নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নানা দেশ কত কথা

শোভন শামস

আমার দেখা নানা দেশের কথা সবার জন্য - পাঠকের ভাল লাগাতেই আনন্দ

শোভন শামস › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাংগু নদীতে সারাদিন - থানচি থেকে মদক

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৭



সাংগু নদীর উপর অনেক বড় একটা ব্রিজ হয়েছে থানচিতে। এই ব্রিজের জন্য থানচির সাথে সড়ক যোগাযোগ সহজ হয়ে গেছে। থানচি থেকে দক্ষিণের এলাকাগুলোতে যেতে হলে সাংগু নদীই ভরসা। সাংগু দিয়ে দক্ষিণের দিকে চলতে থাকলে বেশ বড় একটা বাজার হলো মদক। এরপর জনপদ তেমন নেই। রির্জাভ ফরেষ্ট এবং তারপর মায়ানমার সীমান্ত।



সাংগু নদী দক্ষিণ থেকে উত্তরে বয়ে চলেছে। এর উৎপত্তি বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে পাহাড়ের ছড়াগুলো থেকে। পাহাড়ী নদী তাই বর্ষায় প্রচন্ড খর¯্রােতা। এর বুকে নুড়ি পাথর মাটি সবই আছে। এছাড়াও আছে বিশাল এক পাথরের রাজ্য। অনেক সময় নদীর দু’পাশে খাড়া অনেক উঁচু পাথুরে পাহাড়ের বিশাল দেয়াল। এগুলো দেখলে প্রকৃতির কাছে নিজেকে অসহায় মনে হয়। বিশাল এই প্রকৃতিতে ফিতার মতো বয়ে চলা নদীতে একটা ছোট ডিংগি ক’জন মানুষ যেন এমনি বিলীন হয়ে যায়। এদের অস্তিত্ত্ব একটা বড় পাথরের অবস্থানের চেয়েও ক্ষুদ্র।

বৃষ্টি হলে পাহাড়ী এই নদীতে প্রচন্ড স্রোত থাকে তখন ছোট্ট নৌকাগুলো তাল থামলাতে না পেরে পাথরে ধাক্কা খায় এবং উল্টে যায়। তাই নদী কিছুটা শান্ত হলেই নৌকা চলে। তা না হলে যোগাযোগ বন্ধ থাকে নৌ পথে। নৌকা যোগে থানচি বাজার থেকে সোয়া ছয়টায় রওয়ানা হলাম মদকের পথে। ইঞ্জিন চালিত নৌকা। বেশ সরু এবং এগুলোই এই নদী পথে চলার জন্য আদর্শ। ইঞ্জিনও স্পেশাল এটা থাইল্যান্ড থেকে আসে এবং এই ইঞ্জিন ছাড়া অন্য স্যালো ইঞ্জিনে এই নদীতে চলাচল করা সম্ভব না। নৌকার মাঝি থাকে দু’জন। একজন ইঞ্জিন চালায় অরেকজন নদী অবস্থা দেখে পথ নির্দেশ দেয়। নদী কখনো গভীর কখনো অগভীর। অগভীর জায়গায় ¯্রােত বেশী। তবে গভীরতা না থাকার কারণে নৌকা আটকে যায়। থানচি থেকে ¯্রােতের বিপরীতে নৌকা চলছে। নদীর নীচের দিক থেকে আমরা ঢেউ ঠেলে উপরের দিকে চলছি।





থানচি একটা বড় যোগাযোগ কেন্দ্র এবং এখানে বড় বাজার আছে। পাহাড়ী এলাকায় পাড়া, বাজার, নদী, রাস্তা এগুলো নিয়েই সব ব্যস্ততা আবর্তিত। থানচিতে নদী বেশ প্রশস্থ, আমরা যত এগুচ্ছি দক্ষিণের দিকে দু’পাশে পাহাড়গুলো ছোট থেকে বড় হচ্ছে । নদী এঁকে বেঁকে পাহাড়ের মাঝ দিয়ে বয়ে চলছে ড়আনমনে। পথে অনেকগুলো পাড়া আছে। পাড়াগুলো একটু ভেতরে। তবে পাড়া থেকে আসা পায়ে চলা পথ নদীতে শেষ হয়েছে। এ পথে পানি নিয়ে গোসল করে লোকজন। মাঝে মাঝে দু’একটা নৌকা বাঁধা রয়েছে। লোকজন মাছ ধরে এই নৌকায় চড়ে যাতায়াত করে আশে পাশে। থানচি এলাকায় নদীর পাড়ের কয়েকটা পাড়া, মুইখই পাড়া, আপ্রোমং পাড়া, নাইদাড়ী পাড়া, আলতলী পাড়া, উসামং হেডম্যান পাড়া, টিএন্ডটি পাড়া, ছান্দাগ পাড়া, নিলথ পাড়া, জিনিয়ং পাড়া, নারিকেল পাড়া, খিবুরী পাড়া, প্রেসিং পাড়া, ছোট ইয়ারী পাড়া, বড় ইয়ারী পাড়া।



