নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
ফের সামুর স্বর্নযুগের ‘কৈতক’ দিয়ে শুরু করছি( খোল নলচে পাল্টে দিয়েছি);
টিনা গতকাল বলেছে আজ রাতে ওদের বাসায় আসতে; ফিক করে হেসে ফর্সা মুখখানি আপেলের মত লাল রাঙ্গা করে লাজুক রহস্যময়ী ঢঙ্গে বলল ‘ জরুরী কথা আছে।'- অবশ্যই যেন সুমন যায় ওর বাসায়।
সুমন মনে মনে ধেই ধেই করে নাচছে। তাঁর মনে হোল; সে নিশ্চিত বাসায় একা থাকবে- আর একা থাকা মানে ‘আজিকে কাম তামাম হবে’। কি করিবে সে সারাদিন ভেবে কুল পায় না!!
আচমকা তাঁর মনে হোল কনডমের কথা। সবকিছু ভেবে চিন্তে পরিকল্পনা মাফিক আগাতে হবে।
কনডম কেনা মেয়েদের সেনেটারি ন্যপকিন কেনা থেকেও যে কঠিন কর্ম তাঁর আগে জানা ছিল না। মোড়ের দোকান ছেড়ে সে গেল বহুদূর অন্য পাড়ায় যেখানে তাঁর চেনা জানা কেউ নেই।
সামনে ঔষধের দোকানের সারি। ক্যাঁচরা ক্যাচরা পুলাপান ফার্মেসিতে বসা। ওদের কাছে কনডম চাইতে গেলে ফিচেল হাসি দিবে। সে অনেক ভেবে এক বয়স্ক বিক্রেতার দোকেনের সামনে দাড়াল! অপেক্ষা করছিল খদ্দের বিদায়ের। দোকান একদম খালি পেয়ে সে মুরুব্বির সামনে গিয়ে আঙ্গুল তুলে ‘লাল কামুক ঠোটে টসটসে স্ট্রবেরি’ ছুঁয়ে থাকা প্যাকেটটার দিকে ইঙ্গিত করল। মুরুব্বী এসব দেখে অভ্যাস্ত- তিনি ইশারায় বুঝে গেলেন।
-কয়টা?
সুমন আমতা আমতা করে বল্ল, -একটা।
-একটা নিয়ে কি হবে? মাঝে মধ্যেইতো লাগবে – এক বক্স নিয়ে যান। ২৫ ভাগ কমিশন পাবেন।
সুমন শুধু ঘাড় কাত করে, দোকানী প্যাকেটটাএকটা ঠোঙ্গায় ভয়ে দিলে- বিল মিটিয়ে নিয়ে আসল।
সন্ধ্যে নামতে না নামতেই টিনা বার বার ফোন দিচ্ছে। এদিক ওদেইক ঘুরে একটু রাত করেই সুমন গিয়ে টিনাদের দরজার সামনে গিয়ে ডোর বেল দেবার আগে পকেটটা ভাল করে চেক করে আশ্বস্ত হোল।
ওকে ভীষন অবাক করে দিয়ে দরজা খুলল টিনার মা। পেছনেই দাঁড়িয়ে টিনা মিট মিট করে হাসছে। ওর পাশেই দাঁড়িয়ে সম্ভবত তাঁর বাবা।
সুমন সোফায় মাথা নিচু করে ঘেটি যতটুকু বাঁকা করা যায় এইভাবে যুবুথুবু মেরে বসে আছে।
টিনার মা ভাবছে, আহা ছেলেটা কি ভদ্র লাজুক-এমন জামাই তাঁর চাই। বাবা ভাবছে, এ দেখি একেবারে মেয়েলি চরিত্রের- এমন বলদ লাজুক ছেলে তাঁর জামাই হবে অসম্ভব।
টিনা বেশ অবাক- সুমন তো বেশ চটপটে ডেয়ারিংগ ছেলে, আজ ওর কি হোল এমন মাথা নিচু করে বসে আছে? সে সুমনের পাশে বসে কনুই দিয়ে গুঁতো দিয়ে ইশারায় জিজ্ঞেস করল- ‘ঘটনা কি’?
সুমন মাথা নিচু করেই ঘাড় ঘুরিয়ে ফিস ফিস করে বল্ল’- আমি কি আগে জানতাম তোমার বাপে কনডম বেঁচে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~
প্রতিটি ঘরের গল্প;
১। আমার এক বন্ধু সদ্য বিয়ে করেছে। বিয়ের দিন সাতেক বাদে দেখা- কুশল বিনিমতের সময়ে তাকিয়ে দেখি মুখখানা শুকিয়ে আমস্বত্ত্ব হয়ে আছে! কাহিনী কি- তারে এক পাশের চিপায় নিয়ে জিজ্ঞেস করলাম?
ধারনা হচ্ছিল সিঙ্ঘভাগ অনভিজ্ঞ বাঙ্গালীর মত বিড়াল মারতে গিয়ে নিজেই কাইত হয়ে গেছে
প্রথমে বলতে চায় না- না এমনি, আমতা আমতা করে।
চেপে ধরলে বেশ সঙ্কোচে বলল, কাউরে বইলো না। এত তাড়াতাড়ি বাচ্চা নিতে চাই না। মোটা হয়ে যাবার ভয়ে বউ পিল খাবে না। অগত্যা... কিন্তু সমস্যা হইল যতবার কনডম লাগাইতে যাই ততবার ফেটে যায়। এর কোন সাইজ টাইজ আছে নাকি অন্য সমস্যা? কাম কাজ তো পুরা বন্ধ- কোনদিক দিয়ে প্যাচ লেগে যায়।
আমি কেমনে কনডম পরিধান করে সেটা জানতে গিয়ে বুঝলাম- সেও শত শত অনভিজ্ঞ বাঙ্গালীর মত কনডম ব্যবহারের নিয়ম জানেনা। সে এখনো উল্টা করে চেষ্টা করছে- যতবার লাগাতে যায় জোরাজুড়ি করতে গিয়ে ততবার ছিড়ে ফেলে!!
