নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
আগের পর্বঃ Click This Link
রেনেতার পরিবার খাটি উক্রাইনান। ভাষাগত সামান্য পার্থক্য থাকলেও ভাব বিনিময়ে রুশদের সাথে কোন সমস্যই হয়না। উক্রাইনান মেয়েদের রুপের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। এদের নীল চোখ আর কালো চুল বিশ্বে বিরল! আর চেহারায় রুশীয় কমনীয়তা এদেরকে আশ্চর্য মোহনীয় করেছে। রেনেতার এই ছোট্ট বোনটার নাম তাতিয়ানা যাকে ওরা ভালবেসে আদর করে তাতিয়া বলে ডাকে। ওর চেহারায় উক্রাইনান সব সৌন্দর্য এক হয়ে মিশেছে। প্রথম দেখায় যে কারো প্রিয়ভাজন হবে নিশ্চিত!
রেনেতার বাবা-মায়ের ঘর থেকে বেরিয়ে যখন বড় করে স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে যাচ্ছি থিক তখুনি এসে তাতিয়া আমার হাত ধরল।
বলল ,-চল আমাদের রুমে যাই।
মাঝারি মানের ছিমছাম একটা রুম চারিদিকের বাচ্চাদের কার্টুনের দেইয়াল কাগজ সাঁটানো। দুটো খাট আর একপাশে বই-এর শেলফ আর পড়ার টেবিল। রুমের সবকিছু ছাপিয়ে আমার দৃষ্টি আটকে গেল দেয়ালের এককোণে ঝুলিয়ে রাখা একটা ক্যালেন্ডারের দিকে। দু’বছরের বাসি ক্যালেন্ডার কিন্তু এখনো সেটা সযতনে ঝুলছে!
ক্যালেন্ডার জুড়ে সুনিপুণ হাতে একটা মুখায়বের স্কেচ! স্কেচের মানুষটাকে আমি ভালভাবেই চিনি- অভিনেতা মিঠুনের। সমগ্র রুশ ভুমি জুড়ে বাঙ্গালী ও ভারতীয়দের একটু বিশেষ খাতিরের কারন ছিল ভারতীয় সিনেমা।
একটা খাটে নাতাশা আর তাতিয়া ঘুমায় আর আরেকটাতে বড় বোন রেনেতা। তাতিয়া আমাকে নিয়ে তাঁর বিছানাতেই বসিয়ে আমার কোল ঘেঁষে বসল। ছ’সাত বছরের সেই মেয়েটার কত প্রশ্ন! ঘাড় ঘুরিয়ে বার বার আমাকে দেখে আর মনে মনে ভাবে হয়তো এটা মানুষ না এলিয়েন!
মেঝ বোনটা- যার নাম নাতাশা সে আমাকে দেখে কৌতুহলী হলেও দূরে দূরে রইল।এর বয়স তখন সবে ন’দশ।
রেনেতার একমাত্র ভাই এর সাথে সেদিন আর পরিচয় হলনা। সে নাকি বেশীরভাগ সময় খালার বাড়িতে থাকে। কালে-ভদ্রে নিজের বাড়িতে ফেরে। খালা নিঃসন্তান হওয়ায় সেই ছেলেকে নিজের সন্তানের মতই লালন পালন করে।
সমগ্র রুশ ভুমি জুড়ে( উক্রাইন ও এর ব্যাত্যয় নয়) তখন অভাবের শুরু-শুরু চাকচিক্যময় জীবনের চাহিদার। নিকট অতীতে তাদের ঘাটতি ছিল কিন্তু অভাব ছিলনা কিংবা অভাবের ধারনাটাই ছিলনা।
এতগুলো সন্তান নিয়ে একটু সমস্যায় হয়তো পড়ে গিয়েছিল রেনেতার অভিভাবকেরা। তাই একমাত্র ছেলেটার দায়িত্ব আরেকজনের ঘাড়ে দিয়ে খানিকটা দায় মুক্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিলেন তারা হয়তো।
ছেলে কিংবা মেয়ে কোনদিনও তেমন করে আলাদা মুল্যায়ন করেনি তারা।
রেনেরতার দৈহিক গুন বেশ দশাসই। লম্বায় আমাকে ছাড়িয়ে গেছে- প্রায় পাঁচ ফিট নয়! তবে প্রথম দেখায় মনের আন্দাজ করা কঠিন। কথা বললে বোঝা যায় কত সহজ-সরল। সারাক্ষন মুখ ফুলিয়ে হাসে- কখনো গোমড়া মুখে দেখিনি তাকে। বেশ হৃষ্টপুষ্ট তুলতুলে একটা শরির ওর। দেহের সাথে লেপ্টে নিলে মনে হয় মাখনের মত গলে যাবে।
সেদিন থেকে ও বাসায় আমার অবাধ যাতায়াতের শুরু। দু’দিনে নাতাশাও আমার ভক্ত হয়ে গেল। সেও এখন পাশে বসে চোখ বড় বড় করে আমার গল শোনে।
