নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
বোকা মানূষের বোকা বোকা ভাবনা; ব্লগে কত কত বুদ্ধিমান মানুষেরা আছেন। আচ্ছে কেউ কি বলবেন; এই যে শুনি ইহুদীরা এত নাকি বুদ্ধিমান- যাদের ঘটে এই পরিমান বুদ্ধি যে যে সেটা সুপারম্যান বা এলিয়েন তুল্য। মিথ আছে যে, আগে থেকেই ইহুদী জাতির বেশ ঘোরালো প্যাঁচালো বুদ্ধির ছিল, বহু নবীকে নাকি বেশ নাকাল হতে হয়েছে তাদের কওমের কাছে। মুসা নবী নাকি ওদেরকে বেহেশত থেকে খাবার এনে খাইয়েছেন তাই তাদের বুদ্ধি বেড়ে গেছে আরো কয়েকগুন। এমন একটা বুদ্ধিমান ও ব্যাবসায়ী ক্ষমতাবান জাতি কেন যুগে যুগে খৃষ্টান আর মুসলমানদের হাতে মার খেয়ে প্রায় নিঃশেষ হয়ে গেছে। মুসলমান আর খৃষ্টানদের থেকে ঢের পুরনো এই জাতি সাকুল্যে পৃথিবীতে টিকে আছে দুই কোটির উপরে মাত্র আর তাদের উত্তরসুরি এই দুই ধর্মের লোক বুদ্ধি অর্থ ও ক্ষমতায় পিছিয়ে থেকেও চারশ কোটি পেরিয়ে গেছে। কাহিনী কি?
পত্রিকা খুললেই দেখি ইহুদীদের মাথায় নাকি ওমাগা থ্রি-তে ভরপুর। খালি কিলবিল করে বুদ্ধি আর বুদ্ধি। পৃথিবীর তাবত ক্ষমতা ওদের হাতে। যতসব ডাকসাঁইটের মিডিয়া, ব্যাঙ্ক বিমা অর্থলগ্নীকারি প্রথিষ্ঠান,যাবতীয় ব্যাবসা, বানিজ্য, অস্ত্র, জাহাজ, টেকনোলজি থেকে শুরু করে সারা বিশ্বের জান মাল সব ওদের কুক্ষিগত। তিন হাজার বছর ধইরা ওরা দুনিয়া চইষা ব্যাবসা করে। চাইলে আম্রিকার প্রেসিডেন্টকে সকাল বিকাল নামাইতে পারে আর উঠাইতে পারে। সারা বিশ্ব এসপার ওসপার করা ওদের কাছে ওয়ান টুর ব্যাপার। তাইলে ওরা ক্ষমতায় যায় না ক্যান? দুই হাজার বছর ধরে ওরা দৌড়ের উপর আছে ক্যান?
ভারতে 'মালানা' নামে একটা জনাজাতিক গ্রাম আছে। সেখানকার সেখানকার চরস বিশ্ববিখ্যাত। যা 'মালানা ক্রিম' নামে সারা বিশ্বের নেশাখোরদের কাছে পরিচিত।
সেই মালানা গ্রামে কাছে আরেখখানা গ্রাম আছে যার নাম 'ইসরাইলী পাড়া'। এই নামকরন হবার কারন; সেখানে প্রচুর ইসরাইলী( মুলত ইহুদীরা) অস্থায়ী আবাস গাড়ে। তারা মাসের পর মাস সেই মালানা ক্রিমের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকে। ইহুদী মানেই বুদ্ধিমান নয়। পৃথিবীতে বহু বোকাচোদা অপদার্থ অকর্মন্য নেশাখোর চোর ছ্যচ্চোর ইহুদী আছে। এদের একটা বড় অংশ বাস করে ইসরাইলে। যাদেরকে মাগনা থাকা খাওয়া যায়গা জমির লোভ দেখিয়ে ওখানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ওরা ধর্ম কর্ম বা আদি আবাসভুমির টানে যায়নি। ফাও পাবার লোভে গিয়েছে। হামাসের এই আক্রমনের পরে ইহুদীদের শুধু একটা সংগঠন ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবার পিছি ১০৩২ ডলার থেকে ৬০০০ ডলার পর্যন্ত ৬ বছর থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত সাহায্য দেবে বলে ঘোষনা দিয়েছে। এরকম বহু সংগঠন সাহায্য দিবে। এমন মজা কে ছাড়তে চায়।
প্রশ্ন নম্বর দুই; ইহুদীদের বড় শত্রু কারা মুসলমান না খৃষ্টান?
কোন ইতিহাস সাল তারিখের উল্লেখ না করে একেবারে সাদা চোখে আসুন আমরা বিচার করি;
খৃষ্টানদের সাথে ইহুদীদের শত্রুতা ২০০০ বছরের বেশী আর মুসলমানদের সাথে ১৫০০ বছরের আশেপাশে। সিম্পল ইকুয়েশন।
আজ পর্যন্ত মুসলমানদের হাতে যত ইহুদী নিধন/ নির্যাতিত/ নিপিড়িত হয়েছে তার কয়েকশগুন হয়েছে খৃষ্টানদের দ্বারা।
সত্যিকার ইতিহাস ঘাটলে জানা যায়; ততকালীন বেদুইন আরবদের ধারনা ছিল খৃষ্টান আর ইহুদীরা সম্ভবত একই ধর্মের অনুসারি। মুহাম্মদ সঃ মদীনায় হিজরতের আগে একই ধারনা পোষন করতেন। তিনি মদীনাতে বসবাসের অনুমতি চাইলেন তখন এক দল অনুমতি দেয়নি। সম্ভবত তখন তিনি জানতে পারেন তারা হল খৃষ্টান। সেই যে শুরু...
