নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
ব্লগে ষোল বছর হয়ে গেল দিন পনের আগেই কিন্তু সময় করে সেটা প্রচার করে কোন অভিনন্দন নেয়া হল না (আফসোস,ব্লগারদের বড্ড আকাল চলছে ব্লগে!!)
গত বছর লিখেছিলাম, এই সময়ে শহরের বেশীরভাগ গৃহিণী নাইওরে যায়। গ্রাম মফস্বল বেশ রমরমা হয়ে ওঠে- খাদ্য খানার খুশবু ছোটে। পিঠা পায়েস পুলির ধুম আয়োজন হয়, শীতের এই সময়ে খাল বিল সেচে প্রচুর মাছ ধরে মানুষ; সেই মাছ আর মাংসের মচ্ছব হয়। ব্যাবসা, চাকুর সহ বিবিধ কারণে বিবাহিত পুরুষদের সন্তান স্ত্রী-হীন অতি সু-সময় কিংবা দুঃসময়কাল এটা। কেউ হাত পুড়িয়ে রান্না করে কেউ ফ্রিজের খাবার গরম করে ক্ষুন্নিবৃত্তির প্রয়োজন মেটায়। দু চারজন হোটেল মোটেল কিংবা আত্মীয় বন্ধুর বাসায় দাওয়াত খেয়ে কাটিয়ে দেয়- তবে পরিবারের অন্যান্যদের নিয়ে যারা থাকে তাদের এইসব প্যারা নাই। বাড়ির কাছে যাদের শ্বশুরবাড়ি তারা এই নিঃসঙ্গকালটা উপভোগ করতে পারেনা বললেই চলে। ব্লগার রাজীব নুরের মত বউ বাচ্চার কথা মনে পড়লেই সাত সকালে শ্বশুর বাড়ি গিয়ে উপস্থিত হয়।দাম্পত্যজীবনে স্বামী স্ত্রীর অন্তত বছরের একটা সময়ে কয়েকটা দিনের জন্য আলাদা থাকা অতীব জরুরী। কেন? এর পেছনে প্রচুর বিষয় ও ব্যাখ্যা আছে সেগুলো যারা সংসার করে তারাই বুঝবে ভাল।
আজকের গল্পটা একটু মূলত রসনা বিলাস নিয়ে; ( খানা-পিনার গল্প হলেই ব্লগার গোফরানের কথা মনে পড়ে যায়। ওদিকে খায়রুল আহসান ভাই আর আহমেদ জী এস ভাইকে বহুদিন ব্লগে অনুপস্থিত দেখে বড্ড চিন্তিত আছি। ব্লগে কম আসা হয় বলে 'জুন আপুকে'ও মনে হয় দীর্ঘ সময় মিস করছি। এ লিস্টে আর কয়েকজন আছে(ভুম' এর অনশন কি শেষ হয়েছে?
~শুরুটা করি বকফুল দিয়ে। আমি প্রায়শই সন্ধ্যেকালে ফ্যস্কটরি থেকে ফেরার পথে ডিয়াবাড়ি বৃন্দাবন বৈকালিক বাজারের পাশ দিয়ে আসি। ওখানে ঠিক আদিবাসী কিংবা পাহাড়ী ধাঁচের বাজার বসে। পাঁচ মিশালই শাক, কচি লাউপাতা, বকফুল, সরিষাফুল, কুমড়া ফুল থেকে শুরু করে সব ধরনের দেশি শাকসবজি মেলে। দাম একটু বেশী হলেও ভিন্নধর্মী ও টাটকা জিনিস পাওয়া যায়। ওখানকার বেশীরভাগ বিক্রেতাই হিন্দু পুরুষ-রমণী। ওরা দামাদামি মুলোমুলি হাঁকডাক কিছুই করে না। যা হোক আমার আড্ডার দাদাকে এই বাজারের কথা বললে তিনি আবদার করলেন সেখান থেকে বকফুল এনে দিতে। ভাগ্যগুণে আমি পরদিনই পেয়ে গেলাম- সেই ফুল পেয়ে দাদা সে কি খুশী। আমি বাসায় অর্ধেকটা নিয়ে মুসুরির ডাল আর বেসন দিয়ে ভেজে ফেল। কথা শুনে ছেলে-মেয়ে বিস্মিত-অভিভূত হল; ফুল নাকি ভেজে খায় সেটা ওর 'বাপের জন্মে' শুনেনি।
