নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খাপ খোলা কলমে শাণিত হোক মঞ্চ...

কূপমন্ডূক

জানা ভালো, না জানা খারাপ, ভুল জানা অপরাধ

কূপমন্ডূক › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ ভুল

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৫

১.
টিএসসি'র কোণাকুণি সবুজের চায়ের দোকানে বসে আছে রাহুল। তার ডান হাতে অর্ধউত্তপ্ত চায়ের কাপ, বাম হাতে সিগারেটের জ্বলন্ত শাদা দেহ। সে বসে আছে তিথির অপেক্ষায়। তিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষে পড়াশোনা করছে। রাহুলের পড়াশোনার পাট অবশ্য চুকে গেছে বেশকিছু দিন আগেই। এখন বেসরকারি এক প্রতিষ্ঠানে স্বল্পবেতনের চাকরি করছে সে। প্রচণ্ড পরিশ্রম করতে হয় সারাদিন তাকে। আজকেও অফিস ছিলো। তিথি সকালে ফোন করে বললো "জরুরি দরকার।" তাই আজ আর অফিসে যাওয়া হয়নি। সকালে নাকেমুখে কিছু গুঁজেই রাহুল চলে এসেছে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায়। সায়েন্সল্যাব, নিউমার্কেট, নীলক্ষেত, টিএসসি... রাহুলের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের স্মৃতিগুলো এখানের ধুলাবালিতে মিশে আছে বহুকালের জন্যে। এ এলাকায় এবার বহুদিন পরে এসেছে সে, তাই কিছুটা স্মৃতিকাতরতায় আক্রান্ত হতে হলো। সবুজ, রাহুলকে দেখেই দুই পাটির সবগুলো দাঁত বের করে বলে, "ভাইজান, এইবার ম্যালা দিন পরে আইলেন।" সবুজের পাঁচ টাকার চায়ে চুমুক দিতে দিতে রাহুল দেখলো, রাজু ভাস্কর্য পার হয়ে তিথি আসছে এদিকেই। সবুজ-সাদা সালোয়ার কামিজের সাথে উঁচুখোঁপায় কালো চুল... দূর থেকে তিথিকে পরাবাস্তব মনে হয় প্রচণ্ড বাস্তববাদী রাহুলের।

কাছে এসে কাঠের বেঞ্চে রাহুলের কাছ ঘেঁষে বসে তিথি। হালকা একটা সুগন্ধির গন্ধ এসে রাহুলের হাতের মুমূর্ষু সিগারেটের তীব্র গন্ধের সাথে সন্ধি করতে চায়, সন্ধি হয়না। সিগারেট হালকা সুগন্ধিকে পলকা বাতাসে উড়িয়ে প্রাধান্য বিস্তার করে। রাহুল, সিগারেটটা পায়ের নীচে ফেলে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়। হালকা সুগন্ধির গন্ধ আবার ফিরে আসে।

-এরকম আর্জেন্ট কল? কী ব্যাপার, বলো।
- এমনি এমনি ডাকিনি। জরুরি দরকার আছে
- সে তো বুঝতেই পেরেছি। দরকার ছাড়া আমার ডাক কবেই বা আর পড়েছে, বলো?
- তাই? তাহলে এক্ষুণি বিদেয় হও তুমি।
- আরে চটছো কেন? সবুজ, এক কাপ ঠাণ্ডা চা দে তো ওকে। ওর রাগটা একটু কমুক। ভুলেও গরম চা দিস না। তাহলে, হিতে বিপরীত হতে পারে।

সবুজ, হাসতে হাসতে এই দুই প্রিয়মুখের কপট ঝগড়া দেখতে থাকে, অনেকদিন পরে একসাথে দেখলো দুইজনকে। তিথির চা বানিয়ে সবুজ এগিয়ে দেয়। ঠাণ্ডা চা না, রীতিমত আগুনগরম চা। তিথির পছন্দের লেবু চা।

চা-পর্ব শেষে রাহুল-তিথি বেরিয়ে যায়। সবুজ এই জুটিকে দূরে রিক্সায় উঠে নীলক্ষেতের দিকে চলে যেতে দেখে। সবুজের বড় ভালো লাগে। তবে, বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকা হয়না। কাস্টমারের ভীড় বাড়ছে দোকানে। হাত চালিয়ে চা বানানোয় মনোযোগ দেয় সে।