ক্রিশ্চানেরা বরবরই ইহুদীদের মুসলমানদের দিকে আর মুসলমানদের ইহুদীদের দিকে ঠেলে দিয়েছে এবং বিভিন্ন ফেতনা সৃষ্টি করে দু গ্রুপের গণ্ডগোল বাঁধিয়েছে আর সুযোগ বুঝে বড় হলোকাষ্ট চালিয়েছে তারা।
****
(আমার নীচের কথাগুলো হয়তো অনেকের ভাল লাগবে না। বিভিন্ন হাদিস-টাদিস দিয়ে তর্কাতর্কি করবেন। গায়ে আগুন লেগে যাবে অনেকের। তাদের বলছি। এটা আমার কথা নয়- আমি খুব ধার্মিক ব্যক্তি নই। অদ্ভুত-উদ্ভট কিংবা যত সহিহ হউক কোন হাদিসের রেফারেন্স নিয়ে আমার সাথে তর্ক করবেন না।)
মোহাম্মদ (মুল গ্রন্থনাঃ ক্যারেন আর্মস্ট্রং) তিনি তার বই এর একখানে ইহুদীদের সাথে মুসলমানদের নবী মুহাম্মদ(সঃ) সময়কালে সংঘাতের বিষয়ে চমৎকার কিছু কথা বলেছেন;
মদিনার ইহুদীদের সঙ্গে মুহাম্মদের (স আচরণ বোঝা পশ্চিমে আমাদের জন্যে কঠিন, কারণ এটা আমাদের লজ্জাজনক ইতিহাসের অসংখ্য লজ্জাকর দৃশ্য ফিরিয়ে আনে। কিন্তু মরুদ্যানের তিনটি প্রধান ইহুদী গোত্রের বিরুদ্ধে মুহাম্মদের (সঃ) সংগ্রাম প্রায় হাজার বছর ধরে ক্রিশ্চান ইয়োরোপের হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী বর্ণ ও ধর্মীয় ঘৃণা বোধের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা ছিল। ক্রিশ্চানদের যুক্তিবর্জিত সন্ত্রাস ইহুদীদের বিরুদ্ধে হিটলারের সেক্যুলার ক্রুসেডের ভেতর চূড়ান্ত প্রকাশ খুঁজে পেয়েছিল। মুহাম্মদের (স মনে তেমন কোনও ভয় বা কল্পনা ছিল না, মদিনাকে 'জুদেনরাইনে পরিণত করার কোনও ইচ্ছা তাঁর ছিল না। কাঈনুকার সঙ্গে তাঁর বিরোধ ছিল পুরোপুরি রাজনৈতিক; মদিনায় বসবাসরত ছোট ছোট ইহুদী গোত্র যারা চুক্তির প্রতি সম্মান দেখিয়েছে তাদের প্রতি সেই বিরোধ প্রকাশিত হয়নি এবং তারা মুসলিমদের পাশাপাশি শান্তিতেই বসবাস করেছে।
আমি এই রেফারেন্সটা দিলাম তার কারন হল; কিছু রাজনৈতিক ব্যাপার আমরা নিয়ে যাই ধর্মীয় দিকে। সেটাকে ধর্ম বলে ধরে নিয়ে সেই আচার আচারনে অভ্যাস্ত হয়ে পড়ি। আমরা ইতিহাস ভাল করে জানিনা পড়িনা বুঝিনা। শুধু অন্ধের মত কিছু আকাট মুর্খকে ( আমার অনুরূপ) অনুসরণ করি।
আসমানী কিতাবের অনুসারী প্রধান তিনটি ধর্মঃ
পৃথিবীতে খৃষ্টান আছে ২৪০ কোটি- এরা সমগ্র বিশ্বের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী।
(এদের আগের ও পরের দুই রাসুলের ধর্মের অনুসারীদের নাকে দড়ি দিয়ে নাচাচ্ছে)
পৃথিবীতে মুসলমান আছে ১৮০ কোটি- এরা শুধু ভারেই কাটে ধারে কাটে না। এদের ক্ষমতা আবেগ আর ধর্মের জোশ।
পৃথিবীতে ইহুদী আছে ১ কোটি ৫৭ লক্ষ - এরা নাকি সবচাইতে বুদ্ধিমান, ক্ষমতাবান ও অর্থবান!!
এরা সারা বিশ্বের এত জায়গা জমি থাকতে ছোট্ট একটা আধা উর্বর জমি নিয়ে আদিভুমি আর ধর্মের নামে শত শত বছর ধরে জান-প্রান দিয়ে জান দিয়েই যাচ্ছে আর জান নিয়েই যাচ্ছে। এই নাকি বুদ্ধিমানের নমুনা!!!!!
