নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুনভাবে নিজের চিন্তার শক্তি আর ভাবনার বিশ্লেষণ করার সামর্থ অর্জনের জায়গা হল ব্লগ। বিচিত্র ভাবনারাশির আলোয় নিজেকে আলোড়িত আর আলোকিত করার উদ্দেশেই আমরা ব্লগে আসি। অবসর সময়টাকে ভালোভাবে কাটানোর জন্য এর চেয়ে মোক্ষম উপায় আর নেই। তদুপরি বিনোদন এখানে উপরি পাওনা

এস এম ইসমাঈল

মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।

এস এম ইসমাঈল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মৌলভী ইসমাইল দেহলভী গাউসুল আযমের স্বীকৃতি দিয়েছে

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

মৌলভী ইসমাইল দেহলভী গাউসুল আযমের স্বীকৃতি দিয়েছে
মৌলভী ইসমাইল দেহলভী তাঁর “সিরাতুল মুস্তাকিম” গ্রন্থের ৩৭২ পৃষ্টায় হযরত শায়খ আবদুল কাদের জিলানীকে রহঃ ‘গাউসুস সাকালায়েন’ বলে অভিহিত করেছেন। মৌলভী খলিল আহমেদ আম্বেটবী “বারাহীনে কাতেয়া” গ্রন্থের ৯১ পৃষ্টায় হযরত শায়খ আবদুল কাদের জিলানীকে রহঃ ‘গাউসুল আযম’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
মৌলভী ইসমাইল দেহলভী “সিরাতুল মুস্তাকিম” গ্রন্থে স্বীয় পীরের অবস্থা লিখতে গিয়ে লিখেছে, “তাঁর পুণ্য রূহ হযরত গাউসুস সাকালাইন ও খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দীর প্রতি ধাবিত।” উক্ত কিতাবে আরও আছে, “যে ব্যক্তি তরীকায়ে কাদেরিয়ায় বাইয়াত করার ইচ্ছা করে এবং হযরত গাউসুল আযম পর্যন্ত তার ইতেকাদ পৌঁছে।। অর্থাৎ - সে নিজেকে তাঁর গোলামদের অন্তর্ভূক্ত গণ্য করতে পারে।
ইসমাইল দেহলভী তার “যুবদাতুন নাসায়েহ” কিতাবে লেখেন, “যদি কোন ব্যক্তি ঘরে বকরী মোটা তাজা করে যাতে তাতে ভাল গোশত হয়। তা যবেহ করে তাতে হযরত গাউসুল আযম রাদিয়াল্লাহুর নামে ফাতেহা দিয়ে ভক্ষণ করে। এতে কোন অসুবিধা নাই।”

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.