নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুন্যের গর্ভে- দ্বিতীয় পর্ব

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

প্রথম দিন থেকেই লক্ষ্য করেছি হোস্টেলের অন্য সবার থেকে কেন জানি আমার সাথে তার ব্যাবহার একটু অন্য রকম। বয়সে তার থেকে আমি একটু ছোট হলেও সে আমার মতামতের যথেষ্ট মুল্যায়ন করত। মাঝে মাঝে আমার রুমে এসে গল্প করত ( গল্প করত না বলে বসে থাকত বলাই শ্রেয়)। কার্ড খেলায় আমি যখন বেশী হেরে যেতাম তখন সে ইচ্ছে করে তার কার্ড খারাপ বলে ছুড়ে ফেলে দিয়ে আমাকে বোর্ড পাইয়ে দিত বা সুযোগ দিত। আমি প্রথমে বুঝতে পারিনি একদিন কৌতুহল বশত তার ছুড়ে ফেলা কার্ড উল্টিয়ে দেখলাম যথেষ্ট ভাল কার্ড থাকা সত্বেও সে কল দেয়নি। পরে তাকে এর কারন জিজ্ঞেস করাতে লাজুকভাবে হেসে বলেছিল ’এই..এমনিই’ ।

যদিও আমার প্রতি তার যথেষ্ট আন্তরিকতা ছিল ,তবে যেটাকে সে সহযোগীতা বলে ভেবেছিল সেটাই ছিল আমার মনকষ্টের কারন- কেননা সেটা ছিল আমার খেলোয়াড়ী ব্যক্তিত্বের প্রতি আঘাত - আমি অপমানিত বোধ করেছিলাম।তখনো পর্যন্ত নিজেকে আমি বেশ উচুঁমানের খেলোয়ার মনে করতাম!

দিনের বেলায় আমরা সবাই ক্যান্টিনে বা রেস্টুরেন্টে খেতাম। প্রতিদিন সন্ধ্যায় অথবা ছুটির দিনে আমরা সবাই মিলে একসাথে রান্না করতাম ।

সবাইকে তার যোগ্যতা অনুসারে আলাদা আলাদা কাজ দেয়া হত। প্রত্যেকেই অতি উৎসাহের সাথে তাদের দায়িত্ব পালন করত। আনাড়ী হাতে মসলা বিহীন সে রান্না কতটুকু স্বুসাদু জানিনা তবে তা উপভোগ করতাম।একমাত্র তন্ময় সর্বদা সচেষ্ট থাকত কাজে ফাঁকি দেয়ার। রান্নার ঐ সময়টুকু সে হয় ঘুমিয়ে কাটাত কিংবা অসুখের ভান করত নয়তো জরুরী কাজের ছুতো দিয়ে বাইরে বেরিয়ে যেত। স্বভাবতই; সেজন্য সবাই তার প্রতি নাখোশ ছিল!

মাঝে মাঝে সবার চাপের মুখেই সে কাজ করতে বাধ্য হত। কিন্তু কাজের প্রতি তার অমনোযোগ আর আনাড়ীপনা দেখে তারাই আবার তাকে ক্ষান্ত করত ।

ক্যান্টিনের রাশান কুকের হাতে তৈরি খাবার এতই জঘন্য ছিল যে, সারাদিনের বিস্বাদ হয়ে যাওয়া জিহ্বা টাকে স্বস্তি দেয়ার জন্য সন্ধ্যার পরে উঠেপড়ে লাগতাম। প্রতি সন্ধ্যায় বাজার থেকে দু-চারখানা মুরগী কিনে একসাথে ক্যাপসিকাম, পিয়াজ , রশুন আর বাটার দিয়ে ভাজা ভাজা করে পাউরুটি খেতে তখন দারুন স্বুসাদু লাগত।

আমরা যখন সবাই মিলে এককন্ঠে ওদেশী খাবারের চৌদ্দগুস্টি উদ্ধার করতাম, তন্ময় তখন একাগ্রনিষ্ঠ শ্রোতার মত চুপচাপ শুনে যেত কোন মন্তব্য করত না! মাঝে মধ্যে তাকে কমেন্টস করার জন্য জোড়াজুড়ি করলে -বাধ্য হয়েই হয়তোবা বিব্রত মুখে লাজুক হেসে বলত ‘ভালইতো- আমারতো সমস্যা হয়না’।

