নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিভাবে কিছু প্রাণী ‘কুমারী জন্মদান’ করে: পার্থেনোজেনেসিস- এর ব্যাখ্যা করা হয়েছে

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:০২


সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রাণীদের পুনরুৎপাদন করার জন্য প্রজনন প্রয়োজন। কিন্তু প্রাণীদের একটি ছোট উপসেট সঙ্গম ছাড়াই বংশধর হতে পারে।
পার্থেনোজেনেসিস(যৌন সংসর্গ ব্যতীত সন্তান জন্ম) নামক একটি প্রক্রিয়া মধু মৌমাছি থেকে র‍্যাটলস্নেক পর্যন্ত প্রাণীদের তথাকথিত ‘ভার্জিন বার্থস’(কুমারী জন্মদান) করতে দেয়।
এই ধরনের ঘটনাগুলি যারা চিড়িয়াখানা বা বা পশু আশ্রমে পশুদের দেখভাল করে তাদের চমকে দিয়েছে। উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে লিওনি নামে একটি জেব্রা হাঙর, যা অস্ট্রেলিয়ান অ্যাকোয়ারিয়াম রিফ সদর দফতরে অন্যান্য মহিলা হাঙ্গরদের সাথে সাথে রাখা হয়েছিল; উল্লেখ্য সেখানে কোন পুরুষ হাঙ্গর ছিল না। হাঙরটি ২০১৬ সালে সবাইকে হতবাক করে দিয়েছিল- যখন তার তিনটি ডিম থেকে জীবন্ত বাচ্চা হয়।



এর কয়েক বছর আগে, লুইসভিল চিড়িয়াখানায়, থেলমা নামে একটি জালিকা প্যাটার্নের অজগর- যেটি সহবাস তো দুরের কথা তার জীবদ্দশায় কখনও পুরুষ অজগর দেখেনি সে ছয়টি ডিম পাড়ে যেগুলি থেকে সুস্থ তরুণ বাচ্চা বেরিয়েছিল। ২০০৬ সালে, ইংল্যান্ডের চেস্টার
চিড়িয়াখানায়, ফ্লোরা নামে একটি কমোডো ড্রাগন একই রকম একটি কীর্তি সম্পাদন করে চিড়িয়াখানার কর্মচারীদের হতবাক করে দেয়!

থেলমা

পার্থেনোজেনেসিস দুটি গ্রীক আদি শব্দ παρθενική δημιουργία থেকে এসেছে যা আক্ষরিক অর্থে ‘কুমারী সৃষ্টি’!

কিভাবে এটা কাজ করে?
যৌন প্রজননের দুটি উপাদান রয়েছে: ডিম এবং শুক্রাণু। যেগুলো প্রতিটি জীবন্ত জীব তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় জেনেটিক তথ্যের অর্ধেক সরবরাহ করে। কিন্তু পার্থেনোজেনেসিসে, শরীর সাধারণত শুক্রাণু দ্বারা প্রদত্ত জিন প্রতিস্থাপনের একটি অনন্য উপায় খুঁজে পায়।
ডিম্বাশয়গুলি মিয়োসিস নামক একটি জটিল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ডিম উত্পাদন করে, যেখানে কোষগুলি প্রতিলিপি, পুনর্গঠন এবং বিভক্ত হয়। এই ডিমগুলিতে মাতৃ ক্রোমোজোমের অর্ধেক থাকে, প্রতিটি ক্রোমোজোমের একটি কপি। (এগুলিকে হ্যাপ্লয়েড কোষ বলা হয়; দুটি ক্রোমোজোম কপিযুক্ত কোষগুলিকে ডিপ্লয়েড কোষ বলা হয়।)
মিয়োসিসের প্রক্রিয়াটি একটি উপজাত (ছোট কোষ) তৈরি করে: এই ছোট কোষগুলিকে ‘পোলার বডি’ বলা হয়, যা নিষিক্ত ডিম থেকে আলাদা। পার্থেনোজেনেসিসের একটি সংস্করণে, যাকে অটোমিক্সিস(স্বয়ংক্রিয়ভাবে মিশ্রিত) বলা হয়, একটি প্রাণী সন্তান উৎপাদনের জন্য একটি ডিমের সাথে একটি পুরো বিপরীতধর্মী অণুকে সম্পূর্ণরূপে মিলিয়ে ফেলতে পারে। এই প্রক্রিয়াটি, যা হাঙরের ব্যাপারে ঘটেছে;

'মিয়োসিস'

মায়ের জিনগুলিকে সামান্য এলোমেলো করে এমন সন্তান তৈরি করে যা মায়ের মতো দেখতে কিন্তু সঠিক ক্লোন নয়।
পার্থেনোজেনেসিসের আরেকটি ফর্মে, এপোমিক্সিস, প্রজনন কোষগুলি মাইটোসিসের মাধ্যমে প্রতিলিপি তৈরি করে, একটি প্রক্রিয়া যেখানে একটি কোষ নিজের সদৃশ দুটি ডিপ্লয়েড কোষ তৈরি করতে করে – যা মূলত এক ধরণের জেনেটিক কপি ও পেস্ট! যেহেতু এই কোষগুলি কখনই মিয়োটিক মিশ্রণের(এক ধরনের কোষ বিভাজন যার ফলে চারটি কন্যা কোষ থাকে যার প্রতিটিতে মূল কোষের ক্রোমোজোমের অর্ধেক সংখ্যা থাকে) প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায় না, এইভাবে উৎপন্ন বংশধরগুলি তাদের পিতামাতার জিনগতভাবে অভিন্ন ক্লোন। পার্থেনোজেনেসিসের এই রূপটি উদ্ভিদে বেশি দেখা যায়।

বেশিরভাগ জীবের জন্য যারা প্রথমে অটোমিক্সিসের মাধ্যমে পুনরুত্পাদন করে, সন্তানরা সাধারণত তাদের মায়ের কাছ থেকে দুটি X ক্রোমোজোম পায়। দুটি X ক্রোমোজোম, প্রাথমিক লিঙ্গ-সংযুক্ত জেনেটিক স্টোর, শুধুমাত্র স্ত্রী সন্তান উৎপাদন করে।
কিন্তু বিরল ক্ষেত্রে, এফিডের মতো প্রাণীরা দ্বিতীয় X ক্রোমোজোমের ছাড়াই, তাদের মায়ের সাথে জিনগতভাবে অভিন্ন যৌন সক্ষম পুরুষ সন্তান তৈরি করতে পারে। এই পুরুষরা সাধারণত সক্ষম হয়- কিন্তু যেহেতু তারা শুধুমাত্র এক্স ক্রোমোজোমযুক্ত শুক্রাণু তৈরি করতে সক্ষম, তাই তাদের সব সন্তানই হবে নারী।

