নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্বেলে দাও সন্ধ্যাবাতি

জীবন গঠনে নিজেস্ব প্রতিক্রিয়ার দায় বেশি, ঘটে যাওয়া ঘটনার ভূমিকা সামান্য।

সন্ধ্যাবাতি

...

সন্ধ্যাবাতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সকালের নাস্তা

১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৮:৩৭

রোজা শেষ হলো, শুরু হলো নতুন যন্ত্রনা--সকালের নাস্তা। সেহরী খাওয়া হয় পেট ভরে, বাসার সবার সাথে। সেটা আমার কাছে অন্য রকম মজা লাগে, একটা উৎসব উৎসব ভাব আছে। ভীষণ ব্যস্ত জীবনে আমাদের এক সাথে কাটানোর সময়গুলো কমে আসছে। সেহরীর সময় এক সাথে কিছু উষ্ণ সময় কাটানো হয়। কিন্তু রোজা না রাখা মানে, সেই সাত সকালে ক্লাসে যাওয়ার আগে শীতল, অন্ধকার রান্নাঘরে একা একা গিয়ে জানালার পর্দা খোলা। আমার মত এত আগে কারও বেরুতে হয় না, তখনও সবাই ঘুমিয়ে থাকে। অতএব, ফ্রীজ থেকে দুধের ক্যান বের করে, বিদঘুটে স্বাদের সিরিয়ালের সাথে একা একা গিলা। টেবিল বসতেই ইচ্ছা করে। ব্রেক ফাস্ট বারের উপর উঠে বসে খেয়ে নেই। বেশির ভাগ সময়ই নাস্তার জন্য বরাদ্দ সময় থাকে তিন মিনিটে। যেই তিন মিনিটে সেই পিচ্ছিল বস্তুটাকে গলা দিয়ে নামাই, সেই তিন মিনিট আমার সারা দিনের সবচয়ে বিচ্ছিরি তিন মিনিট।



সকালের নাস্তা না খেতে পারলে আমার মত সুখী কেউ থাকে না। কিন্তু না খেয়েও উপায় নেই, সারা রাত উপোসের পরে সকালের নাস্তাও না খেলে কি হতে পারে, হঠাৎ হঠাৎ দীর্ঘ সময় উপোসের পরে পেট ব্যাথা উঠলে টের পাই। তাছাড়া আমাদের বাসার পুলিশটা তো আছেই। আমার মা। রেডি হয়ে মায়ের দরজায় নক করে তড়ি ঘড়ি করে বলে যাই, 'মা-আসি-আসস্লামুলাইকুম'। মা নিয়ম করে দু'টো প্রশ্ন করে, 'নাস্তা খাইসো? লাঞ্চ নিসো?' দু'টোর জবাবে 'হ্যা' আসলে তবেই 'আচ্ছা যাও, ওয়ালাইকুম সালাম'। 'না' আসলে যেই ঝড় শুরু হয়, সেটা থেকে বাঁচার জন্য হলেও নাস্তাটা গিলে নেই।



আমার সেই পিচ্চি কাল থেকেই সকালের নাস্তার ব্যাপারে তীব্র অনীহা। ছোটবেলা মায়ের নিয়ম ছিল আরও কড়া। ঠিক সোওয়া সাতটায় টেবিলে আসতে হবে। তারপরে কাজের মেয়ের আধা পোড়া, আধা কাঁচা আটার রুটি আর লবনে চুবানো আলু ভাজি গলায় ঢালা। কি যে কষ্ট হতো নাস্তাটুকু খেতে! কিন্তু, মুক্তি নেই। নাস্তা না খেয়ে বাসা থেকে যাওয়া যাওয়ি নেই। বাসায় না খেতে পারলে টিফিন বক্সে ভরে নিয়ে যেতে হবে। ওই বিদঘুটে রুটি টিফিনে নিয়ে যাওয়ার চেয়ে বাসায় খাওয়া অনেক ভালো। পানি দিয়ে শক্ত আটার দলা গলা দিয়ে নামাতে নামাতে এক এক দিন কান্না পেয়ে যেত।