* তথ্যগত ভুল মার্জনীয়। ভুল-ভ্রান্তি থাকলে অবশ্যই জানাবেন।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১১
শেরজা তপন বলেছেন: তাইলে ইলন মাস্ক-কি ইহুদীদের গুপোন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেছে? ওদের যে বুদ্ধিমত্তার খবরাখবর শুনি তাতে পৃথিবীর মত গুবোরে মগজের ক্যাচাইল্যা জায়গা ওদের জন্য না। আপনি একটা দরখাস্ত কইরে রাইখেন। বুদ্ধি আপনার ঘটেও কম নেই।
২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: সমস্যা ধর্মীয় নয় । অর্থনৈতিক ও উপনিবেশিক। ক্ষমতালোভী, আরামপ্রিয়, অর্থলোভীরা এক্ষেত্রে সফলভাবে ধর্মকে ব্যবহার করতে পেরেছে।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: যেকোনো স্বার্থে ধর্মের ব্যবহার হয়েছে সবচেয়ে বেশি -আর গালিও খেয়েছে সব সময় ধর্মই বেশি! আমি আপনার সাথে একমত।
৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ইহুদীরা ক্ষমতায় নাই এইটা কে বললো?
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: আমি ব্যআপক অর্থে বলেছি। ওদের যে অর্থ ক্ষমতা বুদ্ধির জোর তাতে সারা পৃথিবীর সর্বময় শাসন ক্ষমতা ওদের কুক্ষিগত থাকার কথা।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১
শেরজা তপন বলেছেন: এক নামকরা দৈনিক পত্রিকায় লিখেছে দেখলাম যে ওরা ফুটবল ক্রিকেটের মত আজাইরা খেলা খেলে সময় নষ্ট করে না। ওরা শুধুমাত্র বুদ্ধি ভিত্তিক চর্চায় করে।
একটা জাতিকে তেলবাজি করতে করতে কোথায় উঠিয়ে নিয়ে গেছে এটা তার একটা প্রমাণ!
৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০২
কাঁউটাল বলেছেন: জনৈক গাজি সাহেব এইখানে কি মন্তব্য করেন উহা দেখার জন্য বসে আছি।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: সম্ভবত আপনার মনঃস্কামনা পূর্ণ হবে না ভ্রাতা।
এর থেকে আপনি কিছু বলুন না হয় আমরা শুনি?
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০
শেরজা তপন বলেছেন: যেমনি যা শুনি; সব মিডিয়া মোঘল নাকি ইহুদি। সব মিডিয়া ইহুদিদের হাতে। ওরা আমাদের যা দেখায় তাই দেখি । ওরা আমাদের যা শোনায় তাই শুনি।ওরা যেভাবে যা কাটছাট করে আমাদেরকে বলে আমরা তাই বিশ্বাস করি। ইতিহাস তো ওদের হাতে সবকিছু ওরাই নাকি ওদের মত করে বানিয়েছে নিজের চোখে কিছুই দেখা হয়নি কেমনে যে কি বিশ্বাস করি!!
লিংক এর জন্য তবুও ধন্যবাদ।
৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রথম বিশ্বযুদ্ধে প্রায় ২ কোটি মানুষ মারা যায় এবং আরও ২ কোটি আহত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রায় ৬ কোটি লোক প্রাণ হারায়। এই যুদ্ধের একটাও ধর্মীয় কারণে ঘটেনি।
বর্তমানের যুদ্ধগুলির মূল কারণ ধর্ম না। মূল কারণ হল প্রভাব বিস্তার, ক্ষমতা প্রদর্শন, অস্ত্র বিক্রি এবং আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া। ধর্মকে ব্যবহার করা হচ্ছে যুদ্ধ জায়েজ করার জন্য।
ইহুদিদেরকেও ধর্মের মত ব্যবহার করা হচ্ছে বিশ্ব রাজনীতিতে। এরা বুদ্ধিমান নাকি বুদ্ধিহীন এটা কোন বিবেচ্য বিষয় না।
ইহুদি এবং খৃস্টান এখন একতাবদ্ধ। এই কারণে ইহুদির উপর আক্রমন আসলে খৃস্টানরা এগিয়ে আসে। অতীতে কি হয়েছে সেই ব্যাপারে খৃস্টান বা ইহুদীদের কোন মাথা ব্যথা নাই।
ফিলিস্তিন ইহুদীদের জমি এই ধর্মীয় দাবী খৃষ্টানদের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার কথা না। তারপরও এই যুক্তিতে ইসরাইলে ইহুদি বসতি গড়ে তোলা হয়েছে। আসলে এখানে ধর্মকে রাজনীতিতে ব্যবহার করা হয়েছে। যারা এই কাজ করেছে তারা কেউ ধার্মিক না এবং ইহুদিও না।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: ক্যারেন তার মোহাম্মদ গ্রন্থে এরকমটাই বলেছেন; হিটলারের ইহুদি হত্যা ছিল যতটা না ধর্মীয় বা রাজনৈতিক তার থেকে বেশি ছিল ওই আপনার প্রভাব ক্ষমতা ও মুলত বর্ণবিদ্বেষের কারণে। আর মুহাম্মদ (সাঃ) ইহুদী হত্যার মূল কারণ ছিল রাজনৈতিক ধর্মীয় নয়।
