নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খোদা তুমায় ডাকতে জানি না,
ডাকার মত ডাকলে খোদা
কেমনে শোনে না।
আচ্ছা খোদাকে ডাকার পদ্ধতিটা কী?
শেয়ালের মতো, কুকুরের মতো নাকি বেহারার মতো?
সেদিন সন্দার পর বেডমিন্টন খেলছিলাম।
একটা মাইকের আওয়াজ কিছুক্ষনের জন্য আমাদের কে থামিয়ে দেয়।
প্রথমে অনেক গুলো শেওয়ালের চিৎকার মনে হলেও, পরে জানলাম কাছা কাছি কোথায় নাকি হাল্কা জিকির হচ্ছে।
আমাদের গ্রামে ইদানিং বেস কিছু হাইব্রিড পীরের উদ্ভব হয়েছে। উনারা নিয়মিত অরশ পালন করে থাকেন। কয়েক বছর আগে একবার শখ হল অরশ দেখব। গেলাম অরশ দেখতে।
অরে বাবা এতো এলাহি কারবার। বহু মানোষের সমাগম। বিড়াট এক জিকির খানা। কালাম (গান বাজনা) পাঠের বিড়াট আসর। গান বাজনার মাঝে মধ্য আল্লার নামে জিকিরও হচ্ছে। বাদ্যর তালে তালে জিকীরের শব্দ বাহির থেকে ঠিক কুকুরের ডাকের মত শুনাচ্ছিল। (নাউজু বিল্লাহ)
রাতের গভীরতার সাথে সাথে উন্মাদনার মাত্রাও সীমা ছাড়িয়ে যায়। এক সময় সবাই দাড়িয়ে গেলে সেটা অস্লিল সমকামিদের নগ্ন নৃত্তের পর্যায় চলে যায়।ওরশের কথা এই পর্যন্তই থাক।
কয়েক দিন আগে, মধ্য রাতে মাইকের আওয়াজে ঘুম ভাঙে। কথা বার্তায় যা বুঝলাম ইসালে সাওয়াব মাহফিল শেষ পর্যায়, শিন্নি নিয়ে বিড়াট কোনো বিবাধ বেধেছে। মাইকে সান্ত হবার কাকোতি মিনতিতে যখন কাজ হচ্ছিল না, ওয়াজি সাহেব ' আসোন সবাই কয়েক মর্তুবা দুরুদ পড়ি' ঘুষনা দিয়ে শুরু করলেন দুরুদ পরা । বিশ্বাস করেন, শুনে মনে হচ্ছিল ঐ দুর পথ দিয়ে একদল বেহারা পালকি বয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
কথা না বাড়িয়ে ফোকাল পয়েন্টে আসা যাক। বলছিলাম আল্লাহ কে ডাকার পদ্ধতি নিয়ে।
মাদ্রাসার বারান্দায় ঘুরা ফেরা করে এই বিষয়ে যা জেনেছি।
পবিত্র কোরানের বাণী " তুমরা আল্লাহ কে ধর্য্য আর সালাতের সাথে ডাক"।
তাফসিরে ধর্য অ সালাতকে বহু অর্থে ব্যাখা করা হয়েছে। তবে কুকুর শেয়ালের মত, কিংবা পালকির বেহারাদের মত করে ডাকাটা কোনো প্রকার ব্যাখ্যাতে আছে বলে আমার জানা নেই।
স্যার কে ষার ডাকার অপরাধে যদি ক্লাসের শিক্ষার্থিকে শাস্তি পেতে হয়, বস কে ভস অথাবা বক্স ডাকার বেয়াদবিতে যদি কর্মকর্তার চাকরি চলে যেতে পারে।
মহা বিশ্বের মাহা শক্তিধরের সাথে বেয়াদবির শাস্তিটা আসলে কি হতে পারে?
এটা আল্লাহকে ডাকা নাকি তার সাতে মশকরা করা?