২. মেয়েদের মা দাদী-নানী কাজিন শিখিয়ে দেয় ‘নো পিল! শেষমেশ পুরুষ তাঁর বিশেষ মজার খানিক অংশ জলাঞ্জলি দিয়ে কখনো বা বউ-এর দাবড়ানিতে উইকেন্ডের আগে গভীর রাতেও ফার্মেসীতে ছোটে 'টুপি' কিনতে। বিশেষ সুখের আশায়- থিন, আলট্রা থিনের খোঁজ। চরমতম মুহুর্তে সেটা যদি ফেটে যায় তবে মহা কেলেঙ্কারি!! পরদিন সকালে বিশাল টেনশন নিয়ে কাঁচুমাচু মুখে পুরুষ মহাদয়ের অপরাধীর মত বসে থাকে আর বিবি সাহেবের ফোঁস ফোঁস! চোখে চোখ পড়লেই অগ্নি বর্ষন’ তোমারে দিয়ে যদি একটা কাজ ঠিক মত হইত’।
লে হালুয়া’ কনডম কি আমি বানাইছি?’
৩. পিচ্চি পাচ্চারে নিয়ে শান্তি নেই। ঘরের সবখানে তাদের খোঁজ তল্লাশি চলে! কেউ একজন ম্যাট্রেসের নীচে কখানা রঙ্গীন প্যাকেট পেয়ে মায়ের কাছে এনে বলে’ মা এইগুলা কি চকলেট না চুইঙ্গগাম- আমাকে না দিয়ে লুকিয়ে রেখেছিলে কেন?’ আশে পাশে মুরুব্বী না থাকলে তা ও বাঁচোয়া। থাকলে কেলেঙ্কারির একশেষ! মা থতমত খেয়ে চরম লজ্জা পেয়ে কখনো ওগুলো কেড়ে নিয়ে দু’ঘা বসিয়ে দেয় কিংবা এই বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার পেয়ে বাবার হাতে সোপর্দ করে।
বাবা পুরুষ বেচারা’ হাতে মুখে লুব্রিকেন্ট মাখিয়ে সেগুলো ফুলিয়ে দেখায়- এটা নেহায়েত ‘বেলুন’ সেটা প্রমান করতে!’
এক সময় মফস্বল বা গঞ্জের মুদি দোকানে দেদারসে রাজা কনডম বিক্রি হত। দোকানের সামনে সারিবদ্ধভাবে ঝুলিয়ে রাখত সেই কনডমের প্যাকেট। বড়দের সেই নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা চিল না। সেসব দেখে কেউ লজ্জাও পেত না ছিঃ ছিঃ-ও করত না। সেসবের ব্যাবহার সিঙ্ঘভাগ যুবক ও বয়স্ক পুরুষেরা না জানলেও - কচিকাঁচা আর সদ্য কিশোরেরা ঠিকই জানত।
আমরা বলতাম 'ফটকা'-কেউ কেউ একটু শুদ্ধ করে 'বেলু্ন' বলত! এত সস্তায় এমন মজার খেলনা আর কি তেমন ছিল। শুধু ছেলে শিশুরা নয় মেয়ে শিশুরাও সেই ফটকা ফুলিয়ে সারা মুখে লিউব( লুব্রিকেন্ট) লাগিয়ে ম্যাসাকার করে ফেলত। লাল, নীল,সবুজ, হলুদ কত রকেমের ফটকা-ই না মিলত তখন! কেউ কেউ ওর মধ্যে পানি ভরে ছোট ছোট আঙ্গুরের থোকা বানিয়ে ঘরের কোনে ঝুলিয়ে রাখত।
~ আদ্যিকালের কনডম
তখনতো বুঝুনি ছাই, কয়েক হাজার বছর ধরেই পুরুষেরা নিজেদের গুপ্ত অঙ্গের গলায় ফাঁস পড়ানোর চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন নাকি! নাড়ি, ভুড়ি, অন্ডকোষের থলি, ভেড়ার চামড়া থেকে শুরু তেলযুক্ত সিল্কের কাগজ, লিনেনের চাদর,খুব পাতলা ফাঁপা শিং থেকে শুরু করে কিছুই বাদ যায়নি।অবশেষে অধুনা বৈজ্ঞানিকরা সবার অঙ্গে ফিট হয় এমন দারুন একখানা রাবারের( ল্যাটেক্স কিংবা পলি ইউরিথাইন) ক্যাপ আবিস্কার করেছেন,যা জন্মহার আর যৌনবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে চরম কার্যকর! আবিস্কারটা চমকপ্রদ সন্দেহ নেই কিন্তু বড্ড একটা ক্ষতি করে দিল বিশ্বের তাবৎ পুরুষকুলের- তারা শতভাগ প্রাকৃতিক যৌনসুখ থেকে চিরতরে বঞ্চিত হল! পুরুষদের অধিকাংশ ক্যারিশমা-ইতো নারিদের দৃষ্টি আকর্ষন আর মনোরঞ্জনের জন্য। নিজেরা স্বাদ বঞ্চিত হলে কি হবে বিপরীত লিঙ্গকে এক্সট্রা প্লেজার দেবার জন্য শতেক রকমের গন্ধ, রঙ আর খাঁজ,ঘাস, দূর্বা সহ জুড়ে দিল।
