নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘুমাইতে গেলে যারা খালি এপাশ ওপাশ কাইত চিত হয় তারাই ব্যাচেলর।

ডাক্তার তো জানেনা যে তুমিই আমার হৃদরোগের কারন!

আমিই সোহেল

জীবনের মানেই খুঁজে পেলাম না।।

আমিই সোহেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্রের ইতিহাস সৃষ্টিকারী দশজন শব্দসৈনিক

৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্রের ইতিহাস
সৃষ্টিকারী দশজন শব্দসৈনিক
১/ বেলাল মোহাম্মদ
২/ আবুল কাসেম সন্দিপ।
৩/ সৈয়দ আব্দুল শাকের
৪/ রাশিদুল হোসেন
৫/ আমিনুর রহমান
৬/ শারফুজ্জামান
৭/ মুস্তফা আনোয়ার
৮/ আবদুল্লাহ আল ফারুক
৯/ রেজাউল করিম চৌধুরী
১০/ কাজী হাবিব উদ্দিন
১৭ এপ্রিল শপথনেয়া মুজিবনগর সরকার আগে থেকেই চাইছিলেন একটা শক্তিশালী বেতার
কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে।
১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
কুষ্টিয়ার বৈদ্যনাথতলায় এই অস্থায়ী সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশের পর মুক্তিযুদ্ধের প্রচার জোরদার করার উদ্দেশ্যে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রকে নতুন করে সংগঠনের দায়িত্ব
অর্পিত হলো জনাব আবদুল মান্নান, এম
এন-এর উপর।
মুজিবনগর সরকার গঠনের পর মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশ সরকার ও বেতারকেন্দ্রের
কর্মীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ভারত
সরকার বাংলাদেশ
সরকারকে একটি শক্তিশালী ট্রান্সমিটার (৫০ কিলোওয়াট মিডিয়াম ওয়েভ) প্রদান করে। ২৫
শে মে কলকাতার
বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের
৫৭/৮নং দোতলা বাড়িটিতে রাষ্ট্রপতি ও অন্যান্য মন্ত্রীদের আবাসের কক্ষের
সাথের একটি কক্ষে উক্ত ট্রান্সমিটার
দিয়ে সম্প্রচার শুরু হয়েছিল। রাষ্ট্রপতি ও
মন্ত্রীরা অন্য
বাড়িতে উঠে যাওয়ার পর সেই ৫৭/৮ নম্বর
বাড়িটিই স্বাধীন
বাংলা বেতার কেন্দ্রের স্থায়ী কার্যালয়রূপে গড়ে ওঠে।
এরপর থেকে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান নিয়মিতভাবে সম্প্রচারিত হতে থাকে। মিডিয়াম
ওয়েভ ৩৬১.৪৪ মিটার ব্যান্ডে প্রতি সেকেন্ডে ৮৩০ কিলো সাইকেলে, ২৫ শে মে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্প্রচার শুরু করল " স্বাধীন
বাংলা বেতার কেন্দ্র।"
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের
নীতি নির্ধারণ, মুজিবনগর সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা, অর্থ সংগ্রহ ও কর্মচারী নিয়োগ
ইত্যাদি দায়িত্ব পালনের জন্য তৎকালীন গণপরিষদ সদস্য জনাব আব্দুল মান্নানের পরামর্শদাতা হিসেবে রইলেন
কামরুল হাসান,
মুজিবনগর সরকারের তথ্য সচিব আনোয়ারুল হক খান, ও তথ্য বিভাগের ডিরেক্টর এম আর আখতার মুকুল।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে এই বেতার
কেন্দ্রটি মুক্তিযুদ্ধের
দ্বিতীয় ফ্রন্ট
হিসাবে কাজ করে গেছে। যুদ্ধকালীন সময়ে স্বাধীন
বাংলা বেতার কেন্দ্র প্রবাসী সরকার এর প্রধান মুখপাত্রের কাজ
করেছে।
পাকিস্তানিদের
মিথ্যাচারের উপযুক্ত জবাব দেয়ার পাশপাশি এই বেতার কেন্দ্রটি মুক্তিযোদ্ধাদের
মনোবল বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে।
যে কোন যুদ্ধে জয়ের জন্য জনমত গঠন করাটা অত্যন্ত
জরুরী যা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র
অত্যন্ত সফলতার
সাথে করে গেছে।
মুক্তিযোদ্ধাদের
অস্ত্রের পাশাপাশি এই শব্দ যোদ্ধাদের কণ্ঠ যুদ্ধ করে গেছে স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

তথ্যের উৎস দিলে ভালো হতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.