নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দুনিয়াতে মানুষ যেমন একবারের জন্য আসে, আখিরাতেও মানুষ একবার ই যাবে। পার্থক্য হল দুনিয়ার সময়টা ক্ষণিকের আর আখিরাত, অনন্তকাল! শ্বাস বন্ধ হলে আমল বন্ধ হয়ে যাবে। সাথে করে কি নিয়ে যাবেন? ভেবে দেখেছেন কখনো? আপনার প্রতিটি কাজের হিসেব নেয়া হবে!

শিশির৫৪

নিজেকে আল্লাহ্‌র একজন খাদেম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার অক্লান্ত চেষ্টা করছি, করেই যাব......

শিশির৫৪ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেখুনতো এই ভয়াবহ পাপের সাথে আপনি জড়িত কিনা!!! তওবা করার এখনি সময়।

০৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে কাফের। কাফের তারা, যাদের ইমান নেই। যারা কুফুরী করে। এদের চেয়ে নিকৃষ্ট কি কেউ আছে?

জ্বী, আছে। যারা কাফেরদের চেয়েও এক স্তর নিচে থাকবে। তারা কারা??

তাদের বলে মুনাফিক। এরা দেখতে মুসলমানের মত। সালাত আদায় করে, সিয়াম পালন করে, যাকাত দেয়, হজ্ব পালন করে। এরা কতই না নিকৃষ্ট! চলুন মুনাফিকের লক্ষণগুলো জেনে নেয়া যাক।

মুনাফিকের লক্ষণ ৩ টি।
১। যখন কথা বলে মিথ্যা বলে।
২। ওয়াদা করলে তা ভঙ্গ করে।
৩। আমানতের খিয়ানত করে।

দেখুন তো লক্ষণগুলো আপনার সাথে মিলে যায় কিনা???

যদি মিলে যায় তবে এখন-ই সময় ফিরে আসার। আপনি নিশ্চয়ই মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরন করতে চান না ।

এই ভয়াবহ পাপ থেকে আল্লাহ্‌ আমাদের হেফাযত করুন। আমিন।

YOU CAN VISIT MY BLOG:
https://www.shishir54.xyz

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

করুণাধারা বলেছেন: আমিন।
সচেতন করার জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন:
জান্নাতের সর্বোচ্চ স্তরে তারা থাকবে যারা ধর্মের যুদ্ধে জীবন দেয়। অর্থাৎ আত্মঘাতী বোমাহামলাকারীরা। আমিন বলেন ও মুমিন ভাইয়েরা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩

শিশির৫৪ বলেছেন: আত্মঘাতী বোমাহামলাকারীরা আত্মহত্যা করে শহিদ হওয়ার জন্য। কিন্তু তারা জানেনা, ইসলামে শহিদ কাকে বলে।

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

Shakhawyat Showrav বলেছেন: আমিন।

৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:০১

আলী নওয়াজ খান বলেছেন: 'মুনাফিক' শব্দটি 'নিফাক' শব্দমূল থেকে এসেছে, যার অর্থ কোনো কিছুকে গোপন রেখে এর বিপরীত কথা বা কাজ প্রকাশ করা। ইসলামী শরিয়তের পরিভাষায় মুনাফিক বলা হয় ওই ব্যক্তিকে, যে অন্তরে কুফরি ও ইসলামবিরোধিতা রেখে মুখে ও প্রকাশ্যে ইসলাম প্রকাশ করে এবং মুসলমান হওয়ার দাবি করে। অতএব যাদের অন্তরের কথা ও কাজের মধ্যে মিল থাকে না। পবিত্র কুরআনে কপট বা ছদ্দবেশী মুসলমানদের মহাশাস্তি এ জাহান্নামের সর্ব নিন্ম স্তরে নিক্ষেপ করার কথা বলা হয়েছে।
মুনাফিকদের উৎপত্তি ইসলামের প্রথম যুগেই সূচনা ঘটে । এক পর্যায়ে এই মুনাফিক চরিত্রের ব্যক্তিরা মহানবী (স.)এর চার পাশে অবস্থান করতে থাকে এবং ইসলাম ও মহানবী (স.)এর ক্ষতি সাধনের লক্ষ্যে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র আঁটতে থাকে। মহানবীর (স.) মুনাফিক চরিত্রের সহচরদের সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে তারা অধিক তৎপর হয়ে ওঠে। আর এজন্য পবিত্র কুরআনে একটি বৃহত সুরা, সুরা মুনাফিকুন মহান প্রতিপালক নাযিল করেছেন এবং তাদের ছদ্দবেশী বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের গোমর ফাঁস করে দিয়েছেন।
অতএব ব্যক্তি জীবন, সামাজিক জীবন কিংবা ধর্মীয় জীবন র্চচার ক্ষেত্রে অবশ্যই নিজেকে নিফাক মুক্ত রাখার পাশাপাশি মুনাফিকদের থেকেও দূরে অবস্থান করতে হবে নতুবা আমরা পৃথিবী ও পরকালে ক্ষতিগ্রস্থ হব।
নি:সন্দেহে যারা ইসলামের প্রতি মানুষকে আহবান করেন অথচ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িত তারা যদি ভেবে থাকেন যে আল্লাহর পথে শহীদ হচ্ছেন ! এই শাহাদত প্রকৃত শাহাদত নয় বরং গোমরাই বশত: আত্মহত্যা করা । যার পরিনতি হল জাহান্নাম!

০৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

শিশির৫৪ বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন, ভাই। আল্লাহ্‌ আমাদের বোঝার জ্ঞান দান করুন। আমীন।

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২৯

কানিজ রিনা বলেছেন: তাদের বলে মুনাফিক, এরা দেখতে মুসলমান-
দের মত, ছালাত আদাই করে। যাকাত দেয়
সিয়াম পালন করে হজ্জ করে এরা কতইনা
নিকৃষ্ট।
১। যখন কথা বলে মিথ্যা বলে।
৩। ওয়াদা করে ভঙ্গ করে।
৩। আমানতের খিয়ানত করে।
এত একটা সত্য কথা বলেছেন খুব ভাল
লাগল আজকাল এসব পাপিরা যত্রতত্র
মানুষের রুপ চেহারায় ঘুরে বেড়ায় শেষ
বয়সে এসে মসজিদে মাথা ঠুকে দাগ বানায়।
তাই কি মাফ হয়। আল্লাহ্ বলেন আমি যা
জানি তোমরা তা জানোনা।
প্রাই ইমামদের বলতে শুনি তোমারা যতই গুনা
করো আল্লাহর কাছে মাফ চাইলে আল্লাহ্
মাফ করে দেন। তাই গুনা করা ব্যক্তি জেনে
শুনে আল্লাহর নিশিদ্ধ ঘষিত কাজ করে
আবার আল্লাহর কাছে মাফ চায়। আল্লাহ্
মালুম জেনে শুনে গুনাহ্ করলে মাফ পাবে
কিনা। আমার চোখের সামনে আমার স্বামী
মদ খেয়েছে নামাজও পড়েছে, মিথ্যা বলতে
কার্পন্য করে নাই, বহুগামী চরিত্রহীন লোক
স্ত্রী সন্তানদের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে।
আমার বিয়ের পর জানতে পারি সে বাবা মার
অবাধ্য সন্তান ছিল। আমি আজ দশ বছর
তার থেকে দুরে থাকি। অনেক অনেক চেষ্টা
করেছি একটু ভাল পথে ফিরিয়ে আনতে
পারি নাই সন্তারাও চেষ্টা কম করে নাই।
তাই আমি সন্তান নিয়ে আলাদা থাকি।
অথচ সে একটা মুখোশ পড়া মানুষ তার
দেখলে কেউ বিশ্বাস করবে না এই মানুষ এত
খারাপ। এই দেখুন বলতে বলতে অবক্ত
অভিব্যক্তি প্রকাশ করে ফেল্লাম। সন্তান
স্ত্রীর থেকে দুরে গিয়েও লোকটা একই ভাবে
জীবন বিলাসীতায় মগ্ন। অবশ্য কাজের
মেয়েকে বিয়ে করেছে সে মদ ঢেলে দিতে
বাধ্য। এমন মানুষ পৃথিবীর আনাচে কানাচে
মুসলমানের পরিচয়ে ইসলামকেই কলংকে
জড়জড়িত করছে। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর
পোষ্টের জন্য আন্তরিক অভিনন্দন।

০৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

শিশির৫৪ বলেছেন: আপু, অনেক ধন্যবাদ মতামতের জন্য। যেভাবেই হোক নিজের খুব গোপন কিছু কথা বলেছেন। খুব কষ্ট পেলাম। দোয়া করি মহান আল্লাহপাক আপানাকে এর উত্তম প্রতিদান দিক। একজন নারী হয়ে আপনি যে সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছেন তার জন্য রইলো হাজার সালাম। আমার জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহ্‌ আপনাকে খুব খুব ভাল রাখুন, এই দোয়া করি।

৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

কানিজ রিনা বলেছেন: আলিনওয়াজ খানের সাথে একমত, আত্বঘাতী
বোমা হামলাকারীরা কখনই কোরআন হাদীস
অনুযায়ী কাজ করেনা অতএব ইহা শুধুই
আত্বহত্বা তার সাথে নিরীহ ব্যাক্তিরাও প্রান
হাড়ায়। ধন্যবাদ।

৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: সচেতন হলাম

৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহ আমাদের সকল পাপাচার থেকে মুক্ত করে
ইমানদারদের কাতারে সামিল করুন। আমিন

৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: না এই সমস্ত পাপের সাথে আমি জড়িত না।

১০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাল পোস্ট। ধন্যবাদ।

১১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৭

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাযি.) হতে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ চারটি স্বভাব যার মধ্যে বিদ্যমান সে হচ্ছে খাঁটি মুনাফিক। যার মধ্যে এর কোন একটি স্বভাব থাকবে, তা পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফিকের একটি স্বভাব থেকে যায়। ১. আমানত রাখা হলে খিয়ানত করে; ২. কথা বললে মিথ্যা বলে; ৩. অঙ্গীকার করলে ভঙ্গ করে; এবং ৪. বিবাদে লিপ্ত হলে অশ্লীলভাবে গালাগালি দেয়। (সহিহ বুখারি, হাদিস নং ৩৪, তাওহিদ পাব:)

১২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৯

মাষ্টার দা’ বলেছেন: পুরা দেশ কি বিশ্বে মুসলিম তো খুঁইজে পাওয়া যাবেনা! :P

সবইতো এইসব সিম্পটমে মিলে যায়!;)

মসজিদের ইমাম থেকে রাষ্ট্রপ্রধান, মন্ত্রী থেকে আমলা কামলা!
আমজনতার ভীতর হয়তো ছিন্নবস্ত্র মলিন বসনে দু একজন মুসলমান থাকলেও থাকতে পারে!

হায়! ্আমরা বাইরেরটা দেখৈই কত প্রভাবিত হই!

১০ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

শিশির৫৪ বলেছেন: ভাই, আপনি-আমি আগে নিজেদের পাল্টাই। তাহলে একদিন পুরো মুসলিম দুনিয়া পাল্টাবে। আবার সেই রাসুল (সাঃ) এর যুগের মত দুনিয়া সুন্দর হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.