নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরনঃএই পর্ব রোমান্সে ভরপুর! দুর্বল হৃদয়ের( চিত্তে’র নয়) ব্লগারেরা নিজ দায়িত্বে প্রবেশ করিবেন।
আগের পর্বের জন্যঃ Click This Link
সুতো জোরে টানলে ছিঁড়ে যেতে পারে তাই ধীরে ধীরে টানছিলাম। পণ্যের যোগান কম থাকলে বাজার মূল্য বাড়ে- অর্থনীতির এই থিওরি প্রেমের বাজারেও প্রযোজ্য।
সেদিনের পরে সে-ই এখন আমাকে ফোন দেয়, সময় সুযোগ পেলে দেখা করতে বলে। কোন দাবি নিয়ে নয় অতীব ভদ্র ভাবে।
আমি দেখা করি রয়ে সয়ে। কখনো পার্কে,কখনো রেস্টুরেন্টে,কখনোবা সরাসরি বাসাতেই। অল্প বিস্তর ছোঁয়াছুঁয়ি আর ছেড়া ছেড়া ভাব ভালবাসার গল্প। এলিনার ভেতরে ওই বয়সী মেয়েদের মত উচ্ছলতা আর রোমান্টিকতা কম। ঢং ঢাঙ যা করি আমিই- সে শুধু তাল মেলায়।
তবে যত্ন আত্তি করে সাধ্যমত। তাঁর বাসাতে গেলেই আমাকে কোথায় নিয়ে বসাবে কি খাওয়াবে এই নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে ভীষণ! আমি ঘন ঘন সিগারেট খাই দেখে ছাইদানি আর লাইটার হাতের নাগালে এনে রেখে দেয়। কোন কিছু প্রয়োজন হলে মুখ ফুটে বলার আগেই যেন ম্যাজিকের মত হাজির করে দেয়। আমি নিজের কাজ বরাবরই নিজে করে অভ্যস্ত। অন্য কেউ করে দিলে কেমন যেন লাগে। তবুও এলিনার আন্তরিকতায় মনে হয় সব ভার ওর উপরে ছেড়ে দিয়ে আমি শুধু শুয়ে বসে খাই। এমনিতে যে কাজ কর্ম করে খাচ্ছি তা নয়- আমার এখনকার অবস্থা শুয়ে বসে খাবার মতই বরঞ্চ বড্ড বেশী আয়েসে কাটাচ্ছি।
সেদিনের পর থেকে ফিল কলিন্সের ‘এনাদার ডে ইন প্যারাডাইস’ গানটা আমাদের করে নিয়েছি। অন্য পার্টিতেই যখন গেছি এ গানটা এলেই এলিনা বা আমি আমাদের সঙ্গীকে ছেড়ে হাসতে হাসতে একে অপরের দিকে হাত বাড়িয়ে দিতাম ।
বহু পার্টিতে বহুবার আমরা একসাথে নেচেছি। নাচতে নাচতে কখনো ভোর হয়ে-গেছে। সে সামান্য রেস্ট নিলেও একফোঁটা শোয়নি । সকাল হলে বিদায় নিয়ে বাসায় চলে যেত। হয়তো আমাকে পাশে নিয়ে শুতে হবে এই ভয়ে সে কোন হোস্টের বাসায় থাকেনি । কেননা সবাই জান সে আমার প্রেমিকা সেজন্য আমার সাথে বিছানা শেয়ার করাটাই স্বাভাবিক।
সেবার পার্টি হল আমার এক বন্ধু কাম বড় ভাইয়ের বাসায়। বেশ বড় হলরুমে বড় সড় পার্টির আয়োজন। এবার নাদিয়া আর আসেনি- এলিনার ডর কেটে গেছে সে একাই আসল।
ভোজন পান গল্প গুজবে মেতে উঠল সবাই।দুর্লভ সব ব্রান্ডের মদের ছড়াছড়ি আর দামী সব খাবারের পচয়ে তাঁর চোখ ছানাবড়া!
