![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মুক্তমনা স্বাধীনচেতা, আমি আঁকবো বিধি রক্তে গাথা।
আমার কাছে তিনি উজ্জ্বল নক্ষত্র। এক অসাধারণ ব্যক্তিত্ব।
একটা মানুষের সমগ্র জীবন কেটে যায় সততার পক্ষে অবস্থানে, সেই অবস্থানে থাকতে গিয়ে তাঁকে কতজনের কাছে বিরাগভাজন হতে হয়, হতে হয় চক্ষুশূল। যার রাজনৈতিক জীবনের সূচনা ঘটে ষাটের দশকের শুরুতে আইয়ুব খানের সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় কর্মী হিসেবে। "বাংলাদেশ যুব ইউনিয়নের" এ প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সুদীর্ঘকাল "ছাত্র ইউনিয়নের" ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তাছাড়াও, এই বৃহৎ ছাত্র সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে ৭ম ও ২০০৮ সালে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলা (সিলেট-৬) থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ৬ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।
লিখেছেন অনেক বই। তাঁর লেখা ‘বাঙালি রুখে দাঁড়াও’ (২০০৬), ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, লক্ষ্য ও সংগ্রাম’ (২০০৭), ‘রাজনীতির সুস্থধারা পুনরুদ্ধারের সংগ্রাম’ (২০০৯), ‘শিক্ষানীতি ও অন্যান্য প্রসঙ্গ’ (২০০৯), বাংলাদেশের অভ্যদয় ও গণতন্ত্রের পথ পরিক্রমা (২০১০) সালে প্রকাশিত হয়। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও অন্যান্য বহু বিষয়ে বিশ্লেষণমূলক কয়েক শ’ নিবন্ধ বিভিন্ন সময়ে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। তিনি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা এবং সাপ্তাহিক পত্রিকায় নিয়মিত কলাম লেখেন।
শিক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা ও অবদানের জন্য ‘ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেস’ বিশ্ব সম্মেলনে ২০১২ সালে বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদকে ‘পরিবর্তনের অগ্রদূত’ আখ্যায়িত করে ‘World Education Congress Global Award for outstanding contribution to Education’ পদকে ভূষিত করা হয়।
নাহিদ স্যার নক্ষত্র হয়েই থাকবেন।
©somewhere in net ltd.