![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নামায আমাদের কি কি শিখায়?
নামাযের আরকান ও আহকাম সহ নামাযের গোটা ব্যবস্থাপনা পর্যালোচনা করলে দেখা যায় মানুষের ব্যাক্তিগত জীবন, সামাজিক জীবন ও রাষ্ট্রীয় জীবনে যে সকল মৌলিক গুণাবলী প্রয়োজন সে সকল গুণাবলী নামাযের মাধ্যমেই মো’মেনদের অর্জিত হয়।
এখানে সেগুলির একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা পেশ করা হলো ।
ক. ব্যক্তিগত জীবনের শিক্ষা ঃ
১. আল্লাহর ভয় ।
২. আল্লাহর স্মরণ।
৩. পর্দা করার শিক্ষা।
৪. সময় জ্ঞান শিক্ষা।
৫. জিহাদ ও সামরিক শিক্ষা।
৬. একাগ্রতা ও মনোযোগ সৃষ্টি।
৭. স্বাস্থ্য রক্ষা ও ব্যায়াম।
৮. ইসলামের বিধান সমূহের গুরুত্ব অনুযায়ী পালনের শিক্ষা।
খ. সমাজ জীবনের শিক্ষা ঃ
১. সমাজের সদস্যদের পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ব, মহব্বত, ভালবাসা, সহানূভূতি, সহমর্মিতা, স্নেহ-শ্রদ্ধা ইত্যাদি সমাজিক গুণ সৃষ্টি করা।
২. পরিচিতি বিস্তার।
৩. সামাজিক সাম্য মৈত্রী প্রতিষ্ঠিত হয়।
৪. সামাজিক শৃংখলার শিক্ষা।
৫. একতার বাস্তব শিক্ষা।
৬. আইনের শিক্ষা।
৭. জামাতবদ্ধ জিন্দেগী গঠন।
৮. সমাজ পরিচালনা পদ্ধতির বাস্তব শিক্ষা।
গ. রাষ্ট্রীয় জীবনের শিক্ষা ঃ
১. রাষ্ট্রীয় জীবনের নিয়ম নীতি মেনে চলার প্রশিক্ষণ দেয় নামায।
* নামাযের শিক্ষনীয় বিষয় সমূহের বিস্তারিত বিবরণ ঃ
@ব্যক্তিগত জীবনের শিক্ষা ঃ
১. আল্লাহ্র ভয় সৃষ্টি করে ঃ
জীবনের সর্বক্ষেত্রে আল্লাহর বান্দা হয়ে তার গোলামী জীবন যাপন করতে ও সৎ নেতৃত্ব দিতে আল্লাহ্কে ভয় করতে অভ্যস্থ হওয়া অতীব প্রয়োজন। কেননা মানুষের জিন্দেগীতে এমন অসংখ্য কাজ ও মুহূর্তের আবির্ভাব হয়, যেখানে সত্য পথে ও আল্লাহর বিধানের উপর দৃঢ় হয়ে থাকার হিম্মত একমাত্র আল্লাহকে ভয় করার কারণেই হয়ে থাকে। সে সব ক্ষেত্রে আল্লাহকে হাযির নাজির না মানলে, ভয় না করলে কোন শক্তিই সে পাপের পথ হতে মানুষকে বিরত রাখতে পারেনা। তাই প্রতিদিন পাঁচ বার মুসলমানদের অন্তরে এই আল্লাহ্র ভয় জাগ্রত করে নামায মুসলমানদের অন্তরে আল্লাহ ভীতি এমনভাবে বদ্ধমূল করে দিতে চায় যে, তারা যেন তাদের জীবনে প্রতিটি কাজ করার সময় আল্লাহ ভীতিকে সামনে রাখে। তাহলেই সকল কাজ সুন্দর ও সার্থক হবে।
২. আল্লাহর স্মরণ পয়দা করে ঃ
আল্লাহকে সারাক্ষণ স্মরণ রাখতে অভ্যস্থ হওয়া মুসলমানদের অবশ্যই কর্তব্য। অন্যথায় তাদের শয়তানের প্রতারণা থেকে বেঁচে থাকা মুশকিল। লক্ষ্য করুন, নামাযে মুসলমানদের মধ্যে এ গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাসে অভ্যস্থ হবার চমৎকার ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
যে পাঁচ ওয়াক্ত নামায মসজিদে আদায় করে, নামায তাকে সারক্ষণ আল্লাহর কথা স্মরণ করায়। সর্বদা নামাযের সময় সম্পর্কে তাকে সচেতন থাকতে হয়। সে ব্যক্তি যে একমাত্র আল্লাহর দাস নামায তাকে সে কথা ভুলতে দেয়না। আল্লাহ বলেন, اقم الصلواة لذكرى অর্থাৎ ঃ আমাকে মনে রাখার উদ্দেশ্যে নামায কায়েম করো।{সূরা ত্বা-হা-১৪}
৩. পর্দা করার শিক্ষা দেয় ঃ