সেদিন ভোজন আর পানটা একটু বেশীই হয়ে গিয়েছি। সেও খানিকটা বেইক্তেয়ার হয়েছিল নিশ্চয়ই না হলে গভীর রাতে নাচের ফাঁকে আমাকে চুমু খেতে দিল কেন? অবশ্য ছেড়া ছেড়া দুয়েকটা।
শেষ রাতের দিকে ক্লান্ত হয়ে জড়িয়ে ধরে গানের তালে সামান্য শরীর দোলাতাম। সে রাতে অনেক সাধ্য সাধনা করে কয়েকবার দীর্ঘ চুম্বন দিয়ে ছিলাম। তবে চুমু’তেও সে ছিল একটু আনাড়ি। জিহ্বাটা আমার মুখে পুরে দিয়ে ঠোট দুটো সামান্য ফাঁক করে নিস্তেজ হয়ে থাকছিল যা করার আমিই করছিলাম। তবে মাঝে মধ্যে যে সে সাড়া দিচ্ছিল না তা নয়। আমার বুকের সাথে চেপে থাকা স্ফীত বক্ষদেশের অংশ বিশেষ শাট ফাঁক দিয়ে দেখে পাগল হয়ে যেতাম খুলে দেখার জন্য কিন্তু সাহসে কুলাল না। দু-য়েকবার অসতর্ক হওয়ার ভান করে ওখানে হাত দিতেই সে হেসে সরিয়ে দিল। মুখে হাসিটা লেপ্টেই রইল কোন প্রতিবাদ করল না।
এর কিছুদিন পরে সে যখন মুখ ফুটে বলল যে, আমাকে ভালবাসে তখন আমি মরিয়া হয়ে উঠলাম; শারিরিক সম্ভোগের বাসনায়। তাকে বোঝাতাম ভালবেসে সুযোগ সৃষ্টি করতে চাইতাম,ছেড়ে যাবার ভয় দেখাতাম প্রচণ্ড হম্বি-তম্বি ,রাগারাগি করতাম। কিন্তু সে স্নিগ্ধ হাসি দিয়ে স্নেহে- আদরে আমার রাগ পানি করে দিত। তবে আমাকে সেদিনের পর থেকে অন্য কারো সাথে নাচতে দিতে চাইত না। যে কোন অনুষ্ঠানে সর্বক্ষণ আমার হাত আঁকরে বসে থাকত। আমি ক্লান্ত হলে কোলের উপর মাথা রেখে চুলে হাত বুলিয়ে দিত দীর্ঘক্ষণ।
রেনেতা’দের বাড়িতে একটা অনুষ্ঠানে আমার সাথে তাকেও নিমন্ত্রণ করেছিল। মাতাল হয়ে গভীর রাতে সবাই যখন ঘুমে অচেতন অন্যদিনের মত সেদিনও আমরা নেচে চলছি।ওদিন আমার প্রতি নাদিয়ার আন্তরিকতার বাড়াবাড়ি দেখে সে একটু বেশী মাতাল হয়ে পড়েছিল।
এমন কখনো হয়নি একটু লাগাম ছাড়া ছিল সেদিন। এলিনা হয়তো অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেয়েছিল। নাচতে নাচতে তাকে আমি টেবিলের এক প্রান্তে নিয়ে একটু উঁচুতে তুলে টেবিলের প্রান্তে বসালাম। সে আমার উদ্দেশ্য বুঝতে পেরে ঢুলু ঢুলু চোখে আমার চোখে চেয়ে হেসে ফেলল।
আজ আমি ঘাবড়ানোর পাত্র নই এখন ওর প্রতি অধিকারই আলাদা।আমার ব্যাবহারে ও মনঃক্ষুন্ন হলেও ছেড়ে যাবেনা। দু'হাটু নীচে ঝুলিয়ে রেখেই টেবিলের উপর তাকে শুইয়ে দিলাম। আজ সে বাধা দিলনা লক্ষ্মী মেয়ের মত শুয়ে পড়ল। আমি তার উপর শরীর এলিয়ে দিয়ে সারা মুখ চুমোয় চুমোয় রাঙ্গিয়ে দিলাম। সেও আজ আদরের প্রতিদান দিল। আমি তার কর্ণলতিকা মুখের মধ্যে নিয়ে হালকা কামড় দিতেই তার শরীর কেঁপে উঠল!