এগুলো নদীর দু’পাশেই পাহাড়ের কোলে। ছোট ছোট জনপথ, জনমানুষের দেখা মেলে না। সকাল হলেই বাইরে চলে যায় সবাই। জুমে কিংবা জীবিকার সন্ধানে। বলে নেয়া ভাল, পাড়াগুলো তেমন ঘন বসতি পূর্ণ নয়, বাঁশের মাচার উপর বাঁশের বেড়া ও টিন বা ছনের পাঁচ ছয়টা ছোট ছোট ঘর নিয়ে ছোট পাড়া। বড় পাড়াগুলোতে দশ বিশটা এধরনের ঘরও আছে। একটা বাড়ী থেকে আরেকটা বাড়ী একটু দূরে দূরে। বাড়ীগুলোতে মুরগী, শুকর ইত্যাদি পোষা হয়। মানুষজন সকাল থেকে সন্ধ্যা জুমে কাজ করে। পাড়াগুলোতে কুকুরের দেখা মেলে। প্রায় প্রত্যেকে একটা করে দা ও পিঠে বাঁশের ঝুড়ি বহন করে।





প্রায় চল্লিশ মিনিট চলার পর দুরে বেশ বড় বাজার দেখা গেল। অনেক নৌকা বোঝাই হচ্ছে। পাহাড় থেকে আনা কলা, আনারস, আম দিয়ে। দশ টাকা করে আমের কেজি। ছেলে মেয়ে সবাই পিঠে করে আম বয়ে এনে নৌকায় ফেলছে। এগুলো সব থানচি হয়ে বান্দরবান চলে যাবে।পাড়াটার নাম গ্রুপিং পাড়া, টেন্ডুমুখ বাজরের কাছেই পাড়া। বেশ বড় পাড়া। বেশ কয়েকটার জাতি গোষ্ঠী মিলে মিশে এখানে থাকে। এদের স্কুল আছে। কিয়াং ঘর আছে প্রার্থনার জন্য।

নৌকা থেকে এখানে নেমে যেতে হয় কারণ পানি ওপর থেকে নিচে জলপ্রপাতের মত পড়ছে। এখানে নদীর গভীরতা কম পাথর জমে বাঁধের মত হয়ে গেছে। মাঝি খালি নিয়ে এসে নৌকা ঠেলে আবার নদীতে ফেলে। সেখানে পানি বেশ গভীর ও সবুজ। পাহাড়ের উচ্চতা বেশ বেড়ে গেছে অনেক। দু’পাশে এখন বেশ ঘন বন। পাখিদের কিচির মিচির শোনা যায়। ইঞ্জিনের শব্দে তাদের শান্তি নষ্ট হলেই কিচির মিচির শুরু হয়। টেন্ডুমুখ থানচি থেকে প্রায় বার কিলেমিটার এবং নদীর পাশের পাড়া গুলো হলো, নতুন পাড়া, জামং পাড়া, মংসু পাড়া, গ্রুপিং পাড়া।





টেন্ডুমুখ থেকে ইয়ংরাই যেতে বেশ কয়েকটা পাড়া আছে। তবে বেশির ভাগই নদী থেকে দেখা যায়না। পাহাড় একদম খাড়া। নদীর মধ্যে বড় বড় পাথরের বোল্ডার। এটা এক বিশাল পাথরের রাজত্ব। প্রায় দুই তিন কিলোমিটার জুড়ে এর অবস্থান। একেকটা পাথর বিশ ত্রিশ ফিটের মত উঁচু। নদীর গভীরতা তাই এখানে একেক জায়গায় একেক রকম। হঠাৎ অনেক গভীর মাঝে মাঝে অগভীর। সবচেয়ে বিপদজনক এলাকা এটা। নৌকা ঠিকমত না চললে হঠাৎ পাথরের ধাক্কা খেয়ে নৌকা উল্টে যায় এবং যেকোন বিপদ হতে পারে।





