নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘুমাও বাউন্ডুলে ঘুমাও এবার !!!

লোকে বলে স্বপ্ন জোছনা বিহার, জোছনা কনা রাত্রি উজাড় ! আমি বলি এ বেলা চৈত্র বিহার, স্বপ্নে ছুরি চোখে আঁধার !

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে

আলো — অন্ধকারে যাই — মাথার ভিতরে স্বপ্ন নয়, কোন এক বোধ কাজ করে! স্বপ্ন নয় — শান্তি নয় — ভালোবাসা নয়, হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জন্ম লয় !!!

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি প্রেমের গল্প

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০২

রফিকুল ইসলাম। ডাক নাম রফিক। একটা বেসরকারি সংস্থায় চাকরি করে, পদ- পিয়ন। কিন্তু সে নিজের পদের নাম বলে থাকে "বার্তা-বাহক"।

গাইবান্ধা জেলার একটা গ্রামের মাঠে-ঘাটে ফুটবল খেলে বড় হওয়া ছেলে রফিক। দুইবারের চেষ্টায় সে SSC পাস করেছে। HSC দিয়েছিল একবার কিন্তু পাস করতে পারেনি। ইংরেজি আর অর্থনীতিতে ফেল করে পড়ালেখার সেখানেই ইতি টেনে কাজের খোঁজে ঢাকায় আগমন। প্রায় ছয় মাস একটা গার্মেন্টসে কাজ করার পর দুঃসম্পর্কের এক মামার বদৌলতে বর্তমান চাকরিটা জুটিয়ে ফেলে সে।

বেতন একেবারে খারাপ না। শুরুতে ছিল ৬৫০০ টাকা। এখন চাকরির বয়স এক বছর পেরিয়ে গেছে। বেতনও বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮০০০ টাকা। অফিসের গেস্ট হাউজেই থাকার ব্যাবস্থা আছে। তাই ঐ টাকায় ভালোভাবেই চলে যায়। প্রতি মাসে কিছু টাকা গ্রামে মায়ের কাছে পাঠিয়ে আবার কিছু জমাও থেকে যায়। বিড়ি সিগারেট খাবার অভ্যাস নেই। তাই খরচও তেমন একটা নেই।

রফিকুলের সবসময় চেষ্টা থাকে একটু ভালো কাপড় চোপড় পরার। মানে একটু ফিটফাট থাকতে চেষ্টা করে আরকি। পিয়নের চাকরি করলেও তাকে মোটামুটি স্মার্টই বলা যায়। এমনকি ফেসবুকেও তার একাউন্ট আছে। সে যেখানে থাকে সেখানে একটা কম্পিউটার আছে এবং ইন্টারনেটের লাইনও আছে। তাই অফিস ছুটির পরের সময়টা তার ভালোই কাটে।

এই অফিসেই রিসেপশনিস্ট হিসেবে কাজ করে রাত্রি। সদ্যই গ্রাজুয়েশন শেষ করে সে এই অফিসে জয়েন করেছে। তাকে এককথায় সুন্দরী বলা যায়। এই শহরেরই মেয়ে। যথেষ্ট স্মার্ট এবং সুন্দরী হওয়ায় খুব সহজেই সবার মনোযোগ আকর্ষণ করে এমন একটা মেয়ে রাত্রি। কাজেও খুব চটপটে। আর তাই অল্পদিনেই অফিসের সবার খুব পছন্দের একজন হয়ে গেছে সে।

রাত্রিকে প্রথমদিন দেখার পর থেকেই রফিক তার বিরাট ভক্ত হয়ে গেছে। প্রায় সবসময় তার খেয়াল থাকে রাত্রির কখন কি প্রয়োজন সেদিকে। দেখা গেলো সবার জন্য চা এসেছে, রফিক সেই চা প্রথমে রাত্রিকে দিয়ে তারপর অন্য কাউকে দেবে। বিভিন্ন ভাবে রাত্রির মনোযোগ আকর্ষণ চেষ্টায় তার কোন কমতি নেই।

