নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাগদা তো-ভ রাশিয়া-৫( প্রথম খন্ড- শেষ পর্ব)

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

মিনিট দুয়েক বাদেই তারা ফিরে এসে তাড়াহুড়ো করে আমাদের টয়লেটে ঢুকতে বলল।আমাদের ফের আতংকিত হবার পালা! এবার তাহলে কি হবে। এতক্ষন তবুও হাত মুখ বাধা থাকলেও দেখতে পাচ্ছিলাম- পুলিশরুপী দুই তস্করের কান্ড! এবার সেটার দ্বারও রুদ্ধ হল।

টয়লেটে গিয়ে ঢুকতেই তারা সতর্ক করে দিল, ‘কোন রকম শব্দ করা চলবে না।’

দরজাটা টেনে বাইরে থেকে কি দিয়ে যেন শক্ত করে আটকে দিল।

জীবনের প্রথম এবং শেষবারও সম্ভবত একসাথে দু’জন কমোডে বসেছিলাম!

অসহায় আমরা দু’জন সেখানে বসে অনুভব করলাম লুন্ঠন প্রক্রিয়া। বন্ধু আমার আতঙ্কিত দৃস্টিতে তাকিয়েছিল আমার দিকে। আমারও অবস্থা তথৈবচ!

এমুহূর্তে ও যেটা নিয়ে শংকিত আমিও আতংকিত সেই একই ব্যাপারটা নিয়ে। দু’জনের মনে একই ভয় পাসপোর্ট নিয়ে। ওটা নস্ট করলে বা বাইরে নিয়ে ডাস্টবিনে ফেলে দিলে সব শেষ।

আমার রুমমেট খসখসে পেপার লাগানো দেয়ালে মুখ ঘসে সে কান রকমে স্কচ টেপ খানিকটা সরিয়ে অসাড় ঠোট দিয়ে বিকৃত উচ্চারনে জোড়ে চেঁচিয়ে বলল ‘দয়া করে পাসপোটটা রেখে যেও।’

অল্প কয়েক মিনিট মাত্র…মনে হচ্ছিল কয়েক সহস্র দিন ধরে বসে আছি এখানটায়। প্রতি সেকেন্ডের ভগ্নাংশ সময়ের অস্তিত্বও টের পাচ্ছিলাম। একজন মানুষের জীবনে কত শত মিনিট ঘন্টা দিন কেটে যায় এমনিতেই। কোন ঘটনা-দূর্ঘটনার অনুসঙ্গ নয় বলেই সময়টুকু আমাদের কাছে অতি মুল্যহীন।

সেখানে বসে ভাবছিলাম আচমকা কয়েকটা মূহুর্তমাত্র একটা মানুষের জীবন কতটা পাল্টে দিতে পারে।

টুকটাক আর খুট খাট আওয়াজ আর দু’জন মানুষের ভারী পায়ে এদিক ওদিক চলাফেরা থেমে যেতেই বুঝতে পারলাম ওরা চলে গেছে!

প্রায় অন্ধকার টয়লেটে শব্দহীন প্রকৃতিতে নিঃসঙ্গ আতংকিত কিংকর্তব্য বিমুঢ় অসহায় দু’জন মানুষ বসে আছে। তারা জানেনা ক্ষনকাল আগে এই ভীষন রকমের বস্তুগত জীবনের গচ্ছিত কি অমুল্য সম্পদ হারিয়েছে?

তবুও ওই দু’জন মানুষের কাছে এ মূহুর্তে পৃথিবীর অন্য যে কোন কিছু থেকে পাসপোর্টটা অনেক বেশি মুল্যবান।

ওরা চলে গেছেএই ভেবে সস্তি পেতই ফের আতংকিত হবার পালা। এখন এখান থেকে বের হই কেমনে? কি সর্বনাস! ওরা কি করে গেল তা চোখে না দেখলে যেন শান্তি পাচ্ছিলাম না।

হাতটা বেঁকিয়ে এদিক ওদিক মোচড়াতেই টেপের আঠালো নরম বাধন খুলে গেল। মুখের টেপ ওঠাতে গিয়ে মনে হল চামড়া ছিড়ে যাচ্ছে। প্রথমেই দরজা খোলার চেষ্টা করলাম। অনেক্ষন শক্তি ক্ষয় করে মনে হল, বাইরে থেকে সাহায্য না পেলে আমাদের সাধ্য নেই এ দরজা খেলা।

তাহলে উপায়? সদ্য বাধন থেকে মুক্ত দু’বন্ধু এখন পরামর্শে বসলাম কি উপায়ে বেরুনো যায়। ওখানকার বেশীর ভাগই টয়লেট ও বথরুমকে বিভক্ত করে মাঝে একটা দেয়াল তোলা থাকে- তবে আমাদের সৌভাগ্যই বলতে হবে যে এই দেয়ালের মাথার কাছে অনেকটা জায়গা কাঁচ দিয়ে ঘেরা।

কমোডের উপর দাড়ালে ওটা নাগালে আসে।

নাগালে না হয় আসল কিন্তু এখন এটা ভাংগি কি করে?

