![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রক্ত দেয়া'টা আসলে দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। আমরা যদি নিজেরা এগিয়ে না যাই, নিজেরাই বঞ্চিত হবো। নিজে কিংবা নিজের আপনজনেরা যখন এইরকম বিপদে পড়ে, তখন যে হা-হুতাশটা আমরা করি, নিয়মিত রক্ত দেয়ার অভ্যাসটা রপ্ত করলে ঐ ভয়টা হয়ত থাকবে না। স্রষ্টার পক্ষ থেকেই মনে একটা জোর চলে আসে। আপন-পর সে যেই হোক, সে-তো মানুষই একজন। কাউকে নতুন জীবনে দেখার আনন্দের চেয়ে বড় কিছু হয় নাকি..!! সেই ১৯৯৫ এর জুলাই থেকে রক্ত দেয়া শিখেছি; এই ২১ বছরের এই স্মৃতিগুলোতে এত্ত বেশি স্বর্গীয় আবেগ আর ভালবাসার অদৃশ্য বন্ধনের মোহনীয় প্রাপ্তির গল্প আছে যে, আমার কিন্তু লোভই হয়। ৪ মাস অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করি, কবে আবার রক্ত দিতে পারব! চেনা-অচেনা কোন ফ্যাক্টর না। মহান আল্লাহপাক আমার শরীরে বি-নেগেটিভ রক্ত দিয়েছেন, আর আমার শরীরের রক্তে কেউ নতুন জীবনের পরম আনন্দের শ্বাস নিচ্ছে- এরচে' মহৎ প্রাপ্তি ইর কি হয়! .. ২৯.১০.২০১৬ সন্ধ্যা... সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল রাত ৮ টা... জীবন এত ছোট ক্যানে... কেন আরো বেশি বেশি ভাল কাজ করে যেতে পারলাম না...!!
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:১৬
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
অনেক পরিবারই রক্ত দেয়াকে পছন্দই করে না। এক পরিবারের ছেলেকে চিনি যে নিয়মিতই রক্ত দিচ্ছে - কিন্তু তার পরিবার থেকে লুকিয়ে লুকিয়ে।
এইসব মানসিকতা কীভাবে দূর করা যাবে?
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:০৬
জাহিদ বেস্ট বলেছেন: ভাই আপনার লেখাটা ভালো লাগলো । জানিনা আপনার কি হয়েছে। তবে যাই হোক আল্লাহ্ যেন আপনাকে ভালো রাখে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৫৪
আহা রুবন বলেছেন: কামনা করি দীর্ঘ জীবন লাভ করুন। সুস্থ থাকুন সব সময়।