আর্জেন্টিনার বুয়েন্সায়ার্সে পুরুষের শৌর্য বীর্য আর অহঙ্কারকে টুপি পরিয়ে রাখা হয়েছে
এদেশে এখনো অধিকাংশ পুরুষেরা কনডম কিনতে লজ্জা পায় আর পশ্চিম কিংবা প্রাচ্য সবখানেই অতি আধুনিক রমণীরা ভ্যানিটি ব্যাগে এসবের প্যাকেট নিয়ে ঘুরে বেড়ায়।
বেশ কিছুদিন আগে না; মেলিন্ডা-বিল ফাউন্ডেশন বেশ টাকা পয়সা দান করেছেন নেক্সট জেনারেশন কন্ডোম আবিস্কারের জন্য। ওদিকে ব্রিটিশেরা নাকি অলরেডি স্মার্ট কন্ডোম আবিস্কার করে ফেলেছে(ডিভাইসটি,যা আসলে কনডমের গোড়ার চারপাশে ফিট করে এমন একটি আংটি,যা আপনার লিঙ্গ এবং যৌন সম্পাদনের প্রতিটি দিকের পরিসংখ্যান সরবরাহ করতে পারে যা আপনাকে সত্যই কখনও জানার দরকার ছিল না -যেমন কত ক্যালোরি পুড়ছে ইত্যাদি! -সামনে পুরুষেরা আরো কত দুর্ভোগে পড়বেন কে জানে- কি দিন আইল।)
- সুপার কনডম
টেক্সাস এএন্ডএম ইউনিভার্সিটি হেলথ সায়েন্স সেন্টারের ভারতীয়-আমেরিকান বিজ্ঞানীদের একটি দল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ একটি নতুন হাইড্রোজেল কনডম আবিষ্কার করেছে। এতে শুধু ভেষজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টই থাকে না; কনডম কোন কারনে ফেটে বা ছিড়ে গেলে এইচআইভি ভাইরাসকে মেরে ফেলে, তবে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আনন্দ বাড়াতেও সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে তিনি এইডসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যোগদানকারী নতুন বড় খেলোয়াড় আবিস্কার করেছেন।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
জন্ম নিরোধের জন্য মেয়েদের অনেক উপায় আছে কিন্তু ছেলেদের মাত্র তিনখানা ( জেল আর ফোম-টোম বাদে); হস্ত, ভ্যাসেকটমি করে চিরদিনের পুরুষ হবার অহঙ্কার বিসর্জন কিংবা সুরক্ষা টুপি। তবে হ্যা’ একটা ব্যাপার মানতে হবে যৌনবাহিত রোগ ( কিছু রোগ মেয়েদের মধ্যে সুপ্ত অবস্থায় থাকে-পুরুষ সঙ্ক্রামিত হয়) থেকে পরিত্রাণের অব্যার্থ উপায় হচ্ছে কনডমের ব্যাবহার। কনডম না হলে শুধু ‘এইচ আই ভি’তে কত কোটি লোক মারা যেত তাঁর ইয়ত্তা নেই।
পুরুষদের জন্মনিরোধের অপশনগুলো জানার জন্য এখানে ক্লিক করুনঃ Click This Link
ভেবেছেন কখনো কনডম শরির আর পরিবেশের কি ক্ষতি করে???
২০০১ সালের একটি সমীক্ষায় বলা হয়েছে যে মানুষ নিয়মিত কনডম ব্যবহারের তুলনায় খাদ্য ও তামাক থেকে ১০০০ থেকে ১০০০০ গুণ বেশি নাইট্রোসামিনের(নাইট্রোসামিন নাইট্রেটস বা নাইট্রাইটস এবং নির্দিষ্ট অ্যামাইনগুলির মধ্যে একটি বিক্রিয়া দ্বারা গঠিত হয়। প্রসেসড মাংস, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়, প্রসাধনী এবং সিগারেটের ধোঁয়ার মতো বিভিন্ন ধরণের ভোক্তাদের পণ্যগুলিতে নাইট্রোসামিন পাওয়া যায়। তবে নাইট্রোসামিন শক্তিশালী কার্সিনোজেনিক যৌগ হিসাবে বিবেচিত হয় যা মস্তিষ্ক, ফুসফুস, লিভার, পেট, খাদ্যনালী, কিডনি, মূত্রাশয় এবং অনুনাসিক সাইনাসের মতো বিভিন্ন অঙ্গ এবং টিস্যুতে ক্যান্সার সৃষ্টি করে।) এক্সপোজার পায় উপসংহারে আসে যে কনডম ব্যবহার থেকে ক্যান্সারের ঝুঁকি খুব কম। যাইহোক, জার্মানিতে ২০০৪ সালের একটি গবেষণায় পরীক্ষা করা ৩২টি কনডম ব্র্যান্ডের মধ্যে ২৯ টিতে নাইট্রোসামাইন সনাক্ত করা হয়েছে এবং একটা গবেষনায়এসেছে যে কনডম থেকে খাবারের নাইট্রোসামিন এক্সপোজার থেকে ১.৫ থেকে ৩ গুন বেশী হতে পারে।
