মইনের ব্যাপারে আমি অনুমান করেছিলাম-লারিসার সাথে তার প্রেম প্রায় অসম্ভব! হয়তো পরিবারের চাপে লারিসা এখন সব কিছু মুখবুজে সয়ে যাচ্ছে কিন্তু সময় বুঝে সে ঠিকই তার আসল রুপ দেখাবে। তখন আপাত সরল মইনের মত বাগাম্বর বাকপটু ছেলেটা কিভাবে সেই পরিস্থিতির সামাল দিবে সেইটে ভাববার বিষয়।ওকে ফেরানোর সাধ্য আমার নেই জেনে চুপ করে থাকলাম। লারিসার মন জয় করে সফল পরিণতির দিকে এগিয়ে যাওয়ার তীব্র বাসনার কাছে আমার সব আশংকাই পরাস্থ হল।
ওই বাড়িতে সাবলেট হিসেবে যাবার পরদিন থেকেই তার শৌর্যের নমুনা দেখাতে চরম ব্যাস্ত হয়ে পড়ল। ব্যালে নৃত্যের সুনিপুন শিল্পী লারিসার সপ্নের কথা ভেবেই পরদিন প্রমান সাইজের দুটো লাউডস্পিকার সহ একখানা মাগনিতোলা বা ডেকসেট কিনে নিয়ে আসল। মাগাজিন থেকে মাছ মাংস দুধ মাখন পনির কিনে আনল ঢাউস ব্যাগ ভর্তি করে।
তাই দেখে লারিসার মা ভাই বোন বিস্ময়ে হা হয়ে গেল! পেরেস্ত্রোইকার পর তার এমন উত্তম আহার্যে তাদের ভোজন বিলাস হয়েছিল তাই নিয়ে ভাবতে বসে গেল।
লারিসাও দারুন বিব্রত ও বিস্মিত! সাধারন অভিজাত মধ্যবিত্ত ঘরের এই মেয়েটা কোন পুরুষের চোখে তার অতি মুল্যায়িত হতে দেখে বাকরুদ্ধ হল।
রুশ সমাজে পুরুষেরা প্রেমে পড়ে পাগল হয়না-প্রেম করেওনা। শরিরের জন্য উন্মত্ত হয় কিন্তু উম্মাদ হয় না। বাঙ্গালী পুরুষের মত এমন দেখানোর মনোবৃত্তি ওদের সমাজে চরমভাবে বিরল।
মইন যা শুরু করল তা এক কথায় ভীষন রকম পাগলামী!কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। ফোন আসলে হু-হা করে। আসতেছি আসব বলে তালবাহানা করে। শেষ মেষ উপায় না দেখে আমাকে বলে, ফোন রিসিভ করতে।
বাধ্য হয়ে আমি তার হয়ে মিথ্যে বলি, উনি ভাই ভয়ঙ্কর অসুস্থ!
কিংবা ভুলভাল হিন্দি উর্দূতে ‘ভাই উও বহুত বিমার হ্যায় কিংবা তবিয়াৎ আচ্ছা নেহী হ্যায়।‘কখনো ভাঙ্গা ভাঙ্গা রুমানিয়ান ভাষায় ‘ইল এস্তে ফরতে বোলনভ’কিংবা রুশীয়তে’অন অচিন বোলেন’বিছানা থেকে উঠে ফোন ধরার ক্ষমতা নাইরে ভাই। শুধু পুলিশের গোয়েন্দা শাখার কর্মকর্তারা ফোন করলে সে একটু নড়ে চড়ে বসে।
এইখানে একটা বিষয় বলে নেই;
কিষিনেওতে যতগুলো আদম ব্যাবসায়ী ছিল তাদের অন্যতম ছিল মইন।কাজটা সেখানে অবৈধ! সবাই একটু দিনের আলোয় কম বেরোয়-পারতপক্ষে কোন পার্টি এটেন্ড করে না। সবকিছু থেকে গুটিয়ে রাখে। মইন তার উল্টো!
