| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
শের শায়রী
	হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
![]()
বাঙ্গালীর নিজের গান তো গায়ই পরের গান ও গায়। পরের গান বলতে বুজাচ্ছি দরবারি, হিন্দুস্তানী রাগ সঙ্গীত। ধ্রুপদ, খেয়াল, টপ্পা, ঠুংরী হচ্ছে রাগ সঙ্গীতের প্রধান চারটি রীতি। বাংলা ভাষায় রচিত যে গান সে গানই আমাদের একান্ত নিজস্ব। বাংলা ভাষায় রচিত গান দুই ধরনের লোক সঙ্গীত আর নাগরিক সঙ্গীত। নাগরিক গানই বাংলার প্রধান গান। লোক সঙ্গীত আবহমান বাংলার গান, বাংলার গ্রামের গান, সহজ সরল অভিব্যক্তিতে ভরা সঙ্গীত রীতি। আমি চেষ্টা করব শুরু থেকে বাংলার গানের একটা তালিকা দিতে, হয়ত অনেকেই আমার সাথে একমত হবেন না কিন্তু মত পার্থক্য থেকেই তো পূর্নাঙ্গ তালিকা হবে। আজ এখানে আমি তুলে ধরব রবীন্দ্র পূর্ববর্তী গানের মুল ধারা।
চর্যাগীতি
চর্যা একটি সর্বভারতীয় রাগ সঙ্গীত।বাংলা ভাষায় চর্যাগীতি রচিত হয় ৯৫০ থেকে ১২০০ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে। অনেক্র ধারনা নবম শতাব্দী থেকেই চর্যাগীতি রচিত হয়েছে।বাংলা ভাষায় রচিত গানের ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম নিদর্শন। ১৯০৭ সালে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজকীয় গ্রন্থগার থেকে তিনটি পুথি সংগ্রহ করে আনেন। ১৯১৬ সালে কলকাতায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নিজেই তিনটি পুথি একত্র সম্পাদনা করে প্রকাশ করেন নাম দেন “হাজার বছরের পুরানো বাংলা ভাষার বৌদ্ব গান ও দোহা”। চর্যার ভাষা ছিল সাঙ্কেতিক।
গীতগোবিন্দ
সেই বৌদ্বগীত যুগের অবসান করে বৈষ্ণব কবি জয়দেব রচিত করলেন গীতগোবিন্দ। তিনি দ্বাদশ শতকের মধ্যভাগের কবি। গীতগোবিন্দ মূলত রাধাকৃষ্ণর প্রেম লীলা নিয়ে রচিত। এখন পর্যন্ত মোট চব্বিশটি গানের হদিশ পাওয়া যায়। গীতগোবিন্দ এসে চর্যাগীতিকে হঠিয়ে দিল। এর প্রতিটি গানের ওপর জ়য়দেব তাল ও সুরের নাম উল্লেখ্য করে দিয়েছেন। অতি সরল সাংস্কৃতিতে জ়য়দেব এ গান রচনা করেন।প্রথম দিকে জয়দেবের সুরে গাওয়া হলেও পরবর্তীতে কীর্তনীয়ারা এতে কীর্তনের সুর আরোপ করেন।
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন 
জয়দেবের পর বাংলা গানের মুল ধারায় আর্ভিবুত হন বডু চন্ডীদাস।তার রচিত অসামান্য গীত গ্রন্থটির নাম শ্রীকৃষ্ণকীর্তন। ১৪৫০ থেকে ১৫০০ সালের মধ্যে এই গ্রন্থ রচিত হবে বলে ধারনা করা হয়। বসন্ত রঞ্জন রায় বাকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামের দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের বাড়ী থেকে শ্রীকৃষ্ণ কীর্তনের পান্ডুলিপি উদ্বার করেন। এবং ১৯১৬ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ হতে তার সম্পাদনায় এটি প্রকাশিত হয়। গীত গোবিন্দের প্রধান তিনটি চরিত্র রাধা, কৃষ্ণ ও বড়াই।
