নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হালকা নীল

Don't be like the hand that crushes the flower, but be like the crushed flower which leaves the fragrance in that hand ...

আসমান

নিজেকে প্রকাশ করার ক্ষমতা আমার খুবই অল্প,বলার চেয়ে লিখেই হয়তো তবু কিছুটা প্রকাশ করতে পারি। আমার আমি কে আমার খুব একটা পছন্দ না।কারন, আমি যেমন হতে চাই.....আমি আসলে তেমনটা হইনি।আরও অনেক কারনেই এখন আমি থমকে দাঁড়িয়ে আছি। আর আছি......একটা সত্যকে জানার অপেক্ষায়।

আসমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পটা একটু ধৈর্য্য ধরে শুনুন। হয়তো আপনার ভাই,বোন বা সন্তানের জীবনে তাহলে এমন পরিনতি ঠেকানো যাবে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৪

এবার ঈদ এর সময় কয়েকটা কারনে এমনিতেই আমার মনটা অনেক খারাপ ছিল, তবু চেষ্টা করছিলাম স্বাভাবিক থেকে সবার সাথে মজা করে ঈদ উদযাপন করতে।সবসময়ই ঈদ এ আমার খুব কাছের বন্ধুদের সাথে অন্তত ফোন এ যোগাযোগ হয়। এবার আমি রাগ করে নিজথেকে আর লিপির সাথে যোগাযোগ করিনি। বিশেষ করে ঈদের ও তার পরের দিন ওর কথা মনেও পড়েছে কয়েকবার। ওর বাসার সামনে দিয়ে আরেক ফ্রেন্ডের বাসায় যাওয়ার সময় ভাবছিলাম যে একবার ওর বাসায়ও যাবো কিনা? কিন্তু ও এবার ফোন ও করলো না আমাকে, এই ভেবে বিরক্ত হয়ে তখন সেই চিন্তা বাদ দিয়েছি। তখন জানতাম না যে, ঐ মুহূর্তে ও কবরে ঘুমিয়ে ছিল। ঈদের পর দিন ভোর ৪টায় মারা গিয়েছে ও।



ওকে আমি চিনি প্রায় এক যুগ ধরে।আমার এখন আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো বন্ধু, কিন্তু জীবনের খুব কষ্টকর একটা সময়ে ওর সহমর্মিতা না পেলে আমার জীবনটা হয়তো অন্য রকম হত।

আমি সবসময়ই ঘরকুনো স্বভাবের মেয়ে। এমন কি গল্প বা আড্ডা দেয়ার নেশা তো দূরের কথা- কোন কিছু নিয়ে মনে আনন্দ বা কষ্ট লাগলে যে তা অন্যের সাথে শেয়ার করলে অনেক ভালো লাগে, এতটুকুও কখনও বুঝতাম না।আমরা ঢাকায় থাকি।লিপিরা আমাদের বাসার খুব কাছেই থাকতো। মাঝেমধ্যে বিকালে আমরা একসাথে ছাদে কথা বলতাম।আমার তখন সামনে এস এস সি পরীক্ষা।আমার কিছু কাছের আত্মীয়এর জীবনে তখন কিছু অ্যাক্সিডেন্ট ঘটেছিলো।আমার ছোট চাচাতো ভাই মারা গিয়েছিলো। আমরা যে বিল্ডিং এ থাকতাম, সেখানে মোটামুটি প্রতিটি পরিবারই সবাই সবার খোজখবর নিত। কিছু দিন পর, সেখানে দু পরিবারের দূজন ব্যক্তির মৃত্যু ঘটে। পর পর ঘটে যাওয়া এসব ঘটনা অনেক বড় মানুষগুলোকেও কিছুটা মুষড়ে ফেলেছিল।তাছাড়া, যখন কোন পরীক্ষার প্রেসার থাকে, তখন মানুষের মন মানসিকতা এমনিতেই দূর্বল হয়ে যায়, এ ব্যাপারটা আমি পরবর্তিতে আরো অনেকের মধ্যেও দেখেছি।যাইহোক, সবকিছু মিলিয়ে আমি খুবই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। মানসিকভাবে খুবই বিপর্যস্ত হয়ে গিয়েছিলাম। বাসার সবাই আমাকে নিয়ে টেনশানে পড়ে গেল। আম্মু বল্লো, এভাবে মন খারাপ করে সারাক্ষন বাসায় বসে থেকে এসব চিন্তা ভাবনা না করে যেন লিপিদের বাসায় যেয়ে ওর সাথে গল্প করি।একদিন আমাদের বাসায় এসে আমার এ অবস্থার কথা শুনে লিপি আন্তরিক ভাবে আমাকে ওদের বাসায় যেতে বললো। এরপর থেকে আমি প্রতিদিন ওর সাথে আমার মনের যত ভয়, যত দূর্ভাবনার কথা শেয়ার করতে লাগলাম। ও মনোযোগ দিয়ে শুনতো। একবার আমাকে বললো, পৃথিবীতে এসমস্ত ঘটনা খুবই স্বাভাবিক, আমাদের এগুলো স্বাভাবিকভাবেই নিতে হবে।আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ধীরে ধীরে সহজ স্বাভাবিক হলাম। আজ ওর মৃত্যুটাও আমি স্বাভাবিক ভাবে নিয়েছি। শুধু প্রার্থনা করি, হে আল্লাহ – লিপির কবরের আজাব মাফ করে ও কে বেহেস্ত দান কোরো।খুবই সহজ সাধারন এই মেয়েটিকে হারানোর কষ্টটা এভাবেই লাঘব করতে চেষ্টা করি।