এর ফলস্বরুপ একদিন তাকে গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বাসা থেকে ডেকে নিয়ে সমাদার করে চা সিগারেট খাইয়ে একটা রুমে প্রজেক্টরে শত শত ছবি দেখাল। সে কখন কোথায় যায় সব তাদের নখদর্পনে। মইন সেসব দেখে মূর্ছা যায় আরকি!তার ব্যাবসার হিসাব পাতিও তাদের হাতের মুঠোয়।
তখুনি তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করার মত সব নথিপত্র তাদের ফাইলে বন্দি।আদালতে তার কুকর্ম প্রমান হলে ছয় থেকে আট বছরের কারাবাস নিশ্চিত!
মইনকে তারা দুটো পছন্দ দিল। এক; সব স্বীকার করে জোল খাট অথবা যেমন আছ তেমনি ব্যাবসা কর-আমরা দেখেও না দেখার ভান করব।তার বিনিময়ে এখানকার সব ব্যাবসায়ীদের হাড়ির খবর তাদের দিতে হবে।
যখন তারা বলবে তদন্ডে হাজির হতে হবে। আর সাথে কিছু কমিশন আরকি!
মইনের হাতে দ্বীতিয় অপসনটা গ্রহন করা ছাড়া উপায় ছিলনা। সে এখন আদম ব্যাবসায়ীর লেবাসে পুলিশের একজন গুপ্তচর!
তাই দিনে রাতে যখনি পুলিশ স্মরণ করে তখনই তাকে হাজিরা দিতে হয়।
লারিসার মা বাবা সকাল হতেই কাজে বেরিয়ে পড়ে।আমরা ঘুমাই অনেক বেলা অব্দি। ওদের সাথে ছুটির সকালগুলো বাদে দেখাই হয়না বলা চলে।লারিসাও ভীষন ব্যাস্ত;সকালে কলেজ আর দুপুর থেকে সন্ধ্যে তক তার ব্যালে নৃত্যের প্রাকটিস। আন্দ্রেরও স্কুল আছে। মইন কিন্তু সকালে ঘুমায় না-কান খাড়া অপেক্ষা করে লারিসার বাবা মা বেড়িয়ে যাবার। লারিসা বের হয় ন’টার পরে। ওর বাবা মা বেরিয়ে যাবার পরক্ষনেই লাফ দিয়ে উঠে ইতি উতি উঝি ঝুকি মারে।
গলা খাঁকড়ি দিয়ে আন্দ্রেকে ডাকে-ও জানে ওই ঘরটাতেই লারিসা ঘুমোয়।আন্দ্রে সদ্য ঘুম ভাঙ্গা চোখ কচলে সামনে এসে দাড়িয়ে বলে’স্তো’(কি?।
প্রতিউত্তর দেবার মত ভাষা জানা নেই মইনের-একটু লাজুক স্বরে সদ্য শেখা ভাঙ্গাচোড়া রুশ ভাষায় শুধু বলে ‘নিচুভো’নিচুভো’(কিছু না কিছুনা)
আন্দ্রে বোকা ছেলে না-চট করে ধরে ফেলে মইনের মইনের মনের কথা। হেসে বলে, ও ঘুমাচ্ছে -ডেকে দিব?
নিয়েত –নিয়েত(না-না)বলে সে তাড়াহুড়ো করে আমার রুমে এসে আমাকে জোড় করে ঘুম থেকে ডেকে ওঠায়, মিশু ভাই ওঠেন না। খিদে লেগেছে –চলেন নাস্তা বানাই।
সে তখন নিশ্চিত যে লারিসা তখনো বাইরে বেরোয়নি।
খানিকবাদে পরে ঘুম থেকে উঠে লারিসা রান্নাঘরে এসে প্রথমে ঝিম মেরে চেয়ারের উপর হাটু দুটো ভাজ করে হাত দিয়ে চেপে ধরে তার উপরে থুতনী ঠেকিয়ে বসে থাকে। সদ্য ঘুম ভাঙ্গা এলোমেলো চুল আর হালকা বসনের সেই রুপসীকে মন ভরে দেখে নেয় মইন তখন। আমিও তাকাই বারবার আড় চোখে।চোখাচোখি হওয়ার সম্ভাবনা নেই-লারিসার চোখ তখনো তন্দ্রাচ্ছন্ন!
