![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পতাকাকে জায়নামাজ
বানিয়ে নামাজ আদায়
করার অপরাধে শাহবাগী বাপ্পাদীত্য বসু একজন নামাজীকে 'কুত্তার বাচ্চা' বলে গালি দেয়ার ধৃষ্টতা কোথায় পেল?
এতে নাকি পতাকার মান- ইজ্জত সব ধুলোয় মিশে গেছে!
শাহবাগীদের আমি প্রশ্ন করতে চাই- তোদের চেতনা সেদিন কোথায় ছিল যেদিন অভারতীয় চ্যানেলে সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের জাতীয়
পতাকার উপর জুতাসহ
দাড়িয়ে গান পরিবেশন
করেছিল?
চেতনা কোথায় ছিল যখন পীযুষের স্ত্রী কুকুরের গায়ে জাতীয় পতাকা জড়িয়ে দিয়েছিল?
লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা
নামক ড্রামা শেষ হওয়ার পর তোরা যখন জাতীয় পতাকাকে পদদলিত করে হেটে গেলি- তখন পতাকার অবমাননা হয় না?
পতাকা কি তোদের বাপের সম্পত্তি? হিন্দুদের ব্যক্তিগত সম্পদ?
নামাজ পড়তে হয় পবিত্র এক খন্ড কাপড়ের উপর দাড়িয়ে। সেই হিসেবে যে
ব্যক্তি জাতীয় পতাকাকে নিজের জায়নামাজ বানিয়ে নামাজ আদায়
করেছেন- তিনি মূলত
জাতীয় পতাকাকে
সম্মানিত করেছেন।
পবিত্র কাপড় মনে করেই তিনি পতাকাকে
জায়নামাজ হিসেবে
ব্যবহার করেছেন। তিনি জাতীয় পতাকাকে মোটেও
অবসাননা করেননি, বরং জাতীয় পতাকার মর্যাদা অন্য লেভেলে নিয়ে গেছেন ।
শাহবাগের যেসব তেতুল পাগলা এর প্রতিবাদ করছে, তাদের উদ্দেশ্যে
বলছি- জাতীয় পতাকার সাথে নামাজের সংঘর্ষ
বাধাবি না। পতাকাকে
সম্মান করতে চাই,
সম্মানটা করতে দে।
নামাজের সাথে পতাকার সংঘর্ষ বাধালে এদেশের ১৫ কোটি মুসলমান পতাকা নামক ঐ কাপড়ের
টুকরাকে লাথি মারতেও দ্বিধা করবে না। নিশ্চয়ই কাপড়ের একটা টুকরোর চেয়ে নামাজের গুরুত্ব ও
মর্যাদা লক্ষ-কোটি
গুণ বেশি।
এদেশের ১৫ কোটি মুসলমান প্রস্রাব করে দিলে সব ইসলাম বিদ্বেষীরা ভেসে যাবি । তোদের আবার একজন নামাজিকে গালি দেয়ার সাহস কোত্থেকে জন্মে ? যদি তোদের বিবেক থাকতো তাহলে নামাজি মানুষটাকে গালি দেয়ার বদলে এটা বুঝতে পারতি যে নামাজী ব্যক্তিটা পতাকা কে সর্বোচ্চ সম্মান প্রদান করেছে ।
তোদের বিবেকই মরে গেছে । মানবতার নাম করে যে নোংরা ব্যবসা শুরু করে দিয়েছিস তা বন্ধ কর ।
[ বিঃ দ্রঃ কাউকে অপমান করার জন্য লিখিনি, শাহবাগীরা গালি দিয়ে আঘাত করেছে আমি তার প্রতিবাদ করেছি ]
২| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪০
জাহিদ হাসান মিঠু বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শিশির উবুন্তু বলেছেন: ফেসবুকের একজন বন্ধুর প্রোফাইল থেকে সংগ্রহ করা লেখা ।