![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।
মোর নবীজী নূরের পয়দা
তাঁর নূরে সারা জাহান পয়দা
সে নুরেরে করলো সেজদা
আসমানের সব ফেরেশতা।।
মরদুদ শয়তান অহংকারী
করলো রবের নাফরমানি
আগুনের তৈরী জীন আমি
আদম থেকে বেশী দামী।।
ফেরস্তাকুল সর্দার আমি,
আদম থেকে বেশী জানি,
লাখো বছরের আমল আমার
আদম সে আবার কোন ছার?
মনের চাপা হিংসার আগুনে
শয়তান মরছিলো জ্বলে পুড়ে।
আদেশ দিলেন পাক রাব্বানা
এখানে তোর ঠাঁই হবেনা।।
আদম ভবে মোর খলীফা
তোর কপালে লানতের বোরখা।
শোন মানুষ করো না ভুল
অহংকার পতনের মুল।।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
এস এম ইসমাঈল বলেছেন:
বাহ! কী সৌভাগ্য এ গরীবের! সাত সাগরের মাঝির পদধূলি পড়লো তাহলে পর্ণ কুটিরে। আরে তোরা কে কোথায় আছিস? জলদি আয়, অতিথিরে করবো বরণ, লগন বয়ে যায়।
মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। ব্লগের আননদ ভূবনে সাথে রাখবেন আশা করি।
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮
নতুন বলেছেন: মোর নবীজী নূরের পয়দাতাঁর নূরে সারা জাহান পয়দা
কোরানেই তো বলা আছে নবী আমাদের মতন মানুষ...
আপনারা নূরের পয়দা হাদীস ঘেটে খুজে পান... কিন্তু কোরানের কথা পড়ে দেখেন না?
“Muhammad is only a messenger. Messengers have passed on before him. If he dies or gets killed, will you turn about on your heels?” (Al-e Imran 3:144).
তার কাছে যে নূর আছে সেটা হলো কোরান... জ্ঞানের আলো....
“A Light has come to you from Allah as a Clear Book.” (al-Maidah 5:15)
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
এস এম ইসমাঈল বলেছেন: জনাব নূতন! ভালো প্রশ্ন করেছেন। ধন্যবাদ।
পবিত্র কুরআনে আছে, কুল ইন্নামা আনা বাশারুম মিছলুকুম ইউহা
ইলাইয়া আন্নামা ইলাহুকুম ইলাহুউ ওয়াহিদ – অনুবাদ – “হে রাসুল আপনি বলে দিন, আমি দেখতে তোমাদের মত একজন মানুষ, কিন্তু আমার প্রতি অহী, স্বর্গিয় বাণী অবতীর্ণ হয়ে থাকে।আর তোমাদের উপাস্য আর উপাস্য কিন্তু একই সত্তা। বেশ ভাল কথা।এখন আপনি আমাকে বলুন তিনিও মানুষ আমি আপনিও মানুষ। মিলটা কোথায়, সেটা হল বাহ্যিক বা দৃশ্যতঃ মিল। যেমন- তাঁর শারীরিক গঠন, পোষাক-পরিচ্ছদ, খাদ্য গ্রহণ, আর জীবন-মৃত্যু।আর তাতেই কি তিনি আপনার/আমার মত হয়ে গেলেন? কক্ষনোই নয়। কারণ তিনি নবী, তাঁর কাছে অহী নাযিল হয়, আমাদের কাছে কোন অহী আসে কি? তাঁর শরীরের ঘাম থেকে সুগন্ধি বের হতো। তাকে দেয়াল ও গাছেরা সালাম দিত। হরিণ, উট, তাঁর সাথে কথা বলত। আকাশের মেঘেরা তাঁর যাত্রা পথে ছায়া বিস্তার করে দিত। সূর্য তাঁর কথায় অস্তমিত হবার পরও আবার উদিত হয়েছিল। তাঁর আঙ্গুলির ইশারায় আকাশের চাঁদ দ্বিখণ্ডিত হয়ে গিয়েছিল। তাঁর হাতের আঙ্গুল থকে সুমিষ্ট পানির ঝর্ণা প্রবাহিত হয়েছিল, এবং সে পানি দিয়ে দেড় হাযার সাহাবী ও তাঁদের সওয়ারী পশুগুলির পিপাসা মিটেছিল। এখন ভেবে দেখুন, এসব কিছু তাঁর পক্ষেই সম্ভব ছিল। আরে সাহেব, আপণ মায়ের পেটের একজোড়া জমজ ভাই বা বোন এর স্বভাব-চরিত্র, রুচি-মেধা, পছন্দ-অপছন্দে মিল হয়না।।তাহলে যিনি সারা বিশ্বের জন্য রহমত হিসাবে এসেছেন্, তাঁর সাথে আমার বা আপনার মতো লোকের মিল হয় কী করে? কুরআনে বা হাদিসে কোথায়ও এমন কোন উল্লেখ নাই যে, প্রিয় নবীজী মাটির তৈরী। আর ক্বাদ যা-আকুম নুরুম মিনাল্লাহি ওয়া কিতাবুম মুবীন।আল কুরআনের এ আয়াত’র অর্থ হচ্ছে,