উপমহাদেশীয় ভিন্ন স্বাদের রান্না করা সব্জি কিংবা মাংসের ঘ্রান তাকে সেই আধোঘুম থেকে জাগিয়ে দেয়, একটু এলোমেলো পায়ে হেটে এসে আমার পাশ ঘেষে দাড়িয়ে ঢাকনাটা তুলে জোরে একটা শ্বাস নিয়ে বলে,বাহ্ সুন্দর ঘ্রানতো! কি রান্না করছ?
চট করে মইনও এসে পাশে দাড়ায়। আমাকে বলে জিজ্ঞেস করেন, ও খাবে নাকি?
আমি লারিসাকে জিজ্ঞেস করি,-তুমি খাবে?
ও যেন একটু ভয় পেয়ে পিছিয়ে যায়- হেসে বলে, নারে বাবা তোমরা যে মশলাদার খাবার খাও –সেটা আমার পেটে সইবে না।
আমিও হাসতে থাকি-একটু চেখেই দেখনা। একবার খেলে তুমি আর রাশিয়ান খাবার মুখে তুলতে চাইবে না।
আমার কথায় ও একটুখানি নরম হয়-কি একটু ভেবে পরক্ষনেই আবার বলে,উহু এসব খাবার খেলে আমি মোটা হয়ে যাব। তুমিতো জান ব্যালে নৃত্য শিল্পীদের শরিরে একটুও মেদ থাকতে পারবেনা।
মইন জিজ্ঞেস করল, কি বলল? আমি বলতেই ও বলল- ওকে বলেন আমাদের শরিরের কাঠামোর দিকে তাকাতে। আমরা এইসব খেয়েইতো এমন হালকা পাতলা শরির ধরে রেখেছি।
লারিসা আমাদের দুজনেরই শরিরের দিকে একটুখানি চোখ বুলিয়ে অবিশ্বাসের দৃষ্টিতে রান্না করা খাবারের দিকে তাকিয়ে কি যেন ভাবে?
আমি আমার দেশীয় খাবারের সত্য মিথ্যা গুনগান গেয়েও তার মন টলাতে পারি না। সংশয়ে দোদুল্যমান তখন তার মন-খাবার না ক্যারিয়ার?
ওদিকে মইন বারংবার অনুরোধ করে-লারিসাকে যে করেই হোক এই খাবারে অভ্যাস্ত করতে,নাহলে বাকি জীবন রাশান খাবার খেতে খেতে লাইফ কুইট(এই বাক্যটা তার নিজের)।
আমি ভাবি, কিআশ্চর্য! এখনো সম্পর্কের সুত্রপাত-ই হয়নি আর সে ঘর সংসার পেতে বসে আছে? একটু খানি রাগ হয়-কিন্তু এই ছেলের উপর রাগ করা বৃথা। সে পুরোপুরি ঘোরের মধ্যে আছে।
আচমকা লারিসা সিগারেট চায় আমার কাছে, মিশু সিগারেট আছে?
এই দেশে সিগারেট খোর মেয়ের সংখ্যা অনেক বেশী। অন্য সবাই মুরুব্বিদের থোড়াই কেয়ার করলেও-লারিসার বাবা মা বাসায় থাকলে সে কখনোই ধুমপান করে না। এই সময়টাই সিগারেট খাবার সুযোগ পায় সে।তবে আন্দ্রে দেখলে তাকে বকাঝকা করে-বলে, পাপা মামাকে বলে দিব।
আমি রুমে গিয়ে প্যাকেট থেকে একটা সিগারেট বের করে দিলে সে বারান্দায় পেতে রাখা ছোট্ট সোফাটায় গিয়ে বসে-আমি গল্প করতে বসি তার পাশে।
মইন তক্ষুনি উড়তে উড়তে এসে আমার পাশে চেপেচুপে বসে। আসলে ঠিক গল্প করা নয় আমি তখন মইনের দোভাষি।
সে একের পর এক প্রশ্ন করে যায় - আমি তা রুশ ভাষায় শুধাই; লারিসাকে। লারিসাও উত্তর দেয় সহজ সরল কন্ঠে। দুয়েকটা প্রশ্ন সে মইনকেও করে।তবে তার বেশির ভাগ প্রশ্ন আমাকেই; আমি শুধু তালবাহানা করে কথার মোড় ঘুরিয়ে দেই মইনের দিকে!