ডিসপোজেবল কনডমের অতিরিক্ত ব্যাপক ব্যবহার আবর্জনা এবং ল্যান্ডফিলের মাধ্যমে পরিবেশের উপর তাদের প্রভাব সম্পর্কে উদ্বেগ উত্থাপন করেছে, বিশেষভাবে কনডমকে ধ্বংস না করে পোড়ালেও ক্ষতি না পোড়ালেও ক্ষতি একটা দীর্ঘস্থায়ী একটা সল্পস্থায়ী প্রভাব ফেলে পরিবেশের বিশেষ করে পলিউরেথেন কনডম, প্লাস্টিকের একটি রূপ, বায়োডিগ্রেডেবল নয়, এবং ল্যাটেক্স কনডমগুলি ক্ষয় হতে অনেক সময় নেয়। বিশেষজ্ঞরা, কনডমগুলিকে ট্র্যাশে ফেলার পরামর্শ দেন কারণ সেগুলিকে টয়লেটে ফ্লাশ করা (যা কিছু লোক) ময়লার লাইনে ব্লকেজ এবং আমাদের মত দেশে অপরিকল্পিত ড্রেনেজ এর কারনে এগুলো পরিবেশের উপর মারাত্মক হুমকি হতে পারে। সবচেয়ে সমস্যা হোল কনডম প্যাকেজ করা প্লাস্টিক এবং অ্যালুমিনিয়ামের মোড়কগুলিও যা বায়োডিগ্রেডেবল নয়। পার্কের মতো পাবলিক প্লেসে কনডম বা মোড়ক ফেলার কারনে একটি স্থায়ী বর্জ্য সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
যদিও বায়োডিগ্রেডেবল ল্যাটেক্স কনডম ভুলভাবে ধ্বংস করলে পরিবেশের ক্ষতি হয়। ওশান কনজারভেন্সি অনুসারে, কনডম প্রাকৃতিক জলের আধার, সামুদ্রিক পাণী, জলজ উদ্ভিদ ও কোরাল প্রাচীরের জন্য চরম হুমকি হয়ে দাড়িয়েছে।
আমারতো মনে হয় এ বিষয়ে শীর্ষে আছে চীন- আপনার মত কি?
অতএব আসুন আমরা জেনে নিই সুরক্ষা টুপির বিকল্প কি কি ব্যবহার আছেঃ ( সৌজন্যেঃ নিউজ ২৪ South Africa's number 1 property portal)
কনডমের বিকল্প ব্যবহার;
১. আপনি যখন বাইরে, বৃষ্টিতে বা ভ্রমণে থাকেন তখন আপনার মোবাইল ফোনকে বৃষ্টির পানি থেকে রক্ষা করতে।
২. বরফ বাক্সে বরফের প্যাক দিয়ে কোন কিছু হিমায়িত করা বা কোল্ড প্যাক এর বিকল্প।
৩. সিডি পরিষ্কার করুন।
৪. এটি গুলতি মত ব্যবহার করা যায়—এর মাথা ছিঁড়ে গারডার বানানো যায়।
৫. জল বেলুন বা জল সঞ্চয়ের জন্য সহজে বহনযোগ্য চমৎকার একটা আধার।
৬. বুট এবং জুতা তেল চকচকে করার জন্য। ( আমি কিন্তু করি না)
৭. বৃষ্টির মধ্যে পিস্তল কাভার করে নেয়া যায় - গুলি করার জন্য আপনাকে এটি খুলে নেওয়ার দরকার নেই
০৯. এর লুব্রিকেন্ট শুষ্ক চুলকে চমৎকার তেল চকচকে করে ( এটাও আমি করি না)
১০. সাঁতার কাটার সময়, এটি ক্যান্ডিরু নামক ছোট ক্যাটফিশ থেকে রক্ষা করার জন্য একটি কনডম হিসাবে ব্যবহৃত হয়, যা প্রস্রাব এবং রক্তের প্রতি আকৃষ্ট হয় (এবং মূত্রনালীতে ঢুকতে পছন্দ করে)।
১১. শরীরের মধ্যে মাদক পাচার করার জন্য বহুল ব্যবহৃত। ( খারাপ উদাহরণ)
১২. প্রত্নতাত্ত্বিকরা গবেষণার জন্য স্ট্যালাকটাইট থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করতে কনডম ব্যবহার করুন।(উপরের ছবি লক্ষ্য করুন)
১৩. পরিবহনের সময় মাইক্রোফোন রক্ষা করতে (নন-লুব্রিকেটেড মাইক্রোফোন ব্যবহার)।
আহারে কোথা থেকে কোথায় এলাম!! শুরু করলাম পুরুষ হবার যন্ত্রনা দিয়ে আর শেষ করলাম কনডোমের বিচিত্র ব্যবহার দিয়ে!!!!
**********
~ পুরুষ হবার যন্ত্রণা'র আগের পর্বগুলোর জন্যঃ
কেন শুধু পুরুষদেরই মরে যেতে হয় কিংবা পুরুষরা-ই মরে যাবে বলে কেন ভাবা হয়?
বাঙ্গালী পুরুষ 'নারী মন' বুঝতেই দিশেহারা!