দু'জনে আলোচনা করে সামান্য ঝুঁকি নিব বলেই স্থির করলাম। আঠালো টেপগুলো মেঝে থেকে কুড়িয়ে একসাথে করে ডান হাতে ভালমত পেঁচিয়ে কমোডের উপর দাড়িয়ে আলতো করে ঘুষি মারলাম। সেই সময়ের জন্য ভাগ্য আমাদের প্রতি সদয় হল, কোন রকম চোট ছাড়াই সামান্য আঘাতেই সেটা ঝুর ঝুর করে ভেঙ্গে পড়ল।

ভাঙ্গা কাঁচের টুকরো গুলো ওখান থেকে সরিয়ে বন্ধুর কাঁধে চড়ে অনেক কস্টে হাঁচড়ে -পিচড়ে সেই অপরিসর ফাঁক গলে বাথরুমে ঢুকলাম। কয়েক জায়গায় খানিকটা কেটে-ছিড়ে গেলও মুক্তির আনন্দে সব ভুলে গেলাম।

বাথরুমের খোলা দরজা দিয়ে বেরিয়ে বন্ধুর কথা ভুলে প্রথমেই দৌড়ে গেলাম ছোট রুমটার দিকে। টেবিলের উপর তাকাতেই আত্মায় পানি এল। আঃ !পাসপোর্ট দুটো অতি অবহেলায় পড়ে আছে এখানে। যাক বাবা বড় বাঁচা বেঁচে গেছি !

বন্ধু আমার বন্ধ টয়লেটের ওপাশ থেকে চেঁচিয়ে জানতে চাইছে পাসপোর্ট ঠিক আছে কিনা!আছে; বলে আমিও চেচিয়ে তাকে শান্ত করলাম। সে যেন শোনা কথায় বিশ্বাস করছিল না।

টয়লেটের দরজা বাইরে থেকে শক্ত দুটো চেয়ার দিয়ে দেয়ালের সাথে এমনভাবে আটকেছে যে, দুজন কেন পঞ্চাশজন লোক-ও এই দরজা খুলতে পারত না(অপরিসর সেই টয়লেটের দরজার পাল্লাটা বাইরের দিকে খুলতে হত।)

টেনে টুনে চেয়ারদুটো সরিয়ে টয়লেটের দরজা খুলতেই সেও আমার মত হুড়মুড়িয়ে দৌড়ে গেল সেদিক পানে যেখানটায় পাসপোর্ট ছিল।

ফিরে আসল মুখে একরাশ প্রশান্তি নিয়ে।

আমাদের ফ্লাটের মুল দরজাটা হাট করে খোলা। মানবিক মুল্যবোধসম্পন্ন ডাকাতরা বুদ্ধি করে দরজা খুলে রেখে গেছে! ওরাও জানে এ দরজা একবার চাপালেই অটমেটিক লক হয়ে যাবে বাইরে থেকে চাবি ছাড়া আর খোলা সম্ভন না।এ দরজা ভাংতে বুলডোজার ডাকতে হবে।

ওরা ভেবেছিল হয়তো আমরা আর বাইরে বেরুতে পারবনা। আমাদের প্রতিবেশী বা শুভাকাঙ্খী এসে যাতে উদ্ধার করতে পারে সেজন্যই ওরা এভাবে কপাটটা খোলা রেখেছে।

পাসপোর্টের ধাক্কা সামলে উঠে এবার অন্য জিনিসের শোক উথলে উঠল!

ঘরের মধ্যে সবকিছু ওলট পালট করা। সারাঘর তন্ন তন্ন করে খুজে একটি টাকাও পেলামনা। সব ঝেড়ে পুছে নিয়ে গেছে।

শুধু টাকা পয়সা সোনা দানা নয় আমাদের সব ভাল ভাল পোষাক আর দামী ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতিগুলো পর্যন্ত ওরা নিয়ে গেছে! পোষাক ও যন্ত্রপাতিগুলো আমার নতুন একটা ব্যাগে ভরে নিয়ে গেছে।

তাড়াহুড়ো করে খালি না করায় সেই ব্যাগের সাথে আমি এমন কিছু হারালাম যা টাকার বিনিময়ে এজীবনে আর পাওয়া সম্ভব নয়!

টেলিফোনের রিসিভার তোলা ছিল। সেটা আবার যথা স্থানে রাখতেই ফোন বেজে উঠল । তুলতেই ভেসে এল এক রুশ রমনীর কন্ঠ ‘সের্গেই আছে?’

ভীষন ক্লান্ত বিধ্বস্ত কন্ঠে আমি বললাম‘স্যরি সের্গেই নামে কেউ এখানে থাকেনা।’

রিসিভারটা নামিয়ে রাখতেই মনে হল মেয়েটা যেন হাসল। আবার ফের কানে তুলতেই ওপাশ থেকে রিসিভার রেখে দেয়ার শব্দ পেলাম।(আমার কেন যেন মনে হল ওরা কনফার্ম হতে চাইছিল আমরা বেরিয়েছি কিনা? কিংবা কোন অঘটন ছাড়াইওদের লুটপাট শেষ হয়েছে কিনা?)