১৮ই নভেম্বর,২০১০-ভোর ৪টা…… ওর মৃত্যুর জন্য নির্ধারিত সময়। কত মানুষ সড়ক দূর্ঘটনায় মারা যায়, কত মেয়েরা বখাটেদের হাতে অথবা প্রেমিকের হাতে খুন হয়। মানুষের কাজই নির্ধারন করে যে তার মৃত্যুটা কেমন হবে। ও মারা গেলো হঠাৎ প্রচন্ড অসুস্থ হয়ে। অসুখটা ওর অনেকদিন ধরেই, কিন্তু পড়াশোনার চাপে এটার দিকে নজর দেয়নি ও।যেমন করেই হোক, পড়াশনার প্রতিযোগিতায় যে ও কে টিকে থাকতেই হবে। এক মুহূর্ত কি অন্য কোন দিকে খেয়াল করার সময় আছে?



কিন্তু কেন ও এতটাই বেপরোয়া হয়ে পড়তে চাইতো যে নিজ়ের রোগের ট্রীটমেন্ট টাও ঠিকমত করলো না?



গল্পটা একটু ধৈর্য্য ধরে শুনুন। হয়তো আপনার ভাই,বোন বা সন্তানের জীবনে তাহলে এমন পরিনতি ঠেকানো যাবে। [/s]



ইন্টারমিডিয়েট এর পর মেডিকেল এ পড়বে, এ আশায় লিপি ভর্তি হল প্রাইমেট কোচিং সেন্টারে। খুব বেশি মেধাবি ও ছিল না, কিন্তু চেষ্টা করতো ১০০%। পরিবারের সবাই, আত্মীয়স্বজন- তাই ছোটবেলা থেকেই ও কে ভাল ছাত্রী হিসাবে জানে। কিন্তু ভর্তি যূদ্ধে জয়ী হতে হলে একই সাথে একজনকে হতে হয় মেধাবী, পরিশ্রমী, বুদ্ধিমান, ভাগ্যবান এবং অনেক ক্ষেত্রে বিত্তশালী ও অসৎ। কারন মেডিকেলের প্রশ্নপত্র অনেক সময় অনেকেই কিনে নিতে পারে, একথা কারো অজানা নয়।



ও ওর সাধ্যমত চেষ্টা করতে লাগলো, কিন্তু ভুল পথে।যে ভুলটা স্বনামধন্য কোচিং সেন্টারএর অনেক ছাত্রছাত্রী ই না বুঝে করে ফেলে।কারন, সবচেয়ে ভালো ভালো কোচিং সেন্টার গুলো তাদের মান বজায় রাখার প্রতিযোগিতার তোড়ে অযথাই অনেক কঠিন মডেল টেস্ট নিতে থাকে। তাদের ক্লাশ লেকচার শুনলে তাদের জ্ঞ্যান ভান্ডারের পরিচয় পেয়ে দূর্বল ছাত্রছাত্রীরা হতাশ হয়ে পড়ে। কারন এত কম সময়ে এতকিছু তখন তারা কিভাবে আয়ত্ত্ব করবে? যদিও মূল পরীক্ষাতে কিন্তু এত বেশি কঠিন বা প্যাচানো প্রশ্নের সংখ্যা সাধারনত খুব বেশি থাকে না। কিন্তু কোচিং সেন্টার কে অনুসরন করতে যেয়ে তুলনামূলক দূর্বল ছাত্রছাত্রীরা মূল বইকে আর আয়ত্ত্ব করার সুযোগ পায় না। ফলে কঠিন অনেক কিছু শিখলেও দেখা যায়, বই এর সহজ জিনিস গুলো তারা পারছে না।



ফলাফলটা হল যে, প্রথমবার লিপি মেডিকেল এ চান্স পেলো না। অথচ বন্ধুবান্ধব্দের সবাই কোথাও না কোথাও চান্স পেয়ে গিয়েছে, অনেকে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হয়েছে। এদিকে আত্মীয়স্বজন রা বলছে, “এতো পড়েও কেন তুমি চান্স পেলা না? অমুক তো ঠিক ই অমূক জায়গায় চান্স পেয়েছে, তুমি পেলা না কেন?”