মইন তখন দারুন খুশী;বিগলিত হয়ে বারবার বলে, মিশু ভাই আপনি না থাকলে যে কি হইত?
আগের পর্বের জন্য Click This Link
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: অপেক্ষায় থাকবার জন্য অনেক ধন্যবাদ। পরের পর্বগুলোতে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম আমিও...
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১
সবুজ সাথী বলেছেন: ধন্যবাদ এই পর্বের জন্য। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
মডুদের কাছে অনুরোধ থাকল আপনার পোস্ট নির্বাচিত পাতায় রাখতে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০
শেরজা তপন বলেছেন: পোষ্ট নির্বাচিত করার দায়িত্ব যেহেতু মডুদের তাই বিষয়টা তাদের উপর ছেড়ে দেয়াই বাঞ্চনীয়
অনেক ধন্যবাদ বরাবরের মত সঙ্গ দেবার জন্য। সার্বক্ষনিক মঙ্গল কামনায়...
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
আমি ইহতিব বলেছেন: প্রতিটি পর্ব এমন জায়গায় এনে ছেড়ে দেন যে পরের অংশটুকু জানার জন্য মন আঁকুপাকু করতে থাকে। তাই পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম আমিও।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
শেরজা তপন বলেছেন: নাহলে পরের পর্ব পড়ার আগ্রহ থাকবে কেন? আপনাদের পরের পর্ব পড়ার আগ্রহ সৃষ্টি করার জন্যই এতটুকু ছল চাতুরি
ভাল থাকুন সবসময়।
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
ব্লাক উড বলেছেন: ভাল লেগেছে। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায়.....
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
শেরজা তপন বলেছেন: ফের ধন্যবাদ ব্লাক উড মন্তব্যের জন্য। পরের পর্বে আপনার সঙ্গ পাবার প্রত্যাশায় রইলাম...
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
একাকী বালক বলেছেন: ভাই চলুক।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: ফের ধন্যবাদ বরাবরের মত সঙ্গ দেবার জন্য। সবসময় ভাল থাকুন সেই প্রত্যাশায়...
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: যথারীতি অতীব ছোট পর্বের জন্য সজ্ঞানে মাইনাস..........
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: এমন আদরনীয় মাইনাসের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ।
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৬
ধানের চাষী বলেছেন: লারিসার এখনকার খবর জানতে খুব মন চাচ্ছে
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: বর্তমান খবর জানিনা-তবে সম্পর্কের শেষ পরিণনির ব্যাপারে জানতে পারবেন এই লেখার অন্তিম পর্বে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ বরাবরের মত সঙ্গ দেবার জন্য।
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫১
এক্সপেরিয়া বলেছেন: পরের পর্ব তাড়াতাড়ি চাই
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: এখনকার পর্বগুলো নতুন করে লিখতে হচ্ছে বলে একটু দেরি করেই পরের পোষ্টগুলো আসবে। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন সবসময়।
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
মোঃ জুম্মা বলেছেন: সুভকামনা রইল আপনার প্রতি ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল আমার আন্তরিক শুভকামনা। পরের পর্বগুলোতেও আপনার মন্তব্যের প্রত্যাশায় রইলাম। ধন্যবাদ
১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২০
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: পড়ে খুব ভালো লাগলো । শুধুমাত্র আপনার লেখা পড়ার জন্যে আমি মাঝে মাঝে ব্লগে আপনার নাম দিয়ে সার্চ করি, কোন লেখা যেন মিস না হয়ে যায় তাই।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল লাগল জেনে-এখন আপনার মন্তব্যেরও অপেক্ষায় থাকছি
ধন্যবাদ ফের -ভাল থাকুন
১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৭
জেনো বলেছেন: ভাল লাগছে। চলুক।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ'জোনো' আপনার সার্বক্ষনিক মঙ্গল কামনা করছি।পরের পর্বগুলোতেও আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: যদিও এই পর্বটা অনেকটা সাদামাটা-তবুও ভাল লাগার ইংগিত আছে পরের পর্বে। প্লাস ৭
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: আমার ভাবনাটাও সে রকম ছিল-বড় একটা লেখায় কিছু সাদা মাটা অংশ থাকতেই পারে।
ধন্যবাদ আপনাকে খোলাখুলি বলার জন্য। ভাল থাকুন সর্বদা
১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই পুরাটা একবারে দিয়ে ফেলুন
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল বলেছেন! পুরোটা একবারে পড়ার ধৈর্য্য কজনের আছে? তাছাড়া আমিও পুরোটা একবারে লিখতে পারবনা। বহুবার চেষ্টা করেছি পুরোটা একবারে লেখার জন্য- পারিনি। পর্ব করে লিখছি বলেই এইবার অন্তত কিছু ব্লগারের চাপে পুরোটা লেখা হবে...