ইহুদি আর খ্রিস্টানরা কি আসলেই কি একতাবদ্ধ এই নিয়ে আসলেই আমি দ্ধীধায় আছি। কিছু একটা ঝামেলা আছে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ইদানিং আপনাকে আমার ব্লগ বাড়িতে কম দেখতে পাই।
৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: কোনো জাতিরই শত ভাগ কেউ বুদ্ধিমান হতে পারে না। তবে ইহুদিদের মধ্যে সহমর্মিতা রয়েছে প্রবল। আমি কিছু ইহুদিদের সাথে মিশেছি ,কথা বলেছি। অতি সাধারণ কাজ করা মরোক্কিয়ান বংশোদ্ভূত ইহুদীও আমি দেখেছি ,যে বেশি লেখা পড়া করে নাই।
একজন ফরাসি ইহুদি প্রথমে বলবে ,আমি একজন ইসরালিয়ান এবং পরে ফরাসি। অন্যদেশেও তাই হবে মনে হয়। প্রত্যেক ইহুদিকে একটা নির্দিষ্ট পরিমান চাঁদা পাঠাতে হয় ইসরায়েলে। যার যত আয় সে সেই রকম দেবে। যার দেবার মতো অবস্থা নেই ,তাকে অন্যরা সহযোগিতা করে। একজন ইহুদিকে ভেঙে পড়তে দেবে না অন্য ইহুদিরা।
প্রত্যেক ফরাসি ইহুদি তাদের ছেলে মেদেরকে ইসরায়েলে পাঠাবে যুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিতে। আমি একজনকে জিজ্ঞেস করাতে বলেছিলো ,আগে পরে একদিন আবারো এরাবিয়ানরা যুদ্ধ করবে । আমি না থাকলে আমাদের সন্তানরা যাবে যুদ্ধে। ওর নিজেরেও যুদ্ধের প্রশিক্ষণ নেয়া ছিল।
ধর্মীয় একটা রূপকথা ব্যবহার করে ,পশ্চিমাদের সহযোগিতায় তারা তাদের নিজস্ব রাষ্ট্র বানিয়েছে। তারা যে করে হোক ,তাকে তারা টিকিয়ে রাখবে। অবিচার,অন্যায়ের ধার ধারবে না।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।
অথেন্টিক তথ্যগত ত্রুটি বিচ্যুতি বা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার অভাবে এসব লেখায় অনেক এলোমেলো বা যুক্তিহীন কথা থাকে। অনেকের নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে উঠে আসা বক্তব্য অনেক অনেক কিছু জানার আছে শেখার আছে।
অনেক ব্লগার রাও অনেক কিছু শিখছে জানছে - পাশাপাশি আমি শিখছি জানছি আমার ভাবনা ধারা পরিবর্তিত হচ্ছে।
ফের অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা যত বেশি এরকম মন্তব্য আসবে তত বেশি আমরা জানতে পারবো শিখতে পারবো।
৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৭
মহানব্যক্তি বলেছেন: অন্য ধর্মের তুলনায় মুসলমানরা নিকট আত্মীয় স্বজন মাঝে বিয়া বেশী করে। জেনেটিক বিশেষজ্ঞরা বলে এতে পরবর্তি প্রজন্মের বুদ্ধি ধিরে ধিরে কমে যায়।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
শেরজা তপন বলেছেন: এর জন্যই মনে হয় যেই জিউসরা ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলিম হয়েছিল তারা এই ভাবেই নিকট আত্মীয়দের বিয়ে করে করে বুদ্ধিহীন হয়ে গেছে
৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ইহুদি আর শিখ- এই দুটো ধর্মের অনুসারীরা বোধহয় সবচেয়ে সুসংগঠিত। ক্ষমতায় থাকলেই বুদ্ধিমান; এটা বোধহয় সবসময় ঠিক না। এই যে জাকারবার্গ, আইনস্টাইন- এঁদের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কারও সন্দেহ আছে? তথ্যপ্রযুক্তিতে তাদের ধারেকাছে আর কেউ আছে? বিজ্ঞানের এমন কোনো শাখা নেই যেখানে তাদের হাত নেই। নোবেলজয়ীদের সংখ্যা দেখলেও বোঝা যায়। এসবের বাইরে ব্যবসা-বাণিজ্যের দিকেও তারা এগিয়ে। এ খাতগুলো কি ক্ষমতার না? রাজনৈতিক ক্ষমতাই সবসময় ক্ষমতা না। ইহুদিরা বহু বছর আগে থেকেই বাণিজ্য করে আসছে। এদের অর্থবিত্ত আগে থেকেই এত বেশি ছিল যে বিভিন্ন দেশের সরকারকেও ঋণ দিত।
ওপরে আঁধারের যুবরাজ যে মন্তব্য করেছেন; এটা যদি সত্যি হয় ইহুদিদের উন্নতি কেউ ঠেকাতে পারবে না। মুসলমান-খৃষ্টান-ইহুদিদের মধ্যে অনেক বিভাজন। বিশেষ করে হিন্দু আর মুসলমানরা- এরা স্বধর্মীদের মধ্যে যে ঠকাঠকির খেলা খেলে এগুলো ইহুদিদের মধ্যে মনে হয় নেই।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: আলবার্ট আইনস্টাইনের কথা শুনতে শুনতে পাগল হয়ে গেলাম মনে হচ্ছে -জগতে একটাই বিজ্ঞানী এসেছেন এই যাবত আর বাকি সব তেজপাতা কলাপাতা!
এইবার আপনি একটু খ্রিস্টানদের তালিকা আনেন তো দেখি দেখেন কত লম্বা হয়?
