নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেখবো এবার জগতটাকে...

::::: দেখবো এবার জগতটাকে :::::

সৌম্য

আমি সাঈদ সৌম্য। ঘুরা ঘুরি করতে ভাল্লাগে আমার ব্যাক্তিগত সাইট http://www.shoummo.com/

সৌম্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

:::ট্রাভেলগ-বনের গল্প:::

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:০৭



রাতের বাসটা শ্রীমঙ্গলে আমাদের কোনমতে নামিয়ে দিয়েই দ্রুত মৌলভীবাজারের দিকে ছুটে পালালো, ঘড়িতে তখন রাত সাড়ে চারটার মতো বাজে। আমরা ৩জন, আমি দৈনিক আমার দেশের কার্টুনিস্ট রকিবুল আর ফান ম্যাগাজিন ভিমরুলের একজন লেখক নাম মাসুম বিল্লাহ।

হঠাত করেই আয়োজন। সবাইকে জানানোর জন্যে ২৪ ঘন্টা সময়ও পাইনাই। সঙ্গে এক ছোট ভাইএর যাবার কথা ছিল। রওনা হবার আগে আগে তারই টিকেট কাটবার কথা। সন্ধ্যা বেলায় সে ফোন করে জানালো চৈত্রের ভীষন রোদে সে নাকি মীরপুরে মাথা ঘুড়ে পড়ে গেছে। সে বাদ। রকিবুল কোন মতে শেষ মুহুর্তে দৌড়া দৌড়ি করে টিকেটের ঝামেলাটা মেটালো। বিস্তর ঝামেলা শেষে আমরা শ্রীমঙ্গলে তখনো ভোড়ের আলো ফুটতে অনেক বাকী। বাজারে মানুষতো মানুষ একটা ঘেঁয়ো কুকুরও নেই। একটা পরিত্যাক্ত বেঞ্চীতে আলো না ফোটা পর্যন্ত আড্ডা দিয়ে প্রথম যেই নাস্তার দোকানের ঝাপ খুললো সেটাতেই আমরা ঝুপ করে বসে পড়লাম। রুটি ডালভাজা আর ডিম পোচ সাবার করতে না করতেই দেখি আকাশ ফর্সা হয়েছে। আমরাও পথে নামলাম। লাউয়া ছড়া অনেকবারই আসা হয়েছে। কিন্তু কোনবারই কেন যেন ঘোরা হয়নি। প্রথম বার দুঃখতো সারাজীবন কষ্ট দেয়। ভানুগাছা রোডে ক্যামেরা কাঁধে হাটছিলাম। কোত্থেকে এক পিকনিকের দল ফুল ভলিউমে মাইকে হিন্দি গান বাজাতে বাজাতে সংরক্ষিত বনে এসেছে বনভোজনে। তাদের গানের অত্যাচারে ১ দল উল্লুক বেড়িয়ে এল একদম সামনে। নিজের বোকামীর জন্যে হাতের মধ্যে সুপারজুম ক্যামেরা থাকা সত্তেও একটা ছবিও তোলা হয়নি।



