নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুনভাবে নিজের চিন্তার শক্তি আর ভাবনার বিশ্লেষণ করার সামর্থ অর্জনের জায়গা হল ব্লগ। বিচিত্র ভাবনারাশির আলোয় নিজেকে আলোড়িত আর আলোকিত করার উদ্দেশেই আমরা ব্লগে আসি। অবসর সময়টাকে ভালোভাবে কাটানোর জন্য এর চেয়ে মোক্ষম উপায় আর নেই। তদুপরি বিনোদন এখানে উপরি পাওনা

এস এম ইসমাঈল

মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।

এস এম ইসমাঈল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইমান, ইসলাম ও ইহসান

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮

Introductionঃ

তাওহিদের দাবী হচ্ছে, আমরা অর্থাৎ মানব জাতি যেন ইসলাম ধর্ম অনুসরণ করি। ইহকাল ও পরকালে সুখ-শান্তি-সফলতা লাভের জন্য পরিপূর্ণভাবে ইসলামের সকল বিধিবিধানের অনুসরণ অত্যাবশ্যক।কারন এটাই হচ্ছে মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন কর্তৃক নির্দেশিত,সর্বশেষ বিধিবিধানরূপে মনোনীত, সকল দেশ-জাতি শ্রেণী-যুগের মানুষের জন্য, কিয়ামত পর্যন্ত অনুসরণযোগ্য, একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ও আদর্শ জীবন বিধান।

দশম হিজরীতে(৬৩২খৃঃ)বিদায় হজ্জের পবিত্র দিনে আরাফাতের ময়দানে সমবেত, লক্ষাধিক সাহাবার সুবিশাল সমাবেশে অবতীর্ণ, পবিত্র কুরআনের সর্বশেষ আয়াতে, মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন ‘ইসলাম ধর্ম’কে আমাদের জন্য তাঁর নির্দেশিত, একমাত্র পরিপূর্ণ ও আদর্শ জীবন বিধানরূপে মনোনীত করার মহাঘোষনা প্রদান করে বলেছেন “আজ আমি তোমাদের জন্য ধর্মকে পরিপূর্ণতা প্রদান করলাম, আর তোমাদের প্রতি আমার নিয়ামাত সমুহকে সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং ‘ইসলাম’ কে তোমাদের জন্য ধর্ম হিসেবে মনোনীত করলাম”। সুরা আয়াত নং-

পবিত্র কুরআনের অন্য এক আয়াতে কারীমায় মহান আল্লাহ্ পাক এরশাদ করেন, “ হে ঈমানদার বান্দাগণ, তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলাম ধর্মে দাখিল হয়ে যাও”।

আবার বলা হচ্ছে-“তোমরা মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না”।

অন্যত্র আল্লাহ্ পাক বলেন, “তোমরা আমার অনুগত বান্দাগণের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাও, আর আমার প্রদত্ত জান্নাতে (স্বর্গোদ্যান)প্রবেশ কর।”

কাজেই দেখা যাচ্ছে যে, মানুষকে কেবল তার একমাত্র স্রষ্টা মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনেরই উপাসনা-আরাধনা করতে হবে এবং তাও হতে হবে তাঁর প্রদত্ত দিক নির্দেশনা মুতাবিক।আর এ নির্দেশনা পাওয়া যাবে শুধু তাঁর প্রেরিত নবী-রাসুলদের কাছে।নবী রাসুলদের সংখ্যা লক্ষাধিক।আর তাঁদের মধ্যে সর্বশেষজন হচ্ছেন আমাদের নুর নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।আল্লাহ্ বলেছেন, “তোমাদের জন্য রাসুলুল্লাহ’র(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)মধ্যে রয়েছে উত্তম অনুসরণীয় আদর্শ।”

অতএব, একমাত্র রাসুলুল্লাহ’র(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)অনুকরণ-অনুসরণের মধ্যেই রয়েছে ইহকাল ও পরকালের সফলতা।যেমন আল্লাহ্ বলেছেন, “নবীজী তো্মাদেরকে যা দেন তা-ই গ্রহন কর, আর যা করতে নিষেধ করেন তা বর্জন কর”।

রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “

ইসলামের তিনটা অংশ-

১।ঈমান

২।ইসলাম

৩।ইহসান

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.