ধন্যবাদ আপনাকে ফের।পরের পর্বে আপনার মন্তব্যের প্রত্যাশায়...
১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩০
জুন বলেছেন: অনেক দেশ আছে যেখানকার লোকজন খুবই স্বাস্থ্য সচেতন। হাজার চেষ্টা করলেও তারা তা খেতে চায় না। এর মধ্যে জাপান ও আছে ।
খুব ভালোলাগলো এই পর্ব তপন । পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
+
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক তাই-তবে বেশীরভাগ রুশীয় নারীরা ত্রিশ পেরুলেই সাস্থ্য সন্মন্ধে বেশ খানিকটা উদাসীন হয়ে যায়।
ধন্যবাদ আপনাকে ফের আপনার মুল্যবান মন্তব্য ও অইভিজ্ঞতা শেয়অর করার জন্য। পরের পর্বে মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকব...
১৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: দারুন লাগলো পড়তে,,,,,,,,,
চলুক,,,,,,,,,,,,,পরের পর্বের অপেক্ষায়
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে অনেকদিন বাদে আমার ব্লগে দেখতে পেয়ে খুব ভাল লাগল।
ধন্যবাদ লেখাটা পড়ে মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন।
১৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: FREE THINKER নিকটির ব্যান চাই। কারণ: নারীদের প্রতি প্রত্যক্ষ অপমান ও ধর্ষকদের সমর্থন দিয়ে ধর্ষিতাদের দায়ী করা।ওর পোস্টে যান ও সবাই রিপোর্ট করবেন প্লিজ.... অপ্রাসঙ্গিকতার জন্য ক্ষমা করবেন....
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: সমস্যা নাই- লিংকের ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
অদৃশ্য বলেছেন:
তপন ভাই.... এই পর্বটি আপনি পোষ্ট করবার কিছু পরেই পড়েফেলেছিলাম.... মন্তব্য করা হয়েনি তখন....
মইন আর লারিসার রসায়নটা কতখানি জমবে এখনো তা বুঝে উঠতে পারছিনা... তবে টোটালি আগের মতোই খাঁই খাঁই ভাব নিয়েই আছি... পড়ছি....
গল্পটা সুন্দর চলছে...
শুভকামনা...
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: বরাবরের মত ছোট্ট একটা ধন্যবাদ দিয়ে প্রতি উত্তর দিতে হচ্ছে। কিন্তু আপনার সহযোগিতা সঙ্গ প্রসংশা ও মন্তব্যের জন্য বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ আমি- ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।
১৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
অনীনদিতা বলেছেন: আমিতো এই গল্পটা পড়েছি।কিন্তু কমেন্টস করলামনা কেন
অনেক ভালো হচ্ছে।
প্লিজ পরের পর্বটা দিয়ে দেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: কমেন্ট না করলে আমি কি করে বুঝব আপনি পড়েছেন?
ভাল লাগল জেনে যে আপনি আগেই লেখাটা পড়েছেন। এর পরের পর্ব পেতে একটু দেরি-ই হবে মনে হচ্ছে। লেখাটা এখনো অব্দি শুরু করিনি-
ভাল থাকবেন
১৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
শিপু ভাই বলেছেন:
পরের পর্বের জন্য উন্মুখ হয়ে রইলাম!!!
সুপার্ব!!!