চরমভাবে হতাশাগ্রস্ত হয়ে এবার ও নিজেই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে গেলো। [sb]“সবাই পারে, আমি কেন পারি না? আমি কি কোনদিন পারবো?আমার তাহলে কী হবে?” ওর ভেতরের এই সব প্রশ্নের কোন উত্তর ওর কোন আত্মীয়স্বজন কি দিয়েছিলো?



আমি নিজে তখন ব্যস্ত হয়ে গিয়েছি আমার নতুন ইউনিভার্সিটির চাপের বেড়াজালে। হোস্টেল এ উঠে যাওয়ায় ওর সাথে দেখা করার সুযোগটাও চলে গেল আমার। শুধু একদিন এতটুকু আশ্ব্যস্ত করতে পেরেছিলাম যে, আরেকবার চেষ্টা করে দেখো…. এবার আর কোচিং এর অন্ধ অনুসরন করার দরকার নাই। ও পরের বছর আবার চেষ্টা শুরু করলো। আল্লাহর রহমতে শেষপর্যন্ত ও চিটাগং ডেন্টাল মেডিকেল এ ভর্তি হতে পারলো।



ঈদের সময় আমরা আবার একে অন্যের বাসায় আসার সু্যোগ পেতাম। বছরে একবার বা দুইবার দেখা করতাম, আর মনের যত দুঃখ আছে তা নিয়ে কথা বলতাম।



আমাদের সমাজে বাবা মায়েরা সন্তান কে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখে- তার সন্তান কে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে। কিন্তু তার সন্তানের ক্ষমতা কতটুকু, সে ব্যপারে সঠিক ধারনা কয়জনের থাকে? মান সম্মত ভাবে ডাক্তারি বা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গেলে একজন শিক্ষার্থীকে যে কী সংগ্রাম করতে হয় সেই ধারনাও হয়তো অনেক পরিবারের নাই। অনেক সন্তানেরাই বাবা মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতে, সমাজে মাথা ঊঁচু করে দাড়াতে যে কোন মূল্যে সেই সংগ্রামে টিকে থাকতে চেষ্টা করে। কিন্তু তা তে সফল হওয়ার জন্য তার পরিবারের সদস্যদের থেকে প্রয়োজনীয় মানসিক ও আর্থিক সাপোর্ট কতজনের ভাগ্যে কতটুকু জোটে? বাংলাদেশের কয়টি পরিবার যথেষ্ট স্বচ্ছল ও সচেতন?এমন অবস্থার ভেতর দিয়ে বেরিয়ে আসা ডাক্তাররা তাই রোগ ধরতে পারে না, ইঞ্জিনিয়াররা যে বাড়ি বানায় তা ভেঙ্গে পড়ে।



এসব কথা বলতাম না, বলছি কারন- অন্য আরো অনেকের মতই এসব কারনে ও কম কষ্ট পায় নি মারা যাওয়ার আগে। হয়তো তূলনামূলক দূর্বল ই ছিল ও, হয়তো ততটা পরিশ্রমও করতে পারে নি। একবার একটা পরীক্ষায় খারাপ করলো। বাসায় কাঊকে বলেনি। শুনলে মন খারাপ করবে, কষ্ট পাবে বাবা মা- তাই। কিন্তু [sb]“এরপর আরো অনেক খাটতে হবে, আর কতবার পিছিয়ে পড়বো?”-এ চিন্তাটাই হয়তো বধ্যমূল হয়ে গেলো ওর ভেতর।



খাটতে শুরুও করেছিল।এরপর একদিন শুনলাম, ভাইরাস জ্বর, খুব ই খারাপ অবস্থা। ঢাকাতে ট্রীটমেন্ট শেষ না করেই চিটাগং চলে গেল, ক্লাশ শুরু হয়ে গিয়েছিল বলে। তারপর শুনলাম ও হঠাত খুব ই অসুস্থ, continuously মাথা ব্যথা, বমি, জ্বর। এটা এবছরের শুরুর দিকের ঘটনা। আমি ওর বাসায় গেলাম। গিয়ে দেখি ও বিছানায় পড়া। মুখ (চোয়াল), হাত, পা বেশ ফুলে গিয়েছে। মাথা ব্যথা কিছুতেই কমে না।

কিন্তু এসব নিয়ে তার তেমন কোন দুঃখ নেই। ক্লাশ খুলে যাবে, তখন ওয়ার্ডে কাজ করতে হবে, সামনে পরীক্ষা……….কিভাবে এসব দিবে তাই নিয়েই হা হুতাশ!