নবি (সা) নিরব ধ্যনের জন্য হেরা পর্বতকে বেছে নিয়েছিলেন। তার জিবনটা ছিল সম্পুর্ণ সু শৃংকল।
আল্লাহ সু শৃংকল, তিনি শৃংকলতাকেই ভালবাসেন। আল্লাহ নিরব, তিনি নিরবতাকেই পছন্দ করেন।আল্লার স্থান অন্তরে, তাইতো তিনি বান্দার অন্তরথেকে ডাক কে উপেক্ষা করতে পারেন না। যুগে যুগে মহা মানবেরা একাগ্রতা, ধ্যন, আর হৃদয় উজার করে দিয়েছেন প্রভুর ডাকে। সারাও পেয়েছেন সেই ডাকে।
আল্লাহ অহংকারি। তার সামনে কেউ অহংকার করলে তিনি সহ্য করেন না। আল্লাহ মহান আদব, তিনি বেয়াদবি মোটেও সহ্য করেন না।
সেটা তার নাফর্মানির বেলায় হোক, কিংবা তাকে ডাকার বেলায়।
ঔষধ মানুষের জিবন রক্ষা করে, আবার একই ঔষধের মাত্রা অতিরিক্ত ব্যবহার প্রান নাশের কারনও হয়।
তদরুপ মনে রাখা দরকার, খোদা কে ডাকতে গিয়ে খোদার বিরক্তির কারন যেনো না হই। এমন হলে ফলাফল কিন্তু খুবই ভয়ংকর ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১২
গরু গুরু বলেছেন: আমিত জিকির নিয়ে কিছু বলি নাই, পীর প্রথা নিউএও না।
আমি আমার দেখা, আমারই চার পাশের হালচালটা তুলে ধরলাম।
আর আপনি পীর প্রথা নিয়ে যে ধারনা পোশ্ন করেন ভালো।তনে ইসলামে পীর বলতে কিছু নাই। ভাই ইসলাম জানতে ইতিহাস খোজা জরুরী নায়। হাতের কাছেই কোরান হাদিস আছে। পারবেন সেখান থেকে প্রমান দেখাতে?
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৬
গরু গুরু বলেছেন: আর বর্তমানে যে সব ভন্ড নিজেদের পীর দাবি করে, অরা কি আসলেই পীর?
ইসলামের পথ পদর্শক?
নাকী উল্টা ইসলাম ধংসের কারিগর?
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যারা ভণ্ডামি করে তারা নিশ্চই ইসলামের শত্রু । তবে আল্লাহ ও রাছুলের নায়েব যারা তারা মুর্শিদ বা আল্লাহর অলি , যেমন শাহজালাল রা , বড় পীর আব্দুল কাদির জিলানী রা
কোরআনের আয়াত
আলা আউলিয়াল্লাহু লা খাউফুন অয়ালা ইয়াহযানুন
নিশ্চই আমার বন্ধুদের ভয় নাই দুনিয়া ও আখেরাতে ।
শাহ জালাল রা বাংলায় পদার্পণ না করলে এদেশে মুসলমান্দের জন্মই হতনা । এতএব পীর মুর্শিদ সেটা কোন প্রথা নয় ।
আপনি আরও ভাল করে জানেন দলিল ব্যাথিরেকে কোন কিছু বলবেন না ।
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
গরু গুরু বলেছেন: ভাই শাহ জালাল কি কখনো অরস করতেন?
কিংবা কোনো মহা মানবেরা বর্তমান ভন্ডদের মত বেহায়াপনা করেছেন?
কোথায় কী, কার সাথে কার তুলনা দেন?
৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ওরছ অর্থ আনন্দ । এ সম্পর্কে হাদিস, দয়াল নবীজী তোমাদের জন্য রহমত এবং
মুক্তির কাণ্ডার হিসাবে দুনিয়ায় এসেছেন এজন্য তোমরা আনন্দ প্রকাশ কর । বায়হকি ।
৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নবীজীর ইসলাম এবং কিয়ামত তথ্য ভবিষ্যৎ বানী
************************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ
নবীজীর ইসলাম ও কেয়ামত পূর্ব ভবিষ্যৎ বানী
আল্লামা ডঃ মোহাম্মদ মাসউদ মিয়া
গবেষক আরবি বিশ্ব বিদ্যালয় , শতর শ্রী / নেত্রকোনা ।
আশ্চর্য এমন কিছু দৈব ঘটবে মানুষ শংকিত হবে ।
পাপাচার বৃদ্ধি পাবে , পৃথিবীর বক্ষ থেকে ধন সম্পদ রত্নাদি বেরিয়ে
আসবে এবং লোভ চাঙ্গা হবে তা নিয়ে মারামারি কাটাকাটি শুরু করবে । বস্তুত দুনিয়াবি মোহে ঈমানকে বিকিয়ে পরস্পর ধ্বংসের