২.
যে সম্পর্কের শুরু বইমেলার এক স্টলে বড় নোট নিয়ে সমস্যার মধ্যে দিয়ে, সে সম্পর্ক ষড়ঋতুর মধ্যে দিয়ে যেতে যেতে এতবছর পরে আজ ভীষণ পরিণত। সেবার বইমেলার এক স্টলে হুমায়ূন আজাদের একটা বই ভীষণ পছন্দ হয়ে যায় তিথির। কিন্তু, বইয়ের দাম মেটাতে গিয়েই শুরু হয় বিপত্তি। তিথির কাছে খুচরো টাকা নেই, বড় নোট। স্টলের সেলসম্যানের কাছেও ভাংতি নেই। বিব্রতকর অবস্থা। এরকম এক দৃশ্যে রাহুলের আবির্ভাব। সেদিন তার পকেটে ছিলো খুচরো টাকাপয়সার একচেটিয়া আধিপত্য। সেখান থেকে কিছু খুচরো টাকা হটিয়ে তিথিকে বইটা কেনার সঙ্কীর্ণ পথটা প্রশস্ত করে দেয় রাহুল। তারপরে যা হয়, আস্তে আস্তে কীভাবে যেন দুই সমীকরণ এক সমান্তরালে চলা শুরু করে, কোথায় যেন সমান্তরালে চলা বিন্দুদুটি মিলে যায়। দুই বিন্দুর বিন্দু বিন্দু গল্পগুলো সিন্ধুতরঙ্গে রূপ নিতে সময় লাগেনা বেশি।

৩.
রাহুল ধানমন্ডিতে থাকে মা কে নিয়ে। মা অশীতিপর বৃদ্ধা। রাহুলের বাবা মারা গেছে বহু আগে। এ প্রশস্ত জনারণ্যের ঢাকায় রাহুলের মা'র রাহুল ছাড়া আর রাহুলেরও তিথি আসার আগপর্যন্ত মা ছাড়া কেউ ছিলোনা। ছোট্ট দুইকামরার ঘরে মা কে নিয়ে রাহুলের দিব্যি চলে যাচ্ছিলো। বইমেলায় তিথির সাথে দেখা হওয়া যেন সিনেমার স্ক্রিপ্টে বিশাল এক পরিবর্তন এনে দিলো।

মাঝেমধ্যে এমন হয়, সকালে দেখা যায়, আকাশে ঝকঝকে সূর্য। কিন্তু দুপুর গড়াতে না গড়াতেই সে ঝকঝকে সূর্য এন্টিক আসবাবের মত জৌলুশহীন হয়ে পড়ে। আকাশকোণে কে যেন কালো আবীর ছড়িয়ে দেয়। বিকেলে শুরু হয় গা শিরশিরে ঝোড়ো বাতাস। রাস্তার শুকনো পাতা থেকে পরীক্ষার পরিত্যক্ত খাতা...সব ঘুরপাক খায় রাজপথে। তিথি-রাহুলের সম্পর্ক অনেকটা যেন এরকমই। ঝকঝকে সম্পর্কে কেন যেন একটাসময়ে একরাশ কালো রঙ উড়ে এসে সব কালো করে দিয়ে চলে যায়।

দুজনের সম্পর্কে প্রাচীর হয়ে দাঁড়ায় রাহুলের মা। তিথি চায়না তাদের দুজনের সাথে রাহুলের মাও থাকুক। তিথির ইচ্ছে, শহরের কোনো এক কোণে রাহুলকে নিয়ে সে লাল-নীল সংসার সাজাবে। রাহুল তা মেনে নিতে পারেনি। তিথি শর্ত আরোপ করেঃ তিথি অথবা মা... এরমধ্যে যেকোনো একজনকে রাহুলকে বেছে নিতে হবে। একরাশ বিষণ্ণ হাসি দিয়ে রাহুল মা কে বেছে নেয়। চলে আসে তিথির কাছ থেকে।

সেদিন রাতে বৃদ্ধা মাকে জড়িয়ে ধরে ভীষণ কাঁদে রাহুল। বৃদ্ধা মা জানতে পারেনা, কান্নার পেছনের গল্প। ছেলের ঘন কালো চুলগুলোতে ধীরে ধীরে দূর্বল, শীর্ণ হাত বোলাতে থাকেন তিনি। যেন চুলে হাত বুলিয়ে দিলেই সব কান্না মেঘ হয়ে উড়ে যাবে ফ্যাকাশে আকাশে।

