নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হ্যা, তারপর একদিন, সব শেষ হয়ে যাবে...

হ্যা, তারপর একদিন, সব শেষ হয়ে যাবে

সবজান্তা-সব জানে

হ্যা, তারপর একদিন, সব শেষ হয়ে যাবে,

সবজান্তা-সব জানে › বিস্তারিত পোস্টঃ

যানজট নিরসনে সাইকেল।

১৭ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:১৪



এটিই হতে পারে যানজট নিরসনের হাতিয়ার।



অনেক দিন পর আবার ব্লগ-এর শক্তিশালী জগতে ফিরে এলাম। বহুদিন পর প্রিয় সামুতে লিখছি। যাই হোক, আজকে আমার লেখার বিষয়বস্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সাইকেলের উপযোগিতা ও উপকারিতা।





এক হিসেবে দেখা যায়, UK-তে ২০ মিলিয়নের বেশী সাইকেল ব্যবহার করা হয়। আর জাপান ও চীনের জনগনের সাইকেল প্রীতি তো জগৎবিখ্যাত। এই সাইকেলের কারনেই তাদের এই বিপুল জনগন নিয়েও রাস্তাই যানজট সৃষ্টি হয় না। যদিও তাদের রাস্তার আয়তন অনেক বেশী তবুও সাইকেল সেসব উন্নত দেশে যানজট নিরসনে রাখে বিরাট ভুমিকা।



=> এই শহরে লেগেই আছে যানজট। তাই সহজে চলাচলের জন্য সাইকেল হতে পারে আপনার পছন্দের বাহন। কাছের পথটা সাইকেলেই পাড়ি দিতে পারেন। এ ছাড়া সাইকেল শরীরের পক্ষে অনেক উপকারী। নিয়মিত সাইকেল চালানো একটি ভালো ব্যায়াম। এর ফলে শরীর সুস্থ থাকে, শরীরে মেদ জমে না এবং বাড়তি ক্যালরি কমে যায়। এ ছাড়া সাইকেল চালিয়ে পরিবেশদূষণ অনেকাংশেই রোধ করা সম্ভব।

ইলেকট্রনিক সাইকেল।





চীন ও জাপানে সাইকেলের পরিমান এতটাই বেশী।



সাইকেলের ধরন :

সাইকেলের উচ্চতা নির্ধারিত হয় এর চাকার মাপ অনুযায়ী। বাজারে বিভিন্ন ধরনের বাইসাইকেল পাওয়া যায়। বড়দের প্রচলিত বাঁকা হ্যান্ডেল, সোজা হ্যান্ডেল, স্পোর্টস এবং ছোটদের সাইকেল পাওয়া যায়।



বাঁকা হ্যান্ডেল ও দাম :

বাজারে বড়দের সাইকেলের মধ্যে চায়না ফনিক্স ডাবল বারের সাইকেলের দাম ৬০০০-৬৬০০ টাকা। চীনের ফনিক্স সিঙ্গেল বার ২৮ ইঞ্চির দাম ৫৫০০-৬৫০০, ভারতের হিরো জেড ২৮ ইঞ্চি ৪৪০০-৪৮০০ (সিঙ্গেল বার ও ডাবল বার), ভারতের হিরো রয়্যাল ২৮ ইঞ্চি ৪৭০০-৫০০০ (সিঙ্গেল বার ও ডাবল বার), হিরো জেড মাস্টার ২৬ ইঞ্চি ৪৮০০ টাকা এবং এটি সিঙ্গেল বার সাইকেল। আবার ফনিক্স বাংলাদেশি ২৮ ইঞ্চি সিঙ্গেল বার ও ডাবল বার যন্ত্রাংশভেদে দাম ৪০০০-৪৫০০ টাকা। দেশি হিরো সিঙ্গেল বার ও ডাবল বারভেদে দাম ৩৬০০-৪২০০ টাকা।

সোজা হ্যান্ডেলের ব্র্যান্ডের নাম ও দাম : হিরো রেঞ্জার ম্যাক্স ২৬ ইঞ্চি সাইকেলের দাম ৫৫০০ টাকা। এটি ভারতের সাইকেল। আর চীনের রেঞ্জার ম্যাক্স ২৬ ইঞ্চি সাইকেলের দাম ৪৮০০ টাকা। আবার চীনের ফিটু স্টার একটি সাইকেলের দাম ৪৮০০-৭২০০ টাকা। এটির বিশেষত্ব হলো, এটিতে আছে মোটরসাইকেলের মতো গিয়ার এবং স্প্রিং সিস্টেম। আর এর মডেলের ওপর দাম নির্ধারিত হয়।