ছোট-বড় প্রাণী

লক্ষ লক্ষ বছর ধরে, প্রাণীরা পার্থেনোজেনেসিসের মাধ্যমে পুনরুত্পাদন করেছে, যা প্রথম কিছু ক্ষুদ্রতম এবং সরল জীবের মধ্যে উপস্থিত হয়েছিল। বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে মেরুদণ্ডের মতো আরও উন্নত প্রাণীদের জন্য, অযৌনভাবে প্রজনন করার ক্ষমতা প্রতিকূল পরিস্থিতির মুখোমুখি প্রজাতির জন্য শেষ অবলম্বন হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। এর মাধ্যমেই এখন ব্যাখ্যা করতে পারে যে কেন অনেক মরুভূমি এবং বিরান দ্বীপে কিছু প্রজাতির পার্থেনোজেনেসিস সম্ভব হয়েছে।
পার্থেনোজেনেসিস দ্বারা সন্তান জন্ম দেয়া বেশিরভাগ প্রাণী হল ছোট অমেরুদণ্ডী প্রাণী যেমন মৌমাছি, ওয়াপস, পিঁপড়া এবং এফিড যা যৌন এবং অযৌন প্রজননের বিকল্প হতে পারে।
পার্থেনোজেনেসিস ৮০ টিরও বেশি মেরুদণ্ডী প্রজাতির মধ্যে পরিলক্ষিত হয়েছে, যার প্রায় অর্ধেক মাছ বা টিকটিকি। খুব কমই জটিল মেরুদণ্ডী প্রাণী যেমন হাঙ্গর, সাপ এবং বড় টিকটিকি অযৌন প্রজননের উপর নির্ভর করে, যে কারণে লিওনি ও অন্য বড় মেরুদণ্ডী প্রাণী প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞানীদের বিভ্রান্ত করেছিল।
যেহেতু প্রকৃতিতে পার্থেনোজেনেসিস নিয়মিত ঘটে কিন্তু তার ফ্রিকোয়েন্সি ট্র্যাক করা শুধু বেশ কঠিন-ই নয় সেটা প্রায় অসম্ভব। তাই মানুষের পালিত প্রাণীদের মধ্যে অযৌন প্রজননের অনেক’অভিনব নতুনত্ব" পরিলক্ষিত হয়েছে- যা প্রাথমিকভাবে সবাইকে চমকে দিয়েছে।
মেরুদণ্ডী প্রাণীদের বন্য বা বন্দী অবস্থায়, এই ‘কুমারী জন্ম’ অস্বাভাবিক অবস্থার কারণে সৃষ্ট অতি বিরল ঘটনা।
সরল জীবের বিপরীতে স্তন্যপায়ী প্রাণীরা এইভাবে প্রজনন করে বলে জানা যায় না- কারণ, স্তন্যপায়ী প্রাণীরা ‘জিনোমিক ইমপ্রিন্টিং’ নামক একটি প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে। একটি আণবিক স্ট্যাম্পের মতো যা মূলত মানুষের মতো স্তন্যপায়ী প্রাণীদের জন্য মায়ের এবং বাবার জিন চিহ্নিত করে ।এর অর্থ হল অবদানকারী পিতামাতার উপর নির্ভর করে নির্দিষ্ট জিনগুলি চালু বা বন্ধ হয়। যদি শুধুমাত্র একজন পিতামাতা থাকে, তবে কিছু জিন সম্পুর্নরুপে চালু বা কার্যকর নাও হতে পারে, যা কার্যকরী বংশবিস্তারকে অসম্ভব করে তোলে।
যাইহোক, খরগোশ সহ বেশ কয়েকটি স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে পার্থেনোজেনেসিস করা হয়েছে।

একক বেঁচে থাকার কৌশল

খুব বিরল ক্ষেত্রে, কিছু প্রাণী প্রজাতি একচেটিয়াভাবে পার্থেনোজেনেসিস দ্বারা বংশোবিস্তার করে। এরকম একটি প্রজাতি হল মরুভূমির হুইপটেল টিকটিকি, যার সবকটিই স্ত্রী।
কিছু পোকামাকড়, স্যালামান্ডার এবং ফ্ল্যাটওয়ার্মের শুক্রাণু ডিম্বানুকে ট্রিগার করে এবং ডিমের মধ্যে প্রবেশ করে প্রক্রিয়া শুরু করে, কিন্তু শুক্রাণু পরবর্তীকালে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে শুধুমাত্র মাতৃত্বের ক্রোমোজোমগুলি রেখে যায় । এই ক্ষেত্রে, শুক্রাণু শুধুমাত্র ডিমের বিকাশ ঘটায় - কিন্তু এটি কোন জেনেটিক অবদান রাখে না।
অযৌনভাবে পুনরুৎপাদন করার ক্ষমতা প্রাণীদের সঙ্গীর খোঁজে শক্তির অপচয় না করে তাদের জিনে প্রেরণ করতে দেয় এবং এইভাবে কঠোর পরিবেশে প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোন স্ত্রী কমোডো ড্রাগন একাকী কোন বিচ্ছিন্ন দ্বীপে চলে আসে, তবে শুধুমাত্র এটি পার্থেনোজেনেসিসের মাধ্যমে তার সন্তান জন্মদান চালিয়ে যেতে পারে এবং কোন এক সময় সেখানে পুরো ড্রাগনের কলোনি তৈরি করতেপারে।
তবে যেহেতু তারা জিনগতভাবে প্রায় জিনগতভাবে অভিন্ন হবে, তাই মা এবং তাদের কন্যা কমোডো ড্রাগন জেনেটিক্যালি বৈচিত্র্যময় গোষ্ঠীর তুলনায় রোগ এবং পরিবেশগত পরিবর্তনের জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হবে।

হুইপটেল টিকটিকি

উদাহরণস্বরূপ, নিউ মেক্সিকোর কিছু অংশে, মহিলা হুইপটেল টিকটিকির কিছু জনসংখ্যার প্রায় অভিন্ন জেনেটিক প্রোফাইল রয়েছে।

# লেখায় ভুলভ্রান্তি থাকলে বিজ্ঞজনেরা পরামর্শ দিবেন নিঃসঙ্কোচে!

সুত্রঃ ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেল

মন্তব্য ৯০ টি রেটিং +২৫/-০

মন্তব্য (৯০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:১৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সময় নিয়ে পড়তে হবে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৬

শেরজা তপন বলেছেন: একটু খটমটে বিষয়। চেষ্টা করেছি সরলভাবে ব্যখ্যা করার কিন্তু কিছু শব্দের বাঙলা কোন প্রতিশব্দই পেলাম না।
সময় পেলে পড়বেন -ইন্টারেস্টিং বিষয়। ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:১৮

অপ্‌সরা বলেছেন: আগেও শুনেছিলাম।

কিন্তু সর্প কুম্ভীর গিরগিটি এই সব ছবি দেখেই তো অক্কা।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: সাপ দেখে ভয় আমারও লাগে। একবার পুরনো এক বাথরুমে ইঞ্চি চারেক লম্বা সাপার বাচ্চা দেখে শরীর জমে হিম হয়ে গিয়েছিল!!
আপনি তো এখন আছেন ঘোরের মধ্যে- এখন এই সাপ-বিচ্ছু না দেখাই ভাল :)

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:১৯

জুল ভার্ন বলেছেন: ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেল, এনিমেল প্ল্যানেট, ডিসকভারি, আর্থ চ্যানেল এর নিয়মিত দর্শক আমি। মৌ মাছির প্রোযোজন নিয়ে আমি একটা পোস্ট লিখেছিলাম এই বছরের গোড়ার দিকে। আপনার পোস্ট খুব ভালো হয়েছে। +

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫২

শেরজা তপন বলেছেন: সেটা মনে হয় পড়া হয়নি- লিঙ্ক দিয়েন প্লিজ, পড়ে নিব। এই সব বিষয়ে আমার আগ্রহ সীমাহীন কিন্তু লেখালেখির যোগ্যতা সীমিত
:(
আপনার কাছ থেকে ভাল হয়েছে এই মন্তব্য পেয়ে খানিকটা আশ্বস্ত হচ্ছি। দেখি বাকিরা কি বলে
অনুপ্রাণিত করার জন্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।

৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৩৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাপ রে !!!!
কত অজানারে!!!
ব্যাপার টা খারাপ না এক সময় এভাবে পৃথিবী নারীস্থান হয়ে যাবে।

মজা করি আর যাই করি একটা ব্যাপার নোটিশ করলাম, খুব বিরল ক্ষেত্রে, কিছু প্রাণী প্রজাতি একচেটিয়াভাবে পার্থেনোজেনেসিস দ্বারা বংশোবিস্তার করে মানে প্রকৃতি নিজেই জীব বৈচিত্র্য রক্ষা করতে সচেষ্ট।

ভালো পোষ্ট , ইন্টারেস্টিং বেশ। তবে ছবিগুলো লেখা পড়তে অনেক ঝামেলা করছে। আসলেই অক্কা এইসব ছবি দেখতে গেলে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: ও আপনি এয়েছেন!!
বিষয়টা মজার না হলেও ইন্টারেস্টিং- তবে আমাদের আদি পুরুষেরা জ্ঞানী ছিলেন, উঁনারা দৈববাণী পেয়েই হোক কিংবা নিজেদের দুরদর্শীতাতেই হোক এমন দিন আসবে বুঝতে পেরেছিলেন :)। ভবিষ্যতে পুরুষদের আকাল যদি হয় এই ধরণীতে- তবে নারীরা লড়বে কার সাথে? তাদের নিয়ে এত কাব্য, কথা সুর, গল্প গাঁথা আত মিথ রচিবে কাহা্রা? ভেবে দেখেন বিষয়টা সুখকর হবে না মোটেও!
আমি তাও খুঁজে খুঁজে নিরীহ ছবিগুলো দিয়েছি-কেননা নিজেও এইসবে ভয় পাই :)

৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৩৮

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:


বিষয়গুলু দারুন! কত অজানা বিষয় রয়ে গেছে এই জগতে!