মিনিট খানেক পর আবার ফোন। ক্লান্ত হাতে রিসিভার তুলে বললাম ‘হ্যালো।’

‘কি ব্যাপার এতক্ষন টেলিফোন ব্যাস্ত ক্যান?’ আমার খুব ঘনিস্ট বন্ধু একজন গতরাতে একসাথে ছিল ।

‘আনিস ভাই একটা অঘটন ঘটে গেছে।’

‘কি হইছে?’ তার উদ্বিগ্ন কন্ঠস্বর। সে এতক্ষনে বুঝে গেছে বড়সড় কোন অঘটন ঘটে গেছে।

আমি চেস্টা করলাম সংক্ষেপে ঘটনাটা বলতে। বলতে কস্ট হচ্ছিল ‘শারিরিক ও মানসিক ভাবে তখন আমি ভীষন ক্লান্ত!’

‘পুলিশকে বলবেন?’

আপনার কি মনে হয় বলা উচিত?

সে একটুক্ষন চিন্তা করে বলল ‘যা গ্যাছে গ্যাছে এই নিয়ে পুলিশের ঝামেলায় গিয়ে কাজ নেই। বোঝেনইতো মস্কোর পুলিশ।

বাঘে ছুলে আঠার ঘা দেশের পুলিশে ছত্রিশ আর মস্কোর বাহাত্তর।

...................................................... প্রথম খন্ড শেষ।



ফুটনোট: প্রিয় ব্লগার, 'কাগদা তো-ভ রাশিয়ার' প্রথম অংশ পাঁচ পর্বে শেষ করলাম।

রাশিয়ায় আমার জীবনে ঘটে যাওয়া সব অঘটনের ক্ষুদ্রতম অংশ ছিল মাত্র!

ব্লগার পাঠকদের পড়ার আগ্রহ থাকলে বাকি পর্বগুলো খুব শিঘ্রই প্রকাশ করব বলে আশা রাখছি। আমি দারুনভাবে কৃতজ্ঞ সেই সব ব্লগার বন্ধুদের প্রতি যারা সমসাময়িক ঘটনার বাইরে খানিকটা অন্যরকম বিষয় নিয়ে লেখালেখির জন্য আমাকে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করেছেন।



আগের পর্বের জন্য; Click This Link

প্রথম পর্বের জন্য;

Click This Link

মন্তব্য ৮৯ টি রেটিং +২৩/-০

মন্তব্য (৮৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

কালোপরী বলেছেন: কি কমেন্ট দিব বুঝতে পারছি না


এখন ভাল আছেন?

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: বেশী কিছূ বলার দরকার নেই-বরাবরের মত সাথে আছেনই ঢের!
হুম ভাইই আছি! বাকি ঘটনাগুলো পড়েই প্রশ্নটা করলে ভাল হয় :)
ভাল থাকুন।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: :-& :-& :-&..
:( :( :( :( :(


ব্লগার পাঠকদের পড়ার আগ্রহ থাকলে বাকি পর্বগুলো খুব শিঘ্রই প্রকাশ করব বলে আশা রাখছি


আমার আগ্রহ আছে ... আমিও আপনার একজন পাঠক । :)

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সবগুলো পর্ব পড়ে মন্তব্যের জন্য।

জেনে প্রীত হলাম।আশা করছি আপনাদের আগ্রহতেই লিখতে বাধ্য হব...
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: কী আর বলব! ভালো লাগলো বললে কেমন যেন শোনাবে।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১২

শেরজা তপন বলেছেন: এইটুকুতেই আনন্দিত আপ্লুত! আমার ব্লগে আপনাদের মত ব্লগারদের দেখলেই ভাল লাগে।
ভাল থাকবেন-আর পরের পর্বগুলোতও আপনাকেই ভাবে সাথে পাবার প্রত্যাশায় রইলাম।

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২২

রবিউল ৮১ বলেছেন: বাঘে ছুলে আঠার ঘা দেশের পুলিশে ছত্রিশ আর মস্কোর বাহাত্তর। এত দিন জানতাম আমরাই সব চেয়ে খারাপ পুলিশ এর দেশে বাস করি।এর চাইতেও যে খারাপ আছে এবং সেটা আবার উন্নত দেশে এই বার জানলাম।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: :) রাশিয়ার 'লএন্ড অর্ডার' এর অবস্থা তখন ছিল আমাদের থেকেও বহুগুন খারাপ(পেরেস্ত্রোইকার পরবর্তী সময়ের কথা বলছি)!
তখন বাহাত্তুরই ছিল -এখন অবশ্য কমে সেটা আমাদের কাতারে এসেছে!
তবে আমাদের পুলিশ অন্য জিনিস!এদের তুলনা এরাই... :)
ধন্যবাদ ফের আপনাকে সাথে থাকবার জন্য।

