নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দাও

েমাঃ রফিকুল ইসলাম

বিজ্ঞান ভাল লাগে তাই বিজ্ঞান পড়া । সামান্য লেখালেখি করি। ভাল লাগে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পড়তে। পড়াশোনা করছি শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

েমাঃ রফিকুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

তর্ক, যুক্তি, তথ্য ও তত্ত্ব এই ওদের বিতর্ক !!!!!!!!!!!!!!!!!!

২৫ শে মে, ২০১২ রাত ৯:৩৪

“বিতর্ক মানে যুক্তি তর্ক দিয়ে সত্যকে প্রকাশ করা আর নিজেকে যুক্তিবাদী মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা” বলছিলেন ৭ম আন্তহল বিতর্ক দলের চ্যাম্পিয়ন দলের বিতারকিক রফিকুল ইসলাম। এমনই স্বপ্ন প্রত্যেকটা বিতারকিক ের। ওরা সবাই মনে করে বিতর্ক মানে নিজেকে বুঝতে শেখা, নিজেকে সত্য ও মিথ্যার মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা আর সত্যকে মেনে নিতে প্রয়োজনে পরাজয় বরণ করে নেয়া। আসলে বিতর্ক এটাই যেখানে যুক্তি, তথ্য আর তত্থের খেলা। তাইতো ওরা ছুটে আসে প্রতি বৃহস্পতিবার বিতর্কের সাপ্তাহিক আলোচনা। অংশগ্রহণ করে কথার যুদ্ধে। বলছি শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির সদস্যদের কথা। ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ইতিহাস, ঐতিহ্য, শিক্ষা ও গবেষণায় দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি। আর বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের অন্যতম সংগঠন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি। নতুন বিতারকিক খোঁজা ও সকল ছাত্রদের বিতর্ক বিষয়ে উৎসাহিত করার লক্ষে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ৭ম আন্তহল বিতর্ক প্রতিযোগিতা। আয়োজনে শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি। তিনদিন ব্যাপী আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ছিল সংসদীয় বিতর্ক, বারোয়ারি বিতর্ক এবং বিতর্ক কর্মশালা। ২০ টি দলের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই বিতর্কে অন্যদলগুলোকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয় শেরে বাংলা হলের গৌরব দল এবং রানার্সআপ বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হলের দল অপরাজিতা । চাম্পিয়ন হতে পেরে উচ্ছসিত শেরে বাংলা হলের শিক্ষার্থীরা। আর চাম্পিয়ন দলের তিন প্রতিযোগী ইফতেখার, রাজেশ ও রফিকুল বলছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রথম বৃহত্ কোন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হতে পেরে আমরা অভিভূত। কৃতজ্ঞ জানাই বড় ও ছোট ভাইদের যাদের উত্সাহে আমাদের এই অর্জন। বিতর্কের যুক্তি, তর্ক ও তত্ত্ব দিয়ে প্রকৃত মানুষ হয়ে আমরা দেশ গঠনে সহযোগিতা করতে চাই। রানার্সআপ হলেও কম যায় না অপরাজিতা দলের তিন বিতারকিক সোনিয়া, শারমিন ও রিফাত। ওদের কাছে এটাই ছিল প্রথম কোন বড় মঞ্চে সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ। আনন্দিত এই তিন বিতারকিক বলছিলেন , “শেকৃবিতে ভর্তির পরে এতবড় একটা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাব এটা ভাবতেও অবাক লাগে। পূর্বে স্কুল-কলেজে ডিবেট করেছি কিন্তু সাংসদীয় ডিবেট করার অভিজ্ঞতা এই প্রথমই। এছাড়া সাংসদীয় ডিবেটে প্রতিযোগিতার বিষয় পূর্বে নির্ধারিত থাকে না যা আমাদের কাছে আরো কঠিন মনে হয়েছিল” পুরো অনুষ্ঠানটি সফলভাবে শেষ হওয়াতে সন্তুষ্ট সংগঠনটির সভাপতি। তার মতে আমাদের মূল উদ্দেশ্য বিতারকিক বের করা, সে ক্ষেত্রে আমরা সফল। সত্যি সফল শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি। এভাবেই সফলভাবে এগিয়ে যাবে ওরা আর অবদান রাখবে বাংলাদেশের বিতর্ক অঙ্গনে নতুন উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১২ রাত ৯:৪৩

ইমদাদুল ইসলাম বলেছেন: সত্যিই খুব সুন্দর একটি পোষ্ট।

২৬ শে মে, ২০১২ সকাল ৯:৩৫

েমাঃ রফিকুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২৫ শে মে, ২০১২ রাত ১০:০৩

গৃহ বন্দিনী বলেছেন: ২০০৭ সােল প্রথম বাংলােদশী িহসেবে মহাশূণ্য ভ্যমণের সুেযাগ েপয়েছিলাম
প্রফাইলের লেখাটা বুজলাম না । একটুখুলে বলবেন ?


আর একটা কথা আমিও শেকৃবি তে পড়ছি।পোষ্টা ভাল লাগলো। :) :) :)

২৬ শে মে, ২০১২ সকাল ৯:৪৩

েমাঃ রফিকুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ। ২০০৭ সালে নাসার আয়োজনে মহাশূন্য ভ্রমণের জন্য প্রতিযোগিতা হয়েছিল। বিশ্বের ১৯৫ টি দেশ থেকে ৮ লাখ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। মূলত, মহাকাশ, নাসার অবদান এবং তুমি কেন মহাশূন্য ভ্রমণ করতে চাও? এই তিন ক্যাটাগরিতে রচনা পাঠাতে হয়। বাংলাদেশ থেকে সমন্বয় করে বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি। সর্বশেষ চূড়ান্তভাবে চার জনকে নির্বাচিত করে। চেক রিপাবলিক, কলম্বিয়া, থাইল্যান্ড এর তিন শিক্ষার্থীর সাথে আমি নির্বাচিত হয়।এটিই কোন প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে মহাশূন্য ভ্রমণের সুযোগ পাওয়া। কিন্তু আমার বয়স ১৭ থাকায় আমেরিকান দূতাবাস আমাকে ভিসা দেয় নি ফলে অংশগ্রহণ করতে পারি নি। এই সংবাদ তখন দেশে বিদেশে খুব আলোচিত ছিল। নিজের সম্পর্কে বলতে ভালো লাগে না তবুও আপনার প্রশ্নের উত্তর দিলেন। আপনি আমাদের ক্যাম্পাসে পড়লে কোন লেভেল বা যোগাযোগ হলে ভালো লাগবে। আর আপনার জন্য শুভ কামনা।

৩| ২৫ শে মে, ২০১২ রাত ১০:১৪

নিবিড় বলেছেন: অভিনন্দন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.