আমাদের সহপাঠী তন্ময়ের সবচেয়ে অপছন্দের মানুষ 'হুজুর'(একজন লোককেই সে ভীষন অপছন্দ করত- এটা সে খোলাখুলি বলত) আড়ালে বাগধারার উদ্ধৃতি দিয়ে বলত ‘ও একটা ছাগল।’ তবে এ কথাটা সামনা সামনি বলার দুঃসাহস তার কোন দিনই হয়নি । যদিও দেশী খাবারের প্রতি তার লোভ ছিল অপরিসীম তবুও সে যে কোন বিস্বাদ খাবার খেতে পারত ।

আমার সাথে একটু সম্পর্ক ভালো হওয়ার পর তাকে প্রায়শই দেখতাম আমার অনুপস্থিতিতে আমার বিছানায় এসে শুয়ে থাকতে। প্রথমে ভালো না লাগলেও একসময় তা মেনে নিলাম।

মনে হয় তার নিজের বিছানা থেকে আমার বিছানাই তার বেশী প্রিয় ছিল।

বন্ধুত্ব যখন আরো গাঢ় হল তখন সে আমার পোশাক আশাক ব্যাবহার শুরু করল , যখন ইচ্ছে আমার শার্ট, জ্যাকেট, টুপি, দস্তানা এমনকি ট্রাওজার পর্যন্ত যেটা খুশি সেটা নিজের ভেবে ব্যবহার করত। প্রথম প্রথম আমাকে জিজ্ঞেস করত; কিন্তু কয়েকদিন বাদেই আর অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন অনুভব করল না।

আমার রুমমেটদের কাছে ব্যাপারটা ভালো লাগত না। তারা আমার শুভাকাঙ্খী সেজে প্রায়শই নিষেধ করত তাকে এতটা প্রশ্রয় দেয়ার জন্য। প্রতিউত্তরে আমি হেসেই উড়িয়ে দিতাম। তন্ময়কে নিষেধ তো করতামই না বরং আরো বেশী বেশী অনুরোধ করতাম তার যখন যেটা প্রয়োজন সেটা যেন দ্বীধা না করে আমাকে সরাসরি বলে।

তারা হয়তো কিছুটা ইর্শান্বিত ছিল তন্ময় ও আমার গভীর বন্ধুত্বের জন্য।..



..গত ছয় মাসে একটাও চিঠি আসেনি তার নামে। সেও কাউকে লেখেনি।

এমনিতেই অথবা বিভিন্ন পার্বনে সবাই যখন তাদের প্রিয়জনের চিঠি নিয়ে উৎফুল্ল থাকত। তন্ময়কে দেখতাম এককোনে বিমর্ষ বদনে বসে আছে। অনেকেই আফসোস করত আহারে বেচারার মনে হয়ত চিঠি লেখার মত তেমন আপনজন কেউ নাই।

আমার কোন চিঠি আসলে বিশেষ করে সেটা যদি আমার প্রেমিকার লেখা হত –তাকে বলতেই সেও যেন ঠিক আমারই মত খুশী হত ,যদিও নিজের মনের ভাব সে ঠিকভাবে প্রকাশ করতে পারত না - কিন্তু তার আন্তরিক উপলদ্ধি চাপা থাকত না ।

রাস্তার পাশের কোন ফোন বুথ থেকে তখন দেশে টেলিফোন করার উপায় ছিল না। এক্সচেঞ্জে গিয়ে অপারেটরের কাছ কাঙ্খিত নাম্বার ধরিয়ে দিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হোত (ভাগ্য সু-প্রসন্ন হলে , কখনওবা একটা ফোন লাইন পেতে সপ্তাহ পেরিয়ে যেত)। মাঝে মধ্যে দলবেধে আমরা যেতাম ফোন করতে। সবাই একসাথে নাম্বার লিখে দিয়ে অপেক্ষার সাথে চলত গল্প গুজব। যে প্রথম লাইন পেত তাকে নিয়ে শুরু হত ভিন্ন ধরনের মজা সেই সাথে বর্ষন চলত কটু বাক্যের - মুলত এর সবই হোত ইর্ষা থেকে। যেন সে আগে লাইন পেয়ে জঘন্য কোন অপরাধ করে ফেলেছে। কথা বলতে নির্দিস্ট ফোন বুথে ঢুকলেই সবাই বিভিন্ন ফাঁক গলে আড়ি পেতে শুনতে চাইতাম তার কথপোকথন।