কয়েকবার বিভিন্ন টেস্ট, এম আর আই করিয়েছে। কিছুই ধরা পড়েনি। আমি বললাম, “তুমি এসব বড় বড় ডাক্তারদের কাছে যাচ্ছো, অথচ তারা তো তোমার সমস্যার কথা ভাল ভাবে শুনছেও না। শুধু টেস্ট করলেই কি সব বোঝা যায়? চল, আমি তোমাকে নিয়ে আবার ডাক্তারের কাছে যাই।আর …….একবার পরীক্ষা গেলেও আরেকবার পরীক্ষা দেয়ার সু্যোগ আসবে। এহুলো নিয়ে ভাবা লাগবে না।” ও বললো-“আচ্ছা দেখি”। তার কয়েকদিন পর শুনি, ও চিটাগং এ হোস্টেলে চলে গ্যাছে। ওর মা যেতে দিতে চায় না বলে জোর করেই নিজে নিজে চলে গ্যছে।আমি ফোন দেই, পাই না। কিছুদিন পর ও নিজেই ফোন করে জানালো, ওখানে ডাক্তার দেখিয়েছে- খুব বড় কোন সমস্যা না, ঔষুধ খাচ্ছে এখন। আমি যেন দূশ্চিন্তা না করি।



কিন্তু আমি ঠিক বুঝলাম না! নিজের চোখে ওর যে অবস্থা দেখেছি, তাতে বিশ্বাস হতে চায় না যে সামান্য কোন সমস্যা ওর!

এরপর মাঝে মাঝেই ফোন এ ট্রাই করতাম খোজ নেয়ার। কিন্তু হয়তো ব্যস্ততার জন্য ধরতো না। তাই বলে পরে একটু কলব্যাক করবে না আমাকে? আমি তাই রাগ করি ওর উপর।হয়তো আমাকে আর ভালো বন্ধু ভাবে না ও!!! হয়তো এখন ভালই আছে!



তারপর শেষবার যখন ওর খবর শুনলাম, তখন ওর মৃত্যু সংবাদ শুনলাম।ওর বাসায় গিয়ে জানলাম, নিয়মিত ক্লাশ করেছে এতদিন ও।[sb](কারন, আর কোন ভাবেই অন্যদের চেয়ে পিছিয়ে পড়া যাবে না, সবাই পারলে ও কেও পারতে হবে।) মা কে ফোন করতে দেরি হয়ে যেতো নাকি প্রায় ই, ক্লাশ করা, ওয়ার্ডে যাওয়া, নামায পড়া- এসবের ফাঁকে ফোন করতে একটু তো দেরি হতেই পারে। এবার ঈদে বাসায় এসে সব কিছু ঠিকঠাক মতই করেছে। শুধু নাকি মৃতো দাদীকে দুদিন স্বপ্নে দেখেছিলো, আর সারাদিন বসে বসে কী জানি ভাবতো! ঈদের দিন সন্ধ্যা থেকেই বমি আর ডায়রিয়া শুরু হয়। ডাক্তার কে ব্যপারটা জানিয়ে ঔষুধ ও খেয়েছিল। কিন্তু অবস্থা আরও খারাপ হতে লাগলো। মাঝরাতে মেডিকেলে নেয়ার পথেই মারা গেলো।– এতটুকুই শুধু জানি আমি। কেন ও নিজের মধ্যে রোগ পুষে রাখলো? কেন- আমার, ওর মা-বাবার, ভাই-বোনের কারো কথাই শুনলো না, নিজের অসুখটার কোন গুরুত্বই দিল না। এমনকি, আসলে ঠিক কি রোগ হয়েছিলো- তা ও অজানা থেকে গেলো।



মাঝে মাঝে মনে হয়, কেউ যেতে দিতে না চাইলেও এবারো ও জোর করে চুপি চুপি চলে গ্যাছে- ক্লাশ খুলে যাচ্ছে না?

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৮

অতনু বিশাস বলেছেন: It is a true story. I agree with u.

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৯

অতনু বিশাস বলেছেন: It is a true story. I agree with u.

