নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
গ্রীস্মের এক বিকেল আঠার তলায় রেলিঙ ছাড়া, কোমর উঁচু পাঁচিল দিয়ে ঘেরা বারান্দায় আমরা তিন বন্ধু দাড়িয়ে দাড়িয়ে গুলতানি মারছি। কোন কাম কিংবা আকাম না থাকলে এরকম মাঝে মধ্যেই দাঁড়িয়ে গল্পগুজব করি।
আকাশ ছোয়া বেশ পুরনো এপার্টমেন্টটার সামনে বেশ বড় একটা লন। বাগান নয় কিন্তু বাগানের আদলে গড়া সেই জায়গাটুকুতে এলোমেলো ভাবে ছড়ানো কয়েকটা কাঠের পিঠ হেলান দেয়া বেঞ্চি।ওডেসা শহরটা বেশী বড় না হলেও বেশ গোছানো ছিমছাম-প্রচুর গাছ-গাছালিতে ভরপুর। গ্রীস্মের এই সময়টা দারুন। রাত দশটাতেও এখনো বিকেল-কিংবা সন্ধ্যাও বলা যায়।
নীচের সেই বেঞ্চির একখানা দখল করে আমাদের সংখ্যার সাথে সাদৃশ্য রেখে ঠিক তিনজন রুশ উর্ব্বশী গাল গল্পে মেতে উঠেছে। দুইজন সম বয়সী আর বাকিজন ছোটখাট গড়নের। বয়স এত দুর থেকে অনুমান করা কষ্ট।
তাদের গল্পের বিষয়বস্তু জানা সম্ভব না হলেও –মাত্রা নিয়ন্ত্রিত হাসির শব্দে মনে হচ্ছে মজার কোন গল্প হচ্ছে।
তবে কৌতূহলোদ্দীপক ব্যাপার হচ্ছে-গল্পের ফাঁকে ফাকে তারা তিনজনই ঘাড় উঁচু করে আমাদের দিকে তাকাচ্ছে।
এদিকে আমরা এমন সুযোগ মিস করতে চাইনা কোনমতেই। আমি চোখ ঈশারা করে বললাম,
-দোস্ত চল যাই। বন্ধুর আমার মন মরা ভাব তখনো যায়নি। প্রচলিত প্রেম ভালবাসার প্রতি তার টান উঠে গেছে। আমি ভয়ে ভয়ে আছি কবে আবার সে সাধু-সন্ত হয়ে না যায়। তাহলে আমার কি হবে? আমি যে অনাথ হয়ে যাব!
সে যেতে চায় না। বলে,
-তোর এত সখ লাগে তুই গিয়ে কথা বল।
আমি বললাম, -তিনজনকে আমি একা কেমনে সামলাব?
অনেক বাৎচিতের পরে ইমোশনাল কালোপত্র(ব্লাকমেইল) দিয়ে/করে তাকে রাজী করালাম!
কিছুক্ষন চোখাচোখি করে আচমকা নড়বড়ে লিফট বেয়ে নেমে গেলাম নীচে। লাজ-শরমের বালাই তেমন ছিলনা তখন। ভাষাগত সমস্যার কারনে উজ্জ্বল যেতে কুন্ঠা বোধ করে, ববির মন খারাপ- কয়েকদিন উপবাসে যাবে!
অগত্যা আমি এগিয়ে গিয়ে সব'চে সুন্দরী মেয়েটার মুখোমুখি দাড়িয়ে হেসে বললাম,কেমন আছো?
মেয়েটা একটু হকচকিয়ে গেলেও হেসে ফেলল পরক্ষনেই,
-এইতো ভাল। কি নাম তোমার?
-আমি সৌম্য! আর ওরা আমার দু বন্ধু ববি আর উজ্জল। তোমার নাম কি?