পদাবলীকীর্তন
![]()
শ্রীকৃষ্ণকৃর্তনের পর শুরু হয় বাংলা গানের এক সোনালী অধ্যায়। যদিও শ্রীচতৈন্যর (১৪৮৬-১৫৩৩) পূর্বেই পদাবলীর সূচনা কিন্তু তাকেই বলা হয় পদাবলীর জনক। তিনি যে বৈষ্ণব আন্দোলন শুরু করেন তার প্রধান বাহন হল পদাবলী, পদাবলীর অধিকাংশ পদই হিন্দুদের দ্বারা রচিত কিন্তু কিছু কিছু মুসলমান ও কিছু পদ রচনা করেন। হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় সঙ্কলিত ১৯৮০ সালে প্রকাশিত বৈষ্ণব পদাবলীতে ৩৭৫৬ টি পদ আছে।
মঙ্গলগান
বাংলা গানের মূল ধারায় ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক না থাকলেও মঙ্গল্ গান নামক এক ধরনের কাহিনী গানের উল্লেখ্য পাওয়া যায়।চ র্তুদশ শতক থেকে অষ্টাদশ শতক পর্যন্ত বেশ কিছু আলেখ্য বা কাহিনী গান রচিত হয়েছিল। এই গান মূলত শাক্ত দেবদেবীর মাহাত্য বর্ননামূলক। মঙ্গল গানের উল্লেখ্য যোগ্য শাখা তিনটি মনসামঙ্গল, চন্ডীমঙ্গল, ধর্মমঙ্গল।
শাক্তগীতি
![]()
রামপ্রসাদ (১৭২০-১৭৮১) সেন কে শাক্তগীতির জনক বলে ধরা হয়।শাক্তগীতি বলতে দেবী কালী ও দূর্গা বিষয়ক গানকে বুজায়। রামপ্রসাদ শ্যামা সঙ্গীত ও অগমনী উভয় ধারারই সূচনাকারী। বিশ শতকে সর্বশ্রেষ্ট শ্যামা সঙ্গীত রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম বেশ কয়েকটি বীর রসাত্মাক শ্যামা সঙ্গীত রচনা করেন। শাক্তগীতিকে সমৃদ্ব করেন কমলাকান্ত ভট্টাচার্য।
টপ্পাগান
লক্ষ্মৌ নিবাসী গোলাম নবী টপ্পা রীতি উদ্ভাবন করেন। কিন্তু যার হাত ধরে টপ্পা জনপ্রিয় হয় তার নাম নিধু বাবু। নিধু বাবুরা পুরুষানুক্রোমে কলকাতার কুমার টুলির বাসিন্দা ছিলেন। খেয়ালের সাথে পাঞ্জাবী লোক সঙ্গীত মিশিয়ে টপ্পার গঠন। গোলাম নবীর পাশাপাশি নিধু বাবুও বেশ কিছু টপ্পা রচনা করেন। নিধু বাবুর পাশে কালী মির্জা (১৭৫০-১৮২০) টপ্পা কে সাধারন প্রিয় করেন। 
ব্রক্ষ্মসংগীত
![]()
রাজা রামমোহন রায় (১৭৭৪-১৮৩৪) ব্রক্ষ্মসংগীতের স্রষ্টা। ব্রক্ষ্মবিষয়ক ধর্মের নামে ব্রক্ষ্ম ধর্ম ও ব্রক্ষ্ম স্তবমূলক গানের নাম ব্রক্ষ্ম সংগীত। ১৮২৮ সালে “ব্রক্ষ্মসঙ্গীত” নামে তার একটি প্রার্থনাগীতি সংকলিত হয়।ব্রক্ষ্মসংগীত মূলত রাগ সঙ্গীত ভিত্তি করে রচিত। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ কিছু ব্রাক্ষ্মসংগীত রচনা করেন তার সুযোগ্য উত্তরসূরী রবীন্দ্রনাথ ব্রক্ষসংগীত কে করেছেন ঐশ্বর্যম্ন্ডিত।ব্রাক্ষ্ম ধর্ম আজ অস্তমিত কিন্তু এখন ও ব্রক্ষ্ম সংগীত পরম আদরে গাওয়া হয়।   
এখানে আমি খুব সংক্ষিপ্ত আকারে রবীন্দ্র পূর্ববর্তী গানের বিভিন্ন ধারার বর্ননা দেবার চেষ্টা করছি, যদি অনুমতি করেন তবে পূর্বুল্লেখিত ধারা গুলোর বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছে আছে। এরপর বর্ননা আসবে রবীন্দ্র পরবর্তী গানের ধারা।
