নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
তখন আমি মলদোভিয়ার ‘কৃষিনেভে’ ছিলাম(‘আলকাশ’ কাহিনীর সুত্রপাত যে শহরে। আগের ঘটনাটা ঘটবার ছ’বছর আগের কথা।)
শহরটাতে অল্প কিছু বাঙ্গালী থাকায় সবার মধ্যেই যথেস্ট আন্তরিকতা ছিল। প্রতি সপ্তাহেই দু’য়েকটা দাওয়াত থাকত। বউ বাচ্চা কারো নেই-বেশীর ভাগই ব্যাচেলার বিধায় গিফট নেয়ার ঝামেলা নেই।
বাবলু ভাই দাওয়াত দিয়ে হয়তো বলতো, আসার পথে আধাকেজি পিয়াজ কিংবা এক কেজি ডাল নিয়ে এস।কখনো পোয়াষ্টেক মাখন বা দু’খানা মুর্গী।
ব্যাস ওটুকুই। সস্তার দেশে গায়ে লাগেনা! কখনও বা এমনিতেই বাজার সদাই নিয়ে হাজির হতাম কারো বাসায়। একসাথে রান্না করে হৈ হুল্লোড় করে খাব বলে - সাথে চলবে কার্ড খেলা আর বরারবরের মত জম্পেস আড্ডা।
পকেটে পয়সার টান থাকলে এমনিতে গিয়েই সিন্দাবাদের ভুতের মত ঘাড়ে চেপে বসতাম! তবে কেউ কখনই নাখোশ তো হতই না উল্টো খুশীতে যেন ফেটে পড়তে চাইত। বিদেশ বিভুঁইয়ে কাজকর্ম সেরে আড্ডার নেশায় ডুবে যেতে কেনা চায়? ছোট্ট এই কৃষিনেভ শহরে রিক্রেয়েশনের এত বেশি অভাব ছিল যে,নিজেদের মধ্যে আড্ডা না মেরে উপায় ছিলনা।
আচমকা জরুরী কাজে মস্কোতে ডাক পড়। ব্যাপারটা এতটাই সিরিয়াস ছিল যে, কোনরকম তালবাহানা করার উপায় ছিলনা।তবে সুখের বিষয় যে'আমার মতই বাধ্য হয় আমার সাথে বাধ্য হয়ে জুটে গেল আরেক হরিহর আত্মার বন্ধু। বড় কষ্ট হয়েছিল সেবার ওই শহরটা ছেড়ে আসতে। মোটোর উপর দশ-বারজন থেকে দু'জন কমে যাওয়ায় ওরাও মনে হয় কিঞ্চিৎ বিমর্ষ হয়েছিল। তাইতো বিদায় দিতে সবাই মিলে ষ্টেশনে এসে উপস্থিত হল।
কিষিনেভ থেকে মস্কো প্রায় দু'দিনের ট্রেন জার্নি। দু’বন্ধু মিলে প্রথম শ্রেনীর কুপে একটা বুক করে আয়েশ করে চড়ে বসলাম।একা একা এই ভ্রমনটা ভীষন রকমেরএকঘেয়ে। কিন্তু বন্ধুটা সাথে থাকায় ঘুম গল্প আর প্রকৃতি দেখে একটু ধীরে হলেও সময়টা কেটে যাবে সাচ্ছন্দে!