এবার আসি এই পেঁপের গল্পে। ঢাকায় ধোয়ার গন্ধ ছাড়া দেশি মিষ্টি পেঁপে পাওয়া নেহায়েত ভাগ্যের ব্যাপার। বেশীরভাগ সময় অতীব রঙ চমকানো দারুণ দেহ সৌষ্ঠবের পেঁপে কিনে খেতে গিয়ে চোখে পানি চলে আসে। আমার প্রিয় ফলের একটা পেঁপে- ঢাকা শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পেঁপে কিনে নিয়মিত ধরা খাই।সেদিন কিনলাম মাজার রোদের শাহ আলী বাজার থেকে। পেঁপে বিক্রেতা অন্য পেঁপের সাথে আমাকে এই পেঁপেটা দিয়ে বলল, এইটা নেন- মদ্দা পেঁপে। পুষ্টু আর মিষ্টি।
পেঁপের আবার মাদী মদ্দা হয় সেটা আমার ছেলে মেয়ের বাপ -ও বাপের জন্মে শুনেনি।
সেটা ওকে কইতেই-ও বিগলিত হাসি দিয়ে কইল; আমি এই জায়গায় সেরা পেঁপে বেচি। দাম দশটাকা বেশি নেই কিন্তু মাল এক নম্বর। যে কথা কইছি সেইটাই সই। আপনি জানেন না যে মদ্দা পেঁপে হয়। বাড়িতে নিয়ে খেয়ে দেখেন।
এরপর বহুদিন বেশ কয়েকদিন ওই বিক্রেতা আর তার মদ্দা পেঁপে খুঁজছি। কিন্তু দুটোই উধাও।
- এইটা হইল মুলা ভর্তার সচিত্র রেসিপি। সবগুলো সরিষার তেলে ভেজে বেটে বা ব্লেন্ড করে নিয়ে একটু স্বাদের পরিবর্তন আনতে পারেন।
~ (একা সংসারে ছটির দিনের শুরু পান্তা ভাত দিয়ে) চিত্রটা অতি সাধারণ। কিন্তু ডাল পানি আর কাঁচা পেঁয়াজের নীচে যেই ভাতটা আছে সেটা কিন্তু খাটি আউশ চালের। বড় দুর্লভ এই শহরে। পান্তা ভাতের সাথে মুচমুচে আলুভাজি বড্ড প্রিয় আমার কাছে।
~ আমার এক বন্ধু বড় কর্পোরেট জব আর নিজের প্রতিষ্ঠিত ব্যাবসা ছেড়ে গ্রামে গিয়ে কৃষক হয়েছে। সে ফেবুতে প্রোটিন বহুশত আবজাব( জবের ছাতু আখের গুড়, লতা পাতা আসেদ্ধ খাবার, অঙ্কুর শালগম এইসব) খাবারের পোস্ট দিয়ে বলে স্বর্গীয় এক সকালে চৌদ্দ কিলোমিটার দৌড়ে এসে এইসব খাচ্ছি। আমি আমি অত গভীরে না গিয়ে স্বর্গীয় বিকালে এগুলো খাচ্ছি। আত্মারে অত কষ্ট দিয়ে কি লাভ??
আমার রসনা বিলাসে ইলিশ না থাকলে কেমন হয়। গিন্নী যাবার সময়ে একখানা ইলিশ কেটে দুবেলার সরিষা ইলিশ রেঁধে (প্রথম ছবি সেটারই) বাকিটা নুন হলুদ দিয়ে মাখিয়ে রেখে গেছেন। ইলিশের সাইজ আহামরি নয় কিন্তু জাত এক নম্বর।
এত টাইট ফুড শিডিউলে হাঁপিয়ে যাই মাঝে মধ্যে তাই সেদিন বন্ধুর রেস্টুরেন্টে ভুরিভোজ হল।
তবে আপনারা যেমন ভাবছেন তেমন নয় মোটেও!!
~ যাচ্ছলে... নিজের হাতে করা এই ফুলো ফুলো পেঁয়াজুর ছবি শেয়ার করা হয়নি। শীতের বিকেলে এটা বেশ উপভোগ্য।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিকাছে, কিন্তু খানা-দানার বিষয় নিয়ে কিছু কইলেন না যে ভাই?