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

অনীনদিতা বলেছেন: হুম।
এখন কিছুই বলবোনা।
সব গুলো আগে পড়া শেষ করি, তারপর বলবো:)


আবারো অপেক্ষায় রইলাম:)

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি আবার মন্তব্যে ট্যুইস্ট রাখলেন দেখছি! আমিও অপেক্ষায় রইলাম।
সবগুলো পর্বে সাথে থাকবার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

রমিত বলেছেন: লেখাটি সুন্দর হয়েছে।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই রমিত!ভাল থাকুন সর্বক্ষন।

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

আরজু পনি বলেছেন:

ভালো লাগছিল পড়তে।

আশা করি, পরের অধ্যায়গুলো চালাবেন।।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি চালাবার-দেখা যাক আমার লেখার আর আপনাদের পড়ার ধৈর্য্য কতদিন থাকে?

শুভকামনা রইল।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

জেনো বলেছেন: ভাল লাগছে, চলুক...

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: ফের ধন্যবাদ আপনাকে 'জেনো'। আপনারা চাইলে অবশ্যই চলবে। আপনার সার্বক্ষনিক মঙ্গল কামনা করছি।পরের পর্বগুলোতেও সাথে পাব বলে আশা রাখছি।

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

আসফি আজাদ বলেছেন: পাঠকদাবীর প্রতি সম্মান দেখিয়ে অচিরেই বাকী পর্বগুলো প্রকাশ করবেন বলে আশা রাখছি। অপেক্ষায় থাকলাম।
ধন্যবাদ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২

শেরজা তপন বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম! যতদুর মনে পড়ে এই প্রথম আপনাকে মনে হয় দেখলাম?
অবশ্যই চেষ্টা করব-ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।

১০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৭

আসফি আজাদ বলেছেন: চুপি চুপি আসি চুপি চুপি যাই...সবগুলো পর্বই পড়েছি যথাসময়ে :D
আপনিও ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: তাই নাকি? কেন এত চুপি চুপি আসা যাওয়া? এইবার মন্তব্য না করলে আমিতো জানতামই না। তাও ভালএক বার এসে মন্তব্য করে গেলেন।
ধন্যবাদ সে জন্য

১১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫২

মুনসী১৬১২ বলেছেন: চলুক

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে বরারবরের মত সাথে থাকবার জন্য। ভাল থাকুন সর্বক্ষন।

১২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: রবিউল ৮১ বলেছেন:

তবে আমাদের পুলিশ অন্য জিনিস!এদের তুলনা এরাই...
ধন্যবাদ ফের আপনাকে সাথে থাকবার জন্য।

darun moja pailam

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১০

শেরজা তপন বলেছেন: মজা দিতে পেরেছি বলে ধন্য হলাম! :)
অনেকদিন বাদে আমার ব্লগে আপনাকে দেখতে পেলাম-ভাল লাগল।

১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

একাকী বালক বলেছেন: শেষে একটা চরম টুইস্ট আশা করছিলাম। যাই হোক ব্যাপার না। ভাল লাগল। :)

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১২

শেরজা তপন বলেছেন: আসল ঘটনায় কোন ট্যুইস্ট না থাকলে -আমার ক্ষমতা নেই কোন কাল্পনিক ট্যুইস্ট সৃষ্টি করা। কি আর করার? :(
ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হলাম। ধন্যবাদ বরাবরের মত সাথে থাকবার জন্য।

১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০১

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: "সব অঘটনের ক্ষুদ্রতম অংশ ছিল মাত্র"

কি বলেন, এরকম ঘটনা যদি ক্ষুদ্রতম অংশ হয়, তাহলে বাকীগুলো কোন পর্যায়ের হতে পারে তা ভাবতেও পারছি না......


আপনার লেখার গুনেই পাঠক হিসেবে আসতে বাধ্য হই.........

অপেক্ষায় রইলাম........

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: একজন মানুষের এক জীবনে কত ঘটনাই না ঘটে!
এই লেখাটা শেষ থেকে শুরু করেছি। এরপরে পিছিয়ে যাব বেশ কয়েক বছর আগে। কয়েকটা দূর্ঘটনা আমার নিজের ভুলেই সৃষ্ট! আর কয়েকটা এইরকম। জানিনা আমার তখনকার সত্যিকারের অনুভুতি লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে পারব কিনা? তবুও চেষ্টা করব যথা সাধ্য।
সব সময়ের জন্য আপনাদের সঙ্গের প্রত্যাশায় রইলাম।
ফের ধন্যবাদ।

১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: চমৎকার লেখা ভাল লাগল ।চলুক।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। আপনার নিকটা মজার!
ধন্যবাদ আপনাকে - ভাল থাকুন।

১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

অদৃশ্য বলেছেন:





তপন ভাই

শেষ হয়ে গেলো... আমি ভাবছিলাম হয়তো ওদের দয়া মায়া হবে.... আপনাদের জিনিস পত্র রেখে চলে যাবে, এমনটা...