খুব বেশী বিরক্তিবোধ হলে সারাট্রেন ঘুরে ফিরে ভ্রমনরত যাত্রীদের দেখার পছন্দতো রইলই।
খাবার-দাবারে সমস্যা নেই।বুফেতে বললে ঝটপট এসে হাজির হবে যখন যেটা চাই।
রান্না যে খুব একটা আহামরি তা নয় তবে এ দু’বছেরে এদের দেশীয় খাবারে অভ্যাস্ত হয়ে গেছি। অন্য কিছু মুখে না রুচলে চা-পাউরুটি আর ডিম সেদ্ধতো আছেই। ট্রেনে উঠে দৃস্টির সীমাবদ্ধতা দিয়ে শেষবারের মত চারিদেকে ভাল করে চোখ বুলিয়ে নিলাম।জানিনা এই শহরে আবার আসা হবে কিনা? ছোট্ট এই শহরটাকে খুব ভালবেসে ফেলেছিলাম।
হয়তো এ শহরে আর কোনদিন ফিরে আসবনা। বেশ অনেকগুলো দিন এখানে ছিলাম। কত স্মৃতিই না জড়িয়ে আছে আস্টেপৃস্টেইে শহরটাকে ঘিরে।
বন্ধুরা বিষন্ন মুখে ক্লিস্ট হেসে হাত নেড়ে বিদায় দিল। বিদায় বন্ধু আবার দেখা হবে।
হাত তুলে ওদের বিদায় দিলাম।শেষ মুহুর্তে আবেগের অতিশয্যে হুলস্থুল নয় মোটেও একটু রয়ে-সয়েই দু'চার ফোঁটা জল্ অক্ষিগোলকের মায়া ছেড়ে এদিক ওদিক গড়িয়ে পড়ল।
তীক্ষ হুইসেল দিয়ে বিশাল ট্রেনখানা আড়মোড় ভাঙল!
ট্রেন চলছে দুরন্ত গতিতে । জানালার পর্দা টেনে দু’বন্ধু গল্পে মশগুল। এমনিতেই আমরা প্রায় সারাদিন একসঙ্গে আড্ডা দেই। তবুও কথা যেন ফুরোয় না। তবে আজকের গল্পের মুল বিষয়বস্তু ছিল কৃষিনেভে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিচারন। ঘন্টা দু’য়েক পর খিদে লাগলে ট্রেনের স্টুয়ার্টকে ডেকে মাখন রুটি আর চায়ের অর্ডার দিয়েছি।
গল্প করতে করতে রাত গভীর হলে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি টের পাইনি।
পরদিন সকাল দশটা পর্যন্ত বিছানায় গড়া গড়ি দিয়ে নাস্তা সেরে দুজনে মিলে বের হয়ে সারা ট্রেন টহল দিয়ে নিজেদের বগিতে এসে মাঝ বয়েসি মহিলা স্টুয়ার্টের সাথে গল্প জুড়ে দিলাম দুপুর তক।
লাঞ্চ সেরে প্যাসেজে গিয়ে দাড়িয়ে গল্পের ফাঁকে ফাঁকে যাত্রীদের যাওয়া আসা দেখলাম। এক সময় ট্রেন কিয়েভে এসে পৌছুল।
কিয়েভের সুবিশাল স্টেশনে নেমে আশে পাশে ঘুরে ফিরে দেখে এদের আর্থিক সামাজিক বর্তমান অবস্থাটা অনুভব করার চেস্টা করলাম। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে যাবার পর সব শহরেই অর্থনৈতিক দুরবস্থা প্রকট ভাবে চোখে পড়ে। ডলারের বিপরিতে এদের মুদ্রার অস্বাভাবিক অবমুল্যায়ন ঠেকিয়ে রাখার কোন পথ এদের জানা নেই।
দ্রব্যের উচ্চমুল্য অনেক আগেই মধ্যবিত্তের নাগালের সীমা অতিক্রম করেছে এখন ধনীদেরও নাভিশ্বাস ওঠার উপক্রম! সরকার ও কালোবাজারীরা একইসাথে লক্ষ কোটি কুপন( ইউক্রেন তখন রুবলের পরিবর্তে তাদের স্থানীয় অর্থের নাম দিয়েছিল) ছেপে বাজার সয়লাব করে দিয়েছে । আসল আর নকল মুদ্রার পার্থক্য করা মুশকিল-কেননা একেতো সস্তা কাগজ তার উপরে ছাপা অতি নিন্মমানের। আমাদের গলির মোরের ছাপাখানাও এর থেকে উঁচুমানের টাকা ছাপাতে পারবে।