২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৮

আসমান বলেছেন: জী এটা সত্য ঘটনা, অন্তত আমি যতটুকু জানি

ধন্যবাদ

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১১

মেঘমালাকম বলেছেন: কি বলব।কান্নায় আমার চোখ ভিজে গেছে।আম্র জীবনের সাথে তার অনেক
মিল আছে।খুব কষ্ট পাচ্ছি।খুব যন্ত্রনা করছে এ বুকে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১০

আসমান বলেছেন: আমি দুঃখিত

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৮

রুহশান আহমেদ বলেছেন: এটা গল্প নাকি সত্যি ঘটনা?
শেষ লাইনটা খুব টাচিং।
আর, আসলেই সন্তানের ইচ্ছা কিংবা সামর্থ্যের প্রতি সচেতন বাবা মা-এর লক্ষ্য রাখা উচিত।
'' অমুক পারলে আমি কেন পারবোনা'' এমন চিন্তা করে চেষ্টা করা যায়। কিন্তু ঠিক অমুকের মত কেউ করতে কি পারে? তাহলে তো আর এত রকমের মানুষ থাকতোনা।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫১

আসমান বলেছেন: এটা সত্যি ঘটনা.........

মন্তব্য গুলোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ,
আমিও আপনার সাথে একমত।

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৯

ছিচকা চোর বলেছেন: এই টাইপ ছাত্রছাত্রী জীবনে বহু দেখেছি। তবে এরকম পরিনতি রেয়ার। বাবা-মা, আত্ত্বীয়-স্বজনের পাশাপাশি প্রত্যেকটা ছাত্রছাত্রীর ও নিজের দৈহিক ও মানসিক এবিলিটি সম্পর্কে সম্যক ধারনা থাকা উচিৎ। এবং সেভাবেই এগিয়ে যাওয়া উচিৎ। পোস্টটা অবশ্যই শিক্ষনীয়। ভাল লিখেছেন আপনি। লেখাটা অনেকেরই উপকারে আসবে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১০

আসমান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনি ঠিক ই বলেছেন।

আসলে আমাদের সমাজে একে অন্যকে দেখে ইনফ্লুয়েন্সড হওয়ার প্রবনতা অনেক বেশি। কিন্তু আমরা কী করছি, কেন করছি - এ ব্যপারে সবসময় ই আমাদের সচেতন থাকা উচিৎ।

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৯

বিপ্লবী স্বপ্ন বলেছেন: এমন এক সময়ে এই পোষ্টটি আপনি দিলেন। সেই কথা নাই বা বললাম। দুঃখ পেলাম অনেক। কেন যে আমরা সবাই একটু সহমর্মিতা নিয়ে আমাদের আশেপাশের মানুষগুলোকে বিচার করতে পারি না কে জানে...

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৬

আসমান বলেছেন: এমন একটা সময়ে এই ঘটনা টা ঘটলো, তাই বাধ্য হলাম এই পোস্টটি এখন করতে। অনেক এইচ এস সি পাসড ছাত্র ছাত্রী ই এই মুহূর্তে ভর্তি যুধ্যে হিমশিম খাচ্ছে, তা আমি জানি.............সময়টা কেমন কাকতালীয় ভাবে মিলে গেলো, তাই না?

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৩

গরম কফি বলেছেন: হুম!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২১

আসমান বলেছেন: ধন্যবাদ, পড়ার জন্য।

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৬

আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: সত্যিই বেদনাদায়ক, আল্লাহ আপনার বান্দবীকে জান্নাত দানকরুক আমীন!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৫

আসমান বলেছেন: আমীন..............

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:১৮

স্পর্শের বাহিরে বলেছেন: সত্যিই বেদনাদায়ক, আল্লাহ আপনার বান্দবীকে জান্নাত দানকরুক আমীন!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৭

আসমান বলেছেন: আমীন।

ধন্যবাদ.....

১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪১

অরক্ষিত মাহফুজ বলেছেন: খুবই মর্মান্তিক । আমার খালু মারা গেছেন ঈদ এর পরের দিন... অসুস্থ ছিলেন... সরকারী হাস্পাতালে ডাক্তার ছিলোনা (ঈদের ছুটি)... :( :( :(

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩১

আসমান বলেছেন: জী..........ঠিক ই বলেছেন, সেই সময় ওর ফ্যামিলিও এ সমস্যা ফেস করেছে :(

১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৫

নিশাচর নাইম বলেছেন: :( :(

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৫

আসমান বলেছেন: মন খারাপ করা একটা পোস্ট দেয়ার জন্য আমি দুঃখিত

১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৬

তাহমিদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: :( :( :( :( :( :(

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৮

আসমান বলেছেন: আবারও দুঃখিত :(

১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫২

বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: :(

আসলেই দুঃখজনক!
প্যাথেটিক!