বয়ঃসন্ধিকাল-১
বয়ঃসন্ধিকাল- ২
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: বেলুন হলে তবে যাও রক্ষে -সুরক্ষা টুপি হলে তো কথাই নেই বিজয় দিবসের একদম ইজ্জত পাংচার
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯
নতুন বলেছেন: জীবনের প্রথম কন্ডম কেনার অভিঙ্গতা আসলেই মনে থাকে সবার
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১১
শেরজা তপন বলেছেন: ফ্রি পাইছি
কিনি নাই তাই অভিজ্ঞতা নাই¡ হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ
৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন,
দারুন সব রম্য নিয়ে তথ্যবহুল পোস্ট।
তবে সুরক্ষা টুপি পুরুষের সাময়িক যন্ত্রনার কারন হলে্ও দু' পয়সার কেরানীকুল পুরুষকে আজীবনের জন্যে গোটা দশ পনেরো পোষ্য ঘাড়ে নিয়ে হাসফাঁস করা থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছে। কি ঠিক কিনা ?????
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২২
শেরজা তপন বলেছেন: ছোট মুখে বড় কথা; আপনি কি 'উনিশ শতকের বাঙালি মেয়েদের যৌনতা' বইটা পড়েছেন?
সেখানে কলকাতার অভিজাত ব্রাহ্মণ বাঙালিদের কিভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করত সে বিষয়ে দারুন সব তথ্য আছে। বহু তিথি তত্ত্ব ঘেটে বছরে মাত্র একবার স্ত্রীর উপগত হতেন তারা। ছা পোষা কেরানীরা এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে খারাপ হয় না কনডমের পয়সাটা তো বেঁচে যাবে অন্তত!
চমৎকার ও সরস মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রথমটার লাস্ট ডায়ালগ পড়েই আমি হাসতে হাসতে শ্যাষ। তাই ওটার প্রতিক্রিয়া আগে জানাইয়া গেলাম। যাই পরের গুলোতে
ও, টিনার বাবা কেন সুমনকে চিনতে পারলো না? কৈতুক কৈতুকই, এজন্য চিনতে পারে নাই
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: এইজন্যই বুঝদার লোকের কাছে এসব ফাচুকি কৈতক কৈতে নাই। এরা খালি বুল দরে
~প্লিজ ভাই আমার একেবারে শ্যাষ হয়েন না একটুখানি থাকেন। পরের মন্তব্যে আমিও আসছি পিছে পিছে....
৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চরম রসালো একটা খাবার, আই মিন পোস্ট। পড়তে পড়তে অস্থির হইয়া গেছি
প্রতিটি ঘরের গল্পের প্রথমটা - ঐ বলদ বন্ধু (স্যরি বলদ বলার জন্য, জানি যে এটা আপনার বন্ধু না, কেবল কৈতুক ) কীভাবে কী করেছিল যে ফেটে যাচ্ছিল? আমি তো ফাটিবার মতো কোনো কারণও দেখিতেছি না
ছোটো বেলায়, মাইরি বলছি, বেলুন অতি প্রিয় বস্তু ছিল। মেলায় গিয়ে তো আগে বেলুন কিনতাম। তবে একটা সময় সাদা বড়ো বেলুন পাওয়া যেতে লাগলো। ওটা আবার হালকা লাল বা অন্যান্য রঙেরও ছিল বোধহয়। ওগুলো ছিল সস্তা। তো বেশি করে কিনতাম। কিন্তু এগুলো ছিল আঠালো। কী করতাম, পানিতে ভালো করে ধুয়ে নিতাম এর নাম রাজা পুটকা ছিল। আমরা বেলুনরে কোনোদিনই বেলুন বলি নাই, পুটকা বলেছি মেলায় যেয়ে দেখতাম, এই পুটকা ফুলাইয়া সুতা দিয়া বাইন্ধ্যা রাখছে, আমরা সেগুলোও কিনতাম। দোকানে ঝোলানো বেলুন তো ছিলই। একবার এক মহিলা প্রচুর পরিমাণ মাগনা রাজা পুটকা পাইছিল সরকারি হাসপাতাল থেকে। সে আমাদের কাছে ওগুলো বেঁচে দিয়েছিল
পুরা লেখাটাই চরম উপভোগ করেছি শেরজা তপন ভাই।
ইহার বিকল্প ব্যবহার যে বা যিনি আবিষ্কার করেছেন, আমি তার জন্য নভেল পুরস্কার ঘোষণা করিলাম।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: মোবাইল থেকে দেয়া আপনার মন্তব্যের আগের উত্তরটা হারিয়ে গেছে মনে হচ্ছে।
বন্ধুর বয়স বেড়েছে কিন্তু খানিকটা 'বলদ' এখনো আছে।
আমরা বলতাম 'ফটকা'। প্রথমে ছিল 'রাজা' পরে ওকে হটিয়ে এসেছিল 'সুলতান'। পানি ভরে কত আঙ্গুর বানিয়েছি; ওয়াক থুঃ
জ্বী তিনি 'নভেল' পুরস্কারেরই যোগ্য
সুদীর্ঘ দারুন মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: প্রথম কৈতক পড়ে এতটাই হাসি এসেছে তা বলে বোঝাতে পারব না , মন্তব্য করতে গিয়েও হাসছি আমি ।
আপনার বন্ধুর ঘটনা পড়ে আমার এক ঘটনার কথা মনে পড়ল
জন্ম নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আগে অণেক প্রকল্প হত না ? তেমন এক প্রকল্প বাস্তবায়নে অনেক স্বেচ্ছা সেবককে গ্রামে পাঠানো হয়েছিল কনডম সমেত , তাদের কাজ ছিল জন্ম নিয়ন্ত্রণে মানুষকে সচেতন করা এবং কনডম ব্যবহারের উপকারিতা তুলে ধরা । তো সুমন ছিল তেমন এক স্বেচ্ছা সেবক ।
তো এক গ্রামে গিয়ে সে এক মধ্য বয়সি লোককে বোঝাল কনডমের উপকারিতা , কিন্তু সেই লোক কোনভাবেই বুঝছে না কনডম কী এবং এর উপকারিতা কী । উপায়ান্তর না দেখে সুমন বলল , "আসলে কনডম হলো অনেকটা মোজার মত , মোজা যেমন আপনার পাকে সুরক্ষা দেয় , পা গরম রাখে তেমনই এই জিনিসও আপনাকে সুরক্ষা দেবে এবং........."