দুপাশে খাড়া পাথরের উঁচু দেয়াল। মাঝে মাঝে ঘন জংগল। পোকা মাকড় ও পাখির কিচির মিচির, উপরে নীল আকাশ সাদা কালো মেঘ। দূরে দক্ষিণে আরো পাহাড়ের বাঁক। পেছনে ফেলে আসা এলাকা সব মিলে যেন একটা ফ্রেমে বাঁধা দৃশ্য। নৌকায় থাকা ক’টা মানুষ কত ক্ষুদ্র কত তুচ্ছ এই অবস্থান বিশাল প্রকৃতির কোলে। তারপরও আমরা কত বড় মনে করি আমাদের অবস্থানকে। এখানে এলে উদার এই প্রকৃতির বিশালতা মুগ্ধ হওয়ার মত। টেন্ডুমুখ থেকে আরো দশ কিলোমিটার গেলে একটা ছোট বাজার। বাজারের পাশে দু’টো পাড়া রেমাক্রি পাড়া ও বাগান পাড়া। যাওয়ার পথের পাড়াগুলো হলো , আদামং পাড়া, হালিরাম পাড়া, মোমিও পাড়া, অংলা পাড়া, পুশাও পাড়া, রেমাক্রি পাড়া এবং বাগান পাড়া।

এই বাজারে সকাল বেলায় তেমন জনসমাগম নেই। দু একটা নৌকা বাধা দেখা গেল। এই পাহাড়ের দেশে দু একজন পাহাড়ী ছোট ছোট বড়সী নিয়ে পিচ্ছিল পাথরের উপর বসে বা দাঁড়িয়ে মাছ ধরছে। এই নির্জন এলাকায় অনেক দূরে দূরে হঠাৎ মানুষের উপস্থিতি বুঝিয়ে দেয় মানুষই দূর্গমকে সুগম করে।



এরপর নদী পাথরের রাজ্য থেকে বেড়িয়ে আবার চলছে আর তার আপন পথে। পথে অনেকগুলো খরশ্রোতা বাঁক রয়েছে। আছে পাহাড় থেকে ছোট ছোট ধারায় ঝরে পড়া ঝর্ণা। আরো আছে ছোট ছোট ছড়া সেগুলোর ছোট ছোট পানির ধারা নদীতে পড়ছে। একটু এগিয়ে গেলে একটা বেশ সুন্দর জলপ্রপাত। উঁচু থেকে প্রায় দুইশত গজের মত এলাকা নিয়ে পানি পাঁচ ছয় ফিট নীচে সাঙ্গু নদীতে পড়ছে। পাহাড়ের উপর দিয়ে বয়ে চলা এই প্রপাতের দৃশ্য অপুর্ব। তবে নৌকা থেকে ছবি তুলতে পারিনি ঠিক মত। এই প্রপাত থেকে উপরের ছড়া দিয়ে দূরে একটা সুন্দর ঝর্ণায় যাওয়া যায়। বর্ষাকালে দূর্ঘটনার সম্ভাবনা আছে বলে সেখানে যাওয়া আপতত বন্ধ।



আরো প্রায় অনেক রাস্তা সামনে নদী বয়ে চলছে আমরাও চলছি। পাহাড় এখানে অনেক খাড়া, উঁচু দূরে আকাশের টুকরা দেখা যায়। প্রায় বিশ কিলোমিটার পথ পার হয়ে জায়গাটার নাম ছোট মধু। এখানে আসতে অনেক পাড়া আছে। বাঁশিয়া পাড়া, জগচন্দ্র পাড়া, হানাচন্দ্র পাড়া, খেসাপ্রু পাড়া, সাথই পাড়া, বিলোরাম পাড়া এবং হক্কুপাড়া।



আমরা চলছি সাঙ্গু নদীর পথে। সূর্যের তাপ বাড়ছে। খাড়া ভাবে রোদ লাগছে। মাঝে মাঝে কখনও পাহাড় ছায়া দিচ্ছে। দূরে পাহাড়ের উপর আলো ছায়ার খেলা। আলো পড়ে সবুজের রং কখনও গাঢ়ো কখনও হালকা। অপূর্ব দৃশ্য মন দিয়ে অনুভব করা যায়। চোখে দেখা যায় এ অপূর্ব রুপের খেলা। ক্যামেরায় ধরতে ব্যার্থ হলাম। সাধারণ ডিজিটাল ক্যামেরার চোখও নেই সেই মন তো কখনও থাকবে না।

প্রায় পাঁচ ঘন্টার মত চলার পর সাঙ্গু নদীর পাড়ের বড় একটা বাজার মদক এ পৌছালাম। এখানে আসার পথে পাড়া গুলো হলো, উচামং পাড়া, পুশামং পাড়া, মদক পাড়া, শ্রী মোহন পাড়া এবং প্রায়প্রু পাড়া।