চলবে  
কৃতজ্ঞতাঃ করুনাময় গোস্বামী, আরো অনেকে
 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১২:৪০
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১২:৩৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
৪ নং ভালোলাগা ++++ পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম 
 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১২:৪২
শের শায়রী বলেছেন: ভাই মনটা খারাপ কালকে আবার এক মাসের জন্য দেশের বাইরে যেতে হবে, এই চাকুরী আর ভাল লাগে না।
৩| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১:০৯
সরদার হারুন বলেছেন:  আপনি দেখছি চর্যাপদের  কপি করে যাচ্ছেন ।যা হোক ভাল, ভাল করছেন।
 আমি একজন পদাবলির ভক্ত।এমনি এখনও লেখার ব্যার্থ চেষ্টা করছি ।
 আমাদের দেশে এখন আর গান হয়না , হয় চিৎকা আর লাফা লাফি।
 আপনার সাথে আমি এক মত।তবে আপনি শুদ্ধ সঙ্গীতকে হয়তো  বাংলা গান বলে মনে করেন না।
 ব্যাকরন তো সব গানেরই এক ।
 বংলা গান শিখতে তো ঠাট,লয়,তাল,  খেয়ল, ঠুংড়ি সবই জানতে  হয়।তাহলে ওগুলিকে বাংলা  গানের মধ্যে ধরবেনা কেন ?  আপনাকে ধন্যবাদ।
 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১:১৩
শের শায়রী বলেছেন: আপ্নাকেও ধন্যবাদ
৪| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১:৫০
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ++++++
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৯:৫৯
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৫| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১:৫৪
bangal manus বলেছেন: ধন্যবাদ। +++++
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৯:৫৯
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৬| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৩১
চলতি নিয়ম বলেছেন: + অপেক্ষায় থাকলাম
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:০০
শের শায়রী বলেছেন: ভাই কয়টা দিন দেরী হবে দেশের বাইরে এসেছি। তবে কিছুদিনের মধ্যেই দেব
৭| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৩:১৫
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভাই আপনি এই বিষয়গুলোতে এত জানেন কিভাবে? শুধু পড়ে নাকি এই বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন? বেশ লাগলো
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:০১
শের শায়রী বলেছেন: দিকভ্রান্ত*পথিক ভাই শখের বসে পড়ি, পড়তে ভাল লাগে। ধন্যবাদ।
৮| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৩:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
তাহলে আগামী একমাস আপনাকে পাবনা। ভাই আমরা যারা চাকরী করি সবারই প্রায় একই সমস্যা।  
  
