নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কি হবার কথা কি হচ্ছে

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯



লছে বিএনপি ও সমমনা দলের তিন দিন ব্যাপী অবরোধ কর্মসুচী। অবরোধটা হরতালের মত গনতান্ত্রিক কর্মসুচী কি না সেটা আমার জানা নেই। কে এই কর্মসুচীর প্রবক্তা সেটাও আমার জানা নেই। আমার জানা নেই এই উপমহাদেশ ছাড়া আর কোন গনতান্ত্রিক দেশে এই ধরনের অবরোধ কর্মসুচী পালন হয় কি না? আমি অবশ্য এটাই জানি না আসলে জনগন কারা? ওরা যে বলে সারা দেশের জনগন আমাদের সাথে আছে সেই জনগন কে বা কাহারা তাদেরও আমি চিনিনা- এরা সবাই অশরিরী আত্মার জনগন সম্ভবত!!!

রতাল মুলত কোন স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে সাধারন জনগনের নিরব প্রতিবাদের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হাতিয়ার হবার কথা ছিল। যেখানে তারা সব ধরনের সরকারিকাজ ও উতপাদনমুলক কর্মকাণ্ড থেকে নিজেদের বিরত রেখে সরকারকে বেকায়দায় ফেলে দেবে বা পঙ্গু করে দেবে। সেখানে বাজার ঘাট স্কুল কলেজ নিজেদের ব্যাবসা বানিজ্য আয় রোজগার বন্ধ করে উপোস করে মরার কথা নেই মনে হয়। আর গনতন্ত্র মানে কাউকে জোর করে তার কাজ থেকে বিরত রাখার কথাও নেই মনে হয়? তবে আমরা কোন ধারার গনতন্ত্রে আছি? এই ধারার গনতন্ত্রের প্রবক্তা কে???
আমাদের কথা কে শুনবে? আমরা কার কাছে গিয়ে বলব আমাদের কষ্টের কথা দুঃখের কথা যন্ত্রনার কথা? আর কতদিন এভাবে দগ্ধ হব?

***এবার আসি অন্য কথায়***

বিএনপি এখন একটা আউলা ঝাউলা সংগঠন! ওরা এই মূহুর্তে সঠিক নেতৃত্ব সঙ্কটে ভুগছে। কি দিয়ে কি করবে দিশা পাচ্ছে না।
আওয়ামীলীগ নির্বাচনের আগে তাদের নেতা কর্মীদের উজ্জীবিত রাখার জন্য তাদের জোশ দেখার জন্য সারাক্ষন সারাক্ষন ফিলেডে নজরদারিতে রাখছে যাতে আবার বিরোদীদল কোনভাবেই মাঠ দখল না করতে পারে। ওদের সাথে আছে প্রসাশন। কুছ প্রোয়া নেহী- ওরা নেতাদের অভয় দিচ্ছে- শান্তি মিছিল করছে, শো ডাউন করছে। কাড়ি কাড়ি টাকা পকেটে পুরছে। রাস্তার মোড়ে একদল চেয়ার নিয়ে বসে সারাদিন গুলতানি মারছে আর চা বিড়ি ফুকছে সাথে চলছে বিরিয়ানি আর নাস্তার মচ্ছব! যুবকের দলেরা চাদার পয়সায় তেল পুড়িয়ে মহল্লায় মোটর সাইকেল দিয়ে বিকট শব্দে হুদাই চক্কর দিয়ে বেড়াচ্ছে!
নেতারা পকেট থেকে এই শেষ সময়ে বড় কষ্টের কামাই থেকে দু-পয়সা খসে গেলেও বেশ শান্তিতে ঘুম যাচ্ছেন! এমন দাপুটে কর্মী থাকলে আর কিসের ভয়।
জামাত তো পুরা গেছে- বিএনপি'র ছ্যাড়াবেড়া অবস্থা আর সমমনা দলের কথা আর কইয়েন না ওরা বরাবর ছাগলের আট নম্বর বাচ্চা! পুলিশ র‍্যাবে সব নিজেদের লোক ভর্তি। মাঠে নামলেই প্যাদানী!
কিন্তু দাড়ান মিয়া ভাই ... একটা কথা আছে! গতকাল অন্যরকম একটা শো ডাউন হোল। বেশী ফালাইয়েন না- এইটা দেখে কিছু একটা শিখেন। নাইলে আখেরে পস্তাবেন।
***
ই আন্দোলনের সাথে গার্মেন্টসের কর্মীরাও তাদের মুজুরী বাড়ানোর আন্দোলনে নেমেছে। দুটো মিলে একটা ভজঘট পরিস্থিতি!
গতকাল মিরপুর ১১ থেকে ১২ নম্বর সারাদিন ছিল রনক্ষেত্র। পুরো এলাকা ছিল গার্মেন্টস কর্মীদের দখলে। এখানকার কমিশনার যুবদলের বিরাট এক নেতা অবিংসবাদি ঝুট ব্যবসায়ী, এলাকার মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রক( জানা মতে) যিনি প্রতিমাসে বিশাল অঙ্কের চাদার বিনিময়ে এলাকার সব গার্মেন্টসের প্রটেকশন দেয় তিনি বরাবরের মত তার পোলাপাইনকে লাঠিসোটা যন্ত্রপাতি দিয়ে পাঠায় গার্মেন্টসের কর্মীদের ভয় দেখানোর জন্য কেউ যেন আন্দোলনে শরিক না হয়।
ওরা গিয়ে বরাবরের মত ধমক ধামক দেয়- দুই চাইরটারে দেয় চর থাপ্পর। শটগান পিস্তল দেখায়- ভাবে এইটাতেই ঠান্ডা!

