![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১ম পর্বে জেনে নিন গ্রাফিক্স সম্পর্কে মজার কিছু !!
ছবিটির ক্যাপশন দেখে হয়ত ভাববেন মজা করছে লোক টা।
আপনারা যানেন যে আমরা যে ছবি গুলো দেখি এই সব ছবি এর ভিতর কি থাকে জানেন......? হ্যা আমি জানতাম আপনি জানবেন হ্যা পিক্সেল(Pixel) এই অনেক গুলা পিক্সেল এর সমন্বয়ে একটা ছবি তৈরি হয়। তাহলে আমরা এখানে বলতে পারি কিছু বা অনেক XD
(কিছু আবার অনেক) পিক্সেল এর সমন্বয়ে গ্রাফিক্স তৈরি হয় আর এমন কিছু গ্রাফিক্স দিয়ে তৈরি হয় একটা পূর্ণ ছবি। এটা শুধু মাত্র ছবির ক্ষেত্রে না ভিডিও এর ক্ষেত্রেও হয়। আপনি যে কোন একটি ছবি Zoom করতে থাকুন যতক্ষণ না সেটা তার সীমায় গিয়ে পৌছায়। দেখবেন এক সময় ছবিটার ভিতর পাজেল গেমস্ এর মত চতুর্ভূজ আকৃতির ভিতর ভাগ ভাগ করে আটকে আছে। এখন একটু ভাবুন সাধারণ একটা কম রেজুলেশনের ছবিতে কতগুলো অংশ থাকতে পারে।
তাহলে এখন প্রশ্ন এর নাম গ্রাফিক্স হল কেন অন্য নাম ও তো হতে পারতো, হা পারতো কিন্তু হয়ছে আর কি করার একটা না একটা ত হবেই......
গ্রাফিক এটা একটা জার্মান শব্দ আর এটার বহুবচন গ্রাফিক্স আর এই গ্রাফিক্স বা গ্রাফিক এর অর্থ হল ড্রয়িং বা রেখা। আর এই সব ছবি গুলা ড্রয়িং এর উপর ভিত্তি করে বলা হয় এই ধরনের ছবি তে রঙ থাকে না যেমন উদাহরণ সরূপ বলতে গেলে বিভিন্ন ঘরের নকশা তৈরি হয় যেভাবে।তাহলে এটা এমন একটা রেখা নকশা করা হয় যা পরবর্তীতে ছাপানো হতে পারে।
আমরা এখন বুঝলাম গ্রাফিক অর্থ হচ্ছে রেখা আর ডিজাইন মানে তো নকশা তাহলে এর মানে দাড়ায় রেখা নকশা।
আমাদের বাংলাদেশে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর শুরু অষ্টদশ শতাব্দীর শেষের দিকে মানে যখন বিলেত থেকে ইংরেজদের নিয়ে আসা প্রিন্টার দিয়ে।
ডিজাইন হচ্ছে কোন নিদিষ্ট জিনিসের পরিকিল্পিত নকশা। যেমন একটি ছবি শেষ করার জন্য ছবির যে ডিজাইন বা নকশা ড্রয়িং করা হয় বা আমরা সংক্ষেপে বলতে পারি কোন সৃজনশীল কাজের জন্য প্রাথমিক যে পর্যায় তাকেই বলা হয় ডিজাইন।
আরো জানুন : আমার ফেইসবুকে “আমাদের পাঠশালা”
©somewhere in net ltd.