জ্ঞান-বিজ্ঞান ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে সবখানেই তারা কত উন্নত সে কত তা আমি বলেছি তাই তো বলছি যে তারা কেন মার খাচ্ছে বারবার মুসলিম আর খ্রিস্টানদের হাতে সেই উত্তরটাই আমি জানতে চেয়েছি? তারা সামনে কি করবে না করবে এটা সামনের কথা সামনেই দেখা যাবে।
১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: টাইপো (মুসলমান-খ্রিষ্টান-হিন্দুদের মধ্যে অনেক বিভাজন)।
১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @রূপক বিধৌত সাধু ইহুদিদের মধ্যেও নানা বিভাজন রয়েছে। কিন্তু ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্য সবই একতাবদ্ধ।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: এটা আপনি সিংহভাগের কথা বলতে পারেন। আপনি সব ইহুদিদের মনের খবর জানেন না সব ইহুদিকে চেনেন না সবার সাথে আপনার আলোচনা হয়নি। অনেক ইহুদী আছে যারা এসবকে তুচ্ছ জ্ঞান করে ইসরাইলের বিষয় নিয়ে কোন চিন্তাই করে না বলে আমি বিশ্বাস করি।
দেড় ২ কোটি মানুষের একটা জাতি অস্তিত্ব রক্ষার মতো বিশেষ একটা বিষয় নিয়ে একট্টা থাকার কথাই তাদের।
১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: @আঁধারের যুবরাজ, কিন্তু ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্য সবই একতাবদ্ধ। এটাও কিন্তু কম না। অন্যান্য ধর্মাবলম্বীরা তো ধর্মীয় পরিচয় নিয়েই ক্যাচাল করে, তাদের কাছে সার্বভৌমত্ব বা রাষ্ট্র যেন গৌণ কোনো ব্যাপার। ইসরায়েল তাদের একজন নাগরিকের কারণে যুদ্ধ লাগিয়ে ফেলতে রাজি, উপমহাদেশ বা আরবের কোনো নাগরিক কুত্তার মতো মরে পড়ে থাকলেও সরকারের ভ্রুক্ষেপ থাকে না।
১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @রূপক বিধৌত সাধু এক সময় এই দেশের জমিদারগণ পরে থাকতেন কলকাতায় ,এদেশের ভুখা নাঙ্গা লোক বেঁচে থাকতো শুধু তাদের টাকার যোগানদার হিসেবে।
আমাদের রাষ্ট্র যারা চালায় ,তাদের অধিকাংশের পরিবার থাকে বিদেশে।বাংলাদেশ হচ্ছে তাদের জমিদারি ,টাকা যাবে শুধু এখন থেকে !
১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫
বনজোসনা বলেছেন: বড়ভাই পড়েছি আপনার যৌক্তিক পোস্ট। কিন্তু প্রশ্নফাসের মাস্টারমাইন্ড মানে আমার নানা যে আপনাকে কোন আবর্জনার নিক্ষেপ করে সেই আশঙ্কায় আছি।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
শেরজা তপন বলেছেন: ওনার এখানে আসার সম্ভাবনা খুব কম।
তবে উনি আপনার কেমনে কিভাবে নানা হলেন সেটা তো আমি বুঝলাম না??
১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০
নাহল তরকারি বলেছেন: হামস আক্রমনের পর সামু গরম হয়ে গেছে।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ তা তো বটেই আপনাকেও দেখছি এ ব্যাপার নিয়ে বেশি চিন্তিত আছেন!!
১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তারা কেন মার খাচ্ছে বারবার মুসলিম আর খ্রিস্টানদের হাতে সেই উত্তরটাই আমি জানতে চেয়েছি? তারা সামনে কি করবে না করবে এটা সামনের কথা সামনেই দেখা যাবে। তারা একজনের প্রাণের বদলা তো দেখছি একশো জনকে মেরে নিচ্ছে। আগের মতো কি মার খাচ্ছে? আপনার আরও ভালো জানার কথা। আর দিন সবার সবসময় একরকম যায় না। মোঙ্গলদের দিন কই? অটোমান সাম্রাজ্য কই? বৃটিশ সাম্রাজ্য কই?
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০১
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি একটার সাথে আরেকটা গুলিয়ে ফেলছেন ভ্রাতা।
মোঙ্গল, অটোমান, বৃটিশ এরা মুলত জাতিয়তাবাদী জাতি- যদিও এদের কেউ কেউ ধর্মকে পুজি করেছিল তবুও এদের বিলুপ্তির সাথে সাথে ধর্মের বিলুপ্তি হয় নাই। এখানে কথা হচ্ছে ইহুদী, মুসলিম আর ক্রীশ্চান জাতি নিয়ে।
১৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
বাউন্ডেলে বলেছেন: গতকাল আমেরিকায় কয়েক হাজার ইহুদি ইজরাইল বিরোধী মিছিল করেছে। গ্রেফতার ৩০০ ।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
শেরজা তপন বলেছেন: হুমম যদিও এদের বেশীরভাগ আরব (মুলত ফিলিস্তিনী)
১৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @আপনি সব ইহুদিদের মনের খবর জানেন না সব ইহুদিকে চেনেন নাতা চিনি না ভাই, আমি যে কজনের সাথে কথা বলেছি তাদের কথার প্রেক্ষিতে বলেছি।গড় হিসেবে বলা,১০০% একইভাবে ভাববে না। উপরন্তু নেটে প্রচুর ভিডিও পাবেন সেখানে তাদের মন্তব্য পাওয়া যায় ।
আমরাতো ফিলিস্তিনি না ,কিন্তু আমাদের অধিকাংশ মানুষ উনাদেরকে সমর্থন দিচ্ছে। অনেকখানি ধর্মীয় কারণে দিচ্ছে ,একতা অনুভব করছে,নিজেদের মানুষ ভাবছে ।
তেমনি ইহুদিরাও ইসরাইলকে সমর্থন দিচ্ছে, যখন ইসরাইল রাষ্ট্রের স্বার্থের প্রসঙ্গ আসে।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা ধর্মটা হচ্ছে আফিমের মত। সব কিছু ভুলিয়ে তন্দ্রাচ্ছন্ন করিয়ে দেয়। মানুষের সঠিক যিক্তি ভাবনার পথ রুদ্ধ করে দেয়।
আমরা যেমন ভাবি আরবের সবই পবিত্রভুমি , যার জন্য সব সময়ই আমরা জান কোরবান করতে রাজী- কিন্তু ওরা আমাদের এদিককার কোন মুসলিম দেশের প্রতি এমন সম্প্রীতি সহানুভুতি দেখায় না।
১৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩০