২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
জুন বলেছেন: প্রথমেই অভিনন্দন প্রিয় ব্লগার শেরজা, তারপর আমাকে মিস করেন শুনে অভিভূত ভুয়াকে আমিও মিস করি অনেক। ভুয়া যখন গেছে তখন আমারও চলে যেতে ইচ্ছে করছিল চাট্টিপাট্টি গুটিয়ে। তাও কি এক মায়ায় থেকে গেছি। মাঝে মাঝে উকি দেই, প্রিয় মানুষদের লেখা পড়ি। অনেক সময় মন্তব্য করা হয় না তবে মনে মনে মন্তব্য করি।
ভাবী গেছে কই! ভালোই তো খাইতেছেন। বাসায় নাই তারপর ও কত খেয়াল হু হু
বক ফুলের বড়া আমি খেয়েছি। সর্ষে ইলিশ মাছ দেখে জিভে পানি চলে আসলো। ঢোক গিলে সামলে নিলাম নইলে আমার ফোনটাই নষ্ট হতো মদ্দা পেপের কাহিনী পড়ে অনেক হাসলাম। ভালো থাকেন অনেক অনেক।
যাই হোক আমিও আর এক বচ্ছর দুই মাস পরে ১৬ বছরের হইতেছি
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: প্রথমে আপনাকে পেয়ে তারপরে মন্তব্যে অভিভূত হইলাম
কতদিন আপনার ভ্রমণ কাহিনী পড়ি না। ইদানীং ভ্রমণ করলেও গল্পগুলো চেপে যাচ্ছেন, হয়তো ব্লগ আর টানছে না তেমন?
যাবেন না থাকেন- আর কতদিনই বা আছি। ব্লগটা তো আমাদেরই আত্মীয়ের মত।
আপনি ১৬ বছর বয়সে সুদীর্ঘ পথ চলার বর্ণনা সহ পোস্ট দিবেন কিন্তু। অপেক্ষায় আছি। বাকি খাওনের ছবি দেই নাই-
দুধকদু(লাউ দুধ আর খেজুরেরগুডের পায়েস টাইপ, আপনারা কি বলেন?) ক্ষিস্যা, চ্যাপা মাছের ভর্তা এইগুলানও লিস্টে আছে
৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আরো দীর্ঘদিন ব্লগে থাকবেন এই আশা ব্যক্ত করি !
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২০
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা। আমাদের থাকা আর না থাকা ব্লগ আর কয়দিন আছে কে জানে
৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
আমি সাজিদ বলেছেন: অভিনন্দন।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২১
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে বড়ই পুলকিত হলাম। আপনি দূর থেকে ব্লগে নজর রেখেছেন দেখে প্রীত হলাম। আমাদের সাজিত না থেকেও আছে সেটা কম নয়। তবে অভিমান ভুলে ফিরে আসুন আগের মত।
৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২০
ইসিয়াক বলেছেন:
ব্লগে পথচলা আরও দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হোক।
শুভকামনা রইলো।
#আপনার তৈরি করা পেঁয়াজুগুলো দেখতে বেশ। খেতে সুস্বাদু হয়েছিল নিশ্চয়ই?
