![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am tension free about myself but not about others and you.
বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী দল হচ্ছে বিএনপি বা বাংলাদেশ জাতিয়তাবাদী দল। তারা যুদ্ধাপরাধ ও তাদের (যুদ্ধাপরাধীদের) বিচারের বিষয়ে স্বচ্ছতার কথা বলে মাঠ কাপাচ্ছে। কিন্তু যখনই বিচার প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়েছে , তারা বলছে এটা একটা দলের রাজনৈতিক ইস্যু। আমার সকলের কাছে প্রশ্ন, যুদ্ধাপরাধের বিচার কি কোন দলের রাজনৈতিক ইস্যু না আপনার আমার সকলের, মানে গণমানুষের প্রাণের দাবি? এই বিষয়ে আমি অসংখ্য মানুষের সাথে কথা বলেছি এবং সকল শ্রেনীর মানুষের কাছে ব্যক্তিগতভাবে গিয়েছি । তাদেরও একটাই দাবী এই জঘন্য অপরাধীদের বিচার অবশ্যই হতে হবে , জাতিকে কলংকমুক্ত করতে হবে। এমনকি বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের উপস্থাপনায় সকল বুদ্ধিজীবী ও সকলপেশার মানুষ এই বিচারের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন। কিন্তু এতো কিছু জেনে বুঝেও বিএনপির মত এত বড় একটি দল কেন বিচারের বিপক্ষে গিয়ে এই মানবতার বিরোধীদের বাচাতে চাইছে? এইখানে পক্ষে ব্যাপারটা আমি এইজন্য উল্লেখ করেছি যে গত বছরের বিজয়ের মাসে জামায়াত শিবির একটি হরতালের ডাক দেয়, যার উদ্দেশ্য ছিল দলীয় নেতাকর্মীদের মুক্তি এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ বিষয়ক ট্রাইব্যুনালের কার্য্যক্রম নস্যাৎ করে দেয়া। তারপর আজকের জামায়াত শিবিরের ডাকা হরতালেও বিএনপি পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে। তার মানে ব্যাপারটা দিনের আলোর মতই স্পষ্ট যে বিএনপি এই মানবতার শত্রুদের বাচাতে চায়। এখানে উল্লেখ করার মত একটি বিষয় যে, বিএনপির সাথে জামায়ত একটা ১৮ দলীয় রাজনৈতিক জোটে আছে যারা গত ১৯৮৬, ৯১ ও ৯৬ এর সংসদীয় নির্বাচনে(বাংলাদেশে) অংশগ্রহন করে যথাক্রমে মাত্র ১০ , ১৮ ও ৩টি আসন লাভ করে যেখানে মোট সংসদীয় আসন এর সংখ্যা ৩০০। কিন্তু ২০০১ সালের সংসদীয় নির্বাচনে বিএনপি জামায়াতের সাথে জোটবদ্ধ হয়ে জামায়াতকে ১৮টি আসনে জয়ী করে। আর গত ২০০৮ সালের সর্বশেষ নির্বাচনে বিএনপির সাথে জোটে থেকেও জামায়াত মাত্র তিনটি আসন পায়। অর্থাৎ মানুষ এই দলটিকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা গত সরকারে থেকে বাংলাদেশকে একটি জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল। শায়খ আব্দুর রহমানের মত চরম্পন্থী এই ধর্মনিরেপক্ষ দেশে তৈরি করেছিল। এমনকি জঙ্গী হামলা করে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করেছিল। কিন্তু তা স্বত্বেও প্রধান বিরোধী দল বিএনপি তাদের বাচাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে, যুদ্ধাপরাধের শাস্তি মওকুফ করার জন্য শিবিরের মত অসভ্য ইতরদের মদদ ও উসকানি দিচ্ছে । এই মদদের যের ধরে আর প্রশাসনের কিছু সুবিধাবাদী অফিসারদের সহায়তায় সাধারন জনগনের উপর আর জনগণের দ্বারা পরিচালিত সার্বভৌম সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর উপর ন্যাক্কারজনক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির এই সমর্থনের