ঢাবিয়ান বলেছেন: কারন কিন্ত ধর্মীয়ই। ইহুদিরা কিন্ত মারাত্মক মৌলবাদী টাইপ ধার্মিক। তারা বলে যে ইজরাইল বলে তাদের '' গড'স প্রমিজড ল্যন্ড''।
Chalcolithic Period (4500-3200 BCE)
3500 BCE - First Settlement of Jerusalem
Early Bronze Age (3200-2220 BCE)
2500 BCE - First Houses Built in Area
Middle Bronze Age (2220-1550 BCE)
1800 BCE - Construction of First City Wall
Late Bronze Age (1550-1200 BCE)
1400 BCE - First Mention of Jerusalem in Cuneiform Amarna Letters
Iron Age I (1200-1000 BCE)
1200 BCE - Jerusalem is conquered by Canaanites (Jebusites)
Iron Age II (1000-529 BCE)
1000 BCE - King David Conquers Jerusalem; Declares City Capital of Jewish Kingdom
960 BCE - David's Son, King Solomon, Builds First Jewish Temple
721 BCE - Assyrians Conquer Samaria; Refugees Flee to Jerusalem and City Expands onto Western Hill
701 BCE - Assyrian Ruler Sennacherib Lays Seige to Jerusalem
586 BCE - Babylonian Forces Destroy Jerusalem and Demolish First Temple
Persian Period (539-322 BCE)
539 BCE - Persian Ruler Cyrus the Great Conquers Babylonian Empire, Including Jerusalem
516 BCE - Cyrus Permits Jews in Babylonian Exile to Return to Jerusalem; Second Temple Built
445-425 BCE - Nehemiah the Prophet Rebuilds the Walls of Jerusalem; City Confined to Eastern Hill
Hellenistic Period (332-141 BCE)
332 BCE - Greek Leader Alexander the Great Conquers Judea and Jerusalem
332-141 BCE - Ptolemaic and Seleucid Rule in Jerusalem
Hasmonean Period (141-37 BCE)
141 BCE - Hasmonean Dynasty Begins; Jerusalem Again Expands Limits to Western Hill
63 BCE - Roman General Pompey captures Jerusalem
Herodian Period (37 BCE - 70 CE)
37 BCE - King Herod Restructures Second Temple, Adds Retaining Walls
30 CE - Jesus Crucified by Romans in Jerusalem
Roman Period (70 - 324 CE)
70 CE - Roman Forces Destroy Jerusalem and Demolish Second Temple
135 CE - Jerusalem Rebuilt as a Roman City
Byzantine Period (324-638 CE)
335 CE - Church of the Holy Sepulchre Built
614 CE - Persians Capture Jerusalem
629 CE - Byzantine Christians Recapture Jerusalem from Persians
First Muslim Period (638-1099 CE)
638 CE - Caliph Omar Enters Jerusalem
661-750 CE - Jerusalem Ruled Under Umayyad Dynasty
691 CE - Dome of the Rock Built on Site of Destroyed Jewish Temples
750-974 CE - Jerusalem Ruled Under Abassid Dynasty
Crusader Period (1099-1187 CE)
1099 CE - First Crusaders Capture Jerusalem
Ayyubid Period (1187-1259 CE)
1187 CE - Saladin Captures Jerusalem from Crusaders
1229-1244 CE - Crusaders Briefly Recapture Jerusalem Two Times
Mamluk Period (1250-1516)
1250 - Muslim Caliph Dismantles Walls of Jerusalem; Population Rapidly Declines
Ottoman Period (1516-1917)
1517 - Ottoman Empire Captures Jerusalem
1538-1541 - Suleiman the Magnificent Rebuilds the Walls of Jerusalem
British Mandate (1917-1948)
1917 - British Capture Jerusalem in World War I
Divided City (1948-1967)
1948 - State of Israel Established; Jerusalem Divided By Armistice Lines Between Israel & Jordan
Reunification (1967-Present)
1967 - Israel Captures Jerusalem's Old City and Eastern Half; Reunites City
এই হইল জেরুজালেম এর হাজার হাজার বছরের ইতিহাস। কেয়ামত পর্যন্ত এই এলাকায় লড়াই চলবই মনে হয়। আসল বুদ্ধিমান জাতি যদি কেউ হয় তা হইল খ্রীস্টানরা। ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে ইহুদি বা মুসলিমদের চাইতেও ঐ এলাকা তাদের বেশি পবিত্র। তাদের প্রফেটের জন্মও সেখানে , ক্রসিফাইডও হইসে সেখানে। কিন্ত ক্রুসেডার পিরিয়ডের ইমানি জোশ তারা পুরাপুরি ত্যাগ কইরা ইহুদি ও মুসলিমদের জাতিরে একে অপরের বিরুদ্ধে লাগিয়ে রেখে বছরের পর বছর ফায়দা লুটতেসে।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১০
শেরজা তপন বলেছেন: বেশ কষ্ট করে বিশাল এক ইতিহাস অতি সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন।
আসল বুদ্ধিমান জাতি যদি কেউ হয় তা হইল খ্রীস্টানরা
আপনার এই কথাটাই আমি আসলে বলতে চেয়েছি। অনেকেই বিষয়টা বাকা চোখে দেখবে- কটুক্তি করবে। কিন্তু এটাই খাটি কথা। ' 'আমাদের ঘড় পুড়িয়ে- আলু পোড়া খায় খৃষ্টানেরা' একথা শতভাগ সত্য।
অনেক ধন্যবাদ।
২০| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন,
বাউন্ডেলে বলেছেন: সমস্যা ধর্মীয় নয় । অর্থনৈতিক ও উপনিবেশিক। ক্ষমতালোভী, আরামপ্রিয়, অর্থলোভীরা এক্ষেত্রে সফলভাবে ধর্মকে ব্যবহার করতে পেরেছে।
লেখক (আপনি) বলেছেন: যেকোনো স্বার্থে ধর্মের ব্যবহার হয়েছে সবচেয়ে বেশি -আর গালিও খেয়েছে সব সময় ধর্মই বেশি!