-রেনেতা। আর ও হচ্ছে (তার পাশে দাড়ানো একটু লাজুক চেহারার হৃষ্টপুষ্ট গড়নের লাল কোকড়া চুলের মেয়েটাকে ইশারা করে বলল)ভারোনিকা,আর এই পিচ্চিটা’র(দারুন ফিগারের ছোটখাট গড়নের কালো চুলের বুদ্ধিদীপ্ত চোখের মেয়াটার দিকে চেয়ে হেসে বলল)এই পাশের এপার্টমেন্টে থাকে ‘অকসানা’।
কত সহজেই পরিচয় পর্ব শেষ! নিজের স্মার্টনেসে আমি নিজেই বিমোহিত। রাশিয়ান মেয়েদের এজন্যই এত ভাল লাগে আমার। কোন ভনিতা নেই।নতুন কারো সাথে পরিচয় হতে কোন দ্বীধা নেই। ভাল লাগলে সরাসরি বলে দিবে ‘ভালবাসে’। তবে প্রতিটা প্রক্রিয়ারই সমান ও বিপরিত প্রক্রিয়া যেমন থাকে ঠিক এখানে সেই সুত্রের ব্যতিক্রম নেই। শুরু যেমন হয় ঝড়ের গতিতে শেষটাও তেমন না হলেও দমকা হাওয়ার মত মিলিয়ে যায়।
যাহোক ফিরে আসি সেই প্রসঙ্গে;এই ভাবে গাল গল্পে হাসি-তামাশায় চলল কিছুক্ষন। দিন অনেক হয়ে গেছে (রাত প্রায় এগারটা তখন কিন্তু দিনের আলো মিলিয়ে যায়নি তখনো- তাই রাত অনেক হয়ে গেছে বলি কিভাবে)বাড়ি ফিরতে হবে। আমাদের দিন-রাতে কখনোই তাড়া নেই। বিশেষ একটা মিশনে এসেছি যা ভ্রমনেরই ভিন্নরুপ-তাই বেকারই বলা চলে। কিন্তু ওদের যেতে হবে। বিদায় নেবার আগে সিনেমা দেখার নিমন্ত্রন করলাম। যার সাথে প্রথম পরিচয় সেই-ই এদের লিডার মনে হল। সে হেসে সম্মতি জানাতেই বাকি সবাই ঘাড় হেঁলিয়ে সম্মতি দিল।
পরদিন বিকেলের মুভি দেখার ইচ্ছে সবার। নিজের রুমে ফিরে আড্ডায় বসলাম।ওরা তিনজন আবার আমারাও তিনজন মিলে গেছে বেশ কিন্তু সমস্যা হলকে কার সাথে জুটি বাধবে। কাল তো জোড়ায় জোড়ায় বসতে হবে। আমি আগ বাড়িয়ে কথা বলেছিলাম বলেই হয়তো আমার দু-বন্ধু দয়াপরবশতঃ হয়ে যার সাথে পরিচয়ের শুরু মানেই সেই সুন্দরী রেনেতাকে আমার সঙ্গী নির্বাচন করল। আর হৃষ্ট-পুষ্ট ভারোনিকাকে বেছে নিল আমার হৃদয়বান বন্ধু উজ্জল। আর আমাদের মধ্যে সুদর্শন ববি বাচ্চাটাকে নিল নেহায়েৎ করুনা করে-আমাদের মুখের দিকে তাকিয়ে।
পরদিন বিকেলে ফের মিলিত হলাম। পিচ্চিটা একটু দেরি করছিল বলে রেনেতা গেল তার বাসায় ডাকতে। খানিক বাদেই ফিরে আসল ওকে নিয়ে। শর্টস আর টি শার্টে ওকে আরো বেশী ছোট মনে হচ্ছিল। যাই হোক ববি তাকে খপ করে বগল দাবা করে নিয়ে হেটে চলল- সেও কিছু বলল না, যেন কত দিনের পরিচিত এই রকম হাসতে হাসতে এগিয়ে চলল। রেনেতা সরাসরি আমার দিকে এগিয়ে এসে বলল,চল যাই। ভাবটা এমন আমাদের ভাগাভাগি যেন ওদের সাথে যুক্তি করে হয়েছে। ক্যামনে ক্যামনে যুগল সাজান হয়ে গেল। সবার মনেই চরম ফূর্তি ফুর্তি ভাব।
এই ভাবে চলল প্রণয়ের প্রথম পর্ব। প্রথমে সময় বেধে সামনের লনে কিংবা পার্কে। কিছুদিন বাদে ওরাই চলে আসত লিফটে করে সরাসরি আমাদের বারান্দায়। বারান্দাটা ঘরের বাইরে কমন। সেখানে দাড়াতে কোন সমস্যা নেই। গল্প চলে গভীর রাত অব্দি- মাঝে মধ্যে এ ও গিয়ে বাসায় দেখা করে আসে।
ববির সাথে অকসানার জমল না বেশিদিন। দুজনের মানসিকতা আর গঠন গড়নের পার্থক্য অনেক-তাছাড়া অকসানা প্রচন্ড দুরন্ত,ববি হিমসিম খেয়ে যায় তাকে সামলাতে।
আঠার মত জোড়া বেধে গেল উজ্জলের সাথে ভারোনিকার’। ফাঁক পেলেই এখান থেকে ভেগে যায়। মোটামুটি তখন থাকি শুধু একেলা আমি আর রেনেতা। কত গল্প কত গুজুর গুজুর ফুঁসুর ফাঁসুর আর হাসি ঠাট্টা মজায় কেটে যায় দিন...