ওদের বাসায় সাকুল্যে তিনখানা বেডরুম আর একটা বেশ বড়সড় করিডোর। ওদের বাসার সবচেয়ে বড় রুমটাতে যেটাকে হলরুম বলে ভ্রম হয় সেখানে কালে-ভদ্রে আত্মীয় পরিজন বা ছোট ভাই এলে থাকে। না হলে খালি পরেই থাকে। রাশিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে সৌম্যের ঘুরে বেড়ানোর সৌভাগ্য হয়েছে কিন্তু কখনো কারো বাসাতেই এত বড় রুম দেখেনি।
ওর মায়ের অভিপ্রায় এ রুমখানা সাবলেট হিসেবে দিবে। ওডেসা, কিষিনেও আর রাশীয়ার কিছু শহরে তখন প্রচুর পর্যটন নামধারী আদমদের পদচারনায় মুখর। গুচ্ছ গুচ্ছ আদমদের জন্য ব্যাপারিরা সাবলেটে বড় রুম খুঁজে হয়রান! সাবলেট ভাড়া দিয়ে তখন অনেকের সাময়িকভাবে কপাল খুলেছে।
রেনেতার মায়েরও ইচ্ছে বড় রুমটা সাবলেট দিয়ে অতিরিক্ত দু’পয়সা কামিয়ে সংসারে স্বচ্ছলতা ফেরানোর। সৌম্যকে অনিচ্ছা সত্বেও তাই একতুখানি পাত্তা দিচ্ছেন তিনি। তবে সৌম্য বা আমি পারতপক্ষে তাঁর মুখোমুখি হই না। মহিলার চাহনী দেখেই পিলে চমকে যায়।
ববি এলেমদার লোক! দু’দিন না যেতেই আরেকখানা জুটিয়ে ফেলল।
এর মধ্যে অতি সুন্দরী না হলেও কড়া সেক্সি টাইপের নতুন একটাকে হাত করে ফেলেছে। মেয়েটা এখানথেকে দু ব্লক দূরে থাকে। তাকে নিয়ে সে এখন নিরন্তর ব্যাস্ত! কানে কানে খবর পেলাম ওই( তার বান্ধবীর) বাসার এক রুমে নাকি সে সাব্লেট নিয়েছে। কোনদিন আমাদের ডেরায় ফেরে কোনদিন ফেরে না। অহর্নিশি চোখে মুখে তাঁর দারুন ফুর্তি তখন।
এ মেয়ে নাকি চরম শৈল্পিক রুচির আর মোহনীয় দেহসৌষ্ঠবের অধিকারী। ওর একটা ভাল গুণ যে, যখন যার দেহে মজে তখন এমন বিশ্বসেরা হয়। দেখি এবারের সেরাটা কদিন টেকে?
পরের পর্বের জন্যঃ Click This Link
শুরুতে ঘুরে আসুনঃ Click This Link
২৬ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৫১
শেরজা তপন বলেছেন: ১৯৯২/৯৩ সাল তখন।
আলাদা হয়ে গেলেও ভিসা ব্যাবস্থা চালু হয়নি। রাশিয়ান মুদ্রা রুবল তখনো চলছে উক্রাইনে।
কোনভাবেই বোঝার উপায় ছিলনা আপনি রাশিয়ার বাইরে আছেন।
২| ২৬ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৫৫
জুন বলেছেন: আমার মনে হয় ওকে আদর করে মা বোনেরা তাতিয়ানকা বলে ডাকতো শেরজা তপন? দারিদ্র্যতা মানুষকে অনেক কিছু মানতে বাধ্য করে যেমন গল্পের নায়কের বন্ধুদের মেনে নিতে বাধ্য হয়েছিল অভিভাবকরা। যদি মেয়েটার একটা গত্তি হয় আর কি।
পড়ছি আপনার সিরিজ লেখাটি।
+
২৬ শে মে, ২০২১ রাত ৯:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার ধারনা ঠিক আছে। আন্দ্রেকে- আন্দ্রেউসকা, রায়াকে-রায়ানকা। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে ধারার ব্যতিক্রমও আছে।
তাতিয়ানা বা তাচিয়ানা খাঁটি উক্রাইনান নাম নয়। আমি ভীষন ব্যাতিক্রমী দু'একজনের এমন নাম শুনেছি। রাশিয়াতে বেশ শোনা
যায়।
বিশেষ কারনে আমার লেখায় অনেকেরই নাম পাল্টে দিয়েছি। এখানে কিছু নাম রুশীয়রা ব্যাবহার করেনি কখনো।
তাতিয়ানকা একটু কঠিন শোনাবে- আপাতত না হয় তাতিয়া থাক, কি বলেন?
