![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্থান: আপনার মোবাইল
সময়: রবিবার সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১ টা।
কি করতে হবে : রবিবার ১০টা-১টা গনহারে পরিচিতজনদের মিসড কল দেয়া
কারন এবং এতে কি লাভ : নীচের লেখা দ্রষ্টব্য।
ভুমিকা -
২০০৬ সালে গ্রামীনফোন বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা EDGE শুরু করার আগ পর্যন্ত ডায়াল আপ কানেকশনই মূল ভরসা ছিলো । VSAT এর মাধ্যমে এতদিন দিয়ে যাওয়া ধীরগতির ইন্টারনেট সার্ভিস কিছুটা গতি পায় ২০০৬ সালে , যখন বাংলাদেশ যুক্ত হলো ISCC(International Submarine Cable Consortium) এর SEA-ME-WE-4 কেবলে । ব্যান্ডউইডথের দামও তখন ছিলো অবিশ্বাস্য রকমের বেশী – প্রতি মেগাবিট ব্যান্ডউইডথের দাম ছিলো ৮০০০০ হাজার টাকা,ইন্টারনেট তখনো তরুনদের হাতে সহজলভ্য হয় নি, গনমানুষের কাছেও না । ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতি মেগাবিট ব্যান্ডউইডথের দাম কমিয়ে দেন ২৭০০০ টাকায় । এর পরপরই ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের’ প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় আসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার । ইন্টারনেট সার্ভিস তৃনমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দেবার প্রত্যাশায় তারা এক এক ধাপে ব্যান্ডউইডথের দাম কমানো শুরু করে । ২৭০০০ টাকা থেকে তারা ২০০৯ সালে প্রতি মেগাবিট ব্যান্ডউইডথের দাম কমিয়ে আনে ১৮০০০ টাকায়, পরবর্তীতে ২০১২ সালে আবারো কমিয়ে আনে ৮০০০ টাকায় । একইসাথে পরবর্তীতে প্রতি মেগাবিট ব্যান্ডউইডথের দাম ৮০০০ থেকে ৫০০০ টাকায় নামিয়ে আনার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে BTRC .
কেন দাম কমাচ্ছে ?
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্দেশ্যে ইন্টারনেট সার্ভিস তৃনমূলে পৌঁছে দেয়ার কথা সরকার বলছে । একইসাথে সরকার জানাচ্ছে বাংলাদেশ SEA-ME-WE-4 সাবমেরিন কেবলে যুক্ত থেকে ৪৪.৬ গিগাবিট ব্যান্ডউইডথ পেলেও ব্যবহার হচ্ছে মাত্র ১৫ গিগাবিট ব্যান্ডউইডথ । তাছাড়া ২০১৩ সালের জুনে আরো ৯৬ গিগাবিট ব্যান্ডউইডথ যুক্ত হতে যাচ্ছে । এই বিশাল পরিমানের ব্যান্ডউইডথ যেন অব্যবহৃত না থাকে, সেই জন্য এবং আই এস পি (ISP) ও মোবাইল অপারেটরদের চাপে সরকার দাম কমিয়েছে ।
এই কমদামে বিক্রি করা ব্যান্ডউইডথের সুফল কি আমরা পাচ্ছি ?
না । আপনাদের মনে থাকার কথা , ২০০৬ সালে EDGE সার্ভিস চালু করা গ্রামীনফোনের ইন্টারনেট খরচ এখনো সেই আগেরমতই আছে । ২০০৯ সালের ১ জিবি ইন্টারনেটের প্যাকেজের দাম এখনো ৩৫০ টাকাই আছে ।এর মাঝে সরকার ঠিকই দুই দফায় দাম কমালেও তারা কমায় নি । একই কথা খাটে বাংলালিংক,এয়ারটেল,রবি সহ অন্যান্য অপারেটরদের ক্ষেত্রেও । সবাই .০২ কিলোবাইট / পয়সা হিশাবে আমাদের কাছ থেকে ইন্টারনেটের চার্জ নিচ্ছে । আপনারা খেয়াল করুন, প্রতি ১০ মেগাবাইট ইন্টারনেটের প্যাকেজ এয়ারটেলের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ১০ টাকা (ভ্যাট ছাড়া)পড়বে , অথচ একই কোম্পানী ভারতে (টুজি নেটওয়ার্কে) ১০ রুপীতে (বাংলাদেশী ১৪.৮০ পয়সা) ১২৫ মেগাবাইট ইন্টারনেট দিচ্ছে ! একইভাবে বাংলাদেশের গ্রামীনফোনের মূল কোম্পানি টেলিনরের ভারতীয় অংশ ইউনিনর ৯ রুপিতে (বাংলাদেশি ১৩.৩০ পয়সা) ৬০ মেগাবাইট ইন্টারনেট দিচ্ছে ! বাংলালিঙ্কও চালাচ্ছে ১০ মেগাবাইট ১০ টাকার প্যাকেজ, রবিও সেই একই ডাকাতি চালিয়ে যাচ্ছে । এভাবেই সরকার দাম কমিয়ে গেলেও আমজনতা কোনো রেহাই তো পাচ্ছেই না, বরঙ অন্য দেশের তুলনায় আমাদের কাছ থেকে দামও বেশী রাখা হচ্ছে ।
শুধু ইন্টারনেটের খরচই বেশি ?
না । আমরা এত উচ্চমুল্যে ইন্টারনেটের নামে যা কিনছি আমাদের কষ্টার্জিত পয়সায়,তার স্পীড নিয়ে কে সন্তুষ্ট ? গ্রামীনফোনের এভারেজ স্পীড থাকে ১০-১৯ কেবিপিএস , বাংলালিংকের অবস্থা আরো খারাপ । রবি কি দিচ্ছে তা কেউই বলতে পারছেনা , এয়ারটেলও তার ব্যতিক্রম নয় । অথচ টু-জি কানেকশনের স্পীড ৩৮৪ কিলোবিট পার সেকেন্ড পর্যন্ত হতে পারে, আমরা টাকা দিয়ে কতটুকু পাচ্ছি ? একইসাথে প্রতিদিন বিভিন্ন মোবাইল অপারেটর দিনে-রাতে গাদাগাদা স্প্যাম ম্যাসেজ পাঠাচ্ছে । কখনো ‘ভালো মুসলিম পাত্রীর খবর’ জানাতে (বাংলালিংক) , কখনো ‘আমি রেশমা,বন্ধু হতে ডায়াল করো **** নাম্বারে’ (এয়ারটেল) ইত্যাদি বিব্রতকর ম্যাসেজ । তাছাড়া সরকার ১০ সেকেন্ড পালস রেট নির্ধারন করে দেয়ার পর কল ড্রপের ( হুট করে কানেকশন কেটে যাওয়া ) পরিমান বেড়ে গেছে ! দরকারে কাস্টোমার কেয়ারে ফোন দিতে হলেও টাকা কাটছে, অথচ বাংলাদেশ সরকার ২০১০ সালের আগস্টে সব টেলিকম কোম্পানীকে নির্দেশ দিয়েছিলো- ১২১ নাম্বারে টোল ফ্রি রাখতে,অর্থাত এই নাম্বারে ফোন করা হলেও যেন টাকা কাটা না হয় । সেই নির্দেশও কি এরা মেনেছে ? বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে টিভি-পত্রিকা ছেয়ে ফেলার দিকে এদের যত মনোযোগ , ঠিক ততই অনীহা ইউজারদের সুবিধা দেখার ক্ষেত্রে ।
কি করতে চাচ্ছি -
আমরা অফলাইনের শান্তিপ্রিয় মানববন্ধনে বিশ্বাস রাখতে পারছি না । যারা এভাবে দিনের পর দিন লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছে, তারা আমাদের শান্তিপূর্ন মানববন্ধনে কান দেবে – এটা আশা করা যায় না । সুতরাং আগ্রাসী ভুমিকা নিতেই হয় । তাই আমরা ঠিক করেছি , নির্দিষ্ট একটি তারিখে নির্দিষ্ট সময়ে আমরা সবাই মোবাইল অপারেটরদের নেটওয়ার্ক ব্যস্ত রাখবো , কিন্তু এক পয়সাও খরচ করবো না ।
আর সেই উপায় হলো মিসড কল ।
একটি নির্দিষ্ট তারিখে পিক আওয়ারে আমরা সবাই যদি গনহারে পরিচিতজনদের মিসড কল দেয়া শুরু করি , তবে মোবাইল অপারেটরদের বি টি এস ব্যস্ত থাকবে ঠিকই,কিন্তু যেহেতু আমাদের কারও কোনো খরচ করতে হচ্ছে না, তাই আমাদের কোনো ক্ষতি হবে না । যা ক্ষতি হবার হবে কোম্পানীর,কারন সেই সময় আমরা তাদের নেটয়ার্ক ব্যবহার করেছি ঠিকই কিন্তু কোন টাকা দিচ্ছিনা! আমরা অনেক মানুষ যদি একত্রিত হতে পারি,তবে কোম্পানীর ক্ষতিটা নেহায়েত কম না । যদি ৫০০০ হাজার মানুষ ইভেন্টে যোগ দিন এবং প্রত্যেকে তিনঘন্টায় মাত্র ২০ টা মিসড কল করেন , তিনঘন্টায় ১ লাখ মিসড কল হচ্ছে , যেগুলোর অপারেটরদের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করলো ঠিকই – কিন্তু কোনো ইনকাম করলো না,বরঞ্চ তাদের সেলুলার ট্র্যাফিক বিজি করে রাখছে ! তাছাড়া এই সংখ্যা যদি আরো বিশাল হয়,তবে আমাদের দাবীর প্রতি তাদের কর্নপাত করতেই হবে । আমরা জানি , এই সংখ্যাটা ২০০০০ ছাড়িয়ে যেতে পারে , ক্ষতিটা আক্ষরিক অর্থেই বেশি হবে ।
জয়েন আস !
- যেহেতু সরকার খরচ কমিয়েছে,সুতরাং যৌক্তিকভাবেই কম খরচে ইন্টারনেট সার্ভিস চাই ।
- স্প্যাম ম্যাসেজের অবসান চাই ।
- ভালো নেটওয়ার্ক চাই ।
-
সম্পূর্ন অনলাইনে এই প্রতিবাদ, এর জন্য আপনার রাস্তায় থাকা দরকার নেই । আপনি আপনার বাসায় বসেই,অফিসে থেকেই অথবা যাত্রা পথেও আমাদের সাথে সংযুক্ত হতে পারেন । আপনি সিলেট থাকতে পারেন , আপনি ঢাকায় থাকতে পারেন , আপনি ভোলায় থাকতে পারেন – কিন্তু আপনি একইসাথে বাকি সবার সাথে এই অভিনব প্রতিবাদে অংশ নিতে পারেন । আপনি অফলাইনে বা অনলাইনে আপনার বন্ধুদের সাথে কথা বলুন , সবাইকে জানান - আমরা এইভাবে আর ডাকাতি দেখতে পারি না । সবাইকে জানান,এবার আমরা তাদের গাঁট কাটবো । সবাই বোঝান – অপারেটরদের না ভোগালে তারা আমাদের কথা শুনছে না । সবাইকে বলুন – প্রিন্ট মিডিয়া বিজ্ঞাপনের টাকা উপার্জন করে অপারেটরদের কাছে জিম্মি ,আমাদের ভোগান্তির কথা কখনোই ছাপাবেনা, তারা আমাদের পক্ষে অপারেটরদের উচ্চমূল্যের ইন্টারনেট নিয়ে কখনোই বলবে না ।
আমরা ফেসবুককেই বেছে নিয়েছি সবার সাথে একত্রিত হবার স্থান হিসেবে , এখান থেকেই শুরু হবে সেই প্রতিবাদের ভাষার..... যা অপারেটরদের বাধ্য করবে সার্ভিস চার্জ কমাতে ।
শুধু নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট কয়েকটি ঘন্টা আপনি মিসড কল করে যান, ২০...৩০...৫০ টি ।যত বেশি মিসডকল করবেন, আমাদের কাছে অপারেটরদের মাথা নত করার সম্ভাবনা ততই বাড়বে ।
অনেক তো ভুগেছি ,আসুন এবার তাদের ভোগাই
১. অপরিচিত লোক নয়, শুরু করুন আপনার মোবাইলের ফোনবুক থেকে। যাদের কথা মনে পড়বে, তাদের একটা মিসকল দেন।
২. ম্যাসিভ এমাউন্টে মিসকল দেন। যদি না চান,যদি কল ধরে ফেলার রিস্ক থাকে তবে ৩০ সেকেন্ডের মিসকল দেবার প্রয়োজন নেই। ছোট ছোট মিসকল দিন। যত বেশি পরিমান মিসকল দেবেন, মোবাইল অপারেটর দের ক্ষতির পরিমান তত বেশি হবে।
৩. আপনার বাসার দুটি ফোন নিয়ে বসুন। মিসকল দিন একটা থেকে অন্য টি তে। যদি ফোন বুক থেকে মিসকল দেবার কাউকে না পান তবে বাসার ফোন ব্যবহার করুন। সবার বাসায়ই একাধিক মোবাইল ফোন আছে। আপনাদের অনেকের নিজেরই দুটি ফোন আছে। একটি ফোন থেকে মিসকল দিন আপনার অন্য মোবাইল ফোন টি তে।
৪. অনলাইন এর এই ইভেন্ট টির কথা আপনার স্টাটাসের মাধ্যমে জানিয়ে দিন আপনার বন্ধু দের কে। পার্সোনাল বন্ধু দের কে বলেন রবিবার সকাল ১০ টায় মিসকল দিতে।
আপনারা রবিবার সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত কোন কল রিসিভ করবেন না। আপনাদের এতটুকু আত্মত্যাগ আমাদের সবার স্বপ্ন পূরন আর দাবি আদায়ের হাতিয়ার হবে। তাই সবাই কয়েকটি ঘন্টা সময় দিন।
এত দিনের অনাচারের বিরুদ্ধে চার ঘন্টার প্রতিবাদ কি খুব বেশী ?
join us :
Click This Link
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
অয়োময় বলেছেন: কাজ হলে রাজি আছি।
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০
রূম্মান বলেছেন:
একমত
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪২
আশীষ কুমার বলেছেন: এর চেয়ে ভালো হয় ঐ একঘণ্টা কোথাও ফোন না করলে। মোবাইল বন্ধ করে রাখেন।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩০
সবুজ সুত বলেছেন: একটি নির্দিষ্ট তারিখে পিক আওয়ারে আমরা সবাই যদি গনহারে পরিচিতজনদের মিসড কল দেয়া শুরু করি , তবে মোবাইল অপারেটরদের বি টি এস ব্যস্ত থাকবে ঠিকই,কিন্তু যেহেতু আমাদের কারও কোনো খরচ করতে হচ্ছে না, তাই আমাদের কোনো ক্ষতি হবে না । যা ক্ষতি হবার হবে কোম্পানীর,কারন সেই সময় আমরা তাদের নেটয়ার্ক ব্যবহার করেছি ঠিকই কিন্তু কোন টাকা দিচ্ছিনা!
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: হুম . . . . ভালোইতো।
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫০
পাতি মাস্তান বলেছেন: ফেসবুকে আমার পেজে পোস্টা কপি করব আর আমি রাজি আছি আপনার সাথে
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫২
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: আশিষ এর প্রস্তাব বেটার মনে হচ্ছে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩০
সবুজ সুত বলেছেন: একটি নির্দিষ্ট তারিখে পিক আওয়ারে আমরা সবাই যদি গনহারে পরিচিতজনদের মিসড কল দেয়া শুরু করি , তবে মোবাইল অপারেটরদের বি টি এস ব্যস্ত থাকবে ঠিকই,কিন্তু যেহেতু আমাদের কারও কোনো খরচ করতে হচ্ছে না, তাই আমাদের কোনো ক্ষতি হবে না । যা ক্ষতি হবার হবে কোম্পানীর,কারন সেই সময় আমরা তাদের নেটয়ার্ক ব্যবহার করেছি ঠিকই কিন্তু কোন টাকা দিচ্ছিনা!
৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪০
দলছুট শুভ বলেছেন: ইন্টারনেটের মূল্য নিয়ে আমাদের এই সমস্যা অনেক দিনের। যে কোম্পানি ফ্লেক্সিলোড ব্যবসায়ীদের দাবী না মেনে নতুন করে ফ্লেক্সিলোড সিম বাজারে ছাড়বে ঘোষণা দেয় তারা মনে হয় না এমন আন্দোলনে নড়বে।
আমরা সাথে সাথে আরেকটা কাজ করতে পারি। যেহেতু ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে সরকার গঠন করেছেন শেখ হাসিনা সেহেতু আমরা উনাকেও ইমেইল করতে পারি। আর উনার ইমেইল সবারই জানার কথা।
ইভেন্ট এডমিনদের বলবো একটা স্ট্যান্ডার্ড ইমেইল লিখে সবাইকে তা জানিয়ে দিতে যাতে সবাই নিজ নিজ একাউন্ট থেকে মেইল করতে পারেন। এখন পর্যন্ত ইভেন্টে গোয়িং আছেন ১৩৮৪ জন। সবাই যদি মেইল করেন অর্থাৎ ১৩৮৪ টি মেইল করা হয় তবে অবশ্যই প্রধানমন্ত্রীর নজরে বিষয়টি আসবে। আশা রাখি উনি কোন একটা ব্যবস্থা করবেন।
এবং সাথে সাথে সকল অপারেটর এবং বিটিআরসিকে মেইল করা যেতে পারে।
ধন্যবাদ।
বিঃদ্রঃ মেইল অগোছালো ভাবে না করে একটা নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ে করলেই মনে হয় ভালো হবে।
অপারেটররা একই ধরনের ইমেইল দেখে এবং একই ধরনের আন্সার দিতে দিতে ক্লান্ত হলেই অভিযান সার্থক। সাথে প্রধানমন্ত্রীও সামান্য হোঁচট খাবেন
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: কাজ হবে?! আমি পারতপক্ষে ফোনে কথা বলিনা। একদিক থেকে তো প্রতিবাদ করছি!!
১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫১
wrongbaaz বলেছেন: মিসকল দেইনা অনেকদিন হইল, ব্যাপার না, আইডিয়া ভালোইচে, আমি আচি এই কামে।
১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেহেতু সরকার খরচ কমিয়েছে,সুতরাং যৌক্তিকভাবেই কম খরচে ইন্টারনেট সার্ভিস চাই ।
- স্প্যাম ম্যাসেজের অবসান চাই ।
- ভালো নেটওয়ার্ক চাই ।
সহমত। চলুক ভিন্নমাত্রায় প্রতিবাদ্।
১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৩
মহাজাগতিক পাগল বলেছেন: তো হয়ে যাক ! আমি আছি । মিস্কল দিয়া ভাসাই দিমু
১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৭
আলমগীর_কবির বলেছেন: প্রতিবাদের কৌশলটি নেহায়েত মন্দ নয়।
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৫
খায়ালামু বলেছেন: আমি জয়েন করলাম
১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
সাদা কলো বলেছেন: স্বেচ্ছায় , সজ্ঞানে জয়েন করলাম
১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: আইডিয়া ভাল !! যুক্ত হইলাম !!
১৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০০
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: সময় টা ঠিক করে দেন.........
১৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০১
এম ই জাভেদ বলেছেন: দারুন ইনোভেটিভ আইডিয়া। তবে পিক আওওারের টাইম জানা থাকলে সবাই এক যোগে শরীক হলে আরও ভাল ফল হবে বলে মনে হয়।
ভাবছি পরে না আবার হিতে বিপরীত হয় - তারা যদি মিস কলের উপর চার্জ আরোপ শুরু করে !! এটা তো সব সম্ভবের দেশ, বলা যায়না ।
১৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
আশীষ কুমার বলেছেন: মোবাইল অপারেটরদের বিটিএস ব্যস্ত থাকলে কি তাদের খরচ বেশি হবে?? বিষয়টি কি এমন যে বেশি কল গেলে বিটিএসের জন্য বেশি খরচ? আর কল না গেলেই তো বরং তাদের ক্ষতি। সব আয়োজন করে বসে থাকবে কিন্তু গ্রাহকরা কল করবে না। এটা তাদের ক্ষতির কারণ হবে। আপনি মিস কল দিলেন কল করলেন না, তাতে তাদের ক্ষতি হবে ঠিকই। তারা ঐ সময় কোন কল পাবে না। আবার মিসড কল রিসিভ হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে। তখন গ্রাহক পর্যায়েই ক্ষতি। কিন্তু তার চেয়ে আমার কাছে মনে হচ্ছে নির্দিষ্ট কিছু ঘণ্টা কল না করা।
এতে তাদের টনক নড়বে। সাড়া পা্ওয়া যাবে বেশি।
২০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০০
সঞ্জয় নিপু বলেছেন: আমাদের পরিচিত জনকে মিস কল দিলে কল ব্যক করবে এর চেয়ে ভালো হয় কিছু নম্বর দিয়ে দিলে যেগুলো তে আমরা মিস কল দিব
কারো নম্বর না পাওয়া গেলে আপনার নম্বরটা দিলে মিস কল দেয়া যেত ।
কারো যদি সেটে অটো রিসিভ চালু করা থাকে তাহলে কি হবে ?
২১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩০
যীশূ বলেছেন: কাজ হবে বলে মনে হচ্ছে না।
২২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
এম . এম ওবায়দুর রহমান বলেছেন: একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে এই সরকার কাজ করবে বলে কথা দিয়ে ছিল তাদের নির্বাচন পূর্ব ইশতেহারে।
তাই অনেক তরুণ ভোটাররা তাদের জীবনের প্রথম ভোটটি দিয়ে ছিল নৌকা মার্কায়। তারা স্বপ্ন দেখেছিল ডিজিটাল পন্য সামগ্রী চলে আসবে তাদের হাতের মুঠোয়। কিন্তু বর্তমান বাস্তবতা কি বলছে?
তরুণদের সেই স্বপ্ন পূরনের লক্ষে সরকারের ভূমিকা কি ছিল?
আমরা দেখেছি গত চার বছর আগেও ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য টেলিফোন কোম্পানি গুলো যেমন ইচ্ছে মত বিল কাটতো এখনও তাই কাটছে। ১জিবি নেট ব্যাবহারের জন্য এখনও একজন তরুণের পকেট থেকে ৩৪৫ টাকা কেটে নিচ্ছে ফোন কোম্পানি গুলো।
কয়েক কোটি টাকা দিয়ে অনুমোদন পাওয়া বাংলালায়ন সহ অন্যান্য ওয়াইমাক্স কোম্পানি গুলো নিয়েও যে স্বপ্ন তরুণরা দেখে ছিল তাও এখন বিফলে গেছে।
এরাও হাটছে ফোন কোম্পানি গুলোর পথেই।
তারাও কাটছে ১জিবির জন্য ৩০০টাকা। নেটওর্য়াক কভারেজও তেমন বাড়াতে পারেনি। ফলে শুরুতে যেমন হইচই ছিল এখন তা নেই। চারদিকে যখন ৪জি নিয়ে উম্মাদনা চলছে। তখন আমরা ৩জি ও বাস্তবায়ন করতে পারছিনা!
স্বল্পমুল্যে ছাত্রদের হাতে কম্পিউটারও তুলে দেওয়া হয়নি। এমনকি সব জায়গায় এখনও বিদুৎই পৌছাতে পারেনি সরকার!
তাই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নটি শেষ পযন্ত পদ্মাসেতু প্রজেক্ট এর মত মুখ থুবড়ে পড়েছে।
আপাতত দৃষ্টি তা হয়ত সরকার ভাবছে কিছুই হয়নি তাদের। এমন দুএকটা কথা না রাখলে তাদের কিছুই হবে না।
কিন্তু আমি লক্ষ করছি সম্প্রতি কালে বিভিন্ন ওয়েব মিডিয়ায় তরুণদের সরকার বিরোধি প্রচারণা চালাতে। খেয়াল করুন বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকার ওয়েব পেজের মন্তব্য কলাম গুলিতে সরকারের পক্ষে কোন মন্তব্য নেই! বরং সরকারের দূর্বলতা আর সরকারের বিপক্ষে হাজারো তীর্যক কমেন্ট!
এমনকি বিভিন্ন দৈনিক এ অনলাইন জরীপ গুলো দেখলে বোঝা যায় সরকারকে ডিজিটাল কর্মীরা মোটেও ভাল চোখে দেখছে না।
সরকারের মোটা চামড়াওয়ালা নীতিনির্ধারকরা হয়ত বলছে এসব জামায়াত শিবিরের কাজ! তারাই ওয়েব মিডিয়ায় তাদের মুণ্ডপাত করছে।
কিন্তু এভাবে পার পাওয়া যাবে কি?
আরেকটি নির্বাচন আসতে খুব বেশি দেরি নেই। আশা করছি এর আগেই সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে তাদের কাজ করবেন।
সরকার মৌখিক ভাবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রচরণা না চালিয়ে সত্যিকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুক এমনটাই আশা করছি।
আশা করছি অমানবিক পকেট কাটা বন্ধ করবে সরকার।
২৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
এম . এম ওবায়দুর রহমান বলেছেন: স্বেচ্ছায় , সজ্ঞানে জয়েন করলাম
২৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
অশুভ বলেছেন: রাজি আছি...।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: মিসড্ কলে যদি কাজ হয় তো মিস কলই ভাল।