আস্তে আস্তে বুদ্ধিমতী হয়ে উঠলাম। মুক্তির জন্য আমাদের বাসায় যেই মেয়েটা থাকতো, আফিয়া, ওর সাথে এক গোপন চুক্তি করলাম। আমাদের কাঠের ডাইনিং টেবিলের চেয়ারে বসে, টেবিলের নিচে হাত দিলে একটা কাঠের প্লাটফর্মে হাত ঠেকতো। টেবিলের আকৃতি আর মজবুতির জন্যই থেকে থাকবে ওখানে। আমি খাওয়ার সময় আস্তে করে রুটি রেখে দিতাম ওখানে। আফিয়া এসে পরে নিয়ে যেত, খেয়ে নিত। সেভাবেই চলছিল আমাদের সুখের দিনগুলো।



কিন্তু হায়, এত সুখ কপালে সইলো না! একদিন ঠিক ধরা পরে গেলাম!



সে কি দু:স্বপ্ন! স্কুলে যাওয়ার আগে সবগুলো রুটির টুকরো আমাকে গিলতে হলো! চোখের পানি নাকের পানি এক হলো!



এখনও মনে পড়লে হাসি পায়, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিদঘুটে খাবার থেকে বাঁচার জন্য কত্ত সংগ্রাম করেছি। সে সিদ্ধ ডিম হোক, বেলের সরবত হোক আর দুধ হোক। আফিয়া এখন কেমন আছে জানি না, আমাকে নানা সময়ে বাঁচিয়ে দিয়েছিল মেয়েটা।



সবচেয়ে বেশি বাঁচিয়েছিল সকালের নাস্তা থেকে। এখন বাঁচানোর জন্য আফিয়াকে কই পাই? তার চেয়ে সারা বছর রোজা রাখলেই ভালো :((

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৯/-৩

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৮:৪৯

মৃন্ময় আহমেদ বলেছেন: ঠিক একই কারণে রোজা আমার ভীষণ ভালো লাগে।।

তবে সকালের নাস্তার ব্যাপারে আমার তেমন বাধ্যবাধকতা নেই! :) প্রায় দিনই কিছু না খেয়েই বেরিয়ে যাই।।

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৮:৫৩

মাহবুব সুমন বলেছেন: ১টা সিগারেট হইলেই চলে।

৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৯:০৮

মানবী বলেছেন: মজার পোস্ট, ধন্যবাদ।

সন্ধ্যাবাতি, খুব সম্ভবত: আপনার একটি পোস্টে প্রথম দেখেছিলাম, শিরোনামে (সন্ধ্যাবাতি) লেখা! ইদানীং অনেকেই এমন করছেন! আপনি যেহেতু ট্রেন্ড সেটার, তাই কিছু মনে না করলে জানতে চাইবো এর পিছনে যুক্তি কি!!! :-)
নিছক কৌতুহল, অন্য কোন কারন নেই।

৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৯:১১

কালপুরুষ বলেছেন: সকালের নাস্তা এখনও খাইনি। খাব। লুচি, নিরামিস, খাসীর রেজালা। ফিনিসিং-এ দই। নাস্তা করলে চলে আয়। লেখা নাস্তা খেয়ে পড়বো।

৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৯:১২

কেমিক্যাল আলী বলেছেন: এই ট্রেন্ড চালু করেছে ত্রিভুজ, এক প্রকার কমারশিয়াল @ মানবী। নিজের নাম দেখানোর একটা তরিকা বিশেষ।

অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্যের জন্য দুঃখিত - আস্তমেয়ে

৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৯:১৪

কেমিক্যাল আলী বলেছেন: সকালের নাস্তা খেতে আমার বিশেষ আপত্তি আছে। তবে একা থাকার কারনে কোন সমস্যা হচ্ছে না।

৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৯:১৬

মানবী বলেছেন: ধন্যবাদ কেমিক্যাল আলী(কেমিকেল আর কেমিক্যাল একই ব্যক্তি মনে করছি), মাছের ডিজিজ প্রতিরোধে শক্তিশালী রাসায়নিক দ্রব্য নিয়ে পোস্ট দিতে চেয়েছিলেন! এখনও কোথাও দেখেছি বলে মনে পড়ছেনা।

৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৯:১৮

ঝড়ো হাওয়া বলেছেন: রোজার মজা হইল খাওয়া দাওয়ার টেনশন নাই।
সকালের নাস্তা না খেয়ে উপায় নাই
তুমি দেখি ছোট বেলা থেকেই ভেজাল আছিলা

৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৯:১৯

কেমিক্যাল আলী বলেছেন: আমি ব্যানের উপরে আছি তাই এইটা নতুন আইডি আর কি!!, আমি একই লোক (দুই কেমিকেলই আমি)। আপনার ধারনা সঠিক - মানবী

১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ দুপুর ১২:৪৫

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: মানবী, কেমিকেল আলী,
এই ট্রেন্ড সেটার আমি না, ত্রিভুজও না। অনেক আগে থেকেই এটা চলে আসছে। তবে সব পোস্টে নামগুলো থাকতো না, থাকতো 'একশতম পোস্ট' জাতীয় পোস্টগুলোতে। পুরানো ব্লগারদের আগের পোস্ট ঘাটলে পাবেন। একটা বিশেষ পোস্ট খুজতে পারেন, 'অজানা পাঁচ'। একটা সময় শুরু হয়েছিল যখন ব্লগাররা নিজেদের ব্যাপারে অজানা পাঁচটা জিনিস সবাইকে জানাচ্ছিল। তখন সবগুলো পোস্টের নাম গণহারে 'অজানা পাঁচ' হয়ে যাচ্ছিল। সাম্প্রতিক মন্তব্যে দেখা যেত ৫ টা পোস্টের টাইটেল একই, কিন্তু কোনটা কার, কোথায় আপনি মাত্র মন্তব্য করে এসেছেন, সেটা বুঝা যাচ্ছে না। তখনই নামের ট্যাগ লাগানো শুরু হয়েছে। কেমিকেল আলী, এবার বুঝতে পেরেছেন কেন ব্লকড হন বার বার? আপনি তখন ছিলেন কিন্তু, কিন্তু এই মন্তব্যটা আপনাকে ঠেস দিয়ে দিতেই হলো :)

আমি পোস্টের নামকরণে খুব খারাপ। মোটামোটি ইউনিক ব্যাপার নিয়ে যদি না লিখি, তাহলে পোস্টের নাম আমার ইউনিক হয় না। একশতম পোস্টের টাইটেল হবে 'একশতম পোস্ট', ঈদের পোস্টের টাইটেল হবে 'ঈদ মোবারক', রোজার পোস্টের টাইটেল 'রোজা এলো'... এই রকম। আমি অনেক মাথা কুটেও ভালো নাম পাই না :(। তাই যখন এমন বিষয় বস্তু নিয়ে লিখি যা নিয়েই সবাই লিখছে, তখন আমি আমার নাম দেই। যেমন ঈদের সময় করেছিলাম এমন, রোজার সময় করেছিলাম এমন।

১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ দুপুর ১২:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাত্তি মনটা ভালা না মনে হয়, জ্যাম হইয়া রইছে অনেকক্ষন ধইরা, কি করন যায়?

১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ দুপুর ১২:৫৩

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: মৃন্ময়,
সকালের নাস্তা নিয়েই আমার মায়ের সাথে সবচেয়ে বেশি ঝগড়া হয় :(। আপনি ভাগ্যবান!

সুমন ভাই,
ডাক্তার ভাবী কিছু বলে না?

