![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল মেডিকেলে পড়ব,ডাক্তার হব।একদিন মেডিকেলে পড়ার সেই ইচ্ছা পূরণ হল (ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা এখনো পূরণ হয়নাই,আদৌ হবে কিনা বলতে পারছিনা!)।
আমাদের মেডিকেল লাইফ শুরু হয়েছিল কোন এক বছরের ২২ জানুয়ারি। প্রথম দিন স্যারদের জ্ঞানগর্ভ কথা শুনে ভেবেছিলাম,"আহা! কত সুন্দর-ই না হবে এখন থেকে জীবন টা। কত ভাল লাগবে মানুষের সেবা করতে!" নবীণ আমরা সেদিন বুঝে উঠিনি মানুষের সেবা করার আগে যেসব পর্যায় পার হতে হবে তা পার করতে গিয়ে আমরা নিজেরাই অমানুষে পরিণত হব।
প্রথম কয়েকদিন মহা আনন্দে কাটল। ক্যাম্পাসে নতুন বন্ধুদের সাথে পরিচিত হওয়া,প্রথম এপ্রন পরে হালকা ভাব নেওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি। অতঃপর শুরু হল item নামক বস্তুটির যন্ত্রনা। আমাদের প্রথম item ছিল physiology,item নিয়েছিলেন মাসুমা ম্যাডাম। যে-ই ছেলে বা মেয়ে item দিতে যাক না কেন উনি আমাদের সবার মাথা থেকে পা-এর স্যান্ডেল পর্যন্ত দেখে তারপর item নেওয়া শুরু করলেন। সেদিন-ই প্রথম বুঝতে পারলাম মেডিকেল নামক জায়গায় পড়তে হলে dress up-এর ব্যপারে যথেষ্ট সচেতন হতে হবে।
এরপর অনেকটা সময় এই মেডিকেলে কাটিয়েছে,দুরুদুরু বুকে দিয়েছি অনেক ধরণের পরীক্ষা--item,card,term,1st professional exam,প্রিয় ক্যাম্পাস প্রিয়তর হয়েছে ক্রমাগত।
সকাল ছয়টায় ঘুমঘুম চোখে যখন কলেজ যাওয়ার জন্য রেডী হই তখন মাঝে মাঝে মনে হয় "হায়রে জীবন!শান্তি নাই!" প্রতিদিন স্যারদের বকা,বকা খেয়েও ক্লাস ফাঁকি,ক্লাসের মাঝে কমেন্ট পাস আর পরীক্ষার আগের রাতে পড়া শেষ করা আর মাঝে মাঝে ফেল করা,item-এ pending খাওয়া--এইসব নিয়েই আমাদের প্রতিদিনের মেডিক্যাল লাইফ।
যখন সময়ের সাথে পাল্লা দিতে গিয়ে আর পড়ালেখা করতে গিয়ে খুব বেশি হাঁপিয়ে উঠি তখন মনে হয় সাধ করে নরক যন্ত্রনা উপভোগ করছি। খুব মন খারাপ হয় অকারণ ঝাড়ি খেলে। আবার যখন বন্ধুরা সবাই মিলে সেই ঝাড়িটুকু হজম করে ফেলি অথবা হাসাহাসি করি নিজেদের নির্বুধিতায় তখন কিন্তু আর মন খারাপ ভাবটা আর থাকেনা!
মেডিকেলে পড়ালেখা করা হয়ত অনেক কষ্টের,অনেক পড়তে হয় এটা ঠিক--কিন্তু যখন হঠাৎ করে পাওয়া off period গুলোতে প্রিয় বন্ধুদের সাথে টং এর দোকানে দাঁড়িয়ে চায়ে চুমুক দেই অথবা হাঁটতে হাঁটতে চলে যাই শহীদ মিনার বা দোঁয়েল চত্বর কিংবা ward এ গেলে কোন বৃদ্ধা মা যখন হসপিটালের বেডে শুয়ে মাথায় পরম মমতায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলেন-"অনেক বড় ডাক্তার হও বাবা"--তখন মনে হয় হাজার পড়ালেখার চাপেও জীবনটা মনে হয় খুব বেশি খারাপ না! বরং অনেক অনেক বেশি সুন্দর!!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
সরলতা বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর ডাক্তারের সাথে যত কম দেখা করা যায় ততই ভাল ভাই।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২১
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: দোয়েল চত্ত্বর,শহীদ মিনার। মানে ডিএমসির স্টুডেন্ট?