অবশেষে একদিন রেনেতা তাঁর বাসায় নিয়ে তার পরিবারের সাথে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিল। তাদের আউট ডোরের কমন বারান্দাতেই আড্ডা দেই বেশ কিছুদিন হল কিন্তু ওদের কারো সাথে এর আগে দেখা পর্যন্ত হয়নি।
এতবড় রুশ উক্রাইনান কিংবা মলদোভিয়ান পরিবারের সাথে এর আগে পরে আমার পরিচয়ের সৌভাগ্য হয়নি।
বাসাতো নয় যেন কচিকাঁচার আসর। সাকুল্যে ওরা তিন বোন আর এক ভাই! রেনেতা সবার বড়। প্রথম পরিচয়েই ওরা বেশ আন্তরিকতার সাথে আমাকে গ্রহন করল। ধর্মটা ওদের কাছে তুচ্ছ ব্যাপার,তামাটে গায়ের রঙের আলাদা বিশেষত্ব আছে আর বিদেশী মানেই ওদের মনন মানসিকথায় গেথে গেছে যে, আর যাই হোক এরা পয়সাওয়ালা। এমন ধনবান(!) ছেলের সাথে মেয়ের একটা হিল্লে হলে মন্দ নয়!
আসলে ওরা তখন বড্ড বেশী সরল ছিল- না হলে আমাদের বিশ্বাস করে!
সেই ভর দুপুরে ওর বাবার মুখে মদের গন্ধ! আধ মাতাল ভদ্রলোক বিছানায় হেলান দিয়েই পরিচয় পর্ব সেরে নিলেন।রুশ ভাষার উপর আমার দখল মারাত্মক! বেশীর ভাগ-ই ভুল ভাল শব্দ বলি। ব্যাকারনের ধারে কাছ দিয়ে যাই না। রুশীয়রা যেমন গাঁব গাঁব করে কথা বলে আমরা শূধু সেটুকুই অনুকরনের চেষ্টা করি।
ওর বাবা মায়ের কাছে আমাকে একা ফেলে রেনেতা উধাও। বোঝা গেল বাবাকে সে বেশ ভয় পায়। এমন পরিপূর্ন পরিবার তখন বিরল ছিল রাশিয়ায়। ওর বাবা গম্ভীর প্রকৃতির মানুষ হলেও বেশ রসিক-মা চটপটে কিন্তু বোঝা দুস্কর। মহিলা মোটেই সহজ নয়। পরিচয়ের প্রথমেই আমার সব হাড়ির খবর নিতে চাইলেন তিনি। এমনিতে ভাষাগত সমস্যা তাঁর উপরে কঠিন সব প্রশ্ন, আমিতো ঘাবড়ে গেলাম ভীষণ! তবে ওর বাবার হস্তক্ষেপে খানিকটা সহজ হলাম। বুঝলেন আমি গ্যাড়াকলে আটকে গেছি তাই আমার প্রশ্নের উত্তর অর্ধেক উনি দিয়ে মহিলাকে নিবৃত করেন পুলিশি জেরা থেকে।
তবে এটুকু বোঝলাম যে, ভদ্রমহিলা খুব বেশী খুশী হতে পারেননি আমার উত্তরে।
রেনেতা দরজার বাইরেই আমার জন্য অপেক্ষা করছিল...
আমাকে দেখেই সে কি হাসি!
আগের পর্বঃ Click This Link
পরের পর্বের জন্যঃ Click This Link
২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১১:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপনার প্রতি। ১২ ঘন্টার ব্যাবধানে দুটো পোস্ট দিতে গিয়ে এই বিপত্তি!
অবশ্য বানানের ব্যাপারে বরাবরই আমি বেশী উদাসীন। এটা অবশ্যই ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ।
ভবিষ্যতে আরেকটু সাবধান হব।
২| ২৩ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পশ্চিমের দেশগুলোতে পরিচিত হওয়া সব সময় সহজ ছিলো, বিশেষ করে পুর্ব ইউরোপে।
২৩ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা তখন বেশ সুবিধা ছিল। এখন কঠিন হয়ে গেছে- আমাদের চরিত্র ওদের কাছে উন্মোচিত হয়ে গেছে!!