আমাদের প্রজন্ম এভাবেই ধ্বংস হচ্ছে :(

২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০০

আসমান বলেছেন: হ্যা...........আর এই ব্যপারটা সবারই অনুধাবন করা উচিৎ

১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৩

রনি রাজশাহী বলেছেন: মনটা খুবই খারাপ হয়ে গেল । দোয়া করি আল্লাহ তাকে বেহেস্ত দান করুন ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:০২

আসমান বলেছেন: আমীন....

১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৯

মোঃ আরিফ রায়হান মাহি বলেছেন: সত্যি,কোচিং সেন্টারগুলো নিজেদের পেট চালানোর জন্য আমাদেরকে ঠেলে দেয় মৃত্যুর দুয়ারে। :)

ঘটনাটা মর্মান্তিক।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:১৩

আসমান বলেছেন: পেট চালানোর জন্য না, প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থানে থাকার জন্য।

আর সরাসরি মৃত্যুর দুয়ারে হয়তো কাউকে ঠেলে দেয় না, কিন্তু অনেক কেই চরম হতাশাগ্রস্ত করে মানসিকভাবে ক্ষতিসাধন করে।

১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জীবনটা খুব সুন্দর, আসলেই খুন সুন্দর। জন্ম যেমন আছে তেমনি মৃত্যু যেটা আল্লাহই নির্ধারন করেন।

আমার ছোটবেলায় দুবার জন্ডিশ হয়, ডাক্তাররা ধরতে পারেন বলেই আমি সুস্হ হয়ে যেতাম বার বার। রিউম্যাটিক ফিভার ধরা পড়ে ক্লাস সিক্সে। টানা তিনবছর ঔষুধ খাই, আল্লাহর রহমতে ক্লাস নাইনে ডাক্তার ঘোষনা দেন আমার রিউম্যাটিক ফিভার সেরে গেছে। আমার এল ছোট ফুপু যখন চার বছর ছিলো তখন তার জ্বর আসতো। ডাক্তাররা তাকে অনেক ঔষুধ দেয়, যক্ষার ট্রিটম্যান্ট চলে টানা তিন বছর। কাজ যখন হলো না, যখন তার কিডনি বসে গেলো, হাতে পায়ে পানি আসলো তখন ঐডাক্তারের কাছে এনে আবার টেস্ট করালে সে বলে তারা ভুল করেছে, রোগটা রিউম্যাটিক ফিভার ছিলো। একদিন হ্রদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়, ৮ বছর বয়সে ১৯৭৮ সালে মারা যায়। বাবা আজও দুঃখ করে বলে বোনটার রোগটা যদি ধরতে পারতো তাহলে হয়তো আমার ৪ ফুপুর জায়গায় ৫ ফুপু হতো, একটা ফুপাতো ভাই বেশী থাকতো....ঈদের দিনে একজন মায়াময়ী ফুপুর সেলামীর সাথে আদর ফ্রি পেতাম।

তবুও শুকরিয়া আল্লাহ যা করেন, ভালোর জন্য করেন, আমি সুস্হ আছি, আমরা সবাই এখনো বেচে আছি, আল্লাহর নাম স্মরন করতে পারছি, এখনো প্রতিদন সূর্য দেখার সৌভাগ্য অর্জন করতে পেরেছি!


ইন্টারের রেজাল্ট আমার প্রচন্ড খারাপ হয়। সবাই ভেবেছিলো হয়তো স্ট্যান্ড করবো কিন্তু স্টার মার্ক পর্যন্ত পাই নি। ওমেকা ভর্তি হয়ে দেখি কিছুই পারি না, তখনকার আসিফের মতো (তখন শুনেছিলাম বুয়েট এডমিশন টেস্টে ও নাকি প্রথম হয়ে ছিলো) ছেলেরা ২০০ তে ১৯৩ বা ১৯৮ পেতো তখন আমি পেতাম ৩০অথবা ৪০, মুকুল ভাই এসে বলতো চিন্তা না করতে, এটা হলো ব্রেন এক্সারসাইজ। নিয়মিত ক্লাস যেহেতু করছি একটা না কিছু হবেই। তবু আমি তাদেরকে বিশ্বাস করে যাই নিয়মিত ক্লাসও করি। আর্কিটেকচারের জন্য কোচিং করার সময় এমন হাত আসলো যে আমার সামনে থাকা সবকিছু আর্কির হিসাবে ড্রয়িং করতে পারতাম।জাহিদ বলতো আমার জন্য নাকি ভর্তি ফরজ।

