নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কার কে আমার

আমি একা তুমি একা অথচ দুজন পাশাপাশি মাঝখানে যা তা হলো দাবার দান...... চেক দিও না মন্ত্রি যাবে ভালোবেসো না খেলায় হারবে......

শিশেন সাগর

আমি সাগর ! খুবই প্যাচ লাগানো ! এতটাই প্যাচ লাগানো যে অনেকেই খোলার চেষ্টা করে শেষে অকথ্য ভাষায় গালীগালাজ করে চলে গেছে ! ভালবাসি কবিতা, ফুলকুমারী, গল্পের বইয়ের পাতা, আকাশের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকা ! প্রিয় ফুল শিউলী !! রঙ আসমানী কিংবা খাসা লাল ! খাবার চটপটি ও ফুসকা (জীবনের যা হারানোর এই দুইজনরে হারাইয়া টের পাইছি) ! পড়াশুনার বিষয় দুনিয়ার তাবদ বিষয়ে ইন্টারেষ্ট রাখি, যা সামনে দিবেন আমি পড়তে পারবো। না পারলেও হা কইরা তাকায়া থাকতে পারবো। একটা সময় কম্পিউটার নিয়া একাডেমিক ভাবে কিছুদুর পড়ালেখা করেছি। এখন আর সারটিফিকেট ভাল্লাগে না(কলাপাতা কলাপাতা মনে হয়।পুরান গুলান যে কই আছে নিজেও জানি না) রাশি বৃশ্চিক !রাশি নিয়া বড়ই পেরেশান। হাতে সবসময় দুইচাইরখান কবচ দরকার, কিন্তু শরীরে কবচ ঠিকে না, আমার মাথার সাথে আরকেটা মানুষের মাথা লাগাইতে পারলেই বুঝি সিগ্নালিং সিষ্টেম দুইজনের ঠিক আছে কিনা। বেশীরভাগ মানুষের সাথেই মাথা লাগায়া দুই মিনিট ও টিকতে পারি না। আকাশে, পাতালে, পানির তলায় বিচরণ ! ভাবছেন কীভাবে ! অর্ধেক ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখে, বাকী টুকু কল্পনা শক্তি দিয়া ! একটা সবুজ রঙের পাহাড়ের মালিক, পাহারের উপরে একটা মাঠ, মাঠের মাঝখানে একটা কাচের ঘর, কাচের ঘর টাতে বসে ভর জ্যোৎস্না দেখি জমিয়ে রাখা পানিতে। ফিটকিরি দেয়া পানি যেকোন সময় এক চুমুক দেয়া যায়। চুমুকে চান্দের গায়েও চুম্বন লাগে, অতি আরামের ঘটনা। আমি বেচে থাকি বন্ধুদের দেয়া সময়ে।ফু দিয়া ইয়ার সবাই দুইচাইর মিনিট করে দেয় আমার সময় লম্বা হয়। সবচেয়ে বেশী ঘিন্না লাগে অহংকারী দেখলে। অহংকারী দের নাকে মুখে থুক থুক থুক। অকারনে মিছা কথা কইলে আরো রাগ লাগে মাথা গরম হইয়া যায় ফু ফু ফু দিয়া ঠান্ডা করতে হয়। একদিন আমিও একটা তারার মালিক হবো, আপাতত মালিকানা নিয়া ঝামেলা যাইতেছে দোয়া কাম্য।

শিশেন সাগর › বিস্তারিত পোস্টঃ

টুকরো কথা। :D:D

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

১.

অন্তস্ত্য করিলাম সকল বিদ্যা তোমার ।

গুননে, ভাগে, যোগে ও বিয়োগে।

নিদ্রাহীন বেদিশা বেলায়, বেখেয়ালে বলিয়াছি,

লসাগু গসাগু তে কমন একটাই, তোমারে বাসিয়াছি ভালো।

বিছরাইয়া দেখো তোমার স্মৃতির জগত, এমন আউলা কাউরে দেখিয়াছো কি?

আমার অপ্রকাশ্য সকল চুম্বন।

ধরিতেই তুমি দেখাও উত্তরের হাজিরা!

আমি ডানপক্ষ বামপক্ষ নাগো সই, আমারে এলজাবরায় ফালাইয়ো না!

সইত্য করি কও তুমি ক্যালকুলাসের ধারা!

এমন যোয়ান মরদ, তারে দিয়া উপপাদ্য নিওগো লেখাইয়া!;);)

******************************************

২.

তোমার বসন মাঙ্গি, এই শীতের জাড়ে!

ফিরাইয়া দিও না লো সই, লেপ তোশকের তাড়ে!



ওমন লাল ঠোঠ গো তোমার, পানের পিকে ভিজাও!

আমারে ডাকো না খালী, জিগাও না, কি চাও? কি চাও?



পান খায়া ঠোঠ লাল করেছো, জিভে দিছো তালা!

আমার এমন সোহাগ সইগো, পাওনা তুমি ভালা!:P:P

*****************************************

৩.

আমার একটা টিভি বাক্স দরকার, যেখানে অন্ধকার দেখা যাবে।

চ্যানেল ঘুরোলেই মুখপুড়ি তর হাসির শব্দ নেই! /:)





টেবিল ক্লথে মেলে ধরা আকাশ, আমি সেখানে দুটো পাখি জুড়ে দেবো।

ধরো আমি পাখী দুটো জুড়েই দিয়েছি, এবার তুমি শিস জুড়ে দিলেই, পাখী দুটো উড়ে যাবে।:|

******************************************

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:




বেশ লাগলো।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২০

শিশেন সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: অন্যরকম। ভালো লাগলো।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২০

শিশেন সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: প্রথম কবিতাটা বেশি ভালো লেগেছে। আপনাকে নিয়মিত লিখতে দেখে খুশি হয়েছি ভাইয়া :)

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২০

শিশেন সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ। দারুন ব্যস্থ থাকি রে ভাইয়া। তবে ফেবুতেই বেশির ভাগ থাকা হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.