দিকে লিপ্ত হবে ।
মেশকাত ও বায়হকি
৪০ জন আলেম মিলে আর ৪০ জন আলেম কে পারস্পারিক তর্কে হারাবে , নারিরা সমাজে প্রাধান্য পাবে সব ক্ষেত্রে । যিনা ব্যাভিচার
বৃদ্ধি পাবে , মুলত আল্লাহুকে ভুলে গোমরাহির দিকে ছুটবে ।
জানিও সেই সময় টুকু অতিত জাহেল বা অন্ধকার যুগের চাইতেও
নিকৃষ্ট , ঐ সময় ইমানদারের সংখ্যা হবে খুব কম ।
এহুদি নাছারাদের বক্ষ হইতে দাজ্জালের জন্ম হইবে ।
এবং আচানক ক্ষমতার অধিকারি হইবে । পৃথিবীর বহুলাংশ মানুষ তার অনুসারি হইবে । বস্তুত এক হাতে চন্ত্র আর অন্য হাতে সূর্য উদিত হইবে এবং তার আকৃতি হইবে এক চক্ষু বিশিষ্ট
মুলত তার দিকে যারা অগ্রসর হইবে তারাই জাহান্নামি ।
তার অত্যাচার যুলুমে তামাম দুনিয়ায় বিশ্রিংখলা ও হত্তা কাণ্ড ঘটবে । এত লাছ পচবে বাতাস বিষাক্ত হয়ে পশু পাখি নিশ্চিহ্ন হতে থাকবে । আল্লাহর নির্দেশিত মহা মানব ইমাম মেহেদির
আগমন হবে , তিনি এদন পাহাড়ে অবস্থান নিবে ঐ সময় তার
সংবাদ শুনে পাহাড় বা বরফের চাইয়ের উপর হামাগুড়ি দিয়েও যদি যেতে হয় তার হাত ধরবে । নিশ্চয় তিনি আল্লাহর প্রতিনিধি
তার ছুরত হবে গৌড় বর্ণ ইউছুফ আ এর মত সুন্দর , সাথে থাকবে মুসা আ,এর লাটি , ইশা আ, এর কেশ আদম আ,এর নমুনা এবং হজরত মোহাম্মদ সা এর আদর্শ । পাহাড়ে উদয় হয়ে
এমন এক তাজাল্লা চাওয়া দিবে সাথে সাথে দুনিয়াবি বিজ্ঞানিকের মারনাস্র সব ধংশ হয়ে যাবে । মক্কার কানায়ে কাবার
পশ্চাদ দেশ হতে ইশা আ, চতুর্থ আকাশ থেকে নেমে আসবে
এবং বহুসংখ্যক মুসলিম নিয়ে দাজ্জালের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হবে ।
ইমাম মেহেদির আদেশে ইশা আ দাজ্জাল কে ধরে এক আছাড়ে
পাথরের মধ্য ফেলে ধংশ করে দেবে । তামাম দুনিয়ার যারা থাকবে সবাই ইমাম মেহেদি ও ইশা আ এর নিকট তওবা করে নিবে । ইশা আ ৪০ বছর রাজত্ত করবে এবং স্বাভাবিক মৃত্যু বরন
করবে । নবীজীর রওজা মোবারকের পার্শে তাকে দাফন করা হবে । ইমাম মেহেদি আ এর কি হবে তা হাদিস শরিফে স্পষ্ট উল্লেখ নাই । আমাকে প্রকৃত তাৎপর্য জানতে শিহা সিত্তাহ ও কোরআনের তরজমা ঘাটতে হল ।
শেষ বিচার
সয়ং ইসলাম নুর নবী হযরত
সয়ং ইমান নুর নবী হজরত
তার মাধ্যমে মহান প্রভুর পরিচয়
আমরা তারি শ্রেষ্ঠ উম্মত
যত নবী রাছুল তারি উম্মত হওয়ার
দোয়া চাহে দরাবারে আল্লাহর
আমরা তারি রহমতের দরিয়ায়
পথের দিশা পাই অজানার
কবর , হাসর , মিজান পুলছিরাতে
তিনি শাফায়াত হবে উম্মতে
কর্ম ফলের আমলনামায় যা
সয়ং খোদা টানিবে সঠিক সঠিক বিচার
৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩১
গরু গুরু বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু, যেভাবে বলছেন বিষয়টা কিন্তু মোটেও সেরকম নয়
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আপনি ভুল ধারনা নিয়ে এ ক্তহা গুলু লিখেছেন । পীর শব্দের অর্থ কি জানি
পীর ফার্সি শব্দ বাংলা আবিধানিক অর্থ ইসলামের পথ চেনানুঅয়ালা ।
বাংলাদেশের আদি ইতিহাস দেখুন । পীর মাশায়েখ গনের মাধ্যমে এদেশে ১ম ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ।
আর বলেছেন আল্লাহর যিকির নিয়ে
তা তো উত্তম
সত্য না জেনে আপনার এ ধরনের পোষ্ট প্রসব করা উচিৎ হয়নি ।