তাই মনে হয়, যে কোনও ঘটনায় ধর্মকে টেনে এনে যারা ফায়দা বেশী লুটতে পেরেছে, ঐ সময়কালে তারাই বুদ্ধিমান সব থেকে।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১১
শেরজা তপন বলেছেন: দিনশেষে আসল কথা হইল এইখান। শক্তিমানেরা ধর্মের মাইরে বাপ করে সবচেয়ে বেশী কিন্তু ফায়দা লোটে ধর্ম থেকেই বেশী।
কাম শেষ হইলে কয় ধর্মের থেকে আকামাইয়্যা ব্যাপার আর নাই!!!
২১| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৫২
নিমো বলেছেন: রাজনীতি ও ধর্ম পরিপূরক। একই মূদ্রার দুই পিঠ মাত্র। ইতিহাসে সেই ধর্মই প্রসার লাভ করেছে, যারা তৎকালীন সময়ের ক্ষতাসীন রাজনৈতিক শক্তির আনুকূল্য পেয়েছে। একই ভাবে ধর্মের প্রভাবে অনেক রাজনৈতিক শক্তি ক্ষমতার মসনদ পাকা করেছে। তাই ধর্মকে একেবারে ক্লিনশিট দিয়ে সকল দোষ রাজনীতির বলার সুযোগ নাই। সংখ্যা বেশি হওয়াই বড় কথা না, পোকা-মাকড়, কীট-পতঙ্গ সংখ্যায় মানুষের চেয়ে প্রবল, কিন্তু তারা কী মানুষের চেয়ে ক্ষমতাশালী বলে মনে করেন ? আর ইহুদিরা ঐ জমি নিয়ে মারামারির দুটো উত্তর আছে। একটির উত্তর ক্লোন রাফার কাছে আছে আর একটির উত্তর ইহুদি ধর্মে মশীহতে নিহিত। আর হাজার হাজার বছর আগে কাটাকাটিই ছিল শক্তির নমুনা, তাই তখনকার সময়ের কোন ঘটনা এখনকার সময়ে এনে বিবেচনা করা নির্বোধের কাজ। ইহুদিরা টিকে আছে কিন্তু ব্যাবিলনীয়রা, মিশরীয়রা, রোমানরা নেই, তাই তারা বুদ্ধিমান কিনা একটু ভেবে দেখার অনুরোধ রইল।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মত বুদ্ধিমান মানুষ এইটা কিসের সাথে কিয়ের তুলনা দিলেন!! তাও ভাল ব্যাক্টেরিইয়ার সাথে তুলনা দেন নাই।
ও ভাই ; মিশরীয় রোমান ব্যবিলনীয় জাতি আর ধর্মীয় জাতি এক হইল??
সার্ভাইভাল দ্যা ফিটেস্ট- মানে শুধু শক্তিমান নয়। এর মানে তো ব্যাপক- কিন্তু কখনো প্রকৃতিতে বুদ্ধি ছাড়া শুধু শক্তিমানেরা টিকে যায়, কখনো শুধু বুদ্ধিমানের। কখনো শক্তি বুদ্ধি দুটো থাকার পরেও তারা হারিয়ে যায়। ইহুদীরা সম্ভবত সব থাকার পরেও অতটা ফিটেস্ট নয়, কিছু একটার ঘাটতি আছে।
২২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: ইসরায়েলের হামলায় কয়েক লাখ ফিলিস্তিনি গৃহহীন হয়ে পড়েছে। আহারে---
যুদ্ধ শেষ হোক।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার টাকা পয়সা পাঠানোর কি হইল।
ওরা অবশ্য টাকা পয়সা চায়না- সহমর্মীতা চেয়েছে।
২৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:০৮
কামাল১৮ বলেছেন: মুসলমাদের থেকে বিশ্বের বাকি সবাই হাজার হাজার মাইল পিছনে।একমাত্র মুসলমানরা বেহেস্ত যাবে বাকি সবাই দোজখে।৭০/৭২ হুরির একটাও তারা পাবে না।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২১
শেরজা তপন বলেছেন: দুনিয়ায় একটা নিয়াই জান কাবার। আপনার কি মনে হয় এত্তগুলা সামলানো যাবে?