তো এরপর উনি বুঝতে পারেন । তার থেকে বিনামূল্যে কনডম নিয়ে গেলেন ব্যবহার করবেন বলে ।
এর একমাস পর সুমন আবার সেই গ্রামে তার সাথে দেখা করতে গেল কনডম ব্যবহারের রিভিউ জানতে । গিয়ে দেখল ঐ ব্যাটার স্ত্রী গর্ভবতী । সুমন তাকে বলল , " আপনি কনডম ব্যবহার করেননি ? "
ব্যাটা জানাল যে যতবার ওটা পরতে গিয়েছে ততবার ওটা ছিঁড়ে গিয়েছে । সুমন মনে করল কনডমেই কোন সমস্যা আছে । সে গিয়ে সবটাই জানাল তার সুপারিন্টেন্ডকে , তিনি সবটা শুনে সুমনকে বললেন "তার আগে বল তুমি কীভাবে এসব বুঝিয়েছ ?"
সুমন বলল সবটা । সব শুনে সুপারিন্টেন্ড বললেন , " মিয়া সমস্যা কনডমে না সমস্যা তোমার বোঝানোতে , মোজার কথা বলেছ বলেই ঐ ব্যাটা মোজার মত করে কনডম পরতে যেত যার কারণে এই সমস্যা । "
আপনার বন্ধুরও মনে হয় একই সমস্যা !!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হা্ঃ প্রাকটিক্যাল জোকস
এইটেও বেশ মজার
আপনাকে হাসাতে পেরে আমি আনন্দিত।
৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৬
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আচ্ছা ভাই , কনডমের বিকল্প ব্যবহারের বাকীগুলো কী আপনি করেন ??
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: আমি জানতাম যে এমন প্রশ্ন সম্মুখীন হতে হবে উত্তরটাও রেডি করে রেখেছিলাম;
লিখেছি যেহেতু আমি একটু আধটু টেস্ট করে নিশ্চিত হয়ে তবেই পাঠকদের উদ্দেশ্যে ছেড়েছি।
৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমার এক বড় ভাই অনলাইনে এখন কনডম অর্ডার করেন বিড়ম্বনা এড়াতে । তবে ডেলিভারি বয় নাকি মালামাল দিতে এসে মুচকি মুচকি হাসে !
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: বড় ভাইরে জিগাইয়েন ধার নেয়া যাবে কি না?
৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৬
মিরোরডডল বলেছেন:
আমি যদি কাল সময়মত অফিস করতে না পারি ইউ আর রেস্পন্সিবল ম্যান !!!
পোস্ট পড়ে হাসতে হাসতে ঘুম চলে গেছে
লজিক্যালি এটাই দাড়াচ্ছে বিকল্প ব্যবহারের বাকিগুলো শেরজা করে
অথবা যেগুলো লিখেছে আমি কিন্তু করিনা, শেরজা ঠিক ঠিক সেগুলোই করে
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: আজব কথা - আপনি এইখানে এত রাইত্যে কি কৈরতে আইচেন? ঘুমান গো দিদি - পুরুষ মাইনষের কথা শুনতি নাই
*হাসতে হাসতে ঘুমাতে যান আজকে ঘুমটা হবে দারুন নিশ্চিত
১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৮
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: এক নাম্বারের আগেরটা মানে প্রথমটার লাস্ট পাঞ্চ টা কিন্তু দারুন হৈছে (আমি কিন্তু পড়ি নাই)।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: মায়ের বাধ্য সন্তান
গিন্নির একান্ত বাধ্যগত জামাই
স্কুলের গুড়ি বয়
আড্ডার সুবোধ পুরুষ।
~আমি জানি আপনি কিছুই পড়েন নাই।
১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১০
কামাল১৮ বলেছেন: প্রতিটা স্কুলে যৌন শিক্ষা দেয়া বাধ্যতামূলেক করা দরকার।সেখানে কনডমের ব্যবহার ছেলে মেয়ে উভয়ে শিখবে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মত এমনটা অনেকেই চান। ধর্মীয় বিষয়টা বাদই দিলাম- তবে আমাদের যে সমাজ ব্যবস্থা খুব শীঘ্রই এমনটা হবে বলে মনে হয় না! তবু অপেক্ষায় আছি সেই দিনের...
১২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
ঘুমাতে যাবো, তার আগে একটা কথা ছিল যে !