৩| ২৩ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হ্যা তখন বেশ সুবিধা ছিল। এখন কঠিন হয়ে গেছে- আমাদের চরিত্র ওদের কাছে উন্মোচিত হয়ে গেছে!!
-সময়ের সাথে অনেক কিছু বদলে যায়; কয়জন বাংগালী পশ্চিমে যায়? খুবই কম। বাংগালীরা অন্য সংস্কৃতি সহজে শিখতে পারে না, বা অন্য সংস্কৃতিতে তাল মিলাতে পারে না; তাই সমস্যা থেকে যায়।
২৩ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার এই ধারনা অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক ( নিদেন পক্ষে ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে)।
ধন্যবাদ ফের এসে প্রতি মন্তব্য করবার জন্য।
৪| ২৩ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৩
জুন বলেছেন: আপনার লেখায় খুজে পাই নিকোলায়ভিচ গোগলের সরোচিনতসের মেলায় দেখা সেই অপরুপ রুপসীকে যার বাবা আর সৎ মা একটা মড়াখেকো হলদে ঘোড়াকে নিয়ে গিয়েছিল মেলায় বিক্রি করতে। রূপসীর রূপে মুগ্ধ হয়েছিল জমিদার নন্দন। তাই নিয়ে কত কাহিনী।
শেরজা তপন আমি পড়ছি আপনার লেখা কিন্তু আচমকা প্রচন্ড অসুস্থ হয়ে পড়ায় ব্লগে আসা হয় নি অনেক দিন । আসলেই আপনি ঠিকই বলেছেন বিদেশিদের কাছে আমাদের অসত চরিত্রটি উন্মোচিত হওয়ায় তারা সেই আগের মত কাউকে বিশ্বাস করতে পারে না। আপনারা ভালো সময়েই গিয়েছিলেন যখন সবকিছু ছিল নিস্পাপ ফুলের মতই ।
অনেক অনেক ভালো লাগা রইলো। ভালো থাকুন সবসময়।
+
২৩ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মত গুণী ব্লগারের একখানা মন্তব্য পেলেই লেখার সার্থকতা খুজে পাই।
আপনার জানার বহর দেখে আমি বিস্মিত হই!
ঠিক বলেছেন -সে সময়টা আসলেই অন্যরকম ছি- একদম অন্যরকম। আমরা সেই মুষ্টিমেয় কিছু ভাগ্যবান বাঙ্গালী সেই সময়ের
সাক্ষ্য হতে পেরেছিলাম।
ভাল থাকুন -সুস্থ্য থাকুন( আশা করি এখন সুস্থ্য আছেন)
৫| ২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১০:০৬
মা.হাসান বলেছেন: তিনের সাথে তিন- ভালোই মিলে গেলো। ববির যে ছবি একেছেন, তাতে বেশিদিন কারো সাথে তার না থাকতে পারাটাই স্বাভাবিক বলে মনে হয়। ওকাসানা সাথে উজ্বলের ভালো মিলে গেলেও একেবারে বাবা-মায়ের সাথে আপনাকে রেনাটা পরিচয় করিয়ে দিলো! আপনিতো সবার উপরে চলে গেলেন।
আঙুর ফল টক বলিয়া আক্ষেপ করা ছাড়া আর কি ই বা আছে?
লেখায় অনেক ভালো লাগা।
২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: আমারে পাইলেন কই- ওইটাতো সৌম্য । আমি ভুত হয়ে ওর মধ্যে সেঁধিয়ে গেছি
আরো কিছু ব্লগারের মত আপনার বিশেষ একটা বিষয় খুব ভাল লাগে। আপনি পুরো বিষয়বস্তুর গভীরে প্রবেশ না করে মন্তব্য করেন
না।
উপড়ে উঠে ফের নীচে নামতে সময় লাগবে না। জীবন চলে জীবনের নিয়মে- এটা গল্প নয় সত্যি, আমার হিসাব কিতাবে চলবে
না।
মন্তব্যের সাথে লাইক বাটনে একখানা ক্লিক দেবার জন্য অসীম কৃতজ্ঞতার সাথে ধন্যবাদ।
৬| ২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১০:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শুধু রাশানরাই না, আমরাও কিন্তু মনে করি বিদেশি ছেলে মানেই ধন(!)বান ভাবনাটা কিন্তু ফেলে দেয়ার মতো না। আমাদের দেশে যারা আসবে, তারা তো ধনবানই হবে, গরীবের পোলা এ দেশে কীজন্য আসবে? অবশ্য বিদেশী'র সংজ্ঞায় রোহিঙ্গারা বাদ থাকবেন।
৩ লম্পটের কাহিনি ভালো ছিল।
এ লেখায় হিউমার বা হাস্যরস মূল আকর্ষণ আমার কাছে।
২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১১:০২
