নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য, সুন্দর ও শান্তির জন্য,,,,,,,,

সেতুর বন্ধন

সম্পাদক, মাসিক ব্রাহ্মনবাড়িয়া ফিচার, সাংগঠনিক সম্পাদক কসবা প্রেসক্লাব, গীতিকার, কসবার গান

সেতুর বন্ধন › বিস্তারিত পোস্টঃ

"সে কেন দেখা দিল রে না দেখা ছিল যে ভাল........."

২০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৫৬

পঞ্চকবিদের অন্যতম দ্বিজেন্দ্রলাল রায়



বাংলা সাহিত্যে পঞ্চকবিদের মধ্যে অন্যতম একজন ছিলেন কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়। তিনি একাধারে কবি, নাট্যকার, গীতিকার ও সঙ্গীতশিল্পী। তিনি ডি. এল. রায় নামেও পরিচিত ছিলেন। তাঁর বিখ্যাত গান ‘ধনধান্যে পুষ্পে ভরা’, ‘বঙ্গ আমার! জননী আমার! ধাত্রী আমার! আমার দেশ’ গানগুলো আজো সমান জনপ্রিয়। তিনি প্রায় ৫০০ গান রচনা করেছিলেন। তাঁর রচিত গানগুলো বাংলা সংগীত জগতে দ্বিজেন্দ্রগীতি নামে পরিচিত। তিনি অনেকগুলো নাটক রচনা করেছিলেন। তাঁর নাটকগুলো সমালোচকগণ চার শ্রেণিতে বিন্যস্ত করেন- প্রহসন, কাব্যনাট্য, ঐতিহাসিক নাটক ও সামাজিক নাটক। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত নাটকগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একঘরে, কল্কি-অবতার, বিরহ, সীতা, তারাবাঈ, দুর্গাদাস, রানা প্রতাপসিংহ, মেবার-পতন, নূরজাহান, সাজাহান, চন্দ্রগুপ্ত, সিংহল-বিজয় ইত্যাদি। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে জীবদ্দশায় প্রকাশিত আর্যগাথা (১ম ও ২য় ভাগ) ও মন্দ্র বিখ্যাত। তাঁর রচিত বিখ্যাত ব্যাঙ্গ কবিতা ‘নন্দলাল’ এখনো বাংলার মানুষের মুখে মুখে প্রচলিত। তিনি ছিলেন বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গনে একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র।


দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ১৮৬৩ সালের ১৯ জুলাই ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা কার্তিকেয়চন্দ্র রায় (১৮২০-৮৫) ছিলেন কৃষ্ণনগর রাজবংশের দেওয়ান। তাঁর বাড়িতে বহু গুণীজনের সমাবেশ হতো। কার্তিকেয়চন্দ্র নিজেও ছিলেন একজন বিশিষ্ট খেয়াল গায়ক ও সাহিত্যিক। এই বিদগ্ধ পরিবেশ বালক দ্বিজেন্দ্রলালের প্রতিভার বিকাশে বিশেষ সহায়ক হয়। তাঁর মা প্রসন্নময়ী দেবী ছিলেন অদ্বৈত আচার্যের বংশধর। দ্বিজেন্দ্রলালের দুই দাদা রাজেন্দ্রলাল ও হরেন্দ্রলাল এবং এক বৌদি মোহিনী দেবীও ছিলেন সাহিত্যস্রষ্টা।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১১

বলেছেন: বাঙালি যিগে যুগে তাদের গর্ব করার মতো অমূল্য রতন পেয়েছে ডি,এল রায় তেমনি এক গর্বের ধন।
এই বিশাল প্রতিভাবান লেখকের কাছে আমাদের ঋন অনেক।।।।


পোস্টে লাইক সহ ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম পলা ভাই।।।

২০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:০০

সেতুর বন্ধন বলেছেন: লতিফ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমি এখনো প্রথম পাতায় এক্সেস পাইনি। তা তেমন সময় দেই না ব্লগে। গত সপ্তাহে কলকাতার আমন্ত্রনে ওখানে রবিন্দ্র সদনে গিয়েছিলাম। তখন একটু ঘুড়া ঘুড়ি করেছি। তার উপর কয়েকটা ফিউচার লিখছি।

আপনার ভাললাগা ও পছন্দ আমার পথচলাকে আরো উন্নত করবে।

২| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:২৪

বলেছেন: আপনার ফিচার পড়ার অপেক্ষায় রইলুম।।।
আপনার লেখার হাত অনেক ভালো এবং অনেকদিন থেকে ব্লগে আছেন প্রথম পাতায় আপনার লেখা আসা উচিৎ।


আপনি একটু মেইল করে কতৃপক্ষকে জানান আশাকরি রিপ্লাই পাবেন। না হলে ব্লগার "কাল্পনিক ভালোবাসা " ভাইকে নক করেন।।।

ধন্যবাদ রইলো।।

২১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:১৮

সেতুর বন্ধন বলেছেন: কাল্পনিক ভাইয়ের পোস্টে লিখেছিলাম। জানি না কেনো আমাকে প্রথম পাতায় দেওয়া হচ্ছে না। নাকি এখনো তেমন কোন মান সম্পন্ন লেখা তৈরি করতে পারছি না। আপনাকে আমার বিশ্ববাঙ্গালী পরিষদে আমন্ত্রন।

৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: পঞ্চকবিদের অন্যতম ডি এল রয় কে নিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ। তবে লেখাটি একটু বেশীই সংক্ষিপ্ত হয়ে গেছে।

২১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:১৬

সেতুর বন্ধন বলেছেন: জনাব এমনিতে ব্লগে অনায়েসে ঢুকতে পারছিলাম না। কলকাতার আমন্ত্রনে রবিন্দ্র সদনে গিয়েছিলাম ওখানকার কিছু লেখকদের মিলন মেলায়। ফিরে এসে সময় করে উঠতে পারছি না। তাই ব্লগের আসা যাওয়া একটু বাড়ানোর জন্য সংক্ষিপ্ত এই লিখা। এমন কি আমি এখনো প্রথম পাতায় স্থান পাইনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.