+++++++++++++++++
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: একটুখানি কাজের চাপে বেসামাল অবস্থা লেখার মত সময় ছিল কিন্তু মনঃসংযোগ করেতে পারিনি। একটু অপেক্ষা করতেই হচ্ছে মনে হয়- ধন্যবাদ ফের
২০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০
গ্রাম্য২০১৭ বলেছেন: Dear tapon bhi, plz write the next part. I already visited your blog four times and it really depressed me.
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: কিছু দিনের জন্য একটু শীত নিদ্রায় যাচ্ছি- নিদ্রা শেষে ফের দেখা হবে। আপনাকে depress করার জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত!
২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৩
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আলকাশ ৬ এর জন্যে অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় আছি।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: আমিও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি -ইচ্ছের বিরুদ্ধে এক কলমও যে লিখতে পারিনা ভাই...ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।
২২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
অনীনদিতা বলেছেন: আর কতকাল!!!!!!!!!!!
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: ...কিছুই লিখতে ইচ্ছে করছে না
২৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
অনীনদিতা বলেছেন: লেখক বলেছেন: ...কিছুই লিখতে ইচ্ছে করছে না
plz plz plz
২৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২২
আদৃতা হাসান বলেছেন: বারান্দার পাশ ঘেষেই একটা ছিম ছাম রাস্তা আর তার পরে বহুদুর বিস্তৃত বার্চ পাইন ঘেরা বনভুমি।
--- এমন একটা জায়গাতে থাকতে পারা ও ভাগ্যের ব্যাপার।
লিখা খুব ভাল লাগলো। পরের পর্ব কবে আসবে?
১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: দুঃখিত আপনার এই মন্তব্যের উত্তরটা দেরিতে দেবার জন্য।মাঝখানে ব্লগিং করতেই বিরক্ত লাগছিল- নিজেতো লিখিইনি কারো লেখায়ও বিশেষ একটা মন্তব্য করিনি।
'আলকাশ' এর পরের পর্ব কবে আসবে আমি জানিনা ভাই।
এখন বুঝতে পারছি আলকাশের বেশ কিছু ভক্ত ছিল
২৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
অদৃশ্য বলেছেন:
তপন ভাই
.... আপনি কি আপনার পাঠকদের অবহেলা করছেন !!
যদি তা না হয় তাহলে তাড়াতাড়ি পরের পর্বটা দিয়ে দিন.... আর পরের প্লটগুলো জাজিয়ে নিন...
এটা শেষ করুন..
শুভকামনা...
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: ভাই অদৃশ্য, সময়মতো পরের পর্বগুলো দিতে না পারায় আমি ভীষন লজ্জিত! অর্হনিশি ব্যস্ততার মধ্যেও আমি বার কয়েক চেষ্টা করেছি লেখাটা এর পরের থেকে শুরু করার- কিন্তু একটা লাইনও গুছিয়ে লিখে উঠতে পারিনি। এরকমটা আমার প্রায়ঃশই হয়। গত কয়েক বছরের আমার ব্লগ লেখা দেখলেই বুঝতে পারবেন-লিখতে লিখতে হঠাৎ করেই আমি ভীষন রকম অনিয়মিত হয়ে যাচ্ছি। এছাড়া মাঝের এই আন্দোলনটা নিয়ে ব্লগ এত বেশী সরগরম আর ব্যস্ত ছিল যে,আমি অন্যদের লেখা পড়তে পড়তেই ক্লান্ত!
পাঠকদের অবহেলা? কিযে বলেন সেইরকম দুঃসাহস স্পর্ধা আমার হয় কেমনে?