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
সরলতা বলেছেন: আপনার "ভালোবাসার গল্প'' লেখাটা অসম্ভব ভাল লেগেছে । নতুন ব্লগার দেখে মন্তব্য করতে পারিনি কিন্ত প্রিয়তে রেখেছি। আর আমি হয়ত কোন এক মেডিক্যাল এর স্টুডেন্ট।
ভাল থাকবেন।
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:০৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: লেখায় 'শহীদ মিনার বা দোঁয়েল চত্বর' দেখে মনে হইলো একাডেমিক প্রতিষ্ঠানের দিক থেকে আপনি আমার প্রতিবেশী। অনার্সে থাকতে আপনাদের ক্যান্টিনে মাঝেমধ্যেই খাইতে যাইতাম।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:১৮
সরলতা বলেছেন: শহীদ মিনারের আশেপাশে কি শুধুই ডিএমসি শামীম ভাই? না তো! আর আমি ডিএমসি এর স্টুডেন্ট না।
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:২৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: "off period গুলোতে প্রিয় বন্ধুদের সাথে টং এর দোকানে দাঁড়িয়ে চায়ে চুমুক দেই অথবা হাঁটতে হাঁটতে চলে যাই শহীদ মিনার বা দোঁয়েল চত্বর"
শহীদ মিনার আবার দোয়েল চত্বর। এটি তো ডিএমসি'র কাছাকাছিই সম্ভব।
কি জানি, অন্য কোন মেডিকেল এই এলাকায় আছে আমার জানা নেই। অবশ্য ক্লাসের ফাঁকে হেটে হেটে ধানমন্ডি থেকেও শহীদ মিনারের দিকে আসা যায়।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৩২
সরলতা বলেছেন: আমি ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ,বারডেম হাস্পাতালের স্টুডেন্ট ভাইয়া।
৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৩১
সীমানা পেরিয়ে বলেছেন: ভালো লাগলো.......
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৩৬
সরলতা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৩৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ওহ হো, এই হাসপাতালটা তো ভার্সিটি থেকে ফেরার সময় দেখি। তাহলে মাথায় আসলো না কেন!
যাই হোক চল্লিশ ঘরের থিওরীতে আপনি এখনো আমার একাডেমিক প্রতিবেশী
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৩৯
সরলতা বলেছেন:
৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৪৯
জাহাজী পোলা বলেছেন: আমার ছোট ভাই আর কাজিন আছে বাংলাদেশ মেডিক্যাল।
আমার কলেজের ৮০ জনের ভিতরে ২১ জন মেডিক্যালে পড়ে। সব ডাক্তার গুলার সাথে ভালু জুগাজুগ আমার।
কুমিল্লা মেডিক্যাল হোস্টেলে কাতিয়েছি ২ রাত। খুব মজা করচিলাম আমি।
ছোট ভাই এইবারই ভর্তি হইল তাই যাওয়া হয় নাই ওখানে। দেশে আসলে যাব।
মেডিক্যালের বই গুলা দেখলে ভয় লাগে আমার।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১৫
সরলতা বলেছেন: আমারও ভয় লাগে ভাইয়া!
আপনার কোন এক্টা লেখায় পড়সিলাম জাহাজে পড়াশুনা নাকি মেডিকেলের মত? সবসময় পড়তে হয়?
মেডিকেলে হোস্টেল লাইফ আসলেই মজা। আর প্রানবন্ত আর নিয়মিত থাকতে পারলে মেডিক্যাল লাইফ টাও মজা!
ডাক্তারদের সাথে ভাল যোগাযোগ শুনে ভাল লাগল জাপো ভাই।
৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:২৩
পটল বলেছেন: ডাক্তার হৈয়ে গেলে আরাম আর আরাম।
আরাম আর আরাম!
আরাম আর আরাম!
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১৬
সরলতা বলেছেন: না পটল ভাই। ডাক্তারদের আরাম বলে কিছু নাই। ব্যারাম ঠিক করতে করতে সব আরাম হারাম হয়ে যায়।
৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১৯
পটল বলেছেন: ডাক্তারদের জন্য মাঝে মাঝে আমার মনের মাঝে হিংস্রতা জেগে উঠে!