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০১

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে পেয়ে ভাল লাগল। হ্যা তা-তো বটেই।
আসলে কিছুই আমরা জানিনা! হায়াৎ হাজার খানেক বছর পাইলে খানিকটা জানে যেতে পারতুম :(
ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৪৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অসাধারণ, অসাধারণ।
লেখাটি পড়ে ফাউন্ডেসন সিরিজের শেষ বইটির কথা মনে পড়ে গেলো।
পোস্টে প্লাস রইলো।
ভালো কথা। ইসলাম-খ্রীষ্টান ধর্মমতে কুমারি মাতার মানব জাতীতেও আছেন।
তবে এই উদাহরণ বর্তমান যুগেও হওয়ার চান্স আছে কিনা বলা গেলো না। ;)




০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে একটা নামীদামী পত্রিকার উপসম্পাদকীয়-এর একখানা ছবি দিতে চেয়েছিলাম-সেখানে এক বিজ্ঞ কলাম লেখক ' উইকিপিডিয়া'কে 'ইউকিপিডিয়া' লিখেছেন :) শুধু বেচারা নাহাল তরকারির দোষ!

ইসলাম-খ্রীষ্টান ধর্মমতে কুমারি মাতার মানব জাতীতেও আছেন।
তবে এই উদাহরণ বর্তমান যুগেও হওয়ার চান্স আছে কিনা বলা গেলো না।
ধর্ম বিষয়ক আলোচনা আমি চেষ্টা করি সযতনে এড়িয়ে চলতে। হওয়ার চান্স শতভাগ! তবে কোন একদিন এমন হলে অনেকেই গলা ফাটিয়ে বলবে ' আগেই কইছিলাম' :)
কিন্তু ভাই আমাদের অস্তিত্ব কিন্তু হুমকির মুখে :(

৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:০৪

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: একটা প্রশ্ন মাথায় আসছে ।

এইসব প্রাণীরা কী অনেক প্রজনন কাল পুরুষ কর্তৃক প্রজনন করতে না পেরেই কী এমনটা ঘটছে ??

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১২

শেরজা তপন বলেছেন: বৈজ্ঞানিক নিবন্ধে খানিকটা এমনই বলছে। তবে কিছু প্রাণী আজন্মই এরকম; যেমন হুইপটেল টিকটিকি।
এভাবে পুরুষ প্রাণীর জন্ম হয় কদাচিৎ- যদি পুরুষের জন্মও হয় তারা 'ওয়াই' ক্রোমোজোম উৎপাদন করতে পারে না।

৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন ব্যাপারটা। এই ব্যাপারে কিছু জ্ঞান আগেই ছিল। তাই বিস্মিত হইনি। পোস্টে +++++

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি অনেক কিছু জানেন ভাই- সেটা আপনার লেখা আর মন্তব্যতেই বোঝা যায়।
আপনার মন্তব্যে বিজ্ঞান বিষয়ক পোস্ট লিখতে খানিকটা উৎসাহিত বোধ করছি। এই ধরনের পোস্ট দিতে বেশ 'নার্ভাস ফিল' করি।

ভাল থাকুন নিরন্তর!

৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:২৪

কামাল৮০ বলেছেন: অনেক দিন হয় বিজ্ঞান বিষয়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি এখন আছি ধর্ম নিয়ে।
মনোযোগ দিয়েই পড়লাম।প্রান সৃষ্টি কি সম্ভব?এ বিষয়ে বিজ্ঞান কি কিছু বলে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩৩

শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ ভাল বলেছেন
আগে থেকে উপস্থিত বা সৃষ্ট কোন উপকরণ বা সহায়তা ছাড়া মানুষতো সৃষ্টি করতে পারেনা। সেই হিসেশবে উপস্থিত সৃষ্টি থেকে কিছু না নিয়ে প্রান সৃষ্টি আপাতত অসম্ভব মনে হচ্ছে।
তবে ধর্মওতো বলছে ঈশ্বর একতাল মাটি থেকে মানুষ সৃষ্টি করেছে- আগুন থেকে জ্বীন( এর মানে কিছু থেকে কিছু- শুধু রূপান্তর হচ্ছে)!
বিষয়টা বুঝাইতে পারলাম কি?

১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩৭

বিষাদ সময় বলেছেন: তথ্য বহুল এবং শ্রমসাধ্য পোষ্ট। লেখাতে ++

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: কত বছর হয়ে গেল আমরা একসাথে ব্লগে আছি কিন্তু কখনো মনে পড়েনা আপনাকে আমার বাড়িতে দেখেছি কি না!!!


অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যে অনুপ্রাণিত করার জন্য।

অ।ট। গত চার বছরে মাত্র ১ খানা পোস্ট দিয়েছেন!! আরেকটু একটিভ হবেন আশা করছি।

১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫৬

কামাল৮০ বলেছেন: যদি মাটি দিয়েই মানুষ বানিয়ে থাকে ,তা হলে সৃষ্টি হলো কোথায়।আপনিই বলছেন এটা রূপান্তর হচ্ছে।তা হলে সৃষ্টিকর্তা বলা কেনো ভুল হবে না।তিনি মানুষ সৃষ্টি করেন নাই।তাহলে তিনি সৃষ্টিটা করলেন কি?

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: আমিও তাই ভাবি; তিনি কেন অন্য উপাদান দিয়ে জ্বীন আর মানুষ সৃষ্টির কথা বলেছেন???

গৌতম বুদ্ধের কাছে এক শ্রমণ প্রশ্ন করেছিল; ঈশ্বর আর সৃষ্টি নিয়ে।
বুদ্ধ নাকি বলেছিলেন; এটা তোমার ভাবনার বিষয় নয়। যে প্রশ্নের উত্তর তুমি কখনোই খুঁজে পাবে না সেটা নিয়ে অযথা সময় নষ্ট না করে জীবের সেবা কর।( সম্ভবত এরকম কিছি। স্মৃতি থেকে বলছি)

আমি সেই পরামর্শটা ফলো করার চেষ্টা করি-যদিও জীবের সেবা কখনো করতে পারিনি সেভাবে।

১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৪:০২

সোহানী বলেছেন: যা ভাবছিলাম মনিরাই তা বলে দিলো। ;)

নারীস্থান এখন সময়ের দাবী............ হাহাহাহা

চমৎকার ব্যাখ্যা সহ পোস্ট ভালোলাগা রইলো।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:০০

শেরজা তপন বলেছেন: আমি মনে প্রাণে ভাই এমন দিন আসুক
আমরা নরকে কিংবা স্বর্গে বসে নারীদের হাহাকার আর হা-হুতাশ দেখব :)

দেখব বাঙলা ছবির গায়িকারা কাদের উদ্দেশ্য করে গায়;
রূপে আমার আগুন জ্বলে যৌবন ভরা অঙ্গে
প্রেমের সুধা পান করে যাও হায়রে আমার দেওয়ানা
:`>

১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৪:১৩

কলাবাগান১ বলেছেন: পুরুষ প্রানীর এর ওয়াই ক্রমোজমে প্রায় ৫০০ জিন ছিল, সেটা গত ১৯০ মিলিয়ন বছরে কমতে কমতে এখন আছে ৫০ টা...আগামী ৫ মিলিয়ন এর মাঝে এই ক্রমোজম প্রানীকুল থেকে হারিয়ে যাবে....
পুরুষ বলে কোন প্রজাতি যে ছিল, সেটা ৫ মিলিয়ন বছর পরের জেনারেশন মিউজিয়ামে দেখতে যাবে....।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ সেদিন 'আহমেদ জী এস' ভাই এর একটা লেখা পড়ে এ বিষয়ে অনেক কিছু জানলাম।

ভাগ্যিস পাঁচ মিলিয়ন বছর পরে আসি নাই- তবে জাতিস্মর হলে মেয়ে হয়ে জন্মাতে হবে তখন। :)
ধন্যবাদ ভাই মন্তব্যের জন্য -ভাল থাকবেন।

১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৪:২৫

কাছের-মানুষ বলেছেন: পোষ্ট ভাল। তথ্যবহুল।

বংশগতির ধারাবাহিকতা রক্ষায় পুরুষের অবধান না থাকলে পুরুষ প্রজাতির কি হবে, এরকম থিমের উপর ভিত্তি করে আমার প্রথম সাইন্স ফিকশন উপন্যাস লিখেছিলাম যেটা ২০২০ সালে বের হয়েছিল।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮

শেরজা তপন বলেছেন: তাই নাকি? আপনার সাইন্স ফিকশন উপন্যাসের কথা জানতাম না দয়া করে একটু নামটা বলবেন -কখনো সুযোগ পেলে পড়ে নেব তাহলে তো এ ব্যাপারে আপনি বেশ ভালই জানেন। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সুন্দর থাকুন নিরন্তর!