কালপুরুষ,
ঈদের পরের দিন ওরকম মজার নাস্তা ছিল। তারপরের দিনও। আজকেও ছিল। কিন্তু আর থাকবে না, এটা মনে হতেই দু:খী মনে লেখাটা লিখলাম আর কি!

কেমিকেল আলী,
মা দেশের বাইরে থাকলে আমিও খাই না। খুব শান্তি শান্তি লাগে।

ঝড়ো ভাই,
তা আর বলতে

১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ দুপুর ১২:৫৪

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: উদাসী,
আমারও মন ভালো না। ক্যাট ক্যাট করলাম বাবা মার সাথে। আপনিই বলেন কি করা যায় :(

১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ দুপুর ১২:৫৭

তীরন্দাজ বলেছেন: উইকএন্ডের দু'দিন সকালে ভাল করে নাস্তা না করলে চলবেই না।

১৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ দুপুর ১:০২

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: উহু, ওই দুই দিন বাসার সবার সাথে টেবিলে বসে নাস্তা করতে হয়। আরও বড় যন্ত্রনা। কারণ মায়ের সাথে ডীল হচ্ছে উইকেন্ডে সকালের বিশেষ নাস্তা (পরোটা টাইপের কিছু) আমি বানাবো :((

১৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৭ দুপুর ১:৫৮

শিলা বলেছেন: ভালো অইছে। ৫ দিলাম।

১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ ভোর ৬:৫৯

ফারহান দাউদ বলেছেন: সকালের নাস্তা? প্রশ্নই আসেনা,স্কুলে বা কলেজে বা ভার্সিটিতে যাবার সময় আম্মা মুখে ভাত তুলে দিত,এখনো দেয়,ঐটাই যা পেটে যায়। কি খাই জানি না। ছুটি থাকলে আরাম করে মাঝে মাঝে কিছু খাওয়া হয়,তাও সকাল ১১টার পরে।
মাহবুব সুমন ভাই,ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর:( কালপুরুষদার নাস্তার লিস্টি দেখে আমার খিদে লেগে গেছে,এলাহি কারবার দেখি:)

১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৭:০৪

মানবী বলেছেন: সন্ধ্যাবাতি, চমৎকার ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য। ডুপ্লিকেট শিরোনামের ক্ষেত্রে বিষয়টির যৌক্তিকতা আছে, তবে ইউনিকের ক্ষেত্রে কি কারন তা এখনও ধোঁয়াটে! যাই হোক, যার যেমন ভালো লাগে...!


শাওয়াল মাসে ছয় রোজা রাখা শুরু করলে, সকালের নাস্তা আপাতত: এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হতে পারে :)

১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৭:১৫

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: ধন্যবাদ শীলাপু।


ফারহাদ ভাই,
এক মাত্র সন্তান তো আমি না, মা মুখে তুলে খাওয়ানো বন্ধ করে দিয়েছে সেই দুই বছর বয়সে :(


মানবী,
বিষয়বস্তু ইউনিক হলে তো করি না। বিষয়বস্তু যখন খুব জেনেরিক হয়, তখন করি। যেমন, রোজা, ঈদ, একশতম পোস্ট, কাউকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো ইত্যাদি।
হ্যা, সেই আশায় শুরু করেছি :)। ধন্যবাদ।

২০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৭:২৩

ফারহান দাউদ বলেছেন: রোজা শেষের মূল সমস্যা,শেষরাতে আর দুপুর ৩টার পরে খিদেলাগে,বাকি টাইমে খেতে ইচ্ছা করেনা।

২১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৭:২৮

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: আমার মুখের রুচি কমে নি, কিন্তু হাত মুখ পর্যন্ত উঠেও থেমে যায়। দ্বিতীয়বার ভাবতে হয়.. আমার এখন খাওয়ার কথা তো? পানির পিপাসা লাগলেও পানি পর্যন্ত যাওয়া হয় না, অবচেতন মনে শুধু মনে হয়, এখন খাওয়ার কথা না! শেষ রাতে খাওয়াতে আমি সত্যিই অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি, শুধু ফজরের জন্য উঠা বেশি কষ্টকর!