ছোটদের :

ছোটদের সাইকেলের বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। আট থেকে ১২ বছরের শিশুদের জন্য বিএসএক্স ২০ ইঞ্চি বাংলাদেশি সাইকেলের দাম ৪০০০ টাকা এবং বিএমএক্স ২০ ইঞ্চি চীনা বাইসাইকেলের দাম ৪২০০-৪৮০০ টাকা। আবার পাঁচ থেকে আট বছরের শিশুদের জন্য ১৬ ইঞ্চি বিএমএক্স চীনা বাইসাইকেলের দাম ৩৬০০-৪৫০০ টাকা। তিন থেকে ছয় বছরের বাচ্চাদের জন্য ১২ ইঞ্চি বিএমএক্স চায়না বাইসাইকেলের দাম ৩০০০-৩৮০০ টাকা। স্পোর্টস সাইকেল ২৭ ইঞ্চির দাম ৬৫০০-৮০০০ টাকা। আর ২৭ ইঞ্চি তাইওয়ান ওয়ামা বাইকের দাম ৮৫০০ টাকা।



পাবেন :

বাইসাইকেলের সবচেয়ে বড় বাজার হচ্ছে ঢাকার বংশাল। এ ছাড়া সায়েন্স ল্যাবরেটরি, সায়েদাবাদ, উত্তরা, ধানমণ্ডি, টঙ্গী বাজার এবং ঢাকার বাইরে বড় বড় শহরে বাইসাইকেল পাওয়া যায়। সাইকেল মূলত ভারত, চীন, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, কোরিয়া প্রভৃতি দেশ থেকে আমদানি করতে হয় বলে এর মূল্যও বেশ চড়া।



সতর্কতা :

বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ঠিক আছে কি না, তা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে। ব্রেক ঠিকমতো কাজ করছে কি না, তা যাচাই করতে হবে। ট্রাফিক আইন মেনে চলতে হবে।





আমি চট্টগ্রামবাসী, বিভিন্ন পত্রপত্রিকাই সকল খবর মূলত ঢাকার জন্যে। চট্টগ্রামের জন্যে কিছু নেই বললেই চলে। তাই চট্টগ্রামে সাইকেল কোথাই ভালো পাওয়া যাই তা উল্লেখ করলাম।



চট্টগ্রামবাসী-ঘুরে আসুন সাইকেলের বাজারঃ

ব্যায়ামের অভ্যাস ধরে রাখতে চান, পাশাপাশি যাতায়াতের ভাড়াও কমাতে চান যাঁরা, সাইকেল তাঁদের জন্য আদর্শ বাহন। ভোরের নিরিবিলি রাস্তায় অথবা ছুটির অবসরে ফাঁকা রাস্তায় সাইকেল চালানোর মজাই আলাদা। তবে সবার আগে সাইকেলটি হওয়া চাই মনের মতো। আর মনের মতো সাইকেল কিনতে হলে নিউমার্কেট এলাকায় সদরঘাট রোডে আসতেই হবে।

সদরঘাট রোডের দোকানগুলোয় বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শত শত বাইসাইকেল চোখে পড়বে। নিউমার্কেট থেকে সদরঘাট কালীবাড়ি পর্যন্ত বিস্তৃত এই সাইকেল বাজার ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগমে কর্মচঞ্চল থাকে দিনভর। দেশের অন্যতম বড় এই সাইকেলের বাজার কী করে আর কেনই বা গড়ে উঠল এখানে, সে প্রশ্ন উঁকি দিতেই পারে প্রথমবারের মতো এখানে আসা কোনো ক্রেতার মনে।

এখানকার প্রবীণ ব্যবসায়ী ধুরজুটী বর্ধনের কাছে এই বাজার গড়ে ওঠার ইতিহাস জানতে চাইলে তিনি জানান, স্বাধীনতার আগে চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু সাইকেলের দোকান ছিল। ছৈয়দ মিয়া নামে এক ব্যবসায়ী ১৯৬২ সালে প্রথম সদরঘাট এলাকায় বাইসাইকেলের ব্যবসা শুরু করেন। পরবর্তীকালে তাঁর দেখাদেখি অনেকেই এ ব্যবসায় আগ্রহী হন। এভাবে গড়ে ওঠে চট্টগ্রাম শহরের সবচেয়ে বড় সাইকেলের বাজার।