ভাবছি শেরজাকেতো কখনো কোন নিক দেইনি, একটা দিবো কিনা
ভয় নেই সুরক্ষা টুপি বলে ডাকবো না কিন্তু হোয়াট এবাউট সুটু ?
goodnight mate!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: হায় হায় ও দিদি মাফ করে দেন দিকিনি।
এই যে কানে ধরছি -আর কোনদিন এরকম ভুল করতাম না। জীবনে সাটু (!) নিয়ে কোন কতা কইব না। আল্লার কিরে
১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি জানেন কি না জানি না, কনডম মুলত বেলুন হিসাবেই বানানো হয়েছিল। কিন্তু কিছু দুষ্ট ছেলে এগুলিকে অন্য কাজে ব্যবহার করে তাদের বান্ধবিদের পাল্লায় পড়ে। তারপর থেকে বেলুন হিসাবে কনডমের কদর কমে গেছে।
আমার এক খালু ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা। উনি ছিলেন ৬ মেয়ে আর এক ছেলের গর্বিত পিতা।
মেয়েদেরও কনডম আছে। মেয়েদের কনডম এবং সেটার বিকল্প ব্যবহার নিয়ে আশা করি পরের পর্বে লিখবেন তা না হলে এই লেখাটা একটু পুরুষতান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে। আমার ধারণা ছেলে মেয়ে এত ভেদাভেদ না করে এমন কনডম আবিষ্কার করা উচিত যেটা ছেলে মেয়ে উভয়েই ব্যবহার করতে পারবে।
এক আনাড়ি স্বামী কনডম ঠিক মত ব্যবহার করতে না পারার কারণে ভুল বশত কনডম খুলে ভিতরে চলে যায়। বেচারা তখন সেটাকে উদ্ধারের জন্য টুথপিক ব্যবহার করে। কপাল এমন খারাপ সেটাও হারিয়ে যায়। যাই হোক নয় মাস পরে দেখা যায় এই দম্পতির একটা ফুটফুটে বাচ্চা হয়েছে। কিন্তু বাচ্চার মাথায় টুপি আর হাতে লাঠি।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: উঁহু মনে হয় আপনার রেফারেন্সে গলতি আছে-
আমার মনে হয় কনডম থেকেই বেলুনের উদ্ভব, আর এই আবিস্কারের পেছনে মুল অবদান দুষ্টু পুলাপাইনের! পৃথিবীর কিছু মহান আবিস্কারের পেছনে নাবালকদের অনেক অবদান আছে!!!
আপনার কৈতক-টাতো আমার থেকে কয়েক কাঠি সরস!
১৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৯
ইসিয়াক বলেছেন:
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: কি হে কবি সাহেব ব্যায়াপক মজাক পাইলেন মনে হয়।
তা মজাটা কি শুরুতে না শুরুতে না শেষে পাইলেন- কিছুতো কইলেন না?
১৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: বেশ কয়েক বছর আগের কথা.... কলকাতায় আমার এক বন্ধু ওদের সদ্য কেনা ৯০০ স্কয়ার ফুটের ফ্ল্যাট দেখাতে নিয়ে গিয়েছিল। ছোট ছোট তিনটা বেড রুম, রান্নাঘর এবং দুটো বারান্দা.... ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখিয়েছেন। ওদের বেডরুম সংলগ্ন বারান্দায় যেয়ে দেখি- ৪/৫ ইউজড কন্ডম ক্লিপে আটকে শুকাতে দিয়েছে..... যা বোঝার তা বুঝেও কনফার্ম হতে জিজ্ঞেস করলাম.... এগুলো কি? ওর স্ত্রীর সামনেই বললো- রি - ইউজ করতে ধুয়ে শুকনো করে নিচ্ছি.....
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: হায় হায় ক্যামনে কি- আমারতো মাথায় ঢুকতেছে না!!
মানুষ কৃপন হইলেও এমন খবিস হয়( আমার ব্যবহৃত ভাষার জন্য দুঃখিত) ক্যামনে!!!
১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কনডম ফাটিবার আসল রহস্যটা এতক্ষণে বুঝিলুম। উনারা কনডমকে মোজার মতো পরিতে হয় মনে করিয়া আস্থার সাথে পায়ে পরিতে যাইতেন। এই আর কী। উহা ফাটিবে না তো আস্ত থাকিবে কী করিয়া?
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: ভাই-রে এখনো অনেক কিছু জানার বাকি আছে
দিনে দিনে আর কর কিছু জানিবেন- ঘোর কলিকাল!!
১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহা। জুল ভার্ন ভাইয়ের কমেন্ট পড়ে একটা ডেফিনিশনের কথা মনে পড়লো - হাইট অফ পোবার্টি
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০২
শেরজা তপন বলেছেন: হেঃ হেঃ একদম খাঁটি কথা ভাই!
জুলভার্ন ভাই এলেন না বলে আমি মন্তব্যের উত্তরটা দিয়ে দিলাম।
১৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: হায় হায় মরিচের গায়ে কনডম । স্বাধীনতা দিবসে হাসপাতাল সাজ সজ্জায় কনডম ব্যবহার হয়েছে নিউজে পড়লাম। এইটি বেলুনের বিকল্প ব্যবহার ।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: খারাপ নহে যাহা পুরুষের স্বাধীনতা হরণ করে -তাহা দেশের স্বাধীনতার শিরে টুপি পরাইলে ক্ষতি কি!
মরিচ(রূপক)- হিডেন ট্রুথ।
১৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৬
ইসিয়াক বলেছেন:
কি আর বলি!