৪.
তিথির দিন কাটে মোবাইলের স্ক্রিণের দিকে তাকিয়ে থেকে। যদি রাহুলের একটা কল আসে, একটা মেসেজ আসে... সে আশায়। রাহুলের মেসেজ আসেনা, মাঝেমধ্যে সীম কোম্পানির ফ্রি অফারের মেসেজগুলো এসে ভীড় করে ইনবক্সে। রাহুল অবশ্য এতটা অবসর পায়না, তাকে সারাদিন কাজেই ব্যস্ত থাকতে হয়। তবুও মাঝেমধ্যে কাজের ফাঁকে ফেসবুকে দেখে তিথির কোনো মেসেজ এলো কী না, আসেনা। সারাদিন অফিসের পরে গভীর রাতে বুক ভারী হয়ে আসা দীর্ঘশ্বাস রাতের আকাশে মিলিয়ে দিতে হয়, মিলিয়ে যায়।
দিন এভাবেই কাটে।

৫.
রাহুলের মা এক ভোরে চোখ বোজেন চিরতরে। যেন রাহুল-তিথির মধ্যের প্রাচীরটা তিনিই স্বউদ্যোগে খসিয়ে দিতে অগ্রগামী হন। মায়ের দেহ সৎকার হয় বিকেলে। দাউদাউ করে জ্বলা আগুনের সামনে রাহুল অনুভূতিশূন্য হয়ে ভাবে, এবার তিথিকে ফিরিয়ে আনলে হয়। পরক্ষণেই আবার নিজেকে ধিক্কার দেয়, "যে মেয়ে আমার মাকে মেনে নিতে পারেনি, তার আমাকে পাবারই বা কী অধিকার আছে?"
মায়ের চিতার সামনে দাঁড়িয়ে রাহুল প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়, সে কোনোদিন তিথির কাছে ফিরে যাবেনা। তিথি যদি ভুল বুঝে ফিরে আসে, তবেই সে মেনে নেবে তাকে।

মায়ের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান হবে মন্দিরে। দিন ঘনিয়ে আসে। মন্দিরে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান হয়, সবকিছু শেষ করে পড়ন্ত বিকেলে যখন রাহুল বেরিয়ে যাচ্ছে, এক দৃশ্য দেখে সে জমে যায় ক্ষণিকের জন্যে। দেখতে পায়, হাতে শ্বেতশুভ্র শাঁখা, সিঁথিতে গভীর করে দেয়া সিঁদুর, লালপাড়ের বাসন্তীরঙা শাড়িতে এক অপরিচিত যুবককে নিয়ে মন্দিরে ঢুকছে তিথি। রাহুলের পরনে তখন শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের সাদা পোশাক, গালে কয়েকদিনের না কামানো খোঁচা খোঁচা দাড়ি। এক থামের আড়ালে আত্মগোপন করে রাহুল। তিথি আর অপরিচিত যুবকটি মন্দিরের ঘণ্টা বাজিয়ে ভেতরে ঢোকে। আস্তে আস্তে এগোয় মন্দিরের বিগ্রহের দিকে।

রাহুল দ্রুতপায়ে বেরিয়ে আসে মন্দির থেকে। তিথির বাজানো ঘন্টার শব্দটা আর্তনাদের মত মনে হয়। মন্দিরের ঘন্টাটা ঢং ঢং করে বেজে যায়। মন্দিরের কম্পিত ঘণ্টাটাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে চলে রাহুল।

৬.
রাহুল সুইডেনে পড়তে যাওয়ার জন্যে স্কলারশিপ পেয়েছিলো মা মারা যাওয়ার কিছুদিন আগে। পাসপোর্ট, ভিসা সবই করে ফেলা হয়েছিলো। রাহুলের মনে ক্ষীণ আশা ছিলো, এরমধ্যে তিথি হয়তো নিজের ভুল বুঝতে পেরে ফিরে আসবে। ফিরে এলে স্কলারশিপের চিঠিটা একটানে ছিঁড়ে ফেলে ক্ষতবিক্ষত করতো রাহুল। কিন্তু, তিথি ফেরেনি। চিঠিও অক্ষত হয়ে থেকে যায় টেবিলের এককোণে।

মন্দিরে বিবাহিত তিথিকে দেখে রাহুলের পিছুটানের শেষ অদৃশ্য সুতোটাও যেন ছিঁড়ে যায়। এর দুয়েকদিন পরেই দেশের সব পাট চুকিয়ে রাহুল উঠে বসে সুইডেনগামী বিমানে। দেশের সাথে সম্পর্কের সব চিত্র অদৃশ্য ইরেজারে চিরতরে মুছে দেয় রাহুল। কিছু বিষণ্ণ অতীত সম্বল করে পাড়ি জমায় সুইডেনে।