সেইদিক দিয়া ওরা ঝামেলামুক্ত
২৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৪১
ক্লোন রাফা বলেছেন: বুদ্ধিমান আর চতুর আলাদা আলাদা ।বর্তমান পৃথিব যদি বিবেচনায় নিয়ে আপনি নির্ণয় করতে চান তাহলে আমি বলবো । খৃষ্টান আর ইহুদিরা একে অপরের পরিপূরক ।
সমস্ত বিশ্ব কিন্তু তারাই সাশন করছে । আমেরিকা তার প্রভাব বিস্তারের স্বার্থে এলাকা ভিত্তিক ওয়াচ ডগ নিয়োগ দিয়েছে। আর এই আমেরিকার রাজনিতি নিয়ন্ত্রন করছে ইহুদিরা টাকার জোড়ে।বর্তমান বিশ্ব ব্যাবস্থায় শক্তিশালী অবস্থানের জন্য অর্থনীতি প্রধান ভুমিকা রাখছে ।এটা আপনি অস্বিকার করতে পারবেন না।
সারা পৃথিবি নিয়ন্ত্রনের জন্য যতগুলো প্রতিষ্ঠান আছে হিসেব করে দেখুন তা নিয়ন্ত্র করছে কারা! আই এম এফ, জাতিসংঘ, ন্যাটো সহ মোটামুটি সবই তাদের নিয়ন্ত্রনে।
কাজেই বুদ্ধিমান আর চতুরের খেলা চলছে তাদের মধ্যেই।
ধন্যবাদ,শে.তপন।
এটা আমার একান্ত ব্যাক্তিগত পর্যবেক্ষন।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার ব্যক্তিগত পর্যালোচনা একেবারে উড়িয়ে দেবার মত নয়- অবশ্যই যৌক্তিক।
ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।
২৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩
নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাও ভাল ব্যাক্টেরিইয়ার সাথে তুলনা দেন নাই।
তা দেই নি, কারণ ব্যাক্টেরিইয়া আমাদের (মানুষ) শরীরেরই অংশ।
লেখক বলেছেন:ও ভাই ; মিশরীয় রোমান ব্যবিলনীয় জাতি আর ধর্মীয় জাতি এক হইল??
কী বলেন! এরাওতো ধর্মীয় জাতিই।
view this link
view this link
ইহুদি শব্দ দিয়ে জাতি ও ধর্ম দুটোই বুঝায় বলে আপনার এমন মনে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে মিশরীয় রোমান ব্যবিলনীয় দিয়ে সভ্যতা, জাতি, ধর্ম সবই বোঝায়। সমস্যাটা কোথায় ?
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: তর্ক করিলে তর্ক বাড়িবে। আপনিই সঠিক!
আমিতো বোকা মানুষ বোকা বোকা কথা বলি- জানার গণ্ডি ভীষন কম। ভুল-ভ্রান্তি হয় হামেশা!
তা আপনি নিয়মিত ব্লগ লেখেন না ক্যান- কত কিছু শেখার আছে আপনার কাছ থেকে।
২৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫
নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: তর্ক করিলে তর্ক বাড়িবে। আপনিই সঠিক!
এখানে সঠিক -বেঠিকের কিছু নেই। আপনাকে আমি খুবই পছন্দ করি।
লেখক বলেছেন:আমিতো বোকা মানুষ বোকা বোকা কথা বলি- জানার গণ্ডি ভীষন কম। ভুল-ভ্রান্তি হয় হামেশা!
আপনাকে যে বোকা বলবে, সে মহাবোকা। তবে আপনার লেখা খানিকটা এলোমেলো হয়, সেটা হয়তো বা তাড়াহুড়ো করে লিখেন তাই।
লেখক বলেছেন:তা আপনি নিয়মিত ব্লগ লেখেন না ক্যান
সারাদিন কর্মব্যস্ততার পর পরিবারকে সময় দেয়াটাই জরুরি মনে হয়। ভালো থাকুন। আমা সামান্যজন। আমার কথায় মন খঅরাপ কইরেন না বা রাগ নিয়েন না।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: আমিও আপনাকে পছন্দ করি তয় একটু ডরাই!
ঠিক ধরেছেন; আমি বরবরই সবকিছুতে তাড়াহুড়ো করি এজন্য বাড়িতে কোন কিছু ভাংচুড়ের শব্দ হলে প্রথমেই সবাই সন্দেহ করে এ কান্ডটা আমার হাতে ঘটেছে! মোটামুটি ট্রেড মার্ক হয়ে গেছি।
কাজের ফাকে ফাকে টার্গেট করি কটুকু সময়ে কতটুকু লেখালেখি করব- কটা মন্তব্যে উত্তর দিব, কতটুকু পড়ব এইসব। সবকিছুতে তাড়াহুড়ো করে গুবলেট হয়ে যায়। বানানের তো যাচ্ছেতাই অবস্থা! ওদিকে তাকাই ও না
আপনি লিখুন। ব্লগে আপনার মত ব্লগারের লেখা খুব প্রয়োজন। ব্যাস্ততা থাকবেই- এর ফাঁকেও সময় বের করে নিতে হবে- এটাইতো ফুয়েল রে ভাই।
২৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬
নীল আকাশ বলেছেন: আল্লাহ এদের অভিশপ্ত জাতি হিসাবে ঘোষনা করেছেন।
২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
শেরজা তপন বলেছেন: আল্লাহ নিজের সৃষ্টি জাতিকে কেন অভিশপ্ত করবেন???
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩২
অগ্নিবেশ বলেছেন: ইহুদীগো মঙ্গলে গিয়া বসত করন লাগে, নাইলে কিসের বুদ্ধিমান?