১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৩০

নতুন বলেছেন: অনেকদিন পরে জ্ঞানের বিষয়ে ভালো লেখা আসলো ব্লগে। বর্তমানে ফেসবুক প্রযন্মের মানুষ কস্ট করে এইসব জানতে চেস্টা করেনা। +++

ফেসবুকের পোস্ট সেয়ার আর লাইক দিয়েই খুশি।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩

শেরজা তপন বলেছেন: আহা তাই নাকি!!! বড় আপ্লুত হলাম আপনার কথা শুনে :)
তা ঠিক -জানার জন্য কেউ আর কষ্ট করতে রাজি নয়। সবাই দুই লাইনেই জেনে নিতে চায়।
ফেসবুকের জনপ্রিয়তা কে আমি তেমন মূল্যায়ন করি না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৫৯

বিটপি বলেছেন: মৌমাছির প্রায় সব ক'টি প্রজাতি যৌন মিলন ছাড়াই পুরুষ সন্তানের জন্ম দিতে পারে। কিন্তু পুরুষ মৌমাছি যেহেতু তাদের মায়ের কাছ থেকে ওয়াই ক্রমোজম পায়না, তাই তারা কেবল মেয়ে মৌমাছির জন্ম দিতে পারে। মেয়ে মৌমাছির তাই আরেক প্রজন্মের মেয়ে জন্ম দেবার জন্য পুরুষ মৌমাছির এক্স ক্রমোজমযুক্ত শুক্রানুর প্রয়োজন হয়।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: তথ্যমূলক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার বিটপি।
এসব পোস্টে ভীন্নধর্মী কিছু তথ্য পেলে ভাল লাগে।
ভাল থাকুন

১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:১১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর একটা বিষয় জানা হলো। আসলেই জটিল প্রক্রিয়া।++++

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৫

শেরজা তপন বলেছেন: আসলে প্রকৃতিতে সরল কোন প্রক্রিয়া নেই সব জটিল থেকে জটিলতম।
সচরাচর দেখি যেগুলো সেটা এলেবেলে মনে হয়।
ধন্যবাদ ভাই মন্তব্যে আসার জন্য।

১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:২৬

কলাবাগান১ বলেছেন: অনেকেই দাবী করে যে জেসাস এর মা মরিয়ম ও জেসাস কে জন্ম দিয়েছেন পারথেনোজেনেসিস এর মাধ্যমে...তবে মনে হয় না সঠিক...। এটা যদি সম্ভব হত মানুষের মাঝে তাহলে আরো অনেক উদাহরন দেখতে পাওয়া যেত.।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: ওই দাবীর সাথে অনেকেই একমত নয় যদিও তবু এমন হতে পারে।
ধর্মতো এখানে কোন বাধা সৃষ্টি করছে না -নাকি?

১৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৫০

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্যের কারণেই আবার ফিরে আসা। আপনার লেখা পড়ি তবে হয়তো মন্তব্য করা হয়নি।

গত পাঁচ বছরে পরিবারের তিন জন সদস্য হারানোর ট্রমাটা কাটিয়ে উঠতে পারছি না । ভাল থাকবেন।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:২৩

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার ফিরে আসায় দারুন প্রীত হলাম!
এমন ভয়ঙ্কর ট্রাজেডিতে আসলে সহমর্মীতা জানানোর কোন ভাষা থাকে না।
যার যায় সে বোঝে।
আপনি ভয়াবহ এই শোক কাটিয়ে উঠুন অতি দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুন সেই কামনা করি।

যে কোন কষ্ট প্রশমনের জন্য ব্যস্ততা ছাড়া কোন গতান্ত্যর নেই!

২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:২৬

মিরোরডডল বলেছেন:




অনেক তথ্য জানলাম ।
ইনফোরমেটিভ পোষ্ট ।
থ্যাংকস শেরজা ।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: নেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপনাকে পর পর তিনটে মন্তব্য করার জন্য।।
আর কার কি লাভ হোল জানিনা তবে পাওয়া মন্তব্যে আমার রেটিং বাড়ল :)

২১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৭

মিরোরডডল বলেছেন:




"মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাপ রে !!!!
কত অজানারে!!!
ব্যাপার টা খারাপ না এক সময় এভাবে পৃথিবী নারীস্থান হয়ে যাবে।
"

"সোহানী বলেছেন: যা ভাবছিলাম মনিরাই তা বলে দিলো।

নারীস্থান এখন সময়ের দাবী............ হাহাহাহা"


মনিপু, সোহানীপু
আপুরা তোমরা এগুলো কি বলো ??? :-B
নারীস্থান…নো ওয়ে!!!!

I want men, love their company.
Very entertaining :P

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: এইতো আপনি লাইনে আসছেন- নাইলে আপনাগো রঙ ঠঙ ন্যাকামি আহ্বলাদ দেখবে কে? :)
সেই নিয়ে কবিতা গল্প সাহিত্য নানাবিধ শিল্পচর্চা উফফফফফফফফফ

২২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:০৬

মিরোরডডল বলেছেন:




কলাবাগান১ বলেছেন: পুরুষ প্রানীর এর ওয়াই ক্রমোজমে প্রায় ৫০০ জিন ছিল, সেটা গত ১৯০ মিলিয়ন বছরে কমতে কমতে এখন আছে ৫০ টা...আগামী ৫ মিলিয়ন এর মাঝে এই ক্রমোজম প্রানীকুল থেকে হারিয়ে যাবে....
পুরুষ বলে কোন প্রজাতি যে ছিল, সেটা ৫ মিলিয়ন বছর পরের জেনারেশন মিউজিয়ামে দেখতে যাবে....।


বলে কি !!!
পুরুষবিহীন প্রজনন সম্ভব এটা গুড-নিউজ নো ডাউট, অভিনব উদ্ভাবন :)
কিন্তু তাই বলে পুরুষ প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যাবে, এটাতো ভালো সংবাদ না :|


০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:০০

শেরজা তপন বলেছেন: বলে কি !!!
পুরুষবিহীন প্রজনন সম্ভব এটা গুড-নিউজ নো ডাউট, অভিনব উদ্ভাবন :)
কিন্তু তাই বলে পুরুষ প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যাবে, এটাতো ভালো সংবাদ না :|


একটু মন-প্রাণ খুলে দোয়া করেন আপু- নাইলে সামনে ঘোর বিপদ!!!

২৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:৫৩

বিটপি বলেছেন: কলাবাগান১ এর ১৮ নং মন্তব্যে ২ টা মূল্যবান লাইক পড়েছে। ঈসা (আ) এর জন্ম একটা সাধারণ নবুয়াতী মুজেযা। এর পেছনে কোন ব্যখ্যা বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যা খুঁজতে যাওয়া প্রথম শ্রেণীর বোকামী। ঈসা (আ) মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করতে পারতেন, অন্ধ ব্যক্তিকে সুস্থ করতে পারতেন। এগুলোর বৌজ্ঞানিক ব্যখা কি? সব ঘটনা বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়না।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:২৭

শেরজা তপন বলেছেন: সবকিছুর ব্যাখ্যা বৈজ্ঞানিকেরা এখনো দিয়ে উঠতে পারেনি- সবকিছুর ব্যখ্যা দেয়াটা এখনো অবস্থাদৃষ্টে নিবে হচ্ছে অসম্ভব।।

২৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৩

জুন বলেছেন: কিছু জানা ছিল যেমন ছোট ছোট অমেরুদণ্ডী প্রাণীর মধ্যে এমনটা ঘটে কিন্ত বিশাল সাপ, গিরগিটি বা অন্যান্য বড় সর প্রানীদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা বিস্ময়কর শেরজা। এক সময় শাকিব খানরা এই দোষারোপের হাত থেকে বেচে যাবে B-)
সুন্দর লিখেছেন ভালো লাগা রইলো অনেক।
+

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: আফাতো পূর্ণ গ্রহনের সূর্য হয়ে গেছেন। শুধু বলয় দেখা যায় সম্পুর্ণ আপনাকে দেখতে পাচ্ছিনা বেশ ক'দিন তেমন করে!! ভাবছিলাম সার্চ 'দ্যা খোঁজ' লাগাব :)
কাহিনী কি বলেন তারপরে উত্তর...

২৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন,




দুপুরে এই পোস্টখানি দেখে কি মন্তব্য করবো মনে মনে গোছাচ্ছিলুম। এই সময় পড়লুম বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কবলে। এই সাত ঘন্টা পরে তার কিছু আর মনে নেই। :(( :((
বলতে চেয়েছিলুম - দারুন বিষয় নিয়ে লেখা । পার্থেনোজেনেসিস এর উদাহরণ হিসেবে ঈসা (আঃ) জন্মের কথা্ও বলবো বলে ভাবছিলুম কিন্তু দেখি যে কলাবাগান১ এবং বিটপি অনেকটা বলে গেছেন। তাই ওটা নিয়ে আর বলছিনে।
উপরে দেখি, জুন সবচেয়ে যুৎসই একখান মন্তব্য করেছেন, শাকিব খানের নাম উল্লেখ করে। :D
সেটা নিয়েই বলি - এই পোস্ট যদি শাকিব খানের চোখে পড়ে তবে শাকিব খান বলে বসতেই পারেন, তাকে নিয়ে খোঁয়াব দেখলেও সম্ভবত মেয়েরা পার্থেনোজেননেসিসের পাল্লায় পড়ে যায়। নইলে দু'দুটো ঘটনা (আরও আছে কিনা কে জানে!) একই রকম ভাবে ঘটার কথা নয়। "গড গিফ্টেড" ক্ষমতা আছে তার..... B:-) B-) :P =p~

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:২০

শেরজা তপন বলেছেন: আহা কেন যে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হোল :(
আপনার একটা লেখা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই নিবন্ধটা লেকার দুঃসাহস করেছি( যদিও সিঙ্ঘভাগ ভবানুবাদ)।
ভেবেছিলাম আপনার কাছ থেকে ভাল-মন্দ মিলিয়ে চমৎকার একটা মন্তব্য পাব!
সেটা আর হোল কৈ!!!
ফের গুছিয়ে আবার আসুন প্লিজ

২৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:২০

কল্পদ্রুম বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং একটা বিষয় নিয়ে পড়লাম।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:২৫

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে অনেকদিন বাদে পেয়ে দারুন লাগল!
পুরো লেখাটা আগ্রহভরে পড়ার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
ভাল থাকবেন।

২৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তপন ভাই ,
খুব ভালো একটা পোস্ট দিয়েছেন। কিন্তু একটা প্রশ্ন না করে পারছি না। যদিও কমেন্ট সেকশনে ইতিমধ্যে কলাবাগান ভাই উল্লেখ করেছেন কিছুটা। মানব সৃষ্টির শুরুতে কি তাহলে মানুষের মধ্যে পার্থেনোজেনোসিস কাজ করেছিল।আর তা না হলে পৃথিবীতে প্রথম মানুষ বা প্রথম মানবী এলোই্ বা কেমনে?

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: রাতে যাতে ব্লগে না বসতে পারি সে জন্যই মনে হয় আজ গিন্নী জোর করে ধরে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে দিল- চোখে কিছু দেখছি না :(
এক লাইন তিনবার করে লিখছি... আপনিই তো পদাতিক ভাই-নাকি?

২৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হেহেহে :)

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি হাসেন!!! আমার এমন কাল ঘুম পায় না সাধারণত- কি এক ঝামেলায় পড়েছিলাম ভাই :(

~মানব সৃষ্টির শুরুতে কি তাহলে মানুষের মধ্যে পার্থেনোজেনোসিস কাজ করেছিল।আর তা না হলে পৃথিবীতে প্রথম মানুষ বা প্রথম মানবী এলোই্ বা কেমনে?
কোন প্রাণীর সাথে পার্থেনোজেনোসিস কাজ করে প্রথম মানব সৃষ্টি করেছিল? প্রশ্নটা এই রকম হবে না?
উত্তর আমি জানি বলব না :) :)

২৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৪১

জুন বলেছেন: আমিতো আছি শেরজা শুধু আপনিই আমাকে দেখতে পান না :( তবে আমি আপনাকে সব সময় দেখতে পাই এমনকি আপনি যখন সন্ধ্যায় অস্তমিত হন তখনও। ভাবী ঘুমের বড়ি খাইয়ে দিলেও ঘুমে ঢুলু ঢুলু চোখ নিয়ে রাত ২/৩ তেও ব্লগে আপনার দর্শন লাভ করি কিন্ত আমার ব্লগ বাড়ি, উঠান, বাগান পুকুর কোনখানেই আপনাকে দেখি না :-/
এইবার আশাকরি আমার মন্তব্যের উত্তর পাবো /:)

০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:০২

শেরজা তপন বলেছেন: কি বললেন এইটা :(
আপনার ঢালিউডের নায়কের পেরেশানি,ইয়াঙ্গনের পথে পথে সহ সাম্প্রতিক প্রায় সব লেখাতেই মন্তব্য করে এসেছি তারপরেও বললেন;কিন্ত আমার ব্লগ বাড়ি, উঠান, বাগান পুকুর কোনখানেই আপনাকে দেখি না

আমার ফোন বাকরূদ্ধ হয় রাত সাড়ে দশটায় আর আমি সাড়ে এগারোটার আগেই নাসিকাগর্জন করতে থাকি তবে কিভাবে আপনি আমাকে ২/৩ টায় দেখলেন??? আমি জানিনা আমার প্রেতাত্মা ব্লগে ঘোরা-ফিরা করে কি-না!!

ছেলেরা কখনো দোষারোপের হাত থেকে বাচে না- ছল চাতুরি ক্ষমতা অর্থের বিনিময়ে শাস্তি থেকে বাঁচে। কিন্তু নারীদের যেকোন দুরবস্থার জন্য ছেলেরা অটো দায়ী হয় :) । যেমন কিছু হইলেই এদেশে বি এন পি জামাত কিংবা হেফাজতের কাজ!

৩০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:১২

ঈশ্বরকণা বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন: পুরুষ প্রানীর এর ওয়াই ক্রমোজমে প্রায় ৫০০ জিন ছিল, সেটা গত ১৯০ মিলিয়ন বছরে কমতে কমতে এখন আছে ৫০ টা...আগামী ৫ মিলিয়ন এর মাঝে এই ক্রমোজম প্রানীকুল থেকে হারিয়ে যাবে....। কিন্তু ওয়াই ক্রমোজমের জিনগুলো যা ধারণা করা হতো হারিয়ে গেছে সেগুলো আসলে একবারেই হারিয়ে যায়নি।সেগুলো রিলোকেট করেছে অন্য ক্রমোজমে। অন্য ক্রোমোজোমের অংশ হয়েও তাদের ইফেক্টগুলো যদি আগের মতোই থাকে তাহলে পৃথিবী পুরুষশূন্য হয়ে যাবার সম্ভাবনা মনে হয় নেই। তবে পুরুষ বা মেল্ বডির একটা একটা রিইভুলুশনের সম্ভাবনা মনে হয় আছে জিনের এই রিলোকেশনের কারণে।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৩৩

শেরজা তপন বলেছেন: আমি বিজ্ঞান বিষয়ক পোষ্ট দিলে কিছু ব্লগারদের মন্তব্যের জন্য অধীর অপেক্ষায় থাকি তার মধ্যে আপনি একজন অবশ্য একটু ভয়ে ভয়ে থাকি না জানি কোন ভুল ধরে আমাকে ক্যাচা দেন।
এই পোস্টে আপনার আগমনে আমি দারুন পুলকিত বোধ করছি।
এইটে দারুন একটা তথ্য দিয়েছেন - এ বিষয়ে আসলে দীর্ঘ গবেষণার প্রয়োজন।
অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপনাকে চমৎকার মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন

৩১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৩৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখক বলেছেন: ও আপনি এয়েছেন!!
বিষয়টা মজার না হলেও ইন্টারেস্টিং- তবে আমাদের আদি পুরুষেরা জ্ঞানী ছিলেন, উঁনারা দৈববাণী পেয়েই হোক কিংবা নিজেদের দুরদর্শীতাতেই হোক এমন দিন আসবে বুঝতে পেরেছিলেন :)। ভবিষ্যতে পুরুষদের আকাল যদি হয় এই ধরণীতে- তবে নারীরা লড়বে কার সাথে? তাদের নিয়ে এত কাব্য, কথা সুর, গল্প গাঁথা আত মিথ রচিবে কাহা্রা? ভেবে দেখেন বিষয়টা সুখকর হবে না মোটেও!
আমি তাও খুঁজে খুঁজে নিরীহ ছবিগুলো দিয়েছি-কেননা নিজেও এইসবে ভয় পাই :)


কেন মহাশয় আমার কি আওয়ার কথা !!!! এয়েছি পড়েছি , মজা ও নিয়েছি মন্তব্যে !
হোপ আপনাদের আদি পুরুষদের মত আপনারা ও কিছুটা জ্ঞান লাভ করবেন ;) আহমেদ জী এস ভাইয়ার পোষ্ট ব্লগার কলা বাগানের মন্তব্য সবকিছু মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে মোটামুটি এ নিয়ে সবাই অবগত এবং গবেষণারত ও। নিশ্চয়ই বন্যপ্রাণী সুরক্ষা আইন :p ধরনের পুরুষ সুরক্ষা বিষয়ক সমাধান চলে ই আসবে। আমাদের প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা, প্রাকৃতিক প্রয়োজনেই সেটা জরুরী।

আমি আসলে মজা করে যে নারীস্থান বুঝিয়েছি সেটুকু হচ্ছে , সেই যে আমাদের সমাজের আদি ও অকৃত্রিম এক ধারনা ও বিশ্বাস " পুরুষ ছাড়া বংশ রক্ষা হয় না " । যে পরিবারে ছেলে নেই তাদের সামাজিক হেনস্থা সাথে মেইল সুপ্রিমিসি এসব যে আসলেই যে কতো ভালনারেবল সেটুকু টেনে।

এই যেমন সেদিন ই ফেসবুকে একটা পোষ্ট দেখলাম -
লেখক বলেছেন: ও আপনি এয়েছেন!!
বিষয়টা মজার না হলেও ইন্টারেস্টিং- তবে আমাদের আদি পুরুষেরা জ্ঞানী ছিলেন, উঁনারা দৈববাণী পেয়েই হোক কিংবা নিজেদের দুরদর্শীতাতেই হোক এমন দিন আসবে বুঝতে পেরেছিলেন :)। ভবিষ্যতে পুরুষদের আকাল যদি হয় এই ধরণীতে- তবে নারীরা লড়বে কার সাথে? তাদের নিয়ে এত কাব্য, কথা সুর, গল্প গাঁথা আত মিথ রচিবে কাহা্রা? ভেবে দেখেন বিষয়টা সুখকর হবে না মোটেও!
আমি তাও খুঁজে খুঁজে নিরীহ ছবিগুলো দিয়েছি-কেননা নিজেও এইসবে ভয় পাই :)


কেন মহাশয় আমার কি আওয়ার কথা !!!! এয়েছি পড়েছি , মজা ও নিয়েছি মন্তব্যে !
হোপ আপনাদের আদি পুরুষদের মত আপনারা ও কিছুটা জ্ঞান লাভ করবেন ;) আহমেদ জী এস ভাইয়ার পোষ্ট ব্লগার কলা বাগানের মন্তব্য সবকিছু মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে মোটামুটি এ নিয়ে সবাই অবগত এবং গবেষণারত ও। নিশ্চয়ই বন্যপ্রাণী সুরক্ষা আইন :p ধরনের পুরুষ সুরক্ষা বিষয়ক সমাধান চলে ই আসবে। আমাদের প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা, প্রাকৃতিক প্রয়োজনেই সেটা জরুরী।

আমি আসলে মজা করে যে নারীস্থান বুঝিয়েছি সেটুকু হচ্ছে , সেই যে আমাদের সমাজের আদি ও অকৃত্রিম এক ধারনা ও বিশ্বাস " পুরুষ ছাড়া বংশ রক্ষা হয় না " । যে পরিবারে ছেলে নেই তাদের সামাজিক হেনস্থা সাথে মেইল সুপ্রিমিসি এসব যে আসলেই যে কতো ভালনারেবল সেটুকু টেনে।

এই যেমন সেদিন ই ফেসবুকে একটা পোষ্ট দেখলাম -

সেসব অন্য আলোচনার অবশ্য।

তবে পুরুষের আকাল হলে ঝগড়া মারামারি বাদ দিলাম - ক্রাশ খাবো কিভাবে সেই চিন্তায় ই ঘুম হারাম হয়ে যাবে :P

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: মন্তব্যটা দুবার এসেছে। একবার করে দিন- এটা মুছে প্রতিউত্তর দিব।

৩২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সোহানী বলেছেন: যা ভাবছিলাম মনিরাই তা বলে দিলো। ;)

নারীস্থান এখন সময়ের দাবী............ হাহাহাহা

চমৎকার ব্যাখ্যা সহ পোস্ট ভালোলাগা রইলো।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:০০০

লেখক বলেছেন: আমি মনে প্রাণে ভাই এমন দিন আসুক
আমরা নরকে কিংবা স্বর্গে বসে নারীদের হাহাকার আর হা-হুতাশ দেখব :)

দেখব বাঙলা ছবির গায়িকারা কাদের উদ্দেশ্য করে গায়;
রূপে আমার আগুন জ্বলে যৌবন ভরা অঙ্গে
প্রেমের সুধা পান করে যাও হায়রে আমার দেওয়ানা :`<


সোহানী আপু বেগম রোকেয়া' র সময় থেকে সময়ের দাবী এইটা। আশা করছি ৪০০ বছর পর ও পুরুষদের নখড়া না কমলে সেই দাবী নিয়ে লেখালিখি হবে B-))

কেনো লেখক ভাই আপনি মনে প্রাণে এমন কিছু চাচ্ছেন ? আমরা কি আপনার পোষ্টে +++ দেই না ? যথেষ্ট মন্তব্য করি না ? কেনু কেনু কেনু !!!!!

আর ছবির কথা বলছেন ? সেসব ব্যাপার না হিন্দি ছবির এই গানটা দেখেন। মুভি তে কতকিছু সম্ভব - সব মেয়ে মিলে দেখেন কেমন ধুম মাচাচ্ছে ! Gore Gore O Banke Chhore

৩৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৫২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মিরোরডডল বলেছেন:




"মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাপ রে !!!!
কত অজানারে!!!
ব্যাপার টা খারাপ না এক সময় এভাবে পৃথিবী নারীস্থান হয়ে যাবে।"

"সোহানী বলেছেন: যা ভাবছিলাম মনিরাই তা বলে দিলো।

নারীস্থান এখন সময়ের দাবী............ হাহাহাহা"

মনিপু, সোহানীপু
আপুরা তোমরা এগুলো কি বলো ??? :-B
নারীস্থান…নো ওয়ে!!!!

