নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নানা দেশ কত কথা

শোভন শামস

আমার দেখা নানা দেশের কথা সবার জন্য - পাঠকের ভাল লাগাতেই আনন্দ

শোভন শামস › বিস্তারিত পোস্টঃ

বই পড়ুন, অন্যকে উৎসাহ দিন- ডিজিটাল যুগে অনেক পাঠক বানাতে হবে

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪০



আমাদের দেশে বই পড়ে এমন পাঠকদের সংখ্যা আমার জানা নেই। তবে এই বিশাল মানব সম্পদের দেশে আমাদেরকে অনেক পাঠক বানাতে হবে। এদের অনেকে দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবেই একসময়। বর্তমান যুগ ডিজিটাল গেজেটের যুগ, হাত বাড়ালেই সবাই অনেক তথ্য জানতে পারে, অনেকে এই সুবিধা সথিক ভাবে ব্যবহার না করে সময় নষ্ট করে ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই যুগে ও বইএর পাঠক আছে এবং এদের সংখ্যা বাড়ানো সম্ভব।
ছোট বেলায় জেনেছিলাম বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয়না। আজ পর্যন্ত তা সত্য বলেই জানি। আমাদের বাচ্চাদেরকে ছোট বেলা থেকে স্কুলের পড়ার পাশাপাশি অন্য বই পড়ার অভ্যাস ও উৎসাহ দিতে হবে । একই সাথে বই পড়ে আনন্দ নেয়ার জন্য কিছু বই তাকে দিতে হবে। এতে করে তার আকর্ষণ বেড়ে যাবে বই পড়ার জন্য।
বিদেশে ছেলে মেয়েরা কাজ করে কিছু টাকা জমিয়ে পৃথিবী দেখতে বেরিয়ে পড়ে। তারা ও নেট দুনিয়ার মানুষ, তার পর ও নিজের চোখে পৃথিবী দেখতে চায়। দেখার পাশাপাশি আয় করার জন্য ব্লগ ভ্লগ তৈরি করে , তাদের ভ্রমনের উপর বই বের করে। সারা পৃথিবীর মানুষ তাদের লিখা পড়ে অভিজ্ঞতা লাভ করে, নতুন কিছু জানতে পারে। আমাদের দেশে এই কাজে তেমন একটা উদ্যোগ বা উৎসাহ দেখা যায় না। ের হয়ত অনেক কারন থাকতে পারে, অরথের উৎস, উপযুক্ত প্রতুতির অভাব, দেশ ভ্রমনে ভিসা সংক্রান্ত নানা জটিলতা। তবে শুরু হয়ে গেলে আসতে আসতে এসব সমস্যা দূর হয়ে যাবে।



বাংলাদেশের গর্বিত সন্তানরা হিমালয় জয় করেছে, তাদের আগে কেউ এভাবে ভাবে নি। ঠিক সেভাবে ব্যাকপ্যাক কাঁধে নিয়ে এখন দেশে আমাদের ছেলেরা ঘুরতে বেড়িয়েছে, একদিন তারাই পৃথিবী দেখতে বেরিয়ে পড়বে।
দেশের গন্দি ছাড়িয়ে যখন তরুণরা বেরিয়ে পড়বে ভ্রমন, জীবিকা কিংবা উভয়ের জন্য, তখন যদি তাদের পড়ার আর লিখার অভ্যাস থাকে তাহলে আমাদের সাহিত্য তথা ভ্রমন সাহিত্য আরও সমৃদ্ধ হবে, সাথে বিভিন্ন সংস্কৃতির সাতে তৈরি হবে মেল বন্ধন এবং সাহিত্যের অন্য শাখাগুলো ও উন্নত হবে।
তরুণদের আত্ম বিশ্বাস বেড়ে যাবে আর তারা দেশের উন্নয়নে সাহসী ভুমিকা নিতে পারবে। বই পড়ার ভাল দিকের কোন শেষ নেই। সেজন্য পরিবার থেকে, স্কুল থেকে, পাঠ্যবইতে উৎসাহ দিতে হবে বই পড়ার। আমাদের আগামী প্রজন্ম আমাদের চেয়ে উন্নত পৃথিবীতে মাথা উঁচু করে চলবে তখন। আজ থেকে আমরা সেই উদ্যোগ নেই, সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য।








মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কোন ধরণের বই পড়েন?