আমি সেদিন উন্মাদের মত কখনো তার চিবুক কখনো ঠোট কখনো জিহ্বা কখনো কানের লতি কামড়িয়ে ভয়ানক রকম উত্তেজিত করে ফেলেছিলাম। বুকের উপর হাত দিলে আজ আর প্রতিবাত করল না। সুযোগ পেয়ে মৃদু চাপ দিতে থাকলাম। সে দুবাহু বাড়িয়ে আমাকে আঁকড়ে ধরে বুকের সাথে ভীষণ জোরে চেপে ধরল ।
বাঁধন একটু অলগা হতেই হাত সরিয়ে বুকের ভাঁজে মুখ গুজে দিলাম। টি-শার্টের নিচে বক্ষ বন্ধনীর শক্ত বন্ধন ভেদ করে যেন মাংসের কোমল পিণ্ড দুটো আমাকে আরো নিবিড় ভাবে পেতে চাইল। হাত বাড়িয়ে টি শার্টের প্রান্ত তুলে ধরে গুটিয়ে ফেললাম বগল তক। ব্রার স্ট্রিপের ফাঁক দিয়ে সে দুটো বের করতেই আমার চোখ ধাঁধিয়ে গেল। আরেব্বাস।এত নিটোল নিখুঁত স্তন কখনো দেখিনি। শ্বেত পাথরের নিখুঁত উঁচু ঢিবিটার উপরে পয়োধর দুটো যেন গর্বিত ভঙ্গীতে মাথা তুলে দাড়িয়ে আছে। এ যেন আমার স্পর্শের অপেক্ষায় এতদিন ছিল।
আমার আদরের আতিশয্যে তাঁর সারা শরীর তির তির করে কাঁপছিল।একবার ক্ষণিকের তরে চোখ তুলে তার মুখপানে চাইলাম দেখি আধবোজা চোখের কোনে ক্ষীণ অশ্রুর ধারা... উত্তেজনায় তার নাকের পাটা ফুলে ফুলে উঠছে গভীর প্রশ্বাসের শব্দ আমার কানে বাজল আরো গভীর হয়ে রক্তিম ঠোট দু’খানা আরো বেশী রাঙ্গা হয়ে তির তির করে কাঁপছে।
দাঁত দিয়ে প্যান্টের বোতাম খুলে জিপার টেনে শুভ্র তলপেটে এটে থাকা শুভ্র সূক্ষ্ম তন্তুর অন্তর্বাসে ওষ্ঠ ছুঁয়েছি সবে, ভয়ঙ্কর ছটফট করে সে উঠে বসে আমাকে জোড় করে দুরে ঠেলে দিয়ে বলল প্লিজ,এটা কোর না।
আমি তার এহেন ব্যাবহারে মনঃক্ষুন্ন হয়ে একটু দূরে সরে বসলাম ।
সে অনেক অুননয় বিনয় করে আমাকে কাছে নিতে না পেরে নিজেই এগিয়ে এসে ঘনিষ্ঠ হয়ে বসল। উষ্ণ ঠোট দু’খানা দিয়ে চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিল আমার সারা দেহ- মুখে।
দীর্ঘক্ষণ চুমু খেয়ে ক্লান্ত হয়ে আমাকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে সেই টেবিলের উপর শুয়ে পড়ল । আমার ঘুমোতে যেন কষ্ট না হয় সেজন্য বাকী রাতটুকু একহাত আমার মাথার নিচে মেলে দিয়ে অন্য হাতের আঙ্গুল দিয়ে মাথায় বিলি কেটে দিল।
সকাল হতেই তার সেকি লজ্জা। যেন রাতে মাতাল হয়ে বিশাল কোন অপরাধ করে ফেলেছে। বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত সে লজ্জা রক্তিম মুখে মাথা নিচু করে বসে ছিল,একবারের তরে চোখ তুলে চায়নি।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
এরপর সে মা-বোনের সামনেই আমাকে রুমে ঢুকিয়ে দোর আটকিয়ে দিয়েছে । সারারাত যে কত ভাবে আদর করেছে তার বর্ণনা দেয়া মুশকিল । তবে আমার আদরের একটা সীমা নির্ধারণ করে দিয়ে ছিল,সেটা হল শুধু ঊর্ধ্বাঙ্গে সীমাবদ্ধ। রাতে যাতে জোর করে খুলতে না পারি সেজন্য টাইট ফিট প্যান্ট পরে । সে আরো বেশী আদরে আদরে আমার পুরো তনু মন সিক্ত করে দিত।
রাত গভীর থেকে গভীরতর হত,কিন্তু সামান্য ক্লান্তি কিংবা বিরক্তি তো দুরের কথা সে আরো বেশী উদ্বুদ্ধ করতে আমাকে বেশী বেশী আদর করা। সারারাত বারবার পিড়াপিড়ি করত কিছু একটা খাবার জন্য মুখ ফুটে বললেই ছুটত রান্না ঘরের পানে রান্না করার জন্য। অত্যাচার করেছি, যতটুকু করা যায়।