সিদুঁরে সহেলী বা স্কারলেট মিনিভেট।





রাবার বাগান

সোজা হেটে রেলস্টেশনের পাশ দিয়ে রাস্তায় নামলাম আমরা। সূর্য উঠি উঠি করতে করতে কোন ফাঁকে উঠে গেল টেরও পেলাম না। শ্রীমঙ্গল বাজারের ঘুম ভেঙ্গে কেবল আড়মোড়া ভাঙ্গছে তখন পুরোপুরি উঠে বসেনি। শ্রীমঙ্গল বাজার থেকে লাউয়াছড়ার সদর দরজা মোটে আট কিলোর পথ। চৈত্রের রোদের তেজ জেঁকে বসার আগেই বনে ঢুকে পড়বো। চা বাগানে ঢুকে ঢুকতে না ঢুকতেই ঘুমভাঙ্গা পাখিদের ডাকা ডাকি কান ঝালাপালা করার দশা। একটা ইলেক্ট্রিকের তাড়ের গায়ে গম্ভীর মুখে তিলা ঘুঘু (স্পটেড ডোভ) রাজকীয় স্বরে ঘুঘুঘুঘু করে চলছে। খুব পাশেই একগাদা লাল পেটের বাংলা বুলবুল নিজেদের মাঝে প্রচন্ড ঝগরা বাঁধিয়েছে, তাদের চিতকারে যেন কান পাতা দায়। সকালের সোনালী আলোয় একদুজন করে বেড়িয়েছে মর্ণিং ওয়াকে। আরেকদল ঠেলে ভ্যানে আনারসের পাহাড় নিয়ে ছুটছে শ্রীমঙ্গল বাজারের দিকে। চা বাগানের পরে রাবার বাগান, আর এদুটোর মাঝে কিছু ক্ষেত। মনে হয় অনেকদিন পানি জমা ছিল। শুকনো খটখটে ঘেসো জমিতে ধবধবে সাদা একপাল বড় বড় বক উড়া উড়ি করতে দেখে দূর থেকে মনে হলো যেন সাদা তুলোর ফুল ফুটে আছে। এগুলো খুব সাবধানি কাছে এগুতে দেখলেই ফুরুত পারবে। খোলা জায়গা বাদ দিয়ে পা টিপে টিপে জংলার মধ্যে দিয়ে ছোট্ট টিলাটা পার হতেই দেখলাম বকদের দলে যেন ফুল ফুটে আছে। প্রথমে ভেবেছিলাম ডাহুক, কিন্তু সাদার গায়ে উজ্বল বাদামী আর কালো ডানার হট্টিটি (রেড ওয়াটলেড ল্যাপউইং) তীক্ষ্ণ স্বরে ডেকে উঠলো –“হট-টি-টি-টি-টি-টি... নিজের পরিচয় জানিয়ে দিল জোরে সোরেই। হট্টিটি পাখি ডাহুকের মতোই। আমাদের সাহিত্যে কবিতায় গানে ভালো মতই উপস্থিত। কিন্তু ইদানিং কালে ডোবা নালার অভাবে পাখিটা আমাদের মতো শহুরে মানুষদের কাছে অচেনাই। কাছে গিয়ে জমির আইলে লুকিয়ে ছবি নেবার প্রস্তুতি নিতে না নিতেই আমাকে দেখে ফেললো। আর সাথে সাথেই অপুর্ব কাজ করা দুই ডানা তুলে উড়াল দিল। শুন্য পথে ফাস্ট শাটার স্পিডে ক্রমাগত একটানা শাটার টিপে গেলাম। প্রিভিউ দিয়ে দেখি বেশীর ভাগই ঝাপসা হয়ে গেছে, কয়েকটা ছবিতে ফোকাসটা ঠিক ঠাকই হয়েছে।

রাবার বাগানে কিছু রাবারের ছবি নিলাম। অর্থাৎ তরল রাবার, গাছ থেকে গলে গলে গলে সাদা কষ মাটির পাত্রে জমা হচ্ছে। লজ্বাবতীর গোলাপী ফুলে লাজুক মৌমাছির ম্যাক্রো শট তুললাম একটা।



তিলা ঘুঘু বা স্পটেড ডোভ।





দার্শনিক বাঁদর।





স্কারলেট মিনিভেট বা সিদুঁরে সহেলী





Green Billed Malokoha সবুজ ঠোঁট মালকোহা।

নীলকন্ঠ টিস্টলের নাম ডাকের পরে গ্রীন কন্ঠ নামের একটা চায়ের দোকান হয়েছে, বেশ অনেক দিনই হলো। নীলকন্ঠ ৫ রঙ চাএর জবাবে এরা বিক্রি করে সাত রঙ চা। শুনেছি ইদানিং আরো কটা চা এর দোকান হয়েছে। গ্রীনকন্ঠের সামনে একটা বিশাল হোটেল বানানো হচ্ছে দেখলাম, লোকজন বললো ফাইভ স্টার। বনের এত কাছে এত বড় আয়োজন দেখে খারাপ লাগলো। বড় টিলা গুলো পার হতে না হতেই সূর্য রোদ ছড়াতে শুরু করলো। দ্রুত হেটে বনের সীমানায় ঢুকে পড়লাম। শ্রীমঙ্গল ভানুগাছা রোড। এই রাস্তাটা কখনোই ফাঁকি দেয়নি। এখানে উল্লুক দেখেছি, হনুমান দেখেছি এমনকি একবার লজ্বাবতী বানর (লীফ মাঙ্কি-দেখতে অনেকটা পান্ডার মতো। খুবই সুন্দর) এই রাস্তার পাশে গাছে ঝুলতে দেখেছি। এবারে তোলার মতো লেন্স আছে কিন্তু কিছু পেলাম না।