হ্যা রফিকুল ইসলাম প্রথম দেখাতেই রাত্রির প্রেমে পড়ে গেছে। যেমন তেমন প্রেম নয় একেবারে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসা! তার শুধু একটা কথাই মনে হয়, রাত্রিকে তার ভাললাগে। ওকে দেখতে ভাললাগে, ওর হাসি দেখতে ভাললাগে, কথা শুনতে ভাললাগে। রাত্রির সবকিছুই রফিকের প্রচন্ড রকমের ভালোলাগে।

কিছুদিন আগে সে ফেসবুকে একটা নতুন একাউন্ট খুলেছে। ভিন্ন একটা নামে। সেখান থেকে রাত্রিকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট সেন্ড করেছে। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। রাত্রি সেই রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করেনি।

অফিসে সামনা সামনি হলে "ম্যাডাম চা দেই বা ম্যাডাম কিছু লাগবে" এই কথা ছাড়া কোন কথাই সে বলতে পারে না।

তবে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে সে অনেকক্ষণ ধরে রাত্রির সাথে কথা বলে। একা একাই দুজনের কথোপকথন চালিয়ে যায় রফিক।

- আজকে খুব ইচ্ছা করতেছিল তোমার সাথে রিকশায় ঘুরতে।

- তাহলে আমাকে বললে না কেন?

- এমনিতেই

- এটা কোন কথা হল!

- কালকে অফিস ছুটির পর যাবা আমার সাথে?

- কোথায়?

- জানিনা, রিকশায় করে ঘুরবো

- আচ্ছা যাবো

- তুমি কালকে শাড়ি পইরা আসবা?

- কেন? আমিতো কখনো শাড়ি পড়ে অফিসে আসিনা

- সেইজন্যেই তো বললাম

- মানে

- আমার খুব ইচ্ছা করে তোমারে শাড়ি পড়া অবস্থায় দেখতে

- তুমি একটা পাগল

- লাল রঙয়ের শাড়ি পইরা আসবা

- না, শাড়ি পড়ে অফিসে আসতে আমি পারবোনা।

- তাইলে আমি কি তোমারে শাড়ি পইরা কোনদিন দেখতে পাবো না?

- পাবা না কেন? ছুটির দিনে আমরা যখন ঘুরতে যাবো তখন আমি শাড়ি পরে আসবো



রফিক স্বপ্ন দেখতে দেখতেই ঘুমিয়ে পড়ে।

অফিসে এখন মাঝেমাঝেই রাত্রির সাথে তার টুকটাক কথা হয়। রফিকের কল্পনার পালে হাওয়া লাগে। এইতো সেদিন রাত্রি তাকে জিজ্ঞেস করছিল গ্রামে বাড়িতে কে কে আছে। সে মাথা নিচু করে প্রস্নের উত্তর দিয়েছিল। সামনা সামনি সে কখনোই রাত্রির চোখের দিকে তাকাতে পারেনা। কেমন যেন ভয় লাগে। মনে হয় এই বুঝি ধরা পড়ে গেলো! সে কয়েকবার রাত্রির মোবাইলে কল দিয়েছিল। কল রিসিভ হবার পর সে আর কোন কথা বলতে পারেনাই। অথচ শুধুমাত্র রাত্রির সাথে কথা বলার জন্যই সে একটা নতুন সিম কার্ড কিনেছে।

সরাসরি বা মোবাইলে কথা বলতে না পারলেও কল্পনার কথা কমেনি বরং আরও বেড়েছে। এখন প্রতি রাতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাল্পনিক কথোপকথন করেই রফিকের দিন পেরিয়ে যাচ্ছে। দেখতে দেখতে কয়েকটা মাসও কেটে গেলো।

একদিন সকালে অফিসে যাবার কিছুক্ষন পরেই রাত্রি রফিককে ডেকে দুই হাজার টাকা বের করে দিয়ে বলল

- রফিক ভাই, আপনি এখনি একটা ভালো মিষ্টির দোকানে যাবেন। তারপর দোকানের সবথেকে ভালো মিষ্টি কিনে নিয়ে আসবেন। এক কাজ করেন আপনার যে মিষ্টিটা খেতে ইচ্ছা করবে সেই মিষ্টিটাই নিয়ে আসবেন।

- দুই হাজার টাকার মিষ্টি কিনে আনবো ?