পেছনের কারন হচ্ছে জামায়াতের সাথে তাদের ঐতিহাসিক আতাত। যে জামায়াত সবসময় মানবতার বিপক্ষে আর ন্যায়ের বিরুদ্ধ শক্তি। ১৯৪৭ সালের আগষ্টে ব্রিটিশ শাসিত ইন্ডিয়া(ভারত) ভেঙ্গে তখনকার সময়ের মুসলীম নেতাদের প্রাণের দাবী পাকিস্তান আর হিন্দুসম্প্রদায়ের আধিপত্যকেন্দ্রিক ভারত প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু এরও অনেক আগে ভারতে জামায়াত ইসলাম গঠিত হয় যারা নিজেদেরকে ইসলামের ধারক বলে মনে করে। কিন্তু যখন শুধুমাত্র ধর্মের ভিত্তিতে বৃহত্তর মুসলমান সম্প্রদায়ের ইস্লামের সমর্থন খুব জরুরী হয়ে পরে স্বাধীন পাকিস্তান গঠনের জন্য ঠিক তখনই জামায়াত ইসলাম পাকিস্তানের বিপক্ষে অত্যন্ত শক্ত অবস্থান গ্রহন করে। প্রথম জামায়েতের আমীর মওদুদী ঘোষনা করে, “If we have uttered a single word in the favor of Pakistan, It must be proved with reference “ . বাংলা করলে তার মানে দাড়ায়, “ পাকিস্তান সৃষ্টির পক্ষে যদি আমরা একটা শব্দও উচ্চারণ করে থাকি, সেটা তথ্যসহ প্রমাণ করা উচিত “। অর্থাৎ শুধুমাত্র রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য তারা মুসলমান হয়েও মুসলমানের পক্ষে অবস্থান নেয়নি । কিন্তু যখন ই পাকিস্তান হয়ে গেল তারা তাদের রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য পাকিস্তানে চলে গেল কারন তাদের ভিত্তি তো ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করা। এমনকি আজকের পাকিস্তানের এই অধপতনের জন্য কিছুতা হলেও তারা দায়ী, কেননা যখনই কোন শাসক ধর্মীয় চরমপন্থা থেকে সরে এসে সকলধর্মের মানুষকে প্রাধান্য দিয়ে সেক্যুলার সমাজ গঠন করতে চেয়েছে তখন ই তারা তাকে রুখেছে। তবে সে দেশের মানুষও তাদের সেভাবে গ্রহন করেনি, কারন ২০০২ সালের নির্বাচনে অনেকগুলো ইসলামীমনা দল নিয়ে জোট তৈরি করেও ২৭২ টি আসনে তারা পেয়েছে মাত্র ৫৩টি আসন । আবার যখন চরম বঞ্চনার শিকার পূর্বপাকিস্তান (সাবেক পূর্ববঙ্গ) তাদের যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলন শুরু করে তখন ই জামায়াত ইসলাম পূর্বপাকিস্তানের মানুষের বুকে মরণ কামড় বসায়। এই পূর্বপাকিস্তানের মানুষযে কি পড়িমাণ অন্যায় আড় অবিচারের শিকার হয়েছিল তা হয়তো লিখে শেষ করা যাবেনা। তবে কিছুটা উপাত্ত এখানে তুলে ধরছি, পুর্বপাকিস্তানের মানুষ সংখ্যাগরিষ্ট হওয়ার পরেও তাদের ভাষার পরিবর্তে ভিনভাষা , উর্দূকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেয় যার উদ্দেশ্য ছিল এই অঞ্চলের মানুষদের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে পঙ্গু করে দেয়া। ১৯৫০ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত পশ্চিম পাকিস্তান অংশে যেখানে খরচ করা হয় ১,১৩,৩৪০ মিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি সেখানে দেড়গুণের বেশি জনসংখ্যার পূর্বপাকিস্তানে খরচ করা হয় মাত্র ৪৫,৯৩০ মিলিয়ন রুপি যা মাত্র তুলনায় ৪০%। ১৯৭০ সালের ভয়ংকর সাইক্লোনে ৩ থেকে ৫ লাখের মত মানুষ অনাহড়ে –অর্ধাহারে মারা গেলেও পাকিস্তান সরকার তেমন গুরত্ব দেয়নি। অথচ পূর্বপাকিস্তনের প্রায় ৯০% মানুষ মুসলমান হলেও জামায়াত ইসলাম ন্যূনতম কোন সাহায্য তো দূরের কথা পক্ষে কোন কথাও