(এই নিয়ে রুস্কাইয়া ব্লুদা’র এক পর্বে লিখেছিলাম)একডলারে পাওয়া যায় ত্রিশ পয়ত্রিশ হাজার কুপন ।
সাধারন লোকের সৎভাবে টাকা আয়ের কোন পথ নেই । সরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আর কলকারখানা গুলোতে চাকরিরত স্থানীয় অধিবাসীরা বছর খানেক বেতন ভাতা পায়না কবে পাবে তারও নিশ্চয়তা নেই। এরা জানেনা ব্যাবসায়ের পলিসি ছলচাতুরী।
কৃষিকাজ আর সরকারী চাকুরী ছাড়া অন্য কোন উপায়ে টাকা কামাই করা যায় এটা এদের জানা নেই।
যে ক’জন জানে এ মুহুর্তে সবকিছুই তাদের হাতের মুঠোয় । অর্থনৈতিক এহেন দুরবস্থায় শহরতো বটেই গ্রামগঞ্জ থেকেও মানুষ তাদের মুল্যবান মুল্যহীন সবকিছুই নিয়ে ছুটে আসছে বাজারে বিকোবে বলে। ক্রেতার সাথে কি ভাবে দরাদরি করতে হয় তাও এদের জানা নেই।
আমরা রাস্তা ঘাটে ঘুরে ঘুরে এদের বোকামী দেখি আর হেসে গড়াগড়ি যাই।
যুবতীরা ছুটে যাছে দেশ থেকে দেশান্তরে নিজের যৌবনের চটক বিলিয়ে দুটো পয়সা ঘরে আনতে। মা তার দুগ্ধপোষ্য সন্তানকে অন্য কারো আমানতে রেখে বেরিয়ে পড়ছে ওই একই পথে। আর যুবকরা চরম আক্রোশে অর্থবান সামর্থবানদের কাছ থেকে তাদের শক্তি ক্ষয় করে সবকিছু ছিনিয়ে নিতে চাইছে।
প্রায়শই এদের আক্রমনের লক্ষ্য বস্তু হচ্ছি আমরা দুর্বল বিদেশীরা। টাইসনের আদলে দুটো পাঞ্চ কষলেই ভ্যাঁ করে কেঁদে পকেটের সবকিছু বের করে দেই।
সবাই যেন কেমন উৎভ্রান্ত দিকভ্রান্ত!
কিয়েভ থেকে মস্কো যেতে প্রায় ছাব্বিস ঘন্টার মত লাগে। ট্রেন চলছে মস্কোর পথে ।
দু বন্ধু রাতের খাবার খেয়ে গল্প করতে করতে লেপ মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।
‘রিবেয়েতা ( কারো দৃস্টি আকর্ষন করার জন্য শব্দটা ব্যাবহার করা হয় ) আতক্রিইচে দ্বিভির ’( দরজা খুলুন) জলদগম্ভীর কন্ঠের উচ্চকন্ঠের ডাক সেই সাথে দরজা পেটানোর শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল!
...প্রথম পর্ব সমাপ্ত
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
শেরজা তপন বলেছেন: যা বলেছেন আর কি! একটু ভেবে-চিন্তেই এখানে এসে থামালাম। তবে পরের ঘটনাটা অন্যদিকে মোড় নিবে।
প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
অদৃশ্য বলেছেন:
তপন ভাই
২য় পর্ব শুরু করলাম.... শুরুটা বেশ হলো... আশাকরছি সামনে অনেক কিছুর দেখা পাবো...
আপনার রুস্কাইয়া ব্লুদায় জেনেছিলাম সেই সময়ের কুপনের ব্যপারটা...
আরেকটি কথা... যেহেতু কিছু পাঠক আপনার লিখাগুলো নিয়মিত আন্তরিকতার সাথে পড়ছে তাই লিখাগুলো একটু যত্ন নিয়ে একটু সময় নিয়ে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করবেন আশাকরি... বর্ননায় দৃশ্য তৈরীতে যেন পাঠকে হতাশ না হতে হয়.... আমরা পাঠকরা আপনার পেছনের লিখগুলো সুন্দরভাবে পেয়ে এসেছি বলেই এমনভাবে আবারো আপনাকে বলা...