লেখালেখী করে অর্থ-যশ, সম্মান কোন কিছুই কাম্য নয় আমার(এরকমটার জন্য যোগ্যতাও লাগে।) শুধু আপনাদের মত অল্প কিছু ব্লগার/পাঠকদের ভালবাসা পেলেই বর্তে যাই।
আমি আসলে ধারাবাহকভাবে বড় লেখা লিখতে পারিনা।আমার এত বড় পরিসরের একটা লেখা শুরু করা সঠিক হয়নি।
আপাতত এই পর্বটা স্থগিত রেখে অন্য একটা ধারাবাহিকে যাচ্ছি-যেটা আগে থেকেই লেখা আছে। এটাতে কোন যতি পড়বেনা আশা রাখছি।
তবে সুস্থ্য সবলভাবে বেচে থাকলে বর্তমান লেখাটা অবশ্যই শেষ করব।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য। আমাকে স্মরণ করার জন্য আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ।
২৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
অনীনদিতা বলেছেন: এক দফা এক দাবি
পরের পর্ব চাই
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: জনাব অদৃশ্যকে বলেছি-আপনাকেও বলছি;
সুপ্রিয় অনীনদিতা,
আমি আসলে ধারাবাহকভাবে বড় লেখা লিখতে পারিনা।আমার এত বড় পরিসরের একটা লেখা শুরু করা সঠিক হয়নি।
আপাতত এই পর্বটা স্থগিত রেখে অন্য একটা ধারাবাহিকে যাচ্ছি-যেটা আগে থেকেই লেখা আছে। এটাতে কোন যতি পড়বেনা আশা রাখছি।
তবে সুস্থ্য সবলভাবে বেচে থাকলে বর্তমান লেখাটা অবশ্যই শেষ করব।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।
আমাকে স্মরণ করার জন্য আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ।
২৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
মশামামা বলেছেন: মজার একটা গল্প শোনাই - দেখেন কি চমকপ্রদ কাহিনী। নিজে পাত্তা না পাইয়া দু'জন ব্লগারের প্রেমের কবিতা আদান-প্রদানকে কেন্দ্র করিয়া একজন জনপ্রিয় ব্লগার জ্ঞান-বুদ্ধি হারাইয়া কিভাবে তার চক্ষুশূলদ্বয়কে গালিগালাজ করিয়া ব্লগ থেকে বিতাড়িত করিতে পারেন।
এখানে দেখেন - শায়মার ন্যাকা কাহিনী:
Click This Link
দুইদিন হইতে বিরাট গবেষণা করিয়া আমি ইহা আবিষ্কার করিয়া ফেলিলাম। তবে, নীলঞ্জন বা সান্তনু একটা গাধা। দিবাকে আমার ভালোই লাগতো। যাইহোক, উচিত ফল পাইয়াছে। তবে, শায়মা ও যে এক বিশাল মক্ষীরাণী এ ব্যাপারেও কোন সন্দেহ নাই।
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য;
মানুষকে ও মানুষের মতামতকে শ্রদ্ধা ও সম্মান করতে শিখেন তাহলে আপনিও একজন সম্মানিত মানুষের কাতারে দাড়াতে পারবেন।
সম্মানিত ব্লগার শায়মাকে কি আপনি ব্যক্তিগতভাবে চিনেন?
আপনি ভুল যায়গায় এসেছেন ভ্রাতা। আমি দুঃখিত যে আপনার সাথে সহমত পোষন করতে পারলাম না।
২৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৫
জেমস বন্ড বলেছেন: শ্রদ্ধেয় সামুর মডারেটর গণ -
মশা দেখি এখানে ওখানে লেদাচ্ছে , এখন যদি এই ব্লগের "জানা" আফারে নিয়া লেদাইতো তাইলে তো ঠিকই মডুগন ব্যান কইরা দিতো । যেহেতু বেবস্তা নিচ্ছে না তা হলে কি ধরে নেবো মডারেটরগন দের সু দৃষ্টির ছায়ায় মশা মিয়া এরাম করছে ?
২৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: মিশু ভাই আপনি না থাকলে যে কি হইত?
আমরা এই গল্পটা পড়তেই পারতাম না।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১২
শেরজা তপন বলেছেন:
ধন্যবাদ। মিশু ভাইকে আপনার শুভেচ্ছা পৌছে দিব।
৩০| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যি মিশু ভাই আপনি না থাকলে ,লাইফ কুইট হয়া যাইত
১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: হ তা আর কইতে
মিশু ভাইরে পাইলে কমুনে ...
৩১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
আল ইফরান বলেছেন: মানুষের কি বিচিত্র জীবন
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
পোস্টে প্লাস +++++
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক তাই বড়ই বিচিত্র এ জীবন! যদি বেচে থাকি বাকি জীবনে আরো কত কিছুই না দেখার আর জানার বাকি আছে...
