নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে চেনা এবং জানার প্রবল ইচ্ছা।

শুপ্ত

বই পড়া,সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করা,লেখা-লেখি,ভ্রমন,খেলা-ধুলা।

শুপ্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী,সমাজ ও সভ্যতা

১৬ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

নারী,সমাজ ও সভ্যতা
শত বছরের শ্রমে,স্ংগ্রামে মানুষের প্রাণের বিনিময়ে লড়াই করে স্বাভাবিকতার সাথে যে পার্থক্য অর্জিত হয়েছে, তারই গালভরা নাম সমাজ ও স্ংসার। মাথা নত করে শ্রদ্ধা জানাই মানুষের সেই সমাজ,সভ্যতাকে, ততোদিক ঘৃণা করি সেই সব নিয়মাবদ্ধতাকে, যে নিয়ম,হে শুধু একটি নিয়মের দাসত্বে যখন একটি নারীর সমস্ত জীবনকে অবুজ কৈশরেই তুলে দেওয়া হয় অচেনা,অজানা বিদেশ ভিব থাকা অর্থ প্রাচুর্যের ঝনজনানিতে সম্বলিত লোকের হাতে, ঠিক যেন নার্সারীর টবে বেড়ে উঠা সুদৃশ্য পাতা বাহারের মতোই অন্য কোর ঘরের শোভার সৃষ্টিতেই তার ব্যবহার, ঠিক তেমনি নারীর প্রয়োজন। পুরুষের ক্ষুধা মিটানোই তার একমাত্র ধর্ম অথবা ব্ংশানুক্রমের একমাত্র যন্ত্র হিসেবেই তার ব্যবহার। নারীর নিজস্ব কোন শিকড় থাকবেনা, সনজীবনের রস শুষে নেবার জন্য থাকবে না কোন পলিমাটি। এই তো আমাদের সমাজ,আত্নার শুদ্ধতা,চিত্ত্বের স্বাধীনতা বলতে কিছুই নেই। নারীর স্বত্ব বলতে কিছুই নেই। এ কেমন সমাজ? এ কেমন সভ্যতা?? এ কেমন স্ংসার??? জন্ম,শৈশব,দূরত্ব কৈশর, তারণ্যের সমস্ত পদচিহ্ন মূহৃর্ত গুলোকেপিছনে ফেলে সমাজের সুদৃশ্য মঞ্চে , স্ংসারের বিচিত্র এক মূখোশ পড়ে নেয়া, চমৎকার এই তো জীবন? পুরুষের,সমাজের, সভ্যতার সোহাগে নারীর জীবন, তার জন্য কোন চাওয়া থাকবে না,পাওয়া থাকবেনা, থাকবেনা কোন বেদনা। হে মানিয়ে নিয়েছে বেশ,অভিযোজন ক্ষমতা মানুষের ই সবচেয়ে বেশি, তার থেকে আরো বেশি নারীর, নারীর,নারীর। সভ্যতার আড়ালে এ যেন দাসত্ব প্রথার-ই- এক অভিরুপ। পরাধীনতা ছাড়া আর কিছুই বিদ্যমান থাকে না সেখানে। আজ আমরা সভ্য জাতি বলে জাহির করি কি লাভ তাতে?? একবার ও কি প্রশ্ন করে দেখেছি এ কোন সভ্যতা
শত বছরের শ্রমে,স্ংগ্রামে মানুষের প্রাণের বিনিময়ে লড়াই করে স্বাভাবিকতার সাথে যে পার্থক্য অর্জিত হয়েছে, তারই গালভরা নাম সমাজ ও স্ংসার। মাথা নত করে শ্রদ্ধা জানাই মানুষের সেই সমাজ,সভ্যতাকে, ততোদিক ঘৃণা করি সেই সব নিয়মাবদ্ধতাকে, যে নিয়ম,হে শুধু একটি নিয়মের দাসত্বে যখন একটি নারীর সমস্ত জীবনকে অবুজ কৈশরেই তুলে দেওয়া হয় অচেনা,অজানা বিদেশ ভিব থাকা অর্থ প্রাচুর্যের ঝনজনানিতে সম্বলিত লোকের হাতে, ঠিক যেন নার্সারীর টবে বেড়ে উঠা সুদৃশ্য পাতা বাহারের মতোই অন্য কোর ঘরের শোভার সৃষ্টিতেই তার ব্যবহার, ঠিক তেমনি নারীর প্রয়োজন। পুরুষের ক্ষুধা মিটানোই তার একমাত্র ধর্ম অথবা ব্ংশানুক্রমের একমাত্র যন্ত্র হিসেবেই তার ব্যবহার। নারীর নিজস্ব কোন শিকড় থাকবেনা, সনজীবনের রস শুষে নেবার জন্য থাকবে না কোন পলিমাটি। এই তো আমাদের সমাজ,আত্নার শুদ্ধতা,চিত্ত্বের স্বাধীনতা বলতে কিছুই নেই। নারীর স্বত্ব বলতে কিছুই নেই। এ কেমন সমাজ? এ কেমন সভ্যতা?? এ কেমন স্ংসার??? জন্ম,শৈশব,দূরত্ব কৈশর, তারণ্যের সমস্ত পদচিহ্ন মূহৃর্ত গুলোকেপিছনে ফেলে সমাজের সুদৃশ্য মঞ্চে , স্ংসারের বিচিত্র এক মূখোশ পড়ে নেয়া, চমৎকার এই তো জীবন? পুরুষের,সমাজের, সভ্যতার সোহাগে নারীর জীবন, তার জন্য কোন চাওয়া থাকবে না,পাওয়া থাকবেনা, থাকবেনা কোন বেদনা। হে মানিয়ে নিয়েছে বেশ,অভিযোজন ক্ষমতা মানুষের ই সবচেয়ে বেশি, তার থেকে আরো বেশি নারীর, নারীর,নারীর। সভ্যতার আড়ালে এ যেন দাসত্ব প্রথার-ই- এক অভিরুপ। পরাধীনতা ছাড়া আর কিছুই বিদ্যমান থাকে না সেখানে। আজ আমরা সভ্য জাতি বলে জাহির করি কি লাভ তাতে?? একবার ও কি প্রশ্ন করে দেখেছি এ কোন সভ্যতা

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৩১

সত্যের ছায়া বলেছেন: +

২| ১৭ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:০৫

আলোকিত চিন্তা বলেছেন: একমাত্র ইসলামই নারীদের সবচেয়ে বেশি সম্মান দিয়েছে... তাই ইসলামী সভ্যতাই এখন দরকার...

১৭ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

শুপ্ত বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি যুক্তিযুক্ত। আমি ও মানি এব্ং জানি পৃথিবীতে একমাত্র ইসলাম ই নারীদের সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে।

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার লেখা কি সামুর ১ম পাতায় আসে না?

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০

শুপ্ত বলেছেন: আসসালামুআলাইকুম, ভাই সামুর প্রথম পাতায় আসে না আর না আসার কারন টা ও বুজতে পারছি না। যদি আসতো তাহলে খুব ভালো লাগতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.