  
 
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:২২
শের শায়রী বলেছেন: কেন থাকব না? আমি তো সাগ রে থাকতেই প্রথম সামুতে লিখি। ভাল আছেন তোভাই?
৯| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:৩০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: যাক আমার কথা লোকজন মনে রেখেছে তাহলে 
  
  
  
  
  
  
  
 
পোস্টগুলোতে এত বৈচিত্র্য আনেন কিভাবে ?? পোস্টে + থাকল। বাকি পর্বগুলোর অপেক্ষায় থাকলাম।
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:২২
শের শায়রী বলেছেন: ভাল আছেন তো? কয়দিন পরেই দেব।
১০| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:৩৬
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ভালো লাগলো। নানা বিষয়ে এই রকম পোস্ট বেশ ভালো লাগে। আমার নিজের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের প্রতি আগ্রহ আছে, সময় পেলে লিখব। আপনি চালিয়ে যান , পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:২৩
শের শায়রী বলেছেন: লিখুন না ভাই। সবাই মিলে শেয়ার করি।
১১| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৬:৪৭
বিধুভূষণ ভট্টাচার্য বলেছেন: সুন্দর +++++++++++
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:২৩
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:২৭
মুশাসি বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট। শোকেসে নিলাম। 
পরের পর্বের জন্যে গ্যালারীতে বসলাম ভাইয়া।  
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:২৪
শের শায়রী বলেছেন: কয়টা দিন সময় দিন ভাইয়া আমি একটু সাগরে এসেছি। দেশে যেয়েই লিখব। ভাল থাকুন
১৩| 
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ১১:০০
তারছেড়া লিমন বলেছেন: সেইরাম হইচে..................++++++++
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:২৫
শের শায়রী বলেছেন: লিমন ভাই কেমন আছেন?
১৪| 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১:২৩
সরদার হারুন বলেছেন: আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর তো দিলেন না ? শুদ্ধ সঙ্গীত কি বাংলায় হতে পারেনা ?
 
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
শের শায়রী বলেছেন: কেন না ভাই, অবশ্যি। আর শুদ্ব সংগীত বলতে কি আপনি রাগ প্রধান গান কে বুজাচ্ছেন? যদি তাই বুজান তা হলে শুদ্ব সংগীত কথাটিতে আমার আপত্তি আছে।ভাই আমি গানের একজন সমাজদার, গবেষক না, যে গান ভাল লাগে তাই শুনি। তবে আধুনিক যে সব গান হচ্ছে (যেমন ব্যান্ড) তাকে আমি গান বলে মেনে নিতে নারাজ।
১৫| 
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৩:২৬
সরদার হারুন বলেছেন: শুদ্ধ সঙ্গীত বলে সহজ কথায় গানের গ্র্যামার।ব্যান্ড নামক গানেরও ব্যাকরন আছে তবে তা আমাদের দেশের মানুষ কম মানে।বাংলা গানের মত তবলার তাল নাই । তাই ব্যান্ড ভাল লাগেনা ।
 
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  ভোর ৫:০৪
শের শায়রী বলেছেন: আমারো ভাই
১৬| 
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  রাত ১০:৪৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পোস্ট এ ++++ 
দিয়া গেলাম...।
 শোকেস ও রাখি ?
 
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  রাত ১১:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৭| 
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  রাত ১১:৩৫
অন্তহীন বালক বলেছেন: ++++++++++++
 
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  রাত ১১:৪৩
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৮| 
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  রাত ১১:৫৯
যান্ত্রিক দৃক বলেছেন: +++++++++++, ভাল লাগসে ভাইয়া, সেকেন্ড পর্ব ও পাইয়া গেলাম।
 
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  রাত ১২:১৫
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো আর একটা পর্ব লেখার ইচ্ছে আছে।
১৯| 
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:২৫
অচিন্ত্য বলেছেন: ++
এই উদ্যোগকে সাধুবাদ। করুণাময় গোস্বামীর এই বই এর প্রথম খণ্ড প্রকাশিত হয়েছিল সেই আমার ছোটবেলায়। গতকালও বাংলা একাডেমিতে খবর নিলাম, আজো এর দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশিত হল না। প্রতীক্ষায় আছি। বইটি সত্যিই বাংলা গান পিপাসুদের এক অন্যন্য সম্পদ
লেখাটির জন্য ধন্যবাদ
 
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২২
শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১২:৩৯
এম হুসাইন বলেছেন: ৩য় ভালোলাগা! চমৎকার পোস্ট!