![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সম্পাদক, মাসিক ব্রাহ্মনবাড়িয়া ফিচার, সাংগঠনিক সম্পাদক কসবা প্রেসক্লাব, গীতিকার, কসবার গান
'তুমি তো পরিযায়ী পাখি ঠোঁটে নিয়ে আকাশের টুকরো বদল করো বাসা।এ আমার অহংকার তুমিঅপরাধী জেনেও, তোমাকে ঘিরেই সব ভালোবাসা।'
এটি কবির মনের মানুষ কে উৎসর্গ করে লেখা।
প্রথম কবিতা টি ই শিরোনাম দিয়ে "অসমাপ্ত কনসার্ট "
এর শেষের লাইনটি এমন, " তুমি জানলে না সেই অনঙ্গ অভিমানেরা বেঁচে আছে স্বাহার আশ্রয়ে।৫ নম্বার কবিতা
পোস্টমর্টেন কবিতায় কবি বলেন।
" পোস্টমর্টেন টেবিলে সাজিয়ে রাকা হয় বিবেক, অনুভূতি, বিশ্বাসের টুকরোগুলো,,, এমন বেশ কিছু কথামালা আছে পুরো ১২ টি কবিতায় পড়ে ভালো লাগলো তবে অনেক শব্দ পড়তে গিয়ে থেমেজেতে হয় কারন শব্দগুলো প্রচলিত না। কবি কে মনে রাখতে হবে সহজ সরল শব্দমালাই পাঠক গ্রহণ করে সহজে।যদি ও কবির অধিকার আছে কিছু শব্দ তার নিজের মতো করে ধরে রাখার বা সৃজন করার।
কবির জন্য এই কথামালা গুলো রইল আমার পক্ষ থেকে,,,,,।
"ইট তৈরির কথা দিয়েই শুরু করা যাক। প্রথমেই প্রয়োজন উৎকৃষ্ট মাটির। মাটিকে আবর্জনা মুক্ত করে স্বচ্ছ পানি মিশিয়ে হাত দিয়ে বা মেশিনের সাহায্যে বারবার নেড়ে চেড়ে নরম করার প্রয়োজন পড়ে। তারপর এই মাটিকে ফর্মার মধ্যে ফেলা হয়। ফর্মায় মাটি ঠিক মতো পুরতে পারলেই মাটি আর মাটি থাকে না, ইটে পরিণত হয়। এখানেই শেষ নয়, এই নরম ইটকে শক্ত করার জন্য উচ্চ তাপে দগ্ধ করা হয়। লক্ষণীয় যে, নরম মাটিকে হাত দিয়ে পিটিয়ে বা মেশিনে নেড়ে চেড়েই ইটের রূপ দেয়া যায় না। দরকার একটি ফর্মা যা কিনা মাটিকে সুন্দর একটি ইটের আকার দিতে পারে।
কবিতার প্রসঙ্গেও একই রকম ভাবে বলা যায়, প্রথমেই প্রয়োজন সুন্দর একটা বিষয়। যদিও যে কোনো বিষয়েই উৎকৃষ্ট কবিতা তৈরীর প্রমাণ যথেষ্ট রয়েছে, তথাপি কবিতা লেখার শুরুর দিকে বা তরুণ কবিদের ক্ষেত্রে বিষয়ের গুরুত্ব অবহেলা করা যায় না। বিষয় স্পষ্ট হলে, তাকে ভাষায় রূপ দেয়ার জন্য দরকার শব্দ। বিষয় ও শব্দের একত্র মেলবন্ধনে গঠিত হয় কবিতার ভাব, যা ইট তৈরির পূর্বের ক্ষেত্রটি প্রস্তুত করে। এখন প্রয়োজন ফর্মার। কবিতার ক্ষেত্রে এই ফর্মাই হলো ছন্দ। বিষয় এবং শব্দকে যদি নির্দিষ্ট ছন্দের মধ্যে গ্রন্থিত করা যায় তবে অন্তত দগ্ধ করার আগে কাঁচা ইটের মতো মোটামুটি একটা কবিতা দাঁড়িয়ে যায়। তারপর একে পরিপক্ক করার জন্য প্রয়োজন হয় উপমা, অনুপ্রাস, চিত্রকল্প ইত্যাদির। তাই, প্রথমে অন্তত সাধারণ ভাবে একটা কবিতা দাঁড় করার জন্য ছন্দের প্রয়োজনীয় দিকের প্রতি দৃষ্টি দেয়া যাক।
ছন্দের ভেতরে প্রবেশের আগে জানা দরকার শব্দের শরীর। আবার শব্দের শরীর সম্পর্কে জানতে হলে সর্বাগ্রে জানা দরকার স্বর বা ধ্বনি। স্বর জানার পর শব্দের শরীর অনেকাংশে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।"
আমার শেষ কথা কবির কল্যাণ হোক আরো সৃজনশীল কবিতা চায় বারং বারং
বইয়ের শেষের এই লাইন গুলো আমাকে মুগ্ধ করেছে। " তোমার বন্ধ দরজার বাইরে রেখে এলাম আমার সমস্তটুকু আশ্রয়,জীবনের ঘ্রাণ আর নিংস্ব আমায়"।
প্রকাশনা উৎসবে আমি ও কবি।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২৩
সেতুর বন্ধন বলেছেন: অনেক সুন্দর মন্তব্য রেখে অনুপ্রাণীত করলেন। আর আপনার শুভকামনা ও শুভেচ্ছা কবিকে জানিয়ে দিব।
২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:২২
ইসিয়াক বলেছেন: কবির জন্য শুভকামনা ও শুভেচ্ছা....
১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২৮
সেতুর বন্ধন বলেছেন: আপনার শুভকামনা ও শুভেচ্ছা কবিকে জানিয়ে দিব।
৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা নিরন্তর।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২৮
সেতুর বন্ধন বলেছেন: আপনার তরেও ভালোবাসা অবিরত।
৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:২৪
মাহমুদুর রহমান জাওয়াদ বলেছেন: বেশ।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২৯
সেতুর বন্ধন বলেছেন: ধন্যবাদ আমার পোষ্ট পড়ে মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য।
৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অভিনন্দন প্রথম পাতায়। পোষ্টে ভাল লাগা। কবির জন্য শুভ কামনা রইল।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:০৩
সেতুর বন্ধন বলেছেন: তোমাকে অনেক ধন্যবাদ।
৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:০৭
সেতুর বন্ধন বলেছেন: বাহ্ সুন্দর মতামত। ধন্যবাদ প্রিয়
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:১৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: "তুমি তো পরিযায়ী পাখি,
ঠোটে নিয়ে আকাশের টুকরা বদল করো বাসা।
এ আমার অহংকার-
তুমি অপরাধী জেনেও, তোমাকে ঘিরেই আমার সব ভালোবাসা।"
-- পুরুটা এক লাইনে লিখলে বিরামচিহ্ন ব্যবহার করা প্রয়োজন। যেমন: "তুমি তো পরিযায়ী পাখি" এই অংশের পরে "কমা" না দিলে পড়ে মজা পাওয়া যায়না।
কবির জন্য শুভকামনা ও শুভেচ্ছা....