সাইকেলের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই বাজারে মূলত চীন ও ভারতের তৈরি সাইকেলের চাহিদা বেশি। চীনের তৈরি সাইকেল তিন হাজার ১০০ থেকে আট হাজার টাকায় বিক্রি হয়। ভারতের তৈরি হিরো রেঞ্জার ম্যাক্স চার হাজার থেকে ছয় হাজার টাকায় পাওয়া যায়। মালয়েশিয়া ও তাইওয়ান থেকে আসা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাইকেলেরও চাহিদা রয়েছে এখানে।

বাইক-কম দোকানের ম্যানেজার পিন্টু চৌধুরী জানান, তাঁর দোকানে ফ্রি স্টাইল, রেসিংসহ সব ব্র্যান্ডের সাইকেল পাওয়া যায়। তাইওয়ানের তৈরি প্রো-বাইক, পাইথন বাইসাইকেলের দাম অপেক্ষাকৃত বেশি হলেও মান ভালো। অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি প্রো-বাইক পাইথন বিক্রি হয় ১০ হাজার থেকে ৬৮ হাজার টাকায়। তবে বিক্রির ক্ষেত্রে ছোটদের সাইকেল শীর্ষে বলে জানালেন তিনি। ছোটদের ১২ ইঞ্চি থেকে ২০ ইঞ্চি চীনের তৈরি সাইকেল পাওয়া যায় দুই হাজার ২০০ থেকে তিন হাজার ৬০০ টাকায়। ছোটদের ব্র্যান্ডের সাইকেল প্রো-বাইক ছয় হাজার থেকে ১৯ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। হালিশহর থেকে ব্যবসায়ী জামাল উদ্দিন তাঁর স্কুলপড়ুয়া ছেলের জন্য সাইকেল কিনতে এসেছেন। তিনি জানান, বাড়ির কাছেই স্কুল। গলিপথেই যাতায়াত। রিকশা ভাড়া বেড়ে যাওয়ায় এখন ছেলেকে সাইকেল কিনে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে এখানে এসে সাইকেল পছন্দ হলেও দাম বেশি বলেই তাঁর মনে হচ্ছে।

এখানকার ব্যবসায়ীরা অবশ্য আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় সাইকেলের দাম বাড়েনি বলেই জানালেন। তাঁদের দাবি, খুব অল্প লাভেই ক্রেতাদের কাছে তাঁরা সাইকেল বিক্রি করছেন। সপ্তাহের শুক্রবার ছাড়া ছয় দিনই এই বাজার খোলা থাকে। তবে মূলত সন্ধ্যার পরই বাড়ে বেচাকেনা।





শৈশবে সাইকেলঃ

বাসার নিচের একচিলতে উঠান থাকলে তো দারুণ! না থাকলেও বাড়ির ভেতরই শিশুরা চালাতে পারে সাইকেল। নানা বয়সের শিশুদের উপযোগী সাইকেল পাওয়া যাচ্ছে বাজারে। জেনে নিন দরদাম।

শিশুদের জন্য সাধারণত চীন থেকে আমদানি করা হয় নানা ব্র্যান্ডের সাইকেল। এগুলো ডাবল বা সিঙ্গেল সিট দুই রকমই পাওয়া যাবে। আড়াই থেকে পাঁচ বছরের শিশুদের জন্য পাওয়া যাবে ১২ ইঞ্চির সাইকেল। যার দাম তিন হাজার ৩০০ থেকে তিন হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত। বাজার ঘুরে জানা গেল, সানশেয়ার ও নেমো কোম্পানির সাইকেল এখন বেশ চলছে। পাঁচ থেকে ১০ বছরের শিশুদের জন্য আছে ১৬ ইঞ্চি ডাবল সিটের সাইকেল। তিন হাজার ৮০০ থেকে চার হাজার ৫০০ টাকায় পাওয়া যাবে এগুলো। ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের জন্য পাবেন ২০ ইঞ্চি সাইকেল। দাম পাঁচ হাজার টাকা। দুটো ব্র্যান্ডেরই এক বছরের সার্ভিসিংয়ের ব্যবস্থা আছে। তবে যন্ত্রাংশের খরচ লাগবে।



ট্রাইসাইকেল

এক থেকে আড়াই বছরের শিশুদের জন্য পাওয়া যাচ্ছে ট্রাইসাইকেল। এগুলো বেশ রংচঙে, সামনে ক্যারিয়ারসহ। বেশ কিছু সাইকেলের সঙ্গে গান বাজানোর ব্যবস্থাও আছে। দাম পড়বে এক হাজার ৫০০ থেকে তিন হাজার টাকা।