বাপ মা হলে তবু রক্ষে - বান্ধবী হলে খবর ছিল! দু-চারটা শব্দ কোন মতে কানে এলেই হয়েছে -সপ্তা খানেক তার ঘুম হারাম! দেশে প্রিয়জনের সাথে কথা শেষে সবাই যখন ছল ছল চোখে বেরিয়ে আসত,বিচ্ছেদের বেদনা না-বলা কথা আর ভালবাসার আবেশ কিছুক্ষনের জন্য বিহ্বল করে দিত সবাইকে - চেহারায় তখন আনন্দ আর বেদনার পার্থক্য বোঝা যেত না। উচ্ছল পরিবেশটা কিছুক্ষনের জন্য ভয়ানক থমকে যেত। ফোন রিং বেজে উঠলেই সবাই একসাথে সচকিত হয়ে তাকাত অপারেটরের দিকে– যার ডাক আসত সে অপরাধী মুখে অন্তরের আনন্দকে চেপে রেখে ফোন বুথের দিকে হেটে যেত –তখুনি ফের শুরু হোত সবার সেই উৎপাত!

তন্ময়ও মাঝে মধ্যে যেত আমাদের সঙ্গে তবে কখনই ফোন করত না। সে ফোন করতে যেত একাকী নিঃশব্দে কাউকে না জানিয়ে... দ্বতিয় পর্ব শেষ



আগের পর্বের জন্য; Click This Link

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

ঝটিকা বলেছেন: আমি প্রথম :)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

শেরজা তপন বলেছেন: শুধু হাজিরা দিলেন নাকি...? :)
ধন্যবাদ- আপনাকে বেশ অনেকদিন বাদে আমার ব্লগে পেলাম।

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১২

সবুজ সাথী বলেছেন: ২য় পর্বে এসেও ভুমিকা চলতেছে। কাহিনি লম্বা মনে হয়। :)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৯

শেরজা তপন বলেছেন: এত বড় ভুমিকা কি বিরক্তিকর মনে হচ্ছে? কাহিনী একটুখানি বড়-ই হবে ৬/৭ টা পর্ব হতে পারে।আপনাদের ভাল না লাগলে আর মাত্র দু-পর্বেই শেষ করে ফেলব...:)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

ঝটিকা বলেছেন: তন্ময় খুবই ইন্টারেস্টিং চরিত্র, মনে হচ্ছে কাহিনীটা জমবে ভালো।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

শেরজা তপন বলেছেন: তা ঠিক খানিকটা ইন্টারেস্টিং চরিত্র। কাহিনীতো আমার মনগড়া নয়-ইচ্ছে করলেই ট্যুইস্ট আনতে পারবনা। ঘটনাটা যেভাবে ঘটেছে সেভাবেই উপস্থাপন করতে পারাটাই অনেক বড় পাওনা(আমার জন্য)।
আপনাকে ধন্যবাদ 'ঝটিকা'। ভাল থাকুন সবসময়।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

অদৃশ্য বলেছেন:




তপন ভাই

এটা শেষ হয়ে গেলো... এই পর্বেও লিখার ফ্লো টা ঠিক ছিলো, যার কারনে পাঠে মনোযোগ থাকলো... আর অপেক্ষা থাকো পরের পর্বের


শুভকামনা...

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: বাহ্ দারুন বললেনতো আপনি-আমিতো ব্যাপারটা নিয়ে ভাবিইনি। প্রথম দু-তিনটে পর্ব ভুমিকার কারনে একটু খড়খড়ে হয়ে গেছে। এর পরের পর্ব থেকে আশা করি লেখায় কিছুটা প্রান পাবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ বরাবরের মত সাথে থাকবার জন্য।ভাল থাকুন নিরন্তর।

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

ঝটিকা বলেছেন: আমিতো আগের পর্বেও মন্তব্য দিয়েছি। আপনার লেখা গুলো খুব ভালো লাগে, মনযোগ দিয়েই পড়ি।