ছবি দেখুন;


এরপর আচমকা গার্মেন্টস শ্রমকেরা বের হয়ে আসল শুরু হল ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া।



তারপরে দখল নিল ওরা প্রধান রাস্তায়। গাড়ি আটকে শুরু হোল মিছিল আর অবরোধ। বিএনপির পোয়া বারো;



তারপরে আসলেন এখানকার সবচেয়ে প্রভাবশালী নেতা যিনি কেন্দ্রীয় আওয়ামিলীগের বড় পদে আছেন-স্থানীয় এমপির সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী- তার বড় ভাই মুলত ক্যাডার লালন পালন করেন। যার নামে এখানকার নান্নু মার্কেটের নামকরন। তিনি নাকি তার বাহিনী পাঠালেন। ওরাও এসে খাইল বেদম মাইর। পুলিশ দিউরে দাঁড়িয়ে দেখছে সব কাছে এগুতে সাহস পায় না। গার্মেন্টের কর্মীরা ওদের ধাওয়া দিয়ে ছড়িয়ে পড়ল। ক্ষোভে এগার নম্বরের বিভিন্ন গলিতে- সেখানকার বাসা বাড়তে ইটপাটকেল ছুড়ল;



এরপরে নাকি এমপি সাহেব পাঠাইলেন তার ক্যাদার (ক্যাডার) বাহিনী। তারা আসল একঝাক মোটসাইকেল দাবড়িয়ে। দু'শ মিটার দূর থেকেই ভাব গতিক খারাপ দেখে মোটর সাইকেল ঘুরিয়ে কিছুক্ষন সাইলেন্সরে ঝড় তুলে পগাড় পার। এমপি সাহেব নাকি রোগী দেখতে এসে দাবড়ানি খাইলেন;
এরপরে কর্মীরা বার নম্বরের অভুমুখে দিল ধাওয়া। শান্তি বাহিনীরা চেয়ার ছেড়ে হাওয়া।




এরপরে মিরপুরের ১২ নম্বরের আশেপাশের কাচ ঘেরা শাটার ছাড়া যত দোকান ছিল সব ভাংচুর শেষে তারা যখন মোল্লা মার্কেটের অভিমুখে রওনা হল তখন বাধ্য হয়ে র‍্যাব নামল মাঠে;



* ছবিগুলো সব প্রথম আলো থেকে নেয়া। কিছু সংবাদ প্রথম আলো থেকে কিছু আমার নিজের শোনা ও দেখা। শোনা কথায় তথ্যগত ভুল-ত্রুটি থাকতে পারে। আমি জানি আমার এই তথ্য তাদের নজরে আসবে না কিংবা আমার কথা তাদের কান পর্যন্ত পৌঁছুবে না তবে মোদ্দা কথা হচ্ছে ; পুরো বিষয়টা ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের জন্য বড় একটা সতর্ক সংকেত।
*** আপডেট***

~মিরপুরে ফের আজ গার্মেন্টস কর্মীদের সহিংস আন্দোলন- পুরো পল্লবী থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। সারিসারি RAB এর গাড়ি। ছবিটি একটু দূর থেকে নেয়া-কাছে যেতে সাহসে কুলায়নি!

~গতকাল পল্লবী মার্কেটে গার্মেন্টস কর্মীদের ভাঙচুরের ক্ষত চিহ্ন!

মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বিএনপি এই সমাবেশ থেকে হরতাল ঘোষনা দিবে, হঠাৎ দেয়নি ..
এখন বোঝা যাচ্ছে বিএনপি হরতাল ঘোষনা আগেই নির্ধারিত করে রেখেছিল। নইলে পুলিশের সাথে ইটমারামারি টিয়ার গ্যাস সভার অনেক দূরে কাকরাইল মসজিদের কাছে। কিন্তু অনেক দূরে নাইটেঙ্গেল মোড়ে ফকরুল সভার মাঝখানে বক্তৃতা বন্ধ করে হুট করে হরতাল ঘোষনা কেন?

বিএনপি একটি ভাল অবস্থায় ছিল, কিন্তু গ্যাঞ্জাম করে হরতাল দিয়ে মারাত্মক ভুল করলো।
বিএনপি গত ১০ বছরে এতটা ভাল অবস্থানে কখনোই ছিলনা।
এত দিন গ্রেফতারের ভয় ছিল না, মোটামোটি ফ্রিলি চলা ফেরা মিটিং সবই নির্ভয়ে করতে পারতো। গত দশ বছরের ভেতর এবার এই বছরটাই বিদেশি ব্যাকিং এ বিএনপি সবচেয়ে সোচ্চার শক্ত অবস্থায় ছিল, কিন্তু পুলিশ হত্যায় সব ভেস্তে গেল।
এখন বিএনপি নেতারা এখন মিটিং করা কথা বলা তো দুরের কথা গ্রেফতার আতঙ্কে বাসায়ও নির্ভয়ে ঘুমাতে পারে না। আর পারবেও না।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: বিএনপির অবস্থা তো বুঝলাম ওদের অবস্থা ছেড়াবেড়া!
কিন্তু আওয়ামী লীগের বর্তমান অবস্থা নিয়ে কিছু বলুন না হাসান ভাই?
আমি মূল কথা যেটা বলতে চেয়েছি সেটা নিয়ে আপনার বক্তব্য জানতে চাচ্ছি?

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৭

নিমো বলেছেন: শ্রমিকরা রাস্তায় মরবে, আর আমরা ব্লগ-ফেসবুকের চাপাবাজ আন্দেলনকারীরা পোস্ট দিব, দেখেছেন কিভাবে রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বিজয় ছিনিয়ে এনেছি!

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০০

শেরজা তপন বলেছেন: কি আর করব আমি তো মালিকপক্ষ শ্রমিকদের আন্দোলনে শরিক হই কেমনে?
আমারা রক্ত চোষা পক্ষ আমাদের কাজ হল ওদের দাবিয়ে রাখা।

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: অনেক দিন পরে হরতাল হরতাল অবরোধের একটা ফিল পাইলাম ।
ব্যাপারটা তো ভুলেই গিয়েছিলাম । হরতালের দিন বেশ আরাম করে সাইকেল চালিয়েছি । গতকালও বেশ আরাম করেই রাস্তায় ঘুরে বেড়িয়েছি । জ্যামে পড়তে হয় নি । আজকেও আশা করি তেমনই হবে ।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: হুম হরতাল ছিল সেই নব্বুইয়ের দিকে - সেইরকম ফিল আর পাই নাই। ছাত্র জীবনে হরতাল হেব্বি এক মজার ব্যাপার ছিল- কিন্তু এখন দুশ্চিন্তায় কপালে ভাঁজ পড়তে পড়তে ভাঁজে জোড়া লেগে যাওয়ার অবস্থা হয়ে গেছে!!

৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩

করুণাধারা বলেছেন: প্রথম আলোয় লিখেছে জন মারা গেছে এই খবর পেলাম না এখানে!!

চারদিকে শুধু মারপিট, ধ্বংস, আহত- নিহত! আর ভালো লাগে না এসব! :(

দেখি, পরে যদি ইচ্ছা হয় এসে লাইক দিয়ে যাব। আপাতত ইচ্ছা করছে না।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১০

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ ঢাকার বাইরে তিনজন মারা গেছে গতকাল কিশোরগঞ্জে আর সিলেটের। সেই জন্য আজকে সেস্থানে আজকে যারা গেছে তারা কি জন্য চলে গেল নিজেরাও জানে না। হায়রে রাজনীতি!
মিরপুরে গার্মেন্টসে এখনো ব্যাপক ঝামেলা চলছে।বাইরে দেখে আসলাম র‍্যাবে ভর্তি!
কাদের জন্য দেশ? কিসের জন্য গণতন্ত্র? কার জন্য এই ক্ষমতার লড়াই? কিচ্ছু জানি না!
কত প্রয়োজনীয় কাজকর্ম ফেলে তিন দিন প্রায় বাসায় বসে আছি অথর্বের মত!!!
অথচ এই প্রজাতন্ত্র আমাকে এক পয়সা ট্যাক্স ভ্যাট ক্ষমা করবে না। আর বিরোধী দলের কথা নাই বললাম আমাদের এই ক্ষতি কে পোষাবে?

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ২০১৩ সালের পুনরাবৃত্তি। নিরীহ জনগণ ভুগবে শুধু। বিএনপি আরও বিপদে পড়বে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১২

শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক তাই - অপদার্থ অপদার্থ কর্মহীন কিছু মানুষ যারা শুধু ক্ষমতা চায় গণতন্ত্র অর্থনীতি সমাজ ব্যবস্থা নিয়ে কিছুই জানে না এরা।
হাই কোন পথেই আছি আমরা আর কোন পথে যাচ্ছি।

৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০

শাহ আজিজ বলেছেন: বাসায় বসে চিৎকার চেচামেচির আওয়াজ শুনছিলাম । ভাবলাম যাই , বেরিয়ে দেখে আসি , নাহ ধাওয়া খেলে দৌড়াতে পারব না ল্যাংড়া বলে ।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: থাক আপনারা কষ্ট করে বের হবার দরকার নেই।
আমরাই আপডেট দিব আপনার আশেপাশেই তো আছি...

৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০২

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিএনপির অবস্থা পুরাই ছ্যড়াবেড়া। বিএনপির মহাসচিবকে ধরে নিয়ে গেছে, অথচ দল থেকে কোন প্রতিক্রিয়াই নাই। তার মধ্যে কোন এক আমেরিকান বাঙ্গালীকে নাকি বাইডেন এর উপদেষ্টা সাজিয়ে নিয়ে এসে ধরা খেয়েছে ! এই হচ্ছে তাদের অবস্থা!!

তবে আওয়ামিলীগের জন্য খারাপ খবর হচ্ছে যে , আমেরিকা তাদের আর চাচ্ছে না। পিটার হাসের ভুমিকাই তা বুঝিয়ে দিচ্ছে। জাতিসংঘ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন আওয়ামিলীগের বিরুদ্ধে বিবৃতি দিচ্ছে। আমার কেন যেন মনে হয় বিদেশীদের আওয়ামিলিগের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে আমাদের দেশের সিভিল সোসাইটির ভুমিকা আছে। ডঃ ইউনুস যে আছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এই অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ ও প্রসাষন কতক্ষন আওয়ামী সরকারের পাশে থাকে সেটাই দেখার বিষয়।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১২

শেরজা তপন বলেছেন: বিএনপির অবস্থা পুরাই ছ্যড়াবেড়া। বিএনপির মহাসচিবকে ধরে নিয়ে গেছে, অথচ দল থেকে কোন প্রতিক্রিয়াই নাই।
সহমত
ডঃ ইউনুসকে অনেক বেশী অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। বর্হিবিশ্বে তার প্রভাব সম্বন্ধে ঠিকঠাক ধারণা করতে পারেনি এনারা। তাকে এখন মুল নাটের গুরু মনে হচ্ছে।

সামনে সত্যিই মনে হচ্ছে আরও অনেক খেলা বাকি আছে। তেমন বাকি আছে আমাদের আরো জাঁতাকলে পৃষ্ট হবার!!

৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: পৃথিবীর সকলে যদি ইসলাম কবুল করে তাহলে যেমন বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠা পাবে, তেমন বাংলাদেশের
সকলে আওয়ামীলীগের ছায়াতলে আসে তাহলে বাংলাদেশ উন্নতির চরম শিখরে পৌছে যাবে।
তাই দেশের বৃহত্তর স্বার্থে সকল আওয়ামীলিগার কে লগি বোইঠা দাও নিয়ে জিহাদে নামতে হবে,
বিনপি জামাত পাইলেই প্রথমে দাওয়াত দিতে হবে, না মানলে লগি বোইঠা দাও দিয়ে আদর করে দিতে হবে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: সবাই একটা ধর্মের ছায়াতলে আসলে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমস্যাটা মিটে যেত এটা খারাপ বলেন নাই। তবে সেটা শুধু ইসলাম না যেকোনো ধর্মের ব্যাপারে বলতে পারেন।
পরের কথাটাও দুদলের ব্যাপারেই খাটে। যে কোন একটা দল- যেহেতু ক্ষমতায় আছে সেহেতু আপতত আওয়ামী লীগ!! ওক্কে
লগি বৈঠা দিয়া পিটাইতে মজা :)

৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমি একজন শান্তি প্রিয় মানুষ।
এই সব হরতাল, অবরোধ। এবং জনজীবনে দুর্ভোগ, মানুষ পিটিয়ে মেরে ফেলা। এসব কোনো ভালো মানূষের কাজ না। চিন্তা করে দেখুন একজন জিবন্ত মানূষকে পিটিয়ে মেরে ফেলছে!!!