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৯

শোভন শামস বলেছেন: ভ্রমন বিষয়ক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, রবার্ট ডি কাপলানের ভ্রমন প্লাস ভু রাজনীতি, বর্তমানে মিয়ানমার নিয়ে পড়ছি।
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৮

নগরবালক বলেছেন: আমি সর্বভূক টাইপের পাঠক, বাংলা মুটামুটি সবই পড়ি, যা চোখের সামনে পড়ে। ইদানিং ডিজিটাল এডিশন পড়া হয় । হার্ড কভার পরা হয় না বললেই চলে। ডিজিটাল এডিশনে কন্টেন্ট এতই বেশী যে মাঝে মাঝে কোনটা রেখে কোনটা পড়বো এসব করতে করতেই আসল বই পড়া হয় না ।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৯

শোভন শামস বলেছেন: কিন্ডেলে পড়ে মজা পাই না, তবে মাঝে মাঝে পড়ি।
দুই তিন ধরনের বই নিয়ে বসি, যখন যা ভাল লাগে, সময় পেলে।

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি শুধু ব্লগের পোষ্ট পড়ি, চলবে তো? আপনার লেখাও পড়ছি, এরপর বাইরের কিছু যোগ করতে হবে?

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮

শোভন শামস বলেছেন: নিজের আনন্দের জন্য যা ভাল লাগে তাই করবেন,
হয়ত নতুন কিছু থেকে আরও আনন্দ পেতেও পারেন।
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০০

ফুয়াদের বাপ বলেছেন: পরিবার হচ্ছে শিশুদের প্রথম পাঠশালা। পরিবার থেকে পাঠ্যবইয়ে জ্ঞান অর্জনে যে পরিমান চাপ দেয় তার সিঁকি আনাও গুরুত্ব দেয়না বর্হিজ্ঞানার্জনে।বয়স অনুপাতে গল্পের বই বাছাই করে দিতে হবে যা পড়ে আনন্দ পায়।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৪

শোভন শামস বলেছেন: এত চাপ না দিয়ে আনন্দের মাঝে শিশু কে বড় হতে দিন।
চাপ দিয়ে যা হচ্ছে তার ফলাফলে হতাশাই বাড়ছে।
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১০

নগরবালক বলেছেন: কিন্ডলে পড়ে মজা নাই কথা সত্য কিন্তু এর মজা পোর্টেবিলিটিতে। বই টা সবসময় আমার সাথেই থাকে । মোবাইলে, ট্যাবে, কম্পিউটারে, কিন্ডলে। তাছাড়া হার্ড কপি টাকা দিয়ে কিনতে হয়, আসতে অনেক সময় লাগে, অনেক সময় বই এর চেয়ে ডেলিভারী চার্জ বেশী হয়, বাংলা তো পাওয়া যায়ই না, ইংরেজী পাওয়াও বেশ দুস্কর। তবে কাগজের মজা কাগজেই । কিন্ডলে পরলে সেই ফিল টা আসে না ।

মায়ানমার নিয়ে কি বই পড়ছেন?? নাম বলেন , মায়ানমার নিয়ে আমার জানার আগ্রহ অনেক।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৯

শোভন শামস বলেছেন: ঠিক বলেছেন, গেজেট গুলো বয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।
রকমারি ভালই সার্ভিস দেয়।
মিয়ানমার নিয়ে মাঝে মাঝে লিখি।
থান্ট মিন্ট উ, উ থান্ট এর নাতীর লিখা বইগুলো চমৎকার।
রিভার্স অব লস্ট ফুটস্টেপ্স, চমৎকার বই।
মিয়ানমার, দেশ মানুষ সংঘাত – এখানে কিছু তথ্য পাবেন। কথা প্রকাশ থেকে বের হয়েছে।
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি বই পড়ি, যদিও আগের মতো পড়া হয়না, তবুও পড়ি।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪০

শোভন শামস বলেছেন: বই পড়া ছাড়বেন না, বাকিদেরকে ও উৎসাহিত করুন
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বই পড়তে পয়সা লাগে না।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪০

শোভন শামস বলেছেন: বই পড়া ছাড়বেন না, বাকিদেরকে ও উৎসাহিত করুন
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।

৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমার মনে বই কিনে পড়ার প্রবণতা আগের হতে আরো কমেছে দিন দিন

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪০

শোভন শামস বলেছেন: বই পড়া ছাড়বেন না, বাকিদেরকে ও উৎসাহিত করুন
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।

৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি বই পড়ি। পড়তে আমার ভালো লাগে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪১

শোভন শামস বলেছেন: বই পড়া ছাড়বেন না, বাকিদেরকে ও উৎসাহিত করুন
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.