ঘর সংসার সামলে ব্লগে আসি, কখনো প্রথম হই না :((। আজ সুজোগ পেলাম তাই আর কি.....।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: আহা-স্বরণশক্তি কমে যাচ্ছে নির্ঘাৎ! গত পর্বেইতো দেখলাম আপনাকে।
দুঃখিত- প্রথম হওয়ার জন্য আপনাকে অভিন্দন :) হা হা হা

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

সবুজ সাথী বলেছেন: না না মোটেও বিরক্তিকর মনে হচ্ছেনা। ঘটনা ভালভাবে বুঝার জন্য একটা ভাল পরিচয়ের দরকার আছে। আপনার বর্ণনাভঙ্গী চমৎকার। পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখতে পারেন।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: জেনে ভাল লাগল। এখন একটু নির্ভার হতে পারলাম :)
ধন্যবাদ ফের

৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

বোকামন বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় ভাইজান,
কেমন আছেন ?

বর্ণনা প্রাঞ্জল এবং মেদহীন। পড়তে পড়তে সহজেই আপন করে নেয়া যায় :-)

ভালো থাকুন সবসময়
শুভেচ্ছা।।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: ভাই বোকামন, আপনাকে ধন্যবাদ আমার কুশল জিজ্ঞেস করার জন্য।এই মূহুর্তে ভালই আছি। আপনি কেমন আছেন?
আপনার মন্তব্য পড়ে দারুন অরুপ্রাণিত হলাম।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।

৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৯

কালোপরী বলেছেন: :)

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: গত পর্বে যে আপনাকে পেলাম না? ধন্যবাদ আপনাকে ফের এই সুন্দর হাসিটি উপহার দেবার জন্য। ভাল থাকুন।

৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৭

হািসব্ের্ জা বলেছেন: চমৎকার , সবসময়ের মতই। তবে পর্ব গুলো আর একটু বড় করা যায়না? পরা শুরু করতে না করতেই শেষ হয়ে যায়। তবে ধন্যবাদ এতো চমৎকার গল্প গুলো শেয়ার করার জন্য।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০০

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে আমার ব্লগে দেখতে পেয়ে দারুন প্রীত হলাম।অনুপ্রাণিত করবার জন্য এমন সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন। অপেক্ষায় রইলাম বাকি পর্বগুলোতে মন্তব্যের....

১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৪

ধানের চাষী বলেছেন: কাহিনী ভালোই এগুচ্ছে, চলুক।
আপনার প্রেম-জীবন নিয়ে একটা সিরিজ লেখেন, এই পর্বে যা সামান্য আলামত পাওয়া গেছে-তাতে বোঝা যায় একটা সফল সিরিজ হবে সেটা ;) :-P

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০২

শেরজা তপন বলেছেন: কাহিনী এখনো তার সঠিক গতি পায়নি এটা আমি অনুধাবন করতে পারছি।তবে পরবর্তী পর্ব থেকে আকর্ষন খানিকটা বাড়বে বলে ধারনা করছি। বরাবরের মত সাথে থাকবার জন্য সবিশেষ ধন্যবাদ।
আপনার সার্বক্ষনিক মঙ্গল কামনা করছি।

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

কালোপরী বলেছেন: ব্যস্ত ছিলাম, নেটে আসবার সুযোগ ছিল না

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: ব্যস্ত মানুষের ব্যস্ততাই কাম্য :)

১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: যথারীতি সাথে আছি। "শূন্যের গর্ভে" চলুক তার আপন গতিতে।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১০

শেরজা তপন বলেছেন: সাথে থাকবার জন্য ফের অনেক অনেক ধন্যবাদ।ভাল থাকুন সর্বক্ষন।

১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১১

আরজু পনি বলেছেন:

খুব ভালো লাগলো পড়তে ।

আর লাইক বাটন কাজ করছে দেখেও ভালো লাগছে :D

আগের পর্বটা মিস হয়ে গেছে, পড়ে ফেলবো শিগগীরই ।
শেয়ার করার জন্যে অনেক ধন্যবাদ রইল ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

শেরজা তপন বলেছেন: কেন লাইক বাটণের আবার কি সমস্যা হল? অবশ্য আমিও দেখি মন্তব্য করার পরে লাইক বাটন খুজে পাইনা!!
ধন্যবাদ আপনাকে ফের । পরের পর্ব গুলোতে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।

১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

আরজু পনি বলেছেন:

শিরোনামে দ্বীতিয় বানান টা দেখে নিতে অনুরোধ করছি ।
'দ্বিতীয়' হবে ।

দেখে এই মন্তব্যটা মুছে দিলেই হবে ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: এই ভুলটা আমার বরাবরই হয় - আমার অবচেতন মন কোনভাবেই দ্বিতীয়'র দ্ব'য়ের উপর 'ই'কার মেনে নিতে চায়না :(
ভুলটা ধরিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।লেখার মাঝে আরো অনেক ভুলভ্রান্তি আছে সেগুলোকে পাশ কাটিয়ে গেলেও শিরোনামের ভুল মেনে নেয় যায়না।

১৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২১

তূর্য হাসান বলেছেন: ঘটনাটা এখনও রানওয়েতে হয়তো কিছুক্ষণের মধ্যেই টেকঅফ করবে তারপর পুরোপুরি গতি পাবে। ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই 'তূর্য হাসান'। ঠিক ধরেছেন সবে রানওয়েতে দৌড়াচ্ছে-অবশ্য টেক অফ করার পরে দুয়েকবার 'এয়ারপকেটে' পড়তে পারে :)

১৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

মুহিব বলেছেন: আবার শুরু হয়ে গেল টানটান উত্তেজনার সিরিজ। এবারও সাথে আছি বাহে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৩

শেরজা তপন বলেছেন: সাথে থাকবার আগ্রহ প্রকাশ করবার জন্য কৃতজ্ঞতা। আর অনেকদিন বাদে আমার ব্লগে আসবার জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।

১৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: আগ্রহ বজায় রইলো সাবলীল লেখনীতে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

শেরজা তপন বলেছেন: জেনে বরাবরের মত আনন্দিত ও অনুপ্রাণিত হলাম।ধন্যবাদ আপনাকে- ভাল থাকুন নিরন্তর।

১৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মন মুগ্ধকর বর্ণনা ...।

বেচে থাক বন্ধুতা :)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

শেরজা তপন বলেছেন: হুমম তাতো বুঝলাম- কিন্তু মাঝে মধ্যে হারিয়ে যাচ্ছেন কেন?
বন্ধুত্বের অমরত্বের আশির্বাদের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মনে হয় যেন আমিই তৃতীয় কেউ....যে পাশ দেখে দেখছি, উপলদ্বি করছি.....

অপেক্ষায়.................................

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

শেরজা তপন বলেছেন: সত্যিই? মুগ্ধ হলাম মন্তব্য পড়ে।এমন করে উপলব্ধি করার জন্য সবিশেষ ধন্যবাদ। আমিও পরের পর্বে অপেক্ষায় রইলাম আপনার মন্তব্যের...

২০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো। খুব সুন্দর।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ -আপনার মন্তব্য মিস করছিলাম।ভাল থাকুন।

২১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

আল ইফরান বলেছেন: অদ্ভুত চরিত্র তো আপনার এই বন্ধুর।
যাই হোক, পরবর্তী পর্বে গিয়ে দেখি কি হলো :)

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১২

শেরজা তপন বলেছেন: পরের পর্বেতো প্রতি মন্তব্য দিয়েই আসলাম :)
তা খানিকটা অদ্ভুত চরিত্রের-ই বটে।থাকুন আমার সাথে দেখি তার চরিত্রের অন্য কোন দিক উন্মোচন করতে পারি কিনা?

২২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

ইয়ার শরীফ বলেছেন: ভাল লাগছে তবে আজকে ভূমিকার থেকে আর এক্তু বেশি হলে ভাল হত

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: হুমম এর পরে বেশি বেশী লিখব :)
ধন্যবাদ অনেক -ভাল থাকুন

২৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: দ্বিতীয় পর্ব পড়লাম। ভালো লাগছে পড়তে। দেশে ফোন করার ব্যাপারটা উপভোগ করলাম। দল বেঁধে ফোন করতে যাওয়া, সিরিয়াল দিয়ে বসে থাকা।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

শেরজা তপন বলেছেন: এই ফোন করা নিয়ে বেশ বড় একটা গল্প লেখার ইচ্ছে আছে। সেটা ভবিষ্যতের জন্য তোলা রইল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে- ভাল থাকুন সব সময়ের জন্য।

২৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: ++++++++

২৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আমি সাজিদ বলেছেন: অদ্ভুত চরিত্র

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.