গাড়ি বের করতে ভয় হয়। যদি ভেঙ্গে ফেলে বা পুড়িয়ে ফেলে। বাসেও চলাচল করে শান্তি নাই। আবার বাস কম যাত্রী বেশি। দূর্ভোগ আর দুর্ভোগ। দরিদ্র দেশে জন্ম গ্রহন করার যন্ত্রনা অনেক।

এই দেশে আমি থাকবো না। বউ বাচ্চা নিয়ে ভালো কোনো দেশে চলে যাবো।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৭

শেরজা তপন বলেছেন: এই পচা দেশে থাকার থেকে তাই যান সেটাই ভালো।
চেষ্টা করেন গুরুর দেশে যাওয়ার- গুরু শিষ্য মিলে এক দেশে চরম আনন্দে থাকবেন।

১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


সময়টা খারাপ যাচ্ছে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: খারাপের তো কেবল শুরু -আরো কত খারাপি আছে সামনে কে জানে!!

১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮

বাকপ্রবাস বলেছেন: জাতির মাথা থেকে রাজনীতির পুরা সেটআপ নতুন করে ফর্মেট দিতে হবে, গণতন্ত্রের নামে যা হচ্ছে সেটা গণতন্ত্রে ধারেকাছে নেই। যেটা চলছে একনায়তন্ত্র, স্বৈরতন্ত্র আর রাজতন্ত্রের মিশেল। গণতন্ত্রের খোলসে লুটতন্ত্র চলছে

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: একদম ঠিক আপনার কথার সাথে পুরোপুরি সহমত।
এ এক আজগুবি উদ্ভট গনতন্ত্র! এর উদ্ভাবক কোন শালা উজবুক!!!

১২| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪

রবিন.হুড বলেছেন: বাংলাদেশের অসচেতন জনগণের জন্য গণতন্ত্র প্রযোজ্য নয়। দরকার মাহাতির মুহাম্মদের মতো সরকার।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২১

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ শুধু একটা মানুষ পাল্টে দিতে পারে পুরো একটা জাতিকে।
তেমন একজন মানুষ দরকার আমরা অপেক্ষায় আছি জানিনা আর কতকাল কত মাস বছর যুগ প্রতিক্ষা করতে হবে আমাদের।
একদল অসভ্য অপদার্থ ক্ষমতার লোভী মানুষদের নিয়ে কি যন্ত্রণায় না আছি আমরা...

১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৩

মিরোরডডল বলেছেন:




কবে বন্ধ হবে এসব মারামারি, হরতাল, অবরোধ!
ভেবেছিলাম মা কে দেখতে যাবো কিন্তু এরকম হলে আর যেতে ইচ্ছে করে না :(

সরকারি দল, বিরোধী দলের গ্যাঁড়াকলে পড়ে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই।
বিশেষ করে যারা দিনমজুর তদের, নো ওয়ার্ক নো ফুড।
কি যে হচ্ছে এসব, আর ভালো লাগে না।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫

শেরজা তপন বলেছেন: আর এখানে এসে দরকার নেই থাকেন ওখানে।
পারলে যদি সম্ভব হয় মাকে নিয়ে যান রেখে দেন কিছুদিন আপনার কাছে।
এখানে মুখে মুখে শুধু বলে সবাই কিন্তু কেউ ভাবে না কারো কথা।
বছরের এই সময়টা হল ব্যবসা-বাণিজ্যের সবচাইতে পিক টাইম- আর তখনই শুরু হলো এই আন্দোলন নিপীড়ন নির্যাতন আর এই ইলেকশন নামের ভয়াবহ তামাশা।
কার কাছে যাব কার কাছে বলবো আমাদের এই কষ্টের কথা।

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনা্র পোষ্ট পড়ে জাতীয় চিন্তায় চিন্তিত হয়ে আমিও একখান পোষ্ট দিলাম। আর আমি গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন বাড়ানোর পক্ষে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ আপনার যুগান্তকারী থিওরি পড়লাম।
নিশ্চিত নোবেল প্রাইজটা আপনার ঘরে যাচ্ছে সাথে পুলিৎজারটাও পেতে পারেন।

১৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২২

মিরোরডডল বলেছেন:




শব্দটা ***তাদের*** হবে।
টাইপো ছিলো।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮

শেরজা তপন বলেছেন: আমার লক্ষ লক্ষ টাইপোর ভিড়ে আপনার একখান ভুল কি আর আপু!!!
বড়ই লজ্জা দিলেন

১৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩২

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাইজান, "যা হবার তাই হচছে" - ঠিক সেই রকমই হচছে যেভাবে script লেকা হয়েছে এবং আমাগো দেশপ্রেমিক সরকার অনুমোদন করেছেন।

কতা ঐল গিয়া ইবার মনে কিছু ঐলেও ঐবার পারে। কি ঐতে পারে :(

যেমন হইল গিয়া - ১। " তাহার ঐব ২০ (বছর), আর জনগনের মাথা থেকে চূড়ান্তভাবে নামব ভোট নামক ২০ (বিষ)" - কত্ত বড় সাহস পাবলিকের , ভোট দিবার চায়। অতবা -

২। তয় কতা ঐল গিয়া মনে রাইখ বইনা " আগের দিন নাইল নাতি (বইনি), খাবলাইয়া খাবলাইয়া ছা্তু খাইতি"

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের বড় একটা উত্তর দিয়েছিলাম- কিভাবে যেন উত্তরটা মুছে গেল!!!!
সময় করে ফের আসছি

১৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১

মিরোরডডল বলেছেন:




হুম বুঝতে পারছি, কি ভয়াবহ কষ্টের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।
সাধারণ মানুষ অলওয়েজ ভিকটিম।

পারলে যদি সম্ভব হয় মাকে নিয়ে যান রেখে দেন কিছুদিন আপনার কাছে।

সেটাই করি শেরজা কিন্তু ঐযে বলেছিলাম একবার, এবার পাসপোর্ট রিনিউ করার সময় ঝামেলা করে আটকে দিয়েছে।
ওটা এখনও ফিক্স হয়নি, তাই আনতে পারছি না, আমি কয়েক মাস পরপর গিয়ে দেখে আসি।

বিডি থেকে রিটার্ন করেছি তিনমাস হতে চললো, খুব স্বাভাবিক এখন আবার মন চাইছে দেখতে :(
দেখা মানেতো চোখের দেখা না, সাথে থাকা, পাশে থাকা।
মুখটা মনে পরলেই আমার কষ্ট লাগে।

এনিওয়ে, সেদিন বললাম মজার পোষ্ট দিতে আর কি গণ্ডগোলের পোষ্ট দিয়েছে।
এগুলোইতো সারাক্ষণ নিউজে পড়ি আর দেখি, সামুতেও দেখবো?