- হ্যা, এই টাকায় যতটুকু পান পুরোটাই নিয়ে আসেন।

রাত্রির মুখ খুশিতে ঝকমক করছে। রফিক কোন কথা না বলে মিষ্টি কিনতে বেরিয়ে গেলো। তার মাথায় হাজারটা প্রশ্ন ঘুরছে কিন্তু কোনটারই উত্তর সে জানে না।

মিষ্টি কিনে আনার পর রাত্রি তাকে বলল অফিসের সবাইকে মিষ্টি পরিবেশন করতে। এবার রফিক সাহস করে মিষ্টি খাওয়ানোর কারন জানতে চাইলো। রাত্রি খুব সুন্দর করে হেঁসে বলল কারণটা সে কিছুক্ষন পর সবাইকে বলবে।

তার কিছুক্ষন পর রাত্রি পুরো অফিসের সবাইকে দুইটা খুশির সংবাদ জানালো। প্রথমটা হচ্ছে, তার একটা ব্যাংকে খুব ভালো চাকরি হয়েছে। এবং দ্বিতীয় কারণটা তার জন্য আরও বড় খুশির। তার দীর্ঘদিনের পরিচিত বন্ধুর সাথে তার বিয়ে ঠিক হয়েছে। বিয়েটা এতদিন দুই পরিবারের অমতের কারনে আটকে ছিল। এবং এখন সব ঠিক হয়ে গেছে। দুই পরিবার থেকেই বিয়ের বিষয়ে আর কোন অমত নেই। হয়তো সামনের মাসেই বিয়েটা হয়ে যেতে পারে। আর যেহেতু ভালো একটা চাকরি হয়ে গেছে তাই এই চাকরিটা সে ছেড়ে দিচ্ছে। আগামি কালকের দিনটাই এই অফিসে রাত্রির শেষ দিন।

রফিকের কেন যেন খুব কান্না পাচ্ছে।



রাত্রি এখন আর এই অফিসে কাজ করেনা। তার জায়গায় নতুন একটা মেয়ে জয়েন করেছে। বার্তা-বাহক রফিকুল ইসলাম এখনও আগের মতই আছে। নতুন মেয়েটার নাম তানিয়া। এই মেয়েটিকে তার ভালোই লাগে। কিন্তু তাকে সে রাত্রির মতই পছন্দ করে কিনা এই বিষয়টা এখনও ঠিক পরিস্কার হয়নাই। তবে তানিয়ার হাসি দেখলে রফিকের কেমন যেন লাগে!



(ছবি-গুগল থেকে ধার করা )

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৫

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: প্রথম ভালো লাগা!!!!

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২২

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: আপনেরে ধইন্নবাদ !!!
:)

২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৮

টুম্পা মনি বলেছেন: :D :D :D

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৩

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: :D

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: বেচারা রফিক!

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৬

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: বেচারা.........
ধন্যবাদ আপু :)

৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
রফিকের মত মানুষেরা রাত্রির মত মেয়েদের প্রেমেই কেবল পড়তে পারে। কিন্তু রাত্রিকে পাওয়া তাদের কখনোই হয়না। রাত্রি যায় তানিয়া আসে, এরপর নিশি, রুপা, সোনিয়া আরও কতজন আসবে..... রফিকের বোঝা উচিৎ একজন সুফিয়া বা আম্বিয়াই তাকে দিতে পারে সত্যিকারের ভালবাসা। কাছাকাছি থিমের একটা গল্প পড়েছিলাম লেজকাটা বান্দরের..ইউটোপিয়া

ভাল থাকুন রনি ভাই।

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১০

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: রফিকের বোঝা উচিৎ একজন সুফিয়া বা আম্বিয়াই তাকে দিতে পারে সত্যিকারের ভালবাসা।
ভালো বলেছেন।
আপনার উল্লেখিত গল্পটা পড়া হয়নি। পড়ে ফেলবো সময় করে।