যখন ফরম ছাড়লো বুয়েটের তখন আমার মার্কের কারনে আমি ফর্মই কিনতে পারিনি। মুকুল ভাইয়ের দ্বারস্হ হওয়াতে বললো প্রাইভেটের ফর্ম না কিনে বিআইটি গুলোতে ট্রাই করতে। তখন নর্থ সাউথে ভর্তি পরীক্ষা সবে শুরু হয়েছিলো। উনি বলতো এইসবে এটেন্ড করলেই চান্স। সো এসব ফর্ম কিনবার দরকার নাই।

গেলাম ট্রেনের বগি ভাড়া করে সিলেটে শাহজালালে পরীক্ষা দিতে, ওয়েটিং লিস্টেও জুটলো না। আই বিএতেও হলো না সেবার। ১৯৯৮ সালের কথাই বলছি!

তারপর যা ঘটতে শুরু করলো তা স্বপ্নের মতো।আল্লাহর কাছে হাত পেতেছিলাম বলেই হয়তো হাত ভরে দিয়েছেন। আইবিএ থেকে শুরু করে বিআইটি, জাহাঙ্গির, ঢাকা ইউনি সব খানেই আমার রোল, ভাইবার ডাক!

টাইম মেশিন বানাতে পারিনি এখনও, ধারে কাছেও না, এখনো ক্লাসের শেষ বেন্ঞ্চের ছাত্র, তবু যা পড়েছি তা দিয়ে চাকরি করেছি তা দিয়ে এখন উচ্চতর শিক্ষা গবেষনা।

সব আল্লাহর খেলা! শুকরিয়া করা উচিত আর দোয়া করা উচিত তাদের জন্য যারা এই জগতে আর নেই


আল্লাহ উনাকে বেহেশত নসিব করুন!

১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:২৪

আসমান বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আপনার কথাগুলো শুনে অনেক ভালো লাগলো।

আল্লাহ অবশ্যই আমাদের মংগল করেন, আমরাই আমাদের অমংগল এর জন্য দায়ী।

১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০২

উপদেশ গুরু বলেছেন: সত্যিই বেদনাদায়ক।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৬

আসমান বলেছেন: হুমমম...

১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
সন্তানের পড়াশোনার ব্যাপারে আমাদের অভিভাবক সমাজের দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:২৯

আসমান বলেছেন: আমিন..........

ধন্যবাদ তায়েফ ভাই।

আমিও মনে করি আমাদের সমাজের আরো অনেক সচেতন হওয়া উচিৎ।

২০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৬

শিক্ষানবিস বলেছেন: এক. সন্তান যখন কোথাও ব্যর্থ হয়, তখন মা-বাবার উচিত তাকে শান্তনা দেয়া। তাকদীরে এটা এভাবেই লেখা, বলে তাকে সাহস যোগানো। কিন্তু আমাদের অনেক পিতা-মাতা ভুল করেন। তারা সন্তান-কে বকাবকি করেন। এতে সে দ্বিগুণ মানসিক চাপে ভুগতে থাকে। প্রথমত ব্যর্থতার চাপ, দ্বিতীয়ত মা-বাবার তিরস্কার।

আমার বড় ছেলের বয়স দশ বছর। পড়াশুনায় ছোটটার চেয়ে খারাপ। দুটো একই ক্লাসে পড়ে। কখনো বকা-ঝকা করলে বলে, আমি পানিতে ডুবে মরব। বিষ খাব।
ওর মাকে বলেছি ওকে বকা দেবে না। কারণ, ও তার ছোট ভাইয়ের চেয়ে পিছনে। তাই একটি ব্যথা আছে। আবার যদি তুমি বকা-বকি করো তাহলে সে আরো ভেঙ্গে পড়বে। আরেকটি বেদনার সৃষ্টি হবে। হতাশ হয়ে পড়বে।
তাই সন্তানের মানসিক সুস্থতার প্রতি অভিভাবকদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে

দুই. আপনার বন্ধু লিপির জন্য ব্যথা লাগল। তার জন্য প্রার্থনা, আল্লাহ তাকে জান্নাত নসীব করুন। সে এখন পরম দয়ালু দয়াময়ের এমন আশ্রয়ে যেখানে কোন হতাশা নেই। পরাজয়-ব্যর্থতার ভয় নেই।

তিন. তার জন্য আপনি এই লেখাটি লিখে তার চলে যাওয়ার পরও অকৃত্রিম বন্ধুত্বের স্বাক্ষর রাখলেন। আমরা জানতে পারলাম। এ জন্য আপনি অনেক ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য।
আপনার জন্য অনেক কল্যাণ কামনা।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫১

আসমান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ...