ট্রলি সাইকেল

ছোট্ট শিশুদের বহন করার জন্য পাওয়া যায় ট্রলি সাইকেল। এগুলো মূলত তাইওয়ান থেকে আমদানি করা হয়। নবজাতক থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের এতে নেওয়া যাবে। দাম দুই হাজার ৫০০ থেকে পাঁচ হাজার ৫০০ টাকা।



ওয়াকার

ছোট্ট শিশুদের হাঁটা শেখার জন্য কিনে দিতে পারেন ওয়াকার। নানা রকম বাজনা, খেলনা, দোলার ব্যবস্থা যুক্ত থাকে এতে। এসব এক হাজার ৫০০ থেকে তিন হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে।



যেখানে পাবেন

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় বড় মার্কেটগুলোতে পাওয়া যাবে নানা রকম সাইকেল। ঢাকায় পাওয়া যাবে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স, এলিফ্যান্ট রোড ও নিউমার্কেটে।



সতর্কতা

শুরুতে তিন চাকার ট্রাইসাইকেলই দেওয়া ভালো। সবে সাইকেল চালাতে শিখেছে, এমন শিশুকে চোখে চোখে রাখবেন; শিশু যাতে সাইকেল নিয়ে বেশি দূর যেতে না পারে।

খোলা ছাদে কখনোই সাইকেল চালাতে দেওয়া ঠিক নয়।

সাইকেলের চাকার ভেতর যাতে পা না ঢুকে যায়, খেয়াল রাখবেন।





আশা করি, সাইকেল বিষয়ক এই সুবিশাল পোস্ট আপনাদের উপকারে আসবে। সকলের মাঝে সাইকেলের প্রতি আগ্রহ জন্মাতে পারলে যানজট যেমন অনেকাংশেই কমবে তেমনি যাতায়াতও হবে দ্রুত।



সূত্রঃ প্রথম-আলো, কালের কন্ঠ, আনসার ডট কম, গুগল ইমেজ।



মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:২৭

শাহাদাট্টিমা বলেছেন: ভাল লাগল ।আমার মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে ,যদি চট্টগ্রাম ভার্সিটি থেকে শহর পর্যন্ত রেল লাইনের পাশে একটা সাইকেল ট্র্যাক থাকত । আর চট্টগ্রাম শহরের রাস্তাগুলো সাইকেল চালানোর জন্য অনেক বেশি রিস্কি ।

১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫০

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: আসলেই, এই কারনেই অনেকে ছেলেদের সাইকেল কিনে দেন না।

২| ১৭ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৪৯

৪০৪ পাওয়া যায়নি বলেছেন: আমি পুরোদস্তুর বাইসাইকেল চালাই। সোজা প্রিয়তে। +++

১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫২

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: সকলেরই চালানো উচিত।

৩| ১৭ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫

৪০৪ পাওয়া যায়নি বলেছেন: "পরিশেষে, এই পোস্ট স্টিকি করা হলে ভালই হত। গণজাগরণের সৃষ্টি হত।"


সহমত। জানজটের ঢাকা শহরে সাইকেল চালানো চমতকার একটা সমাধান। কিন্তু নানা কারণে কিছুটা ঝুকিপূর্ণ কিছু অন্যান্য দিকও আছে। তবে মনের জোর রাখলে কোনো কিছুই বাধা নয়। আমি ঢাকার রাস্তায় চালাই এবং নিজের বাইসাইকেল চালানোর অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখবো।

১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫৫

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: শীঘ্রই লিখে ফেলুন। কিন্তু স্টিকি করা হবে কি করে? মাত্র ১০৮ বার পঠিত আর ১ জনের ভালো লেগেছে। এত কষ্টের পোস্টগুলোর এমন ব্যর্থতা খুব খারাপ লাগে। উৎসাহ কমে যায়। তবে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

৪| ১৭ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৯

শহিদুল কাদের বলেছেন: আমি ও এরকম একটা লেখার কথা ভাবছিলাম।ধন্যবাদ আপনাকে ।


এই পোস্ট স্টিকি করা হলে ভালই হত। গণজাগরণের সৃষ্টি হত।"

সহমত

১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫৭

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: কিন্তু স্টিকি করা হবে কি করে? মাত্র ১০৮ বার পঠিত আর ১ জনের ভালো লেগেছে। এত কষ্টের পোস্টগুলোর এমন ব্যর্থতা খুব খারাপ লাগে। উৎসাহ কমে যায়। তবে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

৫| ১৭ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:১৩

পাসোয়ার্ড বলেছেন: আমি্ও সারাদিনের কাজে বাইসাইকেল চালাই। প্রিয়তে। +++

১৮ ই মে, ২০১২ রাত ১২:০১

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: ধন্যবাদ। কাজটি ধরে রাখুন।

৬| ১৭ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:২৫

শহিদুল কাদের বলেছেন: মনে পড়ে সেই প্রথম সাইকেল চালানোর কথা।ক্লাস থ্রি তে ।সাইকেল এ করে গ্রামে গ্রামে ঘোরা।অনেক স্মৃতি

১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫৮

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: দিনগুলি মোর সোনার খাঁচাই রইল না।

৭| ১৮ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৩৫

আর.হক বলেছেন: দেশী সাইকেল কোথায়?

১৮ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৫৬

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: দেশে মেঘনা সাইকেল নামে বিশ্বমানের একটি সাইকেল কোম্পানি আছে যারা মেঘনা ব্র্যান্ড নামেই বাজারে সাইকেল ছেড়েছে এবং যার চাহিদা ও প্রচুর।

৮| ১৮ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৪৫

হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা বলেছেন: আপনার হয়তো জানা নেই, দেশে মেঘনা সাইকেল নামে বিশ্বমানের একটি সাইকেল কোম্পানি আছে যারা মেঘনা ব্র্যান্ড নামেই বাজারে সাইকেল ছেড়েছে এবং যার চাহিদা ও প্রচুর।

আসুন না দেশি এই ব্র্যান্ডটি কে আরও জনপ্রিয় ও এক নম্বর ব্রান্ড হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করি। দেশে আরও সাইকেল ম্যানুফেকচারার আসুক এমনটাই প্রত্যাশা করি।

১৮ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৫৫

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: বিষয়টা আসলেই আমি জানতাম না।

"আসুন না দেশি এই ব্র্যান্ডটি কে আরও জনপ্রিয় ও এক নম্বর ব্রান্ড হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করি। দেশে আরও সাইকেল ম্যানুফেকচারার আসুক এমনটাই প্রত্যাশা করি।"- সহমত। এতে সাইকেল আরো সহজলভ্য হবে।

৯| ১৮ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৩০

আমিভূত বলেছেন: বেশ কয়েকদিন ধরে আমিও ভাবছি কথাটা ,অবাক ব্যাপার আপনার পোষ্টটা একদম সময়োপযোগী ।আমি নিজে প্রতিদিন ক্যান্টনমেন্ট থেকে গুলশান আসি রিকশা করে যাতে আমার খরচ প্রায় ১২০-১৫০ টাকা হয় ,এমনকি হাঁটতেও হয় ভালো ।আজকে থেকে আবার নতুন আদেশ যে টুকু রিক্সায় আসতাম এখন সে রাস্তা ও কমে গেছে রিক্সা যেতে দিবে না।
সুতরাং আমি ও সাইকেল অথবা মোটর বাইকের দিকে যেতে চাচ্ছি।


পোস্ট স্টিকি করা হোক ।

১৮ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪০

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: সহমত। মন্তব্যের জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ।

১০| ১৮ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩

জিনিয়াস_মাহ্ফুজ বলেছেন: হা ভাই- সাইেকল বাংলােদশ তথা ঢ়াকার জন্য অত জরুরী জিনষ।
অামিও ২-৩ মাস যাবৎ সাইকেল কেনার কথা ভাবছি।

১৯ শে মে, ২০১২ সকাল ১০:৩২

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: তাড়াতাড়ি কিনে ফেলুন। সময় ও অর্থ দুটোই বাঁচবে।

১১| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:০৭

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: বহুদিন সাইকেল চালাইনা। মনে হয় আবার নতুন করে চালানো শিখতে হবে।

২৭ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৪৩

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: ঠিক বলেছেন, আমি নিজেই মোটামোটি ভুলে গেছি।

১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৮

মদন বলেছেন: ইতমধ্যই সাইকেল নিয়ে জাগরন শুরু হয়ে গেছে

http://www.bicyclebd.com/

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

সবজান্তা-সব জানে বলেছেন: Bandwidth Limit Exceeded
The server is temporarily unable to service your request due to the site owner reaching his/her bandwidth limit. Please try again later.

এই লেখা আসে কেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.