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: আহা মা বড্ড আদুরে এক নাম। মত বয়স বাড়ে ততই হারানোর ভয় বাড়ে!
আমার রাস্তার ওপারে মা থাকেন। সুযোগ থাকলেও দেখা করিনা ঠিকঠাক মত। আফসোস হয়- অর্ন্তদহন হয়, তারপরেও বেশ গ্যআপ দিয়ে দেখা করতে যাই। বহুবছর ধরে আমার মা কানে কম শোনেন। কোন চিকিৎসাতেই কাজ হয়নি। আরাম করে একটা কথাও বলতে পারি না তার সাথে।
আপনার মায়ের পাসপোর্ট এর সাথে সমস্যা হয়েছে সেটা সমাধানের কেউ কি চেষ্টা করছে-যদি করে থাকে কিভাবে করছে সেটা একটু জানাবেন!
আমি ফান পোস্ট রেডি করেছিলাম একটা আরো অনেকগুলো লেখা রেডি করেছিলাম কিন্তু মাঝখান দিয়ে যে কি হয়ে যায় উল্টাপাল্টা পোস্ট দিয়ে ফেলি :(
এরপরে নিশ্চিত ফান পোষ্ট দিচ্ছি।

১৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

মিরোরডডল বলেছেন:




আমি এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে গিয়েছিলাম, তারা পঞ্চাশ হাজার চেয়েছিলো।
আমি করিনি, কারণ যে কাজ তাদের দায়িত্ব, সেটা করার জন্য এত টাকা কেনো দিবো!
আবার এই জুলাইয়ে গেলাম, অন্য আরেকজনকে ট্রাই করলাম, সে চাইলো এক লাখ।
পাঁচ মাসের ব্যবধানে তাদের ডিম্যান্ড ডাবল হয়ে গেছে।
সব কয়টা শালা চশমখোর !!!!

যত ব্যস্ততা থাক, অল্প সময়ের জন্য হলেও মায়ের কাছে কিছুক্ষণ বসবে।
কথা হোক না হোক, ঠিকমতো শুনতে যদি নাও পায়, তবু জানবে তার ছেলে তাকে দেখতে আসছে, পাশে আছে।
এটা যে তারজন্য কত ভালোলাগার একটা অনুভূতি শেরজা!
পারলে হাত ধরে বসবে।
একটা বয়সের পর মানুষের স্পর্শ তাদের কাছে সবচেয়ে দুর্লভ মনে হয়।
এই স্পর্শটা তাদের পজিটিভ এনার্জি দেয়, বেঁচে থাকার জন্য হোপ দেয়।
চলে গেলে কিন্তু খুব আফসোস হবে, রাস্তার ওপাশেই ছিলো, থাকতে কেনো আরো একটু বেশি সময় দিলাম না!


০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: মুল সমস্যা কি পাসপোর্টের না জাতীয় পরিচয়পত্রের?

মায়ের ব্যাপারে যে বিষয়গুলো বললেন,সহমত। কিন্তু আছে অনেক কিছু আছে যা আসলে খোলামেলা বলা যায় না।

আমিও বুঝি মা চলে গেলে অনেক আফসোস হবে!!

১৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

নিমো বলেছেন: দেশের আসল মালিকপক্ষতো শ্রমিক হয়ে মার খাচ্ছে, হারামজাদাগুলো ক্ষমতার লোভে যা শুরু করেছে, কী আর বলব। ভারতেও নির্বাচন আসন্ন অথচ তারা ৪৮ দিনের বিশ্বকাপ আয়োজন করে দশ হাজার কোটি রুপির বেশি বাণিজ্য করছে। আর আমরা সাধারণ মানুষকে বাঁশ দিতে ব্যস্ত।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১

শেরজা তপন বলেছেন: একজন সত্যিকারে ব্যবসায়ী আর ব্যবসায়ীর মধ্যে পার্থক্য অনেক। শুধু ব্যবসা করলেই ব্যবসায়ী হওয়া যায় না।
তেমনি রাজনীতি করলেই রাজনীতিবিদ হওয়া যায় না।
দেশকে ভালোবাসা দেশের মানুষকে ভালবাসা জনগণের বন্ধু হওয়া স্বার্থহীন হওয়া এত সহজ কথা নয়!
মানুষ হতে এখনো আমাদের অনেক অনেক অনেক পথ যেতে হবে।
মোদি খারাপ কি করলো সেটা আপনার খুব গলা বাড়িয়ে বলবো কিন্তু ভালো কি করলো সেটা আমরা বলতে নারাজ!

২০| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০

অপু তানভীর বলেছেন: আরে কী যে বলেন এতো দুরের কথা কেন ভাবতে হবে ! আমরা যখন স্কুলে পড়তাম তখনও বেশ ভাল হরতাল হত । এই যে ২০১৩ সালের কথাই যদি ধরেন, সেই সময়েও কিন্তু ভাল হরতাল হয়েছে। তারপর ১৪তে যে লাগাতার অবরোধ দিল তারপরেই হরতাল অবরোধের মান কমে গেল ।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: হরতাল অবরোধ ২০১৪ সালে একেবারে ইজ্জত হারায় ফেলছিল।তারপর থেকে হরতালের নাম আর কেউ তেমন মুখে আনে নাই।
তখন তখন যে কি খুশি হয়েছিলাম -ভেবেছিলাম যাক বাবা বেঁচে গেলাম এই ভয়ংকর হরতাল নামক দানবের হাত থেকে!!
কিন্তু তার হলো কই ফের ফিরে এলো সেই হরতাল অবরোধ নামক গনতান্ত্রিক দানব!