আমি যতবার সিগারেট ধরাতাম ততবারই সে এ্যাসট্রে হাতে নিয়ে ঠায় বসে থাকত ছাইটা আমার হাত দিয়ে ফেলতে দিত না নিতে হাতে তুলে ফেলত। ক্লান্ত হয়ে পড়লে নিপুণ হাতে শরীরটাকে রগড়ে দিত।
ঘুম পেলে মাথাটা অতি আদরে বুকে তুলে নিয়ে শিশুদের মত ঘুম পাড়াত। এমন ভারী নিটোল নিখুঁত সুকোমল মাখন রাঙ্গা বক্ষে মাথা রেখে আমি ঘুমাতাম অঘোরে।
আমার অত্যাচার ছিল যেন তার কাছে অতি আদুরে পাগলামি সেই পাগলামিটা যখন মাত্রা ছাড়াত-সে তখন হেসে গড়াগড়ি খেত। আমি আরো বেশী রেগে গিয়ে প্রচণ্ড আক্রোশে তার ঠোট কান বুক কামড়ে বিধ্বস্ত করে দিতাম। বেশী চাপাচাপিতে একদিন ডিভানই ভেঙ্গে গেলে- তার সেকি হাসি,হাসতে হাসতে দম আটকে গেল! ওদিকে ওর মা-বোন দরজায় এসে টোকা দিচ্ছে,কি হোল-কোন সমস্যা? তার সেদিকে ভ্রূক্ষেপ নেই- সে হেসেই যাচ্ছে... রাত দুপুরে দুজনে মিলে ডিভান ঠিক করে ফের শুরু হাসির।
পরের পর্বের জন্যঃ Click This Link
~এলিনাকে নিয়ে প্রথম পর্বের জন্যঃ Click This Link
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১১
শেরজা তপন বলেছেন: আসেন ভাই- কতদিন পরে পোষ্টের শুরুতে আসলেন! ভাল করে রেষ্ট নিয়ে আইসেন
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৮
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ভালোভাবে মাঞ্জা দিলে আপনি সুতা জোরেই টানতে পারতেন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১২
শেরজা তপন বলেছেন: সৌম্যটা আসলেই একটা গাধা বাবনিক- বাবনিকে'র মান ইজ্জত ডুবায় দিল
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এই ধারাবাহিকটা কি আগামী বছর বইমেলাতে বের হবে?
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: এই লেখা শেষ হবে কবে তাঁর কোন ঠিক ঠিকানা নাই! দুই চার বছরের মধ্যে বই-টই বের হচ্ছে না সেটা নিশ্চিত।
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: এখনও হাতে ৩/৪ মাস সময় আছে।
ভেবে দেখতে পারেন।
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:০২
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার আন্তরিকতার জন্য।
বই প্রকাশ নিয়ে ভাবছি না- লেখা আগে শেষ করা উচিৎ
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ভালোভাবে মাঞ্জা দিলে আপনি সুতা জোরেই টানতে পারতেন।
এই ব্যাপারে সোনাবীজের পক্ষ থেকে সৌম্যকে ভর্ৎসনা উপহার দেয়া ছাড়া আর কিছু নাই।
Elina could have a deep kiss inserting her full tongue in Soumyo’s mouth, but repulsed Soumyo’s hand from touching her bookbs. এই কাজে এলিনার এতো সতীত্বপনার কারণ কী? প্রেম ঘন হবার পরও দেখি আরেক শর্ত, শুধু উপরের অংশ। এত লিমিটেশন বেঁধে দিয়ে এলিনা কেন এত যন্ত্রণা দিচ্ছে সৌম্যকে? জাতির বিবেক আজ এই প্রশ্নে অতি সোচ্চার।
রসঘন বর্ণনা পড়তে পড়তে হাঁপাইয়া উঠছিলাম। মারাত্মক হইছে বর্ণনা। আজ কিছু হতে চলেছে। আজ কিছু ঘটতে যাচ্ছে। ওষ্ঠ ছোঁয়ানোর পরের অংশে যাইয়া তো মনে হয় গাছের ডাল ভাইঙ্গা ২৩ ফুট নীচে পইড়া গেছি। এলিনা করলো ডা কী? ওর মনে কী মায়াদয়া নাই?