২২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৭:৩০

শামনগড় বলেছেন: সন্ধ্যাবাতি
May Allah bless u.

২৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৭:৩০

মানবী বলেছেন: ইউনিক পোস্টে আপনি করেন এমন বলিনিতো! ভেবেছিলাম আপনি ট্রেন্ড সেটার, তাই আপনাকেই জিজ্ঞেস করা। ইদানীং অনেকেই করছেন, তাই এই কৌতুহল। আপনাকে প্রথমে দেখলেও এপর্যন্ত একটিতেই করতে দেখেছি, আর তা ছিলো সেম টপিকে অগুনিত পোস্টের ভীড়ে। তাই, ডুপ্লিকেট শিরনামের যুক্তি গ্রহনযোগ্য মনে হয়েছে :)

শুরু করেছেন জেনে ভালো লাগলো, আমার জন্য দোয়া করবেন :)

২৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৭:৪৪

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: ধন্যবাদ শামনগড়। আপনার জন্য একই দোআ রইল।


মানবী,
থ্যাঙ্ক ইউ আপু। আমার জন্যও দোআ করবেন :)

২৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৮:৪১

মুনিয়া বলেছেন: আরে, না খেয়ে থাকার জন্য এত চেষ্টা...
হা হা হা

২৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ বিকাল ৫:০০

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: হ্যা, তুমি করো নি এত সব?

২৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ বিকাল ৫:০২

মাহবুব সুমন বলেছেন: ১টা সিগারেট, সাথে গরম কফি, আর কি চাই !!

২৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৭ বিকাল ৫:৩৪

শাওন বলেছেন: সকালের নাস্তা মানুষেরা খায় ।

শাওনের মত ছেলেরা ওটা ছুঁয়েও দেখে না ।

২৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ১১:৪৮

অজানা অচেনা বলেছেন: হুম। আমি দেখি ব্যাতিক্রম!! আমার তো ঐটাই সবচেয়ে ভালভাবে খাওয়া হয়। কারন কোথায় জানি পড়েছিলাম
Have your breakfast like a king
Have your lunch like a queen
Have your supper like a pauper

সকালের নাস্তা = break + fast
= ইফতার/ফুতুর (আরবীতে সকালের নাস্তা কে ফুতুর বলে)
আমার মতে ব্যাপারটার যৌক্তিকতা আছে, কারন আসলেই অনেকক্ষন উপুস করার পর আমরা সকালের নাস্তাটা খাই। তা যদি ভালভাবে না হয়, স্বাস্থ্যের ক্ষতি হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।তাই সন্ধ্যাবাতি, জীবনের বাতিটা বেশীদিন উজ্জ্বলভাবে জ্বালিয়ে রাখতে চাই কালপুরুষদার মতো জবরদ্স্ত শাহী সকালের নাস্তা।
হিহিহি (কেমন লেকচার দিলাম?)

৩০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০০৭ দুপুর ১২:০১

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: সকালের নাস্তা খেতে মাঝে মাঝে ভাল লাগে।কারন যেই জিনিসটা বলি খেতে ভাল লাগে না।পরে জোর করলেও, আম্মু সেটা বানায় না।আর বানালে আমাদের জন্য আলাদা অন্য কিছু বানায়।আর ১ খাবার প্রত্যেক সকালে খাই না।

৩১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৭:১৫

মাহবুবা আখতার বলেছেন: খাওয়া দাওয়া দুইন্যার ঝামেলা..... তবে আমাকে দেখে যখন সবাই মনে করে আমি দিন দিন ছোট হচ্ছি কিংবা আমি ক্লাস ৫ এ পড়ি..... তখন মনে হয় খাওয়া দাওয়ারও দরকার আছে!!
লেখা পড়ে মজা পেলাম (এবং ৫ দিলাম)।
আমারও রোজা ভালো লাগে, খাওয়ার ঝামেলা নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.