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ পেঁয়াজু নিয়ে সুদীর্ঘকাল গবেষণা করেছি- টেস্ট হতেই হবে তবে আমাদের এলাকায় আগে ঠোঙ্গায় করে পঁচিশ পয়সায় দশটা পেঁয়াজু কিনতাম, সেই স্বাদ আর পাই না।
অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার ইসিয়াক। ভাল থাকুন নিরন্তর, ব্লগ ও ব্লগারদের সাথে থাকুন।
৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
মেহবুবা বলেছেন: অভিনন্দন ১৬ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে।
দিয়াবাড়ীর বাজারের তথ্য জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
অনেক বছর আগে বান্দর বনে বেড়াতে গিয়ে চিম্বুক পাহাড়ের নীচে লাল রঙের দৃষ্টি নন্দন অচেনা ফুল দেখে ছবি তুলেছিলাম, পরবর্তীতে বৃক্ষমেলায় গিয়ে আবিষ্কার করি সাদা রঙের একই ফুল; বক ফুল। গাছও লাগিয়েছিলাম। বক ফুলের বড়া থেকে কুমড়ো ফুলের বড়া আমার বেশী ভালো লাগে খেতে।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: বকফুল লাল আছে শুনেছি- সামনাসামনি দেখা হয়নি।
আমারও কুমড়ো ফুলের বড়া ভাল লাগে- এটা বহুল প্রচলিত। তবে ফুলটা নিমিত্ত মাত্র ওই প্রসেসে যে কোন ফুল পাতা ভাজলে সুস্বাদু লাগার কথা।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে -ভাল থাকুন নিরন্তর।
৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
মেহবুবা বলেছেন:
এটা পড়বার সময় আপনার সেই রাশিয়ান বৃদ্ধার কথা মনে পড়ছিল। এটা ১৯২৭ সনে বৃটেনের ঘটনা।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: এটা কার লেখা? আমার সম্ভবত পড়া হয়নি।
ওই লেখাটা এখনো আপনার স্মরণে আছে জেনে দারুণ প্রীত হলাম।
শুভকামনা রইল।
৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অভিনন্দন!
বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা নিন।
খানা খাদ্যের গল্প ভালা পাই।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১২
শেরজা তপন বলেছেন: ইদানীং ব্যস্ততার জন্য রান্নাবান্নার সুযোগ পাচ্ছেন না মনে হয়?
অভিনন্দনে সবসময় ভাললাগায় সিক্ত হই। লেখালেখি কি ছেড়েই দিলেন?
শুভকামনা রইল- ভাল থাকবেন প্রিয় ব্লগার।
৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: অভিনন্দন এবং শুভ কামনা ❤
ভার্চ্যুয়াল জগতের খানাপিনাও ভার্চ্যুয়াল হবে- তেমনটা আশা করিনি
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: বাসাতো খালি আছে -চলে আসেন একদিন, দুই ভাই মিলে রেঁধেঁ-বেড়ে খাব
ভার্চুয়ালি খাবার খাওয়াইতে আমারও ভাল লাগে না।
ভাল থাকবেন। আপনার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করছি।
১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: এখন শীতকাল।দিন চারটা পিঁয়াজু ভাজাই দিন।বসে বসে চিবাই।যদিও ডাক্তারের নিষেধ ভাজাপোড়া খাওয়া।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: প্রিয় খাবারগুলো খেতে না পারলে বেজায় কষ্ট লাগে। যত আয়ুও ফুরিয়ে আসে -খানা খাদ্যের উপরে তেমনি বেশী নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। পৃথিবীর কত ভাল খাবার এখনো চেখে দেখা হল না- আফসোস!!
১১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি তো অনশনে নাই। এমন ভুয়া তথ্য আপনেরে কে দিল? দাবায়ে বিভিন্ন রকমের খানা-খাদ্য খাচ্ছি। মাত্রই পর্তুগীজ বিভিন্ন লোভনীয় খাবার মেরে দিয়ে আসলাম খোদ লিসবনে বসে!!!
কুমড়া ফুলের কথা শুনছি, খাই নাই কোন দিন; তবে বকফুলও যে ভেজে খায় এইটা জানতামই না। মদ্দা পেপের কথা আমিও বাপের জন্মে শুনি নাই। আপনের ওই বিক্রেতা মনে হয় মদ্দা পেপে বিক্রি করার অপরাধে মাদি পেপের প্যাদানী খাইছে। আশেপাশের হাসপাতাল/ক্লিনিকে খোজ নিয়া দেখতে পারেন।
শিরোনামের ছবিটার কথা না কইলেই না, খাসা; একদম ক্ষুধা উদ্রেককারী!!!!
যাউকগ্যা, বৃদ্ধ বয়সে টিন এইজের অভিনন্দন লইয়েন।
১২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৩২
জিকোব্লগ বলেছেন:
অভিনন্দন !!!
সন্ত্রাসী লীগের সক্রিয় সদস্য গোফরানের মডেল সাপ্লাইয়ের বিজিনেসে এখন মন্দা যাচ্ছে।
আবার কোনো দুর্নীতির সরকার এলে, উহা খানাপিনা নিয়ে ঠিকই ব্লগে হাজির হয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শুভেচ্ছা নিয়েন।