নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।
<মুজাদ্দিদে আলফে সানী হযরত শায়খ আহমদ সিরহিন্দি ফারুকী (রহঃ) এর জন্য বড়পীর গাউসুল আযমের পক্ষ থেকে তোহফা >
মুজাদ্দিদে আলফে সানী (রহ) (১৫৬৩খৃঃ-১৬২৫খৃঃ) এর জন্মের বহু পূর্বেই বড়পীর গাউসুল আযম রহঃ তাঁর আর্বিভাবের ঘোষণা দিয়েছিলেন। ওফাতের আগে তিনি নিজ ব্যবহার্য একখানা পবিত্র খিরকা মুবরাক তাঁর পুত্র হযরত আবদূর রাজ্জাক (রহঃ) হাতে প্রদান করে এ পবিত্র নিয়ামত যাতে এর প্রাপক ভাবীকালের মুজাদ্দিদের নিকট যথাযথভাবে পৌছায় তার ব্যবস্থা করতে বলেন। হযরত আবদূর রাজ্জাক (রহঃ) এর বংশধরগন ভারতে আসার সময় এ মহামূল্যবান খিরকাটি আমানত হিসাবে সাথে করে নিয়ে আসেন। ১৬০৪খৃঃ গাউসে পাকের একজন আওলাদ হযরত সৈয়্যদ সিকান্দার কাদেরী (রহঃ) স্বয়ং সিরহিন্দ শরীফে আগমন করে তাঁর মহান পূর্বপুরুষের এ খিরকাটি নিজ হাতে হযরত শায়খ আহমদ সিরহিন্দি ফারুকীকে (রহঃ) পড়িয়ে দেন। এ মহামূল্যবান নিয়ামত লাভ করে হযরত শায়খ আহমদ সিরহিন্দি ফারুকী (রহঃ) নিজেকে কতটা গৌরবান্বিত মনে করেছিলেন তা তাঁর রচনায় নানাভাবে বর্ণনা করেছেন।
©somewhere in net ltd.