বলেনি। ৭০ এর গণনির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়লাভ করেও যখন সরকার গঠন করতে দিচ্ছিল না , এই অঞ্চলের মানুষদের বাচাতে যখন কোন সীমান্তরক্ষী বাহিনী ছিলনা , লক্ষ লক্ষ মানুষ অনাহারে মারা যাচ্ছিল তখনো জামায়াত নিরব ছিল। যখন ২৫শে মার্চ রাতের অন্ধকারে নির্বিচারে অসংখ্য মানুষ হত্যা করা হল জামায়াত তখন মানবতার পক্ষে একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি। যখনই এই অত্যাচারিত মানুষগুলো প্রতিবাদ জানালো তখনই জামায়াতের নেতৃত্বের শুরু হল গনহত্যা। মানবতার বিরুদ্ধে এমনকোন অপরাধ নেই যে তারা করেনি । নির্বিচারে মানুষ হত্যা, ধর্ষণ, শিশুদের হত্যা করা আরও অনেক অপরাধ। তারা যদি পবিত্র ধর্ম ইসলামের আদর্শ লালন করে থাকে , তবে এই কোন ইসলাম ? এই কেমন শান্তি যা মানবহত্যা করে নির্বিচারে? যে মাকে ধর্মে সর্বোচ্চ সম্মান দেয়া হয়েছে তাকে সন্তানের সামনে ধর্ষণ করে? যে বোনকে লক্ষী বলে ধর্মে স্থান দেয়া হয়েছে তাকে ভাই আর বাবার সামনে ধর্ষণ করে হত্যা করে, যে শিশুকে ফেরেশতা বলা হয় তাকে দেয়ালে আছড়ে মারে, মানুষকে জোর করে ধর্মান্তরিত করে , এই কোন ইসলাম , কেমন শান্তির ধর্ম? তারা কি করে নিজেদের ইসলামের অনুসারী বলে ? তারা আসলে ইসলাম সম্মন্ধে কিছুই জানেনা , কেবলমাত্র একটা জিনিস ই জানে যে, ইসলামের কথা বলে ধর্মান্ধ মানুষদের নিয়ে রাজনীতি করা যায় , যেমন খুশি পরিচালিত করা যায়। এই অসভ্য ইতরেরা আমাদের অচল করে দিতে পারেনি, আমরা জয়লাভ করেছিলাম। তবে তারা আমাদের প্রতি পদে পদে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। যখন বংগবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ সৃষ্টি হল তখন এই অসভ্যদের নেতা গোলাম আযমের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয় আড় জামাতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয় । গোলাম আযম পাকিস্তানে পালিয়ে যায় । কিন্তু একটি সর্বনাশা চক্র জাতিরজনককে সপরিবারে হত্যা করে, যাদের উদ্দেশ্য ছিল স্বাধীনতার ভিত্তি নষ্ট করে রাষ্ট্রদ্রোহীদের ফেরার সুযোগ করে দেয়া। যারা বাংলাদেশ হতে দিতে চায়নি , জেনারেল জিয়া সেই সেই স্বাধীনতাবিরোধীদের এই দেশে ফিরিয়ে এনে নাগরিকত্ব দেয়, রাজনীতি করার সুযোগও প্রধান করে। আর তাদের সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন সুবিধাবাদীদের দলে এনে আদর্শহীন দল বিএনপি গঠন করে। আজকের বাংলাদেশে এই যে জামাত শিবিরের এই তান্ডব, স্বাধীনতাবিরোধীদের হুংকার তার জন্য এই বিএনপিই দায়ী বিশেষ করে জেনারেল জিয়াউর রহমান। তাই এই অসভ্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা মানে বিএনপি ও জিয়াউর রহমানের সেই সিদ্ধান্তকে কাঠগরায় দাড় করানো , বিএনপির ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। এই কারনেই, জনসমর্থনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে রাষ্ট্রদ্রোহীদের বাচাতে বিএনপি এত মরিয়া।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
মেজেরকানদি বলেছেন: ধন্যবাদ , রানার ব্লগার ভাই, সবার জন্য সত্য প্রকাশ করার ব্রত নিয়ে নেমেছি । এদের ইতিহাস জানা সবারই প্রয়োজন , যাতে আমরা সঠিক সিদ্ধান্তটা নিতে পারি