কিন্তু হলোনা তা.... যা হোক টয়লেট থেকে যে বেরুতে পারলেন তাতেই খুশি... নাছাড়া আজকের এই লিখাটি আর পড়া হতো না...

... প্রথম পর্বটা চমৎকারভাবেই শেষ করেছেন.... অবশ্যই পরের আরও রাশিয়ান ঘটনা জানতে চাইবো আপনার কাছে... অপেক্ষায় থাকছি...

তবে, সময় নিয়ে হলেও ''আলকাশ''টা শেষ করুন... ঐটা কিন্তু বেশ জমে গেছিলো... আমার মনে হয় একটু যত্ন করে লিখলে ঐটা আরও জমে যাবে....

শুভকামনা....

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: ওরা দয়া করে যে মুল ফটকটা খুলে রেখে গেছেএইটেই অনেক বড় উদারতা।
হুমম..হয়তোবা তাই।আলকাশের মাঝপথেএই লেখাটা দেবারএকটা বিশেষ উদ্দেশ্য আছে এর কিছু খন্ডে আলকাশের সাথে পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষ সম্পর্কের কিছূ ব্যাপার স্যাপার আছে! 'আলকাশ' লেখাটা আমার জন্য বেশ ঝুঁকিপূর্ন! আমার মত চিকেন হার্টের মানুষ ভাবছে সবসময়' সেই ঝুঁকিটা নেয়া ঠিক হবে কিনা?
এছাড়া আলকাশ'একা নয় এর সাথে আরো দুটো 'প্রেম কাহিনী' লেখার ইচ্ছে আছে-সে দুটো গল্প ছাড়া আলকাশ অসম্পুর্ণ থেকে যাবে। যত্ন সহকারে এত বড় কলেবরে লেখার জন্য যেটুকু ধৈর্য্য আর সময়ের প্রয়োজন তার ভীষণ অভাব।
তবও লিখব আশা রাখছি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে লেখার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সবগুলো পর্ব পড়ে উৎসাহ ও অনুপ্রাণিত করার মত মন্তব্যের জন্য।

১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

শিপু ভাই বলেছেন:
আমি হিরোইক কিছু আশা করেছিলাম। হতাশ হলাম। আসলে ঠক খেলে ভাল লাগে না। আপনি ঠকে যাওয়া মানে পাঠক হিসেবে আমাদেরও ঠকে যাওয়া!!!


মস্কোর বদমাইশ পুলিশদের গদাম!!!

পোস্টে++++++++++++

আরো লেখা চাই।


আলকাশ বিশেষ ভাবে চাই!!!

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: বাস্তবে সব ক্ষেত্রে হিরো সাজার অবকাশ কি থাকে- তারপরে আমার মত মানুষ যে কিনা সব কিছুর উর্দ্ধে নিজেকে ভালবাসে :)

সবাইকে গদাম দেয়া ঠিক হবেনা।ওরাও হয়তো খারাপ না শুধু লোভের বশবর্তী হয়ে সুযোগের সদ্ব্যবহার করেছে মাত্র।
বরারবরের মত আপনার মন্তব্যের জন্য আমি দারুনভাবে কৃতজ্ঞ ও অনুপ্রাণিত।
হায় 'আলকাশ'!
ভাল থাকুন...

১৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: প্রথম খন্ড- শেষ পর্ব পড়া শেষ। এবার অপেক্ষা। পরের খণ্ডের।

একটা টেনশন মেশানো অনুভূতি নিয়ে উপভোগ করলাম সিরিজটা। তবে বার বার এটা ভেবে স্থির ছিলাম যে আপনি অবশ্যই বেঁচে আছেন, নাহলে লিখলেন কিভাবে? হা হা।

আশা করি আরও অনেক অনেক কিছু বাকি আছে।

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: তা ঠিক- মরার কথা ছিল অনেকবার। কোন রকম তালবাহানা করে বেঁচে গেছি! :)

জেনে ভাল লাগল। অনেক অনেক ধন্যবাদ ফের।
হ্যা অনেক কিছই লেখার বাকি আছে-বরাবরের মত সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশায় রইলাম।

১৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

বাতিস্তা বলেছেন: তপন ভাই ওনেক ভাল লাগলো।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বাতিস্তা। পরের খন্ড পড়ার আমন্ত্রন রইল।
ভাল থাকুন।

২০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

বইয়ের পোকা বলেছেন: যাক, তাও ভালো মালপত্রের উপর দিয়াই গেছে। আর, দয়া করে পাসপোর্টটা রেখে গেছে।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক তাই। শুধু পাসপোর্ট না-দৈহিক নির্যাতন করেনি এই ঢেড়... :)
ধন্যবাদ।

২১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

বাংলাদেশের আইডল বলেছেন: সেই দেশে গ্যাছিলা ক্যা

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: সেইটা বলার জন্যই তো হাজার হাজার পর্বের এত আজাইরা প‌্যাচাল!:)
আপনি তখন একবার না করলে যেতাম না রে ভাই...

২২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

হািসব্ের্ জা বলেছেন: আপনার সব গল্পই উপভোগ্য। চালিয়ে যান.......