আপনিও ভালো থাকুন নিজাম ভাই।

৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

মামুন রশিদ বলেছেন: বাঁধা নেই, যাকে ভালো লাগে তার প্রেমে পড়ার অধিকার সবারই আছে । আর কারো প্রেমে পড়ে গেলে তাকে নিয়ে কল্পনার ঘুড়ি উড়াতেও বাঁধা নেই ।

মুশকিল হলো, এটাকে সবাই 'ওয়ান সাইডেড লাভ' বলে উড়িয়ে দেয় । কিন্তু এই ওয়ান সাইডেড লাভ ও যে কত গভীর হতে পারে, যে পড়েনি সে বুঝবে না । ;) :P


সুন্দর লেখনীতে দারুন গল্প ।

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১২

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: মাঝে মাঝে ভাবি আপনার কাছে সুন্দর করে মন্তব্য করতে শেখার ক্লাস করবো।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই :)

৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বেচারা রফিক!

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৪

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: সত্যিই বেচারা। কিন্তু ভালোবাসা তো কোন কিছুই বোঝেনা :P

৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১০

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: ৪থ ভাল লাগা জানবেন।

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৪

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: জানলাম। ধন্যবাদ।

৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৬

রােশদ বাপ্‌পী বলেছেন: আমারও একটা বার্তা বাহকের চাকরি দরকার। অবশ্যই সেই অফিসে যেখানে রাত্রির মতো কেউ আছে।

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৮

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: খুঁজে দেখেন, একসময় পেয়ে যাবেন ;)

৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: স্বপ্নবাজের স্বপ্নভাঙ্গা গল্প :(

ভাল লাগল
প্লাস ++++++

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৯

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: রফিকদের স্বপ্ন ভেঙ্গে যায় তারপর তারা আবার স্বপ্ন দেখা শুরু করে :)

১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ!!! একনজরে পড়ে ভালোই লেগেছে।
(আগামী কাল আবার পড়ব। তখন বাকি কথা! :))

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :)

১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:২০

বটের ফল বলেছেন: সহজ ভাষায় অনেক চমৎকার একটি লেখা পড়লাম। ভালো লাগলো অনেক বেশী।

একগুচ্ছ প্লাস।
++++++++

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম :)
ধন্যবাদ।

১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৫১

কাঙাল বলেছেন: একজন সুফিয়া বা আম্বিয়া...

বেশ ভাল বলেছেন নাজিম ভাই

লেখককে ধন্যবাদ। এটা নিয়ে একটা নাটক বানানো যায়। সেটাই ভাবছি

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: হাহাহাহ..............
ভালো তো ! বানিয়ে ফেলুন :)

১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৫১

কাঙাল বলেছেন: একজন সুফিয়া বা আম্বিয়া...

বেশ ভাল বলেছেন নাজিম ভাই

লেখককে ধন্যবাদ। এটা নিয়ে একটা নাটক বানানো যায়। সেটাই ভাবছি

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: :)

১৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

কাওসার আহমেদ খান বলেছেন: ভাল লিখসেন।

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

আরমিন বলেছেন: ভাল লাগছে গল্পটা! পরিচ্ছন্ন।

১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো গল্প। তবে অন্যভাবেও লেখা যেত। প্রেডিক্টেবল হয়ে গেছে কিছুটা। রাত্রির আগমনের সময় যে রফিক তার প্রেমে পড়বে এবং মিষ্টি বিতরণের সময় তার বিবাহের ঘোষনা আসবে, এগুলো বোঝা গিয়েছিলো।

তবে সব মিলিয়ে ভালো।

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৭

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: এইটা খুবই সাধারন একটা গল্প। এখানে কোন চমক বা আনপ্রেডিক্টেবল কোন কিছু না থাকাই স্বাভাবিক মনে হয়েছে লেখার সময়।
অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই। আপনি সব মিলিয়ে ভালো বলেছেন এতে অনেক খুশি লাগছে :)

১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

নাছির84 বলেছেন: ভাল লিখেছেন। এগারোতম ভাল লাগা।

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫০

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্পটা সুন্দর লাগল।

শুভেচ্ছা।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৪

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: ধন্যবাদ প্রোফেসর!
ব্লগে আজকাল আর তেমন একটা আসা হয়না। তাই রিপ্লাই দিতে অনেক দেরি হয়ে গেল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.