সৌম্যর পাগলামি দেখে আরো অনেক পাগলই পাগলামি শুরু কইরা দিতে পারে বলে মনে লয়
অসাধারণ
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ আপনার মন্তব্যের ধাঁচ ই আলাদা!
গত দু-তিন মাস বেশ মিস করেছি।
ফের এসেছেন দেখে দারুনন্দিত ও প্রীত হইলাম।সৌম্যের চরিত্রটা বেশ জটিল! রূপায়ন করতে বেশ কষ্ট হচ্ছে- তাকে আমিতে নিয়ে যাওয়ায় সবকিছু খোলামেলা লিখতে পারছি না।
সামনের পর্বে আমন্ত্রন রইল- এই সিরিজের লাস্ট রোমান্সের সাক্ষী থাইকেন
৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ৩:৫২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সতর্কীকরণ বিজ্ঞাপনে থেমে যাই কী করে।
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: থামেনতো নাই- তা ভ্রাতা গন্তব্যে কি পৌছেছেন?
ভাল লাগল আপনাকে পেয়ে
৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর বর্ণনা আরও বেশী সুন্দর চমৎকার উপস্থাপন। বই আকারে পেতে চাই এই সিরিজ। +
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৪১
শেরজা তপন বলেছেন: বরাবরের মত মন্তব্যে অনুপ্রাণিত করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই।
মোট চার খন্ডে( সম্ভবত ) লেখাটা হবে। সেটা কবে শেষ হবে বলা দুরূহ- তাছাড়া লেখার প্রতিটা চরিত্র এখনো বহাল তবিয়তে আমার চারপাশেই বিরাজমান- চাইলেও বই প্রকাশ করা নিকট ভবিষ্যতে সম্ভব নয় সম্ভবত।
ভাল থাকুন
৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তপন ভাই,
উফ! কি নিখুঁত বর্ণনা। এতক্ষণ ঘোরের মধ্যে ছিলাম।কি বলবো ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। পোস্টের মতোই ভালো লেগেছে সোনাবীজ ভাইয়ের কমেন্টটি। সত্যিই তো প্রেমে হাবুডুবু খাওয়ার সময় শর্ত চাপানো নিঃসন্দেহে যন্ত্রণার। কি করে মানুষ নিজেকে এমন চরম মূহুর্তেও সংযত রাখতে পারে মাথায় আসেনা।
দারুণ উপভোগ্য একটি পোস্ট পড়লাম++।
পোস্টে লাইক।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: বর্ণনায় আরো কিছু রোমান্স ছিল কাটছাঁট করে দিয়েছি- নাহলে রসময় গুপ্তের আদল হয়ে যেত
আপনার এমন দুর্দান্ত মন্তব্যের উত্তরে কি বলব বুঝে উঠতে পারছি না।
ভেবেছিলাম ব্লগারেরা এসে দু'চারটে কটু কথা শুনিয়ে যাবেন - তাই একটু ভয়ে ছিলাম।
আমি কৃতার্থ ও অভিভূত। অনেক অনেক ধন্যবাদ/
৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৫৫
ইসিয়াক বলেছেন: চরম অবস্থায় পৌঁছে কি করে স্থির থাকলেন আমি মানতে পারলাম না হা হা হা..... রসময় বর্ণনায় অন্য রকম আমেজ। অসাধারণ লাগলে....