ধৈর্য্য ধরে সবগুলো পর্ব পড়ে মন্তব্যের জন্য সবিশেষ ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন সর্বক্ষন।এবার আরেকটু কষ্ট করে'কাগদা তো-ভ রাশিয়া' সিরিজটা পড়বেন?
৩২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৭
আল ইফরান বলেছেন: অবশ্যই পড়ব, তপন ভাই
ব্যস্ত থাকার কারনে এখন ব্লগে আসা হয় কম।
তবে আপনার এই লেখাগুলো কেন জানি না নিজের কর্মব্যস্ততার বলয়ের বাইরে আরেক অচেনা জগতের হাতছানি দেয়।
অনেক ভালো থাকবেন।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২২
শেরজা তপন বলেছেন: জেনে ভাল লাগল ধন্যবাদ অনেক। অপেক্ষায় রইলাম...
৩৩| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:০১
ফ্রুলিংক্স বলেছেন: হঠাত করে জাম্প করে অন্য সিরিজ কেনো?? এই সিরিজের বাকীপর্বগুলো তাড়াতাড়ি নামান।
যদিও 'কাগদা তো-ভ রাশিয়া সবগুলো পড়তেছি।
৩৪| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
সোহাগ সকাল বলেছেন: এই পর্বটাই প্রথম পড়লাম। ভাল্লাগলো।
৩৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাজির
০৬ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমি চরম আপ্লুত ও আনন্দিত ব্রো
মন্তব্য রেখে যাইয়েন
৩৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩৩
শামছুল ইসলাম বলেছেন: পেরেস্ত্রোয়কার ফলাফলটা রাশিয়ানদের মধ্যে বেশ প্রভাব ফেলেছিল দেখছি।
দ্বিমুখী প্রেমের গল্প এগিয়ে চলেছে লারিসাকে কেন্দ্র করে ।
দেখা যাক, শেষ পর্যন্ত কী হয়।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: ভাইরে আমি লিখেছি দশ বছর ধরে -আর আপনি একদিনে শেষ করে ফেললেন????
পুরোটা পড়েন- তারপরে আমি একবারে মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছি
৩৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬
শামছুল ইসলাম বলেছেন: লিখতে সময় লাগে।
পড়তে সময় লাগে না।
২৩ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা তাইতো দেখছি - বেশ ভায়া খুশী হলাম
৩৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: দোভাষী নিয়ে প্রেম! মিশু ভাই আপনি না থাকলে জীবনটা যে কি হতো? সরল স্বীকারোক্তি মইনের।
৩৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩০
আমি সাজিদ বলেছেন: আল ইরফান ভাইয়ের সাথে একমত। আপনার লেখা অচেনা জগতে নিয়ে যাচ্ছে। আজকে অফ ডে। আপনার ব্লগ ছেড়ে অন্য কোথাও যাচ্ছি না।
৪০| ২৪ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৯:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: লারিসা'র গোছানো কক্ষটার বর্ণনা পড়ে ভালো লাগল। বিশেষ করে লাগোয়া বারান্দায় দাঁড়িয়ে বারান্দার পাশ ঘেঁষে চলে যাওয়া ছিমছাম রাস্তা আর রাস্তার পরে 'বহুদূর বিস্তৃত বার্চপাইন ঘেরা বনভূমি'র নৈসর্গিক দৃশ্যের কল্পনা করে।
মন্তব্যগুলো পড়ে দেখলাম, আমার মত "বারান্দার পাশ ঘেঁষে চলে যাওয়া ছিমছাম রাস্তা আর রাস্তার পরে 'বহুদূর বিস্তৃত বার্চপাইন ঘেরা বনভূমি'র কল্পিত নৈসর্গিক দৃশ্য"টি আদৃতা হাসানকেও ছুঁয়ে গেছে।
"মিশু ভাই, আপনি না থাকলে যে কী হইত"! - আহা! বেচারা!
আবারও মন্তব্য পড়তে পড়তে নীচে এসে দেখলাম, মহামহোপাধ্যায় ও আমার উদ্ধৃত এ বাক্যটি কোট করেছিলেন। বোঝা যাচ্ছে, বাক্যটি পাঠকদেরকে স্পর্শ করে গেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম ।