নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাগদা তো-ভ রাশিয়া ১০

১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

রাষ্ট্রদুত সাহেব তখন ছুটিতে -তার অবর্তমানে যিনি ছিলেন তার সাথে দেখা করতেই সপ্তাখানেক লেগে গেল! চরম ব্যস্ত মানুষ তিনি -যখন তখন যার তার দর্শন দেননা।

তিনি অধঃস্তনের কথা নতুন করে আউড়ে গেলেন! তবে ভদ্রলোক আমাকে ব্যখ্যা করলেন, নতুন পাসপোর্ট দেবার ব্যাপারে কেন তারা এত কঠোর হলেন;

রাশিয়াতে ডুপ্লিকেট একটা পাসপোর্ট করতে ব্যায় হত মাত্র আশি রুবল। যার মুল্য আগে বেশী থাকলেও এখন(১৯৯৩ সাল) পঁচিশ সেন্টের সামান্য বেশী! পেরেস্ত্রোইকার সময় থেকে শুরু করে পরবর্তীকালে কিছু ছাত্র নামধারী অ-ছাত্ররা বানের জলের মত এদেশে ঢুকে পড়েছে অন্যদেশে যাবার ধান্দায় তাদের কিছু অংশ ইউ এস এ যাবার বাসনায় ঘন ঘন সেই অ্যাম্বাসীতে ধর্ণা দিয়েছে। একবার ভিসা না পেলে পাসপোর্টের এককোন একটা 'প্রত্যাখ্যানের ছাপ'। পরের ছ'মাস ওমুখো হওয়া বারণ!

কেউ একজন পথ দেখিয়েছে বাকিরা ছুটেছে অন্ধের মত সেই পথে;

পাসপোর্টে সীল দিয়েছে তাতে কি? দৌড়ে গেছে নিজের অ্যাম্বাসীতে।

মাত্র আশি রুবলে নতুন একখানা পাসপোর্ট-ফের অ্যাম্বাসীতে দৌড়।

বিফল হলে আবার নতুন পাসপোর্ট!

ধূর্তামী আর জালিয়াতি করে কতদিন চলে? অল্প ক'দিনেই তাদের এই চালাকি ধরে ফেললেন আমেরিকা অ্যাম্বাসীর ত্যাদোড় ভিসা অফিসাররা।

রেড পড়ল বাংলাদেশীদের হোস্টেলগুলোতে। কারো কারো কাছ থেকে বের হল চার-পাঁচখানা পাসপোর্ট! কি ভয়াবহ ব্যাপার! রুশ কতৃপক্ষ জরুরী তলব করল বাংলাদেশের রাষ্ট্রদুতকে। বেচারা সত্যিই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলেন।

এরপর থেকে এই কড়াকড়ি। উঁনার গল্প শুনে আমার ক্ষোভ খানিকটা প্রশমিত হল। তিনি সব সত্য কথা শুনে বিশেষ দয়াপরবশত; আমাকে একটা পরামর্শ দিলেন: যেন তেন ভাবে যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সেকানকার ছাত্রের একটা প্রমানপত্র এনে দিলে তিনি চেষ্টা করবেন।

অনেক ভেবেচিন্তে এর ওর সাথে শলা পরামর্শ করে অবশেষে আমার অতি শ্রদ্ধাভাজন সেই বড় ভাইকে গিয়ে ধরলাম। তিনি সব শুনে তার বিখ্যাত হাসি দিয়ে বললেন কোন সমস্যা নেই চল, 'গুরুর কাছে'।

গুরু মানে তার সেই গড ফাদার! প্রচুর চ্যালা-চামুন্ডা পরিবেষ্ঠিত একহাতে ভদকার গ্লাস আর অন্যহাতে প্রজ্জলিত গঞ্জিকা দন্ড নিয়ে তিনি আসরের মধ্যমণি হয়ে বসে আছেন।

ভদ্রলোক দারুন অমায়িক!

আমাকে দেখেই তিনি বেশ আন্তরিকতার সাথে জানতে চাইলেন, কি সমস্যা?

আমার হয়ে বড় ভাই বললেন...

সব শুনে তিনি মুচকি হেসে বললেন, এ্যম্বাসীতে আসলেই ঝামেলা যাচ্ছে। ওদের এখন অনুরোধ করে লাভ নেই।তার থেকে চল কাল যাই অন্যখানে- দেখি তোমার একটা প্রমানপত্র যোগাড় করে দিতে পারি কিনা? হাত তুলে তিনি আশ্বাস করলেন, হয়ে যাবে তুমি টেনশন কোর না।

তার এই আশ্বাসে আমার কাছে মনে হল তখন গঞ্জিকার ধোঁয়ার আড়ালে ঝাকড়া চুলের একজন দেবদূত বসে আছেন।

পরদিন তিনি আমাকে 'পাদ মস্কোভা' বা মস্কোর শহরতলীর এক অখ্যাত ইনিস্টিটিউটে নিয়ে গেলেন। প্রায় নির্জনে অতি মলিন আর জীর্ণ এক ভবন।

কড়িডোর ধরে হেটে যাবার সময় আশেপাশে কোন আশেপাশে কোন ছাত্র নজরে আসল না।

তিনি সরাসরি গিয়ে ঢুকলেন অধ্যক্ষ্'র রুমে। অধ্যক্ষ মহোদয় তাকে দেখে বেশ পুলকিত হলেন বলে মনে হল!

প্রথমে কুশল বিনিময় তারপরে টুকটাক খেজুরে আলাপ শেষে আসলেন কাজের কথায়;

আমাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন নিজের ভাই বলে। গুরু শুদ্ধ রুশ ভাষায় কিছুটা সত্য মিথ্যার মিশেল করে বেশ বিশ্বাসযোগ্য ভাবে উপস্থাপন করলেন আমার সমস্যাটা।আমি নাকি উঁনাদের ইনিস্টিটিউটে ভর্তি হবার জন্যই তাম্বুভ ছেড়ে মস্কোতে এসেছি। এসেই পাসপোর্ট হারালাম! এখন একটা প্রমান পত্র পেলেই নতুন পাসপোর্ট নিয়ে তাদের এখানে ভর্তি হতাম!

তিনি কিছুটা বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচালে খানিক্ষন সময় ব্যায় করলেন।

অবশেষে তিনি বললেন, প্রমানপত্র তিনি দিতে পারেন তবে তার বদলে আমার এখানে ভর্তি হবার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে?

আমার কিছু বলার আগেই গুরু তাকে আশ্বাস দিয়ে নিশ্চিত করে বললেন, অবশ্যই-সে আপনার এখানেই ভর্তি হবে।

তার এই প্রতিশ্রুতির পরিপেক্ষিতে অবশেষে আমার পাসপোর্টের ছাড়পত্র মিলল।

ফেরার পথে তাঁকে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, আপনি যে প্রতিশ্রুতি দিলেন? আমিতো পরাশুনা না করলেও এই ফালতু ইনিস্টিটিউটে ভর্তি হবনা। পরে কি হবে?

উঁনি হেসে বললেন ওদের চলে আমাদের দিয়ে। দেড়-দুইশ ডলার দিয়ে ওদের কাছ থেকে আদমদের স্টুডেন্ট ভিসা নিই। পুরা টাকাটা ফাউ কামাই। তোমার ব্যাপারে বেশী ক্যাচ ক্যাচ করলে বলব, সে নতুন পাসপোর্ট নিয়ে সোজা দেশে চলে গেছে-রাশিয়ায় সে থাকবেনা আর।



এমুহুর্তে আড়াই হাজার ডলারের মত হাতে আছে। অবশ্য ঠিক হাতে নয় কিন্তু ডলারগুলো এমন একজনের কাছে গচ্ছিত আছে যাকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করা যায়! পুরো রাশিয়ার মুদ্রা বাজার এখন দারুন অস্থিতিশীল। ডলারের বিপরীতে প্রায় প্রতিদিনই রুবলের মুল্যমান পড়ে যাচ্ছে তাছাড়া দেশের অর্থনীতিতে চলছে চরম মন্দাভাব। ব্যাংকে টাকা রাখা নেয়ায়েৎ বোকামী। এর আগে একবার চরম ধরা খেয়েছি। চড়া সুদের হার দেখে শ’তিনেক ডলার ভাঙ্গিয়ে এক ব্যাংকে জমা রেখে ছিলাম। ভয়াবহ মুদ্রাস্ফিতির কারনে দুমাস পরে সেই তিনশো ডলারের বিপরীতে পঁচিশ ডলার সমমানের রুবল পেয়েছিলাম(রুস্কাইয়া ব্লুদা'তে এর উল্লেখ আছে)। সেই থেকে নাকে খৎ দিয়েছি। বাকি জীবনে রুশ ব্যাংকে টাকা রাখবনা।বড় ধরনের কোন খরচের ফেরে না পড়লে নতুন ভার্সিটির টিউশন ফি থেকে শুরু করে বছর দু'য়েক থাকা খাওয়ার খরচ এই দিয়ে চলে যাবে সাচ্ছন্দে!

এখন আমি নতুন পাসপোর্ট হাতে না পাওয়া পর্যন্ত নিশ্চিন্তে কটা দিন ঘুমিয়ে আর আড্ডা দিয়ে কাটাতে পারব বেশ।

পাসপোর্ট হাতে পাওয়ার আগেই ঘটল আরেক অঘটন...

...এই পর্ব এখানেই শেষ করা উত্তম মনে হয়!

আগের পর্বের জন্য;

Click This Link

প্রথম পর্বের জন্য;

Click This Link

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

একাকী বালক বলেছেন: তপন ভাই, মন ভরল না তো। এত ছোট। ছুটির দিন ভাবছিলাম বড় একটা লেখা পড়ব টুইস্টে ভরা। চলুক ভাই। সাথে আছি। :)

১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২২

শেরজা তপন বলেছেন: আপনিকি জানেতেন আগে ভাগেই আজকে আমি লেখা পোষ্ট করব? :)
লেখা সংক্ষিপ্ত হওয়া আর কম ট্যুইস্ট এর জন্য আমি দুঃখিত ও ব্যাথিত!:(
এর পরের পর্বে ভরপুর ট্যুইস্ট পাবেন বলে আশা রাখছি। বাস্তবতার জন্যই কিছু অংশ খানিকটা ম্যাড়মেড়ে হওয়াটাই স্বাভাবিক!
নাকি কি বলেন?
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই ভাল থাকুন।

২| ১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

ঘাসফুল বলেছেন: এই পর্বে এ্যকশন নাই... আমি পড়ুমনা

১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: এ্যাকশানের আগে প্রস্তুতি চলছে-অপেক্ষা করেন ভরপুর অ্যাকশান পাবেন। :)
সবে পাসপোর্টটা হাতে পাওয়ার ব্যাবস্থা হইল-একটু দম নিতে দেন নারে ভাই?
ভাল থাকুন...

৩| ১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

তূর্য হাসান বলেছেন: এক ক্যাচাল শেষ না হতেই আরেক ক্যাচাল?!! আরে তাড়াতাড়ি বলেন...

১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: হুমম... বলছি । মহা ক্যাচাল এখনো বাকি আছে-
অনেক ধন্যবাদ বরাবরের মত সাথে থাকবার জন্য।

৪| ১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯

কালোপরী বলেছেন: :)

১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: বুঝলাম না আপনার হাসির রোগ আছে নাকি? :)
যাই লিখি তাই পড়ে হাসেন-ব্যাপারটা কি?
তবুও ভাল থাকুন আরো ভাল সবসময়ের জন্য। ধন্যবাদ

৫| ১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

কালোপরী বলেছেন: ভাল লাগলে হাসি :)


আর কোন কমেন্ট করতে পারি না তো :(

আপনিও ভাল থাকবেন

১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

শেরজা তপন বলেছেন: কেন কমেন্ট করতে সমস্যা কি? এইতো পারলেন!
কমেন্ট না করলে সমস্যা নাই- হাসির ইমোতেই চলবে...
ধন্যবাদ

৬| ১৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ফের ভালো লিখেছেন

১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: হুম ধন্যবাদ বরাবরের মত উৎসাহিত করবার জন্য।
ভাল থাকুন

৭| ১৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

জেনো বলেছেন: ঠিক আছে, পরের পর্ব তাড়াতাড়ি দেন। :)

১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক আছে তাহলে! আমি ভাবলাম কি নাকি গড়বড় হয়ে গেল :)
ধন্যবাদ জেনো আপনাকে। ভাল থাকবেন।

৮| ১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: অতি সুন্দর।

ভাই, অঃটঃ রুস্কাইয়া ব্লুদা মানে কি? আমার এক ইউক্রেনিয়ান ফ্রেন্ডের কাছে আপনার ব্লগ মেনশন করে বলেছিলাম এ কথা, কিন্তু সে খুশী হলো বলে মনে হলো না :|

১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
আপনি তাকে ঠিক কি বলেছেন তা উল্লেখ করেননি।
‘রুস্কাইয়া ব্লুদা’র ইংরেজী অভিধানিক অর্থ ‘রাশিয়ান ডিস’।
আমি এখানে রুস্কাইয়া ব্লুদা বলতে রাশিয়ার বারোয়ারি ব্যাপারটা বোঝাতে চেয়েছি।
একজন উক্রাইনান 'রাশিয়ান ডিস' এর কথা শুনে মন খারাপ করতেই পারে! ওদের আকার আকৃতি ভাষা সাংস্কৃতির দারুন মিল থাকা সত্বেও উক্রাইন আর রাশানদের মধ্যে খুব ভাল আন্তরিকতা আছে বলে আমার মনে হয়না।

৯| ১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মুনসী১৬১২ বলেছেন: চলুক

১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মুনসী বরাবরের মত সাথে থাকবার জন্য।

১০| ১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: স্পাসিবো, ভাই :)

সেও বলতেছিল রাশান ডিস :) এর পর আবার বললো, রুস্কাইয়া ফিমেল জেন্ডার ইন্ডিগেট করে, সো... :)

ভাল থাকবেন :)

আমি তাকে নিশ্চিত করবো যে, আপনি রাশান ডিস নিয়ে চমৎকার ব্লগ লিখছেন

১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:০৬

শেরজা তপন বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও -
চমৎকার কিনা সেটা আপনারাই নিরুপন করবেন- তবে তাকে বলবেন যে সেই লেখায় উক্রাইন নিয়ে অনেক কথা আছে। রুস্কাইয়া ব্লুদা এখনে শেষ হয়নি। এরপরে কোন এক পর্বে তাদের বিখ্যাত 'মাদার রাশিয়া' মনুমেন্টের কথা থাকবে।
আসলে রুশ ভাষায়তো আমি বিশেষ পারদর্শী নই- সে কারনে এর অন্যকোন মিনিং থাকতে পারে যেটা সে জানে আমি জানিনা! :(

সাথে থাকবেন সবসময়ের জন্য_ভাল থাকুন।

১১| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:০৯

অমৃত সুধা বলেছেন: দেশে মৌলবাদি শক্তির উত্থানের আশঙ্কা
http://dhakajournal.com/?p=7668

১২| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২৯

সোহাগ সকাল বলেছেন: কয়েকটা পর্ব মিস হৈছে! এইটাও সিরাম লাগলো তপন ভাই!

১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: কৈ ছিলেন এতদিন? পুরনো মানুষকে ফিরে পেয়ে ভাল লাগল।
ধন্যবাদ ফের -ভাল থাকুন

১৩| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:০৯

শিপু ভাই বলেছেন:
++++++++++++
পরের পর্বে যে আরেকটা প্যাচগী লাগবো সেইটা বুঝতাছি!!!

পরের পর্বের অপেক্ষায়!!!



অঃটঃ লেখালেখিটা আরেকটু সিরিয়াসলি নেন না ভাই। এদেশে ভাল লেখকের খুব অভাব!!!

১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

শেরজা তপন বলেছেন: :) হুমম ঠিক ধরেছেন! ঝামেলারতো শুরু সবে।

ধন্যবাদ ফের। ভাল থাকুন।


*ক্ষুদ্র একটা ব্যাবসা করি ভাই - গুরুত্বপূর্ন প্রায় সবকিছুই একা সামলাতে হয়। কাজের ফাঁকে মাথার ভার নামাতে একটু লেখালেখি করি। এটাকে সিরিয়াসলি নিলে দু কুল-ই যাবে।

১৪| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:২১

ইয়ার শরীফ বলেছেন: স্পাসিবো

১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: 'পাসালোসতা'-ভাল থাকুন সর্বক্ষন।

১৫| ২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

অদৃশ্য বলেছেন:




তপন ভাই

আগেই জেনেছিলাম সেই ব্যাংকের ব্যপারটা... এই পর্বটাও বেশ ভালো লেগেছে... যদিও ছোট হচ্ছে বেশি, তাতে অসুবেধা নাই...

এই পর্বের সেরা ডায়ালগ...

'' তার এই আশ্বাসে আমার কাছে মনে হল তখন গঞ্জিকার ধোঁয়ার আড়ালে
ঝাকড়া চুলের একজন দেবদূত বসে আছেন।''


শুভকামনা...

২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

শেরজা তপন বলেছেন: :) ঝাকড়া চুলের সেই গুরুকে নিয়ে বিশেষ একটা পর্ব লেখার ইচ্ছে আছে আমার!
বুঝতে পালাম আপনি আমার লেখা বেশ খুটিয়ে খুটিয়ে পড়েন- এটা অবশ্যই আন্দিত হবার মত ব্যাপার!
ধন্যবাদ ফের উৎসাহ ও অনুপ্রাণিত করবার জন্য। ভাল থাকুন।

১৬| ২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বুঝলাম এটা প্রিলগ তবলার ঠোকা ঠুকি পর্ব চলছে ...।
অপেক্ষায় থাকলাম ..................।

বাই ডিফল্ট ......।।

২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: ভাল বলেছেন :) অনেকটা সেরকমই!
বাই ডিফল্ট ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সবসময়...

১৭| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: পড়েছি আগেই, ব্লগে লগিন করতে পারছিলাম না , গল্প পড়ে মনে হচ্ছে খুব তড়াতাড়ি করেছেন শেষ করার জন্য । যাই হোক ভালু হইসে বরাবরের মত :)

২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১০

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা কিছুটা তাড়াহুড়ো করেই লেখা-তাই পরের পর্বটা একটু গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করছি। বরাবরের মত সাথে থাকবার জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল।

১৮| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৩৭

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আপনার লেখা আমার সবসময় ভালো লাগে। আরো পড়ার অপেক্ষায় আছি।

২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১১

শেরজা তপন বলেছেন: জেনে প্রীত হলাম(ফের)। আমিও অপেক্ষায় আছি পরের পর্ব ব্লগে পোষ্ট দেবার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ-ভাল থাকুন

১৯| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

মিনেসোটা বলেছেন: ভাল লাগল

২৪ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ- পরের পর্ব পড়েছেন?

২০| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: করেছেন কি ?? মাঝখানে ক'দিন ছিলাম না এর মধ্যে দুইখানা পোস্ট দিয়ে ফেলেছেন ?? যাই পরে পোস্টে।

গড ফাদার হইতে মন চায়, দেবদূত হবার জন্য ;)

২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: দেবদুত হবার জন্য গড গড ফাদার হতে চান??? :)
তবে সেই গড ফাদারের বর্তমান অবস্থা দেখলে আপনার খায়েস চলে যাবে!
তবে 'মারিও পুজো'র সেই গডফাদার হতে চাইলে ভিন্ন কথা। :)
কি করব আমি অল্প সল্প পোষ্ট দিই বলে আমার লেখা একটু আধটু পছন্দ করেন এমন ব্লগাররা মৃদু তিরস্কার করেন- সেকারনেই এত অল্প সময়ে দুটো পোষ্ট দিয়ে ফেললাম।
ধন্যবাদ-ভাল থাকুন।

২১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :)

অসাধারণ অভিজ্ঞতা

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে সবগুলো লেখা পড়ার জন্য আমি দারুন কৃতজ্ঞ ভাই বর্ষন।
ভাল থাকুন সবসময়।

২২| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

রবিউল ৮১ বলেছেন: তপন ভাই রাশিয়ার তখনকার বাংলাদেশের এম্ব্যাসেডর নামটা কি জানেন?জনাব মহিঊদ্দিন?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: হতে পারে সম্ভবত! কেন চেনেন নাকি?
স্যরি ভাই উত্তর দিতে প্রায় আধা বছর দেরি করে ফেলার জন্য।

২৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৫

জুন বলেছেন: গড ফাদার টা কি আল পাচিনো না মার্লোন ব্রান্ডো এত্ত ক্ষমতা :-*
সব গরীব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলো বাধ্য হয়েই অনেক সময় অনেক অনৈতিক কাজ করে থাকে। মায়াও লাগে মাঝে মাঝে .
পড়ে যাচ্ছি তপন উপন্যাসের মত পর্বের পর পর্ব কাগদাতে ভ রাশিয়া :)

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: :) না অতটা ক্ষমতাধর তিনি ছিলেননা তবে বাংলাদেশী কমিউনিটিতে তিনি কেউকেটা ছিলেন বিশেষ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।

২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫

লিখেছেন বলেছেন: এক্সিলেন্ত

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: স্পাসিভা ব্রাত!

২৫| ২৭ শে মে, ২০২১ রাত ১২:০৫

আমি সাজিদ বলেছেন: সেই গডফাদারকে নিয়ে জানতে ইচ্ছে হচ্ছে। কিভাবে সেখানে নিজের অবস্থান করে নিলেন আর কিভাবে আদম ব্যবসার সাথে জড়ালেন এসব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.