২১| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: কী মন্তব্য করা যায় ?

হরতালের কারণে প্রতিদিন প্রতি সবজি ২০ টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে । এদিকে এই নিয়ে কিন্তু সরকারের কোন মাথাব্যথা নাই । সরকার কেন যেন বাজার নয় রাস্তাঘাট নিয়ে বেশি আগ্রহী ।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: সাধারণ মানুষকে নিয়ে কেউ ভাবে নারে ভাই সবাই আছে নির্বাচন নিয়ে।
যেন ক্ষমতায় যেতে পারলেই সব সমস্যার সমাধান।
ক্ষমতা ক্ষমতা সবাই বলে তাদের পক্ষেই আছে জনগণ আজ পর্যন্ত জনগণকে তাদেরকেই চিনলাম না আমরা!!
দ্রব্যমূল্যের আরো অসহনীয় অবস্থা ঢাকায়। হরতাল হলে তো কথাই নেই আপনার ওখানে ২০ টাকা এখানে লাগামহীন অবস্থা- যার যে রকম মনে চায় সেই দাম চায়।

২২| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=8SL6Ti_0big

আলজাজিরার এই ভিডিওটা দেখে ভাবছি আমাদের পুলিশের কি কোন নির্দিষ্ট ইউনিফর্ম নাই ?

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: ডিবি পুলিশ সহ কিছু ব্রাঞ্চের মনে হয় ইউনিফর্ম নেই। শুধু জ্যাকেট আছে।

২৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৯

আমি নই বলেছেন: আমি অবস্য রাজনৈতিক কুট নিতি কম বুঝি। মানলাম বিম্পি মহসমাবেশ করবে তাতে নাসকতার আশংকাও আছে, সেগুলো ঠেকানোর জন্য আনসার, পুলিস, র্যাব, আর্মি, বিজিবি, নৌবাহিনি, বিমানবাহিনিতো আছেই তাইলে লাঠি নিয়ে শান্তি সমাবেশ করার দরকার কি? আর লাঠি নিয়েই যদি করতে হয় তাহলে বিম্পির সমাবেশের আসে-পাশেই বা যাওয়ার দরকার কি?

অফটপিকঃ একজন দেখলাম বউ-বাচ্চা নিয়ে বিদেশ যাইতে চায়, এজন্যেই মনে হয় ঘন ঘন ইসলাম বিদ্বেশী পোষ্ট প্রসব করতেছেন। এখনো কি হিজরত করতে ইচ্ছুক ইসলাম বিদ্বেশীদের জার্মানী-সুউডেন বেইল দেয়?

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: কে কোন তালে আছে বোঝা মুশকিল। নামে শুধু শান্তি মিছিল- হাতে তাদের অনেক অস্ত্র লাঠি।
জিগাইলে কয়; আক্রমন আইলে ঠেকাবো :)
দুই দলের শো ডাউন চলছে মাঠে। ওদিকে ডেঙ্গুতে প্রতিদিন মানুষ মরছে সমানে। দ্রব্যমুল্যের লাগামহীন বৃদ্ধিতে মানুষ দিশেহারা- সেদিক কারো ভ্রুক্ষেপ নেই, দৃষ্টিতো অন্যদিকে সরাতে হবে নাকি। হাজারো সমস্যা নিয়ে আছি- সেগুলো থেকে সবার নজর ঘোরানোর মোক্ষম সুযোগ এর থেকে আর আছে কি বলুন????

২৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২২

কামাল১৮ বলেছেন: অন্য রকম হবার কথা ছিলো নাকি?আমিতো দেখছি সবই ঠিক ঠিক মতো চলছে।আবার পনের বছর কনফার্ম করে ফেললো আওয়ামি লীগ।এখন বিএনপি নির্বাচনে আসলে বিরোধী দলে থাকার সম্ভাবনা আছে।নয়তো সেটাও হারাবে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি বিজ্ঞ মানুষ আমার থেকে অনেক বেশী দেখেছেন- জানেন বেশী।
হতে পারে এইটা কোন ফর্মুলা!

২৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪২

কামাল১৮ বলেছেন: শ্রমিকদের দাবী ন্যায্য।সরকার হয়তো কিছুটা মেনে নিবে।এই জন্য মালিকদের সাথে আলোচনায় বসতে হবে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫২

শেরজা তপন বলেছেন: এরকম লাগামহীন ভাবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি হতে থাকলে শ্রমিক মালিক দুপক্ষই অসহায় হয়ে যাবে একসময়!

২৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি ব্যবসায়ি মানুষ। হরতাল অবরোধে দেশে আপনার আমার মতো মানুষ বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হবো। সাধারণ মানুষ হরতাল অবরোধ আপাতত এনজয় করছে। হরতাল অবরোধ এনজয় করার বিষয় নয়। আর যেই সকল পরিবারের মানুষের মৃত্য হচ্ছে তাঁদের জন্য হরতাল অবরোধ জীভনের কাল হয়ে থাকবে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: এতদিন শত সমস্যার মধ্যেও বেশ একটা শান্তিতে ছিলাম -ভেবেছিলাম; এই অবরোধ হরতালের মত দানবের হাত থেকে মনে হয় রেহাই পেয়েছি।
কিন্তু কই এই ক্ষমতালোভী অপ-রাজনীতিবিদেরা সেটা ভোলেনি। গনতন্ত্রের নামে ভুয়া একটা হাতিয়ার জোড় করে জনগনের ঘাড়ে চাপিয়ে দিচ্ছে এরা। আর কতদিন এভাবে চলবে কে জানে। এর একটা বিহিত হবার প্রয়োজন আছে। এখন সময় হয়েছে।

২৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০১

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার পোস্টের শিরোনাম পড়ে, হায়দার হোসেন এর
"কি দেখার কথা, কি দেখছি...." গানটি মনে পড়ে গেল।

আমরা মনে হয় ফুটন্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত উনুনে পড়তে যাচ্ছি।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা ঠিক ধরেছেন, হায়দারের ও গানের একটা কলি থেকেই নিয়েছি শিরোনামটা।
পরিস্থিতি সামনে আরো অনেক খারাপ হবে সেটা নিয়ে কোন সংশয় নেই।

২৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৫৩

নিমো বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:সাধারণ মানুষ হরতাল অবরোধ আপাতত এনজয় করছে।
কোন সাধারণ মানুষ এনজয় করছে বলে আমার মনে হয় না, তবে অসাধারণ নির্বোধ হলে এনজয় করতে পারে।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৮

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার কি মনে হয়, তেমন নির্বোধ সাধারন মানুষের অভাব কি আছে এই দেশে?

২৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০১

শার্দূল ২২ বলেছেন: একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে লেখকের লেখায় যে ক্ষোভ ফুটে উঠেছে তা সময়ের দাবি । আর কত এই নির্বাচন ভোট ক্ষমতার লড়াই। জনগণের দোহাই দিয়ে এরা যে আমাদের বোকা বানায়, কোথায় সেই জনগণ? ১৮ কোটি বাঙালীর মধ্যে ১৮ হাজার মানুষ যদি ইট মারামারি করে তার দায় বাকি ১৭ কোটি ৭২ হাজার কেন নিবে? আমরা যারা খেটে খাওয়া মানুষ তাদের মাথা বিক্রি করে এরা কত দিন খাবে? মোশাররফ করিমের সেই বিখ্যাত নাটক ৪২০ এর কথা মনে পড়লো, একি দল সকালে মিছিল করে বলেছে ওমুকের ফাঁশি চাই সেই দল বিকেল বেলা মিছিল করলো সেই লোকের চরিত্র ফুলের মত পবিত্র। রাস্তায় কাঁদা ছোড়াছুড়ি করা মানুষ গুলো সাথে আমার বা শেরজা ভাইয়ের কোন সম্পর্ক নেই ।

গামছা একটা কাপড়, পুটি মাছও একটা মাছ, বিএনপি জামাত ও একটা দল। এরা দেশ চালাবে, একজন বিদেশে বসে আছে আরেকজন দেশে মরছে, ফখরুল বেচারা ছিলো প্রফেসর মানুষ, কে বা কাহারা তার হাতে মাইক ধরিয়ে দিলো কে জানে,মানুষটা সরল কিন্তু তার উপরে বসে আছে এক গরল মানুষ। জামা কাপড়ে ইসলাম মানে জামাতে ইসলাম ভন্ড গুলো ৬ হাদিস পড়ে পাস করে রাস্তায় বের হয়ে গেছে যাদের সাথে কোরানের কোন সম্পর্ক নেই তারা মুলত ধর্মের ঠিকাদার হয়ে বসে আছে। তাদের জন্মস্থান পাকিস্থান আজকে গারবেজ তারপরও তারা নাকি বাংলাকে পাকিস্তান বানিয়ে ছেড়ে দিবে। এই দল এতটা দেউলিয়া হয়ে গেছে যে মানুষের চোখে ধোকা দিয়ে একজন কে বানিয়েছে বাইডেনের উপদেষ্টা। সেই দলকে পিছন থেকে মদদ দিচ্ছে আরেক গণতন্ত্রের হকার দেশ। এসব বুঝবে কবে বাঙ্গালী?

শেখ হাসিনাকে আমি মন্দের ভালো বলি। তার কিছু করার নেই।মন্দের সাথে লড়তে লড়তে এই মহিলাকে শেষ পর্যন্ত সবাই মিলে পলিটিশিয়ান বানিয়ে দিয়েছে ।
ভোট নামের এই আজব জিনিস আমাদের ভোটার বানিয়েছে সাথে বেকুব । বেকুব বানান ঠিক আছে? এটা কি বাংলা শব্দ? জানিনা, কিছু টাইপ করতেই ভালো লাগেনা, এই বানান সমস্যায়। মিশরের মত সিম্বল দিয়ে ভাবের আদান প্রদান করতে পারলে ভালো হতো। যাদের স্বভাব কুকুরের মত তাদের সাথে কুকুরের ছবি দিতাম আর যারা কবুতের মত শান্ত একটা কবুতর এঁকে দিতাম। রবি ঠাকুর ছিলো জমিদার, কোন কাজ কর্ম ছিলোনা অযথাই কঠিন কঠিন শব্দ দিয়ে কত কি লিখে চলে গেছে তার ঠিক নেই। কিছু লেখক আছেন এখন মনে করে এবং বিশ্বাস ও করে যে দূর্বধ্যেই সাহিত্য। যেই শব্দ ধরতে পারবেনা সেটাই রবীন্দ্রকথন। আবার কিছু সাহিত্যিক আছে শব্দ দিয়ে কাপড় খুলে। ব্যপারটা যেন এমন গরিবে খায় গাঞ্জা, মধ্যবিত্ত্ব খায় গাজা, আর সাহিত্যিক খায় গঞ্জিকা।

শেরজা ভাই মনে মনে বলছে শার্দুল কি দিয়ে শুরু করে কোথায় চলে গেছে, হুম ইচ্ছে করেই এমন বলছি, এক জায়গায় দাড়িয়ে থাকা যায়না এখন আর কখন কঐ থেকে হরতালের পাথর ছুড়ে মারবে শেষে মাথা ফাটবে।