সব মিলিয়ে প্রায় সাতান্ন কিলোমিটার নৌপথে ভ্রমন। মদক বাজার বেশ বড়। কর্মব্যাস্ত মানুষ। নদী চওড়া হয়ে গেছে। মাঝ নদীতে চড়া পড়েছে। আশে পাশের মানুষজন নদী থেকে পানি নিচ্ছে। গোসল করছে। বেশ কর্মব্যস্ত সময় পার হচ্ছে তাদের।



মদক এর পর জনপদ তেমন নেই। রিজার্ভ বন এলাকা। লিকরী পর্যন্ত মানুষ যায়। এখান থেকে বাঁশ কাঠ সংগ্রহ করে নদীতে ভাসিয়ে দেয়। এরপর বাংলাদেশের সীমানা শেষ, মায়ানমারের শুরু। কিছু খেয়ে নিলাম, নদীর বাতাস ও ভ্রমণ ক্ষুধা বাড়িয়ে দেয়। আকাশ একটু মেঘলা হচ্ছে। মদক এ বৃষ্টি হলে নদী আবার ফুঁসে উঠবে তাই দেরী না করে ফিরতী যাত্রা শুরু হলো।

ফিরতি পথ ¯্রােতের অনুকুলে, রিস্ক আছে তবুও ফিরে চলার আনন্দ তো আছেই। এই ভ্রমণে একটা পাহাড়ী নদীর চলার পথের নানা দৃশ্য দেখা হলো। ক্যামেরায় সব তোলা যায়নি তবে মনের চোখ সব কিছু দেখে নিয়েছে স্বচ্ছভাবে। মনের কথা সবতো লিখে প্রকাশ করতে সবাই পারে না। তবে একটু চেষ্টা করে দেখা দোষেরও নয়। নিজের আনন্দ ও অভিজ্ঞতা তাই সবার মাঝে জানিয়ে দিলাম। খোদা হাফেজ।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আমি বাংলাদেশের অনেক জায়গায় গিয়েছি কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে পৃথিবীতে যদি বেহেশত বলে কিছু থেকে থাকে তবে বান্দরবনের থানচি থেকে নাফাখুম যাবার এই দুর্গম পথটি হল সেই বেহেশত।

পুরানো সেই সুখ স্মৃতি মনে পরে গেলো আপনার সুন্দর গোছানো ভ্রমন কাহিনী পড়ে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩

শোভন শামস বলেছেন: একদম সঠিক বলেছেন

ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য

২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: এত সুন্দর একটা পোষ্ট, শ্রেফ ছবির কারণে মার খেল। ছবি দেননি কেন পোষ্টে?

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

ছবি আপলোডে একটু সমস্যা হয়েছিল

আগের দুটো ছবি ব্লগে কিছু ছবি দিয়েছি

সাথে থাকবেন

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সেটাই, ছবি ছাড়া এই পোষ্টটি সম্পূর্ন :(

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

ছবি আপলোডে একটু সমস্যা হয়েছিল

আগের দুটো ছবি ব্লগে কিছু ছবি দিয়েছি

সাথে থাকবেন

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

দ্য েস্লভ বলেছেন: বাহ খুব দারুন করে লিখলেন। ওদিকে একবার যাবার পরিকল্পনা আছে। আমি বেশ কয়েকবার গিয়েছি কিন্তু অতদূর যায়নি। মনে হচ্ছে ভেতরের দিকে অনেক বেশী সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে। ভাল লাগল

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

সাথে থাকবেন

অবশ্যই বেড়াতে যাবেন

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১০

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট! ছবি মিস করলাম!

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

ছবি আপলোডে একটু সমস্যা হয়েছিল

আগের দুটো ছবি ব্লগে কিছু ছবি দিয়েছি

সাথে থাকবেন

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: বর্ণনা ভাল লাগল।
গত শীতে বগা, তাজিংডং, থানচি হয়ে নাফাকুম গিয়েছিলাম। তার আগের শীতে বগা হয়ে জাদিপাই ঝরনায় গিয়েছিলাম।

Click This Link

Click This Link

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

শোভন শামস বলেছেন: আপনার লিঙ্কের জন্য ধন্যবাদ++++++

ব্লগে স্বাগতম

সাথে থাকবেন

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট ! বর্ণনা ভালো লেগেছে , আর ছবির কথা সবাই বলে দিয়েছে !

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০১

শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ++++++

ব্লগে স্বাগতম

সাথে থাকবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.