পর্দা রক্ষা করা ইসলামী জীবন বিধানের একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ ফরয কাজ। নামাযে সতর ঢেকে রাখার বিধানের মাধ্যমে আল্লাহ তা’য়ালা প্রতিদিন পাঁচবার এই ফরয কাজটির কথা মুসলমান নর নারীদের স্মরণ করিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করেছেন।
৪. সময়ানুবর্তিতা বা সময় জ্ঞান শিক্ষা দেয় ঃ
নামায কড়াভাবে সময়ানুবর্তিতা শেখায়। বারবার যথা সময়ে নামাযের জামায়া’তে হাযির হওয়ার ফলে সব কাজই সময় মতো করার অভ্যাস হয়। আল্লাহ বলেন,
ان الصلواة كانت على المؤمنين كتابا موقوتا
“নিশ্চয় নামায মু’মিনদের উপর সময় নিষ্ঠার সাথে ফরয করা হয়ছে”। {সূরা নিসা- আয়াত ১০৩}
৫. জিহাদ ও সামরিক ট্রেনিং শিক্ষা ঃ
মুসলমানদের গোটা জিন্দেগীই যেমন জিহাদের, তেমনি প্রত্যেকটি নিত্য নৈমিত্তিক কাজেও রয়েছে জিহাদের তা’লিম। অতএব, মুসলমানদের জন্য যখন জিহাদ, যুদ্ধ-সংগ্রাম অপরিহার্য তখন তার ট্রেনিং তা’লীমও অপরিহার্য। তাই নামাযই হচ্ছে সেই জিহাদ ও সংগ্রামের মহড়া।
কেননা আযান সৈন্যদের বিউগলের সাথে, আর রুকু সিজদাকে কুচকাওয়াজের সাথে, আর ইমাম সেনাপতির সাথে তুলণা করে নামাযের অনুশীলন গুলোর পর্যালোচনা করলে যুদ্ধের ট্রেনিং বলতে কারো আপত্তি থাকতে পারেনা।
৬. একাগ্রতা ও মনোযোগ সৃষ্টি করে/কর্তব্য সম্পাদনে আগ্রহ সৃষ্টি ঃ
যে একাগ্রতা ও মনোযোগ সহকারে এবং যে জয্বা ও মন মানসিকতা নিয়ে নামায আদায় করতে হয় নামাযের বাইরের সকল কাজের তৎপরতার সময় ও ঐ মনোযোগ ও জযবার প্রভাব জয়ী থাকে।
৭. স্বাস্থ্য রক্ষা ও ব্যায়াম শেখায় ঃ
স্বাস্থ্যই সুখের মূল। শারীরিক সুস্থতার উপরই মানুষের সব তৎপরতা নির্ভরশীল। নামাযের মাধ্যমে মহান আল্লাহ মানুষের শরীর সুস্থ ও সবল রাখার অপূর্ব শিক্ষা দিয়েছেন। যেমন-
ক. দৈনিক পাঁচবার শরীর, পোশাক-পরিচ্ছদ ও জায়গা তথা পরিবেশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখার মাধ্যমে শরীর সুস্থ রাখার শিক্ষা।
খ. মিসওয়াক করার মাধ্যমে শরীর সুস্থ রাখার ব্যবস্থা ।
গ. ব্যায়াম বা শরীর চর্চার শিক্ষা দেয় নামায। কেননা নামাযের মাধ্যমে পায়ের আংগুল থেকে মাথা পর্যন্ত সকল মাংসপেশী ও জোড়াগুলো স্পন্দন করে। তাই এতে শারীরিক অনুশীলন রয়েছে।
ঘ. নামায বান্দাকে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠতে অভ্যস্থ করে তোলে যা শরীরকে সুস্থ রাখে।
ঙ. আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে নামায, সমস্ত ফাহেশা ও গর্হিত কাজে বাঁধা দেয়। সালাতের মাঝে বান্দাহ মাবুদের সাথে পরামর্শ করে থাকেন। সুতরাং তা আত্মশুদ্ধিও হৃদয়কে আলোকিত করে থাকে।
৮. ইসলামের বিধান সমুহের গুরুত্ব অনুযায়ী (যেমন মৌলিক ও অমৌলিক) পালনের শিক্ষা দেয়।
সামাজিক জীবনের শিক্ষা ঃ
১. সমাজের সদস্যদের পারস্পরিক সৌভ্রাতৃত্ব মহব্বত-ভালোবাসা, সহানুভূতি, সহমর্মিতা, স্নেহ ও শ্রদ্ধা ইত্যাদি জাগ্রত হয় । প্রতিদিন পাঁচবার নামাযে হাযির হওয়ার কারণে নামাযীদের পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ হয়। এতে এমন অনুভূতি জাগ্রত হয় যে, একে অপরের সাহায্যে এগিয়ে আসে ও একের দুঃখে অপরজন দুঃখী হয়, অন্য দ্বীনি ভাইয়ের সুখে সুখী হয়।