শেরজা তপন বলেছেন: আমরাতো তাও দেশ বিদেশের খবর খানিকটা রাখি তাই কত শত ভুল ভাল ভাবি।
ওদিকে ওরা সত্তুর বছর ধরে প্রাভদা(সত্য)র মত গাজিয়েতা(সংবাদপত্র)র চরম সত্য সংবাদ পড়ে ওদের এমন ভুল-ভাল ধারনা থাকাই স্বাভাবিক ছিল।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে সিঙ্ঘভাগ রুশীয়দের বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান সন্মন্ধে কোন ধারনাই না থাকাটাও লাম্পট্যের পথকে মসৃন করেছিল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই- বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য। আপনার সংগ আমাকে বিমল আনন্দ দেয়।
৭| ২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ কারন আপনি আমার মন্তব্যে রাগ করেন নি।
অন্য কেউ হলে হয়তো দুটা কুৎসিত কথা বলে দিত।
২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও- আপনিও সহনশীল মানুষ।
অন্যের মত প্রকাশকে সন্মান করেন।
ব্লগে অনেকেই স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশ করেন এবং অন্যের যেকোন সমালোচনা সহ্য করেন।
ভাল থাকুন- এমন থাকুন
৮| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ১:৩০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার মত ভেতো বাঙ্গালীর পক্ষে এই রাশিয়ান রোমান্স বোঝা একটু কঠিন কাজ। তাই নিয়মিত না তবে মাঝে মাঝে আপনার এই সিরিজ পড়বো। যদি কিছু শেখা যায়। আগেরগুলি পড়ি নাই। আমার ধৈর্যও একটু কম।
২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: কোন সমস্যা নেই- যখন যতটুকু পড়তে পারবেন ততটুকুই পড়ুন।
আপনি আমাদ ব্লগে মাঝে মধ্যে ঢুঁ দিয়ে অল্প কিছু মন্তব্য করেন সেইটেই আমার ঢের পাওনা।
কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ- ভাল থাকুন
৯| ২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৪৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: গুজুর গুজুর ফুসুর ফাসুর ও হাসি ঠাট্টার তো ভালই হলো তা রেনেতা যে এতোক্ষন বাহিরে অপেক্ষা করছিল সে বিষয়ে তো কিছু বলছেন না; মনে হচ্ছে আবারো পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকতে হবে............।
২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ এখন বেশ কয়েক পর্বে সৌম্য আর রেনেতাকে নিয়েই আলোচনা হবে-
আশা করি বরাবরের মত সাথে থাকবেন। আপনাকে পেয়ে ভাল লাগল।
অনেক ভাল থাকুন-ধন্যবাদ
১০| ২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:১২
অশুভ বলেছেন: অনেক অপেক্ষার পর পাওয়া গেল।
ববি ভাই মনে হয় এখনো তার আগের প্রেমটা ভুলতে পারে নাই, এজন্য অকসানার সাথে খুব একটা জমে নাই। তাছাড়া, পিচ্চিদের সাথে ভাব জমানো একটু কঠিনই। আপনারা (সৌম্য এবং উজ্জল) ববি ভাইয়ের সাথে অবিচার করেছেন। এমনিতেই বেচারার দিল টুটা, এর মাঝে রেনেতা বা ভারোনিকার সাথে জুটি না বাধিয়ে অকসানার সাথে দিয়ে দিলেন।
পরের পর্বের অপেক্ষায়...
২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: অকসানা চমৎকার একটা মেয়ে ছিল। বয়স ওদের মতই তবে সাইজে একটু ছোট( গড়পড়তা রুশ মেয়েদের থেকে) আর চঞ্চলা।
ববি ফের দ্রুত তার আগের ফর্মে ফিরে যাবে টেনশন নিয়েন না।
ববির মত ক্যারেক্টার তেমন করে পাল্টায়না কখনো। আপনার কথামত এবার এবার একটু দেরি করেই দিলাম-
সুযোগ পেলে কয়েক পর্ব পর পর দিব। এখন লেখার মুড আর হাতে সময় আছে খানিক- কবে মুড চলে যায় ঠিক নেই।
আপনি হলে সেখানে কি করতেন রেনেতাকে ছেড়ে দিতেন সৌম্যের হাতে?