বেতবনের কাছা কাছি আসতে গিয়ে মাথার উপরে সবুজ গাছের ফাঁকে লালচে আভা দেখে আন্দাজের উপরেই টেলি ধরলাম। খুব ছোট চড়ুই সাইজের পাখি, বসেছেও অনেক অনেক উপরে। কোন মতে ফোকাসে ধরেই ক্লিক। পরে প্রিভিউটা বড় করে দেখি স্কারলেট মিনিভেট। এটার খুবই সুন্দর একটা বাংলা নাম আছে- ‘সিঁদুরে সহেলী’। উজ্বল সিঁদুর রঙ এর শরীর ডানাটা বেগুনি ধরনের নীল। রঙ এর কারনেই সহেলীর এই নাম কিন্তু মজার ব্যাপার সহেলী বললেও আদতে এরা পুরুষ পাখি। স্কারলেট মিনিভেট পুরুষরা উজ্বল সিঁদুরে রঙ এর হয়, আর তাদের সহেলী অর্থাৎ গার্লফ্রেন্ডের রঙ হয় হলদে রঙ এর। খুব কাছেই পাশের খাঁদে পাতার ভেতরে একটা মহিলা সহেলীকেও দেখলাম। অনেক যত্ন করে ফোকাসে নিয়ে শাটার টেপার আগমুহুর্তে ফুরুত।







গোলাপী ফুলটা লজ্বাবতী গাছের ফুল।





বুনোপথ।



মাথার উপরে উজ্বল বর্ণীল একটা ঈগল চক্কর খাচ্ছিলো। সূর্যের আলোয় রেড ইন্ডিয়ানদের পোষাকের মতো নকশা করা মোহনীয় দুই ডানার দিকে নজর ছিল। হঠাত মাঝখানে একটা ডানা ঝাপটা দেখলাম। একটা অনেক উচু গাছের মগডালে পাতার আড়ালে মিশে থাকা মহা সুন্দর পাখিটাকে চিনতে পারলাম না। সাদা পেট, নীলচে পিঠ, আর লম্বা লেজ সাদা কালো নকশাদার। ছোট্ট সুন্দর বাঁকানো ঠোঁট দেখেই বুঝলাম শিকারী পাখি। খুবই সুন্দর, অভিজাত সাবলীল দেহভঙ্গী। পরে জেনেছিলাম পাখিটার নাম গ্রীন বিলড মালকোয়া, বাংলা নাম সে অনুযায়ী সবুজ ঠোঁট মালকোহা। একজন নামজাদা পাখি বিশেষজ্ঞকে জিজ্ঞেস করেছিলাম এর আঞ্চলিক কোন বাংলা নাম নেই? উনি বললেন, সেটা নাকি এক্সপার্টদের কাছে গ্রহনযোগ্য হবেনা। বাংলাপিডিয়াতে এই নাম দিয়েছে তাই আমাদের এটাই ডাকতে হবে।







আলফা মেল।





আমি হব সকাল বেলার পাখি...

অবশেষে লাউয়াছড়ার জঙ্গলে এসে হাজির। গেট দিয়ে সোজা ঢুকলাম। বাংলাদেশে বনগুলোতে যা হয়। টুরিস্টরা পিকনিক স্পট বানিয়ে ফেলে। সারাদিন চেচা মেচি করে, বনের ভেতরে বনভোজন করে। ওয়াইল্ড লাইফ থাকলেও পালাতে দিশে পায়না, ফিরে এসে ধুর, কিসের বন, একটা বান্দর পর্যন্ত নেই। দুরাগত উল্লুকের ডাক শোনা যাচ্ছিলো। মনে হচ্ছে খুব কাছেই কিন্তু জানি উল্লুকের পাল ডাকছে নিঃসন্দেহে মাইলখানেক দূরে। বীট অফিসের পড়েই রেল লাইন, রেল লাইনের ওপাশে একটা চা এর দোকান। আমরা চা খাচ্ছিলাম, এমন সময় হুম হাম শব্দে দিগবিদিক কাঁপিয়ে ট্রেন আসতে শুরু করলো। লাউয়া ছড়াতে গেলে সবাই জঙ্গলের ফাঁক দিয়ে ট্রেন ছুটে আসছে এই ছবিটা তুলে। আমরাও ট্রেনের সামনে দাঁড়িয়ে গেলাম ক্যামেরা নিয়ে।

লাউয়াছড়ায় ঘোরার অনেক গুলো ট্রেইল আছে, আধাঘন্টার ট্রেইল। একঘন্টার ট্রেইল, ৩ ঘন্টার ট্রেইল। গলায় ঝুলানো জিপিএসএ সব রেকর্ড আছে। জিপিএস আছে হারানোর ভয় নেই, এই ভরসাতেই নিয়মিত ট্রেইল বাদ দিয়ে ঢুকলাম কাঠুরেদের পায়ে চলা পথ দিয়ে। ইচ্ছে ছিলো মাগুরছড়ার ওদিকে বড় একটা চক্কর দিয়ে ঘুরে ঘুরে খাশিয়া’দের গ্রামের ওদিক দিয়ে বেরুবো। ভেতরে প্রজাপতির মেলা। একটু এগুতেই একটা ভীমরাজ দেখলাম। গাছের অনেক উচুতে অন্ধকারে প্রায় মিশে গেছে। শাটার টিপলাম, কিন্তু রেজাল্ট আসলো হতাশাজনক। খুব কাছেই উল্লুকের অনেকগুলো ডাক শুনলাম, একসাথে সোরগোল করছে। ট্রেইল ছেড়ে জঙ্গুলে রাস্তায় ঢুকে শুধু পিপড়ার কামড় খাওয়াই সার হলো। একটা উল্লুকও পেলাম না। সঙ্গীদের খামোখাই ভুগিয়ে মারলাম। প্রায় চারটার দিকে ফিরে আসার সময় বীট অফিসের কাছেই প্রকান্ড একগাছে প্রায় ২৫/৩০টা মোটাসোটা বানরের দল পেয়ে গেলাম। তাদের ফটোসেশন করে তৃপ্ত থাকতে হলো। উল্লুক বা লজ্বাবতী বানর এযাত্রায় কপালে আর জুটলো না।

কুটুম্ববাড়িতে খেয়ে দেয়ে বিকাল ৫টার বাসে চাপলাম। শেষ হলো ১২ ঘন্টার ফটোওয়াক। রাত ১০টাতেই চলে এলাম ঢাকায়।



হট্টিটি









হট্টিটি





হট্টিটি





উড়াল দেবার আগে হট্টিটি।









ক্যামোফ্লেজড পোকা।





ইস আমার যদি ডানা থাকতো, আমি এই স্টাইলে উড়তাম।





লোকাল ট্রেইন





কানাকুয়ো বা কুবো বা গ্রেটার কাকুল।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১০

বাদ দেন বলেছেন:

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১৮

সৌম্য বলেছেন: হিমালয়ের পরে এই প্রথম ঢাকার বাইরে ট্যুর। মাঝখানে পেরিয়ে গেছে ৭মাস। দির্ঘ সময় না?

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১২

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
:) ছবিগুলো দেখলাম, লেখাও পড়বো!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:২৮

সৌম্য বলেছেন: লেখাটা সুবিধার হয়নি। একটু বর্ণনাত্মক করতে গিয়ে লেজে-গোবরে করে ফেলছি। ছবি দেখলেই চলবে। :D

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:২৯

রকি ভাই বলেছেন: ভাই পায়ের ব্যথাটা না থাকলে আরো দূরে যেতে পারতাম। তবে আমার কাছে পুরো ট্যুরটা খারাপ লাগেনি_একটা জুম লেন্সের অভাব ভালোভাবেই টের পাচ্ছিলাম।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:৫৭

সৌম্য বলেছেন: অবশেষে রকি ভাই কে পাইলাম সামু'তে। আমার কাছেও ওকে ছিল। সমস্যা নাই। বর্ষায় যাব।

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৩০

সাধারণমানুষ বলেছেন: মনে হইলো ঘুরে আসলাম লাউয়াছড়া থেকে :)

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:০৬

সৌম্য বলেছেন: এবারে সত্যি সত্যি যান।

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৩৪

ম্যাভেরিক বলেছেন: ভ্রমণটা ঝরঝরে হলো। কী ক্যামেরা?

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৫৮

সৌম্য বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাভেরিক'দা। এগুলো ক্যানোন ৫৫০ডি দিয়ে তোলা, ৫৫-২৫০ লেন্স।

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৩৯

ঈষাম বলেছেন: দারুণ তো!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:২৩

সৌম্য বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ঈষাম।

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:১৩

মুনসী১৬১২ বলেছেন: ফেব্রুয়ারিতে ঘুরে এলাম.....রেল লাইন ধরে হাঁটতে বেশি মজা পেয়েছি... আমার রাতেই নাস্তা সেরেছি....

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২৭

সৌম্য বলেছেন: রাতের বেলা নাস্তা করলেন কোথায়? রেল লাইন ধরে ডানে বামে ঘোরাটা নিশ্চই অনেক উপভোগ করেছেন।

৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:৩১

ফাষ্ট এন্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: আমার দুইজন পরিচিত একজন আবার ভাল ফ্রেন্ড ( মাসুম বিল্লাহ )আপনার সাথে ঘুরে এসেছে !!!!

মাসুম বিল্লাহ কিন্তু শুধু ভিমরুলে না ঠাট্টা,থেরাপী,ঘোড়ার ডিমেও লিখে ।

আর রকি ভাইতো বস মানুষ।

একটা কথা তেল মারা ভাববেননা। আপনার ফটো তোলার হাত অসাধরন। এটাকে প্রপেশনাল ভাবে নিয়ে নিননা । কয়েকটা ছবি এতটায় অসাধরণ হয়েছে যে নো কমেন্ট। তবে ছবির মাঝখানে নাম না দিয়ে সাইটে দিতে পারতেন।ছবির সৌন্দয্য নষ্ট হয়ে গেল :(

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৫

সৌম্য বলেছেন: তাই নাকি? রকি বস মানুষ, কিন্তু ব্যাবহার তো মাটির মানুষের মতো। উপরে ৩ নং কমেন্টকারী 'রকি ভাই' আইডিটা কার বলেন তো।
আমি প্রফেশনাল না। একটা চাকরী করি সেটা দিয়ে ভালোই চলে যায়। ছবি তোলাটা শখ হিসাবেই রাখতে চাই। কিন্তু এত বিপুল পরিমানে ছবি চুরী যায় এবং এর পরে সেটা যেভাবে ভুল পথে ব্যাবহার হয় এটা না করে উপায় নেই। এই তো কিছু দিন আগে আজিজ মার্কেটে দেখলাম একটা টি-শার্ট কোম্পানি একটা গেঞ্জীতে ব্যাবহার করছে, আবার দেখলাম একটা ট্যুরিজম কোম্পানী অনেক গুলো ছবিকে তাদের ওয়েবসাইটে ব্যাবসার জন্যে ব্যাবহার করছে। আমি যেহেতু ছবি নিয়ে ব্যাবসা করি না, আমার ছবি নিয়ে ব্যাবসা হোক সেটাও কাম্য না। তাই এ ব্যাবস্থা, যদি কিছু হয়।

৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:৫১

িনদাল বলেছেন: আমার রাস্তার ছবিগুলা সবচেয়ে ভাল লাগসে

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:০১

সৌম্য বলেছেন: আমারো। কিন্তু রাস্তার ছবিগুলোতে (ট্রাক্টরটা বাদে) বাকী গুলোতে পয়েন্ট অফ ইন্টারেস্ট অনেক কম কিংবা নেগেটিভ স্পেস অনেক বেশী। কেমন জানি খালি খালি লাগে।

১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৬:৪৭

কালীদাস বলেছেন: সুন্দর:)

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:১৩

সৌম্য বলেছেন: ব্লগিং করছি ৩ বছর ৭ মাস। পোষ্টের সংখ্যাও কম নয় ১৭৯টা। আমার ব্লগে ফার্স্ট টাইম কমেন্ট করায় শুভেচ্ছা।

১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৫৪

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: বরাবরের মত অসাধারণ লেখা , , , আর ফটোগ্রাফি B:-) B:-) , , লাউয়াছড়া তে হারিয়ে গিয়েছিলাম , অবশেষে এক পুলিশ এর সাহায্যে পথ খুঁজে পাই , , রেল লাইনটা অস্থির , ,

( আপনার সাথে দেখা করার ইচ্ছা অনেক দিনের ,, এই ইচ্ছা কি পূরণ সম্ভব, , , ব্লগ এর অনুষ্ঠান গুলোতে আপনি গেলে আমি যাই না , আবার আমি গেলে আপনি যান না , , :( :( :( )

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:২২

সৌম্য বলেছেন: আসলে ব্লগিং করা হয়না ইদানিং আর তাই ব্লগের প্রোগ্রামে যাবার মানে খুঁজে পাই না। আপনি যে কোন দিন ফোন দিয়ে আমার সাথে দেখা করতে পারেন। সাধারনত আমার অফিসের ডে-অফ পরে মঙ্গলবারে।

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:১২

বাউন্ডুলে শিকু বলেছেন: সুন্দর লাগল । আমিও গিয়েছিলাম একবার । আমার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছে লাউয়াছড়া । তবে, ২/৩ জনে আরেকবার যাওয়ার ইচ্ছে আছে ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৩৩

সৌম্য বলেছেন: ধন্যবাদ বাউন্ডুলে শিখু। আসলে লাউয়াছড়াতে অনেক কিছু করার আছে। সিরাজুল ইসলাম নামের একজন বিখ্যাত ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার দুর্দান্ত কিছু ফটোস্টোরি করছিলেন উল্লুকের লাইফ সার্কেল নিয়া। বাংলাদেশে এত সুন্দর কাজ নাই বললেই চলে।

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:২৫

মুহিব বলেছেন: অসাধারন ছবি। নতুন কিছু পাখিও চিনলাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৪২

সৌম্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুহিব। পাখি চেনার ব্যাপারটা অনেক মজার একটা শখ।

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:০৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: যেমন ভাল লেগেছে ভ্রমন কাহিনী বর্ননা তেমনি ভাল লাগলো ছবিগুলি।
এককথায় দারুন
ভাল থাকুন এবং ভ্রমন শেষে লিখে যান।

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৫৩

সৌম্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মোঃ মোজাম হক। প্রীতি এবং শুভকামনা।

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩১

চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে!

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:০২

সৌম্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রুমান।

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ছবিগুলো দারুণ। দশম প্লাস।

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১৫

সৌম্য বলেছেন: হামার জন্যে শত ধন্যবাদ।

১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৫৭

মেফতাহুল সাগর বলেছেন: সোম্য ভাই ছবিগুলা এক কথায় আসাধারন।
খুব ভাল লাগল ভ্রমন কাহিনী পড়তে। তাই বুঝতেই পারছি কত মজা করেছেন আপনরা :(

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৩৩

সৌম্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাগর ভাই। আসলে ভ্রমণে মজাটা সম্পূর্ন নিজের কাছে। বগালেকে প্রথমবার গিয়ে আমি হতবম্ভ, এত সুন্দর। আবার একই সময় আরেকদল লোক আসছিলো, ওরা বলে ' লেক কই, ধুর আমার বাড়ির দিঘিটাও তো এর চেয়ে সুন্দর'।

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৫৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: দারুন ছবি!

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৫১

সৌম্য বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩

রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: দারুন ছবি আর বর্ণনা । কয়েকটি ছবি দেখে এত ভাল লাগল বলার মত নয় ।

লাউয়াছড়া থেকে কিছুদিন আগে ঘুরে এসেছি - অনেক সুন্দর জায়গা ।


++++

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:১২

সৌম্য বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ রবিন মিলফোর্ড।

২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৫৪

সায়েম মুন বলেছেন:
লাউয়াছড়ায় ঘোরার অনেক গুলো ট্রেইল আছে, আধাঘন্টার ট্রেইল। একঘন্টার ট্রেইল, ৩ ঘন্টার ট্রেইল।
---ট্রেইলগুলো সম্পর্কে একটু ডিটেইল বলবেন। কোনটা কত ঘন্টার কেমনে বুঝবো?
আমি গত মাসে দু'দুবার গিয়েছি। ট্রেন লাইন পার হয়ে এক জায়গায় গিয়ে দেখি কতগুলো পাখির পরিচিতিমূলক বোর্ড টানানো। সেখান থেকে বাম পাশে কিছুদূর গেলেই লেবু বাগান। এরপর আর ঐদিকে তেমন যাওয়া যায়না। ডান দিকে হাঁটা শুরু করেছিলাম। সেই পথে বাঁশবাগান পাড় হয়ে অনেক দূর হেঁটেছি। ততক্ষণে সঙ্গীরা ভিন্ন পথে হারিয়ে গেলে আর এগোই নি। এটা কত ঘন্টার ট্রেইল জানেন?
না আবার বোকার কত প্রশ্ন করলাম। :P

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৪৭

সৌম্য বলেছেন: আমি হয়তো বুঝতে পারছি আপনি কোন দিকে গেছেন, কিন্তু ট্রেইল গুলো সোজা হেটে বড় গাছটার দিকে (পাখির বোর্ডটা থেকে সোজা) গিয়ে আগাবেন। এই রাস্তাটা টিলাটাকে ছোট্ট একটা চক্কর দিয়ে আগের জায়গায় ফিরে এসেছে, এটা ছোট ট্রেইল, আর বড় ট্রেইল হচ্ছে একই পথে বৃত্তাকার সোজা গিয়ে খাশিয়াদের গ্রাম হয়ে আবার ১নাম্বার ট্রেইলে। আসলে এভাবে ব্যাখ্যা করা কঠিন। আপনার জিপিএস থাকলে রেকর্ডেড ট্রেইল যোগার করে দিতে পারবো।

২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৩৬

সাইফ সাইমুম বলেছেন: মৌলভীবাজারের মানুষ হিসেবে লাউয়াছড়াতে যাওয়া হয়েছে অনেকবার । এত চমৎকার জায়গা যে বারবার শুধু যেতেই ইচ্ছে করে । মনে হয় লাউয়াছড়ার কাছাকাছি কোথাও গিয়ে বাড়ি বানিয়ে থাকি । যাতে ঐ প্রাকৃতিক আবহে জীবনটা কাটিয়ে দিতে পারি ।

আপনার বর্ণনা আর ছবিতে পুরো লাউয়াছড়া জীবন্ত হয়ে ওঠেছে ।
অনেক শুভেচ্ছা সৌম্য ভাই ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৫৪

সৌম্য বলেছেন: খুব সুন্দর ইচ্ছা আপনার সাইফ সাইমুম। শুভকামনা করি আপনার ইচ্ছা পূরণ হোক।
আপনাকে ধন্যবাদ।

২২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৫৩

নাফিজ মুনতাসির বলেছেন:
গ্রামের বাড়ি চাদপুরে হলেও জন্ম থেকেই বড় হয়েছি মৌলভীবাজারে........এসব জায়গায় যাওয়া একসময় ছিলো রুটিনের মতো.......

অনেকদিন যাওয়া হচ্ছে না......আপনার বর্ণনা এবং ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম......আবার যেতে ইচ্ছে করছে.........দেখি ঢাকাকে দূরে ফেলে চলে যাবো একদিন.......

১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৫৬

সৌম্য বলেছেন: আপনাকে হিংসা হয়। এত সুন্দর জায়গায় শৈশব কাটানো নিঃসন্দেহে 'সেরম' অভিজ্ঞতা।

২৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১৮

নাফিজ মুনতাসির বলেছেন:
আচ্ছা একটা কথা মনে পড়ে গেলো.....শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না..........

লাউয়াছড়া জায়গাটা নিয়ে দারুণ একটা গুজব চালু আছে.......ওইখানে থাকতে অনেক শুনতাম.....কিন্তু স্কুলে পড়তাম বলে বাসা থেকে সন্ধার পর কোথাও যেতে দিতো না.....সাহসেও কুলাতো না অবশ্য......

গুজবটা হলো........

লাউয়াছড়া যে রেললাইনটা আছে সেটার পরের যে রাস্তাটা বনের দিকে গেছে সেটা নিয়ে.........রাত ১/২টার পর ৩/৪ জন মিলে সেই বনের মাঝখানের রাস্তাটা ধরে হাটতে হাটতে থাকলে অনেক কিছু নাকি দেখতে পায়........বিষয়টা ভৌতিকও বলা যাবে না......বলা যায় এমন সব প্রাণীর ডাক এবং ছায়া দেখতে যাদের এই বনে থাকার কোন প্রশ্নই আসে না........

জানেন নাকি কিছু ;)

১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:০৭

সৌম্য বলেছেন: আসলে মানুষের মাঝে অরণ্যপ্রীতি যেমন আছে অরণ্যের প্রতি ভয়ও আছে। এই ধরনের ভৌতিক গল্প সব বন জঙ্গল সম্পর্কেই থাকে। আমি এধরনের কিছু লাউয়াছড়াতে শুনি নি কখনো। আগ্রহও নেই খুব একটা।

২৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৩২

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: [email protected] ফোন নাম্বারটা মেইল কইরেন

১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:২১

সৌম্য বলেছেন: মেইল দিছি। :)

২৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৩৬

অর্ফিয়াস বলেছেন: সৌম্য ভাই এর ছবির ব্যাপারে নুতন করে প্রশংসার কিছু নাই। কারন ওনার কাছ থেকে এসব ছবিই আশা করি। বরং ছবি খারাপ আসলে সমালোচনা করতাম অনেক।

দার্শনিক বানর ছবিটাকে ১ নম্বরে রাখলাম আমি সৌম্য ভাই।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৪৮

সৌম্য বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই। অটার ফিশিং নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ হচ্ছে কিছুদিন ধরে। যাবেন নাকি এর মাঝে?

২৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫

ফাষ্ট এন্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: চিনুম না ক্যান ;)

২৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৪২

বৈশ্বানর ভুজঙ্গ বলেছেন: আপনার কিছু লেখা এখানে এড করতে চাই।

লিংক

২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:০০

সৌম্য বলেছেন: সানন্দে!

২৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৫২

শায়মা বলেছেন: শুভ জন্মদিন ভাইয়া।

০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১:১৩

সৌম্য বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপু!

২৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:০২

রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: জন্মদিনের শুভেচ্ছা সৌম্য ভাই ।


ভাল থাকুন । :)

০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১:১৩

সৌম্য বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রবিন মিলফোর্ড!

৩০| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ২:৫৬

ইসমাঈল সিরাজী বলেছেন: আপনার লেখা গুলো অসাধারণ হয়, জটিল। সৌম ভাই শরৎ ভাই এর নাম্বার টা ডিলেট হয়ে গেছে, যদি আপনার কাছে থাকে তাহলে আমাকে একটা এসএমএস করবেন, ০১৬৮০০১৩৭২০, অনেক খুশি হব,

০৭ ই মে, ২০১২ সকাল ১১:০৩

সৌম্য বলেছেন: স্যরি ভাই। আমার কাছে তার নাম্বার নাই। ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্টে আছে। যদি ফেসবুকে নেক্সটে দেখা পাই তাহলে আপনার কথা বলবো।

৩১| ০৯ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:০৪

মৌ রি ল তা বলেছেন: +++ প্রথমেই

ঘুরতে যেতে ইচ্ছে হচ্ছে :(

৩২| ১২ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫

মাহমুদ আলী আলমগীর বলেছেন: আপনার মোবাইল নাম্বারটা এই মেইলে পাঠাবেন দয়া করে? [email protected]

We are planning to visit saka hafhong, read all your blogs related to that hiking. want to discuss about the best route and some advice. Please respond as soon as possible.

২৪ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৪

সৌম্য বলেছেন: আচ্ছা। পাঠাবো।

৩৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:১৯

কাউসার রুশো বলেছেন: ওয়াও!!!!!!

৩৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৪

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: odvut sundor akti post...................

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.