আর আলকাশের ব্যপারে সময় নিন সিদ্ধান্ত নিন কিভাবে লিখবেন... আমিতো অপেক্ষায় আছি...
শুভকামনা...
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: এই পর্বগুলো শেষ হলে 'আলকাশ' লিখব।আলকাশের একটু জনপ্রিয়তা যাচাই করছি আরকি! আপনার গঠনমুলক মন্তব্যের জন্য আনতরিক ধন্যবাদ। বিষয়টা নিয়ে ভাবতে হবে...
কিছু কিছু লেখা খুব বেশী তাড়াহুড়োয় হয়ে যায়( মানসিক উত্তেজনা বা অবসাদে থাকি) সে জন্য ভুল ভ্রান্তি হতই পারে। তবে এই পর্যায়ে এটা মার্জনীয় নয়!
ফের ধন্যবাদএত বড় ও সুন্দরএকটা মন্তব্য করার জন্য।
ভাল থাকুন-পরবর্তীতে কোন পরামর্শের অপেক্ষায় রইলাম।
৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
ঘাসফুল বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী সব সময় দারুন লাগে...
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
শেরজা তপন বলেছেন: আমারও ভ্রমন কাহিনী লিখতে ভাল লাগে!তবে পড়েও বেশ মজা পাই
ধন্যবাদ ঘাসফুল-ভাল থাকুন সর্বক্ষন।
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
অনীনদিতা বলেছেন: কোন জায়গায় থেমে গেলেন!!!!!
দারুণ
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: সে রাতের ছোট্ট একটা ঘটনা আমার জীবনের গতিপথ অনেকখানি পাল্টে দিয়েছিল। মাঝে মধ্যে ভাবি সেরাতে যদি আমি ট্রেন ভ্রমন না করতাম তাহলে জীবনটা কেমন হত?
বরাবরের মত সঙ্গে থাকবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
তূর্য হাসান বলেছেন: ট্রেনে চেপে বসলাম। দেখি কি হয়...
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক আছে আসেন-উক্রাইনের বর্ডারে সেই বিশেষ রাতে আরেকজন বন্ধুকে পেলাম। চলেন মস্কো পর্যন্ত যাই দেখি....
৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
ঝটিকা বলেছেন: বাহ দ্রুত আরেক পর্ব পেলাম। মুগ্ধ হয়ে গো গ্রাসে পড়ি। পাকা হাতের সাবলিল বর্ননা, মনে হয় জাদরেল কোন রাইটারের লেখা পড়ছি। খুব হিংসাও হয়, এত কিছু ঘুরে দেখেছেন!!!
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: আহা এমন মন্তব্য পড়লে মনে হয় যে লিখতেই থাকি লিখতেই থাকি... সব কাজ কর্ম বাদ।
চরম আপ্লুত ও অভিভুত হলাম। এত হিংসের কিছু নাই -খুব খারাপ কপালের লোক আমি।'একবার এক বন্ধু ক্ষেদে বলেছিল, 'শালা জন্মাইলি পোড়া কপালের দেশে-রাশিয়া যেই কয়বার আইলি সেই কয়বারই আমরা কুইট হইয়া গেলাম! এইবার আমেরিকায় যা-তো।আমি কনফার্ম-তুই গেলে ওগের কপাএও দুঃখ আছে ...'
ভাবুন তবে? অনেক সৌভাগ্যবান আপনি। ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।
৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
বাতিস্তা বলেছেন: আলকাস পরার অপেক্ষায় আছি।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: আলকাশ যে এত জনপ্রিয়তা পাবে আগে থেকে বুঝতে পারিনি। না হলে এইসব বাদ দিয়ে আলকাশ'কে নিয়ই পড়ে থাকতাম!এই লেখাটা তাহলে খুব বেশী ভাল লাগেনি-ই কি?
ধন্যবাদ-ভাল থাকুন।
৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জুন বলেছেন: দারুন সুচনা, তবে খালি পুলিশ এসে দরজা ধাক্কায় কেন তপন কাহিনী কি
দরজা খোলার পর কি হবে তার অপেক্ষায়
+
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: বড়ই বিব্রতকর প্রশ্ন গোপনে একটা কথা বলেনিই;এইবার কাহিনী অন্যরকম। আগেরটার সাথে একদম মিলে না...
আমিও অপেক্ষায় আছি-দেখি কি হয়?
ফের অনেক অনেক ধন্যবাদ।একটু ফ্রি হয়ে আপনার ব্লগে আসছি...
৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
কালোপরী বলেছেন: ++++++++++++++
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার প্লাসের মত অতগুলো ধন্যবাদ
ভাল থাকুন সব সময়ের জন্য।
১০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২২
মুনসী১৬১২ বলেছেন: চলুক গাড়ি
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
শেরজা তপন বলেছেন: এভাবে আপনাদের সঙ্গ পেলে চলবে অবশ্যই। ফের অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
১১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩২
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: টেনশনে ফেলে দিলেন!
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫১
শেরজা তপন বলেছেন: খুব বেশী টেনশনে ফেলে দিলাম?
এখনো টেনশনের কিছু নাই-সমস্যা হবে সামনে...
আপনার সুক্ষ অনুভুতি দিয়ে আমার টেনশনটা অনুভব করার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
১২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৪
রমিত বলেছেন: ভালো লিখেছেন। চালিয়ে যান।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল লাগল আপনাকে দেখে ফের। ধন্যবাদ- ভাল থাকুন।
১৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: পোস্টের মাঝামাঝি এসেই ভাবছিলাম, কোথায় জানি আপনি আজকের পর্ব থামাবেন,.............ভাই, আপনি আসলেই...................
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: ভারতীয় সিরিয়াল থেকে অনুপ্রাণিত
আমি কি ভাই- একটু খোলসা করে বলেন?
পরের পর্বে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।
১৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫
রবিউল ৮১ বলেছেন: লেখক কাকে বলে!!!!একেবারে নিখুত টাইমে লেখা শেষ।যার যা ইচ্ছে এখন ভাবতে পারে।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: কি যে বলেন-কিঞ্চিৎ বিব্রত হলাম!এখানে লেখাটা শেষ না করেউপায় ছিলনা। পরের পর্ব পড়লই বুঝবেন। আপনি হলেও হয়ত তাই করতেন।
ধন্যবাদ আপনাকে এমন দারুন মন্তব্যে উৎসাহিতও অনুপ্রানিত করবার জন্য...ভাল থাকুন।
১৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
ধানের চাষী বলেছেন: পাঠকরা কিভাবে নিবে তা যাচাই করে লেখার প্রয়োজনীয়তা দেখি না, এতে আসল মজাটা ঢাকা পড়ে যেতে পারে, আপনি আপনার মতো লিখে যান ...
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক তেমনটাই হওয়া উচিৎ যদিও তবুএকটু যাচাই করে আপনাদের আশ্বাসে মনে শান্তি পাই।
ধন্যবাদ। কেউ না চাইলেও মনে হয় লিখতাম....
১৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
রবিউল ৮১ বলেছেন: কেউ না চাইলেও মনে হয় লিখতাম....
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক তাই -লেখালেখি অনেকটা নেশার মতন। নিজেকে সংযত করতে চাইলে পারা যায়না যে সেটা নিশ্চয়ই আপনি ভাল করে জানেন। তবুও এমন প্রশ্ন করে মনকে সান্তনা দেয়া আরকি...
১৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
টেকনিসিয়ান বলেছেন: উহ্ তপন ভাই খুউব টেনশনে রাখলেন :-<
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
শেরজা তপন বলেছেন: টেনশনেতো আমি আছি রে ভাই-এরপরের অংশ গুছিয়ে কিভাবে লিখব তাই নিয়ে
মুল টেনশনের ব্যাপারটা আরেকটু পরে-ধন্যবাদ সবসময়ে সাথে থাকবার জন্য।
১৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
ফরহাদুল হাসান অভি বলেছেন: মস্কোতে এসে পৌঁছান তাড়াতাড়ি। দেখি আপনার অভিজ্ঞতার সাথে আমার অভিজ্ঞতা মিলে কিনা। মস্কোতে আছি ৩ বছর। আপনার লেখা পড়ে রাশিয়ার নব্বই দশকের অনেক কিছুই জানছি। একবার ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে পুলিশের দ্বারস্থ হতে হয়েছিল।বিশাল অভিজ্ঞতা। পুলিশের গাড়ি এসে নিকটস্থ পুলিশ স্টেশনে নিয়ে গেল। কত যে প্রশ্ন, স্কেচ আর্টিস্ট এনে ৩ জনের স্কেচ বানাল, তারপর আবার গাড়িতে হোস্টেলে পৌঁছিয়েছিল। বেশ কিছু বাঙ্গালির সাথে ছোট বড় এমন অনেক ঘটনা ঘটে। পুলিশ খুব তৎপরতা দেখায় কিন্তু কেউ কিছু ফেরত পায়না আর। অনেকেই ধারণা করে পুলিশ অপরাধীদের চেনে কিন্তু কোন বেবস্থা নেয়না।
পরের পোস্টের অপেক্ষায়
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: তাহলেতো ভাল-আপনার সাথে অনেককিছু শেয়ার করতে পারব। কোন ভুল-ভ্রান্তি হলে ধরিয়ে দেবেন ভাই। আপনার অভিজ্ঞতার কথা শুনে মজা পেলাম। এর কাছাকাছি ঘটনা আমারও একবার ঘটেছিল। সেসবের কথাও আসবে পরে।
অনেক ধন্যবাদ-ভাল থাকুন সবসময়।এখনকার মস্কোর কথা জানতে মন চায়...
১৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫১
বইয়ের পোকা বলেছেন: এইবারতো পুলিশি ঘটনা ঘটবে না বললেন, তাহলে কি আরো খারাপ কিছু??
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: তেমন ভয়ঙ্কর কিছু অবশ্য নয়-তবে ছোট্ট এই ঘটনাটা আমার জীবনটা অনেকখানি পাল্টে দিয়েছে বলা যায়।
ফের অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।
২০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভাই আপনে বড় বেরসিক। এরকম জায়গায় থামায় দিলেন। ছোট বেলায় আলিফ লায়লা এরকম টানটান জায়গায় শেষ হয়ে যেত
পরের পর্বের অপেক্ষায়।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: একটু টেনশনে না রাখলেতো পরের পর্ব পড়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন নাকি? ...যদিও আমি আশান্বিত কোন টুইস্ট না রাখলেও তবুও আপনারা পড়বেন আমার এইসব আবজাব লেখা।ঠিক বেলেছি?
অপেক্ষার জন্য সবিশেষ ধন্যবাদ।
২১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ট্রেনে উঠে দৃস্টির সীমাবদ্ধতা দিয়ে শেষবারের মত চারিদেকে ভাল করে চোখ বুলিয়ে নিলাম।জানিনা এই শহরে আবার আসা হবে কিনা? ছোট্ট এই শহরটাকে খুব ভালবেসে ফেলেছিলাম।
হয়তো এ শহরে আর কোনদিন ফিরে আসবনা।
সত্যি কষ্ট হয় ...