পোস্ট তো পুরাটাই আগুন! তবে সুরক্ষা টুপি আমার একেবারেই পছন্দ না। বিস্বাদ! বিস্বাদ!! বিস্বাদ!!! পোস্ট পছন্দ হয়েছে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: আরে ভ্রাতা এ জন্যইতো এটা 'পুরুষের যন্ত্র-না' তে আশ্রয় পেয়েছে
ধইন্যা পাতা লন।
২০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১১
রাজীব নুর বলেছেন: কনডমের বিকল্প ব্যবহার গুলো চমকপদ।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৬
শেরজা তপন বলেছেন:
তিনি 'কনডমের' বিকল্প ব্যাবহারের আরো কিছু উপায় নিয়ে ব্যাফক ভাবিতেছেন...
২১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৯
রানার ব্লগ বলেছেন: আর কইয়েন না !! জীবনের প্রথম সুরক্ষা কিনে ব্যাগে ভরে রেখেছিলাম। আমার অতি বান্দর ছোট ভাই কি করে যেনো শুকে শুকে বের করে ফেললো ব্যাস সে উহা দিয়া বেলুন বানিয়ে ওড়াতে লাগলো । গোদের উপর বিষ ফোড়া এইযে যখন কেউ ওকে জিজ্ঞাসা করে এটা ও কোথায় পেয়েছে ও হাসিমুখে দাতের পুর্ন ব্যাবহার করে বলে ভাইয়ার ব্যাগে ছিলো ।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: আহা খাইছেরে কি বিপদে না পড়েছিলেন। এইটা আমাদের সমাজে ব্যাপক লজ্জা শরমের বিষয়!
সবাই ব্যবহার করবে কিন্তু আরেকজনেরটা জানলেই তারে চরম পচায়! সে বেচারা হাসি- মজাকের পাত্র হয়।
আপনার অবস্থা অনুধাবন করতে পারছি
২২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: ভালো করছেন - সময় থাকলে ফাঁকে আরেকবার পড়ে ফেলেন
২৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৪
শাহ আজিজ বলেছেন: এহ , ভিড় লাইগা গেছে শেরজার ইসের দোকানে
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: আর কইয়েন না ভাই লজ্জা শরমের বিষয় তারপরে কই আপনারে কোন পুরুষ মজা পাইতেছে না;
সবাই সুপার আলট্রা থিন চায়; ওই মাল আমি কই পাব কন?
২৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাইট অব পোভার্টির প্রচলিত বিখ্যাত ডেফিনিশন আছে। তো, আমি সেগুলোর আলোকে একটা ডেফিনিশন দিয়ে গেলেম
বেচারা এতই গরীব যে, পথে কুড়িয়ে পাওয়া ইউজ্ড কনডম ধুয়েমুছে নিজে ইউজ করা শুরু করলো এবং বহুবার ইউজ করলো, এমনকি ছিঁড়ে যাবার পরও বউরে দিয়া ওটা সেলাই করে আবার ইউজ করা শুরু করলো।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪০
শেরজা তপন বলেছেন: জোশ উস্তাদের মাইর শেষ রাতে!!!!
এতে কিন্তু চরম হইছে বস- এরপরে অন্য কাপড় দিয়ে তাপ্পি তুপ্পী দেয় নাই তো??
হাইট অফ পোভার্টির আসল মাজিজা এখন বুঝলাম
২৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৪৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এবারের পর্বটাও দারুন হয়েছে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪১
শেরজা তপন বলেছেন: মাইদুল ভাই মজা লন!!
যাক পুরুষ মানুষ তো আসেন দুঃখ কষ্ট ভোগ ভাগ করে লই।
খালি ভাগ করলে তো হবে না ভোগও তো করতে হবে নাকি কন?
২৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হেহে হে.... আজ পুরাটাই আপনার দিন।উপরি পাওনা ২৪ নম্বর কমেন্টে সোনাবীজ ভাইয়ের কমেন্টটি++
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: পদাতিক ভাই শেষে আপনাকে পেয়ে সিক্সটিন কলা পূর্ণ হলো!!
সবাই চমৎকার মন্তব্য করেছেন আমি আসলে দারুণ খুশি।
প্রতিদিন চেষ্টা করব এইরকম একটা করে পর্ব লেখার জন্য কি বলেন? প্রতিদিন হবে আমার দিন আপনারা ফাঁকে ফুকে বেড়ায়ে যাইয়েন ব্লগে এসে
২৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৪৩
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা.........
পুরুষ হবার যন্ত্রনা পড়ে হাসতে হাসতে অজ্ঞান
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৫১
শেরজা তপন বলেছেন: আমরা মরি আমাগো জ্বালায় আর আপনি মজা লন!
এই জন্মে সুযোগ পাইছেন- কি আর করার!!!!
* এমন একটা লিখায় একজন নারী হিসেবে মন্তব্য করায় আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:২০
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: ভাই, আমি ও পুরুষ।
১ টা পোষাক বাদে, সকল পোষাক আমি বহুবার ব্যবহার করি।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: কিন্তু নামখানা বড্ড বেশী কাব্যিক ও মেয়েলি!
বেশ ভাল- পয়সা বাঁচানোর ধান্দা নেই
২৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৯
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: নামটা আসলে ধার করা।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০১
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি নিজেকে মেয়ে ব্লগার দাবী করলে আমি নির্দ্বীধায় মেনে নিতাম
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
করা যেন বিজয় দিবসের সজ্জায় বেলুন হিসেবে সাজিয়েছে।