I want men, love their company.
Very entertaining :P


হাহাহা চাপ নিওনা ডল নারী পুরুষ শুধু এভাবে এড দল আরেক দলের সাথে খুনসুটি তে এভাবে বলবে। আমার নিজের ও ক্রাশ খাওয়ার জন্য চাই।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: এইতো হাটে হাড়ি ভেঙে দিলেন:)
মন্তব্য দেখে ফেলেছি :``>>

৩৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৫৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মিরোরডডল বলেছেন:




কলাবাগান১ বলেছেন: পুরুষ প্রানীর এর ওয়াই ক্রমোজমে প্রায় ৫০০ জিন ছিল, সেটা গত ১৯০ মিলিয়ন বছরে কমতে কমতে এখন আছে ৫০ টা...আগামী ৫ মিলিয়ন এর মাঝে এই ক্রমোজম প্রানীকুল থেকে হারিয়ে যাবে....
পুরুষ বলে কোন প্রজাতি যে ছিল, সেটা ৫ মিলিয়ন বছর পরের জেনারেশন মিউজিয়ামে দেখতে যাবে....।

বলে কি !!!
পুরুষবিহীন প্রজনন সম্ভব এটা গুড-নিউজ নো ডাউট, অভিনব উদ্ভাবন :)
কিন্তু তাই বলে পুরুষ প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যাবে, এটাতো ভালো সংবাদ না :|


এই ১৯০ মিলিয়ন বছর ধরে তাহলে দেখা যাচ্ছে এমন ক্যারেক্টারের দিকে এগুচ্ছে পুরুষেরা যা তাদের অস্তিত্ব ধীরেধীরে বিপন্ন করে তুলছে- এই তথ্য উপাত্ত যেহেতু জানা গেলো নিশ্চয়ই নিজেদের শুধরে নেবেন আশা করা যায়। সাথে মেয়েদের যত্ন সহযোগীতা তো থাকছেই।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৯

শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক আছে আজ থেকে পাল্টায় গেলাম!
এখন কন পুরুষেরা টিকবে কি টিকবে না??

৩৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৫২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শের শায়েরীর একটা পোস্ট ছিল, যেখানে এ পদ্ধতিটা আলোচনা করেছিলেন। হযরত ঈসা (আঃ )-এর কুমারী মায়ের গর্ভের জন্মটা কি এই প্রক্রিয়ায়ই হয়েছিল না?

কঠিন সাবজেক্ট। দুইদিন সময় নিয়ে পড়লাম :)

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: তাই বলে আপনার মত গুরু ব্লগারের দুইদিন লাগল!!!
এটা যদি আপনি কঠিন বলেন তাহলে বাকি নবিশ ব্লগারেরা কি বলবে??
দুর্ভাগ্যজনকভাবে শের শায়েরীর পোস্ট টা আমার পড়া হয়নি।

হযরত ঈসা (আঃ )-এর কুমারী মায়ের গর্ভের জন্মটা কি এই প্রক্রিয়ায়ই হয়েছিল না?~ এটা আল্লাহতায়ালা-ই ভাল জানেন।

৩৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:১৩

কলাবাগান১ বলেছেন: @ঈশ্বরকণা
অল্প কিছু জিন ওয়াই ক্রমোজম থেকে অন্য ক্রমোজমে স্হানান্ত্ররিত হয়েছে কিন্তু মেজোরিটি হারিয়ে গিয়েছে...। To change location of genes, you need homologous sequence (similar DNA sequences between the chromosomes) to allow (crossing over/recombination) that will make chromosomes to exchange gene segments. But Y chromosome is so unique, it does not have any similarity with other 45 chromosome- so no opportunity to do recombination with other chromosomes.
Yes XX (chromosomally female) can be male if SRY from Y is located on X chromosome but those translocation is extremely rare. Same way XY (chromosomally male) can become female if androgen receptor is not working.

০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: ভাই কলাবাগান১; এমন উদ্ধৃতি দিলে একটু রেফারেন্সটা দিলে সুবিধা হয়।
ঈশ্বরকনা বলেছেন; কিন্তু ওয়াই ক্রমোজমের জিনগুলো যা ধারণা করা হতো হারিয়ে গেছে সেগুলো আসলে একবারেই হারিয়ে যায়নি।সেগুলো রিলোকেট করেছে অন্য ক্রমোজমে।
~এটা শুধু একটা ধারনা মাত্র। ব্যাপক গবেষণার প্রয়োজন। এসব ব্যপারে কোন তত্ত্ব বা গবেষণালব্ধ ফলই শেষ কথা নয়।
আমাদের এখনো অনেক অনেক কিছু জানা বাকি- অনেক পথ পেরুতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে তথ্যের জন্য- আমি উপযাজক হয়ে উত্তর দিলাম -দেখি ঈশ্বরকনা কি বলেন?

৩৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৫৯

জুন বলেছেন: আমি তো ভাবলাম আমার দ্বিতীয় মন্তব্য দেখে আপনি মনিরার মত একাধিক মন্তব্য করে আমার মন্তব্যের পরিমান ( trp) বাড়িয়ে দিবেন। এ দেখি উল্টো ব্যাপার =p~ আমি তিনটা করলাম /:)

০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৩১

শেরজা তপন বলেছেন: মনিরা আপু মনে দৌড়ের উপর মন্তব্য করেছেন- উনিও বুঝতে পারেন নাই যে উনি এতগুলো মন্তব্য করে ফেলেছেন :)
সবগুলো মন্তব্য দিয়ে আরেকখানা পোস্ট হয়ে যায় নিশ্চিত!

আপনি আমার টি আর পি বাড়াচ্ছেন যখন এখন থেকে আমারও চেষ্টা থাকপে আপনার পোস্টের টি আর পি বাড়ানোর :)
টেনশন নিয়েন না ইমরোজ৭৫ এর মত শুধু লিখে যাব 'সুন্দর'! মিনিটে পাঁচবার =p~

৩৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:১৫

অশুভ বলেছেন: ইন্টারেস্টিং টপিক। অনেক স্টাডি করতে হয়েছে মনে হচ্ছে। সবার মন্তব্য দেখে মনে হচ্ছে হয়ত একসময় কোনো পুরুষ প্রাণীর অস্তিত্ব থাকবে না। চিন্তায় পড়ে গেলাম।

লেখায় ভালোলাগা।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৩৯

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মন্তব্য দেখলে মনে হয় পুরনো দিনের সেই সামুতে আছি- বয়স একলাফে ১০ বছর পিছিয়া যায় :)
বিবর্তনবাদ নিয়ে অনেকদিন পড়াশুনা করছিতো তাই এবিষয়গুলো খুব বেশী কঠিন মনে হয় না। তাছাড়া এর নব্বুইভাগ ভাষান্তর শুধু, আমার কৃতিত্ত্ব কম। অবশ্য এটাতো গল্প কবিতা নয়, এর অথেন্টিক তথ্য ও সুত্র আমাকে হুবুহু কপি করতেই হবে।

এত টেনশ্নের কি আছে- আমিতো মজা পাচ্ছি! পুরুষবিহীন ( আদপে সপ্নহীন ও শিল্পহীন) পৃথিবীতে নারীদের হাহাকার আর হতাশার দৃশ্য কল্পনা করে।

৩৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:১৮

কলাবাগান১ বলেছেন: আমিতো কোন উদ্ধৃতি দেই নাই, জাস্ট জেনেটিস্ক টেক্সটবুকে যা বলা হয়েছে সেটাই বলেছি....ওয়াই ক্রোমজম নিয়ে নিউজ এখানে
Losing Y chromosome

০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৪২

শেরজা তপন বলেছেন: নো প্রব্লেম ব্রাদার। আমি সুত্র চেয়েছি সেই লিঙ্কে গিয়ে বিস্তারিত পড়ার জন্য। যেটা দিলেন সেটাই পড়লাম- শুধু অবাক হলাম পুতিনের ছবি দেখে :)
ধন্যবাদ ফের মন্তব্যে আসার জন্য।

৪০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:১৬

বিটপি বলেছেন: @অশুভ, পুরুষ প্রাণীর অস্তিত্ব না থাকলে নারী প্রাণীরও থাকবেনা। নারীর জন্মের মূল উৎস হল তার পিতার এক্স ক্রমোসমবিশিষ্ট শুক্রাণু। কাজেই কখনও যদি পুরষের স্পার্ম থেকে ওয়াই ক্রমোসম হারিয়ে যায়, তবে মানুষকে কৃত্রিম উপায়ে পুরুষ বানাতে হবে নারীর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: ফের মন্তব্যে আসার জন্য ধন্যবাদ ব্রো।
@ অশুভ এর সাথে আমরাও শুনে শান্তি পেলুম!!