আমার মনে হয় আমরা প্রায়ই আমাদের (নিজের বা আপনজনের) মানসিক অবস্থা বা সাইকোলজিক্যাল ব্যপারটা ঠিক মত বুঝি না বা গুরুত্ব দেই না, কিন্তু এ ব্যপারে সচেতনতা আসলে খুবই জরুরী।
সন্তানের জন্য অবশ্যই আদর ও শাসন দুটোই দরকার, তবে কখন, কিভাবে কোনটা প্র্যয়োগ করতে হবে সে ব্যপারে সতর্ক হওয়া দরকার। হাতের পাচটা আংগুল সমান হলে কোন কাজই করা সম্ভব না.......এই সহজ ব্যপারটা আমাদের সমাজ বুঝে না, এটাই দুঃখ।


আপনার বড় ছেলে পড়াশোনায় তুলনামূলক ভাবে ভালো না করলেও আমার বিশ্বাস , আল্লাহ তাকে অন্য এমন কিছু গুন দিয়েছেন যার সাথে পড়াশোনার ব্যপারটাকে তুলনা ই করা যায় না। সেটা নিয়ে তাকে উৎসাহ দেয়াটা জরুরী।

২১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:০৯

শব্দ-সওয়ারী বলেছেন: We support the winners , but actually it is the losers who need the support most.

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৩

আসমান বলেছেন: সহমত............

২২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬

কাঠের খাঁচা বলেছেন: ......................

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩২

আসমান বলেছেন: ...................................

২৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১৪

নাঈম১২৩৪ বলেছেন: আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষগুলো নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে একটু বেশিই অনিশ্চয়তায় ভোগে এবং এটা সে তার সন্তান , ভাই বোন সহ সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেয়। বাস্তবতাকে মেনে নিতে হবে; তাই বলে এত নেগটিভ ভাবে বাস্তবতা কে দেখলে তো সমস্যা। মনে রাখতে হবে- সাপ আর দড়ি এক করা চলবে না । সবাই ভালো থাকুন।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩৬

আসমান বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন......ধন্যবাদ

২৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:৫৪

আমি মিসির আলি বলেছেন:
হায় বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৫১

আসমান বলেছেন: আমরা ডাক্তার/ ইঞ্জিনীয়ার হই,অনেকে অনেক বড় বড় কাজ করি......... কিন্তু আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার ত্রুটি দূর করার জন্য কেউ তেমন কিছু করি না

২৫| ২২ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৪৯

অহরিত বলেছেন: প্রিয় আসমান, সহমর্মিতা জানালাম।

শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে কিছু বলার নাই!

২৩ শে মে, ২০১১ রাত ১২:১৯

আসমান বলেছেন: সমস্যা তো আর শুধু শিক্ষা ব্যাবস্থার না, সমস্যা টা আমাদের মানুষদের, আমাদের চিন্তা ভাবনা, কাজ, অজ্ঞতা আর অলসতার।

কিন্তু তবু আমরা পরিবর্তিত হই না, আমি নিজেও হয় নি :(

২৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:০৪

জলমেঘ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো লেখাটা। আসলে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাটা এমন যে নিজের সঠিক মেধাটা নিজের কাছেই পরিষ্কার হয়না। সয়াবি সেরাটাই চায়, কারণ মধ্যবর্তী অন্য কোন রাস্তার সুযোগ নেই এখানে। তারপরেও বলবো ে ধরনের ঘটনা কাম্য নয়। প্রত্যেক ছাত্র ছাত্রীর উচিত নিজের ব্যপারে সচেতন থাকা।

২৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩১

স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: :( :( :(

২৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১৬

অপরাজিতার কথা বলেছেন: আমাদের সমাজে বাবা মায়েরা সন্তান কে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখে- তার সন্তান কে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে। কিন্তু তার সন্তানের ক্ষমতা কতটুকু, সে ব্যপারে সঠিক ধারনা কয়জনের থাকে? মান সম্মত ভাবে ডাক্তারি বা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গেলে একজন শিক্ষার্থীকে যে কী সংগ্রাম করতে হয় সেই ধারনাও হয়তো অনেক পরিবারের নাই।

একদম ঠিক বলেছেন।আর বাবা-মায়ের স্বপ্ন পুরনের যুদ্ধে হেরে গিয়ে সন্তানেরা ডুবে যায় চরম হতাশায়!আমাদের ভাবনাগুলোর সাথে সাথে সিস্টেমকেও পরিবর্তন দরকার।

খুব কষ্ট লাগল আপনার বান্ধবীর জন্য।এরকম মৃত্যু কারো কাম্য নয়।পড়ালেখা জীবন থেকে বড় নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.