অপেক্ষায় থাকলাম কে আপনাদের কে আতক্রিইচে দ্বিভির বলল
লেখায় ++ আর ভাললাগা
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০১
শেরজা তপন বলেছেন: সত্যিই এখনো আমার কষ্ট হয় সেই শহরটার জন্য! তবে ফের গিয়েছিলাম কিন্তু ওই শহরটাতে। তখন এত বেশী নিবিড়ভাবে ভালবেসে ফেলেছিলাম যে,আমি বারবার বহুবার ফিরে যেতে চাই সেখানটায়।
আমার কষ্টটা অনুভব করার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। তার পরেরটুক বলছি...
ধন্যবাদ অনেক।
২২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: তপন ভাই,
একটা জিনিশ বলেন, রুশদের রুশ ভাষা যেরকম উচ্চারন হয় , আপনারা কি সেরকম ভাবে বলতেন? অনেক রুশ মুভি দেখেছি , অরা যেরকম উচ্চারন করে সেরকম ভাবে আমি বলতে পারতাম,
যেমন "আতক্রিইচে দ্বিভির" (ইংলিশ হলে এ্যাটক্রিসে ডিভির) , বাংলা বর্ণে ত, থ ত্র অথবা র ড় ঢ় এরকম আছে বলে আমরা এ্যাটক্রিসে ডিভির এবং আতক্রিইচে দ্বিভির দুটোই উচ্চারন করতে পারি। আপনি কি ওদের মত হুবুহু বলতে পারতেন? বা বাঙ্গালিরা বলত? এত কথা জিজ্ঞেস করছি জানার খুব আগ্রহ :!> আর আরেকটা কারন আমরা "ইয়ূ আর এ গুড বয়" উচ্চারন করলেও " ইংরেজ রা "ইয়ূ আ এ গুড বোয়" বলে ...আমি ঠিক এটাই জানতে চাচ্ছিলাম। আপনারা কি "ইয়ূ আর এ গুড বয়" বলতেন নাকি "ইয়ূ আ এ গুড বোয়"? ... যদি ওদের মত বলতেন তাহলে কি ওরা অবাক হত? হলে কি বলত?
মাঝে অনেক মিস দিয়েছি আপনার সিরিজ , আবার রেগুলার
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ -দারুন একটা প্রশ্ন করেছেন। রুশীয়রা কিছু শব্দের উচ্চারন করতে পারেনা যেমন-হ। ইঙরেজীতে এক্স এর মত অক্ষরকে ওরা বলে 'খহ'-এটা শুনতে কিছুটা খ'য়ের মত কিছুটা হ'য়ের মত। ওরা মোহাম্মদকে বলে মোখহাম্মদ। এই খহটা আমাদের উচ্চারন করতে বেশ সমস্যা হত।
আমাদের সৌভাগ্য যে, আমাদের বর্ণমালায় এমন কিছু অক্ষর আছে যার ফলে আমরা চাইলে ইংরেজী রুশীয় দুটোই প্রায় সঠিক উচ্চারন করতে পারি। তবে ওদের আরেকটা অক্ষর 'ইখরাতকাইয়া' বাংলার 'ঈ' এর মত উচ্চারন কিন্তু কন্ঠস্বরের অনেক বেশী গভীর থেকে উচ্চারিত হয়। সেটাও বলতে কষ্ট হত।
ঠিক সেইরকম এমন কিছু শব্দ আছে যেগুলো আমাদের জন্য উচ্চারন বেশ কষ্ট সাধ্য। আপনি যদি আমেরিকা দীর্ঘদিন থাকেন -সেখানে পরাশুনা করেন তাহলে মোটামুটিভাবে আপনি ওদের উচ্চারনটা আয়ত্বে আনতে পারবেন। তবে বাঙলাদেশ থেকে শিখে গেলে সেইরকম হবেনা।
ঠিক তেমনি রাশিয়াতে থাকলে ওদের উচ্চারনটাও আপনি আয়ত্বে আনতে পারবেন ব্যাপারটা কঠিন হলেও অসম্ভব নয়।
আমরা চেষ্টা করতাম ওদের উচ্চারনে কথা বলতে। কারন ভাষাটা শিখেইছি ওদের কাছে।
প্রথম প্রথম খানিকটা অবাকতো হতই।তবে আমি রুশ ভাষায় লিখছি দেখলে অনেকেই উৎসুক হত।
আরো ব্যাখ্যা পরে করব। ধন্যবাদ অনেক ভাল থাকুন
২৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১২
সবুজ সাথী বলেছেন: ২য় পর্বের জন্য ধন্যবাদ।
আলকাশ কিন্তু দিতেই হবে তপন ভাই।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
শেরজা তপন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ- বরাবরেরত সাথে থাকার জন্য।
অবশ্যই দিব-'আলকাশ' আমার সপ্নের সিরিজ।
ভাল থাকুন।
২৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২১
সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: আহাহা.. আরেকটু বেশি লেখেন না যে কেন....