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

শেরজা তপন বলেছেন: জেনে দারুন প্রীত হলাম। অবশ্ই চলবে-আপনাদের মতএমন পাঠক পেলে না লিখে উপায় আছে? :)

ভাল থাকুন সবসময়।

২৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

ধানের চাষী বলেছেন: পড়ার আগ্রহ আছে....... বাকীটা আপনার ইচ্ছা :D

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

শেরজা তপন বলেছেন: আগ্রহ আছে এইটুকু জেনই আমি আপ্লুত! প্রতিটা লেখা দেবার আগে ভাবি এটা পাঠকদের বিরক্তির কারন হয়ে না দাড়ায়! সেজন্যই আগে ভাগে জেনে নিলাম।
অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সর্বক্ষন।

২৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

অ্যামাটার বলেছেন: সবগুলো পর্বই শেষ করব, তাই বুকিন দিয়ে রাখলাম! কেমন আহেন তপন দা?

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: আমি ভালআছি ভই 'অ্যামাটার'। প্রশ্নটা করলেন খুব আপনজনের মত!
অবশ্যই -বুকিং রইল। বেশ তাড়াহুড়োর মধ্যেআছে মনে হয় -সময় নিয়ে পড়বেন আশা রাখছি।
ধন্যবাদ।

২৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

অ্যামাটার বলেছেন: আছেন*

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: :)আগেই বুঝেছি! একটু তাড়াহুড়োর মধ্যে ছিলেন তাই দু-য়েকটা ভুল হয়ে গেছে। সবার-ই হয়।

২৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লগার পাঠকদের পড়ার আগ্রহ থাকলে বাকি পর্বগুলো খুব শিঘ্রই প্রকাশ করব বলে আশা রাখছি।

আছে মানে? ঢের আগ্রহ।

কি ভয়ানক অভিজ্ঞতা। ভিনদেশে, বিভুই যারে বলে...
মায়ের মতো বলতে হয়- বাছা আমার বেঁচে আছিস এই ঢের!! যায় যাক মালপত্তর...তোরে মারেনিতো.. সথ্যি বলছিস...কোথাও লাগেনিতো!

আপনার কষ্টে আমাদের অভিজ্ঞতা আর জ্ঞান বাড়ছে- শুধু কমেন্টে কি ঋন শোধ হয়!!!!!

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে একটু আবেগ প্রবন হয়ে পড়লাম!

কি যে বলেন! আমিইতো আপনাদের কাছে চরম ঋণী হয়ে পড়ছি - আপনারা কষ্ট করে ধৈর্য্য ধরে আমার লেখা পড়ে আমাকে অনুপ্রণিত করার জন্য যেমন দারুন সব মন্তব্য করেন-তার ঋন শোধ করার উপায় কি? আপনাদের উৎসাহ অনুপ্রেরণা না পেলে কবেই লেখালেখিতে ইস্তফা দিতাম।

দারুন ভাল লাগল আপনার মন্তব্য পড়ে। ধন্যবাদ ফের।

২৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

ঘাসফুল বলেছেন:

পরের পর্ব গুলো দিতে থাকেন আপনি নন্ষ্টপ, আমরা পড়ার জন্য রেডি... :)

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

শেরজা তপন বলেছেন: নন স্টপ দিতে গেলেত আমার সব কাজ-কর্ম বন্ধ হয়ে যাবে! :)
তবুও আপনার এত আগ্রহ দেখে আমার ইচ্ছে করছে তাই করতে...

অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।

২৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

তূর্য হাসান বলেছেন: ফুটনোটের কোন দরকার ছিল না। আমার আপনার লেখার অপেক্ষায় থাকি। কথা না বাড়িয়ে পরের পর্ব তাড়াতাড়ি শুরু করেন। অপেক্ষায় আছি...

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: দু-দুবার মন্তব্যের প্রতিউত্তর দিতে গিয়ে আটকে গেলাম! :(

তাহলে আর কোন কথা নেই- দিয়ে দিয়ে দিলাম পরের খন্ডের প্রথম পর্ব।
আপনাদের মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকি-না পাওয়া পর্যন্ত ভরসা পাইনা!
ভাল থাকুন।

২৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৮

ঝটিকা বলেছেন: এক কালের এতো উন্নত দেশের পুলিশের এই অবস্থা!! বাংলাদেশ থেকে বহুত খারাপ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

শেরজা তপন বলেছেন: 'অভাবে স্বভাব নষ্টের মত' ব্যাপারটা।
এজন্য আসলে তাদের সেইসময়কার রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক টানাপোড়েন মুলত দায়ী।
ধন্যবাদ আপনাকে ফের -ভাল থাকুন।

৩০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৯

জুন বলেছেন: তারপর তারপর কি হলো !! আমি কিন্ত প্রথমে ভেবেছিলাম কেউ দুষ্টামী করছে হয়তো আপনাদের সাথে। এখন দেখছি সত্যিই ডাকাত।
অপেক্ষায় থাকলাম.পরের পর্বগুলোর.....।