আপনার এত বেশী অভিজ্ঞতা- ফাঁক গলে বের হওয়ার উপায় নেই
ফের ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
৩| ২৬ শে মে, ২০২১ রাত ৯:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
তখন অর্থনীতিতে কি পরিবর্তন দেখেছেন; গড়ে, শ্রমিকদের কি অবস্হা ছিলো? "ভাউচার" নামে কোন কিছুর নাম শুনেছিলেন?
২৬ শে মে, ২০২১ রাত ১১:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক 'ভাউচার' নয় 'কুপন' ছিল। আপনি এই বিষয় নিয়ে আমার এই লেখাটা পড়তে পারেন;
Click This Link
৪| ২৭ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: এই পর্বে বানান ভুল কম হয়েছে।
রেনিটেড নামে একটা গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ আছে।
বারবার রেনেতা পড়তে গিয়ে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের কথা মনে পড়েছে।
২৭ শে মে, ২০২১ সকাল ৭:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: যাক তাহলে আপনার সমালোচনায় খানিকটা উন্নতি হয়েছে- সেজন্য কৃতজ্ঞতা।
রেনেতা নামটা বেশ সুন্দর নয় কি- আমার এক বন্ধুর মেয়ের নাম রেনেতা,
৫| ২৭ শে মে, ২০২১ ভোর ৪:৩১
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: তাতিয়ানা শুনে ভেবেছিলাম সংক্ষিপ্ত আদুরে নাম হবে তানিয়া, কারণ এটিই সাধারণ দস্তুর ইউরোপের অনেক দেশে, বিশেষ করে স্লাভিক জাতিগোষ্ঠীর মেয়েদের নামে।
২৭ শে মে, ২০২১ সকাল ৮:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: রাশিয়ানদের মত উক্রাইনীরা স্লাভিক গোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত - ভাষাও ওদের স্লাভান, কিন্তু কেন যেন এধরনের নাম আমি সমগ্র সোভিয়েত ইউনিয়নে কম শুনেছি।
ওদের মেয়েদের বেশীরভাগ নাম ছিল; তানিয়া, নাতাশা , সিভিয়েতা, অকসানা
কেউ যদি জিজ্ঞেস করত কোন অকসানা- তখন তাকে চেনানোর জন্য ফ্যামিলিয়া বা বংশের পদবি যেমন অকসানা ইভানভনা/ তাতিয়ানা পাব্লানা এইভাবে বলা হল। মুল রুশ সাহিত্যে সব নামগুলো এভাবেই এসেছে- তার কারনে খটমট লাগে।
আমার লেখায় ওদের নিক নেম বা ডাক নাম ব্যাবহার করি।
৬| ২৭ শে মে, ২০২১ ভোর ৪:৩৭
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: ইউক্রেনে তাতিয়ানা তেমন না শুনলেও, তেতিয়ানা তো অনেক শোনার কথা।
২৭ শে মে, ২০২১ সকাল ৮:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: উত্তরটা আগেই দেয়া হয়ে গেছে
আপনার প্রশ্নে আমারও লেখায় ভুল-ভাল ধরা পড়ছে, নতুন করে কিছু জানা হচ্ছে।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। ফের দেখা হবে পরের পর্বে
৭| ২৭ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬
অশুভ বলেছেন: আপনার আগের পোস্টে (সামু'র অসুস্থ্য ব্লগিং এর ধারা কিংবা ব্লগ র্যাগিং-১), আমার মন্তব্যের প্রতিত্তুরে ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন। বলেছিলেন বাবনিক আটকে রয়েছে। এই পর্ব দেখে হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম।
নিকট অতীতে তাদের ঘাটতি ছিল কিন্তু অভাব ছিলনা কিংবা অভাবের ধারনাটাই ছিলনা।
---একবাক্যে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙার পরের তৎকালীন রুশীয় অবস্থা খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। এজন্যই, আপনার লেখার এত ভক্ত আমি।
যাক, এই পর্বে ববি ভাইয়ের একটা গন্তব্য হলো।
পরের পর্বের অপেক্ষায়।
২৭ শে মে, ২০২১ রাত ১১:০১
শেরজা তপন বলেছেন: ববি তার নিজের ঠিকানা সহজে খুজে পাবে না।
আপনি বরাব্রই আমাকে ঋণী করে যাচ্ছে- লেখা দিয়ে শোধ দিতে আর পারছি কই!!