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২০
শেরজা তপন বলেছেন: আহা-আপনার মত পাঠক পেলে পুরো লেখাটাএকবারই দিয়ে দিতাম।
কিন্তু দূর্ভাগ্য যে,আমারও ক্ষমতা নই এক বসায় বড়সড় কোন লেখা লিখার আর পাঠকদেরও ধৈয্য কুলোয় নাএত বড় লেখা পড়ার।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: ধন্যবাদ তপন ভাই কস্ট করে উত্তর দেওার জন্য ।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: উত্তরটা ঠিক গোছানো হয়নি। যদিও রাশান ভাষায় আমার জ্ঞান যতটা বাগাম্বর করি সে তুলনায় লজ্জাজনকভাবে সীমিত তবুও চেষ্টা করব রুস্কাইয়া ব্লুদা'র কোন এক পর্বে ভাষা নিয়ে আলোচনা করতে। ধন্যবাদ
২৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এতো শুধু কাহিনী নয়!
যেন চলমান ঐ সময়ে অবগাহন করছি। ইতিহাস, সময়ের স্থিরচিত্র হয়ে কি-বোর্ড ফুড়ে বেরুচ্ছে!
পাঠক যেন অনায়াসে-সেই সময়ের সত্য, সমাজিক অবস্থা, জীবনের বুহমাত্রিকতা সব কিছুকে নিজের মতো করে জানতে পারছে। সেখানে না গিয়েও।
‘রিবেয়েতা
‘রিবেয়েতা ...
আতক্রিইচে দ্বিভির (পরের পর্বের)
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: ভাবছি,আপনি যেমন সুন্দর করে মন্তব্য করেছেন-ওমনি করে যদি আমি লিখতে পারতাম...
এমন মন্তব্য নিঃসন্দেহেএকজন লেখককে দারুনভাবে অনুপ্রাণিত করে।
আমিও ব্যতিক্রম নই।
ভাল থাকুন সবসময়।
২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
শিপু ভাই বলেছেন:
আপনার সাবলীল লেখায় সাধারণ ঘটনাও আকর্ষনীয় হয়ে ওঠে!!!
আগ্রহ নিয়ে এই সিরিজ শুরু করলাম!!!
১ম পর্বে++++++++++
২য় পর্বে যাই!!!
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: ২য় পর্বে কই আপনাকেতো পেলাম না আর?
অপেক্ষায় রইলাম....
২৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: আপনি সুন্দর জায়গায় আইসা থামেন..........
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: কতগুলো মন্তব্য করেছিলেন আপনি-আর আমি আহাম্মক একটারও উত্তর দেইনি। বড় লজ্জিত ও দুঃখিত ভাই। ভাল থাকুন। অভিমান করে আমার ব্লগ থেকে দুরে সরে থাকবেন না আশা করি।
২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭
লিখেছেন বলেছেন: আজ কাজ কাম বাদ, সব পড়তে হবে
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: আহা দারুন আনন্দিত আর বিমোহিত হলাম! কেউ আমার লেখা কাম কাজ বাদি দিয়েও পড়ে !!!
নামদার লেখক হয়ে যাচ্ছি বলে মনে হয়
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: মোক্ষম সময়ে লেখা থামাইসেন। হাহা!