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

শেরজা তপন বলেছেন: রাশিয়ার পুরুষেরা খুব বেশী দুষ্টুমি করেনা। ওরা মাতাল না হলে সব কিছুতেই সিরিয়াস!
আপনার প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ-একসাথে সবগুলো পর্ব পড়ে বরাবরের মত হৃদয়গ্রাহী মন্তব্য করার জন্য।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।

৩১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আসতে একটু দেরী হয়ে গেলো। এ যাত্রায় প্রথম খন্ড শেষ করলাম। ভালো লিখেছেন। পরের পর্বের অপেক্ষায়।

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা একটু বেশীই দেরি করে ফেললেন :)
একেবারে না আসার থেকে দেরি করে আসাটাও ভাল। ফের অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। পরের খন্ড পড়ার আমন্ত্রন রইল...

৩২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৫

আমি রুবেল বলেছেন: জেনো বলেছেন: ভাল লাগছে, চলুক.. :) :)
আলকাশ শুরু করুন আবার, প্লীজ......। :)

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪২

শেরজা তপন বলেছেন: আহারে 'আলকাশ'...এবার ওটা শেষ করতেই হবে মনে হয়। যখন আমি ব্লগে আলকাশ শুরু করলাম। তখন মন্তব্য সাকুল্যে বিশ পঁচিশখানা পেয়েছি-এখন দেখি হাজারো ভক্ত আলকাশের(একটু বাড়িয়েই বললাম)!
দেখি সামনের ছুটি ছাটায় সময় পেলে ফের শুরু করব।

৩৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

নিমচাঁদ বলেছেন: অনেক অফলাইন ব্লগারের মতোন আমি ও মূলত অফলাইন ব্লগার ।আপনার ব্লগ সব সময় পড়া হয় কিন্তু লগ ইন না থাকার কারনে কমেন্ট করা হয় না , যা আসলে লেখকের প্রতি অকৃতজ্ঞতার সামিল । আজিকে সে দায় পূরণ করতে আসলাম ।

খুব চমৎকার লিখছেন ।
ধন্যবাদ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: অসম্ভব ভাল লাগল জেনে ভাই 'নিমচাঁদ' আমিও কৃতজ্ঞ আপনার প্রতি আমাকে এতটুকু সন্মান করার জন্য। অভিভুতও অনুপ্রাণিত হলাম।
এখন থেকে কোন মন্তব্য না করলে-ও আপনার কথা মনে থাকবে।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।

৩৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: ভাই, সিরিজটা পড়ে ভালো লাগলো, তবে ভয়ও লাগছে। আমি থাকি কাজাজিস্থান, আতেরাউতে,,,, মস্কো থেকে বেশী দূরনা। তবে আমার ধারণা এখন অনেক বদলেছে। আমার মনে হয় অনেক উন্নতিও হয়েছে।
সত্যি বলতে কি, আমি আপনার লেখা পড়ে সত্যিই ভয় পাচ্ছি।
ভালো থাকবেন,,,,,,

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫০

শেরজা তপন বলেছেন: এখনতো অবশ্যই সবকিছু পাল্টে গেছে! আমি বলছি নব্বই দশকের শুরু থেকে মধ্যভাগের কথা। তখন থেকে এখনকার পরির্তন অবিশ্বাস্য।
ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনার জন্য অনেক অনেক ভাল কিছু অপেক্ষা করছে। আমরা এখন রাশিয়া থেকে অনেক দুরে বসে-আমার দারুন ভাল লাগা দেশটা সন্মন্ধে ভাল কিছু শুনতে চাই।
আমার রুস্কাইয়া ব্লুদাতে কাজাকস্থানের কথা বেশ কয়েকবার এসেছে।
সময় পেলে পড়বেন।ইচ্ছে আছে ওই দেশেএকবার যাবার ...
আপনিও ভাল থাকুন সর্বক্ষন।

৩৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৬

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আপনার লেখা সবসময়ই ভালো লাগে। ভালো থাকবেন।

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: মন্তব্য শুনে বরাবরের মত অনুপ্রাণিত হলাম। ভাল থাকুন

৩৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৬

সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: এইটা শেষ! নেক্সট যাচ্ছি ২য় এর প্রথম টা পড়তে! B-))

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: পরের মন্তব্যটা আমি আগেই পড়ে ফেলেছি :)

৩৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০২

শিপন মোল্লা বলেছেন: চলুক সাথে আছি

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক 'আবুশিথি'(নামটার মানে জানতে মন চায়? :) )
আমার ব্লগে স্বাগতম!