পরের পর্বের অপেক্ষায়।
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: আধা বাবিনিকেরা মনে হয়তো এসব পারে
আমিও মনে হয় পারতাম না হাঃ হাঃ
অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা -বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য।
আপনার সুসাস্থ্য কামনা করছি।
১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: এতো একেবারে শর্তসাপেক্ষ ব্যাপার স্যাপার। সকল শর্ত পালন করে গেছে সুবোধ সৌম্য। ওরকম ঘুড়ির মতো ছেড়ে সিয়ে পরে লাগান ধরে টান দেয়া ঠিক না। প্রেমিকের মনে ব্যাথা লাগে। দেখি পরে কী হয়!!!
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৫১
শেরজা তপন বলেছেন: আ হা আপনি সৌম্যক সুবোধ বললেন!! বেশ বেশ তাহলে সুবোধের সংজ্ঞা পাল্টাতে হবে
এমন রোমান্স আর মাত্র এক পর্বে আছে- তারপর আমি সৌম্য সবাই মিলে সুবোধ হয়ে যাব। তবে লেখার পরের কাহিনীর
ধারাবাহিকতার স্বার্থে আম্নার মনে হয়েছে এটুকু রোমান্সের বর্ণনা প্রয়োজন।
অনেক ধন্যবাদ।
১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:০৮
হাবিব বলেছেন: এইডা কিছু হইলো............?!!
০২ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: ক্যান কিছু হয় নাই নাকি?? আর কি চান?
পরে অশ্লীলতার দায়ে সবাই আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করুক আর কি
১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:১৩
ইসিয়াক বলেছেন:
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তপন ভাই,
উফ! কি নিখুঁত বর্ণনা। এতক্ষণ ঘোরের মধ্যে ছিলাম।কি বলবো ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না।
পদাতিকদা অন্যরকম ছবি দেখছিলেন নাকি?
০২ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: উত্তরটা পদাতিক ভাই ভাল দিতে পারবেন
তাঁর কাছ থেকে সঠিক উত্তর আশা করছি
১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:২০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দেশে ও প্রবাসে হয় হচ্ছে ভবিষ্যতেও হবে। আপনার লেখা গল্প এটি চলমান চিত্র।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ঠাকুরমাহমুদ ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য।
হ্যা হচ্ছে এমন সেটা ঠিক কিন্তু উক্রাইন ও রাশিয়ার সেই সমাজের চালচিত্র পুরোপুরি পাল্টে গেছে। ইচ্ছে থাকলেও অন্তত আমাদের জন্য আর সম্ভব নয় কোনোমতে। হ্যা হচ্ছে কোথাও অন্য ভাবে অন্য ঢঙে।
ভাল থাকুন
১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৪৪
মিরোরডডল বলেছেন:
ওহ মাই মাই......
শেরজা গরম লাগছে ম্যান !
এই পোষ্টে আর থাকা যাচ্ছেনা
ফিলিং হট হট হট......
ফ্রাঙ্কলি স্পিকিং, লেখার স্টাইল আর উপস্থাপন সুন্দর, তাই এলিনা আর সৌম্যর রোমান্স ভালো লেগেছে পড়তে ।
যদিও ডিজসেটিসফেকশন আছে, বাট স্টিল গুড ওয়ান ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: আরেব্বাস আপনি এতদিন পরে যে- তাও বাবনিকের এই পর্বে!!!
আমিতো টাসকি খাইলাম
রিয়েলি ইয়ু ফিল হট? তাহলেতো আমার বর্ণনা স্বার্থক -আমি প্রীত আনন্দিত ও অভিভুত হইলাম
সামনের পর্বগুলোতে আপনার আগমনের প্রত্যাশায় থাকব।
যদিও এলিনা ও সৌম্যর প্রণয়ে এই ঘাটতিটা আর পুরণ হবার নয়- সামনের পর্বে দৃশ্যপট পাল্টে যাবে। কি আর করার; মানসিক তৃপ্তির জন্য কাহিনীটাতো পাল্টে দেয়া যায় না।
ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন
১৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৩১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: নাহ্ এটা ঠিক না এভাবে বর্ণনা দিলে আবারো সেই ২৫ বছরের যুবকের মতো মনটা চনমন করে উঠে। লেখাতে প্লাস দিলাম।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: উপস্থিতি জানিয়ে গেলাম। আসছি আবার।