দেখি এই ঝড়ে বাবনিক নিয়ে আর কতদুর এগুতে পারি।
বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
৮| ২৮ শে মে, ২০২১ রাত ৯:১৫
সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে ইউক্রেন সম্ভবত আগে থেকেই একটু বেশি আলোচিত। চেরনোবিল এই ইউক্রেন অঞ্চলেই অবস্থিত।
২৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:০০
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা তা খানিকটা আছে বটে।
চেরনোবিলের দুর্ঘটনাতো সারা বিশ্বকে ভয় ধরিয়ে দিয়েছিল!!
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে বাবনিকের সাথে থাকার জন্য। ভাল থাকুন
৯| ২৯ শে মে, ২০২১ সকাল ৯:২৮
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: একই সাথে প্রেম, অর্থনৈতিক টানাপোড়েন, জীবন সংগ্রাম তুলে ধরেছেন।শেষ লাইনে এসে ববি আবার ফর্মে ফিরেছে।জমে উঠেছে।
২৯ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: সে বারবারই ফর্মে ফিরে আসবে
অনেক ধন্যবাদ এমন নিরবিচ্ছিন্ন আন্তরিকতার সাথে বাবনিকের পাশে থাকার জন্য।
১০| ৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর ভাবে এগিয়ে চলছে আপনার গল্প, ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম +++
৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা- আপনার পেছনে পেছনে যাচ্ছি সাতে
১১| ০১ লা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১০
করুণাধারা বলেছেন: ববি সত্যি এলেমদার। দেখি শেষ অবধি কী দাঁড়ায়!!
আমি লিখি ইউক্রেন- আসল বানান তবে উক্রাইন!!
০১ লা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১২
শেরজা তপন বলেছেন: ওরা উক্রাইন বলে। রাশিয়াকে যেমন বলে রুশিয়া।
হ্যা হ্যা মারাত্মক জিনিস- সামনে আরো অনেক জানবেন। সৌম্য অবশ্য ডুবে ডুবে জল খায় কিন্তু সেও কম যায় না
বাবনিকের সাগরেদ বলে কথা!!!
১২| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গল্পের আবডালে যেন এক পরিবর্তিত সমাজচিত্রের বাস্তবতা নিপুনতায় এঁকে চলেছেন।
বরাবরের মতোই দারুন উপভোগ্য পর্ব।
শিশুরা সব দেশেই সহজ, সরল আর কৌতুহলি হয়...
২৬ শে জুন, ২০২১ সকাল ৭:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: একটু দেরি হয়ে গেল ভাই উত্তর দিতে।
এতদিন পরে এসে এর পেছন থেকে শুরু করার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
আপনি বড্ড বেশী ভাল মানুষ! কাউকে কটু কথা বলতে পারেন না- খানিকটা অভিমান করে মনে হয় দূরে আছেন সামু থেকে- রাইট?
আমাকে ভালবাসেন বলে আমার লেখা আপনার ভাল লাগে
তবে সবকিছু কত খুটিয়ে খুটিয়ে পড়েন।
ধন্যবাদ এ পর্বে মন্তব্যের জন্য।
১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: তাতিয়া নামটা শুনে পাশের বাসার কাউকে মনে হয়, তাতিয়ানকা নামটায় বরং রুশ/ইউক্রেনীয় একটা ভাব আসে!
চলুক পর্ব।
০২ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ৮:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা এই নামটা আমারও প্রিয়।
আমার প্রিয় শিক্ষকের নাম ছিল 'তাতিয়ানা পাবলানা'
ফের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
তখন কি ইউক্রেন সোভিয়েত থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছিলো? কোন সালের কথা?