তোমাদের কাছে আল্লাহর নিকট থেকে নূর ও কিতাব এসেছে। এখানে উল্লিখিত নূর শব্দ দ্বারা আল্লাহ্র হাবীবকে ইশারা করা হয়েছে। জালালুদ্দীন সুয়্যুতি এ আয়াতের ব্যখ্যায় এ রকম লিখেছেন। তা চ্ছাড়া একই বাক্যে পর পর একই জিনিষকে নিয়ে লিখতে গিয়ে এরকম লিখাটা হাস্যকর, ও যুক্তি বিরোধী।আল্লাহ্ কিন্তু ইচ্ছা করলেই বলতে পারতেন যে, তোমাদের নিকট আমার কাছ থেকে নূর স্বরূপ কুরআন এসেছে। কিন্ত মহান আল্লাহ্ পাক সেরকম করেন নাই। যদি সেরকম বলা হতো তবে আপনার যুক্তিটা আমি মেনে নিতাম। তাফসীরকারদের মতে, কোন বিষয়ে ফায়সালা দিতে হলে আগে কুরআনে সেটার উত্তর খুঁজতে হবে। পাওয়া না গেলে হাদীসে সেটার ব্যাখ্যা বা সমাধান খুঁজতে হবে। যদি তা-ও পাওয়া না যায়, তবে সাহাবীদের আমল বা কর্মপদ্ধতি আদর্শ বা মূল নীতির অনুসরণ করতে হবে। তাতেও যদি সমাধান না মিলে তবে উম্মতের মধ্যেকার অধিকাংশ আলেমের মতের ঐক্য করে সেটা সমাধান করতে হবে।
৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫
নতুন বলেছেন: নিচের এইগুলি কোরান দ্বারা প্রমানিত না... এইগুলি অতিরন্ঞিত...
তাঁর শরীরের ঘাম থেকে সুগন্ধি বের হতো। তাকে দেয়াল ও গাছেরা সালাম দিত। হরিণ, উট, তাঁর সাথে কথা বলত। আকাশের মেঘেরা তাঁর যাত্রা পথে ছায়া বিস্তার করে দিত। সূর্য তাঁর কথায় অস্তমিত হবার পরও আবার উদিত হয়েছিল। তাঁর আঙ্গুলির ইশারায় আকাশের চাঁদ দ্বিখণ্ডিত হয়ে গিয়েছিল। তাঁর হাতের আঙ্গুল থকে সুমিষ্ট পানির ঝর্ণা প্রবাহিত হয়েছিল, এবং সে পানি দিয়ে দেড় হাযার সাহাবী ও তাঁদের সওয়ারী পশুগুলির পিপাসা মিটেছিল।
তিনি অবশ্যই সাধারন মানুষ ছিলেন... কিন্তু তার কাছে সৃস্টিকতা` যেই নূর দিয়েছিলেন সেটা হলো জ্ঞান...কোরান...
* তিনি সাধারন মানব সন্তান জন্মের প্রকৃয়াতেই পৃথিবিতে এসেছিলেন
* তিনি সাধারন মানব সন্তানের মতন বড় হয়েছিলেন
*তিনি যুদ্ধে রক্তাক্ত হয়েছিলেন, দাত ভেঙ্গে গিয়েছিলো তার, তায়েফে পাথর মেরে তাকে রক্তাক্ত করা হয়েছিলো।
*তার ৩ ছেলে সন্তান ছোট বেলাতেই মারা গিয়েছিলেন....
* তিনিও অসুস্হ হয়েছিলেন....
* তিনিও মারা গেছেন রোগে ভুগে...
এই রকমের আরো হাজারো লাইন লেখা যাবে যে তিনি মানুষ....
তিনি যেই নূরের অধিকারি সেটা হলো তার জ্ঞান... জ্ঞান হলো আলো... সেটাকেই নূর বলেছেন....
আর আপনারা সেটাকে অতিরন্জিত করেছেন।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮
এস এম ইসমাঈল বলেছেন: @ নতুন< ৫ ওয়াকত নামাজ পড়তে হবে, এটা কুরআনে আছে কি? রোযা ৩০ টা রমজান মাসে রাখতে হবে, এটা কুরআনে আছে কি? এরকম আরো হাযারো প্রশ্ন আছে, সেগুলোর উ্ত্তর কি হবে? দয়া করে জানাবেন কি?
৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৮
নতুন বলেছেন: নামাজ পড়তে হবে, এটা কুরআনে আছে কি?
নামাজ কায়েম করতে বলেছে... নামাজের প্রাকটিসটার জন্য বলেছে...
আর নামাজ ৫ ওয়াক্ত রাসুল সা: আদায় করেছেন... এটা সব`স্বীকৃত...
কিন্তু পবিত্র কুরআনে আছে, কুল ইন্নামা আনা বাশারুম মিছলুকুম ইউহাইলাইয়া আন্নামা ইলাহুকুম ইলাহুউ ওয়াহিদ – অনুবাদ – “হে রাসুল আপনি বলে দিন, আমি দেখতে তোমাদের মত একজন মানুষ, কিন্তু আমার প্রতি অহী, স্বর্গিয় বাণী অবতীর্ণ হয়ে থাকে।আর তোমাদের উপাস্য আর উপাস্য কিন্তু একই সত্তা।
এটা জেনেও না মানা অব্যশই ধমান্ধতা...
কারন এটা আমাদের দেশের কিছু পীররাই প্রচার করে থাকে... আরবে এটার প্রচলন নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: দারুন...............