কেন হয় বুঝি না। কিনতু এটার জন্য যে ডাক্তারদের ডাক্তারি বিদ্যা দায়ী সেটা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৩
সরলতা বলেছেন: এ প্রসংগে আমি হয়ত অনেক কিছুই বলতে পারি পটল ভাই। কিন্তু বলব না। কেন বলব না জানেন? কারণ আমাদের দেশের মানুষেরা আসলে ডাক্তারদের অমানুষ মনে করে। কাজেই এই ধারণা বদলাতে সময় লাগবে।
আমি সাফাই গাইবনা। কারণ ডাক্তারদের অনেক দোষ। তবে এটা ঠিক এক্টা মানুষ যে কি হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম আর শত রকম এক্সাম দিয়ে দিয়ে কত কষ্ট করে ডাক্তার হয় সেটা অন্য ডাক্তার ছাড়া কেউ-ই বুঝবেনা। কাজেই সে যদি নিজের পেট চালানোর জন্য কিছু টাকা নেয় রোগীদের থেকে সেটা কি অন্যায়? আর ভুল চিকিৎসা হয়ত এক্টা রোগীকেই মেরে ফেলে। সেটা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য অন্যায়। কিন্তু সবার কি মনে রাখা উচিৎ না ডাক্তাররাও মানুষ? আপনি দেখেন ইঞ্জিনীয়ার,উকিলেরা কি ঘুষ খায়না? ডাক্তারদের তো সেই তুলনায় উপরি ইন্কাম তেমন নাই। যা রোজগার করে তার বেশিরভাগটাই ক্ষ্টার্জিত।
তাই ভাইয়া প্লীজ হিংস্রতা জাগানোর আগে এক্টু ভেবে দেখবেন আমরা সবাই মানুষ,ডাক্তাররাও তেমন মানুষ। সব মানুষ কি ভাল হয়? তাহলে তো দুনিয়াটাই বেহেশত হয়ে যেত। সেরকম খারাপ ডাক্তার যেমন আছে ভাল ডাক্তারের সংখ্যাও নেহাত কম না। প্রফেসর মুহাম্মদ ইব্রাহীম কিন্ত তারই জ্বলন্ত উদাহরণ।
আর এখনকার তরূন প্রজন্ম অনেক সিরিয়াস। তারা জানে কিভাবে ভাল ডাক্তার হতে হয়। হয়ত এখন্কার কালিমাটুকু আমরাই মুছে দিব। আশা রাখতে দোষ কি?
১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:২৮
আন্না০০৭ বলেছেন: ভাল লাগলো শুভ কামনা রইল আক দিন বড় ডাক্তার হবেন
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪
সরলতা বলেছেন: ধন্যবাদ আপুনি।
আপ্নিও অনেক ভাল থাকবেন।
১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৩
একটু বর্ষা... বলেছেন: আমার ছোট ভাইকে লিংক দিলাম আপনার লেখার , আপনাদের ইব্রাহিম মেডিকেলই পড়ে ও .
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০০
সরলতা বলেছেন: শুনে সত্যি খুব ভাল লাগল। লিংক দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ছোট ভাইটি কোন year এ পড়ে?
১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৮
পটল বলেছেন: সরলতা আপি। আপনার আশায় বুক বেঁধে আমরাও তাকিয়ে থাকতে চাই সুন্দর , সুস্থ কিছু চোখের সামনে, জীবনের নানা ক্ষেত্রে দেখব বলে।
আমার মনে যে অনুভূতি সেটা বাস্তবতা ও চোখের সামনে অনেক কিছু দেখা থেকে উৎপন্ন। এটা নিছক কোনো সৃষ্টি নয়। আমি ডাক্তারদের সমাজের অনেক বড় সেবক ও অতি প্রয়োজনীয় অংশ বলেই মনে করি। এ দেশে মানুষের অসচেতনতা আর আয় বৈষম্য ও জীবনযাত্রার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধি সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে উঁচু তলার মানুষকেও ভোগাচ্ছে।
আর মানুষ যতদিন বাঁচবে রোগ ব্যাধি আর ওষুধ ততদিন রাজত্ব করবে। আর ডাক্তাররা সেটার সঙ্গে মিলেমিশে থাকবে।
আপনার কয়েকটা বিষয় সহজভাবে আমার কাছে অগ্রহণযোগ্য মনে হযেছে।
* সবকিছু করতে বা হতেই পরিশ্রম করা লাগে। কমবা বেশি।
* ঘুষ বা অন্যায়ভাবে অসুস্থতা বা অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ঘুষ বা টাকা গ্রহণ কিভাবে মানুষ সমর্থন করতে পারে!
* উপরি ইনকাম ডাক্তারদের চেয়েও কতজন অন্য পেশার লোক করে সেটা ভাবার বিষয়
*ডাক্তাররাও সমাজের অংশ কিন্তু সেই যে অসহায়ত্ব, তার সুযোগ কত কি যে ডাক্তার সাব ও ম্যাডামরা করেন! অনেক দৃশ্য চোখের সামনে দেখে রাগ ক্ষোভ ও চোখে পানি এসেছে।
মানুষকে ভালোবাসতে জানলে আর ভালোবাসার মন থাকলে ডাক্তাররা এমন হতে পারে না। তার মানে যে ডাক্তারদের সে মন নেই সেটা না! আমার মনে হয় তাদের মাথায় এক সময় ব্রেক ফেইল করে! কেন করে বা হয় তারাই ভাল জানে।
আপনাদের দিকেই তাকিয়ে আছে মানুষ। মহান পেশা য কারণে ডাক্তারীকে বলে সেটার মূল কারণ কিন্তু সম্মান, মানুষের চরম বিপদে বন্ধু ও একান্তজন হয়ে সেবার কারণে।
আশা আছে। আশা থাকবে। তবে, আশার শেষ কিভাবে তা ডাক্তাররাই ভাল জানে!