এই লেখায় রেনেতা একটা গুরুত্বপুর্ন চরিত্র।
ফের দেখা হবে পরের পর্বে। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ভালবাসা।
১১| ২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বিদেশিদের কাছে আমাদের অসৎ চরিত্রটি উন্মোচিত হওয়ায় তারা সেই আগের মত কাউকে বিশ্বাস করতে পারে না।
ভাইরে ভাই এত সোজা !!!! এতই সহজ !
আসলে জীবনের অনেকগুলি বছর বাংলাদেশের পরিবেশে নিজেকে দমিয়ে রাখতে রাখতে, এরা বুঝতেই পারে না ঝর্নার সারল্য।
ভালো তো লাগেই সব সময় লেখা।
২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: কি ব্যাপার কালকে একটা লাইক দিয়েই কেটে পড়লেন যে- তাড়া ছিল?
আমি ভেবেছিলাম মন্তব্য আর পাবনা- ভুল ভেবেছিলাম, এখন বুঝতে পারছি।
আপনার ধারনা সঠিক- দেশ বিদেশে ঘোরার অভিজ্ঞতা আপনারওতো কম নয়!
পরের পর্বে ফের দেখা হবে এই প্রত্যাশায়- ভাল থাকুন সবসময়।
১২| ২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৪১
অশুভ বলেছেন: আপনি হলে সেখানে কি করতেন রেনেতাকে ছেড়ে দিতেন সৌম্যের হাতে?
--- এতটা উদার হয়তো কখনোই হতে পারতাম না।
২৪ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন:
সুযোগ পেয়ে সৌম্য কোন রিস্ক নেয়নি।
ভাল থাকুন-সুস্থ্য থাকুন ভ্রাতা।
১৩| ২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৪৫
শোভন শামস বলেছেন: আপনার গল্পগুলো সুন্দর ভাবে এগিয়ে গেছে, এটা সেই সময়ের কথা যখন বাংলাদেশ থেকে ছেলেরা সোভিয়েত দেশে যেত বৃত্তি নিয়ে, তারাও স্বাগত জানাত, জীবন হয়ত সহজ ছিল তখন, জটিলতা কম ছিল তাই ভালভাবে সময় কেটে যেত।পরে দুঃসময় আসাতে সব কিছু বদলে যায়।
বই আকারে বের করবেন আশাকরি, বিশাল রাশিয়া ভ্রমন নিয়ে ও লিখতে থাকুন। অনেক বাংলাদেশী ছাত্র সেখানে গিয়েছিল তবে তারা খুব বেশী লিখে নাই। হয়ত সম্ভব হয় নাই, এখন তারা প্রতিস্ঠিত ইচ্ছে করলে লিখতে পারে।
ভাল লাগছে আপনার লিখার ধরন, ধন্যবাদ।
২৪ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: আমি সামুর সাড়ে বার বছর ও প্রথম আলো ব্লগে দুই বছর একটানা লিখে গিয়েছি এবং সেই ধারাবাহিকতায় এখনো লিখছি
রাশিয়া নিয়ে। ব্লগ ও ফেসবুকে @ রমিত আজাদ ভাই নিয়মিত লেখেন রাশিয়া নিয়ে। কিন্তু তার ও আমার লেখা দুই ধারার। এছাড়াও আমার জানামতে বিচ্ছিন্নভাবে আরো দু-চারজন লেখেন বা লিখেছেন রাশিয়া নিয়ে।
সম্ভবত অগ্রজ মশিউর রহমান ছাড়া বাঙ্গালো পাঠকদের কাছে রাশিয়াকে বাংলাদেশী পাঠকদের কাছে সেইভাবে কেউ তুলে ধরেননি।
আমার ডাংকি রুট, রুস্কাইয়া ব্লুদা, কাগদা তো-ভ রাশিয়া,ওসমান এক আজারবাইজানীর কথা, আলকাশ সহ অনেক রম্য ধাঁচেরচ
একক ও ধারাবাহিক লেখা আছে। সময় সুযোগ পেলে চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন।
রাশিয়াকে আপনার জানার আগ্রহ আমাকে আপ্লুত করল। পরের পর্বগুলোতে সাথে থাকবেন। ভাল থাকুন
১৪| ২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মলন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২৪ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: বেশ ভাল- আমার ব্লগে বার বার আপনার পদচারনা আমাকে উদ্দীপ্ত করে।
১৫| ২৪ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:২৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: হায়রে প্রেম-রাশিয়ান প্রেম ! হায়রে সহজ (ভদকা) ভালবাসা!!!!