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৫
মনের প্রতিবাদ বলেছেন: আরে এক সাইদির জন্য কত সাইদি মরছে দেখেছেন,
একবার ফাসি দিয়ে দেখেন ,
আমার মনে হয় দেশে আরেকটা যুদ্ধ লাগার আসংখা হয়ে দাড়াচ্ছে,
নেতারা মরবেনা মরে কেন সাধারন জনঘন,
আর পুলিশ কি করতে পারে,
এখন র্যাব নামিয়েছে,
পরে মনে হয় আরমি নামাতে পারে,
ভাল লেখেছেন।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪০
মেজেরকানদি বলেছেন: ধন্যবাদ, মনের প্রতিবাদ ভাই। অন্ধদের সচেতন করতেই আমার এই লেখাটা
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
রিফাত হাসান০২২৮ বলেছেন: খালেদা জিয়া বিএনপির চেয়ারপার্সন' নয়, বরং 'বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামির বিএনপি শাখার মহিলা আমির... জামাতকে বিএনপি সমর্থন না দিলে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও' স্লোগানের ক্যামোফ্লেজে 'জামায়াত বাঁচাও, রাজাকার বাঁচাও' কার্যক্রমের মাধ্যমে খালেদা জিয়া আপসহীনতার নজির স্থাপন করবেন কিভাবে !!!!!!!!!!!!!!!!!!
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৮
মেজেরকানদি বলেছেন: রিফাত হাসান০২২৮, ঠিকই বলেছেন।
৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
মনের প্রতিবাদ বলেছেন: তার পরেও বলি মানুষ কেন বুজেনা,
মারা মারি এসব কেন,
যে যাই করুকনা কেন দেশতো এটা আমাদের,
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮
নিষ্কর্মা বলেছেন: খা-ল্যাদার ইংরেজি লেখা অনুবাদ নীচে
Click This Link
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: বি এন পি যখন বুঝে যাবে যে, দেশের মানুষ জামাত আর যুদ্ধাপরাধীদের পছন্দ করে না তখন তারাও আর ওদের সমর্থন করবে না। কয়েকটা শয়তানকে সমর্থন করে সারা দেশের জনগনের বিরাগভাজন হওয়ার মতো ভুল বিএন পি কিভাবে করে সেইটা দেখার অপেক্ষায় আছি।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
মেজেরকানদি বলেছেন: দেখেছেন তো ব্লগার ভাই, বিএনপি কিভাবে ভুলটা করলো?
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০২
রাফা বলেছেন: উনি উনার স্বামির পদাংক অনুসরন করছে।উনাকে ভুল বুইজেন না ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১
মেজেরকানদি বলেছেন: উনাকে ভুল বুইঝেন না !!!
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: banglar manush jamayat bnp amleuge kaorei chaina,2 bela kheye santite ghumate chai..
edr nisiddho krte rastai namun,pase paben..
blog e chillaye lav nai..
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
মেজেরকানদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ২ বেলা খেয়ে শান্তিতে ঘুমানোর জন্য আপনার একটি সুন্দর রাজনৈতিক পরিস্থিতি দরকার , সেটা পেতে হলে আপনাকে অসভ্য শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে, যে যেভাবে পারেন।
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
মেজেরকানদি বলেছেন: যে সত্যটা সবারই জানা উচিত!!!
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
রানার ব্লগ বলেছেন: ++++ দিলাম, ফাটিয়ে দিন জামাতি ভোতা মুখ।