৭.
রাহুলের সাথে যোগাযোগ বন্ধ হওয়ার পরে দিন অনেক পেরিয়েছে, তবু তিথি এখনো বিষণ্ণদশা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। লেখাপড়ার পাট চুকিয়েছে বেশ কিছুদিন আগে। হতাশা কাটিয়ে উঠতে অবসর সময়ে টুকটাক মডেলিং শুরু করেছে তিথি। একটা বিখ্যাত ম্যাগাজিনের "শারদীয় সংখ্যা"র ফটোশ্যুটের জন্যে আগাগোড়া বাঙালী বিবাহিত মেয়ে হয়ে সাজতে হবে তিথিকে। ফটোগ্রাফার চাইছিলেন, কোনো একটা মন্দিরের ব্যাকগ্রাউন্ডে মডেলের এই সাজপোশাকে কিছু ছবি তুলবেন, শারদীয় সংখ্যার জন্যে তা প্রাসঙ্গিকও হবে। তিথি, "নববিবাহিত কনে"র সাজপোশাকে ফটোগ্রাফারের সাথে চলে আসে মন্দিরে। সেদিন সে মন্দিরেই চলছিলো রাহুলের মায়ের শেষকৃত্য। তিথি জানতেও পারেনা, তার জীবনের এই সামান্য ঘটনা কিভাবে সবকিছুর মোড় ঘুরিয়ে দিয়ে যায় চিরতরে।

সেদিন মন্দিরে ছবি তোলার ফাঁকে তিথির অদ্ভুত অনুভূতি হলো। মনে হলো, রাহুল তার আশেপাশেই কোথাও আছে। সেদিনই সে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে রাহুলের কাছে ফিরে যাবে। রাহুলের মাকে সঙ্গে নিয়েই নাহয় তিথি তার লাল-নীল সংসার সাজাবে। সেদিন ক্যামেরার ফ্ল্যাশের ঝলকানির ফাঁকে, মন্দিরের চত্বরে দাঁড়িয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে তিথি।

৮.
রাহুলের অফিস থেকে রাহুলের বাসার ঠিকানা জোগাড় করতে বিশেষ বেগ পেতে হয়না তিথির। রাহুল আগের বাসা পরিবর্তন করেছে দেড়বছর আগে। পুরোনো বাসায় গিয়ে নতুন বাসার ঠিকানা সে পায়নি, তাই রাহুলের অফিসে ফোন দেয় তিথি। সে আগেই রাহুলকে ফোন দিতে চেয়েছিলো, কিন্তু প্রত্যাখ্যাত হবার ভয়ে দেয়নি। সরাসরি মানুষকে প্রত্যাখান করা খুব কঠিন, মুঠোফোনে সেটা খুবই সহজ। তাই, তিথির এ পরিকল্পনা।

রাহুলদের নতুন বাসা এয়ারপোর্ট রোডের কাছাকাছি। ঠিকানা মিলিয়ে যখন বাসার গেটের সামনে এসে দাঁড়ায়, তিথি গেটের সামনে বিশাল তালা ঝুলতে দেখে। তিথি যখন স্থাণুর মত দাঁড়িয়ে আছে বাসার সামনে, তিথির ওপর দিয়ে তখন উড়ে যাচ্ছে সুইডেনগামী বিমান, যে বিমানে প্রবাসে পাড়ি জমিয়েছে রাহুল।

সন্ধ্যের আকাশে ক্ষুদ্র জ্বলন্ত পাখির মত উড়ে দৃষ্টিসীমার বাইরে একসময় অদৃশ্য হয়ে যায় বিমানের দেহ। তিথি তখনও রাস্তায় দাঁড়িয়ে। কতক্ষণ সে দাঁড়িয়ে ছিলো জানা নেই কারো।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

তারছেরা বাপ্পি বলেছেন: ভালো লাগলো। তবে ইতিটা সুখের হলে ভালোলাগাটা হয়ত আরো বিস্তৃত হত :-)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৫

কূপমন্ডূক বলেছেন: কিছু গল্পের পরিণতি গল্পকারের হাতেও থাকেনা। গল্প চলে তার নিজস্ব গতিতে :)

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৮

গ্যাব্রিয়ল বলেছেন: সিনেমাটিক........ কিন্তু কষ্টটা লেগেছে দুজনের জন্যই।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৮

কূপমন্ডূক বলেছেন: :(

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এমন কত ভুল বোঝাবুঝিতে কত তিথি রাহুল যে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন ক্ষত বিক্ষত হয়েছে কে তার খবর রাখে!!!!

গল্পে ভাললাগা ++++

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৭

কূপমন্ডূক বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

আহা রুবন বলেছেন: বেশ গোছানো গল্প। পড়ে ভাল লাগল।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৬

কূপমন্ডূক বলেছেন: ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.