রাধা-কৃষ্ণ,লাইলী-মজনু,শিরী-ফরহাদ,খুকু-মনির কিংবা ক্লিনটন-মনিকা লিওনোস্কি বা ডায়না-দোদি আল ফায়েদ কত কষ্টকরে ভালবেসেছিল বা একটু কাছে গিয়ে কিছুটা সংগসুখ পেয়েছিল বা পেয়ে ধন্য হতে গিয়ে চরম মূল্য দিয়ে ধন্য হয়েছে।
আর আপনারা কতিপয় বংগবীর রাশিয়া গিয়ে জারের বংশধরদের সাথে ইভাবে খুললাম-খুললা ইটিশ-পিটিশ করে, তাদের প্রেমের (বন্ধুত্বের) ফাদে ধরাশায়ী করে প্রেমের সংগাটাই পালটে বা পরিবর্তন করে দিচছেন।বাংগালী সাইজে ছোট হলেও যে আসল কাজের কাজী তা আবারো প্রমাণ করে দিলেন জার সাম্রাজ্যে।
তার পর কি ঐল জানবার মুনচায়।
২৪ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: সেইরকম এক প্রেম কাহিনী পড়তে চাইলে আমার' আলকাশে' যান। মাত্র সতের পর্ব লিখেছি আমি এগার বছর ধরে -তারপরেও
ব্লগের অনেকেই এত দীর্ঘদিন ধরে স্মরণে রেখেছেন আলকাশের কথা।
এখন আপনি 'বাবনিকের' সাথে থাকুন। গ্যারান্টি দিতে পারি কাহিনীর মাঝামাঝি গিয়ে আপনার ধারনা পাল্টে যাবে।
ভাল থাকবেন সুন্দর থাকবেন এই প্রত্যাশা রাখি।
১৬| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ৯:৫৭
শোভন শামস বলেছেন: বাংলায় সৈয়দ নাজমুদ্দীন হাসেম এর লিখা রাশিয়ার দিনলিপি বেশ তথ্য বহুল। আপনার লিখা চমৎকার।
একটা বিশাল দেশ, একসময় এদেশ থেকে অনেক ট্যালেন্ট ছেলেরা সোভিয়েত রাশিয়াতে পড়তে যেত। তারা অনেক কিছু লিখতে পারতেন, হয়ত জীবন জীবিকা কিংবা অনভ্যাসের কারনে লিখেন নি। লিখলে আমাদের সাহিত্য এ তথ্যভাণ্ডার অনেক সমৃদ্ধ হত। ধন্যবাদ, আপনার বই এ লিখা গুলো পড়ব।
২৪ শে মে, ২০২১ রাত ১১:০৬
শেরজা তপন বলেছেন:
রেফারেন্স দেবার জন্য ধন্যবাদ- উঁনার লেখাগুলো পড়া হয়নি। সুযোগ পেলে অবশ্যই পড়ব।
আপনি ঠিকই বলেছেন। বাংলা সাহিত্য অনেক কিছু মিস করল। দুর্দান্ত কিছু কাহিনী সবার অগোচরে রয়ে গেল বা চিরদিনের জন্য হারিয়ে গেল- আফসোস
আমি অপেক্ষায় রইলাম...
১৭| ২৬ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:০৩
আমি সাজিদ বলেছেন: যথারীতি চমৎকার।
২৬ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে ফের 'বাবনিকে' পেয়ে ভাল লাগল।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। পরের পর্বগুলোতে সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা রাখছি...
১৮| ২৬ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৪২
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: গল্প গল্পের মতোই হয়েছে।
২৬ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: এটা কিন্তু গল্প নয় ভ্রাতা- এটা নিখাদ সত্য ঘটনা। শুধু স্থান কাল পাত্রের সামান্য পরিবর্তন হয়েছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন, সুস্থ্য ও সুন্দর থাকুন।
১৯| ২৬ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:১৫
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: সত্যি গল্প, এটাই বুঝাতে চেয়েছিলাম ভাই। আপনিও ভাল থাকুন।
আমার চাচাতো ভাই মস্কোতে অনেক বছর রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করেছিলেন। উনার কাছ থেকে অনেক গল্প শুনেছি।
২৬ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:১৭
শেরজা তপন বলেছেন: ওকে বুঝলাম ( আমি যতদুর জানি; কাহিনী ও গল্প এ'দুটোর মাঝে ব্যাপক পার্থক্য আছে। কাহিনী হয় সত্য ঘটনার অবলম্বনে-আর গল্প হয় কল্পনা প্রসুত বিষয়বস্তুর উপরে ভিত্তি করে)
তাই নাকি- উনার নামটা কি বলা যাবে?