৪১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৫৪

অশুভ বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা পুরোনো ব্লগদিনের কথা মনে করিয়ে দিল শেরজা ভাই। যদিও আমি কোনো কালেই লেখক ছিলাম না, তবে সামুর নিয়মিত পাঠক ছিলাম। বলতে পারেন অলস পাঠক। কারও লেখা খুব বেশি ভালো না লাগলে মন্তব্য করা হতো না। আর আমিতো বরাবরই আপনার লেখার ভক্ত তাই আপনার পোস্টেই মনে হয় বেশি মন্তব্য করেছি।

@বিটপি ভাই: বাঁচালেন। তাহলে এত সহজে আমরা হারিয়ে যাচ্ছি না। আসলে খারাপ মানুষ দ্রুত হারায় না। ;)

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: লেখা্লেখি আপনি ইচ্ছে করেই এড়িয়ে গেছেন সম্ভবত! এখানে খানিকটা অলস মানতেই হয় :)
আপনার মত ব্লগারেরা নিয়মিত হলে ব্লগ আরো জমজমাট হয়ে উঠবে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার ও ভাই ফের মন্তব্যে আসার জন্য। ভাল থাকুন- সুস্থ্ থাকুন।

৪২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:০২

নীল আকাশ বলেছেন: সবকিছুর ভিতরে কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যা খুঁজতে যাওয়া প্রথম শ্রেণীর বোকামী না নির্বোধের কাজ।
বিজ্ঞানের এখনো এত বড় হ্যাডম হয়নি সৃষ্টিজগতের সবকিছুর তৈরি কারণ ব্যাখ্যা দেবে।
অনেকেই পুরুষ প্রাণীর অস্তিত্ব না থাকা নিয়ে ভয় পাচ্ছেন।
সৃষ্টিকর্তা না চাইলে এরা হারিয়ে যাবে। উনি না চাইলে বিজ্ঞানও তাকে রক্ষা করতে পারবে না।
অনেক বড় লেখা পড়তে অনেক সময় লাগলো।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: বোকামী ও নির্বোধের কাজ হলেও মানুষ চেষ্টা করে। আর এখানেই মানুষের বিশেষত্ব!

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যে আসার জন্য। ভাল থাকবেন।

৪৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৩

ঈশ্বরকণা বলেছেন: আসলে আমি ক্রমোজোমের জিন রিলোকেশনের যে কথাটা বলেছি সেটা ঠিক ধারণা নয়। আমি অবশ্য শিওর না যে ক্রমোসোমের ঠিক কত পার্সেন্ট জীন রিলোকেট করেছে আর কত পার্সেন্ট হারিয়ে গেছে যেটা কলাবাগান১ বলেছেন। জিন রিলোকেশনের কথাটা মানুষের জেনোম রিসার্চের লিডিং ইনস্টিটিউশন আমেরিকান National Human Genome Research Institute (NHGRI)-এর খুবই সাম্প্রতিক একটা ভাষ্য। এটা আমেরিকান গভর্নমেন্টের National Institutes of Health (NIH) একটা অংশ । কলাবাগান১ যেটা বলেছেন যে y ক্রোমোজোমের ৫০০ জিন গত ১৯০ মিলিয়ন বছরে কমে এখন ৫০ হয়েছে সেটা সত্যিই। এর থেকে যে একটা ডিবেট তৈরী হয়েছে তার কথাই আসলে কলাবাগান১ বলেছেন, '---আগামী ৫ মিলিয়ন এর মাঝে এই ক্রমোজম প্রানীকুল থেকে হারিয়ে যাবে....।' কিন্তু এটা চূড়ান্ত কোনো রিসার্চ কনক্লুশন না বরং এটাকে বলা যায় একটা কমন আশংকা কিছু রিসার্চারের । ব্রিটিশ সাইন্টিস্টরা প্রথম মনে হয় এই তথ্যটা প্রকাশ করেন কয়েক বছর আগে । তখন থেকে ব্রিটিশ রিসার্চারদের মধ্যেই এই নিয়ে দুটো স্পষ্ট গ্রূপ তৈরী হয়েছে -এক দল কলাবাগান১ যেভাবে বলেছেন সেটা সমর্থন করছেন অন্যদল ঠিক বিপরীত কথা বলছেন । এ নিয়ে অনেক রিসার্চ পাব্লিকেশনই আছে । এমনকি এটা ব্রিটিশ ট্যাবলয়েডগুলোরও আলোচনার বিষয়বস্তুতে পরিণত হয়েছিল কয়েক বছর আগে। তাই ওটা নিয়ে আমি আর কিছু বলতে চাইছি না । কিন্তু আমি একটা বার্কলে রিসার্চের কথা জানি যেটা কয়েক বছর আগে পাবলিশ হয়েছিল । ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলের Department of Integrative Biology-র পোস্ট ডক্টরাল ফেলো ইভুলুশনারি বায়োলজিস্ট Melissa A. Wilson Sayres-আর কো-অথরবার্কলে প্রফেসর Rasmus Nielsen-এর জয়েন্ট পাবলিকেশন "Natural Selection Reduced Diversity on Human Y Chromosome" -এ 'বলেছেন "A comparison of Y chromosomes in eight African and eight European men dispels the common notion that the Y‘s genes are mostly unimportant and that the chromosome is destined to dwindle and disappear." এই রিসার্চ পাবলিকেশন আরো বলেছে যে বেশ কিছু ম্যামালই তাদের y ক্রোমোসোম সম্পর্ণই হারিয়েছে কিন্তু তবুও তাদের মেল্ আর ফিমেল দুই-ই আছে আর তাদের রিপ্রোডাকশন সিস্টেমও স্বাভাবিক ভাবেই কাজ করছে অফস্প্রিং জন্মদানের বিষয়ে " and the human Y is going to stick around for a long while”। কোথাও আমি পড়েছিলাম ঠিক মঈন নেই যে আমেরিকায় মনে হয় এখন প্রায় ৭০০০ পুরুষ আছে যাদের শরীরে কোনো y ক্রোমোজোমই নেই কিন্তু তাদের জীবন খুবই স্বাভাবিক ! সে জন্যই আমি কলাবাগান১-এর মন্তব্যের ব্যাপারে NHGRI-র ভাষ্যের কথা বলেছিলাম।আমার নিজস্ব কোনো মন্তব্য আসলে নেই এই ব্যাপারে। বিরাট মন্তব্য হয়ে গেলো। আশাকরি আর কিছু বলার দরকার নেই আমার পক্ষ থেকে । Спасибо ।

৪৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:০৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার সাইন্স ফিকশন উপন্যাসের কথা জানতাম না দয়া করে একটু নামটা বলবেন

উপন্যাসের নাম ছিল নিউক। এটা নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম এখানে

০৮ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে লিংকটা দেওয়ার জন্য।লিংকে গিয়ে দেখে এসেছি।

৪৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: বিরল তথ্য, আমার অজানা তো বটেই। সৃষ্টি রহস্য নিয়ে জানার কোন শেষ নাই। আমাদের জ্ঞান ও চিন্তাশক্তি কতই না সীমিত!
এমন একটা 'খটমটে' (শব্দটা আমার নয় কিন্তু, আপনার, ১ নং প্রতিমন্তব্যে!) বিষয়ের উপর লিখার যে সাহস করেছেন, সে জন্যেই আপনার সাধুবাদ প্রাপ্য। আর লেখাটা পড়া শেষ করে মনে হলো, একটি অসাধ্য সাধন করেছেন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৩৯

শেরজা তপন বলেছেন: কদিন আগে আমি কি জানতাম আমিও মূল নিবন্ধ গুলো পড়তে গিয়ে বারবার চমকে গিয়েছি।
আমার জানাশোনার সীমাবদ্ধতার জন্য অনুবাদ করতে গিয়ে বারবার হোঁচট খেয়েছি তারপরও সাধ্যমত চেষ্টা করেছি। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমার খুব ভালো লাগলো -আপনি বরাবরই প্রশংসায় বেশ উদার।
আপনি ভালো থাকুন সুন্দর থাকুন আপনার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করছি।

৪৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: কলাবাগান১ এর ১৩ নং মন্তব্যটা আমাকে চমকে দিল! সত্যিই কি তাই হবে? ভাগ্যিস ৫ মিলিয়ন বছর আগেই জন্মে গেছি!
"নারীস্থান…নো ওয়ে!!!! (২১ নং মন্তব্য)" - এগ্রীড!

২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৩৬

শেরজা তপন বলেছেন: এ বিষয় নিয়ে আহমেদ জী এস ভাইয়ের দারুন একটা নিবন্ধ আছে। এই মুহূর্তে শিরোনামটা মনে পড়ছে না আপনি কষ্ট করে একটু পড়ে নেবেন। খুব ভালো লাগবে। একদম সহজ সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি কিভাবে কি হবে বা হতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.