পরের পর্বটা পড়ুন - তারপর একটুখানি মন্তব্য...। অপেক্ষায় রইলাম

৩৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: তপন ভাই, সময় পাইলে আসেন কাজাকিস্থানে। আপনার ইমেইল টা পেলে ভালো লাগবে। আর যদি জানাশোনা কেউ কাজাকিস্থানে থাকে জানাবেন। আমি আমার জানামতো এই খানে কোন বাংলাদেশী আছে বলে জানিনা। সত্যি বলতেকি এই শহরে বিদেশীর সংখ্যা এতো কম যে ঘুনে বলা যাবে। আর আমি এই খানে মাত্র কয়েকমাস।সুতারং ভালো ভাবে এখানকার কালচার এর সাথে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করছি।

১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

শেরজা তপন বলেছেন: এরপরে আপনি হারিয়ে গেলেন কেন? ইচ্ছে ছিল কোন একদিন ঘুরে বেড়াব প্রাক্তন সোভিয়েতের সবগুলো প্রদেশে(এখন সার্বভৌম রাষ্ট্র)।
কাজাকস্থানেও খুব যাবার ইচ্ছে আছে।
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার পরের মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।

৩৯| ১১ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:২৪

আমি রুবেল বলেছেন: নীরবে আসি-যাই, মনে থাকলে পেলাস বাটন দাবাই- ভক্ত আছে বুঝবেন কিভাবে? ;) ;) ;) ;) ;)
আপনার লেখাগুলো আমি মাসের পর মাস পিছনে গিয়েও পড়েছি এবং আরো কিছু বুকমার্ক করা আছে। ব্লগে ঢুকি আপনাদের মত কয়েকজনের কারনেই।
:) :) :)

১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: আমি লেখা-লেখি করি নিজের মানসিক প্রশান্তির জন্য! এসব নিয়ে কোন উচ্চাশা নেই আমার, তবুও আপনাদের মত কিছু ব্লগার-পাঠক আমার লেখা নিয়ে যখন এভাবে বলেন,তখন কিন্তু অবচেতন মনেই দারুন উচ্ছসিত আর ভীষণ আবেগাক্রান্ত হয়ে পড়ি। মনে হয় 'জীবনটা সত্যিই সুন্দর!'

জেনে প্রীত হলাম। ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন সবসময়...

৪০| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আল্লাহ বাচাইছে রাশিয়ায় যাই নাই :(

১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

শেরজা তপন বলেছেন: আমি নিজেকে খুব ধন্য মনে করি সেই সময়টায় রাশিয়ায় গিয়েছিলাম বলে। :)
সবার কি আর আমার মত ফাটা কপাল রে ভাই!

৪১| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

রুচি বলেছেন: আপনার গল্প বলার ভঙ্গি এত সুন্দর যে সারাদিন শুনলেও মনে হয় আরো কিছু বাদ পড়ে গেছে। একটা বই লিখেন, আপনার পাঠকের অভাব হবেনা

২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: সারাদিন আর গল্প বলতে পারলাম কই-যেটুকু বলি তা দশ মিনিটেই শেষ হয়ে যায় :)
আপনাদের এটুকু ভালবাসাই আমাকে অসম্ভব উৎসাহ যোগায় সরাক্ষন। কি দরকার নতুন একটা টেনশন মাথায় নেবার?
অনেক অনেক ভাল থাকুন সবসময়।

৪২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: রাশিয়াতে ভুলেও কোনদিন যামু না.........

৪৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

শরিফ নজমুল বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে লম্বা সময় কাটালাম...আপনার এই পর্বের লিখাগুলি পড়লাম.....
গা শিউরে উঠবার মত ঘটনা, তবে আপনি এখন ভালো আছেন ধরে নিচ্ছি, তাই এখন গল্পের মত লাগছে। বাকি গুলো পড়ে ফেলব শিগগীর.....।
ভালো থাকবেন ।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

শেরজা তপন বলেছেন: দুঃখিত ভাই অনেক বেশী দেরি হয়ে গেল উত্তর দিতে বলে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ-আমার ব্লগে আসার জন্য।
ভাল থাকবেন...

৪৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫২

লিখেছেন বলেছেন: এটাও পড়া শেষ। ভাই কি নেশা ধরাইলেন? কাজ কাম বাদ দিয়া লেখা পড়তে লাগছি।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: তাই নাকি-নেশা ধরায় দিলাম :) !!!! বেশ তবে
দেরি করে মন্তব্যের উত্তর দেবার জন্য আমি ভীষন ভাবে দুঃখিত।

৪৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২৩ ভোর ৫:৫২

সোহানী বলেছেন: ও মাই গড!!!!!!!! কি অবস্থা!!!!! রাশিয়ায় এতোটা ভয়ংকর অবস্থা তা কখনই জানতাম না।

এক সাথে সবগুলো পড়ে আমি বাক্যহারা। জানে বেঁচে গেছেন..............

১৮ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু আমার অনুরোধে কাগদা তো-ভ রাশিয়া পড়ে আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য।
আমার ধারণা আপনি শুধু প্রথম খন্ড পড়েছেন। এখানে পরের পর্বের লিংক নেই। আরো তিনটে খন্ড আছে সেগুলো এর থেকে কষ্টদায়ক ও ভয়ন্কর! আপনার আদ্রহ ছাকলে আমি লিংকগুলো শেয়ার করব।
আপনার আন্তরিক সমবেদনার জন্য কৃতজ্ঞতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.