২০| ২৬ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৫
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: মঈন ভাই
২৬ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: তাহলে চিনি না- আমি তুহিন ভাইকে চিনতাম। আমাদের সিনিয়র- এম গে উ'তে পড়ত। তিনি বাংলা খাবারের ব্যাবসা করেছিলেন
কিছুদিন।
২১| ২৯ শে মে, ২০২১ সকাল ৭:৫২
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: আগেই পড়েছিলাম। স্বাভাবিক সময় হলে ববিই হয়তো সবচেয়ে সুন্দরীজনকে বেছে নিতো। অবশেষে অংশে সৌম্যের রিমান্ড খাওয়াটা ভালো লেগেছে। সবাই কত সহজ-সরল। পৃথিবী অনেক ভালো ছিলো একসময়।
২৯ শে মে, ২০২১ সকাল ৮:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক বলেছেন-তখন জীবনটা অনেক সহজ সুন্দর ছিল! বার বার ফিরে যেতে মন চায়...
পড়েছেন আগে যখন -মন্তব্য কেন এত দেরিতে? অবশ্য ইদানিং আপনাকে নিয়মিত দেখছি না ব্লগে
২২| ২৯ শে মে, ২০২১ সকাল ৯:০৪
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: আমি গত পাঁচ দিন ইন্টারনেট জগতেরই বাইরে ছিলাম। আগে বলতে ডিলিট করার আগের কথা বলেছিলাম।নতুনটা পড়েই মন্তব্য করেছি। আগেরটায় অবশেষে অংশটুকু ছিলো না।
২৯ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক বলেছেন- আমি ভুলেই গিয়েছিলাম আপনার আগের মন্তব্যের কথা!!
আপনার জন্যই এটুকি সংযুক্ত করেছি
এখন নিয়মিত হবেন ফেব না কি?
২৩| ২৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:২৮
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: এখন থেকে নিয়মিতই থাকবো আবার আশা রাখি।
২৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল সংবাদ- অপেক্ষায় রইলাম ...
২৪| ০১ লা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৩
করুণাধারা বলেছেন: রেনেতা, ভারোনিকা, অকসানা- এরা কি লেখাপড়া করতো? বিদেশী মানুষের সাথে এত তাড়াতাড়ি আলাপ জমিয়ে দিল!!
০১ লা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০২
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা তা-তো অবশ্যই। রাশিয়াতে লেখা পড়া করেনা এমন মানুষ আমি পাইনি!
ওরা ইংরেজী জানত না কিন্তু বোঝার এবং শেখার আগ্রহ ছিল প্রবল। আমরা ভাঙ্গা ভাঙ্গা রুশ ভাষাতেই কথা বলতাম তাদের সাথে
২৫| ০১ লা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৬
করুণাধারা বলেছেন: আপনার বানান সব ঠিক আছে। শুধু গ্রীষ্মকে আপনি গ্রীস্ম লিখেছেন।
রাজীব নুর মিছিমিছি বানান ভুলের কথা বলেছেন।
০১ লা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: না উনি মিছিমিছি বলেননি। কিছু ভুল ঠিক করেছি
বানান নিয়ে আমি বিশেষ একটা মাথা ঘামাই না- এই বিষয়ে আমার একটা নিজস্ব থিউরি আছে
এছাড়া বাংলা ভাষার ব্যাকারণ ও বানানে আমি বেশ দুর্বল।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমার লেখায় এতটুকু মনোযোগ দেবার জন্য
২৬| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আগে চতুর্ত পর্বে চোখ বুলীয়ে নিলাম...
ধরতে সহজ হলো
আহা ! কত বর্ণিল স্বপ্নময় সময় ছিল!!!
ভাগাভাগি পড়ে খুব মজা পেলাম.. ওরাও কিভাবে সেম টুসেম ভাবলো তাই ভাবছি
যাই পরের পর্বে
২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: অবশেষে আপনি এসেছেন ভৃগু ভাই! অনেক অনেক আনন্দিত হলাম আপনাকে পেয়ে
সহি সালামতে আছেন তো? আঃ খুব ভাল লাগছে
আজ সময় নেই কালকে সবগুলোর উত্তর দিব
২৭| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:১০
ফয়সাল রকি বলেছেন: যাক, প্রেম তাহলে শুরু হলো।
০২ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ৮:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: আমিও সব মন্তব্য পড়ে আসছি। ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: জনাব বানানের দিকে নজর দিবেন। লেখার সময় এত তাড়াহুড়া কেন? সবচেয়ে বড় কথা পোষ্ট করার আগে একবার পড়ে নিলে অনেক ভুল চোখে পড়ে।