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১২
সরলতা বলেছেন: ভাইয়া, আমি আমার বড় ভাইকে দেখেছি। তিনি বুয়েটে পড়েন। তারা পরীক্ষার আগে এক মাস মত ছুটি পান। আমরা কোন্দিন-ই না। বেশিরভাগ ভার্সিটিতেই দুইদিন ছুটি। মেডিক্যাল কলেজ গুলো তে এক্দিন।
আচ্ছা ভাইয়া,পরিশ্রমের ক্থা না হয় বাদ-ই দিলাম। প্রতিটা মানুষ-ই কিন্তু অন্যের অস্হায়ত্বের সুযোগ নিয়েই অন্যায়গুলো করে ভাইয়া,ডাক্তার এবং অন্যান্য পেশার মানুষ। পার্থক্য-- ডাক্তাররা হয়ত যেটা করে মানুষের অসুস্থতা নিয়ে,অন্যরা সেটা করে দরিদ্রতা বা সরলতার সুযোগ নিয়ে।
এক্থা স্বীকার করতে আমার হয়ত খারাপ লাগছে,লজ্জা লাগছে ভাইয়া তবুও বলি আমি আমার অনেক চিকিৎসক শিক্ষককে রোগীদের সাথে অনেক খারাপ ব্যব্হার করতে দেখেছি।
বাংলাদেশটাই যে এমন ভাইয়া--জোর যার মুল্লুক তার।
তবে আমি নিজের কাছে এটুকু প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যে আমি তেম্নটা করবনা। আমার মা-ও চিকিৎসক ভাইয়া।
আর ভাইয়া আমি আপনার চেয়ে ছোট। যুক্তি-তর্ক করতে গিয়ে যদি ভুল করে আপনার মূল্যবোধে আঘাত দিয়ে ফেলি আমাকে নিজ গুণে ক্ষমা করে দিয়েন ভাইয়া।
১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৭
একটু বর্ষা... বলেছেন: ও ২০১০ ই ভতি' হয়েছিলো , বলছে এই জুন-জুলাই তে প্রথম প্রুফ , মানে হয়তো ২য় ইয়ার ।
০১ লা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫
সরলতা বলেছেন: হুম। ওরা তাহলে আমাদের এক ব্যাচ জুনিয়র।
১৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২১
পটল বলেছেন: এখন যাই।
বইমেলা থেকে ঘুরে আসি। আজকেই তো শেষ।
অ.ট- আমি আপনার ০ থেকে ৪ বছরের বেশি বড় হবো না মনে হয়!
০১ লা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৮
সরলতা বলেছেন: কিন্তু ব্লগ জীবনে তো আপনি দুই মাস ২৬ দিনের বড় ভাইয়া!
বইমেলায় কি কি বই কিনলেন?
আমি এবার বেশি বই কিনতে পারিনি।
১৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৫
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: ভালো কইরা পইরা ভালা ডাক্তার আর ভালু মানুষ হইয়েন হইয়েন ! আমার কিছু ভালো মানুষ দরকার !!!!!
০১ লা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৯
সরলতা বলেছেন: অবশ্যই ভাইয়া। আমি চেষ্টা করব।
১৬| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২০
আজমান আন্দালিব বলেছেন: ভালো লাগলো মেডিক্যাল লাইফের সাতকাঁহন। আশা করি দেশ একজন নিবেদিতপ্রাণ ডাক্তার পাবে। ভালো থাকুন নিরন্তর।
০৮ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সরলতা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আন্দালিব ভাইয়া! আপনাদের মত মানুষেরাই আমাদের প্রেরনা।
১৭| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২০
পটল বলেছেন: রথ দেখা এবং কলা বেচা বলে একটা কথা আছে।
বইমেলায় গেছি ম্যালা মানুষ আর বই দেখতে। আর কলা বেচার কাজ হলো- অনেক বন্ধু ও পরিচিত জনের সাথে দেখা করা।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের খেলা দেখা ও বইমেলায় আসবে বলে এক বন্ধু লন্ডন থেকে চলে আসছে। তারে কিছু সময় দিলাম। আরো অনেক ফ্রেন্ডরা ছিলো।
বাট কালকে কোনো বই কিনি নাই।
০১ লা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সরলতা বলেছেন:
১৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৩৭
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: সরলতা-- আজমান আন্দালিব ভাইয়াকে দেখলেই সালাম দিবা আগে , উনি অনেক বড়ো মাপের মানুষ , অনেক উপরের....................
০৫ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:২১
সরলতা বলেছেন: ভাইয়া,আমি তো বুঝতে পারিনাই। আমাদের কলেজে এক্টা জুনিয়র ছেলের নাম আন্দালিব। তাই আন্দালিব নামটা ছোট ভাই ছোট ভাই লাগল।
পরের বার আর ভুল হবেনা।
১৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৩০
ইনকগনিটো বলেছেন: দোয়া করি , অনেক বড় ডাক্তার হও ।
আমার জন্যও দোয়া কইরো
০৫ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৫৫
সরলতা বলেছেন: আইচ্ছা!
অনেক অনেক শুভকামনা ভাইয়া তোমার জন্য!
২০| ০৫ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৪২
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: এইটা পড়তে পারো
একজন আজমান আন্দালিব এবং একদল প্রান্তিক মানুষের স্বপ্ন
০৮ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সরলতা বলেছেন: পড়লাম ভাইয়া! শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে যায়। আমি আমার কমেন্ট টা মুছে আন্দালিব ভাইয়া লিখেছি।
২১| ১০ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
একজন সুচিকিৎসক ও মানবসেবী হয়ে উঠুন কামনা রইলো।
ডাক্তার বলতেই 'কসাই' ধারণাটা ভেংগে যাওয়ার পালা শুরু হোক আপনি, আপনাদের মাধ্যমে.............
আপনার ধারাবাহিকটির খবর কি? দুই পর্বের পর কি এগোবেনা?
১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৮:০৮
সরলতা বলেছেন: আপ্নার সুন্দ্র মন্তব্যটার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
এক্টু ব্যস্ত পরীক্ষা নিয়ে। তাই লেখা হয়ে উঠছে না।
দেখি আজকে ধারাবাহিকটা শেষ কর্তে পারি কিনা।
২২| ২৭ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৮:১৭
আলিম আল রাজি বলেছেন: আমি শুরু করেছি গত বছর। কালকে সেরেব্রাম আইটেম আছে। যাই পড়তে হপে
২৯ শে মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১০
সরলতা বলেছেন: তোমার লেখা দেখে আমি একবারও ভাবিনি তুমি আমার চেয়ে জুনিয়র ভাইয়া!
তোমাদের প্রফ তো চলেই আসল। শুভকামনা রইল!
(বয়সে ছোট দেখে তুমি-ই বললাম ভাই রাজি!)
২৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৩৪
আলিম আল রাজি বলেছেন: "তুই"-ও বলতে পারেন আপু কোন সমস্যা নেই
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩২
সরলতা বলেছেন:
২৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৪৬
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: ৫ বছর কষ্ট করে এই জিনিসটা শিখেছি.........ডাক্তারদের চোখ কান বন্ধ করে চলতে হয়......কথা এক কান দিয়ে ঢুকিয়ে আরেক কান দিয়ে বের করে দিতে হয়...
মানুষ ডাক্তারদের ৯৯ জন রোগী ভাল করে তোলাটাকে কোন দাম দিবেনা কিন্তু ১ জন রোগী ভাল করতে না পারলে ডাক্তারদের ১৪ গোষ্ঠী উদ্ধার করবে
বিশ্বাস করুন সারা বিশ্বে এই রীতি চালু আছে...বাইরে আছি বলে জিনিসটা আরো বেশী বুঝতেছি.......
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:০২
সরলতা বলেছেন: ্মেডিক্যাল লাইফের সাতকাহন লেখায় একজন ডাক্তারের কমেন্ট পাওয়া আমার সৌভাগ্য।
আমি নিজে মেডিক্যালে পড়েও আপনার কমেন্টে একটু ভিন্নমত পোষন করি ভাইয়া। একজন রোগী কোন ডাক্তারের হাতে ভাল না হওয়া হয়ত সেই ডাক্তারের কাছে ৯৯ জনে একজন,কিন্তু একজন রোগীর ফ্যামিলির কাছে তো সেই মানুষটি একজনই--তার তো কোন রিপ্লেসমেন্ট নেই। কাছেই তিনি নিশ্চয়ই তাঁর ফ্যামিলির কাছে ১০০% গুরুত্ব বহন করেন। এজন্যই হয়ত একজনকে ভাল করতে না পারলে ডাক্তারদের ১৪ গোষ্ঠী উদ্ধার করা হয়।
আপনার মন্তব্যটাও হয়ত ভুল না ভাইয়া--তবে এটাও তো ঠিক--কেঊ কেঊ মনে করেন--"doctors are next to God"!
২৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫০
ইনকগনিটো বলেছেন: মেডিকেল ছাত্র ছাত্রী ও ডাক্তাররা এই পোস্ট টা সম্পর্কে কিছু বলুন ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১১
সরলতা বলেছেন: ভাইয়া,এই পোষ্ট নিয়ে কিছু বলবনা। কিছু মানুষ আছে যারা অর্ধেক পানি ভর্তি গ্লাসের ফাঁকা অংশ দেখতে পায়। কাজেই তাদের সাথে ঝামেলা করে লাভ নাই। আপনি বরং আমার এই লেখার ৯,১২ এবং ২৪ নং কমেন্ট পড়েন। আপনার ভাল লাগতে পারে।
২৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৫
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: কয়েকটা কথা বলব...তার আগে বলে নেই..আমি একজন ডাক্তার...এখন কানাডায় আছি।
১.আমার ভাইয়ের সম্প্রতি হাত ভেঙেছে...তাদের স্কুল থেকেই তাকে হসপিটালে নিয়ে গেছে.....তারপর বাসায় খবর দিয়েছে.....সকাল ১০ টায় হাসপাতালে নিয়েছে,,এক্সরে করেছে ৩ টায়.....ডাক্তার দেখেছে ৪ টায়...তারপর অপারেশনের ডিসিশন হয়েছে......অপারেশন হয়েছে রাত ১০ টায়.....
হাসপাতাল টা কানাডার অন্যতম নামী হাসপাতাল......আমরা কেউ কোন টু-শব্দ করিনি........দেশ হলে একবার চিন্তা করুন তো কি হত??
২.এখানে একজন ফ্যামিলি ডাক্তার একজন রোগী দেখে ভিজিট নেয় ৩০ ডলার.....বাংলাদেশী টাকায় ২১০০!!!এখানে সবাই অন্যান্য কাজ করে ঘন্তায় সর্বোচ্চ ২৫ ডলার পায়......সেখানে ডাক্তাররা মাত্র ৫-১০ মিনিটের জন্য ৩০!!!
কিন্তু কাউকে চিল্লাফাল্লা করতে দেখিনি এ নিয়ে.....
৩. ভাইয়ের হাত ভাঙার পর তার হাতের এক আঙ্গুলের এখোনো সেনসেশন আসেনি.....ফ্যামিলি ডাক্তার বলল নিউরোলজির ডাক্তার দেখাতে...১৪ দিন পর এপয়েন্টমেন্ট পাওয়া গেল.....সে আরেক ডাক্তারের কাছে রেফার করেছে ....পেডি সার্জন......তার এপয়েন্টমেন্ট এখোনো পাওয়া যায়নাই......১ মাসের মধ্যে পাওয়ার আশা নাই......
কিন্তু নো চিল্লা ফাল্লা........
৪ .আমার সম্প্রতি কাশি হয়েছে.......ফ্যামিলি ডাক্তার বলল ব্রঙ্কাইটিস...একটা এন্টিবায়োটিক দিল....১০ দিন হল......সামান্য কমেছে......আবার গিয়েছিলাম ডাক্তারের কাছে.....সে বলেছে কমে যাবে.......ব্যাস........ার কোন ওষুধ দেয় নাই......
আর.......আমার মনে আছে.....ামি ইন্টার্নী করার সময় এক রোগীর স্বজনেরা ২ দিন গিয়েছে কাশি ভাল হচ্ছেনা কেন এই বলে আমাদের মারতে এসেছিল..........তাদের আরেকটা প্রশ্ন ছিল.........মাত্র ২ টা ওষুধ কেনদেয়া হচ্ছে???((ওষুধ ২ টা ছিল......একটা এন্টিবায়োটিক আর একটা কফ সিরাপ))
আমি কানাডায় যে অবস্হার কথা বললাম........আমেরিকায় হেলথ সেক্টর এই রকমই....সব জায়গায় একই.......কিন্তু কেউ কিছু বলেনা.......
কেন বলবে????তারা কিছু বলার চিন্তাই করেনা.........
তাই প্লীজ..........মানসিকতা একটু পরিবর্তন করুন.......আমাদের মানুষ মনে করুন........
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৯
সরলতা বলেছেন: ভাইয়া,আপনি ভুল লেখায় মন্তব্য টা করেছেন। এটা আমার লেখায় করার কথা না। উপরের লিংকের লেখায় করার কথা হয়ত!
আমার পোষ্টটা শুধু আমার কলেজ লাইফ নিয়ে। আর কিছু নিয়ে না!
২৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২২
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: হ্যা.......সেটা মনে করলে তো ভালই হতো.......
আমাদের এদেশে সমস্যা একটাই........সবাই নিজের অবস্হানে থেকে অন্যের কাজে নাক গলায়..........বিশ্বাস রাখেনা.....না ডাক্তারের উপর,,না সৃষ্টিকর্তার উপর.......
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩১
সরলতা বলেছেন: এটা হয়ত সব মানুষের-ই সমস্যা--দেশ-কাল-পাত্র ভেদে!
২৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২৩
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: হ্য.....স্যরি.......লেখা মুছে গিয়েছিল.......কপি করেছি এই লেখায় ভুলে....মুছে দিতে পারেন.......
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩০
সরলতা বলেছেন: নাহ! থাকুক! সবাই জানতে পারবে ডাক্তারদের একতরফা দোষারোপ করা কেন ঠিক না!
২৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২৫
ইনকগনিটো বলেছেন: কাওসার ভাই ,আপনার লেখাটা সুন্দর । দয়া করে এই রিপ্লাই টা আমার দেওয়া লিংকে পোস্ট করলে ভালো হতো ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২৯
সরলতা বলেছেন: ভাইয়ার নাম কিন্তু কায়সার।
৩০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৪
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: হ্যা হ্যা হ্যা.......কায়সার কিন্তু আমার বাবার নাম
আমার নাম প্রথমদিকে
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৬
সরলতা বলেছেন: ঠিকাছে সারওয়ার ভাই!
৩১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:১৩
শাহরিয়ার কবির ড্যানি বলেছেন: true kahini
samne amr second prof, sobar kase dowa prottasi
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:১৭
সরলতা বলেছেন: দোয়া করা হল।
৩২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৮
নিভৃতে বলেছেন: আমার সবচেয়ে পছন্দের মানুষ , আমার বড়দি ডাক্তার । অনেক টাফ একটা লাইফলিড করতে হয় ওকে !
সামনের কঠিন (!!!) দিনগুলোর জন্য আন্তরিক শুভকামনা ।
ভালো থাকুন ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৫১
সরলতা বলেছেন: ভয় পাইয়ে দিলেন ভাইয়া!
বড়দি এখন কোথায় আছেন?
শুভকামনার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৫৯
রাজসোহান বলেছেন: পোস্ট পড়ি নাই এখনও, কমেন্ট থিকা জানলাম আপ্নে ডাক্তার
আমার ঠান্ডা লাগসে, গলায় ব্যাথা, কান গরম, ঘাড় ব্যাথা, রাতে ঘুম হয় না।
কি উপায়! প্রেসক্রিপশন দেন গো
বিঃদ্রঃ আমার কাছে ফি নাই
০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:০৬
সরলতা বলেছেন: ভাইয়া,আমি এখনও ডাক্তার হইনাই। আরো দুই বছর লাগবে।
আমি তো জানি রাতে যাদের মাথার মধ্যে লেখার আইডিয়া ঘুরঘুর করে তারা ঘুমাতে পারেনা।
বিঃদ্রঃ ব্লগে পরিচিতদের ট্রিটমেন্ট ফ্রী!
৩৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২৩
নিভৃতে বলেছেন: বড়দি এখন একটা হাসপাতালে RMO ,অনেক ব্যস্ততা তাই । কিন্তু ঠিক সামলে নিয়েছে ।
আপনিও পারবেন আপু , ভয়ের কিছু নেই ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৩১
সরলতা বলেছেন: দোয়া করবেন ভাইয়া যেন একজন যোগ্য ডাক্তার হিসেবে গড়ে ঊঠতে পারি।
বড়দির কথা শুনে সাহস পেলাম।
ভাল থাকুন ভাইয়া!
৩৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১২
ৈহমনতী বলেছেন:
লাইফ টা এমনই।কিছু টক কিছু ঝাল আর কিছু মিষ্টি দিয়ে ভরা.।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৯
সরলতা বলেছেন: সহমত।
৩৬| ০৭ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:১৩
ছোট ভাই বলেছেন: আপু, আমার তো ইচ্ছা মেডিক্যালে পড়ব। কিন্তু আপনার কথা শুনে তো ভয় লাগছে
০৭ ই মে, ২০১১ বিকাল ৩:০৮
সরলতা বলেছেন: মোটেই ভয় পাওয়ার কিছু নেই ভাইয়া। মেডিকেলের লাইফ অনেক মজার।
আগে ইন্টার দাও।
৩৭| ১৪ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪২
ইলুসন বলেছেন: কোন বৃদ্ধা মা যখন হসপিটালের বেডে শুয়ে মাথায় পরম মমতায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলেন-"অনেক বড় ডাক্তার হও বাবা"
আপনি তো মেয়ে আপনাকে বাবা বলে কেন?
১৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৩৮
সরলতা বলেছেন: হাহাহা। বাবা তো বলতেই পারে। আমার মা-ও মাঝে মাঝে আমাকে বলে,"পানির বোতলটা এনে দাও তো বাবা।"
ম্যাডামরাও মাঝে মাঝে আমাদেরকে বাবা বলেন। "বাবা,ভাল করে পড়। সেকেন্ড প্রফ অনেক কঠিন।
ধন্যবাদ।
৩৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৪
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ভাল লাগল। তুমি অনেক ভাল লিখ। এই থিম নিয়ে একটা পোষ্ট দেবার ইচ্ছা আমার অনেক দিনের, কিন্তু আমি লিখতে পারি না ভাল। তুমি অনেক ভাল লিখ। যেদিন তোমার ব্লগে প্রথম আসলাম সেদিন থেকেই তোমার লেখা ভাল লাগে। আরেকটি পোষ্ট তোমার কাছে আশা করছি
ভালো থেকো আপুনি
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০১
সরলতা বলেছেন: পুরোনো লেখা পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা চয়ন ভাই। আপনিও অনেক ভাল লিখেন।
আরেকটি এই ধরনের পোষ্ট লিখেছি। মেডিকেলের টুকরো ঘটনাগুলো নিয়ে। আবার ও লিখব। আমি আমার এই জীবনটা খুব এনজয় করি।
৩৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৯
নীল কষ্ট বলেছেন: আপনার লেখা পড়তে সব সময় ভালো লাগে
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১২
সরলতা বলেছেন: থ্যাঙ্কু!
৪০| ২২ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: এই পোষ্ট থেকে দারুণ কিছু তথ্য জানতে পারলাম।
১/ সরলতা আপু আমার এক বছর সিনিয়র
২/ উনি পড়েন ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজে (আমার একটা ফ্রেন্ড আছে ওখানে, নাম সাইয়িদুল আবরার শান, কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ থেকে পাশ করা, ২০১০ এ ভর্তি হয়েছে)
৩/ জনপ্রিয় স্যাটায়ার লেখক আলিম আল রাজি আমার ক্লাসমেট (???)
৪/ ইনকগনিটো ভাই ডিএমসিয়ান (এটা অবশ্য আমি আগেই জানতাম)
৫/ আর আমি...??? ( আমি একজন মদন মার্কা মেডিকেল স্টুডেন্ট, চরম ফাঁকিবাজ, এই সপ্তাহে মাত্র তিনটা ক্লাস করেছি।)
২০ শে মে, ২০১২ দুপুর ১:৫৩
সরলতা বলেছেন: চমৎকার মন ভাল করা একটা কমেন্ট!
১। এখন কি চশমা পড়ার ইমু দিব?
২। হুঁ। আমার সবচে' ভালবাসার এবং কিছুটা দূর্বলতার জায়গা ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ। শানকে না চেনার কারণ-ই নেই। ওর মত চমৎকার গান খুব কম ছেলেই করতে পারে। আমরা শানের গানের ভক্ত। শানের বন্ধুকে ব্লগে পেয়ে ভাল লাগল খুব।
৩। হ্যাঁ, রাজি আপনার ক্লাসমেট। এবং ব্লগে আমার প্রিয় পিচ্চিদের একজন। এত ভাল লেখে, কিন্তু এত্ত বিনয়ী! ব্লগের কারো সাথেই আমার ফেসবুকে তেমন ইন্টারেকশন নাই, তবে কিছু পিচ্চি-পাচ্চা আমার ফ্রেন্ডলিষ্টে আছে। রাজি তাদের একজন।
৪। ইনকগনিটো ভাইয়া ডিএমশিয়ান এবং উনার হূমায়নী ঢঙ্গে লেখাগুলো আমার বড় ভাল লাগে।
৫। হাহাহা। বান্দর সাহেব! আপনাকে মোটেও মদন মার্কা মনে হয়নি। আপনার কমেন্টগুলো পড়ে খুব খুব ভাল লেগেছে। আপনার ধৈর্য্য দেখেও ভাল লেগেছে। আমার এই ছাইপাশ এতগুলো লেখা পড়লেন কিভাবে?
৪১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ব্লগে ফিরে আসেন আবার।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
সরলতা বলেছেন:
৪২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
পুরাতন আামি বলেছেন: ভাল লাগা রইল।ভাল ডাক্তার হন আপনি ভাগ্যবান যে এইরকম কষ্ট পান।ভালো থাকবেন
৪৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
পড়ালেখা প্যারাদায়ক...
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:০৬
নীরব 009 বলেছেন: ভাল।লেখা চালিয়ে যান।সেই সাথে মেডিক্যালের পড়া।আমার আবার কিছু দিন পর পর ডাক্তারের সাথে দেখা না করলে ভাল লাগে না।ডাক্তার হন,একদিন আপনার চেম্বারেও চলে যাব।