আশারবাণী হলো বর্তমান সরকার আবারো আসবে। দেশ থেকে আগাছা যাবেই ইনশাল্লাহ।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার শার্দুল ভাই, অনেকদিনবাদে আপনাকে আমার ব্লগ বাড়িতে পেয়ে আপ্লুত হলাম।
আপনি বলেছেন,
১৮ কোটি বাঙালীর মধ্যে ১৮ হাজার মানুষ যদি ইট মারামারি করে তার দায় বাকি ১৭ কোটি ৭২ হাজার কেন নিবে?
একদম ঠিক কথা। ফের সেই ১৮ হাজারের মধ্যে অর্ধেক হচ্ছে পেইড ক্যাডার।
নেতৃত্ববিহীন হাল মাঝি ছাড়া একটা দল সারাদিন রাত ধরে শুধু জিকির তুলছে ক্ষমতা ক্ষমতা আর ক্ষমতা- আর কোন কথা নাই আলোচনা নাই তাদের মুখে। ক্ষমতায় এসে কি এমন দেশ জাতি উদ্ধার করে দিবে সেটা আমরা ভালই জানি। তারা সামান্য একজন ভিনদেশী এম্বাসেডরকে ভগবানের স্বীকৃতি দিতেও দ্বীধা করছে না- হায় কোথায় নেমে গেছে তাদের নীতি আদর্শ!!!
আর এদের পেছনে দৌড়াচ্ছে দেশের একগুচ্ছ কান হারানো জনগন!!
আর ভাই লীগের কথাই কি বলবেন। ১৩ বছরে কি এরা গোছাতে পারত না?? আর কত কত টাকা চাই? কত আর দুর্নীতি করতে হবে? কত আর পঙ্কিলতায় ডুবে থাকবি তোরা? এমন সূবর্ণ সূযোগ কয়টা দল পায়- হায়রে মানুষ কত লোভী হতে পারে!!!
ওদের যে কত কঠিন গালি দিতে ইচ্ছে করে ...
আপনার ওই ভাষাগত ক্যাচাল প্যাচাল নিয়ে আমার কিছু লেখা আছে - পোস্ট দিব এক সময়। ভাল লাগল আপনার সত্য কথন।

আমরা একজন সত্যিকারে ভাল দেশনায়কের অপেক্ষায় আছি...

৩০| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:০৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: কিছু মনে করবেন না , আপনি অভিজ্ঞ মানুষ। আপনার কাছ থেকে এই উত্তর আশা করি নাই। পুলিশের ইউনিফর্মের কথাটা প্রশ্নকারে লিখেছি কিন্ত আসলে সেটা হবে ! চিহ্ন। বাংলাদেশ পুলিশের নির্দিষ্ট ইউনিফর্ম আছে। ডিবি ব্রাঞ্চের হয়ত নেই কারন তারা ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চ, তদন্তের খাতিরে তারা সাদা পোষাকে থাকে। কিন্তু তাদের দ্বায়িত্বতো আর পুলিশের জ্যকেট গায়ে দিয়ে রাস্তায় নেমে আন্দোলনকারীদের ঠেঙ্গানো না। রাস্তায় আইন শৃংখলায় নিয়োজিত তাহকে মুলত মেট্রোপলিটন পুলিশ ও রেব। আনসাররাও থাকে কিনা বলতে পারছি না। তবে নিয়মিত এই সব বাহিনীর সুনির্দিষ্ট ইউনিফর্ম আছে।

ঢাকার রাস্তায় গেঞ্জি , প্যন্ট/ জিন্সের উপড় পুলিশের জ্যকেট ও হেলমেট চড়ানো মানুষগুলোকে আর যাই হোক আইন শৃংখলা বাহিনীর কেউ বলে মনে হচ্ছে না।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৫

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি কি বলতে চেয়েছেন আমি বুঝেছি।
কিন্তু আমি বিষয়টা এড়িয়ে যেতে চেয়েছি। আমি নিয়মিত লীগের লোকজনের সাথে আড্ডা দিই- অনেক গোপন কথাই শুনি ওদের কাছে কিন্তু কারো মুখেই শুনিনি যে পুলিশের জ্যাকেট পড়ে লীগের ক্যাডারেরা আন্দোলন দমন করছে। হয়তোবা ব্যাপারটা সিক্রেট- কিংবা ওরা সত্যিই পুলিশ!

৩১| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

হরতাল মরতাল মন্দ পাই।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১

শেরজা তপন বলেছেন: একমাত্র আবাল, অপদার্থ, স্বার্থান্বেষী, অকর্মণ্য মানুষদের এটা ভাল লাগে!

৩২| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: কেউ আসি আসি বলেও আর আসেনা - কি আর করা :((

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত- আপনার মন্তব্যের প্রতিউত্তরে ফের না আসবার জন্য।
আপনি বলেছিলেন;
ভাইজান, "যা হবার তাই হচছে" - ঠিক সেই রকমই হচছে যেভাবে script লেকা হয়েছে এবং আমাগো দেশপ্রেমিক সরকার অনুমোদন করেছেন।
~ ওই স্ক্রিপ্টে আমাদের মত আম জনতাগোর লাইগ্যা কোন সাইড এক্টো ফ্যাক্টো আছে কি না নাকি দূর থেইকা শুধু হৈ হৈ আওয়াজ করব??

কতা ঐল গিয়া ইবার মনে কিছু ঐলেও ঐবার পারে। কি ঐতে পারে :(
~ সগ্‌গলে এইডাই ভাবতেছে কিচ্চছু একটা হইবার পারে মাগার কেউ ঠাহর করবার পারতাছে না!!

যেমন হইল গিয়া - ১। " তাহার ঐব ২০ (বছর), আর জনগনের মাথা থেকে চূড়ান্তভাবে নামব ভোট নামক ২০ (বিষ)" - কত্ত বড় সাহস পাবলিকের , ভোট দিবার চায়। অতবা -
~ ভোটের কাম সারা- ওইটার কথা ভুইল্যা যানগো ভাই।

২। তয় কতা ঐল গিয়া মনে রাইখ বইনা " আগের দিন নাইল নাতি (বইনি), খাবলাইয়া খাবলাইয়া ছা্তু খাইতি"
~ হ ইট্টু গুতা গাতি খাওনের দরকার আছে। ঢুস না খাইলে হুশ হইব না।

৩৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৯

শায়মা বলেছেন: অনেক কিছুই হচ্ছে আর তার মাঝে স্কুল বন্ধ করে দিয়ে অনলঐন ক্লাস হচ্ছে!

মনিটরে স্কুল আর সামনে বেবিদের সাথে বাবা মা নানা দাদা চাচা ফুপু খালা!!!


শান্তিতে থাকতে দিলো না। ঘরে বসেই ইট পাটকেল! :((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.