২. পারস্পরিক পরিচিতি বিস্তার লাভ করে, যা ভালবাসা ও গভীর সম্পর্কের জন্য পূর্বশর্ত।
৩. সামাজিক সাম্য-মৈত্রী প্রতিষ্ঠিত হয় ঃ
নামাযে দাঁড়াবার সময় কারো পূর্ব নির্ধারিত স্থান বরাদ্ধ না থাকার কারণে ধনী গরীব বাদশাহ-ফকীর চাকর-মুনিব, বিদ্বান-মূর্খ, সাদা-কালো নির্বিশেষে সকলেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এক কাতারে দাঁড়ায়। এতে সামাজিক শ্রেণী বৈষম্য দূর হয়। অনুপম সাম্য ও ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়।
কবি ইকবাল বড় সুন্দর ভাবে সাম্য ব্যবস্থার ব্যাখ্যা দিয়েছেন ঃ
“চাকর আয়াজ ও বাদশা মাহমুদ দাঁড়ালো এক কাতারে
থাকলো না আর কোনই প্রভেদ মনিব ভৃত্য তরে’’।
৪. সামাজিক শৃংখলা বোধের শিক্ষা লাভ ঃ
শৃংখলা বলতে জীবনে করনীয় কাজগুলির একটা সুষ্ট প্রোগ্রাম করে তা যথাযথ পালন করে যাওয়াকেই বুঝায়। তাছাড়া সমষ্টিগত ভাবে যার যে দায়িত্ব ও কর্তব্য স্ব-স্ব স্থানে তা হুবহু আনজাম দিয়ে যাওয়ার নাম ও সমষ্টিগত শৃংখলা। ব্যক্তি ও সামাজিক জীবনে শৃংখলা অতীব প্রয়োজন। নামাযে এ বিষয়টির নিপুণ ট্রেনিং ব্যবস্থা বর্তমান। যেমন ঠিকমত অযু করা, মসজিদে হাযির হওয়া, ইমামের আনুগত্য করা, ঠিকমত নামায আদায় করা ইত্যাদি নামাযীর জীবনে শৃংখলাবোধ সৃষ্টি করে। সব কাজ গোছালো ভাবে করার মানসিকতা গড়ে উঠে।
৫. একতার বাস্তব শিক্ষা ঃ
মানুষের সমাজ ও জাতীয় জীবনে ঐক্যের গুরুত্ব অপরিসীম। যে জাতির মধ্যে ঐক্যের বাঁধ ও পরিধি যতদূর মজবুত ও বিস্তৃত হয়, সে জাতি শক্তি সামর্থ ও স্থায়ীত্বের দিক দিয়ে হয় ততই উন্নত ও দীর্ঘস্থায়ী। আর নামাযই মুসলমানের সেই একতা সৃষ্টির ট্রেনিং ব্যবস্থা।
লক্ষ্য করুন! দৈনিক পাঁচ বার জামাআ’তে মিলিত হওয়া, আবার সপ্তাহে জুমা’র মসজিদে মিলিত হওয়া, দুই ঈদের নামাযে নামাযীদের মিলিত হওয়া গোটা মুসলিম জনতার ঐক্য সৃষ্টির তাগীদ।
তারপর নামাযের জামায়া’ত সাজানোর নীতি, যে আগে আসবে সে আগের কাতারে দাঁড়াবে এবং নামায জামায়া’তে আদায়ের সময় সব মুক্তাদি ই একসাথে ইমামের রুকু সিজদা ও ওঠা বসার নিরংকুশ অনুকরন করে চলার বিধি হচ্ছে একতার বাস্তব শিক্ষা।
৬. আইনের শিক্ষা ঃ
ইমাম হচ্ছেন মুক্তাদী মুসল্লীদের শিক্ষক। তিনি জুমা’র খুৎবা এবং বিভিন্নভাবে দরস তা’লীমের মাধ্যমে মুসলমানদের ব্যক্তিগত জীবন, সামাজিক জীবন ও রাষ্ট্রীয় জীবন এর বিভিন্ন দিকের উপর ইসলামী আইনী শিক্ষা দিয়া থাকেন। ইসলামী রীতি নীতির শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
৭. জামায়াতবদ্ধ জিন্দেগী গঠন ঃ
এটি জামায়া’তে নামায পড়ার একটি প্রধান শিক্ষা।
পবিত্র কুরআন পাকে ইরশাদ হচ্ছে,
واعتصموا بحبل الله جميعا ولا تفرقوا
অর্থাৎ তোমরা দলবদ্ধভাবে আল্লাহর রজ্জুকে আঁকড়ে ধর এবং পরষ্পর পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়োনা।
জামায়া’তে নামায হচ্ছে বাস্তব প্রয়োগের মাধ্যমে এই আদেশ পালনের শিক্ষা।{সূরা আলে ইমরান-১০৩}
৮. নামায সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে নিয়ম নীতি মেনে চলার প্রশিক্ষণ দেয় ঃ
ইমামের আনুগত্যের মাধ্যমে নেতার আনুগত্যের ট্রেনিং হয়। ইমাম ভুল করলে শালীন ভাষায় লুকমা দিয়ে ইমামকে সংশোধন করার মাধ্যমে সমাজের নেতৃবৃন্দ বা সরকারের ভূল-ভ্রান্তির গঠনমূলক সমালোচনা করার ভদ্র পদ্ধতির শিক্ষা লাভ হয়। নামায রাজনৈতিক ময়দানে ও সুশৃংখল ও শালীন হতে উদ্বুদ্ধ করে।
২৭ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৪
ফয়সল মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
Click This Link
Click This Link
২| ২৭ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৫
মাহিরাহি বলেছেন: প্রত্যেক মুসলমানের পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া উচিত।
২৭ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৫
ফয়সল মাহমুদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
৩| ২৭ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৪
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মুসলমানের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া উচিত ।
কিন্তু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে মানুষ আজও কি কিছু শিখেছে বলে মনে হয় আপনার। যদি আমি আপনাকেই প্রশ্ন করি যে, নামাজে দাড়ীয়ে রুকুতে সোবহানা রাব্বিআল আজিম ও সেজদাতে সোবহানা রাব্বিআল আলা বলে থাকি। কিন্তু এর বাংলা অর্থ কি? দেখবেন অনেকেই বলবে জানি না।
১।যদি কেউ তার সালাত সম্পর্কে বেখেয়াল হয় তবে কি তার সালাত হবে?
২।যে দশটি মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে তাকে আপনি নিজেই একদিন প্রশ্ন করবেন যে, আজ আপনি সারা দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েছেন কিন্তু আজকে আপনি মানুষের জন্য কয়টা কল্যাণ কর কাজ করেছেন। দেখবেন উত্তর পাবেন না।
অথচ আল্লাহ্ সূরা ইমরান ৩:১১০ আয়াতে স্পষ্ট বলেছেঃ
كُنتُمْ خَيْرَ أُمَّةٍ أُخْرِجَتْ لِلنَّاسِ تَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَتَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنكَرِ وَتُؤْمِنُونَ بِاللّهِ وَلَوْ آمَنَ أَهْلُ الْكِتَابِ لَكَانَ خَيْرًا لَّهُم مِّنْهُمُ الْمُؤْمِنُونَ وَأَكْثَرُهُمُ الْفَاسِقُونَ
অর্থঃ তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি মানব জাতী কল্যানের জন্যেই তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে। তোমরা সতকাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে।
বলুন কয়জন এই আয়াত মানে। আমরা কেবল অন্য ধর্মের লোকদের অভিসম্পাত করা (গিবদ) ছাড়া আর কিছুই করতে পারি না।
আপনার লিখার জন্য ধন্যবাদ
২৭ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ফয়সল মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
জেমসবন্ড বলেছেন:
+++++ চমৎকার পোষ্ট । কষ্ট করে লেখার জন্য ধন্যবাদ । পাচওয়াক্ত নামাজ সত্যিই অনেক উপকারী । প্রত্যেক মুসলমানের পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া উচিত ।